তথ্যবিবরণী নম্বর : ২১২
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ইনোভেশন কর্মশালা
ঢাকা, ৬ মাঘ (১৯ জানুয়ারি) :
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, দেশকে গড়ে তোলার জন্য আমাদের নিজস্ব জ্ঞান ও প্রযুক্তি সৃষ্টি করতে হবে। ইনোভেশনের মাধ্যমেই তা সম্ভব। সার্বিক উন্নয়নের জন্য ইনোভেশন, নতুন নতুন আইডিয়া ও সৃজনশীলতা প্রয়োজন। আমরা চিরকাল জ্ঞান ও প্রযুক্তির আমদানিকারক থাকব না, এক সময় আমরা তা রপ্তানি করব।
মন্ত্রী আজ ঢাকায় পলাশীতে বাংলাদেশ শিক্ষাতথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরো (ব্যানবেইস) কার্যালয়ে ‘ওয়ার্কশপ অন ইনোভেশন ইন এডুকেশন : ক্যাপচারিং বেস্ট প্র্যাকটিসেস ফ্রম দি ফিল্ড‘ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। শিক্ষা মন্ত্রণালয়, কেবিনেট ডিভিশন এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এটুআই প্রোগ্রাম যৌথভাবে এ কর্মশালার আয়োজন করে।
জনগণকে সেবা প্রদানের লক্ষ্যে যে কোন ইনোভেশনকে স্বাগত জানিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, নতুন পদ্ধতি চালু করলে তাতে ভুল হতে পারে। এ ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে কাজ করতে হবে। যাতে এ ভুলের পুনরাবৃত্তি না হয়, সেজন্য সবাইকে এটা জানতে দিতে হবে। এসময় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন ইনোভেশন কার্যক্রম সোশ্যাল মিডিয়ায় যথাযথ প্রচারের জন্য তিনি সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. সোহরাব হোসাইনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে কেবিনেট বিভাগের সচিব এন এম জিয়াউল আলম, কারিগরি ও মাদরাসা বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সচিব মো. আলমগীর, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ড. অরুণা বিশ্বাস এবং এটুআই প্রোগ্রামের ক্যাপাসিটি ডেভেলপমেন্ট বিশেষজ্ঞ মানিক মাহমুদ বক্তব্য রাখেন। কর্মশালায় মন্ত্রণালয়, অধিদপ্তর ও বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ডের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, কর্মশালায় শিক্ষাক্ষেত্রের উন্নয়নে ১৩টি নতুন আইডিয়া/ইনোভেশনের পাইলট প্রকল্পের ফলাফল পর্যালোচনা করা হয়। এর মধ্যে ৬টি প্রকল্প রেপ্লিকেট করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। বাকি প্রকল্পগুলোও পর্যায়ক্রমে রেপ্লিকেট করা হবে বলে সভায় জানানো হয়।
#
আফরাজ/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৭/২১১০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২১১
‘ই-ভিলেজ’ হবে উন্নত বাংলাদেশের ভিত্তি
-- জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ৬ মাঘ (১৯ জানুয়ারি) :
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, ‘ই-ভিলেজ’ হবে উন্নত বাংলাদেশের ভিত্তি। ‘ই-ভিলেজ’ এর মাধ্যমে বাংলাদেশের গ্রামগুলো হবে প্রযুক্তিনির্ভর উন্নত গ্রাম। এ উন্নত গ্রাম থেকেই সূচিত হবে অর্থনৈতিক কার্যক্রম।
তিনি আজ কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে ‘ই-ভিলেজ’ প্রকল্পের ত্রিপক্ষীয় সমঝোতা স্মারক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘ই-ভিলেজ’ হবে সামাজিক মিলনকেন্দ্র যেখানে গ্রামবাসী জানতে পারবে তথ্য, প্রযুক্তি ও আধুনিক কৃষি ব্যবস্থা। একটি উন্নত ডেটাবেইজ হবে-সেখানে থাকবে শস্য উৎপাদন ও বিপণনের উন্নত ব্যবস্থাপনা, মাটির গঠন অনুসারে সার প্রয়োগের তথ্য বা শস্যের ধরণ অনুসারে কীটনাশক ব্যবস্থা।
ই-ভিলেজ প্রকল্পটির মাধ্যমে একটি স্মার্ট অ্যাপ্ তৈরি করা হবে, যা ছবিসহ বাংলায় সহজে কৃষকের ব্যবহার উপযোগী হবে। একই সঙ্গে অডিও ভয়েসযুক্ত করা হবে। যার মাধ্যমে কৃষকরা তার জমি ও ফসলের কী অবস্থা তা জানতে পারবে। সবজি ক্ষেতের মাধ্যমে প্রকল্পটি শুরু হলেও ধীরে ধীরে অন্য ফসলকে অন্তর্ভুক্ত করা হবে। কৃষকরা ফোন সেটটি ওপেন করলেই তাতে একটি বার্তা যাবে, যাতে নির্দেশনা থাকবে- তার ক্ষেতের সবশেষ কী অবস্থা। একই সঙ্গে করণীয়ও জানিয়ে দেবে কী ধরনের ওষুধ, সার, পানি বা অন্যান্য উপকরণ দিতে হবে। কৃষকরা তাদের ক্ষেতের জটিল কোনো অবস্থাতেও কারও দ্বারস্থ না হয়ে নিজেই সমাধান করতে পারবে। ‘ক্রিয়েটিং ই-ভিলেজ ইউজিং স্মার্ট টেকনোলজি’ নামের এ প্রকল্পের পাইলট পর্বে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীকে ক্ষমতায়িত করতে তাদের প্রশিক্ষিতও করা হবে।
