Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৯ নভেম্বর ২০২১

তথ্যবিবরণী ১৯ নভেম্বর ২০২১

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর: ৫৪৮৫

 

জ্ঞান-বিজ্ঞান ও শিল্প-সংস্কৃতিতে বাঙালিরা অনেক এগিয়ে

                                   -- তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

 

ঢাকা, ৪ অগ্রহায়ণ (১৯ নভেম্বর) :

 

          'জ্ঞান-বিজ্ঞান ও শিল্প-সংস্কৃতিতে বাঙালিরা বিশ্বের অনেক জনগোষ্ঠীর চেয়ে অনেক দূর এগিয়ে এবং এই অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে সমাজের গুণিজনদের সম্মানিত করতে হবে, নাহলে গুণীদের জন্ম হবে না' বলেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ।

 

          আজ রাজধানীর শাহবাগে ঢাকা ক্লাবের স্যামসন এইচ চৌধুরী সেন্টারে টেলিভিশন রিপোর্টার্স ইউনিটি অভ্‌ বাংলাদেশ-ট্রাব আয়োজিত ২৭তম ট্রাব এওয়ার্ড ২০২১ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী একথা বলেন। সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন। বিনোদন বিচিত্রা সম্পাদক দেওয়ান হাবিবুর রহমান ও এটিএন বাংলার অনুষ্ঠান উপদেষ্টা তাশিক আহমেদ এ সময় বক্তব্য রাখেন।

 

          মন্ত্রী বলেন, জাতিগত উন্নয়নের জন্য বস্তুগত বা অবকাঠামোগত উন্নয়নের পাশাপাশি প্রয়োজন আত্মিক উন্নয়ন। ইউরোপের বাইরে প্রথম সাহিত্যে নোবেলবিজয়ী বাঙালি বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, গাছের প্রাণ আবিষ্কার করেছেন বাঙালি বিজ্ঞানী জগদীশ চন্দ্র বসু। বাঙালিরা জ্ঞান-বিজ্ঞান, কৃষ্টি ও সংস্কৃতিতে যেমন আগে থেকেই এগিয়ে, এখন অর্থনীতিতেও বাংলাদেশ বিশ্বের ৩১তম দেশের স্থান অর্জন করেছে, মাথাপিছু আয়ে ২০১৫তে পাকিস্তানকে ছাড়িয়েছে এবং বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অগ্রযাত্রা অব্যাহত রয়েছে।

 

          প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৬ সালে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পাবার পর তার হাতেই বেসরকারি টেলিভিশনের সূচনার কথা স্মরণ করিয়ে ড. হাছান বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে গণমাধ্যমের অভূতপূর্ব প্রসার ঘটেছে যা গণতন্ত্র বিকাশের অন্যতম সহায়ক।

 

          ট্রাব সভাপতি সালাম মাহমুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নঈম নিজাম, পরিবেশবিদ ও চ্যানেল আইয়ের পরিচালক মুকিত মজুমদার, নিরাপদ সড়ক চাই সংগঠনের সভাপতি চিত্রতারকা ইলিয়াস কাঞ্চন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. হামিদা খানম এবং প্রয়াত অভিনেতা মাহমুদ সাজ্জাদকে (মরণোত্তর) ট্রাব লাইফটাইম এচিভমেন্ট সম্মাননায় ভূষিত করেন অতিথিবৃন্দ।

 

          এ সময় এটিএন বাংলা ও এটিএন নিউজের চেয়ারম্যান ড. মাহফুজুর রহমানকে বিশেষ সম্মাননা এবং জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক চিন্ময় মুৎসুদ্দীকে আহমেদ জামান স্মৃতি পুরস্কার ও নাট্যব্যক্তিত্ব আতাউর রহমানকে সৈয়দ শামসুল হক স্মৃতি পুরস্কারে ভূষিত করা হয়।

 

          এছাড়া 'বিশ্বসুন্দরী'কে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র, 'এখানে তো কোনো ভুল ছিল না'কে শ্রেষ্ঠ টেলিফিল্ম, 'দ্রৌপদী পরম্পরা'কে শ্রেষ্ঠ মঞ্চনাটকসহ প্রায় ৭৫ জন নির্বাচিতদের হাতে চলচ্চিত্র, টেলিভিশন, সংগীত, নৃত্য, উপস্থাপনা, মঞ্চনাটক, সাংবাদিকতা বিভাগ ও বিশেষ পুরস্কার তুলে দেন ট্রাব নেতারা। 

