তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৬৮৯
জেনেভায় স্ক্যালিং আপ নিউট্রিশনের কো-অর্ডিনেটর ও স্বাস্থ্যমন্ত্রীর মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত
জেনেভা (সুইজারল্যান্ড), ১ অক্টোবর :
গতকাল সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় স্ক্যালিং আপ নিউট্রিশন-এর কো-অর্ডিনেটর মিস গার্দা ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের মধ্যে এক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে সমন্বিতভাবে করোনা ভাইরাস মোকাবিলাসহ এর চিকিৎসার সহজলভ্যতা নিয়ে কথা হয়। বৈঠকে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও পুষ্টি সংক্রান্ত বিষয়াদি নিয়েও আলোচনা করা হয়।
সভায় পুষ্টি অর্জনে বাংলাদেশের অর্জনের ভূয়সী প্রশংসা করেন গার্দা। বাংলাদেশ যেভাবে পুষ্টি নিয়ে কাজ করছে তাতে খুব সহসাই বাংলাদেশ পুষ্টিতে দক্ষিণ এশিয়ায় লিডারশিপ নিতে পারবে বলেও জানান গার্দা। একই সাথে সফলভাবে কোভিড মোকাবিলা করে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ধরে রাখার জন্য বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনারও ভূয়সী প্রশংসা করেন তিনি।
সভায় কোভিডকালীন বাংলাদেশের পুষ্টিখাতের গুণগত মান এবং দেশের যুবশক্তির স্বাস্থ্য শিক্ষায় পুষ্টির মানের গুরুত্ব তুলে ধরে আলোচনা করেন মন্ত্রী। আলোচনায় মন্ত্রী ব্রেস্ট ফিডিংয়ে বাংলাদেশের সাফল্য তুলে ধরেন এবং স্বাস্থ্যসেবাকে দেশের মানুষের কমিউনিটি পর্যায় থেকে শুরু করে ডোর টু ডোর পৌঁছে দিতে বদ্ধপরিকর থাকবেন বলেও জানান।
উল্লেখ্য, গত ২৭ সেপ্টেম্বর রাতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ব্যুরো মিটিংয়ে অংশ নিতে সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় যান মন্ত্রী।
#
মাইদুল/সাহেলা/রেজুয়ান/এনায়েত/রফিকুল/সেলিম/২০২১/২১.০০ ঘণ্টা
Handout Number: 4687
EU will assist Bangladesh in combating climate change
Dhaka, 1 October:
Executive Vice President of the European Commission for the European Green Deal Frans Timmermans said that European Union will assist Bangladesh in all activities to combat climate change. Appreciating the role of Bangladesh government in tackling climate change under the dynamic leadership of Prime Minister Sheikh Hasina, he said that EU would continue increasing its cooperation in the days to come.
Executive Vice President of the European Commission for the European Green Deal Frans Timmermans said this in a bilateral meeting held in Milan, Italy today between European Union and Bangladesh delegation led by the Minister of Environment, Forest and Climate Change Md. Shahab Uddin.
Environment Minister Md. Shahab Uddin told the EU that Bangladesh is playing a significant role in the international arena on climate change. The Minister sought EU's cooperation in all sectrors to tackle climate change including technology transfer, capacity building, renewable energy and implementation of adaptation activities.
The other members of the Bangladesh delegation present in the meeting were A. Shamim Al Razi, Additional Secretary of the Ministry of Environment, Forest and Climate Change and Md. Ziaul Haque, Director of Department of Environment.
