Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৬ অক্টোবর ২০১৬

তথ্যবিবরণী ১৬ই অক্টোবর ২০১৬

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩২২৪  
দক্ষিণ এশিয়ায় সহযোগিতার ক্ষেত্র প্রসারিত করতে হবে
                                                 -- স্পিকার

ঢাকা, পয়লা কার্তিক (১৬ই অক্টোবর):
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, অর্থনেতিক মন্দা সমাজে নানা বৈষম্য সৃষ্টি করে। সে কারণে অর্থনৈতিক ভিত্তি মজবুত করতে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে পারষ্পরিক আলোচনা ও সহযোগিতার ক্ষেত্র প্রসারিত করতে হবে। পাশাপাশি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে আমাদের যুব সমাজ ও কর্মক্ষম জনশক্তিকে আধুনিক তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে ২০৩০ সালের মধ্যে কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে পৌঁছাতে একসাথে কাজ করতে হবে।
স্পিকার আজ ঢাকার একটি হোটেলে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) আয়োজিত ঘরহঃয ঝড়ঁঃয অংরধ ঊপড়হড়সরপ ঝঁসসরঃ এর সমাপনী  অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।
স্পিকার বলেন, এ সংগঠনটি দক্ষিণ এশিয়ায় অর্থনৈতিক সম্পর্ক উন্নয়নের একটি প্রক্রিয়া। দক্ষিণ এশিয়ার দেশসমূহে বাজার অর্থনীতি সচল, অর্থনৈতিক সংকট নিরসন, সুশাসন প্রতিষ্ঠা, মানবাধিকার উন্নয়ন, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা, উদ্ভাবনী নীতিমালা গ্রহণ, বহুমুখী সুবিধা প্রণয়ন এবং শান্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার মাধ্যমে এ অঞ্চলের সহযোগিতার নতুন দিগন্ত উন্মোচিত  হবে। যারা সুন্দর ভবিষ্যতের স¦প্ন দেখে, তারাই তা নির্মাণে সক্ষমতা অর্জন করে বলে তিনি এসময় মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, নারীর ক্ষমতায়নকে নিশ্চিত করতে নারীদের অর্থনৈতিক, সামজিক ও রাজনৈতিক কর্মকান্ডে আরো সম্পৃক্ত করতে হবে। তিনি নারীদের শিক্ষা, প্রশিক্ষণ ও আধুনিক প্রযুক্তিগত শিক্ষায় শিক্ষিত করে তোলার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
সিপিডির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি অধ্যাপক রেহমান সোবহানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম, সিপিডি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান, রিসার্চ ডিরেক্টর ড. ফাহমিদা খাতুন এবং নেপালের সাউথ এশিয়া ওয়াচ ট্রেড সভাপতি ড. পশ রাজ পান্ডে  বক্তৃতা করেন।
#