#

 

আকরাম/রাহাত/রফিকুল/সেলিম/২০২১/২১০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর : ৫৪৮৪

 

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপস-২০২১

রিকার্ভ মিশ্র দলগত ইভেন্টে বাংলাদেশের রৌপ্যপদক জয়

 

ঢাকা, ৪ অগ্রাহায়ণ (১৯ নভেম্বর): 

 

          বাংলাদেশ আর্চারি ফেডারেশনের ব্যবস্থাপনায় ২২তম এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপস-২০২১ এর শেষ দিনে রিকার্ভ মিশ্র ইভেন্টে রৌপ্যপদক জিতেছে বাংলাদেশের রুবেল-দিয়া।

 

          আজ দুপুর পর্যন্ত বাংলাদেশ আর্মি স্টেডিয়ামে রিকার্ভ ডিভিশনের ৩টি ইভেন্টে গোল্ড মেডেল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়।

 

          দিনের রিকার্ভ মিশ্র দলগত ইভেন্টের ফাইনালে বাংলাদেশের দিয়া সিদ্দিকী ও মোহাম্মদ হাকিম আহমেদ রুবেল ১-৫ সেটে কোরিয়ার রিও সু জং এবং লি সিউংইউন এর নিকট পরাজিত হয়ে সিলভার মেডেল অর্জন করে।  একই ইভেন্টে ভারত ৬-০ সেটে উজবেকিস্তানকে পরাজিত করে ব্রোঞ্জ মেডেল অর্জন করে। বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন বাংলাদেশ আর্চারি ফেডারেশনের সভাপতি লে. জেনারেল মোঃ মইনুল ইসলাম (অব.), সাধারণ সম্পাদক কাজী রাজীব উদ্দীন আহমেদ চপল এবং সিটি গ্রুপের ব্র্যান্ড ম্যানেজার মোঃ রুবাইয়েত আহমেদ।

 

          এছাড়া রিকার্ভ মহিলা দলগত ইভেন্টে ফাইনালে কোরিয়া ৬-০ সেটে ভারতকে পরাজিত করে গোল্ড মেডেল অর্জন করে। অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন  যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোঃ আখতার হোসেন, ওয়ার্ল্ড আর্চারি ফেডারেশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সেক্রেটারি জেনারেল থমাস হ্যান এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ মোশারফ হোসেন মোল্লা।

 

          রিকার্ভ পুরুষ দলগত ইভেন্টে ফাইনালে কোরিয়া ৬-২ সেটে ভারতকে পরাজিত করে গোল্ড মেডেল অর্জন করে।  বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন বাংলাদেশ আর্চারি ফেডারেশনের সভাপতি লে. জেনারেল মোঃ মইনুল ইসলাম (অব.), ফেডারেশনের কোষাধ্যক্ষ মোঃ আনিসুর রহমান ও ফেয়ার গ্রুপের চিফ মার্কেটিং অফিসার
মোঃ মেজবাহ উদ্দিন।

 

         

#

 

আরিফ/রাহাত/রফিকুল/আব্বাস/২০২১/১৮৩১ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর : ৫৪৮৩

 

২০২৪ সালের মধ্যে শতভাগ জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন নিশ্চিত করতে চায় সরকার

                                                             ---স্থানীয় সরকার মন্ত্রী

 

ঢাকা, ৪ অগ্রাহায়ণ (১৯ নভেম্বর): 

 

            সরকার ২০২৪ সালের মধ্যে শতভাগ জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন নিশ্চিত করতে কাজ করছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম।

            আজ মিন্টো রোডের সরকারি বাসভবন থেকে অনলাইনে Economic and Social Commission of Asia and the Pacific-ESCAP আয়োজিত 2nd Ministerial Conference-এ যুক্ত হয়ে 'Civil Registration and Vital Statistics in Asia and the Pacific' শীর্ষক আলোচনায় বাংলাদেশের পক্ষে টিম লিডার হিসেবে অংশ নিয়ে একথা জানান।