#
Dipankar/Sahela/Rejuan/Rofiqul/Abbas/2021/1857 Hours
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৬৮৬
উত্তরাঞ্চলে আগাম জাতের আমন ধান চাষ, দেশে আর কোনো দিন মঙ্গা ফিরে আসবে না
---কৃষিমন্ত্রী
ঢাকা, ১৬ আশ্বিন (১ অক্টোবর) :
কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, বর্তমান সরকারের নানা পদক্ষেপের ফলে ইতোমধ্যে দেশ থেকে মঙ্গা দূর হয়েছে। মানুষ মঙ্গার কথা ভুলে গেছে। এ অবস্থায়, দেশের বিজ্ঞানীদের উদ্ভাবিত আগাম জাতের আমন ধানের চাষ রংপুর, নীলফামারীসহ উত্তরাঞ্চলে ব্যাপকভাবে সম্প্রসারিত করতে পারলে দেশে ভবিষ্যতে আর কোনো দিন মঙ্গা ফিরে আসবে না। এ জাতগুলো ভবিষ্যতে যাতে মঙ্গা ফিরে না আসতে পারে সে ব্যাপারে সহযোগিতা করবে।
আজ রংপুরের তারাগঞ্জে বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিনা) আয়োজিত বিনা-১৬ ও বিনা-১৭ জাতের ধানের নমুনা কর্তন ও মাঠ দিবসে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী ঢাকায় তাঁর সরকারি বাসভবন থেকে ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠানে সংযুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন ।
ড. রাজ্জাক বলেন, বছরের এই সময়ে আশ্বিন- কার্তিক মাস আসলেই আগে উত্তরাঞ্চলে মঙ্গা বা আধা দুর্ভিক্ষ দেখা দিতো। বেশির ভাগ মানুষের ঘরে খাবার থাকতো না। আমন ধান ঘরে তোলার আগ পর্যন্ত খাবার জুটত না। তিনি বলেন, এখনও সারা দেশে আমনের ফসল আসতে যেখানে ১-২ মাস সময় লাগবে, সেখানে এই মুহূর্তে আমন ধান পেকেছে। বিনার উদ্ভাবিত এ জাতগুলোর অপার সম্ভাবনা রয়েছে। একদিকে উৎপাদন ভালো, অন্যদিকে ১০০ দিনের মধ্যে পাকে। এ ধান কেটে আলু, সরিষাসহ অন্যান্য ফসল করা যাবে।
মন্ত্রী এ জাতগুলোকে দ্রুত কৃষকের কাছে ছড়িয়ে দিতে নির্দেশ প্রদান করেন। তিনি বলেন, ফসলের নতুন বিন্যাসকে দ্রুত কাজে লাগাতে হবে। এ উন্নত আগাম জাতগুলো চাষ করলে মানুষের ঘরে আশ্বিন- কার্তিক মাসেও খাবার থাকবে।
অতীতে আমন ধানের জীবনকাল ছিল ১৬০-১৭০ দিন এবং ফলন ছিল বিঘা প্রতি মাত্র ৪-৫ মণ। সে তুলনায়, এই জাতগুলোর জীবনকাল প্রায় ৫০-৬০ দিন কম হওয়ায় আশ্বিন মাসে বিনা’র আমনের জাত পেকে যায় । ফলে, অগ্রীম ফসল ঘরে ওঠায় মঙ্গার সময় প্রান্তিক কৃষকের খাদ্য নিরাপত্তা বৃদ্ধি পেয়েছে।
#
কামরুল/সাহেলা/রেজুয়ান/রফিকুল/আব্বাস/২০২১/১৮:৪৪ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৬৮৫
কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন
ঢাকা, ১৬ আশ্বিন (১ অক্টোবর) :
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ২৪ হাজার ৬৭০ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ৮৪৭ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ১৫ লাখ
৫৬ হাজার ৭৫৮ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় ২১ জন-সহ এ পর্যন্ত ২৭ হাজার ৫৩১ জন এ রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন।
করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৫ লাখ ১৬ হাজার ৯০১ জন।
#
ফেরদৌস/সাহেলা/রেজুয়ান/রফিকুল/আব্বাস/২০২১/১৮:২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৬৮৪
জীবন ও জাতি গঠনে অনবদ্য গণমাধ্যম
---তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী
ঢাকা, ১৬ আশ্বিন (১ অক্টোবর) :
জীবন ও জাতি গঠনে গণমাধ্যম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে সক্ষম, বলেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ।
আজ রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ইমপ্রেস গ্রুপের কার্যালয়ে চ্যানেল আই টেলিভিশন সম্প্রচারের ২৩তম বর্ষে পদার্পণ অনুষ্ঠানে মন্ত্রী একথা বলেন। কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, বরেণ্য সংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন, সাদী মোহাম্মদ, চ্যানেল আই পরিচালক শাইখ সিরাজসহ চ্যানেলটির সদস্যবৃন্দ এসময় উপস্থিত ছিলেন। চ্যানেল আইয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফরিদুর রেজা সাগর অনলাইনে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন।
