Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১১ মে ২০১৭

তথ্যবিবরণী ১১ মে ২০১৭

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর :১২৮৬  

স্পিকারের সাথে সৌদি আরব মজলিশ আশ শুরার স্পিকারের সাক্ষাৎ
ঢাকা, ২৮ বৈশাখ (১১ মে) :
বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার ও সিপিএ নির্বাহী কমিটি’র চেয়ারপার্সন ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সাথে  বাংলাদেশে সফররত সৌদি আরবের মজলিশ আশ শুরার স্পিকার  ড. আব্দুল্লাহ বিন মোহাম্মদ বিন ইব্রাহীম আলী আল শেখ (উৎ. অনফঁষষধয ইরহ গড়যধসসবফ ইরহ ওনৎধযরস অষব অষ-ঝযবরশয ) এর নেতৃত্বে শুরা কাউন্সিলের একটি প্রতিনিধিদল  আজ তাঁর  কার্যালয়ে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। 
প্রতিনিধিদলে সৌদি শুরা কাউন্সিলের সদস্য ড. সালেহ এ.এস আলসিহাইব (উৎ. ঝধষবয অ.ঝ অষংযরযধুন), ড. ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল্লাহ আব্দুল আজিজ আল দারাব (উৎ. ঊহম. অনফঁষষধয অনফঁষধুরু ধষফধৎৎধন)  ও উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ  এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত সৌদি রাষ্ট্রদূত আব্দুল্লাহ এইচ এম আল মুতাইরি (অনফঁষষধয ঐ.গ. অষ গঁঃধরৎু) উপস্থিত ছিলেন।
সাক্ষাৎকালে তাঁরা  বাংলাদেশের মানুষের ধর্মীয় অনুভুতি, সৌদি আরবের প্রতি বিশ্বাস ও আস্থা, বাংলাদেশে ইসলাম ধর্মের চর্চা, বাংলাদেশ বিনির্মাণে সৌদি সরকারের অবদান, সৌদিতে বাংলাদেশী কর্মীদের অবদান, হজ্জ ব্যবস্থাপনা, দ’ুদেশের মধ্যকার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক প্রভৃতি বিষয়ে আলোচনা করেন। 
স্পিকার সৌদি আরবের মজলিশ আশ শুরার স্পিকার  ও সদস্যদের বাংলাদেশ সফর এবং সংসদে আগমন করায় জাতীয় সংসদের পক্ষ থেকে তাঁদেরকে ধন্যবাদ জানান। এসময় স্পিকার বাংলাদেশ থেকে হজ্জ মৌসুমে ও উমরাহ পালনের সময় বাংলাদেশি হাজীদের সহযোগিতা প্রদান করায় সৌদি সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান এবং হাজীর সংখ্যা আরো বৃদ্ধি করার অনুরোধ জানান।  তিনি  সৌদিতে কর্মরত বাংলাদেশি শ্রমিকদের সহযোগিতা প্রদানের আহ্বান জানান। 
স্পিকার বলেন, বাংলাদেশ মসজিদের শহর। এছাড়া বাংলাদেশে ইসলামের ব্যপক চর্চা রয়েছে এবং সরকারও ইসলাম ধর্মের প্রসারে মসজিদ, মাদ্রাসা এমনকি আরবী বিশ্বদ্যিালয় ও নির্মাণের মাধ্যমে ধর্মীয় চর্চার প্রসারে কাজ করে যাচ্ছে। এছাড়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৫৬০টি উপজেলায় মডেল মসজিদ নির্মাণের জন্য যৌথ প্রকল্প গ্রহণ করেছেন যেখানে সৌদি সরকারের অনুদান রয়েছে। 
সাক্ষাৎ শেষে শুরা কাউন্সিলের প্রতিনিধিদল  সংসদ কক্ষ, সংসদস্থ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, সংসদের উত্তর ও দক্ষিণ প্লাজা ঘুরে দেখেন। মজলিশ আশ শুরার স্পিকার জাতীয় সংসদের স্থাপত্য শিল্পের ভূয়সী প্রশংসা করেন। 
এসময়  মোঃ বজলুল হক হারুন এমপি, বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের সিনিয়র সচিব ড. মোঃ আবদুর রব হাওলাদারসহ সংসদ সচিবালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।  
#