হুদা/আফরাজ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৬/২১০০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৩২২৩
বাংলাদেশ ও নেপালের বাণিজ্যমন্ত্রীর মধ্যে বৈঠক
ঢাকা, পয়লা কার্তিক (১৬ই অক্টোবর) :
    বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, নেপালে যৌথ উদ্যোগে জলবিদ্যুৎ উৎপাদন করে বাংলাদেশে আনা হবে। এ বিষয়ে উভয় দেশ একমত হয়েছে। নেপালের সাথে বাংলাদেশের বাণিজ্য ও যোগাযোগ বৃদ্ধি করা হবে। বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত এবং নেপাল সড়ক যোগাযোগ (বিবিআইএন) বাস্তবায়নের জন্য ভারতের উপস্থিতিতে চুক্তি স্বাক্ষর করা হয়েছে, এখন তা বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া চলছে। বিবিআইএন কার্যকর হলে সরাসরি সড়ক পথ ব্যবহার করে পণ্য আমদানি-রপ্তানি করা যাবে। মংলা-খুলনা রেল সংযোগের কাজ সম্পন্ন হলে তা নেপালের সাথে যুক্ত হবে। আশা করা হচ্ছে ২০১৮ সাল থেকেই বাংলাদেশ-নেপাল রেল চলবে। তখন যাত্রি ও পণ্য পরিবহণে সুবিধা হবে এবং দু’দেশের মধ্যে বাণিজ্য বৃদ্ধি পাবে। 
    বাংলাদেশে সফররত নেপালের বাণিজ্যমন্ত্রী রোমি গাওচান থাকালি (জড়সর এধঁপযধহ ঞযধশধষর) এর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদলের সাথে বাণিজ্যিমন্ত্রীর মতবিনিময়ের পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। আজ ঢাকায় বাংলাদেশ সচিবালয়ে মন্ত্রীর অফিস কক্ষে প্রতিনিধিদল সাক্ষাৎ করে।
    বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে দু’দেশের মধ্যে বাণিজ্য খুব বেশি নয়, গত বছর মাত্র ২৭ দশমিক ২৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বাণিজ্য হয়েছে। বাংলাদেশ রপ্তানি করেছে ১৭ দশমিক ৮৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য, একই সময়ে আমদানি হয়েছে ৯ দশমিক ৪০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য। যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত হলে নেপালের সাথে বাণিজ্য আরো বৃদ্ধি পাবে।
    তোফায়েল আহমেদ বলেন, নেপালের সাথে বাংলাদেশের বন্ধুত্ব দীর্ঘদিনের। কিছুদিন আগে নেপালে ভূমিকম্পের পর বাংলাদেশ ১০ হাজার মে. টন চাউল এবং ঔষধ ও চিকিৎসক পাঠিয়ে নেপালের পাশে দাঁড়িয়েছিল। নেপালের সাথে বাংলাদেশের বাণিজ্য বৃদ্ধির অনেক সুযোগ রয়েছে। শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকারসহ বাণিজ্য ক্ষেত্রে সুবিধা প্রদান করা হলে দু’দেশের বাণিজ্য অনেক বৃদ্ধি পাবে। নেপালের বাজারে বাংলাদেশের পাট, ঔষধ, ইলেকট্রনিক সামগ্রী, তৈরি পোশাক, প্লাষ্টিকসহ বিভিন্ন পণ্যের প্রচুর চাহিদা রয়েছে।
    নেপালের বাণিজ্যমন্ত্রী  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের অভূতপূর্ব উন্নয়নের প্রশংসা করে বলেন, নেপাল বাংলাদেশের সাথে বাণিজ্য বৃদ্ধি করতে আগ্রহী। যৌথ উদ্যোগে জলবিদ্যুৎ উৎপাদন করে তা বাংলাদেশে সরবরাহ করতে আগ্রহী নেপাল, সড়ক যোগাযোগ চালুর জন্য ইতোমধ্যে ভারতের উপস্থিতিতে চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে, নেপালের সাথে বাংলাদেশের আকাশ পথে অন অ্যারাইভাল ভিসা চালু রয়েছে, বাংলাবান্ধা ও রহনপুরের চেকপোষ্টে সড়ক পথে অন অ্যারাইভাল ভিসা চালু হলে যাতায়াতে আরো সুবিধা হবে। নেপাল বাংলাদেশকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে থাকে। নেপালের জলবিদ্যুৎ, পর্যটন এবং কৃষিখাতে বাংলাদেশের যেকোন বিনিয়োগকে স্বাগত জানানো হবে।
    নেপালের বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদকে নেপাল সফরের আমন্ত্রন জানালে তিনি তা গ্রহণ করেন এবং সুবিধাজনক সময়ে তিনি নেপাল সফর করবেন বলে জানান। 
    বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (এফটিএ) মো. শফিকুল ইসলাম এবং যুগ্মসচিব (এফটিএ-১) মো. মুনির চৌধুরী এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
#
বকসী/আফরাজ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৬/২০১৪  ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩২২২  
প্রকল্প বাস্তবায়নে সক্ষমতা বৃদ্ধির বিকল্প নেই
                            -- বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, পয়লা কার্তিক (১৬ই অক্টোবর):
    বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, প্রকল্প বাস্তবায়নে সক্ষমতা বৃদ্ধির কোন বিকল্প নাই। যে কাজ প্রকল্প পরিচালকরাই করতে পারে সে সিদ্ধান্তের জন্য মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ সংশ্লিষ্টদের অযোগ্যতার শামিল। টাইমলাইন ধরে নির্ধারিত সময়ের পূর্বেই প্রকল্প শেষ করতে হবে।
    প্রতিমন্ত্রী আজ বিদ্যুৎভবনে ২০১৬-১৭ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) তে অন্তর্ভুক্ত বিদ্যুৎ বিভাগের উন্নয়ন প্রকল্পসমূহের সেপ্টেম্বর-২০১৬ পর্যন্ত সময়ের বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় সভাপতিত্ব কালে এসব কথা বলেন।
    প্রতিমন্ত্রী বলেন, চীনের বিনিয়োগ বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি উজ্জ্বল থেকে উজ্জ্বলতর করবে। আগামীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ৪০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ প্রয়োজন। ইতোমধ্যে ১৬ বিলিয়ন ডলারের সংস্থান হয়েছে; বাকিটাও সময়মত হয়ে যাবে।
    কয়লা উত্তোলন প্রসঙ্গে প্রতিমন্ত্রী বলেন, দীঘিপাড়ায় যে বিপুল পরিমাণ কয়লা রয়েছে তা দ্রুত উত্তোলনের ম্যাকানিজম বের করতে হবে। জমির মালিক ও স্থানীয়দের কয়লা উত্তোলন প্রক্রিয়া এবং খনির লাভের সাথে সম্পৃক্ত করা গেলে ফলপ্রসূ সিদ্ধান্ত নেয়া যাবে। দীঘিপাড়ার কয়লা হতে ১০ হাজার মেগাওয়াটের বিদ্যুৎকেন্দ্র ৫০ বছর চালু রাখা সম্ভব হবে। এ সময় তিনি গুরুত্ব দিয়ে দ্রুত কয়লা ও দীঘিপাড়া নিয়ে সংশ্লিষ্টদের কাজ করার নির্দেশ দেন।  
    সভায় জানানো হয়, সেপ্টেম্বর-২০১৬ পর্যন্ত প্রকল্পের অগ্রগতি শতকরা ১৫ দশমিক ১৮ ভাগ, যা প্রকল্প সাহায্য খাতে শতকরা ১৮ দশমিক ১৯ ভাগ এবং জিওবি খাতে শতকরা ১০ দশমিক ৯৬ ভাগ। বিদ্যুৎ বিভাগে ১৩টি প্রতিষ্ঠানে ৭৪টি প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন। আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানি লিমিটেড (এপিএসসিএল) এর ২টি প্রকল্প রয়েছে, যার  শতকরা ৬১ দশমিক ৪৩ ভাগ ভৌত অগ্রগতি হয়েছে। পল্লি বিদ্যুতায়ন বোর্ডের (আরইবি) ১২টি প্রকল্পের গড়ে শতকরা ৩৯ দশমিক ৪০ ভাগ ভৌত অগ্রগতি হয়েছে। কয়েকটি প্রকল্পের অগ্রগতি সন্তোষজনক না হওয়ায় প্রতিমন্ত্রী প্রকল্পের কার্যাবলী কঠোরভাবে মনিটরিং করার নির্দেশ দেন।
    এ সময় অন্যান্যের মাঝে বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব মনোয়ার ইসলাম, বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান খালেদ মাহমুদ, আরইবির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মঈন উদ্দিনসহ বিভিন্ন কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচলাকগণ উপস্থিত ছিলেন।
#

