Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৩rd জানুয়ারি ২০২৩

তথ্যবিবরণী ৩ জানুয়ারি ২০২৩

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর :  ৪৩

 

জাতির স্বকীয়তা বজায় রাখতে সংস্কৃতি রক্ষায় মনোযোগ প্রয়োজন

                                                -- তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

ঢাকা, ১৯ পৌষ (৩ জানুয়ারি) :    

 

বাঙালি জাতির স্বকীয়তা বজায় রাখতে নিজস্ব সংস্কৃতি লালন ও রক্ষায় মনোযোগী হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ।

 

মন্ত্রী আজ রাজধানীর একটি হোটেলে ‘হু'জ হু বাংলাদেশ, ২০২২ এওয়ার্ড’ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় উপস্থিত গুণিজনসহ সকলের প্রতি এ আহ্বান জানান।

 

ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, 'আমাদের সংস্কৃতি, আমাদের কৃষ্টি আজকে নানা হুমকির সম্মুখীন। কারণ দেখুন, আমাদের ছোটবেলায় আমরা দেখেছি, আমাদের অগ্রজরা বাড়িতে কোনো বিয়ের সময় সপ্তাহ ধরে বাংলা গানের চর্চা করতো সেগুলো গায়ে হলুদ এবং বিয়ের অনুষ্ঠানে পরিবেশন করবে বলে। আজ সেখানে অন্য ভাষার গানের চর্চা হয়।'

 

কোনো জাতির সংস্কৃতিকে যখন ভিনদেশি সংস্কৃতি গ্রাস করে, তখন জাতির স্বকীয়তা হারিয়ে যায়, তাই এই ক্ষেত্রে মনোযোগ দিতে হবে, বলেন সম্প্রচার মন্ত্রী।

 

গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের পরিচালক ড. মোহাম্মদ ফারুকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সমাজ ও সংস্কৃতিতে অবদানের জন্য কণ্ঠশিল্পী রুনা লায়লা, চিত্রশিল্পী রফিকুন্নবী, অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম, বিএসএমএমইউ উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ শারফুদ্দিন আহমেদ, সাহিত্যিক ড. অগাস্টিন ক্রুজ, ঢাকা আহছানিয়া মিশনের পরিচালক কাজী রফিকুল আলম, ক্রীড়াবিদ সাবরিনা সুলতানা, কৃষিবিদ কোহিনুর কামাল, এস এস গ্রুপের স্বত্বাধিকারী মুঃ আবু সাদেক, স্ট্যান্ডার্ড ফিনিস অয়েল কোম্পানির ম্যানেজিং পার্টনার সুলাইমান এস আযানী, নারী উদ্যোক্তা নাসিমা আক্তার নিশা এবং প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাউন্টার টেরোরিজম এন্ড টান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের (সিটিটিসি) প্রতিনিধিদের হাতে হু'জ হু বাংলাদেশ এওয়ার্ড আয়োজকদের পক্ষে পুরস্কার স্মারক তুলে দেন তথ্যমন্ত্রী।

 

#

আকরাম/এনায়েত/মোশারফ/সেলিম/২০২৩/২২৪৫ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর :  ৪২

 

দেশের ৮০ শতাংশ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান  সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় পরিচালিত হয়

                                                                        -- শিক্ষামন্ত্রী

 

ঢাকা, ১৯ পৌষ (৩ জানুয়ারি) :    

 

শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, বাংলাদেশে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো প্রাইভেটলি স্থাপন করা হয়। কিন্ত দেশের ৮০ শতাংশ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান  পরিচালিত হয়  সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায়। এছাড়া দেশের বিশ শতাংশ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সরকারের আর্থিক সম্পৃক্ততা নেই। তবে প্রতিষ্ঠানের অবকাঠামো, শিক্ষক নিয়োগ, শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ, শিক্ষার্থীদের স্টাইপ্যান্ড  ও বই- এর সব কিছুই সরকার দিয়ে থাকে। তিনি বলেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্ততরের অধীনে ২০ হাজার  প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এর মধ্যে এমপিওভুক্ত আছে প্রায় ১৭ হাজার । লন-এমপিও আছে মাত্র  ১ হাজার ৯১৪টি। গত তিন বছরে সাড়ে ৫ হাজার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (সাধারণ, মাদ্রাসা ও কারিগরি) এমপিওভুক্ত করা হয়েছে।

