Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৪ অক্টোবর ২০২০

তথ্যবিবরণী 14/10/2020

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর :  ৩৯১৩

 

ময়মনসিংহে বিকেএসপি’র আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে সরকার

                                                                                  -- যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী

 

ময়মনসিংহ, ২৯ আশ্বিন (১৪ অক্টোবর) :  

 

          যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল বলেছেন, ময়মনসিংহের ছেলে মেয়েদের আন্তর্জাতিক মানের প্রশিক্ষণ প্রদানের লক্ষ্যে ও সার্বিক ক্রীড়ার মান উন্নয়নে ময়মনসিংহে বিকেএসপি’র আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে সরকার। ঢাকার পরে এটি হবে বিকেএসপি’র সর্ববৃহৎ আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র।    

 

          প্রতিমন্ত্রী আজ ময়মনসিংহ শ্যূটিং কমপ্লেক্স ভবনে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ কর্তৃক নবনির্মিত শ্যূটিং রেঞ্জের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

 

          জাহিদ আহসান রাসেল বলেন, ‘আমরা অচিরেই ময়মনসিংহ বিকেএসপির অবকাঠামো নির্মাণের কাজ শুরু করবো। এ লক্ষ্যে আমরা কাজ অনেকদূর এগিয়ে নিয়ে এসেছি।  আজই আমরা বিকেএসপি’র জন্য প্রস্তাবিত কিছু জায়গা পরিদর্শন করেছি। অতি অল্প সময়ের মধ্যেই জমি অধিগ্রহণের কাজ শুরু হবে।’

 

          এ সময়ে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী দুই কোটি চুয়ান্ন লাখ টাকা ব্যয়ে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ কর্তৃক  নবনির্মিত  শ্যূটিং রেঞ্জের উদ্বোধন ঘোষণা  করেন। এর পূর্বে তিনি ময়মনসিংহ বিকেএসপি’র জন্য প্রস্তাবিত বিভিন্ন স্হান পরিদর্শন করেন।

 

          উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ময়মনসিংহের জেলা প্রশাসক মোঃ মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আখতার হোসেন, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব মোঃ মাসুদ করিম, বিকেএসপি’র মহাপরিচালক মোঃ রাশীদুল হাসান ও ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের মেয়র মোঃ ইকরামুল হক টিটু।

 

#

 

আরিফ/সাহেলা/রফিকুল/সেলিম/২০২০/২১০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর : ৩৯১২

শীঘ্রই সারা দেশে ১৬৩৯টি ভূমি অফিসের নির্মাণকাজ শেষ হবে

ঢাকা, ২৯ আশ্বিন (১৪ অক্টোবর) :

          শীঘ্রই সারা দেশের নির্মাণাধীন ভূমি অফিসগুলোর নির্মাণ কাজ শেষ হবে বলে আশা প্রকাশ করেন ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী। ‘উপজেলা ও ইউনিয়ন ভূমি অফিস নির্মাণ’ প্রকল্পের মাধ্যমে প্রায় ৭৪৭ কোটি টাকা ব্যয়ে সারা দেশের ৫০০টি ইউনিয়ন ভূমি অফিস এবং ১৩৯টি উপজেলা ভূমি অফিস নির্মাণ করা হচ্ছে। এছাড়া ‘সমগ্র দেশে শহর ও ইউনিয়ন ভূমি অফিস নির্মাণ’ প্রকল্পের মাধ্যমে প্রায় ৭১৬ কোটি টাকা ব্যয়ে  সারা দেশের ১০০০ শহর ও ইউনিয়ন ভূমি অফিস নির্মাণ করা হচ্ছে। প্রকল্প দু’টির কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে। আগামীবছর ২০২১ সালের জুন নাগাদ প্রকল্প দু’টির কাজ শেষ হবার কথা রয়েছে। 

          আজ ভূমি মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ২০২০-২১ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) তে অন্তর্গত ভূমি মন্ত্রণালয়ের প্রকল্পসমূহের বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

