Handout Number : 473
Shahriar Alam highlights BD role as LDCs Chair
New York, 12 February:
State Minister for Foreign Affairs Md. Shahriar Alam participated at the special thematic event on “Building synergy and coherence in the implementation of the Istanbul Programme of Action (IPoA) in the context of the 2030 Agenda for Sustainable Development” at the United Nations Headquarters in New York yesterday.
The State Minister delivered keynote address at the event that was chaired by President of the General Assembly Mogens Lykketoft and was also attended by the Chair of the Development Assistance Committee of the OECD Erik Solheim and Under-Secretary-General of United Nations My Gyan Chandra Acharya. UNDP Administrator Helen Clark also participated in a panel discussion of the event.
In his statement, the State Minister flagged the leading role played by Bangladesh as the current Chair of the Group of 48 least developed countries. Referring to the Istanbul Programme of Action, Shahriar Alam emphasized on the need of international cooperation in addition to efforts by LDC governments for ensuring that the LDCs would be able to meet the target of graduation within the stipulated deadlines of the IPoA and the 2030 Agenda for Sustainable Development. Referring to the midterm review conference of the Istanbul Programme of Action that will take place in Turkey in May this year, the State Minister called for combined efforts to help the LDCs overcome the structural weaknesses that they suffer from.
Shahriar Alam also made interventions during the panel discussions of the special thematic event, where he shared the LDC perspectives on the issues of building synergy and coherence in implementation of the Istanbul Programme of Action for LDCs and the 2030 Agenda for Sustainable Development, and also the importance of strengthening multi-stakeholder partnerships for timely implementation of these programmes.
The State Minister also delivered remarks at a seminar jointly organized by the Permanent Mission of Bangladesh and the United Nations Capital Development Fund (UNCDF) on the role of local finance solutions in rural transformation. The State Minister referred to the innovative financial inclusion mechanisms applied in Bangladesh that have dramatically reduced the percentage of extreme poor population in the country. He highlighted the importance of putting focus on agricultural and rural development, involving the local finance sources, for achieving successful rural transformation and overall poverty eradication.
#
Khaleda/Mizan/Sanjib/Abbas/2016/19.30 Hours
Handout Number : 472
Bangladesh High Commissioner calls on Maharashtra Governor
New Delhi (India), February 12 :
The High Commissioner of Bangladesh to India Syed Muazzem Ali paid a courtesy call on the Governor of Maharashtra Chennamaneni Vidyasagar Rao today at the Raj Bhavan, Mumbai.
Mr. Rao, who is a veteran senior statesman earlier served as the Union State Minister for Home Affairs and as the State Minister for Commerce and Industry under the Vajpayee Government during 1999-2004.
The courtesy meeting by the High Commissioner with the Maharashtra Governor went on in a very warm and cordial manner. During the discussions, the High commissioner mentioned about the excellent bilateral relations that exists between Bangladesh and India. He stated that Bangladesh attaches the highest importance for further deepening its relations with India and is committed to further cooperation on issues of mutual interests like connectivity and regional security.
The High Commissioner also highlighted the various socio-economic programs and activities taken by the present Government in Bangladesh under the leadership of Prime Minister Sheikh Hasina and progress made in this regard.
On trade and investment, the High commissioner sought assistance of the Governor for further progress of relations, especially with Maharashtra, Mumbai being the business capital of India, to explore and tap new potentials and avenues of economic cooperation.
He stated that investors from Maharashtra may explore opportunities that Bangladesh offers especially, in the ship building, agro-business and energy and power sectors. In addition to enhancement of trade and economic opportunities, cooperation in the areas of education, ICT, media and culture were also focus of the discussion by the High commissioner.
The High commissioner invited the governor to visit Bangladesh at his convenience to see and experience the opportunities that Bangladesh may offer in the trade, economic and other sectors. The governor expressed his satisfaction at the ongoing relations between the two countries and assured his all possible support to enhance trade and economic relations with Maharashtra and for further cooperation in the areas of mutual interests.
Later the High commissioner also attended a Luncheon Meeting at the World Trade Centre (WTC), Mumbai. President of All Indian Association of Industries (AIAI) and the Vice Chairman of the WTC Vijay Kalantri hosted the lunch in honour of the High Commissioner. President of the Exim Bank, India and high officials of the WTC were present in the meeting. Implementation of Line of Credit (LOC) supported by India in Bangladesh, enhancement of trade and business with Maharashtra and cooperation in the field of agriculture were discussed during the meeting. WTC showed keen interests in their participating in the upcoming “Agriculture show” in Bangladesh.