 

আজ রাজধানীর একটি হোটেলে ‘গ্লোবাল এডুকেশন মনিটরিং রিপোর্ট ২০২২’ এর অংশ হিসেবে দক্ষিণ এশিয়া ও বাংলাদেশ অংশের রিপোর্ট আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিক্ষামন্ত্রী এসব কথা বলেন।

 

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আইসিটি মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কোলাবরেশনে এ বছরের শেষ নাগাদ অধিকাংশ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ইন্টারনেট কানেকশন দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে।  তিনি বলেন, ‘অনেকে বলে থাকেন বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার মান ভালো থাকে। সেখানে ভর্তির জন্য সবাই উদগ্রিব থাকেন।  আমি আপনাদের ছোট একটি তথ্য দেই। ভর্তি বাণিজ্য, ভর্তি যুদ্ধ, সেগুলো দূর করার জন্য লটারিতে ভর্তির পদ্ধতি চালু করা হয়। এ বছর বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে  ৯ লাখ ২৫ হাজার ৭৮০ আসনের জন্য আবেদন করেছে দুই লাখ ৭৬ হাজার।  আর সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আসন সংখ্যা ছিলো ১ লাখ ৭ হাজার ৯০৭টি। আবেদন করেছে ৫ লাখ ৩৪ হাজার শিক্ষার্থী। তিনি বলেন, কয়েকটি হাতে গোনা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দেশসেরা মেধাবীদের নিয়ে নেয়, ঢাকার কয়েকটি স্কুল, জেলা শহরের প্রধান স্কুল গুলো। দেখা যাচ্ছে অধিকাংশ ক্ষেত্রে সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রতি আস্থাটা অনেক বেশি ।

 

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা শিক্ষাবিদ রাশেদা কে চৌধুরী, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্ততরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ।

 

ব্র্যাকের চেয়ারম্যান হোসেন জিল্লুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব এডুকেশনাল ডেভেলপমেন্ট বিভাগের অধ্যাপক ড. মনজুর আহমেদ প্রতিবেদনের বাংলাদেশ ব্যাকগ্রাউন্ড স্টাডি তুলে ধরেন।

#

 

খায়ের/এনায়েত/মোশারফ/সেলিম/২০২৩/২২২৫ ঘণ্টা

Handout                                                                                                                Number : 41

 

Newly appointed Ambassador of France to Bangladesh calls

on State Minister for Foreign Affairs

 

Dhaka, January 3 :

 

The newly appointed Ambassador of France to Bangladesh Marie Masdupuy paid a maiden courtesy call on State Minister for Foreign Affairs Md. Shahriar Alam at the Ministry of Foreign Affairs in Dhaka today.

 

The State Minister congratulated Marie Masdupuy for her appointment as the Ambassador of France to Bangladesh and expressed his optimism that during her tenure both countries can build on the excellent bilateral relations between the two countries that dates back to our Liberation War in 1971.

 

The State Minister recounted the journey of Bangladesh from a development assistance-recipient country to the second largest economy in South Asia and one of the fastest growing economies in the world under the visionary leadership of Prime Minister Sheikh Hasina. The French Ambassador shared her impression that the aspiration for Bangladesh’s becoming a developed country by 2041 is very much evident. As Bangladesh is widely considered as a success story for the EU’s Everything-but-Arms (EBA) scheme, the State Minister hoped that France will continue to support Bangladesh's bid for a GSP+ facility beyond 2029 under the EU's new GSP Regulation.

 

Both sides also exchanged views on the bilateral cooperation issues of connectivity, climate change, clean and green energy technology, aviation etc., and the global food, energy and financial challenges in the wake of war in Ukraine.

 

The State Minister assured Marie Masdupuy full support and cooperation during her tenure in Bangladesh.

 

#

  

Mohsin/Rahat/Enayet/Sanjib/Mahmud/Salim/2023/20.00 Hrs.