          মাঠ পর্যায়ে ভূমি অফিসে যথাযথভাবে ভূমির রেকর্ড সংরক্ষণে সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা, অফিসের সেবা প্রদান সক্ষমতা বৃদ্ধিকরণ এবং মাঠ পর্যায়ে ভূমি প্রশাসনের সার্বিক মানোন্নয়ন করা প্রকল্প দু’টির উদ্দেশ্য। এবছরের নভেম্বর মাস নাগাদ যেন ভূমি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন অন্তত দু’টি সংস্থা ‘ভূমি আপিল বোর্ড’ ও ‘ভূমি সংস্কার বোর্ড’ ভূমি ভবন কমপ্লেক্সে কার্যক্রম শুরু করতে পারে এ বিষয়ে ভূমিমন্ত্রী জোড় তাগিদ প্রদান করেন সংশ্লিষ্ট নির্মাণ তদারককারী সংস্থাকে।

          সভায় ভূমিমন্ত্রী মন্ত্রণালয়ের অন্যান্য প্রকল্পের ব্যাপারেও খোঁজ নেন এবং দক্ষতার সাথে সম্পন্ন করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের তাগিদ প্রদান করেন।

          ভূমি সচিব মোঃ মাক্ছুদুর রহমান পাটওয়ারীর সঞ্চালনায় এ ভূমি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবগণ এবং এ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন সংস্থার প্রধান, প্রকল্প পরিচালক, অন্যান্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি-সহ ভূমি মন্ত্রণালয়ের উন্নয়ন শাখার কর্মকর্তাগণ সভায় অংশগ্রহণ করেন।

#

নাহিয়ান/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০২০/২০০০ঘণ্টা 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর : ৩৯১১

আরো একটি সড়কে দৃষ্টিনন্দন তাল গাছের সারি গড়ে তোলার উদ্যোগ খাদ্যমন্ত্রীর

নওগাঁ, ২৯ আশ্বিন (১৪ অক্টোবর) :

          নওগাঁ জেলার নিয়ামতপুর উপজেলায় আরো একটি সড়কে দৃষ্টিনন্দন তাল গাছের সারি গড়ে তোলার কাজ শুরু করেছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলের জন্মদিন উপলক্ষে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়।

          ইতোপূর্বে নিয়ামতপুর উপজেলার হাজিনগর ইউনিয়নের ঘুঘুডাঙ্গা সড়কে মন্ত্রী তালগাছের বাগান গড়ে তুলেছিলেন। তাঁর লাগানো সেই সারি-সারি তালগাছ এখন বড় হয়েছে। দৃষ্টিনন্দন সেই বাগান দর্শনীয় স্থান হিসেবেও গড়ে উঠেছে। প্রতিদিন দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে হাজারো মানুষ ছুটে আসে ঘুঘুডাঙ্গায় তালগাছের দৃশ্য উপভোগ করতে।

          এবার তিনি নিয়ামতপুর উপজেলার তালামারা ব্রীজ থেকে ধানসুরা পর্যন্ত সড়কের দু’পাশে প্রায় ২০ হাজার তালগাছ রোপণের উদ্যোগ নিয়েছেন। আজ তালামারা ব্রিজ এলাকায় কর্মসূচির উদ্বোধন করেন তিনি। এ সময় মন্ত্রী বলেন, প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষা ও বজ্রপাত প্রতিরোধে দেশব্যাপী তালগাছ রোপণের নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেই ধারাবাহিকতায় বরেন্দ্র অঞ্চলে তালবীজ রোপণের কার্যক্রম বাস্তবায়ন হচ্ছে। সুস্থ জীবন ও সুন্দর প্রকৃতি গড়ে তুলতে সকলকে বৃক্ষ রোপণের আহ্বান জানান তিনি।

          কর্মসূচি উদ্বোধনকালে স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তাবৃন্দ, আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ, কৃষক ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গসহ সর্বস্তরের মানুষ উপস্থিত ছিলেন।

          পরে মন্ত্রী নিয়ামতপুর উপজেলা আইনশৃঙ্খলা ও সমন্বয় সভায় যোগ দেন।

#

মেহেদী/ফারহানা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২০/১৯৪০ঘণ্টা 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                 নম্বর : ৩৯১০

চেতনার দৈন্যেই বিএনপি বঙ্গবন্ধুকে স্বীকারে ব্যর্থ, ইতিহাস বিকৃতির অপচেষ্টায় রত

                                                                                       -- তথ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ২৯ আশ্বিন (১৪ অক্টোবর) :

          তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্মুদ বলেছেন, ‘রাজনৈতিক ও চিন্তার দৈন্যের কারণেই বিএনপি বঙ্গবন্ধুকে স্বীকার করতে ব্যর্থ এবং তারা ইতিহাস বিকৃত করার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু একদিন সময় আসবে তারাও বঙ্গবন্ধুকে স্বীকার করবে।’

          আজ রাজধানীতে জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী একথা বলেন। জাগপা সভাপতি একেএম মহিউদ্দিন আহম্মেদ বাবলু’র সভাপতিত্বে ও দলের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট মোঃ মজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় ন্যাশনাল পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান আলহাজ শেখ সালাউদ্দিন সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে সভায় বক্তৃতা দেন।

          তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু কোনো দলের নয়, বঙ্গবন্ধু পুরো জাতির। বাংলাদেশের সাথে ভারতের অন্যান্য অঞ্চলের বাঙালি থেকে শুরু করে উপমহাদেশ এবং সমগ্র বিশ্বের বাঙালির কাছে বঙ্গবন্ধু একজন পূজনীয় নেতা। বঙ্গবন্ধু তাই সমগ্র বাঙালির। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, আমাদের দেশে বিএনপিসহ কিছু রাজনৈতিক দল বঙ্গবন্ধুকে স্বীকার করতে চায় না। এটি তাদের ব্যর্থতা, রাজনৈতিক দৈন্যতা, চিন্তার দৈন্যতা। এই কারণেই তারা ইতিহাস বিকৃত করার চেষ্টা করেছিল। স্কুলের দপ্তরীকে স্কুলের হেডমাস্টার বানিয়ে দেয়ার চেষ্টা করেছিল। স্কুল ছুটি হবে কখন সেটি ঠিক করে হেডমাস্টার ঘণ্টা বাজায় দপ্তরী। তাহলে কি দপ্তরী স্কুল ছুটি দিল না হেডমাস্টার স্কুল ছুটি দিল? - এই অপচেষ্টা তারা করেছিল। আজকে তারা ধীরে ধীরে ইতিহাসের পাতা থেকে ঝরে যাচ্ছে। এটিই বাস্তবতা, এটিই ইতিহাসের রূঢ় সত্য। একদিন সময় আসবে তারাও বঙ্গবন্ধুকে এবং বঙ্গবন্ধুর অবদানকে স্বীকার করবে।’

          বঙ্গবন্ধু শুধু বাংলাদেশ রচনা করে গেছেন তাই নয়, বঙ্গবন্ধু একটি উন্নত সমৃদ্ধি বাংলাদেশ রচনার পথে দেশ এগিয়ে নিয়ে যখন যাচ্ছিলেন, তখনই বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয় উল্লেখ করে ড. হাছান বলেন, ‘আজকের প্রজন্মের অনেকে হয়তো জানে না, আমার এই কথাটি কতটা বস্তুনিষ্ঠ- ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে যখন হত্যা করা হয়, তখন দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ছিল ৭ দশমিক ৪ শতাংশ। তিনি যখন অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির লক্ষ্যে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন, তখনই যারা বাংলাদেশ চায়নি, যারা দেশের স্বাধীনতা চায়নি, সেই আন্তর্জাতিক অপশক্তি এবং তাদের দেশীয় দোসরদের চক্রান্তে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়।’

          তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের নেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা, যার ধমনীতে শিরায় বঙ্গবন্ধুর রক্তস্রোত প্রবহমান, তিনি প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করেন না, জিজ্ঞাসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করেন না। যদি তাই হতো, তাহলে তিনি বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডের বিচার স্পেশাল ট্রাইব্যুনালে করতেন। কিন্তু তিনি তা করেননি। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিচার তিনি সাধারণ আদালতে করেছেন। এটি শেষ করতে ১২ বছরের বেশি সময় লেগেছে।’