তারিক/সেলিম/আলী/মোশারফ/জয়নুল/২০১৭/২০৪১ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১২৮৫

ডিজিটাল সিস্টেম ও অটোমেশন গ্রাহক সেবা বৃদ্ধি করবে
                                      --- বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী

স্টকহোম, সুইডেন, ২৮ বৈশাখ (১১ মে) :
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, ডিজিটাল সিস্টেম ও অটোমেশন গ্রাহক সেবা বৃদ্ধি করবে। মানুষ এখন হাতের কাছেই সেবা পেতে চায়। বিতরণ সংস্থাগুলোকে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সেবা নিয়ে মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছাতে হবে। 
প্রতিমন্ত্রী আজ সুইডেনের স্টকহোমে এবিবি অফিস পরিদর্শনকালে এসব কথা বলেন। এবিবি শিল্পক্ষেত্রে অটোমেশন ও ডিজিটালাইজেশন প্রযুক্তি প্রদান করে থাকে। ১০০টির বেশি দেশে এবিবি কাজ করে। পাওয়ার কনসালটিং, পাওয়ার ইলেক্ট্রনিকস, সাবস্টেশন অটোমেশন, প্রটেকশন ও কনট্রোল, সাবস্টেশনে ইলেক্ট্রিফিকেশন, পাওয়ার গ্রিড আধুনিকীকরণ, পাওয়ার কানেকটিং, টার্বোচার্জিং ইত্যাদি কাজ করে থাকে। এবিবি, সুইডেন, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ খাতে আধুনিক প্রযুক্তি প্রয়োগ, আন্ডারগ্রাউন্ড সাবস্টেশন ও সঞ্চালন ব্যবস্থায় কাজ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেন। এ সময় এবিবি‘র প্রযুক্তি সমূহের অবস্থা বর্ণনা করেন এবিবি‘র স্কান্ডেনেভিয়া অঞ্চলের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট রবার্ট লারজন (জড়নবৎঃ খধৎংংড়হ)।  
প্রতিমন্ত্রী এবিবি‘র আধুনিক প্রযুক্তি বাংলাদেশে সংশ্লিষ্ট সংস্থায় এগুলো উপস্থাপনের জন্য এবিবি কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করেন। তিনি বলেন, বিদ্যুৎ খাতে স্মার্ট সিস্টেম প্রবর্তন এখন সময়ের দাবি। সরকার দ্রুত এ খাতকে নিরাপদ, সাশ্রয়ী, পরিবেশবান্ধব, আধুনিক প্রযুক্তি সম্মিলিত করে পরিচালন করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিচ্ছে। এ সময় গ্রিড অটোমেশন কন্ট্রোল ও অপটিমাইজেশন, অটোমেশন নেটওয়ার্ক, এনভাইরোনমেন্টাল টেকনোলজি, ইলেক্ট্রিক্যাল মেশিন ও পাওয়ার ইলেক্ট্রনিকস, রবার্ট অটোমেশন, ন্যানো-টেকনোলজি, পাওয়ার সিস্টেমস ও এপারাটাস, সফ্টওয়ার আর্কিটেকচার এবং ট্রান্সমিশন প্রসেস নিয়ে আলোচনা হয়। উল্লেখ্য সুইডেন সরকারের আমন্ত্রণে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী ৩ দিনের সরকারি সফরে ৯ মে সুইডেন গমন করেন এবং সুইডিশ ট্রেড ও ইনভেস্ট কাউন্সিলের উদ্যোগে আয়োজিত অনুষ্ঠানের অংশ হিসেবে এবিবি অফিস পরিদর্শন করেন। 
পরিদর্শনকালে অন্যান্যের মধ্যে নরায়ণগঞ্জের মেয়র সেলিনা হায়াত আইভী, পিজিসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসুম আল বেরুনি ও ডেসকোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শাহিদ সারওয়ার (অব.) উপস্থিত ছিলেন।  
#

আসলাম/সেলিম/আলী/মোশারফ/জয়নুল/২০১৭/১৯৫০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ১২৮৪

 তিন দিনব্যাপী নিরাপদ নির্মাণ প্রযুক্তির প্রদর্শনী উদ্বোধনকালে শিল্পমন্ত্রী
রপ্তানি পণ্য বৈচিত্রকরণে নতুন মাত্রা যোগ করবে নির্মাণ শিল্পখাত