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর : ৪০

 

ক্রীড়া চর্চা মানুষের সুস্থ, সুন্দর ও পরিশীলিত জীবন নিশ্চিত করে

                                        -- আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্

 

আগৈলঝাড়া (বরিশাল), ১৯ পৌষ (৩ জানুয়ারি) :

 

পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষণ কমিটির আহ্বায়ক (মন্ত্রী পদমর্যাদা) আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ বলেছেন, ক্রীড়া চর্চা মানুষের সুস্থ, সুন্দর ও পরিশীলিত জীবন নিশ্চিত করে। এ স্লোগানের ওপর ভিত্তি করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার তৃণমূল থেকে জাতীয় পর্যায়ে ক্রীড়াঙ্গনকে ঢেলে সাজাচ্ছে।

 

আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ আজ বরিশালের আগৈলঝাড়া উপজেলার সেরালে বিভিন্ন ক্রীড়াবিদ ও ক্রীড়া সংগঠকদের সাথে মতবিনিময়কালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। এ সময় স্থানীয় ক্রীড়া সংগঠকগণ বক্তব্য রাখেন।

 

আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ বলেন, বর্তমান বিশ্বে ‍‘সবার জন্য ক্রীড়া’ একটি জনপ্রিয় স্লোগান। ক্রীড়াপ্রেমী মানুষের  ব্যক্তিত্বে থাকে পরিচ্ছন্নতার ছাপ। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার নতুন প্রজন্মকে সুস্থ ধারার ক্রীড়ায় উদ্বুদ্ধ করতে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে ফুটবল ও ক্রিকেট টুর্নামেন্টসহ নিয়মিত বিভিন্ন ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন করছে। এতে শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে সম্ভাবনাময় খেলোয়াড় সৃষ্টি হচ্ছে। তিনি বলেন, ২০২১-২২ অর্থবছরে ক্রীড়া অবকাঠামো নির্মাণ ও উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ‘উপজেলা পর্যায়ে শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণ’ প্রকল্পসহ ৮টি প্রকল্প সফলভাবে এগিয়ে চলছে। তিনি ক্রীড়া চর্চাকে আরো বিকশিত করতে সরকারের পাশাপাশি বিত্তবান মানুষ ও সামাজিক সংগঠনগুলোকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।

 

আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ স্থানীয় ক্রীড়া সংগঠনগুলোর কর্মকাণ্ড সম্প্রসারণে সার্বিক সহায়তার আশ্বাস দেন। তিনি ক্রীড়াবিদদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানান।

 

#

 

আহসান/রাহাত/এনায়েত/সঞ্জীব/রফিকুল/মাহমুদ/সেলিম/২০২৩/১৮৫০ ঘণ্টা

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                                     নম্বর: ৩৯

 

অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণে জেলা প্রশাসকগণের সাথে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সভা অনুষ্ঠিত

‍‍‍‍‍‍‍‍ঢাকা, ১৯ পৌষ (৩ জানুয়ারি):      

পরিবেশ দূষণকারী ইটভাটার দূষণ নিয়ন্ত্রণ, অবৈধ ইটভাটা বন্ধকরণ এবং প্লাস্টিক ও পলিথিন ব্যবহার রোধের লক্ষ্যে আজ পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে জেলা প্রশাসকগণের সাথে এক বিশেষ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সচিব ড. ফারহিনা আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অতিরিক্ত সচিব (পরিবেশ) সঞ্জয় কুমার ভৌমিক, অতিরিক্ত সচিব (পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণ) মিজানুর রহমান, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবদুল হামিদসহ মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। দেশের ৬৪ জেলার জেলা প্রশাসকগণ ও পরিবেশ অধিদপ্তরের মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাগণ ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন। সভায় ইটভাটার দূষণজনিত ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এবং অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে গৃহীত ব্যবস্থাসহ সভার কার্যপত্র উপস্থাপন করেন মন্ত্রণালয়ের পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণ শাখার উপসচিব ড. সৈয়দ শাহজাহান আহমেদ।     

