Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২২

তথ্যবিবরণী ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২২

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                                                                                                       নম্বর : ৪৯০

দেশের তরুণরা বিশ্বের ডিজিটাল স্পেস নিরাপদ রাখতে সাহসী ভূমিকায় অবতীর্ণ হবে

                                                                              -- আইসিটি প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ২৫ মাঘ (৮ ফেব্রুয়ারি):

 

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্‌মেদ পলক ডিজিটাল স্পেসের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টার ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেছেন, বাংলাদেশের তরুণরা শুধু দেশের সাইবার স্পেস নয়, সারা বিশ্বের ডিজিটাল স্পেস নিরাপদ রাখতে সাহসী ভূমিকায় অবতীর্ণ হবে।

 

আজ ঢাকায় আগারগাঁওয়ে বিসিসি অডিটরিয়ামে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের উদ্যোগে ‘নিরাপদ ইন্টারনেট দিবস ২০২২’ উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

 

বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক ড. আব্দুল মান্নানের সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম। স্বাগত বক্তব্য রাখেন আইসিটি বিভাগের ডিজিটাল লিটেরেসি সেন্টারের প্রকল্প পরিচালক সাইফুল আলম খান। 

 

প্রতিমন্ত্রী বলেন, দেশের অনেক তরুণ উদ্যোক্তা ইন্টারনেটের শক্তিকে সঠিকভাবে কাজে লাগিয়ে নিজেদের আত্মকর্মসংস্থানের মাধ্যমে পরিবারে স্বচ্ছলতা আনার পাশাপাশি দেশের অর্থনীতিকে ডিজিটাল অর্থনীতি হিসেবে গড়ে তুলেছে। তাই তাদের মতামত, পরামর্শ ও সুপারিশগুলো আমাদের কর্মকাণ্ডে যেন প্রতিফলিত হতে পারে সে লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছি।

 

এর আগে ‘নিরাপদ ইন্টারনেট দিবস ২০২২’ উপলক্ষ্যে প্যানেল আলোচনায় ইউএনডিপি’র কান্ট্রি ডিরেক্টর সুদীপ মুখার্জী, গ্রামীণফোনের এমডি ইয়াসির আজমাম, বেসিস এর সভাপতি রাসেল টি আহমেদ, রবি’র পরিচালক শাহেদ আলম, ইউনিসেফের চাইল্ড প্রোটেকশন স্পেশালিস্ট মনিরা হাসান, সিসিমপুরের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহ আলম অংশগ্রহণ করেন।

 

পরে প্রতিমন্ত্রী www.digitalliteracy.gov.bd ওয়েবসাইটের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করেন।

#

 

শহিদুল/ সাহেলা/এনায়েত/সঞ্জীব/মাহমুদ/শামীম/২০২২/২২১০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                        নম্বর : ৪৮৯

বিদ্যুতায়নের ফলে মানুষের মাঝে কর্মতৎপরতা ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি পেয়েছে

                                                                              --বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী

ইসলামপুর, জামালপুর, ২৫ মাঘ (৮ ফেব্রুয়ারি) :

ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মোঃ ফরিদুল হক খান বলেছেন, দুর্গম ও প্রত্যন্ত চরাঞ্চলের মানুষকে বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায় এনে উন্নয়নের মূল স্রোতধারায় যুক্ত করা হয়েছে। সাবমেরিন কেবলের মাধ্যমে যমুনার তলদেশ দিয়ে দুর্গম চরাঞ্চলে বিদ্যুৎ সুবিধার কথা মানুষ কল্পনাও করতো না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন ও কল্যাণমুখী নেতৃত্বের ফলে তা আজ বাস্তবরূপ লাভ করেছে। তিনি বলেন, যমুনা চরাঞ্চলের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে এই বিদ্যুৎ সুবিধা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