আসলাম/আফরাজ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৬/২০১০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ৩২২১ 

বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীর সাথে কুয়েতের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

ঢাকা, পয়লা কার্তিক (১৬ই অক্টোবর) :
    বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের সাথে বাংলাদেশে কুয়েতের রাষ্ট্রদূত আদেল মোহাম্মদ এ এইচ হায়াত (অফবষ গড়যধসসধফ অ ঐ ঐধুধঃ) আজ ঢাকায় সচিবালয়ে তাঁর অফিসকক্ষে সাক্ষাৎ করেন। 
    এ সময় তারা পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন। 
    কুয়েতের রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশ ও কুয়েতের পারস্পরিক সহযোগিতার ওপর গুরুত্ব আরোপ করে বলেন, বাংলাদেশের সাথে কুয়েতের রয়েছে সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় সুসম্পর্ক। এ সম্পর্ক সুদৃঢ় করার প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে। কুয়েত পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (কেপিসি) হতে মেয়াদী চুক্তির আওতায় পরিশোধিত জ্বালানি তেল সরবরাহসূচি, প্রিমিয়াম ও মূল্য নিয়ে এ সময় আলোচনা হয়। 
    রাষ্ট্রদূতকে ধন্যবাদ জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ভ্রাতৃপ্রতিম দুই মুসলিম দেশ পরস্পরকে সহযোগিতা করলে সকলেরই উপকার হবে। দ্রুত অর্থনৈতিক বিকাশ ঘটবে। কেপিসি হতে তেল আমদানি বিষয়টি সরকারের সক্রিয় বিবেচনাধীন। বিপিসি ও কেপিসি যৌথভাবে পরবর্তী কার্যক্রম শুরু করবে। এ সময় তিনি বলেন, কুয়েতের সাথে পেট্রোকেমিক্যাল  ইন্ডাষ্ট্রি স্থাপনসহ নানা বিষয়ে একযোগে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। 