সভায় সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ বলেন, দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে ইটভাটায় কৃষি জমির মাটির ব্যবহার ও কৃষি জমি বিনষ্টকরণ বন্ধ করতে হবে।  ইটভাটার জ্বালানি হিসেবে গাছপালা কেটে কাঠ পোড়ানো বন্ধ করাসহ অবৈধ ও পরিবেশ দূষণকারী ইটভাটাসমূহের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তিনি জেলা প্রশাসকদের প্রতি আহ্বান জানান। তিনি এ সময় সরকার ঘোষিত লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী ২০২৫ সাল নাগাদ সকল সরকারি কাজে ১০০ ভাগ পরিবেশবান্ধব ব্লক ইট ব্যবহার নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালকসহ সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা প্রদান করেন। ইটভাটাসহ বিভিন্ন প্রকার দূষণ রোধের লক্ষ্যে সকল অংশীজনকে সম্পৃক্ত করতে জরুরিভিত্তিতে দেশের সকল জেলায় অবহিতকরণ সভা আয়োজনের জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা প্রদান করেন।  

সভায় সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন শপিং ব্যাগ উৎপাদন ও ব্যবহার এবং মোড়ক বাজারজাতকরণ বন্ধে পরিবেশ অধিদপ্তর এবং জেলা প্রশাসন পরিচালিত নিয়মিত এনফোর্সমেন্ট ও মোবাইল কোর্ট কার্যক্রম জোরদার করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। কঠিন বর্জ্য সুব্যবস্থাপনার লক্ষ্যে কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালা, ২০২১ বাস্তবায়নের প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণের সিদ্ধান্ত হয়। এছাড়া  উপকূলীয় অঞ্চলের ১২ জেলার ৪০টি উপজেলায় সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধে প্রণীত তিন বছর মেয়াদী কর্মপরিকল্পনা জরুরিভিত্তিতে বাস্তবায়নের নির্দেশনা প্রদান করা হয়।  

সভায় অবৈধ ইটভাটা ও প্লাস্টিক, পলিথিন বন্ধে কার্যকর উপায় গ্রহণ বিষয়ে উপস্থিত মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের কর্মকর্তা এবং জেলা প্রশাসকগণ নিজ নিজ মতামত ব্যক্ত করেন। তারা এ সময় সংশ্লিষ্ট আইন ও বিধিমালা যুগোপযোগী করাসহ বিদ্যমান কিছু সমস্যা সমাধানের অনুরোধ জানান। ইটভাটার বিভিন্ন সমস্যা তুলে ধরে সংশ্লিষ্ট বিধিবিধান প্রতিপালনের অঙ্গীকার ব্যক্ত করে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ইটভাটা মালিক সমিতির সভাপতি খলিলুর রহমান।


#

দীপংকর/রাহাত/সঞ্জীব/রফিকুল/মাহমুদ/লিখন/২০২২/১৯০০  ঘন্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৩৮

যুব ও ক্রীড়া সচিব হিসেবে ড. মহিউদ্দীন আহমেদের যোগদান

ঢাকা, ১৯ পৌষ (৩ জানুয়ারি) :

          যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে যোগদান করেছেন ড. মহিউদ্দীন আহমেদ। এর আগে তিনি মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। গত ৩১ ডিসেম্বর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে তাঁকে পদোন্নতি দিয়ে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে পদায়ন করা হয়।

          যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে  যোগদান করে ড. মহিউদ্দীন আহমেদ ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে সচিব বলেন, সরকারি সেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়াই আমার লক্ষ্য। প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়নের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করব।

          উল্লেখ্য, ড. মহিউদ্দীন আহমেদ বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বিসিএস) প্রশাসন ক্যাডারের একাদশ ব্যাচের একজন সদস্য। দীর্ঘ পেশাগত জীবনে তিনি একাধারে মাঠ প্রশাসন ও সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন।

          ড. মহিউদ্দীন আহমেদ ইংল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি অভ্ উলস্টার থেকে মাষ্টার্স ডিগ্রি এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় হতে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। চাকুরী জীবনে তিনি দেশ বিদেশে বিভিন্ন বিষয়ে উচ্চতর প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন।