সমঝোতা স্মারকে সিআরআই এর পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির নির্বাহী পরিচালক সাব্বির বিন শামস, আই সফটটোন চায়নার পক্ষে এর নির্বাহী সহ-সভাপতি ওয়েলটার ফাং ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে এর রেজিস্ট্রার ড. মোঃ ইসমাইল হোসেন মিয়া স্বাক্ষর করেন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ মাহবুবর রহমানের সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে সংসদ সদস্য কৃষিবিদ আবদুল মান্নান ও চীন দূতাবাসের চার্জ দ্য এফেয়ার্স ইয়াং লি চাও বক্তব্য রাখেন।
#
আসলাম/মাহমুদ/সেলিম/মোশারফ/জয়নুল/২০১৭/২১০০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২১০
যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের মাধ্যমে বাংলাদেশ বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে এসেছে
-- স্পিকার
ঢাকা, ৬ মাঘ (১৯ জানুয়ারি):
জাতীয় সংসদের স্পিকার ও সিপিএ নির্বাহী কমিটির চেয়ারপার্সন ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের মাধ্যমে বাংলাদেশ বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে এসেছে।
তিনি আজ ঢাকায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি আয়োজিত ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির রজত জয়নত্মী ও ৭ম জাতীয় সম্মেলন-২০১৭ এর মূল অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে এ কথা বলেন।
স্পিকার বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার আইনের শাসন সমুন্নত রাখার একটি উজ্জ্বল দৃষ্টানত্ম। এ বিচার জাতি হিসেবে আমাদেরকে সুমহান মর্যাদায় অধিষ্ঠিত করেছে এবং বিজয়ী জাতির উচ্চতায় নিয়ে গেছে। এজন্য আমরা গর্ববোধ করি। তিনি বলেন, একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির আন্দোলনের ফলে সঠিক প্রক্রিয়া অবলম্বন করে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করতে সড়্গম হয়েছে আনত্মর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির আন্দোলনকে গণআন্দোলন হিসেবে আখ্যায়িত করে স্পিকার বলেন, ২৫ বছর পূর্বে একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির মাধ্যমে গড়ে উঠেছিল স্বতঃস্ফূর্ত নাগরিক আন্দোলন। মুক্তিযুদ্ধের পরিপূর্ণ বাসত্মবায়নই ছিল এই আন্দোলনের মূল ভিত্তি। বৈরী পরিবেশেও এ আন্দোলনকে সত্মব্ধ করা যায়নি। কারণ আদর্শিক আন্দোলনকে কখনও সত্মব্ধ করা যায় না।
একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির উপদেষ্টা এবং সাবেক আইন মন্ত্রী ব্যারিস্টার সফিক আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু এমপি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. আব্দুর রাজ্জাক এমপি, ফজলে হোসেন বাদশা এমপি, মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, মুক্তিযোদ্ধা আয়েশা খানম, সংস্কৃতিকর্মী গোলাম কুদ্দুস, এডভোকেট রানা দাস গুপ্ত, সাংবাদিক হারম্নন হাবীব এবং শাহীন রেজা নূর অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন। অনুষ্ঠানে বক্তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ার আহ্বান জানান।
#
কামাল/মাহমুদ/আলী/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/২০০০ ঘণ্টা
Handout Number : 209
Shahriar Alam calls for ensuring basic rights of Rakhine Muslims
Kuala Lumpur (Malaysia), January 19 :
State Minister for Foreign Affairs Md. Shahriar Alam led Bangladesh delegation to the Extraordinary session of the OIC Council of Foreign Ministers on the Situation of the Rohingya Muslim Minority in Myanmar, held in Kuala Lumpur, Malaysia today.