#

আসলাম/আফরাজ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৬/১৮৫৬ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর : ৩২২০

শ্রম মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক

ঢাকা, পয়লা কার্তিক (১৬ই অক্টোবর) :
    দশম জাতীয় সংসদের শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ১৩তম বৈঠক আজ কমিটির সভাপতি মন্নুজান সুফিয়ানের সভাপতিত্বে সংসদভবনে অনুষ্ঠিত হয়। কমিটির সদস্য শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মো. মুজিবুল হক, মো. ইসরাফিল আলম, আনোয়ারুল আবেদীন খান, ছবি বিশ^াস, মো. রুহুল আমিন, মো. রেজাউল হক চৌধুরী এবং রোকসানা ইয়াসমিন ছুটি বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
    বৈঠকে বেসরকারি সদস্যদের বিল এবং সিদ্ধান্ত প্রস্তাব সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির উত্থাপিত ‘অসংগঠিত শ্রমিক কল্যাণ ও সামাজিক নিরাপত্তা (অপ্রতিষ্ঠানিক খাত) বিল, ২০১৫’ সম্পর্কে মতামত প্রদান এবং বাটা সু কোম্পানির শ্রমিক ছাঁটাই বিষয়ে ১ নং উপকমিটির উপস্থাপিত তদন্ত প্রতিবেদনের বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। বিলটি সম্পর্কে মতামত প্রদানের জন্য এর সাথে সংশ্লিষ্ট সকল ষ্টেকহোল্ডারদের নিয়ে কমিটির পরবর্তী বৈঠকে আলোচনা করার সুপারিশ করা হয় । 
    বাটা সু কোম্পানির শ্রমিক ছাঁটাই বিষয়ে ১ নং উপ কমিটির উপস্থাপিত তদন্ত প্রতিবেদন স্থায়ী কমিটি কর্তৃক গৃহীত হয় এবং এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করা হয়। 
    শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব, মন্ত্রণালয় ও জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।

#

এমাদুল/আফরাজ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৬/১৮৪৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ৩২১৯ 

স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সাথে সিঙ্গাপুরের চিকিৎসক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

ঢাকা, ১লা কার্তিক (১৬ই অক্টোবর) :
নির্মাণাধীন শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটসহ দেশের সকল হাসপাতালের জন্য দক্ষ বার্ন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও নার্স সৃষ্টিতে প্রশিক্ষণ সহায়তা দিবে সিঙ্গাপুরের জেনারেল হাসপাতাল।
সিঙ্গাপুরের সরকারি জেনারেল হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ বার্ন চিকিৎসক ও নার্সদের একটি প্রতিনিধিদল আজ সচিবালয়ে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমের সাথে সাক্ষাৎ করতে এসে একথা জানান। 
স্বাস্থ্যমন্ত্রী এলক্ষ্যে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের সাথে সিঙ্গাপুরের জেনারেল হাসপাতালের মধ্যে শীঘ্রই একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন। এসময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী নির্মাণাধীন ইনস্টিটিউটকে একটি বিশ^ মানের হাসপাতাল হিসেবে গড়ে তোলা হবে জানিয়ে বলেন, আগুনে দগ্ধসহ এ জাতীয় রোগের চিকিৎসার জন্য বার্ন ইনস্টিটিউটকে আন্তর্জাতিক মানে তৈরি করা হবে। তিনি বলেন, আগামী এক মাসের মধ্যেই নিয়োগপ্রাপ্ত প্রায় ১০ হাজার নতুন নার্সকে সারা দেশে পদায়ন করা হবে। শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটে এক হাজার নার্স পদায়ন করা হবে। এই ইনস্টিটিউটের চিকিৎসক, নার্স ও অন্যান্য জনবলের দক্ষতা বাড়াতে প্রশিক্ষণসহ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিবে সরকার।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী সম্প্রতি সিঙ্গাপুর সফরকালে বাংলাদেশের চিকিৎসক ও নার্সদের দক্ষতার আধুনিকায়নে সেদেশের বিশেষজ্ঞদের সহায়তা কামনা করলে তারই প্রেক্ষিতে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতাল এই পদক্ষেপ নিয়ে এগিয়ে আসে। 
এসময় স্বাস্থ্য সচিব সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক 
ডা. আবুল কালাম আজাদ, শেখ হাসিনা ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অভ্ বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারির প্রকল্পের পরিচালক অধ্যাপক ডা. সামন্ত লাল সেনসহ সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালের প্লাস্টিক, রিকনস্ট্রাকটিভ অ্যান্ড এস্থেটিক সার্জারি বিভাগের প্রধান সহযোগী অধ্যাপক ডা. ট্যান বিয়েন কিম (ঞধহ ইরবহ কববস)সহ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তা এবং সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালের ঊর্ধ্বতন চিকিৎসক ও নার্সগণ উপস্থিত ছিলেন। 