ঢাকা, ২৮ বৈশাখ (১১ মে) :

পদ্মা বহুমুখী সেতু, পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর, এলিভেটেড এক্সপ্রেস হাইওয়ে, নতুন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এবং মেট্রোরেল প্রকল্পের মতো মেগা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নের ফলে দেশে নির্মাণ শিল্পখাত বিকাশে অপার সুযোগ তৈরি হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। তিনি বলেন, এ সুযোগ কাজে লাগাতে দেশেই আন্তর্জাতিকমানের নির্মাণ উপকরণ, যন্ত্রপাতি ও প্রযুক্তি উদ্ভাবন করতে হবে। এর ফলে নির্মাণ সামগ্রীর অভ্যন্তরীণ চাহিদা মিটিয়ে রপ্তানির মাধ্যমে মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের পথ প্রশস্ত হবে। এ শিল্পখাতের প্রসার রপ্তানি পণ্য বৈচিত্রকরণের ক্ষেত্রে নতুন মাত্রা যোগ করবে।
শিল্পমন্ত্রী আজ নিরাপদ নির্মাণ, বিদ্যুৎ ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি বিষয়ক তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী “সেইফকন-২০১৭ (ঝঅঋঊঈঙঘ-২০১৭)” এর উদ্বোধনকালে এ কথা বলেন। স্যাভর ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের উদ্যোগে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এ প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে আইইবি’র সাবেক প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ড. এম. শামীম জেড. বসুনিয়া, টেকসই ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (¯্রডো) চেয়ারম্যান মোঃ হেলাল উদ্দিন, ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড (ইডকল) এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মাহমুদ মালিক, স্যাভর ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ ফায়েজুল আলম বিদ্যুৎ বক্তব্য রাখেন।
শিল্পমন্ত্রী বলেন, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য বা এসডিজি অর্জনে বর্তমান সরকার জ্বালানি নিরাপত্তাকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে। ইতোমধ্যে গ্যাস সেক্টরে নতুন কূপ খননসহ ব্যাপক উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হয়েছে। ফলে দেশে গ্যাস উত্তোলনের পরিমাণ বেড়ে চলেছে। ২০০৯ সালের জানুয়ারি মাসে দৈনিক গ্যাস উত্তোলনের পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৭৪৪ মিলিয়ন ঘনফুট। বর্তমানে তা ২ হাজার ৭৪০ ঘনফুটে উন্নীত হয়েছে।
আমির হোসেন আমু বলেন, বিদ্যুৎ উৎপাদনে একক জ্বালানির ওপর নির্ভরতা কমাতে জ্বালানি বহুমুখীকরণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। কয়লা, গ্যাস, তরল জ্বালানি, নবায়নযোগ্য শক্তি, নিউক্লিয়ার শক্তি ইত্যাদি জ্বালানিনির্ভর বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন করা হচ্ছে। ২০০৯ সালে দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিমাণ ছিল
৫ হাজার মেগাওয়াটেরও কম হলেও ২০১৪ সালে ক্যাপটিভ ও সোলার পাওয়ার ছাড়াই তা বেড়ে ১১ হাজার ১২৬ মেগাওয়াটে দাঁড়িয়েছে। বিকল্প জ্বালানির উৎস থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে রাষ্ট্রায়ত্ত চিনিকলের ব্যাগাস এবং সাভার চামড়া শিল্পনগরীর সলিড বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হবে বলে তিনি জানান।
উল্লেখ্য, তিন দিনব্যাপী আয়োজিত এ প্রদর্শনীতে দেশ-বিদেশের ৬৫টি প্রতিষ্ঠান অংশ নিচ্ছে। এসব প্রতিষ্ঠানের স্টলে জ্বালানি সাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব পণ্য, নির্মাণ উপকরণ, সবুজ প্রযুক্তি ও যন্ত্রপাতি প্রদর্শন করা হচ্ছে। এসব প্রযুক্তি ও যন্ত্রপাতি প্রত্যক্ষ করে দেশীয় নির্মাণ ও জ্বালানি শিল্প উদ্যোক্তারা জ্বালানি দক্ষ যন্ত্রপাতি উৎপাদন ও নিরাপদ অবকাঠামো উন্নয়নে অনুপ্রাণিত হবেন বলে আশা করা হচ্ছে। প্রদর্শনী প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত সকলের জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
#
জলিল/সেলিম/মোশারফ/আব্বাস/২০১৭/১৯১৫ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ১২৮৩