#
Enamul/Mizan/Sanjib/Selim/2016/2100 Hrs
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৭১
আনত্মর্জাতিক নেচার সামিট উদ্বোধন করলেন শিড়্গামন্ত্রী
ঢাকা, ৩০ মাঘ (১২ ফেব্রম্নয়ারি) :
দুই দিনব্যাপী আনত্মর্জাতিক নেচার সামিট আজ ঢাকার নটরডেম কলেজে শুরম্ন হয়েছে। শিড়্গামন্ত্রী নুরম্নল ইসলাম নাহিদ এ সামিট উদ্বোধন করেন।
এ উপলড়্গে বক্তৃতায় শিড়্গামন্ত্রী বলেন, পরিবেশ বিপর্যয় কোনো দেশের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। এটি একটি আনত্মর্জাতিক সমস্যা। এ সমস্যা মোকাবিলায় প্রয়োজন আনত্মর্জাতিক সমন্বিত উদ্যোগ। বিভিন্ন দেশের অংশগ্রহণে নটরডেম কলেজ আয়োজিত নেচার সামিট এড়্গেত্রে ভূমিকা রাখবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
জনাব নাহিদ তাঁর বক্তৃতায় আরো বলেন, তরম্নণ প্রজন্মকে পরিবেশ বিষয়ে সচেতন করার লড়্গ্যে বিভিন্ন শ্রেণির পাঠ্যসূচিতে পরিবেশ সংরড়্গণ বিষয় অনত্মর্ভুক্ত করা হয়েছে। ইতোমধ্যে আমরা এর সুফল পেতে শুরম্ন করেছি।
নটরডেম কলেজের অধ্যড়্গ হেমনত্ম পিয়ুস রোজারিও’র সভাপতিত্বে সামিট উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন প্রকৃতিবিদ দ্বিজেন শর্মা, প্রকৃতি ও জীবন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মুকিত মজুমদার বাবু এবং সামিটের সমন্বয়ক বিপস্নব কুমার দেব।
দু’দিনব্যাপী এ আনত্মর্জাতিক নেচার সামিটে বাংলাদেশসহ ৪১টি দেশ অংশ নিচ্ছে। এতে জার্মানি, ইউক্রেন, ভারত, নেপাল, চীন, জাপান, দড়্গিণ কোরিয়া, নাইজেরিয়াসহ বিভিন্ন দেশের ৬৬ জন প্রতিনিধি অংশ নিচ্ছেন।
শিড়্গামন্ত্রী নেচার সামিট উপলড়্গে আয়োজিত প্রদর্শনী ঘুরে দেখেন।
সামিটে দু’টি বৈজ্ঞানিক সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। এতে দেশ বিদেশের পরিবেশবিদগণ উপস'াপনা প্রদান করবেন।
#
সাইফুলস্নাহ/মিজান/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৬/১৮০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৬৯
বিশ্ব বেতার দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী
ঢাকা, ৩০ মাঘ (১২ ফেব্রুয়ারি) :
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বিশ্ব বেতার দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
‘“বিশ্ব বেতার দিবস ২০১৬’ উপলক্ষে আমি বাংলাদেশ বেতারের সকল কর্মকর্তা, কর্মচারী ও কলাকুশলীসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
১৯৩৯ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে বিগত ৭৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে দেশের জনগণের জন্য শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষিসহ বিভিন্ন বিষয়ে তথ্য প্রদান ও বিনোদনের পাশাপাশি জনসচেতনতা সৃষ্টিতে বাংলাদেশ বেতার তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। আমাদের মহান স্বাধীনতাযুদ্ধেও বেতারের ছিল গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা।
দুর্যোগ-দুর্বিপাকে বেতারের বিরামহীন সম্প্রচার মানুষকে সঠিক দিকনির্দেশনা দেয়। এ পরিপ্রেক্ষিতে এ বছর বিশ্ব বেতার দিবসের প্রতিপাদ্য ‘দুর্যোগকালে ও জরুরি মুহূর্তে বেতার’ প্রাসঙ্গিক। শ্রোতাদের আরও কাছে যাওয়ার জন্য বাংলাদেশ বেতারের ‘শ্রোতা ক্লাব কার্যক্রম’ একটি প্রশংসনীয় উদ্যোগ। তথ্যপ্রযুক্তির অবাধ প্রসারের ফলে সম্প্রচার জগতে ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায় প্রতিযোগিতাও বাড়ছে পাল্লা দিয়ে। গ্রামগঞ্জ ও দুর্গম এলাকায় এখনও বেতার তথ্য আদান-প্রদানে গুরুত্বপূর্ণ গণমাধ্যম। আমি আশা করি, নতুন ও আকর্ষণীয় এবং সমসাময়িক বিষয়ের উপর অনুষ্ঠান নির্মাণ ও সম্প্রচারের মাধ্যমে বাংলাদেশ বেতার এগিয়ে যেতে সক্ষম হবে। আমার প্রত্যাশা আগামী দিনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বেতারের সক্ষমতা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাবে।