আজ ইসলামপুর উপজেলার গুঠাইল হাইস্কুল প্রাঙ্গণে গ্রাম বিদ্যুতায়ন অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক ও উদ্বোধকের বক্তৃতায় প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, আজ জামালপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মাধ্যমে জেলার ইসলামপুর উপজেলার যমুনার পশ্চিম তীরবর্তী চরাঞ্চলের ৪টি ইউনিয়নের ২১টি গ্রামে বিদ্যুতায়নের উদ্বোধন করা হলো। দুর্গম যমুনার চরাঞ্চলে ২টি সাব মেরিন কেবলের মাধ্যমে ৮৯ কি. মি. এলাকায় ২ হাজার ৮৮৮টি সংযোগ প্রদান করে ২০ হাজার জন মানুষকে বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে।

ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠানে যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, ‘শেখ হাসিনার উদ্যোগ, ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ’ স্লোগানকে ধারণ করে দেশের দুর্গম এলাকার প্রতিটি ঘরকে সরকার বিদ্যুতায়িত করতে সক্ষম হয়েছে। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে দেশের প্রতিটি ঘরকে বিদ্যুতের আলোয় আলোকিত করতে পারা অত্যন্ত গৌরবের বিষয়।

বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী বলেন, নদী বিধৌত দক্ষিণ অঞ্চলসহ দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল বিদ্যুতায়নের ফলে মানুষের মাঝে কর্মতৎপরতা বেড়ে গিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মানুষ উৎপাদশীলতায় যুক্ত হয়ে উন্নত বাংলাদেশ গড়ার কাজে যুক্ত হয়েছে। এসবই সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বের ফলে।

এর আগে সকালে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মোঃ ফরিদুল হক খান ইসলামপুর উপজেলার গোয়ালেরচর ইউনিয়নের সভার চর দাখিল মাদ্রাসা প্রাঙ্গণ এবং গাইবান্ধা ইউনিয়নের নছিমন নেছা দাখিল মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে স্থানীয় সরকার বিভাগের Income Support Programme for the Poorest (ISPP)- যত্ন প্রকল্পের আওতায় হতদরিদ্র পরিবারের অন্তঃসত্তা নারী এবং শূন্য থেকে ৬০ মাস বয়সী শিশুর মায়েদের মাঝে নগদ অর্থ বিতরণ করেন।

প্রতিমন্ত্রী ইসলামপুর উপজেলার গোয়ালের চর ইউনিয়নের ১ হাজার ৩৪৯ জন উপকার ভোগীর মাঝে ১ কোটি ৪ লাখ ৭৪ হাজার ৮ শত টাকা এবং গাইবান্ধা ইউনিয়নের ১ হাজার ৩৯৪ জন উপকারভোগীর মাঝে ১ কোটি ৬ লাখ ৬৮ হাজার একশত টাকা নগদ বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন।

এ উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানেসমূহে প্রতিমন্ত্রী জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হত দরিদ্র মায়েদের প্রতি বিশেষ দৃষ্টি দিয়ে যত্ন নামের পাঁচ বছর মেয়াদি এ প্রকল্প চালু করেছেন, যা দেশের ৭ জেলার ৪৩টি উপজেলায় পরিচালিত হচ্ছে।

যত্ন প্রকল্পের নগদ অর্থ বিতরণ অনুষ্ঠান দু’টিতে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনের কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

#

আনোয়ার/পাশা/সাহেলা/সঞ্জীব/মাহমুদ/জয়নুল/২০২২/২১১০ঘণ্টা
Handout                                                                                                   Number : 488

Bangladesh and Japan commit to strengthen ties between the two countries

 

Dhaka, 8 February:

Prime Ministers of Bangladesh and Japan have committed to strengthen bonds of amity and cooperation on the occasion of the 50th anniversary of the establishment of diplomatic relations between the two friendly countries. Prime Minister Sheikh Hasina and Japanese Prime Minister Fumio Kishida have issued separate goodwill video messages on the occasion of the 50th anniversary of bilateral relations. Both the Prime Ministers congratulated the people of the two friendly countries on this momentous occasion. Japan officially recognized Bangladesh as an independent state on 10 February 1972. 