            মন্ত্রী বলেন, প্রথম মিনিস্ট্রিয়াল কনফারেন্সে সিভিল রেজিস্ট্রেশন এন্ড ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস-সিআরভিএস ডিকেইড (২০১৫-২০২৪) এর ঘোষণা অনুযায়ী ২০২৪ সালের মধ্যে শতভাগ জন্ম নিবন্ধন এবং পঞ্চাশ শতাংশ মৃত্যু নিবন্ধন করার অঙ্গীকার করা হয়েছে। কনফারেন্সে দেওয়া বাংলাদেশ সরকারের অঙ্গীকারের কথা পুনর্ব্যক্ত করে মোঃ তাজুল ইসলাম বলেন, ইতোমধ্যে এক্ষেত্রে অনেক অগ্রগতি হয়েছে এবং নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই লক্ষ্যে পৌঁছাতে  কাজ করছে সরকার।

            সিআরভিএস বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ২০১৪ সালেই বাংলাদেশ যাত্রা শুরু করেছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, এসকাপের সহযোগিতায় ইউনিসেফ, ডব্লিউএইচও এবং অন্যান্য উন্নয়ন সহযোগীদের সাথে জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন, রিজিওনাল একশন ফ্রেমওয়ার্ক এবং এসডিজি কর্তৃক নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়নে নিবিড়ভাবে কাজ করা হচ্ছে। এ সময় সিআরভিএস বাস্তবায়নে আন্তর্জাতিক ও উন্নয়ন সহযোগীদের এগিয়ে আসারও আহ্বান জানান তিনি।

            মন্ত্রী জানান, পাসপোর্ট, বিবাহ নিবন্ধন, মৃত্যু সনদ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি, জমি রেজিস্ট্রেশনসহ নানা গুরুত্বপূর্ণ কাজে জন্ম সনদ দরকার পড়ে। সে জন্য রেজিস্টার জেনারেল, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন অফিস জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন নিশ্চিত করতে জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ে অন্যান্য সহায়ক কর্তৃপক্ষের সাথে সমন্বিতভাবে কাজ কাজ করছে।

            মন্ত্রী আরো বলেন, জন্ম নিবন্ধন করা থাকলে একজন শিশু বা পূর্ণবয়স্ক মানুষ বহু ধরনের সুবিধা পেতে পারেন। দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়নের জন্যও জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন তথ্যাদি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়া জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন তথা সিআরভিএসের কার্যকর বাস্তবায়নের মাধ্যমে টেকসই উন্নয়নের অন্যতম মৌলিক নীতি `Leave no one behind` কার্যকর করা সম্ভব হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

#

 

হায়দার/রাহাত/রফিকুল/আব্বাস/২০২১/১৮২৪ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর: ৫৪৮২

 

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

ঢাকা, ৪ অগ্রাহায়ণ (১৯ নভেম্বর):   

 

            স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১৮ হাজার ১২৪ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ২৫৩ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে।  নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ১৫ লাখ ৭৩ হাজার ৭১১ জন। 

 

          গত ২৪ ঘণ্টায় ৭ জন-সহ এ পর্যন্ত ২৭ হাজার ৯৪৬ জন এ রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন।

 

          করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৫ লাখ ৩৭ হাজার ৮১৬ জন।

 

#

 

ইউনুস/রাহাত/আব্বাস/২০২১/১৭৪৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর : ৫৪৮১

ঢাকা -মালে রুটে সরাসরি ফ্লাইট চালু

ঢাকা, ৪ অগ্রাহায়ণ (১৯ নভেম্বর):    

          বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মোঃ মাহবুব আলী বলেছেন, বাংলাদেশ ও মালদ্বীপের মধ্যে আকাশপথে সরাসরি যোগাযোগ স্থাপন দুই দেশের পর্যটন শিল্পকে উজ্জীবিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এভিয়েশন শিল্প প্রসারের সাথে বাড়বে পর্যটন শিল্পের প্রবৃদ্ধি।

          আজ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের ঢাকা-মালে রুটে ফ্লাইট উদ্বোধন উপলক্ষ্যে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। ফ্লাইটটি শুক্র, মঙ্গল ও রবিবার চলাচল করবে।

