Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৬ মার্চ ২০১৮

তথ্যবিবরণী ২৬ মার্চ ২০১৮

তথ্যবিবরণী                                                                          নম্বর : ৯৯২
 
শাহিন বেপারির মৃত্যুতে বিমান ও পর্যটন মন্ত্রীর শোক
 
ঢাকা, ১২ চৈত্র (২৬ মার্চ) :
 
নেপালের কাঠমা-ুতে ইউএস বাংলার বিমান দুুুুর্ঘটনায় আহত শাহিন বেপারির মৃত্যুতে গভীর শোকপ্রকাশ করেছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী একেএম শাহজাহান কামাল।
 
মন্ত্রী আজ এক শোকবাণীতে বলেন, মৃত্যু অমোঘ। কিন্তু কিছু মৃত্যু নিদারুণ কষ্টের মাঝে নিক্ষেপ করে।  শাহিন বেপারির মৃত্যু আমাদের এরকম বেদনার মুখোমুখি করেছে। 
 
মন্ত্রী মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
 
#
 
মাহবুবুর/মাহমুদ/রফিকুল/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২০৫০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                              নম্বর :  ৯৯১ 
 
লন্ডনস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশনে শুদ্ধ সুরে জাতীয় সংগীত পরিবেশন
 
লন্ডন (যুক্তরাজ্য), ২৬ মার্চ :
 
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের নির্দেশনা অনুযায়ী লন্ডনস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশনে যথাযোগ্য মর্যাদায় আজ ২৬ মার্চ  ভোর ৩টায় (বাংলাদেশ সময় সকাল ৮টায়) একযোগে শুদ্ধ সুরে জাতীয় সংগীত পরিবেশন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাজ্য সফররত পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মোঃ শাহ্রিয়ার আলম। 
 
হাইকমিশনার মোঃ নাজমুল কাওনাইনসহ হাইকমিশনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ, যুক্তরাজ্যে বসবাসরত বাংলাদেশ কমিউনিটির গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং বাংলা প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ জাতীয় সংগীত পরিবেশন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
 
#
 
সাইফুল/মাহমুদ/রফিকুল/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২০২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                          নম্বর :  ৯৯০
 
বান্দরবানে মহান স্বাধীনতা দিবস পালিত
 
বান্দরবান, ১২ চৈত্র (২৬ মার্চ) :
 
আজ যথাযোগ্য মর্যাদা আর নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বান্দরবানে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত হয়েছে। সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের মহান শহিদদের প্রতি সম্মান জানানো হয়। এরপর সকাল ৮টায় বান্দরবান জেলা স্টেডিয়ামে পুলিশ, আনসার, স্কাউটসহ বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে শরীরচর্চা প্রদর্শন  এবং পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়।
 
এসময় মহান স্বাধীনতা দিবসের কুচকাওয়াজে অংশগ্রহণ করে সালাম গ্রহণ করেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক  প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং। এতে আরো উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক মোঃ আসলাম হোসেন, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জাকির হোসেন মজুমদার, সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধি।
 
এদিকে নানা কর্মসূচির মাধ্যমে বান্দরবান পার্বত্য জেলা প্রশাসন, পার্বত্য জেলা পরিষদসহ বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান দিবসটি পালন করেছে।
 
#
 
জুলফিকার/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৯২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                          নম্বর :  ৯৮৮
 
নতুন প্রজন্মকে দেশের ইতিহাস ঐতিহ্য জানতে হবে
-- জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
 
কেশবপুর (যশোর), ১২ চৈত্র (২৬ মার্চ) :
 
নতুন প্রজন্মের মাঝে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ছড়িয়ে দিতে হবে। তাদেরকে এদেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্য সম্পর্কে পুরোপুরি অবগত হতে হবে।
 
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমাত আরা সাদেক আজ  মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস ২০১৮ উপলক্ষে যশোরের কেশবপুর পাবলিক মাঠে কেশবপুর উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের  কুচকাওয়াজ ও শারীরিক কসরত প্রদর্শন ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মিজানুর রহমান অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।
 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে এদেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছে। এখন লক্ষ্য অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জনের। তিনি এসময় বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার জন্য দলমত নির্বিশেষে সকলকে নিজ নিজ ভূমিকা পালনের আহ্বান জানান।
 