কেক কাটার পূর্বে চ্যানেল আইকে অভিনন্দন জানিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, জীবন ও জাতি গঠনে কাজের একটি অন্যতম উদাহরণ চ্যানেল আই। বাংলাদেশ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে হৃদয়ে ধারণ করে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের ঠিকানায় দেশকে পৌঁছুনোর লক্ষ্যে গত ২২ বছর ধরে কাজ করেছে চ্যানেল আই এবং ভবিষ্যতেও তা অব্যাহত থাকবে আশা করি, বলেন ড. হাছান।
পরে আইনানুসারে বিদেশি টিভি চ্যানেলের বিজ্ঞাপনমুক্ত বা ক্লিনফিড সম্প্রচার বাস্তবায়নে পূর্বঘোষণা অনুযায়ী এদিন থেকে চলমান মোবাইল কোর্ট প্রসঙ্গে সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহ্মুদ বলেন, 'বিদেশি টিভি ক্লিনফিড না চালানোর প্রেক্ষিতে কয়েক হাজার কোটি টাকা, যা দেশে লগ্নী হতো, তা বিদেশের চ্যানেলে লগ্নী হয়। আইনভঙ্গ করে বিদেশি চ্যানেলে যদি বিজ্ঞাপন না দেখানো হতো, তবে দেশের মিডিয়া ইন্ডাস্ট্রি লাভবান হতো, অর্থাৎ দেশের অর্থনীতি লাভবান হতো।'
ক্লিনফিড না চলার কারণে দেশের অর্থনীতি, শিল্পী, শিল্প, সংস্কৃতি ও মিডিয়া ইন্ডাস্ট্রি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, সেকারণেই আমরা এ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি, জানান ড. হাছান।
ওটিটি প্ল্যাটফর্ম নিয়ে প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ওটিটি প্ল্যাটফর্ম নিয়ে একটি নীতিমালা প্রণয়নের কাজ চলছে, খসড়া সম্পন্ন হয়েছে। নীতিমালা পাশ হলে, প্ল্যাটফর্মগুলোকে তা অনুসরণ করতে হবে এবং কোনো ব্যত্যয় হলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রীকে টেলিভিশন মালিক ও সম্প্রচার সাংবাদিকদের অভিনন্দন
এদিকে বিদেশি টিভি চ্যানেলের বিজ্ঞাপনমুক্ত বা ক্লিনফিড সম্প্রচার বাস্তবায়নের উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে দেশের টিভি চ্যানেল মালিকদের সংগঠন এসোসিয়েশন অভ টেলিভিশন চ্যানেল ওনার্স-এটকো এবং টিভি চ্যানেলগুলোতে কর্মরত সাংবাদিকবৃন্দের সংগঠন ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টার-বিজেসি। দেশের সকল টিভিতে মন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদকে অভিনন্দন জানিয়ে স্ক্রল প্রচারের পাশাপাশি বিজেসি এনিয়ে লিখিত বিবৃতি দিয়েছে।
বিজেসি'র বিবৃতিতে বলা হয়, '২০০৬ সালের ক্যাবল নেটওয়ার্ক পরিচালনা আইনে এ বিধান থাকলেও এর আগে কখোনই এটি কার্যকর করার উদ্যোগ নেয়া হয়নি। বর্তমান তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রীর সাহসী পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছে ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টার-বিজেসি। এতে দেশি টেলিভিশন চ্যানেল শিল্পের আর্থিক সংকট কমবে এবং উদ্যোক্তাদের পাশাপাশি সম্প্রচারকর্মীরাও এর সুফল পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।'
#
আকরাম/রেজুয়ান/রফিকুল/আব্বাস/২০২১/১৭:৪৪ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৬৮৩
অসচ্ছল শিল্পীদেরকে প্রদত্ত অনুদানের শতকরা ৫ ভাগ প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য সংরক্ষণ করা হবে
---সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ১৬ আশ্বিন (১ অক্টোবর) :
সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের কল্যাণ অনুদান খাত হতে অসচ্ছল শিল্পীদের জন্য যে অনুদান প্রদান করা হয়, তার শতকরা ৫ ভাগ প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য সংরক্ষণ করা হবে।
প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর বনানীস্থ সারিনা হোটেলে ঢাকা থিয়েটার ও ব্রিটিশ কাউন্সিলের যৌথ আয়োজনে ও 'সুন্দরম' প্রতিবন্ধী নাট্যপ্রয়াসের সহযোগিতায় 'প্রতিবন্ধী নাট্যকর্মশালার সমাপনী' অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।
