Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৩rd মে ২০২০

তথ্যবিবিরণী 3/5/2020

তথ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর : ১৫৮৭

 

 

 

ব্লকচেইন প্রযুক্তির ব্যবহার করে সমস্যাকে সুযোগে পরিণত করতে হবে

                                                             ---আইসিটি প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ২০ বৈশাখ (৩ মে):

 

            তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক দেশে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত ব্লকচেইন অলিম্পিয়াডে অংশ নেওয়া বিজয়ী দলগুলোকে অভিনন্দন জানিয়ে দেশের শিক্ষার্থীদের নতুন নতুন উদ্ভাবনীর দ্বারা সমস্যাকে সুযোগে পরিণত করার আহবান জানান।

 

            প্রতিমন্ত্রী আজ ডিজিটালপ্লাটফর্মে ব্লকচেইন অলিম্পিয়াড বাংলাদেশ ২০২০’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় আরও বলেন, উদ্ভাবনী এবং সৃজনশীল চিন্তা থেকে যে কোন সমস্যাকে সুযোগে পরিণত করতে পারে দেশের তরুণ শিক্ষার্থীরা। তাদের উদ্ভাবনী ও সৃজনশীল চিন্তার সাথে ব্লকচেইনের মতো অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয় ঘটিয়ে কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে তা ব্যবহার করা হলে দেশ অনেকদূর এগিয়ে যাবে।

 

            অনুষ্ঠানে ব্লকচেইন অলিম্পিয়াড প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারিদের মধ্য থেকে ১০টি দলকে বিজয়ী ঘোষণা করেন।

            আইসিটি প্রতিমন্ত্রী চ্যাম্পিয়ন দলের প্রধান অনিরুদ্ধ’কে তার নগদ অ্যাকাউন্টে পুরষ্কারের এক লাখ টাকা ট্রান্সফার করেন। বিজয়ীদের হংকং ব্লকচেইন অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণের স্পন্সর করা হবে বলে জানানো হয়।

 

            বিজয়ী দলগুলো হচ্ছে: হাইপারঅ্যাকটিভ অরেঞ্জেস, টিম লিড চেইন, ডিইউ নিমবাস, টিম ডিজিটাল ইনোভেশন, টর, ওয়েব থ্রি ডট ওয়ান, ব্রোগ্রামারস, এভিয়াটো, ডিইউ হাইপালেজার, কসমিক ক্রিউ।

 

            অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ৫৭ জন বিচারক নিয়ে গঠিত বোর্ড গত এপ্রিলে অনুষ্ঠিত ব্লকচেইন অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণকারিদের জমাকৃত ৬২টি প্রকল্পের মূল্যায়ন করে এ ১০টি দলকে বিজয়ী দল হিসেবে নির্বাচন করে।

 

            অনলাইন পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানের শুরুতে প্রয়াত জাতীয় অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরীর স্মরণে একটি ভিডিও ক্লিপ প্রদর্শন করা হয়।

 

            ব্লকচেইন অলিম্পিয়াড বাংলাদেশের একজন উপদেষ্টা জাতীয় অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরীর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, জাতীয় অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরীর মৃত্যুতে অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে গেল। তাঁর মত সৎ, দেশপ্রেমিক, নিরহংকারী মানুষ কমই দেখা যায়। তাঁর অনুপ্রেরণা ও উৎসাহ আমাদের স্বপ্ন দেখাতো। তাঁর রেখে যাওয়া দর্শনকে ধারণ ও কর্মকে অনুসরণ করে আমরা এগিয়ে যেতে চাই।

           

#

শহিদুল/নাইচ/সুবর্ণা/আব্বাস/২০২০/২০৩৩ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৫৮৬

স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিল্পখাত খোলা রাখা যাবে

                                      ---স্বাস্থ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ২০ বৈশাখ (৩ মে):

 