          উন্নত অবকাঠামোর পাশাপাশি উন্নত জাতি গঠনের জন্য রাষ্ট্রের সমস্ত অনাচার বন্ধ হওয়া দরকার এবং সম্প্রতি যে ধর্ষণসহ এ ধরনের যে অনাচারগুলো হয়েছে, তা বন্ধে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় দ্রুততম সময়ের মধ্যে আইন সংশোধন করা হয়েছে, পার্লামেন্ট অধিবেশনের জন্য অপেক্ষা না করে রাষ্ট্রপতির অধ্যাদেশের মাধ্যমে সেই আইন কার্যকর করা হয়েছে এবং যাতে এই অনাচার বন্ধ হয় সেজন্য সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে এই আইন সংশোধন করা হয়েছে, জানান তথ্যমন্ত্রী। তিনি আক্ষেপ করে বলেন, অথচ আমি কাগজে-টেলিভিশনে জানলাম, বিএনপি এটি নিয়েও সমালোচনা করেছে। এটির কারণ একটাই হতে পারে, তারা যারা নিজেরা ক্ষমতায় থাকাকালে এই অনাচারের সাথে যুক্ত ছিল এবং তখন কিভাবে নারী ধর্ষণ হয়েছিল সবাই জানেন, সেকারণেই কি তারা এই আইন সংশোধনের সমালোচনা করছে -এটিই আজকে জনগণের প্রশ্ন। তার অর্থ দাঁড়ায়, বিএনপি চায় না দেশ থেকে অনাচার দূর হোক।

#

আকরাম/ফারহানা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২০/১৯৩৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর : ৩৯০৯

মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযানে অংশ নিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

ঢাকা, ২৯ আশ্বিন (১৪ অক্টোবর) :

          মা ইলিশ সংরক্ষণে জেলে ও মৎস্যজীবী-সহ সংশ্লিষ্টদের উৎসাহিত করতে নৌপথে মৎস্য সংরক্ষণ অভিযানে অংশ নিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।

          আজ নৌপুলিশের ব্যবস্থাপনায় নারায়ণগঞ্জের মেঘনা ব্রিজ ঘাট থেকে নৌপথে চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার মোহনপুর ঘাট পর্যন্ত মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযানে অংশগ্রহণ করেন মন্ত্রী। এসময় শত শত জেলে ও মৎস্যজীবীরা নদীতে নৌকা ও ট্রলারে করে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযানের স্লোগান দিয়ে ও গান গেয়ে অভিযানের ব্যতিক্রমধর্মী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করেন।

          মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযানের গুরুত্ব তুলে ধরে মন্ত্রী বলেন, মৎস্য খাতে একটা বিপ্লবের সৃষ্টি হয়েছে। দেশের সকল মানুষের মাছের চাহিদা আমরা পূরণ করতে পেরেছি। এবার অতীতের সকল রেকর্ড ভঙ্গ করে ইলিশের উৎপাদন হয়েছে। এক্ষেত্রে ইলিশ ধরার সাথে সংশ্লিষ্ট মৎস্যজীবী, জেলে-সহ যারা মাছ বিপণন করেন সবার ভূমিকা রয়েছে। মা ইলিশ সংরক্ষণে শত শত জেলেরা অভিযানে যোগ দিয়ে মা ইলিশ রক্ষায় স্লোগান দিচ্ছে। অফুরন্ত সম্ভাবনার  বাংলাদেশ বিনির্মাণে এটাই হচ্ছে দৃষ্টান্ত। মা ইলিশ সংরক্ষণের সময় মৎস্যজীবীরা যাতে কষ্টে না থাকে, সেজন্য এবার অতীতের যেকোন সময়ের তুলনায় বেশি ভিজিএফ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। আগামী বছর আরো বেশি বরাদ্দ করা হবে।

          মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব রওনক মাহমুদ, অতিরিক্ত সচিব শাহ মোঃ ইমদাদুল হক, শ্যামল চন্দ্র কর্মকার, সুবোল বোস মনি ও মোঃ তৌফিকুল আরিফ, মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কাজী শামস আফরোজ, বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. ইয়াহিয়া মাহমুদ, নৌপুলিশের ডিআইজি মোঃ আতিকুল ইসলাম, চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক মোঃ মাজেদুর রহমান খান, পুলিশ সুপার মোঃ মাহমুদুর রহমান, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা আসাদুল বাকী, মতলব উত্তর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এম এ কুদ্দুস, মৎস্যজীবীদের প্রতিনিধি, স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তা ও নৌপুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ এসময় উপস্থিত থাকেন।

