Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫

তথ্যবিবরণী 16/02/2015

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৪৬১

বিজেএমসির লোকসান ঠেকাতে
আগামীতে পাটকাটার মৌসুমের শুরু থেকেই পাটক্রয় করা হবে
                                            -- বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ৪ ফাল্গুন (১৬ ফেব্রুয়ারি) :
         বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম বলেছেন, বিজেএমসির অব্যাহত লোকসান ঠেকাতে আগামীতে পাটকাটার মৌসুমের শুরু থেকেই পাটক্রয় করা হবে। এর ফলে কৃষকরা যেমন পাটের ন্যায্যমূল্য পাবেন তেমনি মধ্যস্বত্ব ভোগীদের দৌরাত্ম্যও দূর হবে। এছাড়া পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইন বাস্তবায়নে শীঘ্রই সারাদেশে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হবে ।
         প্রতিমন্ত্রী আজ বাংলাদেশ পাটকল করপোরেশন (বিজেএমসি) নিয়ন্ত্রণাধীন করিম জুট মিলস এবং লতিফ বাওয়ানী জুট মিলের নবনির্বাচিত সিবিএ নেতাদের সাথে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় একথা বলেন।
সভায় সিবিএ নেতাদের উদ্দেশ্যে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা বিজেএমসির বিদ্যমান সমস্যা সমাধান করে এটিকে একটি স্বনির্ভর প্রতিষ্ঠানে পরিণত করতে চাই এবং সে লক্ষ্যে বিজেএমসি’র নিয়ন্ত্রণাধীন মিলগুলোকে চীনের আর্থিক সহায়তায় আধুনিকায়ন, বিএমআরইকরণের প্রকল্প প্রস্তাব গ্রহণসহ বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি। এক্ষেত্রে আপনাদের সহযোগিতা প্রয়োজন। প্রতিমন্ত্রী বলেন, অচিরেই বিজেএমসির পাটক্রয় সমস্যার সমাধান হবে।
প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা এদেশের পাটশিল্প ও শ্রমিকদের প্রতি খুবই আন্তরিক। তাঁর আন্তরিক প্রচেষ্টায় প্রায় পাঁচহাজার দু’শ কোটি টাকার দায়দেনা পরিশোধ করে বিজেএমসির ৫টি বন্ধ পাটকল পুনরায় চালুকরণসহ মৃতপ্রায় পাটশিল্পকে পুনরুজ্জীবিত করা হয়েছে। ফলে বিগত ৬ বছরে বিজেএমসির পাটকলগুলোতে প্রায় ৪০ হাজার শ্রমিক কর্মচারীর কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে এবং প্রতি বছরই ক্রমান্বয়ে নতুন নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হওয়ায় শুধু বিজেএমসির পাটকলগুলোতে বর্তমানে শ্রমিক কর্মচারীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে প্রায় ৭৪ হাজার।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা মোতাবেক অন্যান্য বন্ধমিলস চালু করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। তারই অংশ হিসেবে ২০১৪-১৫ অর্থবছরে নীলফামারীতে দারওয়ানী টেক্সটাইল মিল চালু করা হয়েছে এবং শীঘ্রই রাঙ্গামাটি টেক্সটাইল মিলস চালু করা হবে।


#

রেজাউল/সাইফুল্লাহ/মোশারফ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৫/২১০০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৪৬০

মার্কিন সরকারের অর্থায়নে যুক্তরাষ্ট্রে নির্মিত প্রথম শহিদ মিনারের উদ্বোধন

যুক্তরাষ্ট্র, ১৬ ফেব্রুয়ারি :

    মার্কিন সরকারের অর্থায়নে যুক্তরাষ্ট্রে নির্মিত প্রথম শহিদ মিনারের গতকাল ১৫ ফেব্রুয়ারি আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয় নিউজার্সির প্যাটারসন শহরে। নিউইয়র্কে বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল মোঃ শামীম আহসান আনুষ্ঠানিকভাবে ফিতা কেটে শহিদ মিনার উদ্বোধন করেন। এসময়  প্যাটারসনের ডেপুটি মেয়র পেড্রো রডরিগেজ, কাউন্সিল ভাইস প্রেসিডেন্ট রুবি কটন, স্থানীয় কাউন্সিল সদস্যবৃন্দ, প্যাসিক কাউন্টি অফিসের কর্মকর্তাবৃন্দ, নির্বাচিত স্থানীয় প্রতিনিধিবর্গ এবং বাংলাদেশ কমিউনিটির বহু সংখ্যক সদস্য উপস্থিত ছিলেন।