          স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, “কঠোরভাবে স্বাস্থ্যবিধি বজায় রেখে পোশাক-খাত, শিল্প-কারখানা খোলা রাখা যাবে। দেশের মানুষের জীবন ও জীবিকা উভয়ই ঠিক রাখতে হবে। শিল্প, কল-কারখানা বিশেষতঃ তৈরি পোশাকখাত দীর্ঘদিন বন্ধ রাখা হলে এই শিল্প বিশ্ব বাজার হারাতে পারে। এতে দেশের ভবিষ্যত অর্থনীতির জন্য হুমকি হতে পারে। অন্যদিকে কঠোরভাবে স্বাস্থ্যবিধি না মানলে করোনার এই দুঃসময়ে মানুষের জানমালেরও ক্ষতি হতে পারে। একারণে সবাইকে একদিকে যেমন স্বাস্থ্যবিধির দিকে মনোযোগ দিতে হবে, অন্যদিকে অর্থনীতিরও বড় কোনো ক্ষতি হতে দেয়া যাবে না।” 

 

          আজ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে “করোনা পরিস্থিতিতে শিল্প ও ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান চালু রাখা’’ সংক্রান্ত বিষয়ে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা শেষে এসব কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।

 

          সভায় তৈরি পোশাকখাত চালু রাখতে স্বাস্থ্যবিধির গুরুত্ব তুলে ধরেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী এবং বেশ কিছু জোড়ালো নির্দেশনা প্রদান করেন। স্বাস্থ্যমন্ত্রীর নির্দেশনা সমূহের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে-

 

          “স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও পোশাকখাতের নেতৃবৃন্দের সাথে একটি আলাদা সমন্বয় কমিটি থাকবে। এই কমিটি পোশাক-খাতে স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে কি-না তা মনিটরিং করবে; ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর ৩টি জোনকে বিচ্ছিন্ন রাখতে হবে। পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়া পর্যন্ত এক অঞ্চলের শ্রমিক অন্য অঞ্চলের কল-কারখানায় চলাচল করতে পারবে না; ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর থেকে বাইরের জেলায় কেউ গেলে সেখানেই তাকে হোম কোয়ারেনটাইনে থাকতে হবে; তৈরি পোশাক খাতের নিজ উদ্যোগে এবং স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সাথে সমন্বয় রেখে টেস্টিং সুবিধা বৃদ্ধি করতে হবে; শ্রমিকদের জন্য আলাদা করে কোয়ারেনটাইন ব্যবস্থা রাখতে হবে; কোন কারখানায় বেশি মানুষ আক্রান্ত হলে সেই কারখানা সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হবে; শ্রমিকদের থাকা, খাওয়া ও যাতায়াতে স্বাস্থ্য সুবিধা রাখতে হবে।

 

          উল্লেখ্য, এর আগে একই স্থানে শিল্পখাত খোলা রাখা প্রসঙ্গে শিল্পখাতের সংস্থাসমূহের নেতৃবৃন্দের সাথে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়। স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সভাপতিত্বে সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন- বিকেএমইএ’র সভাপতি সেলিম ওসমান, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মোস্তফা কামাল উদ্দিন, স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মোঃ আসাদুল ইসলাম, পুলিশের মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ, বিএমএ’র সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, শিল্প মন্ত্রণালয়ের সচিব, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব ও শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ অন্যান্য সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

 

          সভায় সকল সংগঠনের নেতৃবৃন্দ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর দেয়া স্বাস্থ্যবিধি সমূহ গুরুত্বের সাথে পালনের কথা জানান।

 

#

মাইদুল/নাইচ/সুবর্ণা/আব্বাস/২০২০/২০০২ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৫৮৫

 

বাজেট প্রণয়নে মতামত দেওয়া যাবে ওয়েবসাইটে

 

ঢাকা, ২০ বৈশাখ (৩ মে):

 

          জুন মাসে মহান জাতীয় সংসদে আগামী ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপন করা হবে। বাজেট প্রণয়নে দেশের সকল শ্রেণি পেশার মানুষের মতামতের মাধ্যমে সরকার বাজেটকে আরো অংশগ্রহণমূলক করার লক্ষ্যে ওয়েবসাইটের মাধ্যম মতামত গ্রহণের উদ্যোগ নিয়েছে। নতুন অর্থবছরের বাজেট প্রণয়নের আগে বিভিন্ন স্টেকহোল্ডাররা এখানে মতামত প্রদান করতে পারবেন।

 

          অর্থ বিভাগের ওয়েরসাইটে (http://www.mof.gov.bd) গিয়ে জাতীয় বাজেট ২০২০-২১ প্রণয়নে মতামত/পরামর্শ (Opinion/Suggestion for Budget 2020-21 Preparation) এই অপশনে ক্লিক করেই যে কেউ তার মতামত প্রদান করতে পারবেন।