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে দেশের এভিয়েশন শিল্প দ্রুত প্রবৃদ্ধি লাভ করছে। আগামী ১৫ বছরে বাংলাদেশের এভিয়েশন সেক্টরের প্রবৃদ্ধি হবে প্রায় তিন গুণ। বিপুল প্রবৃদ্ধির এই সম্ভাবনাকে কাজে লাগানো সম্ভব হলে বিপুল কর্মসংস্থানের সুযোগ হবে।

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকারের আন্তরিকতায় দেশে ব্যবসা ও বিনিয়োগের সবচেয়ে ভালো পরিবেশ বিরাজ করায় বেসরকারি উদ্যোক্তাগণ বিনিয়োগের ভরসা পাচ্ছেন এবং স্বস্তি বোধ করছেন। অন্যান্য ব্যবসার পাশাপাশি এভিয়েশন খাতেও বিনিয়োগ বৃদ্ধি পেয়েছে। রাষ্ট্রায়ত্ত এয়ারলাইন্স এর পাশাপাশি দুটি বেসরকারি এয়াররলাইন্স এর পরিধি বেড়েছে। বর্তমান তিনটি দেশীয় এয়ারলাইন্সের সাথে আগামী বছর আরো নতুন দুটি বেসরকারি এয়ারলাইন্স দেশের এভিয়েশন শিল্পে যুক্ত হতে যাচ্ছে।

          ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত মালদ্বীপের হাইকমিশনার শিরুজিমাত সামির ও বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের সদস্য (পরিচালন) এয়ার কমোডর সাদেকুর রহমান চৌধুরী।

#

তানভীর/মেহেদী/জুলফিকার/রেজ্জাকুল/মাসুম/২০২১/১৪২৪ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর : ৫৪৮০

শিক্ষা ব্যবস্থা ডিজিটাল রূপান্তরের বিকল্প নেই                  

                                   -টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী

ঢাকা, ৪ অগ্রাহায়ণ (১৯ নভেম্বর):    

            ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ডিজিটাল বাংলাদেশের জন্য সম্পূর্ণ ডিজিটাল শিক্ষা নিশ্চিত করার বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। গোটা শিক্ষা ব্যবস্থা ডিজিটাল রূপান্তরের বিকল্প নেই। এজন্য ডিজিটাল কনটেন্ট তৈরি, ডিজিটাল সংযুক্তি এবং ডিজিটাল ডিভাইসের সহজলভ্যতা নিশ্চিত করতে হবে।

            মন্ত্রী গতকাল এটুআই এর উদ্যোগে শিক্ষা মন্ত্রণালয়, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ, আইসিটি বিভাগ, মেটা (ফেসবুক) এবং আইটিইউ আয়োজিত ইনক্লুসিভ একসেস ফর  ব্ল্যান্ডেড এডুকেশন ইন বাংলাদেশ শীর্ষক অনলাইন প্যানেল আলোচনায় এসব কথা বলেন।

            মোস্তাফা জব্বার বলেন, দেশের প্রায় প্রতিটি ইউনিয়ন পর্যন্ত উচ্চগতির ইন্টারনেট নিশ্চিত করতে  অপটিক্যাল ফাইভার সংযোগ পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। জনগণের দোরগোড়ায় ডিজিটালসেবা নিশ্চিত করতে ডাকঘরসমূহকে ডিজিটালসেবা কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে ডিজিটাল সংযোগ প্রদান করা হচ্ছে। তিনি বলেন, ইতোমধ্যে ৫৮৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ফ্রি ওয়াইফাই জোন স্থাপন করা হয়েছে। দেশব্যাপী প্রত্যন্ত ও দুর্গম এলাকায় আরো ১২ হাজার ফ্রি ওয়াইফাই জোন স্থাপনের কাজ  শুরু হয়েছে ।

            মন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল কন্টেন্টের মাধ্যমে পাঠদানের লক্ষ্যে দুর্গম অঞ্চলের ৬৫০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ডিজিটাল ক্লাস রুম করা হচ্ছে। কোভিডকালীন শিক্ষার্থীদের অনলাইন পাঠ গ্রহণ নিশ্চিত করতে দেশের প্রায় ৯৮ ভাগ এলাকায়  মোবাইল সংযোগ থ্রি-জি থেকে ফোর-জিতে উন্নীত করা হয়েছে। দেশে ১৪টি মোবাইল কারখানা গড়ে উঠেছে। এইসব কারখানা  থেকে উৎপাদিত মোবাইল ফোন দেশের চাহিদার প্রায় শতকরা ৬৩ ভাগ পুরণ করছে বলে মন্ত্রী উল্লেখ করেন। এসব যন্ত্র বিদেশেও রপ্তানি হচ্ছে বলে মন্ত্রী জানান।