          পরে মন্ত্রী বেলুন উড়িয়ে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান ২০২০ এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।

#

ইফতেখার/ফারহানা/খালিদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২০/১৯৩০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর : ৩৯০৮

আইসিটি সেক্টরে একযোগে কাজ করবে বাংলাদেশ ও তুরস্ক

ঢাকা, ২৯ আশ্বিন (১৪ অক্টোবর) :

          তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলকের সাথে বাংলাদেশে নিযুক্ত তুরস্কের রাষ্ট্রদূত মুস্তফা ওসমান তুরান আজ আগারগাঁওস্থ আইসিটি টাওয়ারে বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের সভাকক্ষে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন। 

          এসময় তারা দুই দেশের পারষ্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে বিশেষ করে তথ্যপ্রযুক্তি খাতের চলমান অগ্রগতি, আইসিটি খাতে বিনিয়োগ সম্ভবনা, প্রযুক্তি হস্তান্তর, স্টার্টআপ তৈরির সংস্কৃতি গড়ে তুলতে সহযোগিতা প্রদান করার বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।

          আইসিটি প্রতিমন্ত্রী তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত ডিজিটাল সেবা পৌছে দিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত বিভিন্ন কর্মসূচি, তথ্য ও প্রযুক্তি বিভাগের উদ্যোগে বাস্তবায়নাধীন ২৮টি হাই-টেক পার্ক প্রতিষ্ঠা, ইনকিউবেশন সেন্টার স্থাপন, স্টার্টআপ কোম্পানি গঠনসহ আইসিটি সেক্টরের চলমান কার্যক্রম রাষ্টদূতকে অবহিত করেন।

          প্রতিমন্ত্রী তুরস্কের টেকনোলজি পার্ক ও বাংলাদেশ হাই-টেক পার্কের মধ্যে প্রযুক্তিজ্ঞান আদান-প্রদান, স্টার্ট আপ কালচার গড়ে তোলা, প্রযুক্তিগত অভিজ্ঞতা বিনিময়সহ আইসিটি খাতকে সম্ভাবনাময় জায়গায় নিয়ে যেতে তুরস্কের সরকারের পারষ্পরিক সহযোগিতার কামনা করেন। উল্লিখিত বিষয়সমূহের কার্যক্রম সহজতর করার জন্য উভয় দেশের মধ্যে একটি সমঝোতা চুক্তি করার ওপর জোর দেন।

          রাষ্ট্রদূত ফ্রিল্যান্সিং খাতে বাংলাদেশ পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম উল্লেখ করে বলেন, অল্প সময়ে বাংলাদেশের আইসিটি খাত অনেক এগিয়ে গেছে। আগামী দিনগুলোতে আরো এগিয়ে যাবে। তিনি প্রযুক্তিগত জ্ঞান-অভিজ্ঞতা বিনিময়ের মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে একটি সমঝোতা চুক্তির বিষয়ে একমত পোষণ করেন। ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে তুরস্কের সরকার বাংলাদেশের সাথে কাজ করার আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

          বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হোসনে আরা বেগম-সহ সংশ্লিষ্ট কর্তকর্তাগণ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

#

শহিদুল/ফারহানা/খালিদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২০/১৮৩০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৩৯০৭

 

ফিল্ম মিউজিয়ামের উদ্বোধন করলেন তথ্য সচিব

ঢাকা, ২৯ আশ্বিন (১৪ অক্টোবর) :    

          তথ্য সচিব কামরুন নাহার বলেছেন, বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ ভবন দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে অত্যাধুনিক ও বৃহৎ ফিল্ম আর্কাইভ ভবন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঐকান্তিক আগ্রহের ফলে এই দৃষ্টিনন্দন ভবনটি নির্মিত হয়েছে। এই ভবনে একটি ফিল্ম মিউজিয়াম স্থাপনের পরিকল্পনা শুরু থেকেই ছিল। ফিল্ম মিউজিয়ামটিকে আরো সমৃদ্ধ ও সম্প্রসারণের পরিকল্পনা সরকারের রয়েছে। চলচ্চিত্র বিষয়ে আগ্রহী ছাত্র-শিক্ষক, গবেষক এবং দেশি-বিদেশি চলচ্চিত্রবোদ্ধাগণ এই মিউজিয়ামের মাধ্যমে উপকৃত হবেন এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে এ দেশের চলচ্চিত্রের ইতিহাস ও ঐতিহ্য পৌঁছে দিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