 

          দেশ বা বিদেশ থেকেও ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বাজেট প্রণয়নের ফরম পূরণ করে বাজেট প্রণয়ন সম্পর্কে মতামত ও সুপারিশ দেওয়া যাবে। প্রাপ্ত সব মতামত ও সুপারিশ বিবেচনা করা হবে।

 

            আরো উল্লেখ্য যে, অর্থ বিভাগের ওয়েবসাইটে (http://www.mof.gov.bd) এবাবের বাজেটের সব তথ্য ও গুরুত্বপূর্ণ দলিলও পাওয়া যাবে, যে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান পড়তে ও ডাউনলোড করতে পারবেন।

 

 

#

তৌহিদুল/নাইচ/সুবর্ণা/আব্বাস/২০২০/১৯২৫ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৫৮৪

 

 

গার্মেন্টস কর্মীদের জন্য আলাদা কোয়ারেনটাইন ব্যবস্থা রাখতে হবে

                                                                  ---স্বাস্থ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ২০ বৈশাখ (৩ মে):

          স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, "করোনায় পোশাক কারখানায় কর্মরত গার্মেন্টস কর্মীদের জন্য আলাদা কোয়ারেনটাইন ব্যবস্থা রাখতে হবে। কোন শ্রমিক আক্রান্ত হলে তাকে যেন কোন ভোগান্তিতে ভুগতে না হয় সেজন্য শিল্প মালিকদের আলাদা কোয়ারেনটাইন ব্যবস্থা রাখাসহ কঠোর স্বাস্থ্যবিধি মানতে উদ্যোগী হতে হবে। একই সাথে ঢাকার সাথে নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরের কারখানাগুলোর শ্রমিকদের অধিক আক্রান্ত এই ৩টি জোনে সবধরণের যাতায়াত ব্যবস্থাও সাময়িকভাবে বন্ধ রাখতে হবে।"

 

          আজ দুপুরে সচিবালয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে করোনায় শিল্প ও ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান খোলা রাখা সংক্রান্ত আন্তঃ মন্ত্রণালয়ের সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সভাপতিত্বে বৈঠকে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোর সচিব, তৈরি পোশাক শিল্প সংস্থার নেতৃবৃন্দ, পুলিশের আইজিপিসহ স্বাস্থ্যখাতের অন্যান্য শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

 

          সভায় পোশাক শিল্পখাত সংস্থার নেতৃবৃন্দ করোনার এই দুঃসময়ে পোশাক শিল্প কারখানা খোলা রাখা প্রসঙ্গে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করলে ও খোলা রাখার স্বপক্ষে নানাবিধ যুক্তি তুলে ধরলে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন,"কঠোরভাবে স্বাস্থ্যবিধি বজায় রেখে পোশাক-খাত কারখানাগুলো খোলা রাখা যাবে।দেশের মানুষের জীবন ও জীবিকা দুটোই ঠিক রাখতে হবে। তৈরি পোশাক শিল্পখাত দীর্ঘদিন বন্ধ থাকলে আমরা আন্তর্জাতিক বাজারে অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে যাবো। অন্যদিকে করোনার এই দুঃসময়ে মানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষারও উদ্যোগ নিতে হবে।কাজেই একদিকে দেশের অর্থনীতির চাকাও সচল রাখতে হবে অন্যদিকে স্বাস্থ্যবিধিও কঠোরভাবে মানতে হবে।"

          শিল্প কল-কারখানায় স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখতে স্বাস্থ্যমন্ত্রী এসময় বেশকিছু জরুরী নির্দেশনা দেন। পোশাক শিল্প খাতের প্রতিনিধি, শ্রমিক প্রতিনিধি ও স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয়ের প্রতিনিধি মিলি একটি যৌথ কমিটি করার নির্দেশনা দেওয়ার পাশাপাশি শ্রমিকদের থাকা, খাওয়া ও যাতায়াতে আলাদা ব্যবস্থা রাখা, শ্রমিকদের টেস্টিং সুবিধা বৃদ্ধি করাসহ এসময় আরো বেশ কিছু জরুরী নির্দেশনাও দেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। করোনায় কোন কারখানায় বেশি মানুষ আক্রান্ত হলে তা সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হবে বলেও জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।