          ড. মহিউদ্দীন আহমেদ বিবাহিত ও এক সন্তানের জনক। তার স্ত্রী ড. সৈয়দা সালমা বেগম বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের ২০তম ব্যাচের একজন সদস্য এবং বর্তমানে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে যুগ্মসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

#

আরিফ/রাহাত/সঞ্জীব/রফিকুল/মাহমুদ/জয়নুল/২০২২/১৯৫০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর: ৩৯

 

অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণে জেলা প্রশাসকগণের সাথে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সভা অনুষ্ঠিত
 

 

‍‍‍‍‍‍‍‍ঢাকা, ১৯ পৌষ (৩ জানুয়ারি):   

 

পরিবেশ দূষণকারী ইটভাটার দূষণ নিয়ন্ত্রণ, অবৈধ ইটভাটা বন্ধকরণ এবং প্লাস্টিক ও পলিথিন ব্যবহার রোধের লক্ষ্যে আজ পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে জেলা প্রশাসকগণের সাথে এক বিশেষ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সচিব ড. ফারহিনা আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অতিরিক্ত সচিব (পরিবেশ) সঞ্জয় কুমার ভৌমিক, অতিরিক্ত সচিব (পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণ) মিজানুর রহমান, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবদুল হামিদসহ মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। দেশের ৬৪ জেলার জেলা প্রশাসকগণ ও পরিবেশ অধিদপ্তরের মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাগণ ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন। সভায় ইটভাটার দূষণজনিত ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এবং অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে গৃহীত ব্যবস্থাসহ সভার কার্যপত্র উপস্থাপন করেন মন্ত্রণালয়ের পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণ শাখার উপসচিব ড. সৈয়দ শাহজাহান আহমেদ।       

 

সভায় সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ বলেন, দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে ইটভাটায় কৃষি জমির মাটির ব্যবহার ও কৃষি জমি বিনষ্টকরণ বন্ধ করতে হবে।  ইটভাটার জ্বালানি হিসেবে গাছপালা কেটে কাঠ পোড়ানো বন্ধ করাসহ অবৈধ ও পরিবেশ দূষণকারী ইটভাটাসমূহের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তিনি জেলা প্রশাসকদের প্রতি আহ্বান জানান। তিনি এ সময় সরকার ঘোষিত লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী ২০২৫ সাল নাগাদ সকল সরকারি কাজে ১০০ ভাগ পরিবেশবান্ধব ব্লক ইট ব্যবহার নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালকসহ সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা প্রদান করেন। ইটভাটাসহ বিভিন্ন প্রকার দূষণ রোধের লক্ষ্যে সকল অংশীজনকে সম্পৃক্ত করতে জরুরিভিত্তিতে দেশের সকল জেলায় অবহিতকরণ সভা আয়োজনের জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা প্রদান করেন।    

 

সভায় সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন শপিং ব্যাগ উৎপাদন ও ব্যবহার এবং মোড়ক বাজারজাতকরণ বন্ধে পরিবেশ অধিদপ্তর এবং জেলা প্রশাসন পরিচালিত নিয়মিত এনফোর্সমেন্ট ও মোবাইল কোর্ট কার্যক্রম জোরদার করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। কঠিন বর্জ্য সুব্যবস্থাপনার লক্ষ্যে কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালা, ২০২১ বাস্তবায়নের প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণের সিদ্ধান্ত হয়। এছাড়া  উপকূলীয় অঞ্চলের ১২ জেলার ৪০টি উপজেলায় সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধে প্রণীত তিন বছর মেয়াদী কর্মপরিকল্পনা জরুরিভিত্তিতে বাস্তবায়নের নির্দেশনা প্রদান করা হয়।    

 