বিমান  ও পর্যটন মন্ত্রীর সাথে কাতারের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

ঢাকা, ২৮ বৈশাখ (১১ মে) :

    বাংলাদেশ ও কাতারের মধ্যে এভিয়েশন ও পর্যটন খাতে আরো বেশি যোগাযোগ ও কাজের সুযোগ আছে। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে উভয় দেশই সমৃদ্ধ ও লাভবান হতে পারে বলে অভিমত ব্যক্ত করেছেন বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন।

    বাংলাদেশে নিযুক্ত কাতারের রাষ্ট্রদূত অযসবফ ইরহ গড়যধসবফ অষ-ফবযধরসর আজ সকালে সচিবালয়ে সাক্ষাৎ করতে এলে মন্ত্রী এ কথা বলেন। তিনি বলেন, কাতার মধ্যপ্রাচ্যের একটি উন্নত, আধুনিক ও উদার মুসলিম দেশ। বাংলাদেশও একটি ধর্মপ্রাণ ও সহনশীল মুসলিম দেশ। ভ্রাতৃপ্রতীম এ দুটি দেশের মধ্যে বাণিজ্য, বিনিয়োগ সম্প্রসারণের পাশাপাশি রিলিজিয়াস ও হালাল ট্যুরিজম জোরদারের সুযোগ আছে।
#
তুহিন/সেলিম/মোশারফ/আব্বাস/২০১৭/১৮৩৭ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১২৮২ 

বেল্ট অ্যান্ড রোড ফোরামে যোগ দিচ্ছেন শিল্পমন্ত্রী
ঢাকা, ২৮ বৈশাখ (১১ মে) :
আগামী রোববার চীনের বেইজিংয়ে শুরু হচ্ছে দু’দিনব্যাপী উচ্চ পর্যায়ের “বেল্ট অ্যান্ড রোড ফোরাম (ঞযব ইবষঃ ধহফ জড়ধফ ঋড়ৎঁস ভড়ৎ ওহঃবৎহধঃরড়হধষ ঈড়ড়ঢ়বৎধঃরড়হ/ইবষঃ ধহফ জড়ধফ ঋড়ৎঁস, ইজঋ)”। এতে অংশ নেবেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। এ লক্ষ্যে তিনি আগামীকাল রাতে চীনের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করবেন। 
চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই (ডধহম ণও) এবং জাতীয় উন্নয়ন ও সংস্কার কমিশনের সভাপতি জু সাওশি (ঢঁ ঝযধড়ংযর) এর আমন্ত্রণে শিল্পমন্ত্রী এ ফোরামে যোগ দিচ্ছেন। 
বেইজিংয়ের চায়না ন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে দু’দিনব্যাপী এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। এতে ১০০টি দেশ ও আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিরা অংশ নেবেন। তারা দুর্বল ও অস্থিতিশীল বিশ্ব অর্থনীতি থেকে উত্তরণের উপায় নিয়ে আলোচনা করবেন। এ ক্ষেত্রে শক্তিশালী আন্তঃযোগাযোগ ও গভীর সহযোগিতার বিষয়টি প্রাধান্য পাবে। 
এতে অংশগ্রহণের ফলে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মধ্যে শিল্প, ভৌত অবকাঠামো, প্রযুক্তি ও সৃজনশীল উদ্ভাবনে দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক সহায়তার ক্ষেত্র প্রসারিত হবে। পাশাপাশি বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে বাণিজ্য বৃদ্ধি, শিল্পখাতে সহায়তা জোরদার, শ্রমঘন শিল্প ও প্রযুক্তি স্থানান্তরের সুযোগ তৈরি হবে বলে আশা করা হচ্ছে। 
শিল্পমন্ত্রী ১৮ মে দেশে ফেরার কথা রয়েছে। 
#

জলিল/সেলিম/মোশারফ/জয়নুল/২০১৭/১৮৩৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১২৮১