         

#

মাইদুল/নাইচ/সুবর্ণা/আব্বাস/২০২০/১৯৪২ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৫৮৩

 

ইকসিড-এ নাইকো মামলায় বাংলাদেশের জয়

বাংলাদেশকে ছাতক গ্যাসক্ষেত্র বিস্ফোরণের ক্ষতিপূরণ দিবে নাইকো

                                       ---জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ২০ বৈশাখ (৩ মে):

          বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, বাংলাদেশকে ছাতক গ্যাসক্ষেত্র বিস্ফোরণের ক্ষতিপূরণ দিবে নাইকো। প্রত্যক্ষ ক্ষতিপূরণ ছাড়াও জনসাধারণের পুনর্বাসন, বিস্ফোরণের ফলে জনসাধারণের স্বাস্থ্যহানি, ভূমির ক্ষতিসহ পরিবেশগত ক্ষতিপূরণও নাইকোর কাছ থেকে আদায় করা হবে।

          প্রতিমন্ত্রী আজ তাঁর  বাসভবন থেকে “আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ বিরোধ নিষ্পত্তি সংক্রান্ত সালিশি  আদালত (ইকসিড)-এ নাইকো মামলায় বাংলাদেশের জয়” সংক্রান্ত বিষয়াদি নিয়ে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সাংবাদিকদের সাথে  মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন।

        ২০০৩ সালে নাইকো-বাপেক্স যৌথ উদ্যোগে একটি চুক্তির মাধ্যমে ছাতক গ্যাসক্ষেত্রটি উন্নয়নের দায়িত্ব পায় নাইকো। ২০০৫ সালে ৭ জানুয়ারি ছাতক গ্যাসক্ষেত্রে নাইকো কর্তৃক খনন কার্যক্রম পরিচালনার সময় বিস্ফোরণ ঘটে যা ঐ গ্যাস ক্ষেত্র ও তার সন্নিহিত এলাকার পরিবেশ ও জনজীবনের ব্যাপক ক্ষতি হয়। সরকার বিশেষজ্ঞদের অভিমত নিয়ে ২৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে বাপেক্সের জন্য ১১৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ও বাংলাদেশের জন্য ৮৯৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার  নাইকোর কাছে ক্ষতিপূরণ চেয়ে ইকসিড-এ দাবি উত্থাপন করেছে।

 

        নাইকো, ২০১০ সালে ছাতক গ্যাসক্ষেত্রে বিস্ফোরণের জন্য তারা দায়ী নয় মর্মে ঘোষণা চেয়ে আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ বিরোধ নিষ্পত্তি সংক্রান্ত সালিশি  আদালত (ইকসিড)-এ একটি সালিশি মোকাদ্দমা দায়ের করে। দশ বছরের সুদীর্ঘ জটিল আইনী প্রক্রিয়া শেষে ইকসিড ট্রাইব্যুনাল ২০০৫ সালের বিস্ফোরণের জন্য যৌথ উদ্যোগ চুক্তির অধীন শর্তসমূহ ভঙ্গের জন্য নাইকোকে দায়ী করে তাদের অভিযুক্ত করে ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে এক যুগান্তকারী রায় প্রদান করে । নাইকো দক্ষতার সাথে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করতে এবং পেট্টোলিয়াম শিল্পের আন্তর্জাতিক মানের সাথে সামঞ্জস্যতা বজায় রাখতে ব্যর্থ হওয়ার কারণেই এই বিস্ফোরণের ঘটনাটি ঘটে বলে আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল রায় প্রদান করেছেন।

 

        ভার্চুয়াল এই প্রেস ব্রিফিং- এ অন্যান্যের মাঝে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সিনিয়র সচিব
মোঃ আনিছুর রহমান,পেট্টোবাংলার চেয়ারম্যান এ বি এম আবদুল ফাত্তাহ ও দেশের স্বনামধন্য সাংবাদিকগণ উপস্থিত ছিলেন।

 

 

#

আসলাম/নাইচ/সুবর্ণা/আব্বাস/২০২০/১৯১৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৫৮২

কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাস) সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

ঢাকা, ২০ বৈশাখ (৩ মে):