#

পরীক্ষিৎ/আফরাজ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৬/১৮১৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩২১৮  
নদী পাড়ে অবৈধ স্থাপনা ভেঙে ফেলার নির্দেশ পূর্তমন্ত্রীর
ঢাকা, পয়লা কার্তিক (১৬ই অক্টোবর):
    বুড়িগঙ্গা ও তুরাগ নদীর পাড়ে গড়ে ওঠা অবৈধ স্থাপনা ভেঙ্গে ফেলার নির্দেশ দিয়েছেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন। এ জন্য কোন নোটিশ দেয়ার প্রয়োজন নেই। আগামী সাতদিনের মধ্যে জরিপ করে এসব স্থাপনার একটি তালিকা জমা দিতে হবে। নদীর পাড়ে ভরাট করা জলাশয়ের তালিকা প্রস্তুত করা এবং ঐসকল ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্যও অথরাইজড কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন মন্ত্রী। তিনি বলেন, জলাধার সংরক্ষণ আইন অবশ্যই মেনে চলতে হবে। এর কোন ব্যত্যয় ঘটানো যাবে না।
    আজ গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত নদীর পাড়ে গড়ে ওঠা অবৈধ স্থাপনা বিষয়ক এক সভায় মন্ত্রী এ নির্দেশ দেন। সভায় মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. শহীদ উল্লা খন্দকার, রাজউকের চেয়ারম্যান এম বজলুল করিম চৌধুরী, মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব মো. আখতার হোসেন, রাজউকের সদস্য (উন্নয়ন) মো. আব্দুর রহমানসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
    মন্ত্রী বলেন, নকশা অনুমোদনের পর যেকোন ভবনের লেআউট দেয়ার সময় রাজউকের দায়িত্বশীল কর্মকর্তাকে অবশ্যই উপস্থিত থাকতে হবে। এর ব্যতিক্রম হলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে কারণ দর্শনোর জন্য রাজউককে নির্দেশ দেয়া হয়। তিনি বলেন, যে সকল ভবনমালিক অনুমোদিত নকশার ব্যত্যয় ঘটিয়ে ভবন নির্মাণ করেছে তার তালিকা প্রস্তুত করতে হবে। অনুমোদনের অতিরিক্ত উচ্চতার ভবনের অননোমোদিত অংশ ভেঙে ফেলারও নির্দেশ দেন তিনি। এক্ষেত্রে ভবন নির্মাণ শেষে দখলসনদ ব্যতীত যাতে অন্যান্য সেবা সুবিধা না পায় সে জন্য ওয়াসা, বিদ্যুৎবিভাগসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরের সাথে যোগাযোগ করার জন্যও মন্ত্রী নির্দেশ দেন।
তিনি বলেন, আবাসিক এলাকা গড়ে তোলার ক্ষেত্রে কেবল রাজউকই পরিবেশ ও প্রতিবেশের বিষয়কে গুরুত্ব দেয়। সকল নিয়মকানুন মেনে বসবাসের উপযুক্ত পরিবেশ রক্ষা করে রাজউকই আবাসিক এলাকা গড়ে তোলে।  
#