    বক্তারা শহিদ মিনার নির্মাণকে বাংলাদেশ ও স¦াগতিক দেশের জন্য বিশেষকরে বহুভাষার প্রতিনিধিত্বকারী বিশ্বস্প্রদায়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি পদক্ষেপ হিসেবে উল্লেখ করেন। ডেপুটি মেয়র প্রকল্পের বাস্তবায়নে সম্পৃক্ত হতে পেরে গভীর সন্তোষ প্রকাশ করেন। নিজস¦ সংস্কৃতি ও ইতিহাসের প্রতি বাংলাদেশ কমিউনিটি গভীর শ্রদ্ধা ও ভালবাসার জন্য তিনি তাদের প্রশংসা করেন।

    কনসাল জেনারেল তাঁর বক্তব্যে প্যাটারসনের সিটি মেয়র, প্যাসিক কাউন্টি বোর্ড, প্রজেক্ট পার্টনার এবং কমিউনিটি নেতৃবৃন্দকে তাঁদের এ উদ্যোগ এবং অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানান। তিনি শহিদ মিনারের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট তুলে ধরেন।

    উল্লেখ্য, ২০১২ সালে বিভিন্ন ভাষা ভাষীর সমন¦য়ে গঠিত প্রবাসী কমিউনিটির মাতৃভাষার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এবং প্যাটারসনের বাংলাদেশ কমিউনিটির সম¥ানে শহিদ মিনার নির্মাণের জন্য প্যাটারসন সিটি কাউন্সিল ওয়েস্টসাইড পার্কে জমি বরাদ্দ এবং ২০১৩ সালে এই প্রজেক্টের জন্য প্যাসিক কাউন্টি আর্থিক অনুদান দেয়।

    নবনির্মিত নিউজার্সির শহিদ মিনারটি মার্কিন সরকারের অর্থায়নে যুক্তরাষ্ট্রে নির্মিত প্রথম শহিদ মিনার যার জন্য জমির বরাদ্দ ছাড়াও স্থানীয় প্রশাসন প্রকল্প বাস্তবায়নে পূর্ণ অর্থায়ন করেছে। উল্লেখ্য, টেক্সাসের হিউস্টনে বাংলাদেশ কমিউনিটির নিজস¦ উদ্যোগ ও অর্থায়নে একটি শহিদ মিনার ইতিপূর্বে নির্মিত হয়েছে।

#


সাইফুল্লাহ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৫/১৯৪০ঘণ্টা  


তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৪৫৯

কাঠমান্ডুতে বাংলাদেশ-নেপাল মেলা সমাপ্ত

নেপাল, ১৬ ফেব্রুয়ারি :
    নেপালে বাংলাদেশ দূতাবাস কাঠমান্ডুতে ১১ থেকে ১৫ ফেব্রুয়ারি চার দিনব্যাপী ‘‘বাংলাদেশ-নেপাল মেলা ২০১৫” শীর্ষক এক মেলার আয়োজন করে। মেলাতে রেডিমেট গার্মেন্টস, কসমেটিক, ঔষধ, হস্তশিল্প, হিমায়িত খাদ্য, সিরামিক, প্রক্রিয়াজাত খাদ্য ও পানীয়, প্রকাশনী, তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ বাংলাদেশের ৮০টি এবং নেপালের ২০টি প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করে। মেলাতে বিভিন্ন ধরনের পিঠাসহ বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী খাদ্যসামগ্রীর প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করা হয়। গতকাল সন্ধ্যায় কাঠমান্ডুর ভ্রিকুটি ম-পে উভয় দেশের বিশিষ্ট শিল্পীদের পরিবেশনায় মুখরিত একটি মনোজ্ঞ ‘‘বাংলাদেশ-নেপাল মৈত্রী কনসার্ট” অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এ মেলা সমাপ্ত হয়।
    বাংলাদেশ-নেপাল মেলার উদ্বোধন করেন নেপালে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মাশফি বিনতে শামস। মেলার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন নেপালের বাণিজ্যমন্ত্রী সুনীল বাহাদুর থাপা। তাঁরা উভয়ই বন্ধুপ্রতীম দু’টি দেশের ব্যবসায়ীদের ব্যবসা ও বিনিয়োগ সম্ভাবনা এবং পারস্পরিক উন্নয়নে বাণিজ্য প্রসারের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
    কাঠমান্ডুতে বাংলাদেশ দূতাবাসের সক্রিয় তত্ত্বাবধানে প্রথমবারের মতো আয়োজিত এ মেলা নেপালি জনগণ এবং প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া জাগায়। মেলা বিভিন্ন প্রোগ্রাম এবং কনসার্ট এসএ টিভি এবং হিমালয়ান টিভির মাধ্যমে নেপাল ও বাংলাদেশে সরাসরি সম্প্রচার করা হয় ।

#


সাইফুল্লাহ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৫/১৯০০ঘণ্টা

Todays handout (2).doc