          ন্যাশনাল ডিজাস্টার রেসপন্স কো-অর্ডিনেশন সেন্টার (এনডিআরসিসি) থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী করোনা ভাইরাস পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য ৬৪ জেলায় গতকাল পর্যন্ত ১ লাখ ২৩ হাজার ৮শত ৬৭ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ করা হয়েছে। এছাড়া শিশু খাদ্য-সহ অন্যান্য সামগ্রী ক্রয়ের জন্য ৬৬ কোটি ২৭ লাখ ৭২ হাজার ২৬৪ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বরাদ্দকৃত এ সাহায্য দেশের সকল জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে বিতরণ করা হচ্ছে । ‌

          রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী আজ দেশে নতুন করে আরো ৬৬৫ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ ধরা পড়েছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৯ হাজার ৪৫৫ জন। এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১ হাজার ৬৩ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ২ জন-সহ এ পর্যন্ত এ রোগে ১৭৭ জন মৃত্যুবরণ করেছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় ৫ হাজার ৩৬৮টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।

          দেশে মোট ৩১টি প্রতিষ্ঠানে নমুনা সংগ্রহ ও পরীক্ষা করা হচ্ছে। সর্বমোট ১৮ লাখ ৩৩ হাজার ৪৯২টি পিপিই সংগ্রহ করা হয়েছে, তার মধ্যে মোট বিতরণ করা হয়েছে ১৪ লাখ ৩৪ হাজার ৭২৮টি এবং ৩ লাখ ৯৮ হাজার ৭৬৪টি মজুত আছে।

          সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে ৬১৫টি প্রতিষ্ঠান এবং এর মাধ্যমে তাৎক্ষণিকভাবে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনের সেবা প্রদান করা যাবে ৩০ হাজার ৯৫৫ জনকে।

 

#

তাসমীন/নাইচ/সুবর্ণা/আব্বাস/২০২০/১৮১০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                     নম্বর: ১৫৮১

(সংশোধিত)

মুক্ত, স্বাধীন এবং দায়িত্বশীল গণমাধ্যম রাষ্ট্রকে এগিয়ে নেয় : বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসে তথ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ২০ বৈশাখ (৩ মে):

            ‘রাষ্ট্রকে এগিয়ে নেয়া এবং বহুমাত্রিক সমাজ বিনির্মাণে মুক্ত, স্বাধীন এবং দায়িত্বশীল গণমাধ্যমের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’ বলেছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ।

            আজ বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস উপলক্ষে সচিবালয়ে নিজ দপ্তর থেকে অনলাইনে দেয়া সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে মন্ত্রী একথা বলেন। ‘গণমাধ্যমের স্বাধীনতা যেমন প্রয়োজন একইসাথে আমাদের সম্মিলিত দায়িত্বশীলতাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমরা মনে করি, মুক্ত, স্বাধীন ও একইসাথে দায়িত্বশীল গণমাধ্যম রাষ্ট্রকে এগিয়ে নেয়া ও একটি বহুমাত্রিক সমাজ বিনির্মাণে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। 

            বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসে সকল সাংবাদিক এবং গণমাধ্যমের সাথে সংশ্লিষ্ট সবাইকে আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়ে ড. হাছান বলেন, ‘বাংলাদেশে সাংবাদিকরা এবং গণমাধ্যমের সাথে যারা যুক্ত আছেন তারা, এই বৈশ্বিক দুর্যোগ করোনো পরিস্থিতির মধ্যে অত্যন্ত ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছেন। ইতোমধ্যেই আমাদের একজন সাংবাদিক বন্ধু হুমায়ুন কবীর খোকন দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মর্মান্তিকভাবে মৃত্যুবরণ করেছেন। আমি তার বিদেহী আত্মার শান্তিকামনা করছি। একইসাথে অনেক সাংবাদিক বন্ধু যারা করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন তারা যাতে দ্রুত আরোগ্য লাভ করেন, মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে সেই প্রার্থনা করছি।’ 

            তথ্যমন্ত্রী এসময় পরিসংখ্যান দিয়ে বলেন, আমাদের সরকার গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও অবাধ এবং মুক্ত গণমাধ্যমে বিশ্বাস করে। সেই কারণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০০৯ সালে তৃতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পাওয়ার পর বাংলাদেশে গণমাধ্যমের ব্যাপক বিস্তৃতি ঘটেছে। ২০০৯ সালে দৈনিক পত্রিকার সংখ্যা ছিল ৪৪৫টি, ২০২০ সালে এখন দৈনিক পত্রিকার সংখ্যা ১২৯৪টি। ২০০৯ সালে সাপ্তাহিক পত্রিকার সংখ্যা ছিল ২০৮টি, এখন সেটি ১২০৮টি।’