পরে ইসমাত আরা স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করেন এবং কুচকাওয়াজ ও শারীরিক কসরত প্রদর্শনীতে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন।
 
#
 
মাসুম/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৭২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর : ৯৮৭ 
 
সরকার বাংলাদেশকে একুশ শতকের উপযোগী হিসেবে গড়তে কাজ করছে
                                                            -- প্রতিমন্ত্রী রাঙ্গাঁ
গংগাচড়া (রংপুর), ১২ চৈত্র (২৬ মার্চ) :
পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মোঃ মসিউর রহমান রাঙ্গাঁ বলেছেন, সরকার গ্রামীণ যোগাযোগ ব্যবস্থার সার্বিক উন্নয়নের মাধ্যমে বাংলাদেশকে একটি একুশ শতকের উপযোগী দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে বিভিন্ন কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছে। 
প্রতিমন্ত্রী আজ রংপুরে গংগাচড়া উপজেলায় এলজিইডি কর্তৃক হাবু ঈদগাহ মাঠ থেকে ভরসার বাজার পর্যন্ত সড়ক নির্মাণ কাজের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে জাতীয় পার্টির নেতা মোঃ শামসুল আলম ও আলহাজ আব্দুর রাজ্জাক বক্তব্য রাখেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, স্থানীয় সরকারবান্ধব সরকার ২০১৭-১৮ অর্থবছরে প্রায় ৫ হাজার কিলোমিটার নতুন সড়ক নির্মাণ, ১১ হাজার ৫০০ কিলোমিটার পাকা সড়ক রক্ষণাবেক্ষণ ও ৩২ হাজার ৩৫০ কিলোমিটার সেতু ও কালভার্ট নির্মাণ ও রক্ষণাবেক্ষণ করেছে। এছাড়া ৮২টি ইউনিয়ন পরিষদ ভবন, ৫৫টি উপজেলা কমপ্লেক্স ভবন ও ৯৫টি সাইক্লোন আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ করা হবে। 
তিনি বলেন, স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা শক্তিশালী ও জনসেবার মান বাড়াতে সরকারের মুখাপেক্ষী না থেকে জনপ্রতিনিধিদের রাজস্ব আয় বাড়াতে হবে। তিনি সরকারের চলমান উন্নয়ন, অগ্রগতি ও প্রগতির ধারাকে এগিয়ে নিতে সকলের প্রতি আহ্বান জানান।
এর আগে প্রতিমন্ত্রী মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে গংগাচড়া উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত শহিদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণসহ কুচকাওয়াজে সালাম গ্রহণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগদান করেন। এছাড়া তিনি পরে গংগাচড়া চৌদ্দমাথা বাজার থেকে বিডব্লিউডিবি বাঁধ (খলিফার বাজার বাঁধ) পর্যন্ত সড়ক উন্নয়ন কাজ ও এফডব্লিউসি মর্ণেয়া থেকে কাশেম মেম্বারের বাড়ি পর্যন্ত সড়ক উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন করেন।
#
আহসান/মাহমুদ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৮/১৭১০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর : ৯৮৬

 
স্বাধীনতা দিবসে তথ্যমন্ত্রী
স্বাধীনতার পথে থাকতে পাকিস্তানপন্থীদের পরাজিত ও বিদায় করুন  
ঢাকা, ১২ চৈত্র (২৬ মার্চ) :
 
তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, স্বাধীনতার পথে থাকতে হলে সব রঙের পাকিস্তানপন্থী ও রাজাকার-জঙ্গিদের পরাজিত করতে হবে এবং ক্ষমতা ও রাজনীতির বাইরে পাঠাতে হবে।
 