Prime Minister Sheikh Hasina, in her message, expressed the gratitude of the people of Bangladesh for the precious support and contributions of Japan and its people during Bangladesh’s War of Liberation. She highlighted the historic visit of the Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman to Japan in October 1973, which laid the foundation of a steadfast and lasting friendship between the two countries. She also expressed her contentment to carry forward Bangabandhu’s legacy and visit Japan in 1997, 2010, 2014, 2016 and in 2019 to further strengthen the two countries’ relations. Prime Minister Sheikh Hasina mentioned the solid foundation of bilateral relations between the two countries, poised to be raised from ‘Comprehensive Partnership’ to ‘Strategic Partnership’ in the near future. She acknowledged the sustained economic cooperation and support of Japan and expressed the hope that last fifty years’ enviable cooperation would remain an inspiration for the coming fifty years for mutually beneficial gains.

Japanese Prime Minister Fumio Kishida, in his message, reiterated Japan’s commitment to strengthen bilateral ties with Bangladesh. He referred the visit of the Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman to Japan in October 1973 as the solid base in the history of bilateral relations between the two countries. Highly appreciating the socio-economic progress of Bangladesh under the leadership of Prime Minister Sheikh Hasina, he reaffirmed Japan’s commitment to stand beside Bangladesh for the mutual benefits of the two peoples. He assured Japan’s continued support to resolve the Rohingya crisis.  

At a ceremony jointly organized on this occasion by the Embassy of Japan in Dhaka and the Ministry of Foreign Affairs of Bangladesh today at the Foreign Service Academy, Foreign Minister Dr. A K Abdul Momen, Foreign Secretary (Senior Secretary) Masud Bin Momen and Ambassador of Japan to Bangladesh Ito Naoki spoke at the celebration event. Video messages of Prime Minister Sheikh Hasina, Japanese Prime Minister Fumio Kishida were played. Message of President of the Japan-Bangladesh Parliamentary Friendship League Taro Aso was also read out.

 

 

 

 

As the Chief Guest of the ceremony, Foreign Minister Dr. A K Abdul Momen recalled with gratitude the moral and material support provided to us by the Government and people of Japan to our War of Liberation. He also paid deep respect to the ‘Friends of Bangladesh’ from Japan, whom Bangladesh has awarded for their invaluable contributions to the independence of Bangladesh. He also highlighted Bangabandhu’s historic visit to Japan in October 1973, which laid the solid foundation of bilateral relations between the two countries. Foreign Minister Momen expressed gratitude to Japan for being the largest development partner of Bangladesh. 

Foreign Secretary Momen highlighted the historical kinship between the two countries. He stated that Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman’s visit to Japan in 1973 sealed the relationship between the two friendly countries for eternity. Mentioning that Bangladesh is progressing under the visionary leadership of Prime Minister Sheikh Hasina to achieve the dream of Bangabandhu’s Sonar Bangla, he stressed on the instrumental role of Japan as a key development partner in this endeavour. 

Ambassador of Japan Ito Naoki highlighted the robust multifaceted cooperation between the two countries, especially in the areas of infrastructure development, trade, investment and people-to-people contacts. He assured Japan’s continued cooperation for the socio-economic development of Bangladesh as well as repatriation of Rohingya people. 

Colorful dance performances at the courtesy of Bangladesh Shilpakala Academy were also presented at the ceremony.

Chairman of BIDA, BEPZA, BEZA and high-level representatives from the Japanese business community in Bangladesh, among others, attended the event.

#

Mohsin/Pasha/Sahela/Sanjib/Mahmud/Joynul/2022/2000hours

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর: ৪৮৭

 

 

২০২৩ সালের শুরুতে চট্টগ্রামে মেট্রোরেলের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

চট্টগ্রামবাসীর পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রীকে কৃতজ্ঞতা

        -- তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

চট্টগ্রাম, ২৫ মাঘ (৮ ফেব্রুয়ারি) :

চলতি বছরের মধ্যে চট্টগ্রামে মেট্রোরেলের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ সম্পন্ন করার লক্ষ্যে কাজ করতে হবে, বলেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ। 