            ইলেকট্রনিক গণমাধ্যমের খতিয়ান দিয়ে ড. হাছান মাহ্‌মুদ জানান,‘ রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন ২০০৯ সালে ছিল ২টি, এখন রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন ৪টি। বেসরকারি টেলিভিশন ২০০৯ সালের শুরুতে ১০টি আর এখন ৪৫টি বেসরকারি টেলিভিশনের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এফএম বেতার ২০০৯ সালে মাত্র ৪টি ছিল, এখন ২৪টি এফএম বেতার কেন্দ্রের অনুমোদন দেয়া হয়েছে, যার মধ্যে বেশির ভাগ সম্প্রচারে আছে। কমিউনিটি রেডিও ২০০৯ সালে একটিও ছিল না, এখন ৩২টি কমিউনিটি রেডিও অনুমোদন দেয়া আছে, তারমধ্যে অনেকগুলো সম্প্রচারে আছে।’

            ‘এই পরিসংখ্যানেই বলে যে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার সরকার গণমাধ্যমের অবাধ বিস্তৃতি এবং স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে এবং সেই কারণেই গত ১১ বছরে বাংলাদেশে গণমাধ্যমের ব্যাপক বিস্তৃতি ঘটেছে’ বলেন তিনি। 

রিজভীর বক্তব্য উদভ্রান্তের প্রলাপ -তথ্যমন্ত্রী

            এ সময় বিএনপি নেতা রুহুল কবির রিজভী আহমেদের সাম্প্রতিক মন্তব্যের প্রতি সাংবাদিকরা তার দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমি রিজভী আহমেদের বক্তব্য গতকাল দেখেছি। রিজভী আহমেদ অসুস্থ ছিলেন, তিনি আরোগ্য লাভ করেছেন, এজন্য আল্লাহ’র কাছে আমি শুকরিয়া আদায় করছি যে, তিনি দ্রুত আরোগ্য লাভ করেছেন।’

            ‘তবে তিনি যেভাবে বক্তব্য রাখছেন, এগুলো আমার কাছে উদভ্রান্তের প্রলাপের মতো মনে হয়’ উল্লেখ করে ড. হাছান বলেন, ‘এই মহাদুর্যোগের সময় আসলে রিজভী আহমেদসহ বিএনপি নেতারা ফটোসেশন এবং বিষোদগার এবং মিথ্যাচারের রাজনীতি নিয়েই ব্যস্ত।’ 

            বিএনপি নেতারা যাই বলুক না কেন, আজকে এই বিশ্ব করোনো পরিস্থিতিতে এই মহাদুর্যোগের সময়, এই মহামারীর সময় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যেভাবে এই দুর্যোগ মোকাবিলা করছেন, সেটি আজকে বিশ্বসম্প্রদায় কর্তৃক প্রশংসিত হয়েছে, বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরাম, ফোর্বস ম্যাগাজিন এমনকি ওয়ার্ল্ড হেল্থ অর্গানাইজেশন তাঁর এই নেতৃত্বের প্রশংসা করেছে, বলেন তথ্যমন্ত্রী। 

            ‘বিএনপির নেতারা প্রশংসা করার সংস্কৃতিটা লালন করেনা, এটা অত্যন্ত দুঃখজনক, আর রিজভীর বক্তব্য উদভ্রান্তের প্রলাপ’, বলেন ড. হাছান মাহমুদ।

#

আকরাম/নাইচ/সুবর্ণা/আব্বাস/২০২০/১৭২৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর: ১৫৮০

 

সারাদেশে গতকাল প্রায় দুই লাখ ক্রেতার কাছে টিসিবির পণ্য বিক্রয়

 

ঢাকা, ২০ বৈশাখ (০৩ মে):

 