বড় কথা বলার আগে নিজ আমলের দুষ্কর্মের কৈফিয়ত দিন
                                                 --- তথ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ২৮ বৈশাখ (১১ মে) :
বিএনপিনেত্রী খালেদা জিয়াকে ‘বড় কথা’ বলার আগে নিজ শাসনামলে হত্যা-দুর্নীতিসহ সকল দুষ্কর্মের কৈফিয়ত দিতে ও জাতির কাছে মাফ চাইতে বলেছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু।
আজ ঢাকায় বাংলাদেশ সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে ‘খালেদা জিয়ার ভিশন ২০৩০’ এ বিষয়ে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে তিনি একথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, দুর্নীতিবন্ধের কথা বলার আগে বেগম জিয়ার দুই পুত্রের প্রমাণিত দুর্নীতির বিষয়ে ব্যাখ্যা দেয়া উচিত ছিল। তার সময়ে হাওয়া ভবনে যে সংঘবদ্ধ চক্রের মাধ্যমে দুর্নীতিকে একটি শিল্প বা ‘অর্গানাইজড সিস্টেমেটিক সিন্ডিকেটেড করাপশন অ্যাজ এন আটর্’ হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছিল, দলবাজি-দুর্নীতিবাজি-পরিবারবাজি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল, আগে তার কৈফিয়ত প্রয়োজন। 
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব ছাড়া নিরপেক্ষ সহায়ক সরকারের ফাঁকা বুলি আওড়ানো ষড়যন্ত্রের শামিল’।
‘দেশে কর্তৃত্ববাদী শাসন চলছে’ এ বক্তব্যের বিরোধিতা করে হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘দেশ সাংবিধানিক ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় পরিচালিত হচ্ছে, নিয়মিত নির্বাচন হচ্ছে। বিএনপিই তাদের ইচ্ছেমতো নির্বাচন করা ও বর্জন করার স্বেচ্ছাচারিতায় লিপ্ত।’ 
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘তিনি (খালেদা জিয়া) ক্ষমতার ভারসাম্যের কথা বলেছেন, কিন্তু সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব দিতে পারেননি। সংবিধানের ১৫ ও ১৬ তম সংশোধনী পর্যালোচনা করবেন বলেছেন, কি করবেন বলেননি। সেখানে সামরিক শাসনকে  অবৈধ ঘোষণা এবং ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীকে দেয়া স্বীকৃতি পরিবর্তন করবেন কিনা বা সংবিধানের চারনীতির বিষয়ে তার কি অবস্থান, তাও পরিষ্কার করেননি।’ 
বেগম জিয়ার ‘বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ’ বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের নামে জিয়া এবং খালেদা জিয়া পার্বত্য চট্টগ্রামে যে দমননীতি চালান, সাম্প্রদায়িকীকরণের মাধ্যমে সংখ্যালঘুদের দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিকে পরিণত করেন, বাঙালি জাতীয়তা এমনকি ক্ষুদ্র জাতিসত্তাসমূহের পরিচয়ও অস্বীকার করেন, তার জবাবও তিনি দেননি।’ 
                                                                                           চলমান পাতা -২