আজ ঢাকার কাকরাইলে চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তর আয়োজিত মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তথ্যমন্ত্রী একথা বলেন। অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ ইসতাক হোসেনের সভাপতিত্বে প্রধান তথ্য অফিসার কামরুন নাহার ও গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ জাকির হোসেন বিশেষ অতিথি হিসেবে সভায় বক্তব্য রাখেন। 
 
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, সকল শহিদ ও মুক্তিযোদ্ধাকে পরম শ্রদ্ধায় স্মরণ করে মন্ত্রী বলেন, যারা বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা, গণহত্যা দিবস, ৩০ লাখ শহিদদের সংখ্যা, সংবিধানের চার নীতি মানে না, তারা দেশবিরোধী ও পাকিস্তানের প্রেতাত্মা। এরাই ১৫ আগস্টের পর বাংলাদেশকে পাকিস্তানপন্থার দিকে ঠেলে দেবার অপচেষ্টা চালায়। 
 
মুক্তিযোদ্ধা হাসানুল হক ইনু বলেন, পাকিস্তানি শাসকেরা কোনোদিনও বাঙালিদের মেনে নিতে পারেনি। তারা বাঙালির আত্মপরিচয় মুছে ফেলতে চেষ্টা করেছে, ভাষার অধিকার কেড়ে নিতে চেয়েছে, স্বাধিকারের দাবির জবাব দিয়েছে বর্বরতম গণহত্যা আর অকথ্য নির্যাতনে। আর ৩০ লাখ শহিদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীন বাংলাদেশে আজকের জঙ্গি ও তাদের সঙ্গী-পৃষ্ঠপোষকেরা হচ্ছে সেই পাকিস্তানি শাসকদের ‘প্রক্সি দালাল’।
 
পাকিস্তানের ভেতরে যেমন বাংলাদেশ যায় না, বাংলাদেশের ভেতরও তেমনি পাকিস্তানপন্থী ও রাজাকার-জঙ্গি থাকতে পারে না উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, দেশকে দেশের পথে রাখতে গণতন্ত্র-নির্বাচনের উছিলায় জঙ্গি-রাজাকার এবং জঙ্গিসঙ্গী-রাজাকার পৃষ্ঠপোষকদের রাজনীতিতে হালাল করার কোনো সুযোগ নেই। নির্বাচন-সাংবিধানিক প্রক্রিয়া চালু থাকবে, জঙ্গিদের ধ্বংস এবং জঙ্গিসঙ্গী-পাকিস্তানপন্থীদের ক্ষমতা ও রাজনীতির বাইরে রাখতে হবে।
 
এর আগে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে বাঙালির দীর্ঘ স্বাধীনতা সংগ্রামে আত্মদানকারী নাম জানা ও অজানা লাখ লাখ মহান প্রাণের অমর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানান তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু। ২৫ মার্চ রাতে গণহত্যা দিবস স্মরণে শহিদ মিনারে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, সমাজকল্যাণমন্ত্রী রাশেদ খান মেননের সাথে মশাল প্রজ্জ্বলনে অংশ নেন তথ্যমন্ত্রী।  
 
#
 
আকরাম/মাহমুদ/রেজাউল/২০১৮/১৬৫০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                                     নম্বর : ৯৮৫
 