আজ চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত ‘চট্টগ্রাম মহানগরীর পরিবহন মাস্টারপ্ল্যানসহ মেট্রোরেলের সমীক্ষার প্রিলিমিনারি সার্ভে সংক্রান্ত’ মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী বলেন, আগামী বছরের শুরুতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যাতে চট্টগ্রামে মেট্রোরেলের নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করতে পারেন, সেজন্য সম্ভাব্যতা যাচাই এ বছরেই শেষ করার লক্ষ্যে কাজ করতে হবে। 

চট্টগ্রামবাসীর পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী চট্টগ্রামে মেট্রোরেল স্থাপনের ঘোষণা দিয়েছেন এবং সেটি বাস্তবায়নের জন্য সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়কে নির্দেশনা দিয়েছেন। প্রকৃতপক্ষে ২০০৯ সালে সরকার গঠনের পর প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা দিয়েছিলেন, চট্টগ্রামের উন্নয়ন তিনি নিজের হাতে তুলে নিয়েছেন এবং সেটি শুধু ঘোষণার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকেনি। আজকে চট্টগ্রামকে ঘিরে যেভাবে উন্নয়ন কর্মকাণ্ড হচ্ছে, মেট্রোরেল স্থাপনের জন্য যে ঘোষণা দিয়েছেন, তাতে এটি স্পষ্ট যে, আমরা অনেক কিছু দেখতে পাই না, যা ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে প্রধানমন্ত্রী দেখতে পান। 

এসময় সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের প্রতি ধন্যবাদ জানিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, চট্টগ্রামে মেট্রোরেল প্রতিষ্ঠার জন্য তিনিও শুরু থেকেই উদ্যোগী ছিলেন। 

মন্ত্রী বলেন, পুরনো চট্টগ্রাম শহরের সদরঘাট, চকবাজার, বহদ্দারহাট ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা। এখানে মেট্রোরেল আন্ডারগ্রাউন্ডে করা যেতে পারে। অন্য এলাকায় উপর দিয়ে তা করা যেতে পারে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, কর্ণফুলীর দক্ষিণ পাড়, বঙ্গবন্ধু শিল্পনগরকে মেট্রোরেলের সঙ্গে সংযুক্ত করার বিষয়টি বিবেচনা করা যেতে পারে। দক্ষিণ কোরিয়ার উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা কোইকা চট্টগ্রামে মেট্রোরেলের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ করবে। 

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে বঙ্গবন্ধু শিল্পনগর, কর্ণফুলী নদীর তলদেশে টানেল নির্মাণ, বে টার্মিনালসহ বিভিন্ন চলমান উন্নয়ন প্রকল্প সম্পন্ন হলে আগামী ১০ বছরে চট্টগ্রামে মানুষ দ্বিগুণ হবে বলে সভায় জানান চট্টগ্রাম-৭ আসনের সংসদ সদস্য ড. হাছান।

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র মোঃ রেজাউল করিম চৌধুরী ও চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এম জহিরুল আলম দোভাষ মেট্রোরেল মাটির নিচ দিয়ে নেওয়ার প্রস্তাব দেন। নির্মাণকাজ চলাকালে জনগণের ভোগান্তি সহনীয় পর্যায়ে রাখার দিকে নজর দেবার অনুরোধ জানান তারা।

চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার মোঃ আশরাফ উদ্দিনের সভাপতিত্বে এবং চট্টগ্রাম জেলার ডেপুটি কমিশনার মোহাম্মদ মমিনুর রহমানের সঞ্চালনায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক শিরীণ আখতার, চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক রফিকুল আলম, চিাটগাং চেম্বার অভ্‌ কমার্সের সভাপতি মাহবুবুল আলম, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোঃ আবদুল মালেক, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়াল এডমিরাল এম শাহজাহান, কোইকা’র ডেপুটি কান্ট্রি ডিরেক্টর ইয়ং কিন, চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার সালেহ মোহাম্মদ তানভীর প্রমুখ সভায় বক্তব্য রাখেন। 

 

পাতা-২

 