In his intervention, State Minister expressed deep concern on recurrence of instability in the Rakhine State resulting in Rakhine Muslims being displaced and uprooted from their ancestral homeland and compelled to take shelter in Bangladesh. Referring to the recent influx of Rakhine Muslims into Bangladesh for shelter, he demanded Myanmar to bring back normalcy into the Rakhine state immediately and take steps for rehabilitation and reconstruction. He stressed on the need for ensuring basic rights of the Rakhine Muslims for a durable solution of the problem with particular emphasis on restoring their citizenship through necessary review of the existing exclusionary citizenship law. The State Minister also demanded urgent measure from Myanmar for a sustainable repatriation of Refugees and all documented and undocumented Myanmar nationals temporarily sheltered in Bangladesh and beyond, to their centuries old homeland-Rakhine State with safety, security and ensured livelihood. He urged the OIC to continue working for a durable solution of the problem.
The Prime Minister of Malaysia Dato Sri Najib Razak inaugurated the Extraordinary Session of the OIC CFM. OIC's Special Envoy to Myanmar Dr. Hamid Albar presented a report on the plight of the Rohingya Muslims.
The Resolution and the Communique adopted at the end of the meeting emphasized on immediate halt of atrocities, unhindered humanitarian access, end of discrimination, ensuring basic rights including restoration of citizenship through reviewing the existing law and sustainable return of refugees & displaced Rohigyas to the Rakhine State.
At the sideline of the event State Minister Shahriar Alam held bilateral meeting with the Foreign Minister of Malaysia Dato Sri Anifah Aman where they discussed different aspects of the bilateral cooperation. He also had a meeting with the OIC Secretary General Dr. Yousef bin Ahmad Al-Othaimeen, State Minister for Foreign Affairs of Qatar Soltan bin Saad Al-Muraikhi and AhmetYildiz, Deputy Foreign Minister of Turkey.
#
Khaleda/Mahmud/Mosharaf/Selimuzzaman/2017/19.20 Hrs
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২০৮
ডিজিটাল ভূমি ব্যবস'াপনা ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্নকে এগিয়ে নিয়েছে
-- ভূমিমন্ত্রী
জামালপুর, ৬ মাঘ (১৯ জানুয়ারি):
ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ বলেছেন, ডিজিটাল ভূমি ব্যবস'াপনা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণের স্বপ্নকে একধাপ এগিয়ে নিয়েছে। এর মাধ্যমে জরিপ কার্যক্রমে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে, পাশাপাশি প্রতিটি সত্মরে জমির মালিকদের অংশগ্রহণ ও মতামত গ্রহণ করা হয়েছে।
আজ জামালপুর জোনাল সেটেলমেন্ট অফিস চত্বরে ডিজিটাল রেকর্ড প্রকাশনা ও সমন্বিত ডিজিটাল ভূমি রেকর্ড ব্যবস'াপনার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভূমিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, যেখানে আগে একটা এলাকায় ভূমি জরিপ কাজ সম্পন্ন হতে ১০ থেকে ১৫ বছর লেগে যেতো, সেই জায়গায় আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে একই কাজ মাত্র দুই বছরের মধ্যে সম্পন্ন করা সম্ভব হয়েছে। মন্ত্রী আরও বলেন, ভূমির ডিজিটাল তথ্যভা-ার হতে ভূমির রেকর্ড, খতিয়ান ও নকশা দেওয়া হবে। হারিয়ে যাওয়া, মুছে ফেলা, ছিড়ে ফেলা বা পরিবর্তন করার কোনো ভয় থাকবে না। জমির মালিকানার পরিবর্তন হলে আপডেট করা যাবে। বারবার জরিপ করা লাগবে না। ফলে জমির মালিকানা বিরোধ অনেক কমে আসবে।
আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে এবং জমির মালিকদের অংশগ্রহণ ও মতামতের ভিত্তিতে ২০১৩ সালে জামালপুর সদর, রাজশাহীর মোহনপুর ও বরগুনা জেলার আমতলী উপজেলায় ডিজিটাল সার্ভে ও রেকর্ডের কাজ শুরম্ন হয়। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের আর্থিক সহায়তায় ভূমি মন্ত্রণালয় এবং ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের যৌথ বাসত্মবায়নাধীন ‘স্ট্রেংদেনিং একসেস টু ল্যান্ড এন্ড প্রোপার্টি রাইটস ফর অল সিটিজেনস অভ্ বাংলাদেশ’ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় ডিজিটাল সার্ভে ও রেকর্ডের কাজ চলছে।
ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শেখ আব্দুল আহাদের সভাপতিত্বে সভায় অন্যান্যের মধ্যে ভূমি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স'ায়ী কমিটির সভাপতি রেজাউল করিম হীরা, ভূমি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মেছবাহ উল আলম, ময়মনসিংহ বিভাগের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার মোজাম্মেল হক, জামালপুর জেলা প্রশাসক মো. শাহাবুদ্দিন খান, জামালপুর জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসার আবদুল আউয়াল এবং ইউরোপিয়ান ডেলিগেশন ইন বাংলাদেশের হেড অভ্ প্রোগ্রামস মিনিস্টার কাউন্সিলর মারিও রনকোনি বক্তব্য রাখেন।
#
রেজুয়ান/মাহমুদ/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৮৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২০৭
তথ্যমন্ত্রীর সাথে সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরামের নবপর্ষদের বৈঠক
ঢাকা, ৬ মাঘ (১৯ জানুয়ারি) :
বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরাম (বিএসআরএফ) এর নতুন পর্ষদের সদস্যবৃন্দ আজ তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু’র সাথে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সৌজন্য সাক্ষাতে মিলিত হন। ফোরামের নতুন পর্ষদ সভাপতি দৈনিক ইত্তেফাকের বিশেষ সংবাদদাতা শ্যামল সরকারের নেতৃত্বে ৮ সদস্যের পরিচালনা পর্ষদ এবং ৭ জন কার্যকরী সদস্য বৈঠকে যোগ দেন। প্রধান তথ্য অফিসার এ কে এম শামীম চৌধুরী এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
বিএসআরএফ সভাপতি শ্যামল সরকার উত্থাপিত ক্রোড়পত্র ও তথ্য অধিদফতরের সাংবাদিক পরিচয়পত্র প্রদান এবং সচিবালয়ের গণমাধ্যম কেন্দ্রের উন্নয়ন বিষয়ে তথ্যমন্ত্রী মন্ত্রণালয়ের সুবিবেচনার কথা উল্লেখ করে নতুন পর্ষদকে অভিনন্দন জানান। মন্ত্রী বলেন, তথ্য মন্ত্রণালয় গণমাধ্যমকর্মীদের কল্যাণে সকল সময় অগ্রণী ভূমিকা পালন অব্যাহত রাখবে।
প্রধান তথ্য অফিসার এ কে এম শামীম চৌধুরী তার বক্তব্যে নতুন পর্ষদকে অভিনন্দন জানান এবং সকল সহযোগিতার আশ্বাস দেন। সভা শেষে আনন্দঘন পরিবেশে তথ্যমন্ত্রীর পক্ষ থেকে সাংবাদিকবৃন্দ মিষ্টিমুখ করেন।