= ২ =
‘খালেদা জিয়ার মুখে বিচারের অধিকার অস্বীকার বা ডিনায়াল অভ জাস্টিস এর অভিযোগ মানায় না’ উল্লেখ করে ইনু বলেন, ‘জিয়া ও খালেদা জিয়াই বঙ্গবন্ধু হত্যাকারীদের, রাজাকার-যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের পথ রুদ্ধ করেছিল, খুনিদের পুরস্কৃত করেছিল, হত্যার বিচার যাতে না হয় সেজন্য দায়মুক্তির ঘৃণ্য বিধান করেছিল। খালেদা জিয়ার আমলে অপারেশন ক্লিনহার্টে নিহতদের বিচার বন্ধে দায়মুক্তি দেয়া, শেখ হাসিনাকে হত্যার প্রচেষ্টায় একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলায় ধামাচাপা দেয়া বিএনপির মুখে এ ধরনের কথা ভূতের মুখে রামনাম।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘পঙ্গু তাহেরকে মিথ্যা অভিযোগে ফাঁসি দেয়া, শতশত সৈনিক হত্যা করে ক্যান্টনমেন্টকে কসাইখানা বানানো বিএনপির মুখে মানবাধিকারের কথাও শোভা পায় না।’ 
বিএনপি নেত্রীর মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশ চালানোর প্রস্তাবের বিষয়ে হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘দেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের শত্রু রাজাকার-যুদ্ধাপরাধীদের রাজনীতিতে পুনর্বাসনকারী জিয়া-খালেদা জিয়াই মুক্তিযুদ্ধবিরোধীদের গাড়িতে দেশের পতাকা তুলে দিয়েছিল, জামায়াতকে সাথে নিয়ে চালিয়েছিল হত্যা-ধ্বংসযজ্ঞ। তাই তিনি কিভাবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশ চালাবেন’, প্রশ্ন করেন তথ্যমন্ত্রী। 
বেগম জিয়ার কৃষকবান্ধব মন্তব্যের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘খালেদা জিয়ার আমলে সার-মাফিয়া চক্র তৈরি হয়েছিল, কৃষকরা ছিল নিগৃহীত, চক্রান্তের স্বীকার। সতেরজন কৃষক হত্যার ঘটনা জাতি এখনও ভোলেনি।’
তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ে বেগম জিয়ার বক্তব্যের প্রেক্ষিতে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বেগম জিয়ার কারণেই জাতি ১৯৯১ সালে সাবমেরিন ক্যাবলে যুক্ত হওয়া থেকে বঞ্চিত হয়। ডিজিটাইজেশন তার পছন্দ নয়। তার মুখে তথ্যপ্রযুক্তির কথা হাস্যকর।’ 
‘বড় কথা বলার আগে খালেদা জিয়াকে নিজ শাসনামলে হত্যা-দুর্নীতিসহ সকল দুষ্কর্মের কৈফিয়ত দিতে হবে ও জাতির কাছে মাফ চাইতে হবে’, বলেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু।
#

আকরাম/সেলিম/মোশারফ/জয়নুল/২০১৭/১৮৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১২৭৯ 

সরকারি ভাতা প্রদান নিশ্চিত করুন
                       --- ভূমিমন্ত্রী

ঈশ^রদী, পাবনা, ২৮ বৈশাখ (১১ মে) :
ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ বলেছেন, ভাতা পাওয়ার যোগ্য একজন মানুষও যেন বাদ না যায়। সরকারি ভাতা পাওয়ার যোগ্যদের তালিকা অনুযায়ী সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি নিশ্চিত করতে মন্ত্রী আহ্বান জানান। 
আজ ঈশ^রদী উপজেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে বয়স্ক ভাতা, বিধবা ও স্বামী পরিত্যক্তা দুস্থ মহিলাদের ভাতা ও অসচ্ছল প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের ভাতা, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃগোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ভুক্ত দুস্থ, অসহায় ও দারিদ্র্যসীমার নীচে বসবাসকারী ব্যক্তিদের আর্থসামাজিক উন্নয়নে অনুদান প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সংশ্লিষ্টদের উদ্দেশে ভূমিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। 
মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে সারাদেশে গুচ্ছগ্রাম, আশ্রয়ণ ও একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পের মাধ্যমে বাংলাদেশের গৃহহীন মানুষের জন্য ঘর বাড়ি তৈরি করে তাদের পুনর্বাসন করা হচ্ছে। তিনি বলেন, ভূমি মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে ৫০ হাজার মানুষের ঘর বাড়ি তৈরি করে গৃহহীনদের পুনর্বাসনের কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে। প্রধানমন্ত্রীর অঙ্গীকার ২০১৯ সালের মধ্যে ২ লাখ ৮০ হাজার গৃহহীন পরিবারকে পুনর্বাসন করার। আশ্রয়ণ প্রকল্প, একটি বাড়ি একটি খামার, গুচ্ছগ্রাম, ঘরে ফেরা কার্যক্রম, দুস্থ ভাতাসহ ১৪৫টি সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর কার্যক্রম থেকে প্রান্তিক জনগোষ্ঠী সুযোগ সুবিধা পাচ্ছেন। মন্ত্রী বলেন, শেখ হাসিনার সরকার ১৯৯৬ সাল থেকে বয়স্ক ভাতা, বিধবা ও দুস্থ নারী ভাতা, মুক্তিযোদ্ধা ভাতা এবং প্রতিবন্ধী ভাতাসহ বিভিন্ন সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী কার্যক্রম চালু করে। 
পরে মন্ত্রী ৩৩৬ জন বয়স্ক মানুষকে ৫০০ টাকা হারে ১৫ লাখ ১২ হাজার টাকা, বিধবা ও স্বামী পরিত্যক্তা দুস্থ মহিলাদের ৫০ জনকে ২ লাখ ২৫ হাজার টাকা, অসচ্ছল প্রতিবন্ধী ৩৫৮ জনকে ১৯ লাখ ৩৩ হাজার ২২০ টাকা, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃ-গোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ভুক্ত দারিদ্র্যসীমার নীচে বসবাসকারি ৮৫ জনকে ৪ লাখ ২৫ হাজার টাকা, অসহায় ও দারিদ্যসীমার নিচে বসবাসকারী ২৫ জনকে ৭৫ হাজার টাকা বিতরণ করেন। 
#