আমি ‘বিশ্ব বেতার দিবস-২০১৬’ উপলক্ষে আয়োজিত সকল কর্মসূচির সাফল্য কামনা করি।
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
মাহমুদুল/মিজান/মোশারফ/সেলিম/২০১৬/১৭০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৭০
বিশ্ব বেতার দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ৩০ মাঘ (১২ ফেব্রুয়ারি) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্ব বেতার দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“বিশ্ব বেতার দিবস-২০১৬ উপলক্ষে আমি বাংলাদেশসহ বিশ্বের বেতার শ্রোতা, সম্প্রচারকর্মী, শিল্পী, কলাকুশলীসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই।
দুর্যোগ-দুর্বিপাকে বেতারের ভূমিকা অনস্বীকার্য। সিডর, আইলার মত বিভিন্ন দুর্যোগের সময় বেতারের কর্মীবাহিনী বিরামহীন তথ্য প্রদান করে দেশ ও জাতির সেবায় নিয়োজিত থেকেছেন। তাছাড়া অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বিনোদন ও তথ্য দিয়ে সাধারণ মানুষের আচরণগত পরিবর্তনেও বেতার তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে। এ প্রেক্ষাপটে দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য “দুর্যোগকালে ও জরুরি মুহূর্তে বেতার” অত্যন্ত সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি।
সারাবিশ্বে বেতার এখনও অন্যতম জনপ্রিয় গণমাধ্যম। বেতারের রয়েছে পৃথিবীর দুর্গম স্থানে পৌঁছানোর শক্তি। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের গর্বিত উত্তরাধিকার বাংলাদেশ বেতার দেশের বৃহত্তম এবং অন্যতম শক্তিশালী গণমাধ্যম। বাংলাদেশ বেতার সূচনালগ্ন থেকে দেশ, সমাজ ও সংস্কৃতি বিকাশের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। বাঙালি জাতিকে মহান মুক্তিযুদ্ধে উদ্বুদ্ধ ও অংশগ্রহণে উৎসাহিত করতে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের বলিষ্ঠ অবদান সর্বজনবিদিত।
সরকারের উন্নয়নমূলক কর্মকা- সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে এবং উন্নয়নমূলক কর্মকা-ে অংশগ্রহণে গণমানুষকে উদ্বুদ্ধ ও উৎসাহিত করতে বেতার শক্তিশালী হাতিয়ার। এছাড়াও জরুরি প্রয়োজনে যোগাযোগ সম্পাদন করা এবং দুর্যোগের ঝুঁকি মোকাবিলায় বেতারের ভূমিকা অনন্য। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে বর্তমান সরকারের নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপ ও নতুন প্রযুক্তি বেতারকে আরও সম্ভাবনাময় করে তুলছে।
শ্রোতারাই বেতারের প্রাণ। আমি আশা করি, দেশের অগণিত শ্রোতাদের মনন ও রুচিকে গুরুত্ব দিয়ে বাংলাদেশ বেতার আরও নতুন নতুন অনুষ্ঠান নির্মাণ করবে। বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ উপস্থাপন করবে। বাংলাদেশ বেতারের প্রতিটি কর্মী মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে অবদান রাখবেন- বিশ্ব বেতার দিবসে এ আমার প্রত্যাশা।
আমি বিশ্ব বেতার দিবস ২০১৬ উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
নুরএলাহি/মিজান/মোশারফ/আব্বাস/২০১৬/১৭০২ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৬৮
কৃষিবিদ দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ৩০ মাঘ (১২ ফেব্রুয়ারি) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কৃষিবিদ দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
‘‘প্রতি বছরের ন্যায় কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ‘কৃষিবিদ দিবস’ পালন করছে জেনে আমি আনন্দিত। দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরে জাতীয় দৈনিকে ক্রোড়পত্র প্রকাশের উদ্যোগকে আমি স¦াগত জানাই।