 

             আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্যানেলিস্ট হিসেবে শিক্ষা মন্ত্রী ড. দীপু মনি, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, মেটা-এর  গ্লোবাল হেড অব কানেক্টিভিটি এন্ড একসেস পলিসি মনিকা দেশাই, আইটিইউ -এর  স্পেশাল ইনিসিয়েটিভ গিগাচিফ  এলেক্স অং আলোচনায় অংশ নেন। এটুআই প্রোগ্রামের  পলিসি এডভাইজার  অনির চৌধুরী অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন।

#

 

শেফায়েত/মেহেদী/জুলফিকার/রেজ্জাকুল/মাসুম/২০২১/১৪২৪ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর: ৫৪৭৯

ইস্তাম্বুলে তুর্কি ভাষায় বঙ্গবন্ধুর ওপর নির্মিত প্রামাণ্যচিত্রের প্রিমিয়ার শো অনুষ্ঠিত

তুরস্কের ইস্তাম্বুল, (১৯ নভেম্বর) :

            তুরস্কের ইস্তাম্বুলে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেলের ফ্রেন্ডশিপ হলে  গতকাল কনস্যুলেটের উদ্যোগে শাকিল রেজা ইফতি এর পরিচালনায় নির্মিত 'তুর্কিয়ে বঙ্গবন্ধু'য়ু আনিওর' (তুরস্কে বঙ্গবন্ধু) শীর্ষক প্রামাণ্যচিত্রের প্রিমিয়ার শো অনুষ্ঠিত হয় । 

          জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের উপর তুর্কি ভাষায় প্রামাণ্যচিত্রে তুরস্কের ইতিহাসবিদ আজমি ওজ্জকান, ইকোনমিক জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের প্রধান জেলাল তোপরাক, লেখক ও সংগীতশিল্পী হাকান মেনগুছ, দক্ষিণ-এশিয়া বিষয়ক গবেষক মিজ এলিফ বালি, সাংবাদিক আহমেত জোশকুনায়দিনসহ ১২ জন তুর্কি নাগরিকের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করা হয় ।    

          অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন একটি ভিডিও বার্তায় বলেন, বাংলাদেশ ও তুরস্কের সম্পর্ক শক্তভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত। বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশকে নিয়ে তুর্কি ভাষায় সর্বপ্রথম নির্মিত এই প্রামাণ্যচিত্রে বিশিষ্ট তুর্কি নাগরিকদের আন্তরিক মন্তব্য নিঃসন্দেহে গুরুত্বপূর্ণ। মুজিববর্ষে তুরস্কের পক্ষ থেকে জাতির পিতার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য এর চেয়ে ভালো পন্থা আর হতে পারে না।  

          পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরো বলেন, একটি স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্র বিনির্মাণে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৃঢ় নেতৃত্ব এবং তাঁর জীবন ও দর্শন সম্পর্কে তুর্কিদের বিস্তৃত পরিসরে অবহিত করার মাধ্যমে এই প্রামাণ্যচিত্র দু দেশের জনগণের বন্ধুত্বকে আরো মজবুত কররে ।

          অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল ড. মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম বলেন, আজকের এই মুহুর্তটি বাংলাদেশ-তুরস্কের জনগণ ও দু’দেশের সম্পর্কের জন্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। বঙ্গবন্ধুর উপর প্রথমবারের মতো তুর্কি ভাষায় নির্মিত এ প্রামাণ্যচিত্রটি দু’দেশের জনগণের মধ্যকার বিরাজমান ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সম্পর্কে এক নতুনমাত্রা যোগ করবে । 

#

মেহেদী/জুলফিকার/রেজ্জাকুল/মাসুম/২০২১/১০৪১ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ৫৪৭৬

কবি সুফিয়া কামালের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতির বাণী   

ঢাকা, ৪ অগ্রাহায়ণ (১৯ নভেম্বর):    

রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ আগামীকাল ২০ নভেম্বর কবি কবি সুফিয়া কামালের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন : 