 

          আজ আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ ভবনে ফিল্ম মিউজিয়াম উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তথ্য সচিব এসব কথা বলেন।

 

           এ ফিল্ম মিউজিয়ামের মাধ্যমে বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের ইতিহাস, ঐতিহ্য বিকাশে নতুন দ্বার উন্মোচিত হবে। বাংলাদেশে চলচ্চিত্রের ক্রমবিকাশে বিভিন্ন সময় ব্যবহৃত নানা ধরণের ক্যামেরা, এডিটিং মেশিন, ফিল্ম জয়েনার, সিক্রোনাইজার, পোস্টার, ফটোসেট, ফটো অ্যালবাম, জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার রেপ্লিকা, বাচসাস পুরস্কার রেপ্লিকা, ফিল্ম ব্লক, শ্যুটিং এর কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন দ্রব্য, কস্টিউম, শ্যুটিং স্ক্রিপ্ট, ৭০ মিমি ফিল্ম ইত্যাদি এ মিউজিয়ামে স্থান পেয়েছে। বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএফডিসি) এ মিউজিয়ামে বেশকিছু যন্ত্রপাতি প্রদান করে।

 

          এছাড়া জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন ও কর্মের ওপর নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র ও নানা ভিজ্যুয়াল ফুটেজের  সমন্বয়ে ফিল্ম ভল্ট (লেভেল -৩)  এবং বঙ্গবন্ধুর ওপর প্রকাশনাসমূহ নিয়ে বিশেষায়িত লাইব্রেরির ২য় তলায় (লেভেল -৪) বঙ্গবন্ধু কর্নার স্থাপন করা হয়েছে। তথ্য সচিব এ সময় বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভের ফিল্ম ভল্ট ও লাইব্রেরিতে স্থাপিত বঙ্গবন্ধু কর্নার উদ্বোধন করেন। এছাড়া তিনি বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ প্রকাশিত ‘সিনেমার পোস্টার (১৯৮৭-২০১২)-২য় খন্ড’ ও ‘আমাদের চলচ্চিত্র (তৃতীয় সংস্করণ)’ শীর্ষক গ্রন্থ দু’টির মোড়ক উন্মোচন করেন।

 

          বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভের মহাপরিচালক মোঃ নিজামূল কবীরের সভাপতিত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএফডিসি) এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক নুজহাত ইয়াসমিন বক্তব্য রাখেন।

#

শামসুদ্দিন/ফারহানা/সঞ্জীব/সেলিম/২০২০/১৮৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর :  ৩৯০৬

কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাসসংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

ঢাকা, ২৯ আশ্বিন (১৪ অক্টোবর) :  

          স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১৪ হাজার ৪১১ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ১ হাজার ৬৮৪ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৩ লাখ ৮২ হাজার ৯৫৯ জন।

          গত ২৪ ঘণ্টায় ১৬ জন-সহ এ পর্যন্ত ৫ হাজার ৫৯৩ জন এ রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন।

          করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২ লাখ ৯৭ হাজার ৪৪৯ জন।

#

হাবিবুর/ফারহানা/সেলিম/২০২০/১৮০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর : ৩৯০৫

ত্রাণ প্রতিমন্ত্রীর সাথে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

ঢাকা, ২৯ আশ্বিন (১৪ অক্টোবর) :

          দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মোঃ এনামুর রহমানের সাথে আজ ঢাকায় তাঁর মন্ত্রণালয়ের অফিস কক্ষে তুরস্কের রাষ্ট্রদূত Mustafa Osman Turan এর নেতৃত্বে দুই সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল সাক্ষাৎ করে। প্রতিনিধিদলের অন্য সদস্য হলেন Turkish Cooperation and Coordination Agency’র প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর Ismail Gundogdu.