 
ইসলামাবাদে গণহত্যা দিবস পালিত
ইসলামাবাদ, ২৬ মার্চ :
যথাযথ মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের সাথে পাকিস্তানের ইসলামাবাদে বাংলাদেশ হাইকমিশনে ২৫ মার্চ ‘গণহত্যা দিবস’পালিত হয়েছে।
বাংলাদেশ সময় রাত ৯ টায় দূতাবাসের সকলবাতি এক মিনিটের জন্য নিভিয়ে গণহত্যা দিবসের কর্মসূচি শুরু করা হয়। একই সাথে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও ১৯৭১ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধে, বিশেষ করে ২৫ মার্চ কালরাতে যাঁরা হানাদার বাহিনীর হাতে শহিদ হয়েছেন তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। এরপর, ২৫ মার্চ কালরাতে শাহাদাত বরণকারীদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে হাইকমিশনার তারিক আহসানের নেতৃত্বে হাইকমিশনের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারি মোমবাতি প্রজ্বলন করেন এবং প্রজ্বলিত মোমবাতি হাতে দূতাবাসচত্বর প্রদক্ষিণ করেন। এ সময় দূতাবাসচত্বরে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক গণহত্যা সম্পর্কিত পোস্টার প্রদর্শন করা হয়।
আলোচনা সভার শুরুতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত বাণী পাঠ করা হয়। বক্তারা ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চে ও ভয়াল কালরাতে নিরস্ত্র বাঙালী ছাত্র, যুবকসহ আবাল-বৃদ্ধ-বনিতার ওপর পাকিস্তানি বাহিনীর অতর্কিত বর্বর হামলা ও নৃশংস হত্যাকান্ডের কথা উল্লেখ করেন। তারা বলেন, পাকিস্তানি বাহিনীর এই বর্বরতা ও নৃশংস গণহত্যা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সংঘটিত অন্য যে কোন গণহত্যার চেয়ে ভয়াবহ।
আলোচনা সভায় হাইকমিশনার তারিক আহসান ২৫ মার্চ দিবাগত রাতে নিরীহ, নিরস্ত্র ও ঘুমন্ত বাঙালিদের ওপর বিনা প্ররোচনায় অতর্কিত বর্বরোচিত হামলা ও হত্যাযজ্ঞ চালানোর জন্য পাকিস্তান দখলদার বাহিনীর তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেন, এ ঘটনার পরপরই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা ও মুক্তিযুদ্ধের ডাক দেন। তিনি বলেন, নয়মাসব্যাপী মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন দখলদারবাহিনী ও তাদের সহযোগীরা নিরীহ জনগণকে কাপুরুষোচিত ভাবে হত্যা, নির্যাতন ও ধর্ষণ করে এবং তাদের বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ ও ব্যাপক লুণ্ঠন চালায়। 
আলোচনা শেষে জাতির পিতা ও মুক্তিযুদ্ধে শহিদদের আত্মার মাগফেরাত এবং দেশ ও জাতির সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মুনাজাত করা হয়।
 
 
#
 
অনসূয়া/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৮/১৪১৩ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর : ৯৮৪
 
বিদেশ থেকে মাছ আমদানি নয়
                          -মৎস্যমন্ত্রী
ঢাকা, ১২ চৈত্র (২৬ মার্চ) :
দেশি মাছের ওপর জনগণের আস্থাবাড়াতে হবে এবং বিদেশ থেকে কোনো মাছ আমদানি নয়। সমুদ্রের মাছ আহরণ, মাছ ধরার জন্য উন্নত জাহাজ ও যন্ত্রপাতি ক্রয়সহ মৎস্য ও পশু সম্পদ খাতের আধুনিকায়নে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।   
উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদাপ্রাপ্তি উপলক্ষে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে ২৫ মার্চ এক নাগরিক সংলাপে মন্ত্রী নারায়ন চন্দ্র চন্দ এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, অবারিত মাছ, খনিজসম্পদ, শ্যাওলাসহ যাবতীয় সম্পদকে করায়ত্ত করতে হবে এবং টেকসই উন্নয়নে কাজে লাগাতে হবে। সমুদ্রসম্পদসহ মৎস্যসম্পদ আহরণে আমাদের উন্নত জাহাজ-যন্ত্রপাতি এবং প্রযুক্তির দরকার। সরকার এমভি মীন সন্ধানী নামক যে সমুদ্রগবেষণা ও জরিপ জাহাজ দিয়ে মৎস্যসম্পদের জরিপ চালাচ্ছে, তার সক্ষমতাও বাড়াতে হবে। মোট কথা, মৎস্যখাতের টেকসই উন্নয়ন এবং স্বয়ংসম্পূর্ণতা ধরে রাখতে হলে বিভিন্ন প্রকল্পে বরাদ্দের অপচয়রোধ, নির্ধারিত প্রকল্পের মেয়াদ দীর্ঘায়িত না করা, দীর্ঘস্থায়ী পরিকল্পনা ও ব্যবস্থাপনা গ্রহণের মাধ্যমে ভূমি, পানি, বন ও পরিবেশ, স্বরাষ্ট্রসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোর সাথে সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে। 
দেশে রপ্তানিযোগ্য আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন মাছ, মাংস ও দুধের পর্যাপ্ত উৎপাদনের মাধ্যমে যাবতীয় ঘাটতিপূরণ এবং আমদানিকৃত গুঁড়োদুধ ও মাছকে নিরুৎসাহিত করার ওপর জোর দিয়ে মন্ত্রী আরো বলেন, উৎপাদিত মাছ, মাংস, দুধ ও ডিমের প্রতি অবশ্যই জনগণের আস্থা সৃষ্টি করতে হবে যাতে আমদানি পণ্যের প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে যায়। 
মন্ত্রণালয়ের সচিব রইছউল আলমের  সভাপতিত্বে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মেরিটাইম অ্যাফেয়ার্স ইউনিটের সচিব রিয়াল এডমিরাল (অব.) মো. খুরশেদ আলম,  মৎস্য অধিদফতরের ডিজি গোলজার হোসেন, প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের ডিজি আইনুল হক, মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রাক্তন ডিজি ড. খান শহীদুল হক, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি এন্ড অ্যানিমেল সাইসেন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ভিসি ড. নীতিশ চন্দ্র দেবনাথসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাগণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।     
 