প্রধান অতিথি বলেন, ‘প্রতিবন্ধী শিল্পীদের অংশগ্রহণে আয়োজিত এ কর্মশালায় অভিনয় ও পারফরম্যান্স দেখে আমি সত্যিই মুগ্ধ ও অভিভূত। প্রতিবন্ধী ব্যক্তিরা যে সত্যিই মেধাবী ও সৃজনশীল এটি তার স্বাক্ষর বহন করে। প্রতিমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের কল্যাণ ও সঠিক বিকাশে বিভিন্ন যুগান্তকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। প্রধানমন্ত্রীর কন্যা সায়মা ওয়াজেদ পুতুল এক্ষেত্রে বিশ্বে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন ও রোল মডেলের ভূমিকা পালন করছেন। তিনি আরো বলেন, ঢাকা থিয়েটার ও ব্রিটিশ কাউন্সিল চাইলে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় এ প্রোগ্রামে অংশীদার হতে আগ্রহী।
অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন ঢাকা থিয়েটারের সভাপতি নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু ও ব্রিটিশ কাউন্সিল, ঢাকার হেড অভ্ আর্টস নাহিন ইদ্রিস।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন ঢাকা থিয়েটারের ক্রিয়েটিভ ডাইরেক্টর সামিউন জাহান দোলা
#
ফয়সল/রেজুয়ান/রফিকুল/আব্বাস/২০২১/১৭:৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৬৮২
অবহেলা নয় প্রবীণদের সম্মানের আসনে অধিষ্ঠিত করতে হবে
--- সমাজকল্যাণমন্ত্রী
ঢাকা, ১৬ আশ্বিন (১ অক্টোবর) :
সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ বলেছেন, প্রবীণদেরকে অবহেলা নয় বিগত দিনের কর্মকাণ্ডের কথা স্মরণ করে তাদেরকে সম্মানের আসনে অধিষ্ঠিত করেত হবে।
মন্ত্রী আজ রাজধানীর আগারগাঁওয়ে সমাজসেবা অধিদফতরে ৩১তম আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস ২০২১
উদ্যাপন উপলক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনা সভায় ভার্চুয়ালি যোগ দিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
সমাজকল্যাণ সচিব মাহফুজা আখতারের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে যুক্ত ছিলেন সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী মোঃ আশরাফ আলী খান খসরু ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি রাশেদ খান মেনন। অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সংসদ সদস্য অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত ।
মন্ত্রী বলেন, আজকে যারা প্রবীণ বিগত দিনে তারা ছিলেন নবীন। আজকের এ প্রবীণরা অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ । দেশ ও জাতির কল্যাণে তাদের যে কর্মকাণ্ড ছিলো সেগুলো ছিলো সম্মানের। মন্ত্রী প্রবীণদের উদ্দেশ্যে বলেন, অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ হয়ে দেশ ও জাতি গঠনে আপনারা যে ভূমিকা রেখেছিলেন, দেশ ও জাতি আপনাদের কথা স্মরণ রাখবে। প্রবীণদের কর্মকাণ্ডের ধারাকে অটুট রাখার জন্য নবীনদের প্রতি মন্ত্রী আহ্বান জানিয়ে বলেন, প্রবীণদের অভিজ্ঞতা সমৃদ্ধ যে কর্মকাণ্ড দেশে সূচিত হয়েছে সে কর্মকাণ্ডগুলি নবীনদেরকে বাস্তবায়নে এগিয়ে আসতে হবে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, সমাজের প্রতিটি মানুষের গুণগত মান নিশ্চত করা সরকারের অঙ্গীকার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সামাজিক নিরাপত্তার আওতা ব্যাপক বিস্তৃত করেছেন। প্রবীণদের গুণগত জীবনমান নিশ্চিতে বিভিন্ন নীতিমালার পাশাপাশি বিশেষ প্রতিষ্ঠান তৈরির কাজ চলমান রয়েছে।
উল্লেখ্য, আলোচনা সভায় জানানো হয়, প্রবীণদের কল্যাণে শীঘ্রই সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের আওতায় জাতীয় প্রবীণ উন্নয়ন ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করা হবে, এ লক্ষ্যে কাজ চলমান রয়েছে। এছাড়া প্রবীণদের জন্য দেশের
৮টি বিভাগে ৮টি সরকারি শিশু পরিবারে ২৫ আসনবিশিষ্ট শান্তি নিবাস স্থাপনের কাজ চলমান রয়েছে বলে আলোচনা সভায় জানানো হয়।
#
জাকির/রেজুয়ান/রফিকুল/আব্বাস/২০২১/১৭:১৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৬৮০
বাংলা পৃথিবীর মধুরতম ভাষা
-মোস্তাফা জব্বার
ঢাকা, ১৬ আশ্বিন (১ অক্টোবর) :