“গণতন্ত্র, সামাজিক-সাংস্কৃতিক ও নারীমুক্তি আন্দোলনের অগ্রদূত কবি সুফিয়া কামালের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকীতে আমি তাঁর স্মৃতির প্রতি জানাই গভীর শ্রদ্ধা।

কবি সুফিয়া কামাল ছিলেন নারী আন্দোলনের পথিকৃৎ এবং সাম্প্রদায়িকতা ও ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে এক অকুতোভয় যোদ্ধা। তাঁর জন্ম ১৯১১ সালের ২০ জুন বরিশালে। তখন বাঙালি মুসলমান নারীদের লেখাপড়ার সুযোগ একেবারে সীমিত থাকলেও তিনি নিজ চেষ্টায় লেখাপড়া শেখেন এবং ছোটবেলা থেকেই কবিতাচর্চা শুরু করেন। সুললিত ভাষায় ও ব্যঞ্জনাময় ছন্দে তাঁর কবিতায় ফুটে উঠত সাধারণ মানুষের সুখ-দু:খ ও সমাজের সার্বিক চিত্র। তিনি নারীসমাজকে অজ্ঞানতা ও কুসংস্কারের বেড়াজাল থেকে মুক্ত করতে আজীবন সংগ্রাম করে গেছেন। মহান ভাষা আন্দোলন, স্বাধিকার, মুক্তিযুদ্ধসহ গণতন্ত্র ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার প্রতিটি আন্দোলনে তিনি আমৃত্যু সক্রিয় ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের জন্য যে আন্দোলন শুরু হয়েছিল, তিনি ছিলেন তার অন্যতম উদ্যোক্তা।

কবি সুফিয়া কামাল নিজ উদ্যোগে শুধু নিজেকে শিক্ষিত করেননি, পিছিয়ে পড়া নারী সমাজকে শিক্ষার সুযোগ করে দেয়ারও আন্দোলন শুরু করেছিলেন। তাঁর প্রতিষ্ঠিত ‘বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ’ নারী অধিকার আদায়ের এক অনন্য প্রতিষ্ঠান। বিভিন্ন গণতান্ত্রিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনে তাঁর অবদানের জন্য তাঁকে ‘জননী সাহসিকা’  উপাধিতে ভূষিত করা হয়।

কবি সুফিয়া কামাল তাঁর কাব্য প্রতিভা ও কর্মের গুণে আমাদের মাঝে চিরকাল বেঁচে থাকবেন। মহীয়সী এ নারীর জীবনাদর্শ ও সাহিত্যকর্ম একটি বৈষম্যহীন ও অসাম্প্রদায়িক সমাজ বিনির্মাণে তরুণ প্রজন্মকে উদ্বুদ্ধ ও অনুপ্রাণিত করবে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস।

আমি কবি সুফিয়া কামালের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।

জয় বাংলা।

খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”

#

 

হাসান/মেহেদী/জুলফিকার/রেজ্জাকুল/মাসুম/২০২১/১১০০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ৫৪৭৭

                                                                          

কবি সুফিয়া কামাল এর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর বাণী 

ঢাকা, ৪ অগ্রাহায়ণ (১৯ নভেম্বর):  

 

          প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামীকাল ২০ নভেম্বর কবি বেগম সুফিয়া কামাল এর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :

 

          “বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক, প্রগতিশীল এবং নারীমুক্তি আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃৎ কবি বেগম সুফিয়া কামাল-এর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আমি তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাচ্ছি।

          বাংলা সাহিত্যের অন্যতম কবি বেগম সুফিয়া কামালের সাহিত্যে সৃজনশীলতা ছিল অবিস্মরণীয়। শিশুতোষ রচনা ছাড়াও দেশ, প্রকৃতি, গণতন্ত্র, সমাজসংস্কার এবং নারীমুক্তিসহ বিভিন্ন বিষয়ে তাঁর লেখনী আজও পাঠককে আলোড়িত ও অনু্প্রাণিত করে।

          নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়ার চিন্তাধারা কবি সুফিয়া কামালের জীবনে সুদূরপ্রসারী প্রভাব ফেলেছিল। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মহিলা হোস্টেলকে ‘রোকেয়া হল’ নামকরণের দাবি জানান। ১৯৬১ সালে পাকিস্তান সরকার রবীন্দ্রসংগীত নিষিদ্ধ করলে এর প্রতিবাদে গঠিত আন্দোলনে কবি যোগ দেন। বেগম সুফিয়া কামাল শিশু সংগঠন ‘কচি-কাচাঁর মেলা’ প্রতিষ্ঠা করেন। আওয়ামী লীগ সরকার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তাঁর নামে ছাত্রী হল নির্মাণ করেছে।