বিএসআরএফ এর নতুন কমিটির সাধারণ সম্পাদক মাছরাঙা টেলিভিশন প্রতিনিধি মহসিন আশরাফ, সহ-সভাপতি দৈনিক ইনকিলাব প্রতিনিধি তালুকদার হারুন, সহ-সাধারণ সম্পাদক দি নিউ এইজ প্রতিনিধি মোস্তাফিজুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক দৈনিক যুগান্তর প্রতিনিধি উবায়দুল্লাহ বাদল, অর্থ সম্পাদক দৈনিক মানবজমিন প্রতিনিধি দীন ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক দি রিপোর্টার্স২৪.কম প্রতিনিধি মাসুদ রানা, প্রচার-প্রকাশনা সম্পাদক দৈনিক সমকাল প্রতিনিধি ফসিহ উদ্দিন মাহতাব, কার্যকরী সদস্য দৈনিক জনকণ্ঠের তপন বিশ্বাস, বাংলাভিশনের মাহফুজুর রহমান, ইউএনবি’র মাসউদুল হক, সময় টিভি’র প্রসুন আশিষ, বাংলা ট্রিবিউন’র এস এম আব্বাস, দৈনিক সংবাদের রাকিব উদ্দিন ও দৈনিক ইনকিলাবের হাবিবুর রহমান বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
#
আকরাম/মাহমুদ/আলী/মোশারফ/জয়নুল/২০১৭/১৮৫৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২০৬
পল্লী উন্নয়নে অঅজউঙ নতুন দ্বার উন্মোচন করেছে
-- এলজিআরডি মন্ত্রী
ঢাকা, ৬ মাঘ (১৯ জানুয়ারি) :
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, আফ্রো-এশীয় অঞ্চলের দারিদ্র্য পীড়িত মানুষের কল্যাণে অঅজউঙ-এর সদস্য দেশসমূহের পারস্পরিক সহযোগিতা এ অঞ্চলের পল্লী জনপদের উন্নয়নে নতুন দ্বার উন্মোচন করেছে। সদস্য দেশসমূহের পল্লী এলাকার দরিদ্র মানুষের ক্ষুধা, তৃষ্ণা, নিরক্ষরতা ও দারিদ্র্য দূরীকরণে অঅজউঙ একনিষ্ঠভাবে কাজ করে চলেছে।
তিনি আজ রাজধানীর ওয়েস্টিন হোটেলে অভৎরপধহ-অংরধহ জঁৎধষ উবাবষড়ঢ়সবহঃ ঙৎমধহরুধঃরড়হ (অঅজউঙ)-এর নির্বাহী কমিটির ৬৮তম সেশন উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
আফ্রিকা ও এশিয়ার সদস্য দেশগুলোর পরিবেশ সংরক্ষণ, জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলা, কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন সংক্রান্ত অভিজ্ঞতা বিনিময় ও সম্প্রসারণে অঅজউঙ আরো কার্যকর ভূমিকা পালন করবে বলে মন্ত্রী আশা প্রকাশ করেন।
সেশনে অন্যান্যের মধ্যে পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মোঃ মসিউর রহমান রাঙ্গা, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের সচিব ড. প্রশান্ত কুমার রায়, অঅজউঙ নির্বাহী কমিটির সভাপতি ওমাদুথ জ্যাডু (ঙড়সধফঁঃয ঔধফড়ড়), অঅজউঙ-এর সেক্রেটারি জেনারেল ইঞ্জিনিয়ার ওয়াস্ফি হাসান এল-শ্রিহিন (ঊহমরহববৎ ডধংংভর ঐধংংধহ ঊষ-ঝৎবরযরহ) এবং আরডিএ, বগুড়া-এর মহাপরিচালক আবদুল মতিন বক্তৃতা করেন।
পরে মন্ত্রী অঅজউঙ এবং পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগ আয়োজিত মেলা উদ্বোধন করেন ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের স্টল ঘুরে দেখেন।
মেলা উদ্বোধন শেষে অঅজউঙ এক প্রেস ব্রিফিংয়ের আয়োজন করে। প্রতিমন্ত্রী মোঃ মসিউর রহমান রাঙ্গাসহ সংস্থার কার্যনির্বাহী সদস্যগণ ব্রিফিংয়ে উপস্থিত থেকে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।
#
জাকির/মাহমুদ/সেলিম/মোশারফ/জয়নুল/২০১৭/১৮৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২০৫
২০২১ সালের মধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রম নিরসন করা হবে
-- শ্রম প্রতিমন্ত্রী
ময়মনসিংহ, ৬ মাঘ (১৯ জানুয়ারি) :
শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মোঃ মুজিবুল হক বলেছেন, নতুন প্রজন্মকে ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রমে নিযুক্ত করা হবে না। ২০২১ সালের মধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রম নিরসন করা হবে।
তিনি আজ ময়মনসিংহে স্থানীয় একটি হোটেলে বিভাগীয় শিশুশ্রম নিরসন কল্যাণ পরিষদ আয়োজিত ‘শিশুশ্রম নিরসন’ বিষয়ক এক উদ্বুদ্ধকরণ কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকারের সক্ষমতা বেড়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ শ্রমে নিয়োজিত ১২ লাখ শিশু শ্রমিক’কে প্রত্যাহার করা সরকারের জন্য কঠিন নয়। এ কাজে সফলতার জন্য সরকার চায় উদ্যোগ এবং সকলের সহযোগিতা। তিনি বলেন, নিজেদের সুবিধার্থে অনেক বাবা-মা তাদের সন্তানদের শিশুশ্রমে নিযুক্ত করে থাকে। এই শিশুশ্রম নিরসনে সরকার এবং বাবা-মা’র সাথে সাথে সমাজের সচেতন মহল, এনজিও, সাংবাদিক সমাজের সহযোগিতা প্রয়োজন।