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, বাংলা পৃথিবীর মধুরতম ভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। বাঙালি তার জাতীয়তাবোধ এবং জাতিসত্ত্বা এমনভাবে ধারণ করেছে, যা সারা পৃথিবী কেবল স্বীকৃতিই দেয়নি বরং সম্মান জানিয়েছে। বাংলাভাষা জাতিসংঘের অফিসিয়াল ভাষা হিসেবে স্বীকৃতি অর্জনের সকল যোগ্যতা লাভ করেছে। বাংলাকে জাতিসংঘের অফিসিয়াল ভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রচেষ্টা সফল হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন মন্ত্রী।
গতকাল বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক কবি মুহম্মদ নূরুল হুদার ৭২তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে সাহিত্য সংগঠন পূর্ব-পশ্চিম আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি ভার্চুয়ালি প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘যেখানে বাংলা ভাষা সেখানেই বাংলাদেশ’ কবি নূরুল হুদার এই উক্তির মধ্য দিয়ে বাংলা ও বাঙালির প্রতি গভীর ভালবাসার বহি:প্রকাশ ঘটেছে। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু জাতিসংঘে বাংলায় ভাষণ দিয়ে বাংলাভাষাকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। এর ধারাবাহিকতায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতিসংঘে ১৭ বার বাংলায় ভাষণ দিয়ে বিশ্বসভায় বাংলা ভাষার মর্যাদা সুপ্রতিষ্ঠিত করেছেন। তিনি বলেন, এবার জাতিসংঘে বাংলাকে জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষার স্বীকৃতি প্রদানে প্রধানমন্ত্রীর দাবি আমাদের জন্য অত্যন্ত গৌরবের।
জাতীয় অধ্যাপক রফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে কবি আসাদ মান্নান, বিটিআরসি’র চেয়ারম্যান কবি শ্যাম সুন্দর সিকদার, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব অসীম কুমার দে, রাইটার্স ক্লাবের সভাপতি শেখ রবিউল হক, অধ্যাপক রসা চক্রবর্তী প্রমূখ বক্তৃতা করেন।
#
শেফায়েত/মেহেদী/জুলফিকার/রেজ্জাকুল/মাসুম/২০২১/১২৫০ ঘণ্টা
Handout Number : 4679
Prime Minister's message on the National Productivity Day
Dhaka, 1 October :
Prime Minister Sheikh Hasina has given the following message on the occasion of the National Productivity Day-2021 :
"I am happy to know that the National Productivity Organization (NPO) under the Ministry of Industries is going to observe the 'National Productivity Day-2021' across the country. The theme of the day 'Productivity for Irresistible Advancement has become time befitting.
The Greatest Bangalee of all time, Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman adopted various plans to build Bangladesh as an industrially developed country. In order to strengthen the industrial sector, he nationalized most of the large industrial factories after the Independence of Bangladesh. Following the footsteps of the Father of the Nation, the Awami League government has been working to increase investment in the industrial sector, maximize productivity capacity of existing industries through proper protection and make the export-oriented industries more competitive through multifaceted expansion.
Productivity plays a very crucial role in economic development. In a bid to build productivity as a national movement, National Productivity Day is being observed on 2 October every year and the best industries are given the 'National Productivity and Quality Excellence Award'. In addition, 'Bangladesh National Productivity Master Plan-2021-2030' has been formulated in collaboration with the Asian Productivity Organization (APO). If this plan is implemented, I believe that growth of productivity will increase from 3.6 percent to 5.6 percent, which will play a very important role in our economic growth.