কৃষিখাতের সর্বোচ্চ সাফল্য অর্জনের লক্ষ্যে কর্মক্ষেত্রে কৃষিবিদগণের মেধা ও মননের সর্বোৎকৃষ্ট বিনিয়োগের মহতি প্রত্যাশায় সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৩ সালে কৃষিবিদগণকে প্রথম শ্রেণির মর্যাদা প্রদানের ঘোষণা দেন। যা এদেশের কৃষি, কৃষক ও কৃষিবিদদের জন্য ঐতিহাসিক মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছে।
দেশের ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যা বৃদ্ধি ও কৃষি জমির ক্রমহ্রাসমান পরিস্থিতিতে কৃষির নানাবিধ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে স¦াধীনতাপূর্বের তুলনায় প্রায় তিনগুণ খাদ্যশস্য, মাছ, দুধ, মাংস ও ডিম উৎপাদন বৃদ্ধি করে প্রায় ১৬ কোটি জনগোষ্ঠীর খাদ্যচাহিদা পূরণে কৃষিবিদগণের অবদান জাতি শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে।
বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনজনিত পরিস্থিতিতে নানাবিধ ঝুঁকির মধ্যে কৃষকের ভাগ্যোন্নয়ন তথা কৃষির সামগ্রিক উন্নয়নের চলমান ধারা অব্যাহত রাখার লক্ষ্যে কর্মক্ষেত্রে কৃষিবিদগণকে আরো আন্তরিক ও সক্রিয় হওয়ার উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি।
কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন কৃষির বিভিন্ন ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের স¦ীকৃতিস¦রূপ দেশের গুণী কৃষিবিদ ও সফল কৃষকদের মধ্যে ‘কৃষিবিদ পদক’ প্রদান করে কৃষিবিদদের নিজ নিজ ক্ষেত্রে আরো মনোযোগী হতে উৎসাহিত করছে।
আমি আশা করি, কৃষি ও কৃষকের পরম বন্ধু এদেশের সচেতন কৃষিবিদগণ পেশাগত দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি দেশের যে কোনো জাতীয় দুর্যোগে তাঁদের আন্তরিক অংশগ্রহণ ও মননশীল ভূমিকা অব্যাহত রাখবেন, যা সরকারের রূপকল্প - ২০২১ ও ২০৪১ অর্জনে একান্ত সহায়ক হবে।
আমি ‘কৃষিবিদ দিবস’ উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সাফল্য কামনা করছি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’
#
মিনা/মিজান/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৬/১৭০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৬৭
কৃষিবিদ দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী
ঢাকা, ৩০ মাঘ (১২ ফেব্রুয়ারি) :
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ কৃষিবিদ দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
‘‘কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ ‘কৃষিবিদ দিবস’ উদ্যাপন করছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষে আমি কৃষিবিদ, কৃষিবিজ্ঞানী, গবেষক, সম্প্রসারণ কর্মীসহ কৃষক সমাজকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাই।
কৃষিকে ঘিরেই মানব সভ্যতার গোড়াপত্তন। নীল নদের অববাহিকায় কৃষি কাজের যে সূচনা হয়েছিল কালক্রমে তা ছড়িয়ে পড়ে সারাবিশ্বে। প্রাচীনকাল থেকেই বাংলাদেশ কৃষিপ্রধান দেশ। দেশের বৃহৎ জনগোষ্ঠীর জীবন-জীবিকা মূলত কৃষিকে ঘিরে। কাজেই কৃষির উৎকর্ষ ব্যতিরেকে জাতীয় উন্নয়ন সম্ভব নয়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এ উপলব্ধি থেকেই স্বাধীনতার পর পরই কৃষির উন্নয়নকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেন। তিনি কৃষি ব্যবস্থাকে আধুনিকীকরণসহ ১৯৭৩ সালের ১৩ই ফেব্রুয়ারি কৃষিবিদদের প্রথম শ্রেণির মর্যাদা প্রদান করেন। এর ফলশ্রুতিতে কৃষিবিদরা যেমন সম্মানিত হয়েছেন তেমনি দেশে কৃষিরও ব্যাপক উন্নতি ঘটেছে। দেশ আজ খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে। সেই সাথে স্বল্প পরিসরে খাদ্য রপ্তানির অগ্রগতিও অর্জিত হয়েছে।