          সাক্ষাৎকালে প্রতিনিধিদলকে প্রতিমন্ত্রী বলেন, তুরস্ক বাংলাদেশের বন্ধুপ্রতিম দেশ। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের উন্নয়নে এবং যেকোনো দুর্যোগে তুরস্ককে পাশে পেয়েছে বাংলাদেশ। বিশেষ করে রোহিঙ্গা সংকট উত্তরণে তুরস্কের ভূমিকা অত্যন্ত প্রশংসনীয়। কক্সবাজারে কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে তুরস্কের হাসপাতালটির কথা স্মরণ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, গত বছর আমি নিজে হাসপাতালের কার্যক্রম পরিদর্শন করেছি। রোহিঙ্গাদের স্বাস্থ্য সেবায় হাসপাতালটি সুনামের সাথে কাজ করছে। তিনি বলেন, প্রাথমিক পর্যায়ে এক লাখ রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে স্থানান্তরের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে। তবে সরকারের মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হলো তাদের নিজ দেশ মিয়ানমারে প্রত্যাবর্তন বা ফেরত পাঠানো।

          প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, এদেশের প্রতিটি গৃহহীন পরিবার যাতে দুর্যোগ সহনীয় ঘর পায় সে লক্ষ্যে  সরকার কাজ করছে। প্রতিটি ঘরের নির্মাণ খরচ হবে এক লাখ ৭১ হাজার টাকা। বর্তমান অর্থবছরে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সারা দেশে ১৭ হাজার পাঁচটি ঘর তৈরি করে দেবে।

          তুরস্কের রাষ্ট্রদূত দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় সরকারের সাফল্যের প্রশংসা করেন। এ দেশের উন্নয়নে তাদের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলে রাষ্ট্রদূত প্রতিমন্ত্রীকে আশ্বস্ত করেন। বিশেষ করে গৃহহীনদের জন্য  দুর্যোগ সহনীয় ঘর তৈরির ক্ষেত্রে তারা সরকারকে সহযোগিতা করতে চায় বলে উল্লেখ করেন। এ বিষয়ে শীঘ্রই একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হবে বলে প্রতিনিধিদল আশাবাদ ব্যক্ত করে।

          এ সময় মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মোহসীন উপস্থিত ছিলেন।

#

সেলিম/নাইচ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২০/১৮৫০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৩৯০৪

 

সারাদেশের সিনেমা হলসমূহে চলচ্চিত্র প্রদর্শনের অনুমতি প্রদান

 

ঢাকা, ২৯ আশ্বিন (১৪ অক্টোবর) :

 

          কোভিড-১৯ এর বর্তমান পরিস্থিতিতে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালন, সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিতকরণ এবং সিনেমা হলের আসন সংখ্যার কমপক্ষে অর্ধেক আসন খালি রাখা সাপেক্ষে আগামী ১৬ অক্টোবর ২০২০ তারিখ থেকে সারাদেশের সিনেমা হলসমূহে (প্রেক্ষাগৃহে) চলচ্চিত্র প্রদর্শনের অনুমতি প্রদান করা হয়েছে।

 

          আজ তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক জারিকৃত এক অফিস স্মারকে এ নির্দেশনা প্রদান করা হয়।

#

সাইফুল/ফারহানা/জসীম/সেলিম/২০২০/১৬৪০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৩৯০৩    

প্রাথমিকোত্তর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অনলাইন জরিপ শুরু আগামীকাল

ঢাকা, ২৯ আশ্বিন (১৪ অক্টোবর) :    

          আগামীকাল থেকে ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত দেশব্যাপী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বার্ষিক জরিপ ২০২০ পরিচালিত হবে।শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বার্ষিক জরিপ ২০২০ কার্যক্রমে অংশগ্রহণের জন্য দেশের সকল প্রাথমিকোত্তর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে অনলাইনে (www.banbeis.gov.bd) তথ্য প্রদান করতে হবে। বাংলাদেশ শিক্ষাতথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরো (ব্যানবেইস) এ জরিপ কার্যক্রম পরিচালনা করবে।  