এর পরপরই মন্ত্রী হাছান মাহ্‌মুদ চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের বঙ্গবন্ধু হলে বাংলাদেশ সাংবাদিক কল‍্যাণ ট্রাস্টের অনুদানের চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন। বক্তৃতায় সমসাময়িক প্রসঙ্গে তিনি বলেন, 'সরকার একটি শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন গঠনের লক্ষ্যে সার্চ কমিটি গঠন করেছে। কিন্তু তারা (বিএনপি) তো সিদ্ধান্ত নিয়ে বসে আছেন, কোনো নির্বাচনে যাবেন না। এভাবে না বলতে বলতে তারা কোথায় গিয়ে দাঁড়ায় - সেটি আমার প্রশ্ন।' 

মন্ত্রী আরো বলেন, 'যে রাজনৈতিক দল একটি গণসংগঠন সেই দল নির্বাচন ছাড়া টিকে থাকতে পারে না। তারা সেই সত‍্যটা উপলব্ধি করতে পারছেন না। যারা গণরায়ে বিশ্বাস করে সেই রাজনৈতিক দল নির্বাচন ছাড়া টিকে থাকতে পারে না। বিএনপি যে ভুল করছে তা আত্মহননের মতো।'

চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মোহাম্মদ আলীর সভাপতিত্বে সাংবাদিক কল‍্যাণ ট্রাস্টের ব‍্যবস্থাপনা পরিচালক সুভাষ চন্দ বাদল, সদস‍্য কলিম সরওয়ার, বিএফইউজে'র সহ সভাপতি শহিদুল আলম, চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মোঃ সামশুল ইসলাম, চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সভাপতি আলী আব্বাস, সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী ফরিদসহ চট্টগ্রামের  সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ অনুষ্ঠানে বক্তব‍্য রাখেন। 

অনুষ্ঠানে ৪১ জন সাংবাদিককে ৩৯ লাখ টাকা কল্যাণ অনুদান ও ১৪ জনকে ১ লাখ ৩০ হাজার টাকার করোনাকালীন আর্থিক সহায়তা চেক প্রদান করা হয়।

#

আকরাম/পাশা/এনায়েত/সঞ্জীব/মাহমুদ/রেজাউল/২০২২/১৯০৪ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                      নম্বর : ৪৮৬

 

জমি লিজ দিয়ে ফসল উৎপাদনে সহযোগিতা চায় সুদান, বিশেষজ্ঞ টিম পাঠাবে বাংলাদেশ

 

ঢাকা, ২৫ মাঘ (৮ ফেব্রুয়ারি):

দক্ষিণ সুদান সে দেশের বিশাল পতিত জমি বাংলাদেশকে লিজ দিতে চায় এবং বিভিন্ন ফসল উৎপাদনে বাংলাদেশের সহযোগিতা চায়। এ বিষয়ে সহযোগিতার সুনির্দিষ্ট খাত চিহ্নিত করতে একটি বিশেষজ্ঞ টিম পাঠাবে বাংলাদেশ। এ টিমে কৃষি গবেষক, বিজ্ঞানী, সম্প্রসারণকর্মীসহ বিভিন্ন বিশেষজ্ঞগণ থাকবেন।

আজ সচিবালয়ে কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক এবং দক্ষিণ সুদানের পররাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বিষয়ক উপমন্ত্রী দেং দাউ দেং মালেক (Deng Dau Deng Malek) এর মধ্যে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ কথা জানানো হয়।

বৈঠকে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ সায়েদুল ইসলাম, অতিরিক্ত সচিব মোঃ রুহুল আমিন তালুকদার, দক্ষিণ সুদানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা মেয়ম অ্যালিয়েন, ইথিওপিয়াতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোঃ নজরুল ইসলাম, সেনা কল্যাণ সংস্থার উপমহাপরিচালক কর্নেল মোঃ মাহবুবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