কিবরিয়া/আফরাজ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৬/১৭৩৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩২১৭  
বিপিএল ও গল্ফ টুর্নামেন্ট বিষয়ে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা
ঢাকা, পয়লা কার্তিক (১৬ই অক্টোবর):
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ টি-২০ (বিপিএল-২০)’র চতুর্থ আসর এবং পেশাদার গলফ টুর্নামেন্টের ৩য় বসুন্ধরা বাংলাদেশ ওপেন ২০১৭ ও চিটাগাং ওপেন ২০১৭-তে বিদেশি খেলোয়াড়দের বাংলাদেশ সফর সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে সম্পন্ন করার নিমিত্তে যুব ও ক্রীড়া সচিব কাজী আখতারউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আজ আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
 আগামী ৪ঠা নভেম্বর থেকে ১৩ই নভেম্বর ঢাকার মিরপুরে শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে, ১৭ই নভেম্বর থেকে ২২শে নভেম্বর চট্টগ্রামে জহুর আহম্মেদ স্টেডিয়ামে এবং ২৫শে নভেম্বর থেকে ১০ই ডিসেম্বর ঢাকার মিরপুরে শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ক্রিকেট প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এ টুর্নামেন্টে ৭টি দল অংশগ্রহণ করবে।
আগামী পয়লা ফেব্রুয়ারি থেকে ৪ঠা ফেব্রুয়ারি ২০১৭ এবং ২৯শে মার্চ থেকে পয়লা এপ্রিল ২০১৭ পর্যন্ত ২টি পেশাদার গল্ফ টুর্নামেন্ট ঢাকা সেনানিবাসে কুর্মিটোলা গল্ফ ক্লাবে এবং চট্টগ্রামের ভাটিয়ারী গল্ফ ক্লাব ও কান্ট্রি ক্লাবে অনুষ্ঠিত হবে। উক্ত প্রতিযোগিতা দু’টির প্রথমটিতে অংশগ্রহণের জন্য পৃথিবীর প্রায় ৩০টি দেশের পেশাদার গলফারগণ ঢাকায় আগমন করবে।
সভায় টুর্নামেন্টগুলো সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে সম্পন্ন করার নিমিত্তে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও সংস্থা এবং বিভাগ ও দপ্তরসমূহের সহযোগিতা কামনা করা হয়।
সভায় খেলোয়াড় ও কর্মকর্তাগণ ঢাকা এবং চট্টগ্রামে অবস্থানকালীন সার্বিক নিরাপত্তা এবং খেলার মাঠে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিশ্চিত করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
#

শফিকুল/আফরাজ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৬/১৮২১ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৩২১৬  
আগামী জানুয়ারিতে বন্ধ হচ্ছে হাজারীবাগ ট্যানারি
ঢাকা, পয়লা কার্তিক (১৬ই অক্টোবর) :
    চলতি বছরের ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে যেকোনো মূল্যে রাজধানীর হাজারীবাগ থেকে ট্যানারি কারখানা সাভার চামড়া শিল্পনগরীতে স্থানান্তরের জন্য চূড়ান্ত সময়সীমা বেঁধে দিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। তিনি বলেন, নির্ধারিত এ সময়সীমার মধ্যে যেসব ট্যানারি মালিক হাজারীবাগ থেকে কারখানা সাভারে          স্থানান্তর করতে পারবে না, ২০১৭ সালের পয়লা জানুয়ারি থেকে তাদের কারখানায় গ্যাস, পানি ও 
বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ করে দেয়া হবে।
    মন্ত্রী আজ সাভার চামড়া শিল্পনগরীতে অনুষ্ঠিত এক সভা শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। সভায় সিনিয়র শিল্পসচিব মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া, বিসিক চেয়ারম্যান মুশতাক হাসান মুহ. ইফতিখারসহ চামড়াশিল্প মালিক, প্রকল্পের চীনা ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান, বুয়েট ও প্রকল্প-সংশ্লি¬ষ্ট বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের প্রতিনিধি, শিল্প মন্ত্রণালয় ও বিসিকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রী বলেন, হাজারীবাগ থেকে ট্যানারি স্থানান্তরের বিষয়ে এর আগেও কয়েকবার সময় বেঁধে দেয়া হয়েছিল। কিন্তু নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সরবরাহকৃত নিম্নমানের সরঞ্জাম ফিরিয়ে দেয়াসহ অভ্যন্তরীণ কারণে নির্মাণ কাজ কিছুটা বিলম্ব হয়েছে। এখন সরকার প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে বিদ্যমান সকল সমস্যার সমাধান করেছে। এরপরও চূড়ান্তভাবে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে এবার যারা হাজারীবাগ থেকে ট্যানারি স্থানান্তর করবে না, সাভারের চামড়া শিল্পনগরীতে তাদের নামে বরাদ্দকৃত প্ল¬ট বাতিল করা হবে বলে তিনি জানান। 
আমির হোসেন আমু বলেন, হাজারীবাগের ট্যানারি বুড়িগঙ্গা নদীসহ রাজধানীর পরিবেশ দূষণের অন্যতম কারণ। এর ফলে আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশি চামড়াজাত পণ্যের রপ্তানি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। সাভারে পরিবেশবান্ধব চামড়া শিল্পনগরীতে উৎপাদন শুরু হলে চামড়াশিল্প খাতে মূল্য সংযোজন ও রপ্তানির পরিমাণ বাড়বে। বিশ্বব্যাপী পরিবেশবান্ধব শিল্পের ওপর গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে উলে¬øখ করে তিনি দ্রুত হাজারীবাগ থেকে সাভারে ট্যানারি স্থানান্তর করে বিশ্বের কাছে পরিবেশবান্ধব চামড়াশিল্পের নজির স্থাপনের জন্য ট্যানারি মালিকদের প্রতি আহবান জানান। 
পরে মন্ত্রী চামড়া শিল্পনগরীতে স্থাপিত কেন্দ্রীয় বর্জ্য শোধনাগার ও পানি শোধনাগার পরিদর্শন করেন। তিনি প্রকল্পের বিভিন্ন প¬øটে ট্যানারি কারখানা নির্মাণ কার্যক্রমও ঘুরে দেখেন। 