রেজুয়ান/সেলিম/মোশারফ/জয়নুল/২০১৭/১৮১০ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১২৮০
 
কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিলরদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত

ঢাকা, ২৮ বৈশাখ (১১ মে) : 

আজ সচিবালয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগের সম্মেলন কক্ষে কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের নব নির্বাচিত কাউন্সিলরদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন নবনির্বাচিত কাউন্সিলরদের শপথ বাক্য পাঠ করান। 
স্থানীয় সরকার সচিব আবদুল মালেকের সঞ্চালনায় শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন-কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের নবনির্বাচিত মেয়র মো. মনিরুল হক, স্থানীয় সরকার বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সৌরেন্দ্র নাথ চক্রবর্ত্তী ও অতিরিক্ত সচিব মোঃ মাহবুব হোসেন।
#
জাকির/অনসূয়া/গিয়াস/আসমা/২০১৭/১৫০০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১২৭৮ 

বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত  
নিউইয়র্ক, ১১ মে :

বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। আবহমান কাল ধরে বাংলাদেশের প্রত্যেক ধর্মের মানুষ নির্বিঘেœ ও মুক্ত পরিবেশে নিজ নিজ ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান প্রতিপালন করে আসছে। ১০ মে জাতিসংঘ সদরদপ্তরে ‘ভেসাক ডে’ উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে একথা বলেছেন জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন।
উল্লেখ্য, জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৫৪/১১৫ নম্বর রেজুলেশন মোতাবেক ‘ডে অভ্ ভেসাক’ আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত একটি দিবস। জাতিসংঘে নিযুক্ত থাইল্যান্ড ও শ্রীলংকা মিশন যৌথভাবে মহামতি গৌতম বুদ্ধের ত্রি-স্মৃতি বিজড়িত দিবস ‘ভেসাক ডে’ আয়োজন করে। 
স্থায়ী প্রতিনিধি তাঁর বক্তব্যে বৌদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে প্রদত্ত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাণীর অংশবিশেষ উল্লেখ করে বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘ধর্ম যার যার উৎসব সবার’ নীতিতে বিশ্বাসী। প্রধানমন্ত্রী বিশ্বাস করেন মহামতি বুদ্ধের অহিংস, সাম্য ও মৈত্রীর বাণী এবং তাঁর জীবনাদর্শ ধারণ ও লালন করে বাংলাদেশের বৌদ্ধ সম্প্রদায় বাংলাদেশকে একটি মানবিক, শান্তিপূর্ণ ও সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে বিশ্বসভায় প্রতিষ্ঠিত করতে তাৎপর্যপূর্ণ অবদান রাখবে। 
রাষ্ট্রদূত মোমেন আরো বলেন, বর্তমান সংঘাতময় বিশ্বে হিংসায় উন্মত্ত পাশবিক শক্তিকে দমন করার জন্য বুদ্ধের অহিংসা, মৈত্রী ও করুনার বাণী থেকে আমরা শিক্ষা নিতে পারি। তিনি আরো বলেন, ‘পাহাড়পুর, মহাস্থানগড় ও শালবনবিহারসহ বাংলাদেশে অবস্থিত বৌদ্ধ ঐতিহ্য খৃষ্টপূর্ব তৃতীয় শতক থেকে অদ্যাবধি আমাদের সংস্কৃতিকে সমৃদ্ধ করে আসছে’। 
জেনারেল এসেমব্লি হলে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে সকলের উপস্থিতিতে সারা বিশ্বের বিশেষ করে বৌদ্ধ অধিষ্ঠিত দেশগুলোর বৌদ্ধ সভ্যতার নিদর্শন, কৃষ্টি-সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যসহ বৌদ্ধ পূর্ণিমা উদ্্যাপনের ওপর স্থির ও ভিডিও চিত্র প্রদর্শন করা হয়। এতে বাংলাদেশের হাজার বছরের প্রাচীন বৌদ্ধ নিদর্শন, বৌদ্ধ মন্দির ও বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের আবহমান সংস্কৃতির বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়। অনুষ্ঠানটিতে বাংলাদেশসহ প্রায় ১৭টি দেশের কয়েক শতাধিক বৌদ্ধ ভিক্ষুসহ বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিগণ অংশগ্রহণ করেন। 
এর আগে শ্রীলংকা মিশনের কনফারেন্স হলে থাইল্যান্ড ও শ্রীলংকার যৌথ আয়োজনে বৌদ্ধ ভিক্ষুদের ‘মধ্যাহ্ন ভোজ’ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন উক্ত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন।    
#