#
 
শাহ আলম/অনসূয়া/শহিদ/জসীম/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৮/১৪২৩ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর : ৯৮১
 
মিলানে গণহত্যা দিবস পালিত
মিলান, ২৬ মার্চ :
ইতালির মিলানে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেলের আয়োজনে ২৫ মার্চ কনস্যুলেট হলরুমে যথাযোগ্য মর্যাদায় গণহত্যা দিবস পালন করা হয়।  অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র কোরান থেকে তেলাওয়াতের পর ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের কালরাতে বর্বর পাকিস্তানি বাহিনীর মারণাস্ত্রের আঘাতে নিহতদের স্মরণে এক মিনিট নিরবতা পালন করাসহ সেরাতে নিহতদেরসহ সকল শহিদ মুক্তিযোদ্ধার আত্মারশান্তি ও মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। 
পরে গণহত্যা দিবসের ওপর এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর বাণী পাঠ করে শুনানো হয়। আলোচনা সভায় মিলান প্রবাসী বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন। সভায় সমাপনী বক্তব্য রাখেন কনসাল জেনারেল রেজিনা আহমেদ। তিনি বঙ্গবন্ধুসহ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রামে নিহত, আহত সকল মুক্তিযোদ্ধার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও সমবেদনা জানান। তিনি বলেন ২৫ মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে এক কালো অধ্যায়। এদিন পাকিস্তানিরা অত্যন্ত অন্যায় ভাবে রাতের অন্ধকারে নির্বিচারে নিরস্ত্র বাঙালি ছাত্র-জনতাকে হত্যা করে। তিনি আরো বলেন-তারা ভেবেছিল এর মাধ্যমে তারা বাঙালির স্বাধীনতা আন্দোলনকে দাবিয়ে রাখতে পারবে। কিন্ত তাদের সে ভাবনাকে মিথ্যা প্রমাণ করে বাংলার আপামর জনতা সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ২৬ মার্চে প্রদত্ত স্বাধীনতার ঘোষণায় উদ্বুদ্ধ হয়ে দীর্ঘ নয়মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশের বিজয় নিশ্চিত করে। অনুষ্ঠানে ১৯৭১ সালের গণহত্যার ওপর নির্মিত একটি ডকুমেন্টারি "ঞযব ১৯৭১ ইধহমষধফবংয এবহড়পরফব"প্রদর্শন করা হয়।
কনস্যুলেটের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী, মিলান প্রবাসী বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ প্রবাসী বাংলাদেশিরা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন। 
#
 
অনসূয়া/জসীম/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৮/১২২৬ ঘণ্টা  
Todays handout (8).docx