জলিল/আফরাজ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৬/১৬৫৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ৩২১৫  

নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক

ঢাকা, ১লা কার্তিক (১৬ই অক্টোবর) :
দশম জাতীয় সংসদের নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ৩৪তম বৈঠক আজ কমিটির সভাপতি মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম বীরউত্তমের সভাপতিত্বে সংসদভবনে অনুষ্ঠিত হয়। কমিটির সদস্য নৌপরিবহণ মন্ত্রী শাজাহান খান, তালুকদার আব্দুল খালেক, মো. আব্দুল হাই, এম. আব্দুল লতিফ, রণজিৎ কুমার রায়, মো. আনোয়ারুল আজীম (আনার) এবং মমতাজ বেগম এড্ভোকেট বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
    বৈঠকে সম্প্রতি বেনাপোল স্থলবন্দরের অগ্নিকা-সহ বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ ও নৌপরিবহণ অধিদপ্তরের সার্বিক কার্যক্রম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
    বৈঠকে উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের আওতাধীন বিভিন্ন স্থলবন্দরের উন্নয়ন ও সম্প্রসারণের জন্য প্রয়োজনীয় জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের মালিকানাধীন সর্বমোট জমির পরিমাণ ২৬১ দশমিক ৭৩৭২ একর এবং ঘোষিত স্থলবন্দরের সংখ্যা ২৩টি।
    নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয়ের অধীন বন্দরগুলোতে অটো ফায়ার এক্সটিংগুইশার (অগ্নি নির্বাপক যন্ত্র) স্থাপন এবং ঝিনাইদহ স্থলবন্দর দ্রুত চালু করতে সুপারিশ করে কমিটি।
বৈঠকে নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

#

সাব্বির/আফরাজ/মোশারফ/রেজাউল/২০১৬/১৬৪২ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ৩২১৪  