          সুফিয়া কামাল ছিলেন একদিকে আবহমান বাঙালি নারীর প্রতিকৃতি, মমতাময়ী মা, অন্যদিকে বাংলার প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামে ছিল তাঁর আপসহীন এবং দৃপ্ত পদচারণা। বায়ান্ন’র ভাষা আন্দোলন, ঊনসত্তরের গণঅভ্যূত্থান, একাত্তরের অসহযোগ আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীন বাংলাদেশে বিভিন্ন গণতান্ত্রিক সংগ্রামসহ শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনে তাঁর প্রত্যক্ষ উপস্থিতি তাঁকে জনগণের ‘জননী সাহসিকা’ উপাধিতে অভিষিক্ত করেছে। কবি বেগম সুফিয়া কামাল যে আদর্শ ও দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন তা যুগে যুগে বাঙালি নারীদের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে থাকবে।

          সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পচাঁত্তরের পনেরই আগস্টে নির্মমভাবে হত্যা করে যখন এদেশের ইতিহাস বিকৃতির পালা শুরু হয়, তখনও তাঁর সোচ্চার ভূমিকা বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের গণতান্ত্রিক শক্তিকে নতুন প্রেরণা যুগিয়েছিল।

          আমি আশা করি, কবি বেগম সুফিয়া কামালের জীবনী চর্চার মাধ্যমে নতুন প্রজন্ম দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হবে। কবির ভাষায়-

 

‘তুলি দুই হাত, করি মোনাজাত হে রহিম রহমান

কত সুন্দর করিয়া ধরণী মোদের করেছ দান,

গাছে ফুল ফল, নদী ভরা জল

পাখির কণ্ঠে গান, সকলি তোমার দান’

 

          আমি তাঁর বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।

                                                                             জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু

                                                                                বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”

#

ইমরুল/মেহেদী/জুলফিকার/রেজ্জাকুল/মাসুম/২০২১/১১০০ ঘণ্টা

 

 

 

Handout                                                                                                                       Number : 5478

Bangladesh stands out in economic progress

Washington, D.C (18 November) :

            At a Webinar in Washington, D.C. speakers praised the impressive economic growth that Bangladesh has registered in recent years despite various challenges, including the COVID-19 pandemic and the Rohingya crisis.

            The Webinar titled ‘Bangladeshi perspectives on regional economic cooperation’ organized by the leading U.S think tank Atlantic Council on yesterday, in partnership with the Bangladesh Embassy in Washington, D.C.

            Bangladesh Ambassador to the United States M Shahidul Islam delivered a keynote speech on the theme of the event and took part in a moderated discussion and a Q&A session. Senior advisor of Atlantic Council’s South Asia Center and former U.S Ambassador to Fiji, Osman Siddique, moderated the event.

            Ambassador M Shahidul Islam, in his remarks, stated about the Bangladesh Prime Minister Sheikh Hasina’s vision for transforming the country into a connectivity hub in South Asia to foster economic cooperation and people to people contact in the region. He also highlighted Bangladesh’s proactive role to support cooperation among the regional countries in areas such as power and energy, COVID-19 collaboration, and climate change. The Ambassador also shared his thoughts about the possible role and relevance of the U.S to promote economic integration of South Asia.

            During the Q&A, Ambassador Shahidul Islam responded to questions from the Moderator and the audience about Bangladesh perspectives on QUAD, RCEP, free-trade zone among the Asian countries, sharing of Teesta water, and border killings in the Bangladesh-India border, among others. In this regard, he also stated that Bangladesh maintains friendly relations with all countries of the world, including its neighbors, and believes in resolving any bilateral issues through dialogues and negotiations. During the discussion, the Ambassador termed the Rohingya crisis as a big challenge for the region that has stood in the way of greater integration of South and Southeast Asian economies.

#

Mehedi/Zulfikar/Razzqul/Masum/2021/1200 hour

 

2021-11-19-15-28-24a2c097a9c1be4a007970afa077082e.doc