The world economy at present is in turmoil due to the Covid-19 pandemic. In this situation, we have no choice but to increase our productivity to survive in the global competition. We are on the verge of achieving of our Vision-2021'. In addition, our government is committed to meeting the UN's Sustainable Development Goals (SDGs) by 2030. Moreover, we have set a target of building a hunger-poverty-free prosperous-developed Golden Bangladesh by 2041 as dreamt by the Father of the Nation. To achieve these goals, increasing productivity in all sectors is vital.
I hope that the celebration of National Productivity Day will play an important role in accelerating productivity and development, and raise awareness about productivity.
I wish the ‘National Productivity Day-2021' a grand success.
Joi Bangla, Joi Bangabandhu
May Bangladesh Live Forever."
#
Jahid/ Mehedi/Zulfikar/Rezzakul/Shamim/2021/10.56 hours
Handout Number : 4678
President's message on the National Productivity Day
Dhaka, 1 October :
President Md. Abdul Hamid has given the following message on the occasion of the National Productivity Day-2021.
"I welcome the initiative of National Productivity Organisation (NPO) under the Ministry of Industries to observe the ‘National Productivity Day’.
Productivity is very important for the economic development of a country. There is no alternative to increase productivity for sustainable development and growth. On the auspicious moment of the birth centenary of the great architect of independent Bangladesh, Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman and the Golden Jubilee of Independence, Bangladesh is being considered as a role model of development in the world. Bangladesh is moving forward on the highway of development. In this context, I think the theme of this year's Productivity Day, ‘Productivity for Irresistible Advancement’ is well thought out and timely.
Productivity is closely related to people's daily living standard, skills in economic activities, and quality of institutional functions. To attain this, productivity has to be increased in every sector including agriculture, industry and services. The government as well as private industries and service organizations in the country have to come forward in this regard. I firmly believe that the observance of National Productivity Day will facilitate mass people realize the importance of productivity. The government is determined to achieve Vision 2041 and Sustainable Development Goals (SDGs) by 2030. We have to increase productivity in every economic sector with a view to achieve the targets. I believe NPO will play an active role in this context.
I wish the observance of ‘National Productivity Day 2021’ a grand success.
Joi Bangla.
Khoda Hafez, May Bangladesh Live Forever."
#
Hasan/Mehedi/Zulfikar/Rezzakul/Shamim/2021/1147 hours
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৬৭৭
জাতীয় উৎপাদনশীলতা দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ১৬ আশ্বিন (১ অক্টোবর) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামীকাল ২ অক্টোবর জাতীয় উৎপাদনশীলতা দিবস উপলক্ষ্যে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“শিল্প মন্ত্রণালয়ের ন্যাশনাল প্রোডাকটিভিটি অর্গানাইজেশন (এনপিও) দেশব্যাপী ‘জাতীয় উৎপাদনশীলতা দিবস- ২০২১' পালন করছে জেনে আমি আনন্দিত। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রায় উৎপাদনশীলতা’ যথার্থ হয়েছে বলে আমি মনে করি।
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশকে শিল্পোন্নত দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ করেছিলেন। শিল্পখাতকে শক্তিশালী করতে স্বাধীনতার পর তিনি বৃহৎ শিল্প কারখানাগুলোর বেশিরভাগ জাতীয়করণ করেছিলেন। জাতির পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করে আওয়ামী লীগ সরকার শিল্প খাতে বিনিয়োগ বৃদ্ধি, যথাযথ সুরক্ষার মাধ্যমে বিদ্যমান শিল্পের উৎপাদন ক্ষমতার সর্বোচ্চ ব্যবহার এবং রপ্তানিমুখী শিল্পের বহুমুখী প্রসারপূর্বক আরো অধিক প্রতিযোগিতাসক্ষম করতে কাজ করে যাচ্ছে।