সাক্ষাৎশেষে কৃষিমন্ত্রী সাংবাদিকদের সাথে এ বিষয়ে মতবিনিময় করেন। তিনি বলেন, দক্ষিণ সুদানে ছয় লাখ বর্গকিলোমিটারের বেশি জমি রয়েছে। এর বেশিরভাগ জমিই অনাবাদী পড়ে থাকে। এ বিশাল এলাকাকে কৃষি উৎপাদনের আওতায় এনে অনেক ফসল উৎপাদনের সম্ভাবনা রয়েছে। সে দেশের সরকারের মালিকানায় ও খাসজমি লিজ নিয়ে ফসল উৎপাদন নিয়ে অনেকদিন ধরে আলোচনা হচ্ছে। বাংলাদেশের বেসরকারি উদ্যোক্তাদের অনেকেও আগ্রহ প্রকাশ করেছে। সরকারও বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করছে।

মন্ত্রী বলেন, দক্ষিণ সুদানে কী ফসল উৎপাদন করা যায়, জমি কীভাবে চাষের আওতায় আনা যায় তা দেখতে একটি বিশেষজ্ঞ টিম পাঠাব। তাদের রিপোর্টের ভিত্তিতে সুনির্দিষ্ট উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে। বেসরকারি খাতের যারা বিনিয়োগ করতে চায়, তাদেরকে আমন্ত্রণ জানাব। শ্রমিক পাঠানোসহ এসব বিষয়ে সরকারই উদ্যোগ গ্রহণ করবে।

দক্ষিণ সুদানের পররাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বিষয়ক উপমন্ত্রী দেং দাউ দেং মালেক সেদেশে কৃষি উৎপাদন, প্রক্রিয়াজাতকরণ ও বিপণনে বাংলাদেশের সহযোগিতা কামনা করেন। তিনি বলেন, কৃষিখাতে আমরা বাংলাদেশের সাফল্য ও অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগাতে চাই। আমাদের বিশাল পতিত জমিতে ফসল উৎপাদন করে নিজেদের প্রয়োজনীয় খাদ্য উৎপাদন ও রপ্তানি করতে চাই।  

#

 কামরুল/ পাশা/এনায়েত/সঞ্জীব/মাহমুদ/শামীম/২০২২/১৮২৫ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                           নম্বর : ৪৮৫

 

কোনক্রমেই চালের বাজার অস্থিতিশীল করতে দেওয়া হবে না

                                                           – খাদ্যমন্ত্রী

রংপুর, ২৫ মাঘ (৮ ফেব্রুয়ারি):

 প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ক্ষুধামুক্ত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে সরকার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে উল্লেখ করে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, কোনক্রমেই চালের বাজার অস্থিতিশীল করতে দেওয়া হবে না। যারা ভাবছেন চাল ধরে রেখে বেশি মুনাফা করবেন তা হতে দেওয়া হবে না। প্রয়োজন হলে চাল আমদানি করা হবে।

আজ রংপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে অবৈধ মজুতদারী রোধে করণীয় ও বাজার তদারকি সংক্রান্ত মতবিনিময় সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

মিল মালিক ও ব্যবসায়ীদের উদ্দেশ্যে মন্ত্রী বলেন, গত বছর আম্ফানে ফসল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল তখন চালের দাম বাড়েনি। অথচ ভালো ফলন এবং আমনের ভরা মৌসুমে দাম বাড়ছে। আজ থেকে চালের দাম যেন না বাড়ে তা নিশ্চিত করতে আপনাদের ভূমিকা দেখতে চাই। শুধু মুনাফার উদ্দেশ্যে ব্যবসা না করে ভোক্তাদের স্বস্তি দিন।

খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে মন্ত্রী বলেন, ফুড গ্রেইন লাইসেন্স নিয়ে কেউ ধান চাল মজুত করে রাখছেন কি না তা খতিয়ে দেখতে হবে। মিল মালিকরা কী পরিমাণ ধান কিনছেন, স্টক করছেন এবং ক্রাসিং করছেন তার হিসাব রাখতে হবে। মন্ত্রণালয়কে তা অবহিত করতে হবে। গাফিলতি প্রতীয়মান হলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