উপবৃত্তির অর্থ বিতরণে সেসিপের সাথে অগ্রণী ব্যাংকের চুক্তি স্বাক্ষর 


ঢাকা, ১লা কার্তিক (১৬ই অক্টোবর) :
    সেকেন্ডারি এডুকেশন সেক্টর ইমপ্রুভমেন্ট প্রোগ্রাম (সেসিপ) এর আওতায় দরিদ্র শিক্ষার্থীদের মধ্যে উপবৃত্তির অর্থ বিতরণের লক্ষ্যে আজ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সেসিপের সাথে অগ্রণী ব্যাংক এর এক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। 
    চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সেসিপ এর প্রোগ্রাম পরিচালক এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) এর মহাপরিচালক প্রফেসর ড. মো. ওয়াহিদুজ্জামান এবং অগ্রণী ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ইসমাইল হোসেন। শিক্ষা সচিব মো. সোহরাব হোসাইন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
    উপবৃত্তির অর্থ বিতরণের লক্ষ্যে ২০১৪ সালের আগস্টে সেসিপের সাথে অগ্রণী ব্যাংকের সম্পাদিত চুক্তির ধারাবাহিকতায় আজ এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তির আওতায় দেশের ১৭ জেলার ৫৪ উপজেলার ৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেণি ও সমমানের স্কুল ও মাদ্রাসার ৩ লাখ দরিদ্র শিক্ষার্থীর মধ্যে জুলাই ২০১৬ থেকে ডিসেম্বর ২০১৭ পর্যন্ত দেড় বছরে মোট ১ কোটি ৫০ লাখ টাকা বিতরণ করা হবে। বিকাশের মাধ্যমে শিক্ষার্থীর নিজস্ব মোবাইল একাউন্টে এ উপবৃত্তির টাকা প্রেরণ করা হবে। প্রতি মাসে উপবৃত্তি হিসেবে শিক্ষার্থীরা ৬ষ্ঠ ও ৭ম শ্রেণিতে ১০০ টাকা, ৮ম শ্রেণিতে ১২৫ টাকা, ৯ম শ্রেণিতে ১৭০ টাকা এবং ১০ম শ্রেণিতে ২১০ টাকা পাবে। এছাড়া উপবৃত্তিপ্রাপ্ত প্রতি শিক্ষার্থী টিউশন ফি হিসেবে মাসে ১৫ থেকে ২০ টাকা এবং এসএসসি ও দাখিল পরীক্ষার্থী পরীক্ষা ফি সহায়তা হিসেবে ৭৫০ টাকা পাবে।
    সেসিপের যুগ্ম প্রোগ্রাম পরিচালক আবু সাঈদ শেখের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তৃতায় শিক্ষা সচিব শিক্ষার্থীদের মোবাইল একাউন্টে উপবৃত্তির অর্থ প্রেরণকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ অর্জনে একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হিসেবে উল্লেখ করেন। শিক্ষা সচিব উপবৃত্তির লক্ষ্য পূরণে সততা, আন্তরিকতা ও নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালনের জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানান। অনুষ্ঠানে শিক্ষা মন্ত্রণালয়, মাউশি, সেসিপ, অগ্রণী ব্যাংক এবং বিকাশ এর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।  
    উল্লেখ্য, সেসিপ ছাড়াও  শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন সেকায়েপ, এসইএসপি, প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট এবং উচ্চ মাধ্যমিক উপবৃত্তি প্রকল্প এর মাধ্যমে সারাদেশে দরিদ্র শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি প্রদান করা হয়।
#
সাইফুল্লাহ/মোবাস্বেরা/গিয়াস/রেজ্জাকুল/কামাল/২০১৬/১৬০০ ঘণ্টা

Handout                                                                                                           Number : 3213

 

                    Bangladesh condemns the attacks on Myanmar forces

 

Dhaka, 16 October :

            The Ministry of Foreign Affairs takes note of coordinated attacks on the Border Guard Police posts in Rakhine State on 10 October 2016 and clashes that followed.

            Bangladesh finds these developments in Rakhine State, bordering Bangladesh disturbing and Bangladesh unequivocally condemns the attacks on Myanmar forces.  We are concerned at the loss of innocent lives in these clashes. We underscore the need for arresting perpetrators and for due judicial process to bring them to justice.

          Bangladesh as a responsible neighbor on its own had sealed the borders with Myanmar in the early hours of 10th October to deny perpetrators easy escape. Bangladesh apprehended two muslims of Rakhine State and handed them over to the authorities of Myanmar within a day. Bangladesh authorities are in constant touch with their Myanmar counterparts and providing help as requested.

               Bangladesh follows a ‘zero tolerance’ policy towards violent extremism and terrorism of any form and manifestation. Bangladesh conducted a number of operations against Arakan Army and other ethnic armed groups originating from Myanmar in the recent times to help Myanmar.  Bangladesh returned two Tatmadaw members rescued from Arakan Army captivity last year. 

              Bangladesh will continue to assist Myanmar in this time of need. Bangladesh believes that cooperation in these areas could be best realized under legal framework which Bangladesh has been stressing over two years. Such institutionalized cooperation is needed to comprehensively address all aspects of insecurity, from drug to human trafficking to gun running to civil commotion and internal disturbances to insurgency.

#

Kamruzzaman/Mobassera/Gias/Rezzakul/Kamal/2016/1258  Hrs 

Todays handout (14).docx