অর্থনৈতিক উন্নয়নে উৎপাদনশীলতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এজন্য উৎপাদনশীলতাকে জাতীয় আন্দোলন হিসেবে গড়ে তুলতে প্রতিবছর ২ অক্টোবর জাতীয় উৎপাদনশীলতা দিবস পালন করা হচ্ছে এবং শ্রেষ্ঠ শিল্প প্রতিষ্ঠানকে ‘ন্যাশনাল প্রোডাকটিভিটি অ্যান্ড কোয়ালিটি এক্সিলেন্স এওয়ার্ড প্রদান করা হয়। এছাড়াও এশিয়ান প্রোডাকটিভিটি অর্গানাইজেশন (এপিও) -এর সহযোগিতায় ‘Bangladesh National Productivity Master Plan-2021-2030’ প্রণয়ন করা হয়েছে। এই পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে উৎপাদনশীলতার প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ থেকে ৫.৬ শতাংশে উন্নীত হবে, যা অর্থনৈতিক উন্নয়নে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আমি বিশ্বাস করি।
করোনাভাইরাস সংক্রমণের কারণে বর্তমান বিশ্ব অর্থনীতি বিপর্যস্ত। এই পরিস্থিতিতে আমাদের বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি ছাড়া অন্য কোন বিকল্প নাই। আমরা ভিশন-২০২১ অর্জনের দ্বারপ্রান্তে। এছাড়া আমাদের সরকার ২০৩০ সালের মধ্যে জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে বদ্ধপরিকর। অধিকন্তু আমরা ২০৪১ সালের মধ্যে জাতির পিতার স্বপ্নের ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত উন্নত-সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যমাত্রা গ্রহণ করেছি। এসব লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে সকল সেক্টরে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করা অপরিহার্য।
আমি আশা করি, জাতীয় উৎপাদনশীলতা দিবস পালন উৎপাদনশীলতা উন্নয়নের গতি বৃদ্ধিতে এবং উৎপাদনশীলতা বিষয়ে প্রতিটি নাগরিকের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
আমি ‘জাতীয় উৎপাদনশীলতা দিবস-২০২১’ এর সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/মেহেদী/জুলফিকার/রেজ্জাকুল/শামীম/২০২১/১১৩২ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৬৭৬
জাতীয় উৎপাদনশীলতা দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী
ঢাকা, ১৬ আশ্বিন (১ অক্টোবর) :
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ আগামীকাল ২ অক্টোবর ‘জাতীয় উৎপাদনশীলতা দিবস’ উপলক্ষ্যে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ন্যাশনাল প্রোডাকটিভিটি অর্গানাইজেশন (এনপিও) কর্তৃক ‘জাতীয় উৎপাদনশীলতা দিবস’ উদ্যাপনের উদ্যোগকে আমি স্বাগত জানাই।
একটি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে উৎপাদনশীলতা খুবই গুরু্ত্বপূর্ণ। টেকসই উন্নয়ন ও প্রবৃদ্ধির জন্য উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির কোনো বিকল্প নেই। স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর মাহেন্দ্রক্ষণে বাংলাদেশ বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। বাংলাদেশ অপ্রতিরোধ্য গতিতে উন্নয়নের মহাসড়কে এগিয়ে যাচ্ছে। এ প্রেক্ষাপটে উৎপাদনশীলতা দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য ‘অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রায় উৎপাদনশীলতা’ অত্যন্ত সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি।
মানুষের দৈনন্দিন জীবনযাত্রার মান, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে নৈপুণ্য এবং প্রাতিষ্ঠানিক কার্যাবলীর গুণগতমানের সাথে উৎপাদনশীলতা অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। এজন্য কৃষি, শিল্প ও সেবাসহ প্রতিটি সেক্টরে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির কোনো বিকল্প নেই। এ লক্ষ্যে সরকারের পাশাপাশি দেশের বেসরকারি সকল শিল্প ও সেবা প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে আসতে হবে। জাতীয় উৎপাদনশীলতা দিবস উদ্যাপনের মাধ্যমে সাধারণ জনগণের নিকট উৎপাদনশীলতার গুরুত্ব যথাযথভাবে তুলে ধরা সম্ভব হবে বলে আমার বিশ্বাস। রূপকল্প ২০৪১ এবং জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট ২০৩০ বাস্তবায়নে সরকার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। সেজন্য প্রতিটি অর্থনৈতিক সেক্টরে উৎপাদশীলতা বৃদ্ধি করতে হবে। এক্ষেত্রে ন্যাশনাল প্রোডাকটিভিটি অর্গানাইজেশন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আমি বিশ্বাস করি।
আমি ‘জাতীয় উৎপাদনশীলতা দিবস ২০২১’ উপলক্ষ্যে গৃহীত সকল কর্মসূচির সাফল্য কামনা করছি।
জয় বাংলা।
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
হাসান/মেহেদী/জুলফিকার/রেজ্জাকুল/শামীম/২০২১/১০.৪৬ ঘণ্টা