          ব্যানবেইস দেশের সকল প্রাথমিকোত্তর স্তরের শিক্ষাতথ্য ও পরিসংখ্যান সংগ্রহ, সংকলন এবং বিতরণের কাজ করে। শিক্ষাক্ষেত্রে বিভিন্ন উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়নের ক্ষেত্রে নির্ভরযোগ্য ও হালনাগাদ তথ্যের প্রয়োজন। শিক্ষাসংশ্লিষ্ট পরিকল্পনা প্রণয়ন ও শিক্ষা ব্যবস্থাপকগণের চাহিদা অনুযায়ী নির্ভুল তথ্য সরবরাহ নিশ্চিত করার লক্ষে লক্ষ্যে দেশের সকল পোস্ট প্রাইমারি স্তরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে অনলাইনে প্রয়োজনীয় তথ্য প্রেরণের জন্য ব্যানবেইস অনুরোধ জানিয়েছে।

#

হাবিবুর/অনসূয়া/জসীম/আসমা/২০২০/১৭০০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৩৯০২  

 

পণ্যের দৃষ্টিনন্দন মোড়ক নয়, গুণগত মানের ক্ষেত্রেও বিশ্বমানের সক্ষমতা অর্জনের তাগিদ শিল্পমন্ত্রীর

                                                                                         

ঢাকা, ২৯ আশ্বিন (১৪ অক্টোবর) :    

          শিল্পায়নের মাধ্যমে টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে পণ্যের দৃষ্টিনন্দন মোড়ক নয়, গুণগত মানের ক্ষেত্রেও বিশ্বমানের সক্ষমতা অর্জনের তাগিদ দিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচক্ষণ নেতৃত্বে বাংলাদেশ বর্তমানে উন্নয়নের যে অবস্থানে পৌঁছেছে, শিল্পায়নের লক্ষ্যে বিএসটিআইকে  সে পর্যায়ে উন্নীত হতে হবে। তিনি গ্রাম-গঞ্জে গড়ে ওঠা শিল্প কারখানায় উৎপাদিত পণ্যের গুণগত মান নিশ্চিত করতে বিএসটিআই'র কার্যক্রম সম্প্রসারণে গুরুত্ব আরোপ করেন।

শিল্পমন্ত্রী আজ ৫১তম বিশ্ব মান দিবস উপলক্ষে তেজগাঁওয়ে বিএসটিআই কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত ‘শিল্পখাতের উন্নয়নে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন : নিরাপদ ও টেকসই পৃথিবী গড়তে মান এর ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলে।।

          শিল্পমন্ত্রী বলেন, রূপকল্প ২০২১, রূপকল্প ২০৪১ এবং বদ্বীপ পরিকল্পনা ২১০০ এর মতো প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে গুণগত শিল্পায়ন কার্যক্রম জোরদার করতে হবে। সরকার ইতোমধ্যে বিএসটিআইকে একটি আধুনিক মান নিয়ন্ত্রণ ও মান নির্ধারণী প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছে। এ লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটির কেন্দ্রীয় এবং বিভাগীয় দপ্তরগুলোতে অত্যাধুনিক ল্যাবরেটরি স্থাপন করা হয়েছে। তৃণমূল পর্যায়ে মানসম্মত শিল্পায়ন জোরদারের লক্ষ্য অর্জনে প্রতিষ্ঠানটির কার্যক্রম আরো প্রসারিত হচ্ছে।

          বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় শিল্প প্রতিমন্ত্রী চলমান করোনা পরিস্থিতিতে পণ্যে ভেজাল রোধে বিএসটিআইয়ের কার্যক্রম আরো শক্তিশালী করার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, করোনার এই ক্রান্তিলগ্নে কিছু মুনাফালোভী ব্যবসায়ী নানাভাবে নষ্ট ও ভেজাল পণ্য বিক্রি করে ক্রেতাদের  প্রতারিত করছে। এরা যত বড় ব্যবসায়ী হোক না কেন এদের ছাড় দেওয়া হবে না।  

            জনগণের জন্য মানসম্মত পণ্য নিশ্চিত করতে সরকার সর্বোচ্চ আন্তরিকতার সাথে কাজ করছে উল্লেখ করে শিল্প প্রতিমন্ত্রী বলেন, চট্রগ্রাম ও খুলনায় বিএসটিআই'র কার্যালয়ে নতুন ল্যাবরে<

2020-10-14-22-42-c435063a7b962df045a89897a1dd462d.docx