          পবিত্র রমজান উপলক্ষে গতকাল ঢাকাসহ সারা দেশের ১ লক্ষ ৮০ হাজার ক্রেতার কাছে পণ্য বিক্রয় করেছে ট্রেডিং করপোরেশন অফ বাংলাদেশ (টিসিবি)। প্রতিটি বিভাগ, জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে ৪৬৮টি ট্রাকযোগে ৬৩৬ মেট্রিক টন সয়াবিন তেল, ৪৫৭ মেট্রিক টন চিনি, ৯০ দশমিক ৬ মেট্রিক টন মশুর ডাল, ৪১৮ মেট্রিক টন ছোলা, ৩৫ দশমিক ১০ মেট্রিক টন খেজুর এবং ৩২ দশমিক ৪ মেট্রিক টন পেঁয়াজসহ মোট ১ হাজার ৬৬৯ দশমিক ১ মেট্রিক টন নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সাশ্রয়ীমূল্যে বিক্রয় করা হয়েছে। প্রায় তিন হাজার ডিলারের মাধ্যমে এ সকল পণ্য বিক্রয় করা হচ্ছে। জনপ্রতি সর্বোচ্চ ৫ লিটার সয়াবিন তেল, ৩ কেজি চিনি, ১ কেজি মশুর ডাল, ২ কেজি ছোলা এবং ১ কেজি খেজুর বিক্রয় করা হচ্ছে।

 

          উল্লেখ্য, গত ১ এপ্রিল থেকে দেশব্যাপী ট্রেডিং করপোরেশন অফ বাংলাদেশ (টিসিবি) উল্লিখিত নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য বিক্রয় করছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় টিসিবি’র মাধ্যমে সাশ্রয়ী মূল্যে চিনি প্রতি কেজি ৫০ টাকা, মশুর ডাল প্রতি কেজি ৫০ টাকা, সয়াবিন তেল প্রতিলিটার ৮০ টাকা, ছোলাপ্রতি কেজি ৬০ টাকা, খেজুর প্রতি কেজি ১২০ টাকা এবং পেঁয়াজ ৩৫ টাকা দরে বিক্রয় করছে।

#

বকসী/পরীক্ষিৎ/বিপু/২০২০/১৩৪০ ঘণ্টা

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর: ১৫৭৯

 

চার কোটির বেশি মানুষের কাছে সরকারের ত্রাণ পৌঁছেছে

 

ঢাকা, ২০ বৈশাখ (০৩ মে):

 

       করোনা ভাইরাসের মত দুর্যোগে সারাদেশের সাধারণ মানুষের কষ্ট লাঘবে ত্রাণ সহায়তা অব্যাহত রেখেছে সরকার। মানবিক সহায়তা হিসেবে এ পর্যন্ত সারাদেশে চার কোটির বেশি মানুষকে ত্রাণ দিয়েছে সরকার।

 

         ৬৪ জেলা প্রশাসন থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী গতকাল পর্যন্ত চার কোটি সাত লক্ষ ৪০ হাজার জনের কাছে চাল দিয়েছে সরকার। মোট ৯৮ লক্ষ ১৮ হাজার পরিবারের অন্তর্ভূক্ত এই জনসংখ্যাকে চাল দেওয়া হয়েছে ৯৬ হাজার  মেট্রিক টন। গতকাল পর্যন্ত চাল বরাদ্দ হয়েছে এক লক্ষ ২৪ হাজার মেট্রিক টন।

 

          এছাড়া ৫৩ লক্ষ ৬৮ হাজার পরিবারের দুই কোটি ৫৩ লক্ষ ২০ হাজার ব্যক্তির হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে নগদ ৪৩ কোটি ১৭ লক্ষ ৯৪ হাজার টাকা। এখাতে এ পর্যন্ত বরাদ্দ হয়েছে ৬৮ কোটি টাকা।      

 

        শিশু খাদ্য সহায়ক হিসেবে বরাদ্দ ১২ কোটি ৪৫ লক্ষ টাকা এবং এ পর্যন্ত বিতরণ করা হয়েছে আট কোটি ৯২ লক্ষ ৬৩ হাজার টাকা । এতে উপকারভোগী পরিবার দুই লক্ষ ৭৫ হাজার এবং লোকসংখ্যা পাঁচ লক্ষ ৫৮ হাজার ।

 

#

সেলিম/পরীক্ষিৎ/বিপু/২০২০/১৩০০ ঘণ্টা

 

2020-05-03-21-18-912e67c146dacd2ac293d6da57e5a77b.docx