সভায় অবৈধ ইটভাটা ও প্লাস্টিক, পলিথিন বন্ধে কার্যকর উপায় গ্রহণ বিষয়ে উপস্থিত মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের কর্মকর্তা এবং জেলা প্রশাসকগণ নিজ নিজ মতামত ব্যক্ত করেন। তারা এ সময় সংশ্লিষ্ট আইন ও বিধিমালা যুগোপযোগী করাসহ বিদ্যমান কিছু সমস্যা সমাধানের অনুরোধ জানান। ইটভাটার বিভিন্ন সমস্যা তুলে ধরে সংশ্লিষ্ট বিধিবিধান প্রতিপালনের অঙ্গীকার ব্যক্ত করে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ইটভাটা মালিক সমিতির সভাপতি খলিলুর রহমান।


#
 

দীপংকর/রাহাত/সঞ্জীব/রফিকুল/মাহমুদ/লিখন/২০২২/১৯০০  ঘন্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৩৭

 

শিশুশ্রম নিরসনে সম্মিলিত প্রচেষ্টা বাড়াতে হবে

                                               --- শ্রম প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ১৯ পৌষ (৩ জানুয়ারি) :

          শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান বলেছেন, শিশুশ্রম নিরসনে সম্মিলিত প্রচেষ্টা বাড়াতে হবে। সবাই নিজ নিজ অবস্থান থেকে তৃণমূল পর্যায়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে পারলে এসডিজির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব হবে।

          আজ রাজধানীর বিজয়নগরে শ্রম ভবনের সম্মেলন কক্ষে জাতীয় শিশুশ্রম কল্যাণ পরিষদের ১১তম সভায় সভাপতির বক্তৃতায় প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, এসডিজির লক্ষ্য অর্জন এবং উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে সকল খাতকে শিশুশ্রম মুক্ত করা অপরিহার্য। এজন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক, উপজেলা চেয়ারম্যান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান, সকল পর্যায়ের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে আরো উদ্যোগী হওয়ার আহ্বান জানান প্রতিমন্ত্রী।

          প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, ১৪ বছরের নিচের আর কোনো শিশু যাতে নতুন করে শিশুশ্রমে নিযুক্ত না হয় সেজন্য কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের মাধ্যমে নিয়মিত তদারকি করা হচ্ছে। কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী গত অর্থ বছরে বিভিন্ন শিল্প কারখানা হতে ৩ হাজার ৭শ’ পাঁচজন শিশুকে শ্রম থেকে সরিয়ে আনা হয়েছে।

          সভায় জানানো হয়, বাংলাদেশ লেবার ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় রাজধানীর সন্নিকটে শ্রমঘন এলাকা কেরানীগঞ্জকে দ্রুত শিশুশ্রম মুক্ত করার কার্যক্রম চলমান রয়েছে। শিশুশ্রম নিরসনে ৮টি বিভাগে বিভাগীয় শিশুশ্রম কল্যাণ পরিষদের ৬১টি সভা, জেলা পর্যায়ে ৪০জেলায় শিশুশ্রম পরিবীক্ষণ কমিটির ১৫৭টি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে বলেও সভায় জানানো হয়। এছাড়া এ পর্যন্ত ১০৩ উপজেলায় উপজেলা শিশুশ্রম পরিবীক্ষণ কমিটি গঠিত হয়েছে বলে জানানো হয়।

          সভায় মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ এহছানে এলাহী, অতিরিক্ত সচিব মোঃ তৌফিকুল আরিফ ও জেবুন্নেছা করিম, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শক মোঃ নাসির উদ্দীন আহমেদ, শ্রম অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খালেদ মামুন চৌধুরী, শিশুশ্রম নিরসন প্রকল্পের পরিচালক মোঃ মনোয়ার হোসেন,  বাংলাদেশ শ্রমিকলীগের সভাপতি নুর কুতুব আলম মান্নান, কার্যকরী সভাপতি আলাউদ্দিন মিয়া, বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি এডভোকেট সালমা আলী, বাংলাদেশ লেবার ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের মহাসচিব জেড এম কামরুল আনাম, শ্রম মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়সমূহের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ, আইএলও, ইউনিসেফ, বাংলাদেশ এমপ্লয়ার্স ফেডারেশনের প্রতিনিধিগণ অংশগ্রহণ করেন।

#

আকতারুল/রাহাত/সঞ্জীব/মাহমুদ/জয়নুল/২০২২/১৯২০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর:৩৬