মূলত কৃষি, কৃষক ও কৃষিবিদ একই সুতোয় গাঁথা। কৃষিবিদ তথা কৃষিবিজ্ঞানী কর্তৃক উদ্ভাবিত নতুন নতুন কৃষিপ্রযুক্তি ও অধিক উৎপাদনশীল জাতের বীজ ব্যবহার করে কৃষক আজ প্রায় ষোলো কোটি মানুষের খাদ্যের যোগান দিচ্ছে। বেড়েছে শাকসবজি, মাছ, মাংস, ডিম, দুধসহ অন্যান্য কৃষি উৎপাদনও। আমি আশা করি, কৃষিবিদ ও কৃষিবিজ্ঞানীগণ তাঁদের মেধা, মনন ও উদ্ভাবনী শক্তি দিয়ে কৃষির আরো উন্নয়নের মাধ্যমে সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অবদান রাখবেন।
‘কৃষিবিদ দিবস’ উদ্যাপনের মাধ্যমে দেশ কৃষিতে আরো এগিয়ে যাবে- এ কামনা করি।
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’
#
মাহমুদুল/মিজান/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৬/১৭০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৬৬
সরস¦তী পূজা উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ৩০ মাঘ (১২ ফেব্রুয়ারি) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরস¦তী পূজা উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
‘‘সরস¦তী পূজা উপলক্ষে আমি হিন্দু সম্প্রদায়ের সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই।
বাংলাদেশ ঐতিহ্যগতভাবে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আবহমানকাল ধরে এ দেশের সকল মানুষ মিলেমিশে বসবাস করে আসছেন। তাঁরা ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান পালন করছেন নির্বিঘেœ। আমি বিশ্বাস করি, পারস্পরিক এ সম্প্রীতি সামনের দিনগুলোতে আরো সুদৃঢ় হবে।
দেবী সরস¦তী সত্য, ন্যায় ও জ্ঞানালোকের প্রতীক। বিদ্যা, বাণী ও সুরের অধিষ্ঠাত্রী। আমি দেবী সরস¦তীর পূজা-অর্চনা উপলক্ষে হিন্দু সম্প্রদায়ের সকলকে জ্ঞানার্জনে ব্রতী হয়ে দেশ গঠনে আত্মনিয়োগের আহ্বান জানাই।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’
#
মিনা/মিজান/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৬/১৭০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৬৫
শ্রী শ্রী সরস্বতী পূজা উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী
ঢাকা, ৩০ মাঘ (১২ ফেব্রুয়ারি) :
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ হিন্দু সম্প্রদায়ের অন্যতম ধর্মীয় অনুষ্ঠান বিদ্যাদেবী শ্রী শ্রী সরস্বতী পূজা উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
‘‘হিন্দু সম্প্রদায়ের অন্যতম ধর্মীয় অনুষ্ঠান বিদ্যাদেবী শ্রী শ্রী সরস্বতী পূজা উপলক্ষে আমি দেশের হিন্দু ধর্মাবলম্বী সকলকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা।
সরস্বতী পূজা বাংলাদেশে অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি ধর্মীয় উৎসব। ধর্ম, বর্ণ ও সম্প্রদায় নির্বিশেষে এই উৎসবে সাধারণ জনগণের অংশগ্রহণ এ দেশের অসাম্প্রদায়িক চেতনায় ও ঐতিহ্যে ভিন্ন মাত্রা যোগ করেছে। জ্ঞানচর্চার ক্ষেত্রে বাণী অর্চনার এই আবহ অমøান হোক। জ্ঞানের সাধনায় ব্রতী হয়ে অজ্ঞানতার অন্ধকার, কূপম-ূকতা আর অকল্যাণকর যে কোন বাধা অতিক্রম করে একটি উন্নত সমাজ গঠনে এ দেশের আপামর জনগণ এগিয়ে আসবে- এটাই সকলের প্রত্যাশা।
বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। আবহমান কাল থেকে এ দেশের মানুষ পারস্পরিক ভালোবাসা ও সম্প্রীতির বন্ধনে আবদ্ধ। দেশে বিদ্যমান সম্প্রীতির এই সুমহান ঐতিহ্যকে আরও সুদৃঢ় করতে সবাইকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে অবদান রাখতে হবে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস সকল সম্প্রদায়ের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় সুষম উন্নয়নের মাধ্যমে আমরা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’ গড়ে তুলতে সক্ষম হবো।
আমি সরস্বতী পূজা উৎসবের সর্বাঙ্গীণ সাফল্য কামনা করি।
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’
#
জয়নাল/মিজান/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৬/১৭০০ ঘণ্টা