রংপুর বিভাগীয় কমিশনার মোঃ আবদুল ওয়াহব ভূঞার সভাপতিত্বে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোসাম্মৎ নাজমানারা খানুম, খাদ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক মোঃ সাখাওয়াত হোসেন, রংপুর রেঞ্জের ডিআইজি দেবদাস ভট্টাচার্য, রংপুরের জেলা প্রসাশক মোঃ আসিব আহসান, পুলিশ সুপার মোঃ ফেরদৌস আলী চৌধুরী এবং আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক রংপুর আব্দুস সালাম বক্তব্য রাখেন।

 

#

 

কামাল/পাশা/এনায়েত/সঞ্জীব/মাহমুদ/শামীম/২০২২/১৮৩৫ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                          নম্বর: ৪৮৪

 

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

ঢাকা, ২৫ মাঘ (৮ ফেব্রুয়ারি) :

 

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গতকাল সোমবার সকাল ৮টা থেকে মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৮ হাজার ৩৫৪ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার ২০ দশমিক ০৩ শতাংশ। এ সময় ৪১ হাজার ৬৯৮ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।

 

গত ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন ৪৩ জন। এ পর্যন্ত ২৮ হাজার ৬৭০ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৬ লাখ ২২ হাজার ৮৫৭ জন।

 

#

 

জাকির/পাশা/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২২/১৭১০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ৪৮৩

 

একনেকে প্রায় ৩৭ হাজার ৫০৭ কোটি টাকা ব্যয় সম্বলিত ১১ টি প্রকল্প অনুমোদিত

 

ঢাকা, ২৫ মাঘ (৮ ফেব্রুয়ারি):

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) প্রায় ৩৭ হাজার ৫০৭ কোটি ২২ লাখ টাকা ব্যয় সম্বলিত ১১টি প্রকল্প অনুমোদন করেছে। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৩৬ হাজার ২৩ কোটি ৯১ লাখ টাকা, বৈদেশিক অর্থায়ন ১ হাজার ৪৪৯ কোটি ৯৮ লাখ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৩৩ কোটি ৩৩ লাখ টাকা।

প্রধানমন্ত্রী এবং একনেক-এর চেয়ারপারসন শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে আজ গণভবনের সাথে সংযুক্ত হয়ে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে শেরেবাংলা নগরস্থ এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক-এর সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

অনুমোদিত প্রকল্পসমূহ হলো: প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ২টি প্রকল্প “মোংলা কমান্ডার ফ্লোটিলা ওয়েস্ট (কমফ্লোট ওয়েস্ট) এর অবকাঠামো উন্নয়ন” প্রকল্প; এবং “চট্টগ্রাম, কুমিল্লা এবং ময়মনসিংহ (ত্রিশাল) মিলিটারি ফার্ম আধুনিকায়ন” প্রকল্প; সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের “আশুগঞ্জ নদীবন্দর-সরাইল-ধরখার-আখাউড়া স্থলবন্দর মহাসড়ককে চার লেন জাতীয় মহাসড়কে উন্নীতকরণ (১ম সংশোধিত)” প্রকল্প; স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের ৪টি প্রকল্প যথাক্রমে “বাংলাদেশের ১০টি অগ্রাধিকারভিত্তিক শহরে সমন্বিত স্যানিটেশন ও হাইজিন (সমন্বিত কঠিন ও মানববর্জ্য ব্যবস্থাপনা)” প্রকল্প; “ঢাকা পানি সরবরাহ নেটওয়ার্ক উন্নয়ন (১ম সংশোধিত) ” প্রকল্প; “ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের অধিভুক্ত  এলাকায় বর্জ্য অপসারণ ও ব্যবস্থাপনা, সড়ক মেরামত ব্যবহৃত আধুনিক যান-যন্ত্রপাতি সংগ্রহ এবং ম্যাকানাইজড পার্কিং স্থাপনের মাধ্যমে যানজট নিরসনকরণ” প্রকল্প এবং “গোপালগঞ্জ জেলার গুরুত্বপূর্ণ পল্লি অবকাঠামো উন্নয়ন (২য় সংশোধিত)” প্রকল্প; স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের দুটি প্রকল্প যথাক্রমে  “ঢাকার আজিমপুরস্থ মাতৃসদন ও শিশু স্বাস্থ্য প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান” প্রকল্প এবং “৪র্থ স্বাস্থ্য, জনসংখ্যা ও পুষ্টি সেক্টর কর্মসূচি (৪র্থ এইচপিএনএসপি) (১ম সংশোধিত)”; তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের  “শেখ হাসিনা ইনস্টিটিউট অভ ফ্রনটিয়ার টেকনোলজির প্রাথমিক অবকাঠামো নির্মাণ” প্রকল্প এবং কৃষি মন্ত্রণালয়ের “স্মার্ট কৃষি কার্ড ও ডিজিটাল কৃষি (পাইলট)” প্রকল্প ।

          পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান, কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুর রাজ্জাক, স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, শিক্ষামন্ত্রী ডাঃ দীপু মনি, শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক, বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ. ম. রেজাউল করিম, ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীগণ সভার কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করেন।

          সভায় প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্যবৃন্দ, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়সমূহের সচিব এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

#


শাহেদুর/অনসূয়া/পরীক্ষিৎ/শাম্মী/রবি/মানসুরা/২০২২/ ১৪২৫ ঘণ্টা

 `

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর: ৪৮২

 

 

২০২০ সালের অনার্স ২য় ও ৩য় বর্ষ পরীক্ষার সংশোধিত সময়সূচি প্রকাশ

ঢাকা, ২৫ মাঘ (৮ ফেব্রুয়ারি) :

 

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিতব্য ২০২০ সালের অনার্স দ্বিতীয় বর্ষ ও তৃতীয় বর্ষ পরীক্ষার সংশোধিত সময়সূচি আজ প্রকাশ করা হয়েছে। সংশোধিত সময়সূচিতে পরীক্ষা শুরুর সময় সকাল ৯টার পরিবর্তে দুপুর ১টা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এছাড়া অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের কিছু পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে। অনার্স তৃতীয় বর্ষের সংশোধিত সময়সূচি অনুযায়ী ২৬ ফেব্রুয়ারির পরিবর্তে আগামী ৫ মার্চ থেকে পরীক্ষা শুরু হবে।

বিস্তারিত বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট www.nu.ac.bd থেকে পাওয়া যাবে। সর্বশেষ সংশোধিত সময়সূচি অনুযায়ী পরীক্ষা অনুষ্ঠানের যাবতীয় প্রস্তুতি গ্রহণের জন্য শিক্ষার্থীসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে আহ্বান জানিয়েছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়।

#

 

আতাউর/অনসূয়া/পরীক্ষিৎ/শাম্মী/মাহমুদা/শামীম/২০২২/১৪৩৮ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                          নম্বর : ৪৮১

 

 

টেলিভিশনে স্ক্রল আকারে প্রচারের জন্য

সকল ইলেকট্রনিক মিডিয়া

 

ঢাকা, ২৫ মাঘ (৮ ফেব্রুয়ারি) : 

বিষয় : ক্রমবর্ধমান বিদ্যুতের চাহিদা মেটানো এবং বিদ্যুৎ সাশ্রয়ে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করার লক্ষ্যে সরকারি-বেসরকারি টিভি চ্যানেলসহ সকল ইলেকট্রনিক গণমাধ্যমে নিম্নোক্ত বার্তাটি স্ক্রল আকারে প্রচারের জন্য অনুরোধ করা হলো : 

         

মূলবার্তা :

চলতি সেচ মৌসুমে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে অফ-পিক আওয়ারে (রাত ১১ টা হতে সকাল ৭ টা পর্যন্ত) সেচযন্ত্র পরিচালনার অনুরোধ করেছে বিদ্যুৎ বিভাগ।”

#

 

দেলোয়ার/অনসূয়া/পরীক্ষিৎ/শাম্মী/রবি/মানসুরা/২০২২/ ১১৪৫ ঘণ্টা

2022-02-08-16-20-58af363dc1cef9b54be76b0c5d022228.doc