অনসূয়া/নুসরাত/গিয়াস/শহিদ/আসমা/২০১৭/১০৩০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১২৭৭  

‘এটুআই’ ও ‘নিউইয়র্ক ইনস্টিটিউট অভ্ টেকনোলজি’র মধ্যে সমঝোতা স্মারক সাক্ষর

নিউইয়র্ক, ১১ মে : 

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ‘অ্যাকসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই)’ এবং যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কস্থ ‘নিউইয়র্ক ইনস্টিটিউট অভ্ টেকনোলজি (এনওয়াইআইটি)’ এর মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক সাক্ষরিত হয়েছে। এটুআই এর প্রকল্প পরিচালক ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মহাপরিচালক কবির বিন আনোয়ার এবং এনওয়াইআইটি’র পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির ইনটেরিম প্রেসিডেন্ট রহ্মত সুরেসি এই সমঝোতা স্মারকে সাক্ষর করেন। এনওয়াইআইটি’র প্রশাসনিক ভবনে ১০ মে এ সমঝোতা স্মারক সাক্ষরিত হয়। 
এনওয়াইআইটি’র শিক্ষক প্রশিক্ষণ কর্মসূচি ব্যবহার করে বাংলাদেশের শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের উন্নততর প্রশিক্ষণ, নতুন নতুন উদ্ভাবনী উদ্যোগ গ্রহণে এর প্রযুক্তিগত সুবিধা ব্যবহার করা। এছাড়া এনওয়াইআইটি’র ফ্যাকাল্টি ও শিক্ষার্থীদের এটুআই-এর কাজের সাথে সম্পৃক্তকরণ এবং প্রতিষ্ঠানটির সহযোগিতা নিয়ে এটুআই গৃহীত কর্মসূচির মূল্যায়ন ছাড়াও তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে আরো উন্নত নাগরিক সেবা প্রদানে ‘নিউইয়র্ক ইনস্টিটিউট অভ্ টেকনোলজি’ এর সুদীর্ঘ অভিজ্ঞতা কাজে লাগানোর মতো বিষয়গুলো এই সমঝোতা স্মারকে উল্লেখ রয়েছে।
এনওয়াইআইটি’র ইনটেরিম প্রেসিডেন্ট রহ্মত সুরেসি বলেন, ‘এর মাধ্যমে আমাদের অর্জিত অভিজ্ঞতা বাংলাদেশের শিক্ষা ও তথ্য-প্রযুক্তিগত উন্নয়নে ব্যবহৃত হবে। এতে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও বাংলাদেশের জনগণ উপকৃত হবেন’।
এটুআই এর প্রকল্প পরিচালক কবির বিন আনোয়ার বলেন, ‘আমরা পৃথিবীর বিভিন্ন খ্যাতনামা বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রতিষ্ঠানের সাথে জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা বিনিময়ের জন্য চুক্তি সাক্ষর করেছি। এই সমঝোতা স্মারক সাক্ষর এরই ধারাবাহিকতা। আমরা সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে অঙ্গীকারাবদ্ধ’।
#

অনসূয়া/নুসরাত/গিয়াস/শহিদ/আসমা/২০১৭/১১৩০ ঘণ্টা 

Todays handout (6).docx