হোমিওপ্যাথি অন্যতম চিকিৎসা পদ্ধতি হিসেবে এখনো কার্যকর

   -- সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী

 

 

‍‍‍‍‍‍‍‍সিরাজগঞ্জ, ১৯ পৌষ (৩ জানুয়ারি):

 

সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, হোমিওপ্যাথি অন্যতম চিকিৎসা পদ্ধতি হিসেবে এখনো কার্যকর। একে অবহেলা করার সুযোগ নেই। স্বল্প খরচের চিকিৎসা পদ্ধতি হিসেবে হোমিওপ্যাথি গ্রামাঞ্চলে এখনো বেশ জনপ্রিয়। জটিল রোগী যারা অস্ত্রোপচার করতে চান না, তারাও চিকিৎসা পদ্ধতি হিসেবে হোমিওপ্যাথির ওপর নির্ভরশীল।

 

প্রতিমন্ত্রী আজ সিরাজগঞ্জ জেলা শিল্পকলা একাডেমির শহিদ এম মনসুর আলী অডিটোরিয়ামে মোতাহার হোসেন তালুকদার হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের ১ম ও ২য় ব্যাচের চিকিৎসক নিবন্ধন সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচকের বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

 

সিরাজগঞ্জের জেলা প্রশাসক মীর মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক বোর্ডের চেয়ারম্যান ডা. দিলীপ কুমার রায়। সম্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন মোতাহার হোসেন তালুকদার হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা ড. জান্নাত আরা তালুকদার হেনরী।

 

প্রতিমন্ত্রী বলেন, জার্মান চিকিৎসক স্যামুয়েল হ্যানিম্যান হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা পদ্ধতি আবিষ্কার করেন এবং সেখানে হোমিওপ্যাথির চর্চা বেশি হয়। তিনি বলেন, আমি নিজেও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা দ্বারা বিশেষভাবে উপকৃত হয়েছি। প্রতিমন্ত্রী এসময় মোতাহার হোসেন তালুকদার হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালকে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত যে কোনো বিষয়ে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন। 

 

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন সিরাজগঞ্জ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল লতিফ বিশ্বাস, সিরাজগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট কে এম হোসেন আলী হাসান, সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সামাদ তালুকদার, বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক বোর্ডের প্যানেল চেয়ারম্যান ডা. আশীষ শংকর নিয়োগী, ও সিরাজগঞ্জ চেম্বার অভ্ কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি আবু ইউসুফ সূর্য।

 

#

ফয়সল/পাশা/রাহাত/সঞ্জীব/রফিকুল/মাহমুদ/লিখন/২০২২/১৮২০ঘন্টা

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ৩৫

আইসিটি বিভাগের ২০২২-২৩ অর্থবছরের এডিপি পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত

ঢাকা, ১৯ পৌষ (৩ জানুয়ারি) :

          তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের ২০২২-২৩ অর্থবছরের ডিসেম্বর মাসের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়ন অগ্রগতি বিষয়ক পর্যালোচনা সভা আজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক সভায় অনলাইনে যুক্ত ছিলেন।

          তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তরসহ বিভাগের অধীন বিভিন্ন সংস্থা প্রধানগণ এবং বিভিন্ন প্রকল্প পরিচালকগণ উপস্থিত ছিলেন।

          সভায় আইসিটি বিভাগের চলতি অর্থবছরে গৃহীত প্রকল্পসমূহের বাস্তবায়ন পরিকল্পনা, মাসভিত্তিক বাস্তব ও আর্থিক লক্ষ্যমাত্রা অর্জন, গৃহীত সিদ্ধান্তসমূহ এবং জনবল নিয়োগ সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।

          সভায় জেলা পর্যায়ে আইটি/হাইটেক পার্ক স্থাপন প্রকল্প, শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব, ইনফো সরকার

৩ প্রকল্প, বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটি-২ এর সহায়ক অবকাঠামো নির্মাণ প্রকল্প, দুর্গম এলাকায় তথ্যপ্রযুক্তি নেটওয়ার্ক স্থাপন শীর্ষক প্রকল্প, এসপায়ার টু ইনোভেট (এটুআই) প্রোগ্রাম, জাতীয় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অবকাঠামো উন্নয়ন, লার্নিং এন্ড আর্নিং ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট (২য় সংশোধিত), শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং ও ইনকিউবেশন সেন্টার স্থাপন প্রকল্প, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হাইটেক পার্ক রাজশাহী  (১ম সংশোধিত) প্রকল্প, কালিয়াকৈর হাইটেক পার্কসহ অন্যান্য হাইটেক পার্ক উন্নয়ন (৩য় সংশোধিত) প্রকল্প, চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে আইটি বিজনেস ইনকিউবেটর স্থাপন, বিজিডি ই-গভ সার্ট এর সক্ষমতা বৃদ্ধি শীর্ষক প্রকল্প, লিভারেজিং আইসিটি ফর এমপ্লয়মেন্ট এন্ড গ্রোথ অভ্ দ্য আইটি-আইটি ইএস ইন্ডাস্ট্রি প্রকল্প, জাপানিজ আইটি সেক্টরের উপযোগী করে আইটি ইঞ্জিনিয়ারদের দক্ষতা উন্নয়ন প্রকল্প,  মোবাইল গেইম অ্যান্ড অ্যাপ্লিকেশন এর দক্ষতা উন্নয়ন প্রকল্প, উদ্ভাবন ও উদ্যোক্তা উন্নয়ন একাডেমি প্রতিষ্ঠাকরণ প্রকল্প, বাংলাদেশ সরকারের জন্য নিরাপদ ইমেইল ও ডিজিটাল লিটারেসি সেন্টার স্থাপন প্রকল্প, কানেক্টেড বাংলাদেশ শীর্ষক প্রকল্প, ডিজিটাল নিরাপত্তা এজেন্সি স্থাপন ও প্রয়োজনীয় অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পসহ অন্যান্য সকল প্রকল্পের আর্থিক ও বাস্তব অগ্রগতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। সংস্থা প্রধান ও প্রকল্প পরিচালকগণ নিজ নিজ প্রকল্পের বাস্তবায়ন পরিকল্পনা ও সর্বশেষ অগ্রগতি সভায় তুলে ধরেন।

          সভায় জানানো হয়, আইসিটি বিভাগের ডিসেম্বর ২০২২ পর্যন্ত প্রকল্পসমূহের বাস্তবায়ন অগ্রগতি ৩১ দশমিক ৩৮ শতাংশ।

          উল্লেখ্য, চলতি অর্থবছরে আইসিটি বিভাগের অধীন ২টি কারিগরিসহ মোট ২৮টি প্রকল্পের জন্য বরাদ্দ

১ হাজার ৫৯৫ কোটি ৭৮ লাখ টাকা।

          প্রতিমন্ত্রী কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী গুণগতমান বজায় রেখে দ্রুত প্রকল্পসমূহের অগ্রগতি শতভাগ নিশ্চিত এবং যথাসময়ে কাজ শেষ করতে প্রকল্প পরিচালকসহ সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা প্রদান করেন। প্রকল্প পরিচালকগণ এ সময় প্রকল্পসমূহের কাজ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে শেষ করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন।

#

শহিদুল/রাহাত/সঞ্জীব/রফিকুল/মাহমুদ/জয়নুল/২০২২/১৮৩৫ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৩৪

ভারতের ঝাড়খণ্ডে নির্মাণাধীন আদানী বিদ্যুৎ কেন্দ্র পরিদর্শন করলেন বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ১৯ পৌষ (৩ জানুয়ারি) :

          বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ জানিয়েছেন, ভারতের ঝাড়খণ্ডে নির্মাণাধীন আদানী বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে মার্চ মাস হতে বিদ্যুৎ বাংলাদেশে আসবে। ভারত থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ দেয়ার জন্য ইতোমধ্যে ডেডিকেটেড সঞ্চালন লাইন নির্মাণ করা হয়েছে। মার্চের মাঝামাঝি সম

2023-01-03-16-44-9175543b8320af49cc8206d8e6c3e7cd.docx