তিনি বলেন, ২০১৫ সালে সরকার গৃহকর্মী সুরক্ষা নীতিমালা প্রণয়ন করেছে। নীতিমালা অনুযায়ী গৃহকর্মীদের সুরক্ষায় মনিটরিং সেল গঠন করা হয়েছে। প্রয়োজনে গৃহকর্মী সুরক্ষা আইন প্রণয়ন করা হবে। এছাড়া, শ্রমিকদের কল্যাণে সরকার নানামুখী উন্নয়নমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। সরকার প্রাতিষ্ঠানিক-অপ্রাতিষ্ঠানিক সকল শ্রমিককেই প্রভিডেন্ট ফান্ডের আওতায় নিয়ে আসবে। ২০২১ সালের পর কোন শ্রমিকই আর অসহায় থাকবে না।
পরে প্রতিমন্ত্রী প্রায় পৌনে ৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণাধীন ময়মনসিংহে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের আঞ্চলিক কার্যালয়ের নির্মাণ কাজ পরিদর্শন করেন।
#
আকতারুল/মাহমুদ/সেলিম/মোশারফ/জয়নুল/২০১৭/১৮৪৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২০৪
গণতন্ত্র ক্লাবের সাথে জঙ্গি ক্লাবের আপস নয়
-- তথ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ৬ মাঘ (১৯ জানুয়ারি):
গণতন্ত্র ক্লাবের সাথে জঙ্গি ক্লাবের আপস গণতন্ত্রের জন্য আত্মঘাতী বলে উলেস্নখ করেছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু।
আজ ঢাকায় জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে ’৬৯ এর গণঅভ্যুত্থানে শহিদ আসাদের ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল (মা.লে.) আয়োজিত স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের রাজনীতিতে দু’টি ক্লাব। একদিকে গণতন্ত্র ও প্রগতি ক্লাব অন্যদিকে জঙ্গি, যুদ্ধাপরাধী ও সামপ্রদায়িক সন্ত্রাসী ক্লাব। এই দুই ক্লাবের আপস ফর্মুলা গণতন্ত্রের জন্য আত্মঘাতী হবে এবং জঙ্গিদের পক্ষে যাবে। সুতরাং দেশকে নিরাপদ করতে জঙ্গি-সন্ত্রাসী ক্লাবকে নির্মূল করার বিকল্প নেই।
আগামী নির্বাচনের আগেই জঙ্গি ও তাদের পৃষ্ঠপোষকদের ষড়যন্ত্র থেকে জনগণকে বাঁচানোর ওপর গুরম্নত্ব আরোপ করে হাসানুল হক ইনু বলেন, যদি বাংলাদেশে আর হলি আর্টিজান, শোলাকিয়া, বস্নগার হত্যা, বিদেশি হত্যা না দেখতে চান, তবে আগামী নির্বাচনের আগেই জঙ্গি ও তাদের সঙ্গীদের নির্মূল করতে হবে।
সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক কমরেড দিলীপ বড়ুয়ার সভাপতিত্বে বিশিষ্ট কলাম লেখক ও বুদ্ধিজীবী সৈয়দ আবুল মকসুদ বিশেষ অতিথি হিসেবে এবং দলের পলিট ব্যুরোর সদস্য কমরেড লুৎফর রহমান, কমরেড মাহমুদুর রহমান বাবু প্রমুখ সভায় বক্তব্য রাখেন।
#
আকরাম/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৮০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২০৩
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পুনর্গঠিত
ঢাকা, ৬ মাঘ (১৯ জানুয়ারি):
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পুনর্গঠন করে দু’টি বিভাগ তৈরি করা হয়েছে। বিভাগ দু’টি হচ্ছে জননিরাপত্তা বিভাগ (চঁনষরপ ঝবপঁৎরঃু উরারংরড়হ) এবং সুরড়্গা সেবা বিভাগ (ঝবপঁৎরঃু ঝবৎারপবং উরারংরড়হ)।
আজ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জারীকৃত প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, জঁষবং ড়ভ ইঁংরহবংং, ১৯৯৬ এর ৎঁষব ৩ এর ঝঁন-ৎঁষব(র) এ প্রদত্ত ড়্গমতাবলে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় (গরহরংঃৎু ড়ভ ঐড়সব অভভধরৎং) কে পুনর্গঠন করে মন্ত্রণালয়ের অধীন উক্ত দু’টি বিভাগ গঠন করেছেন, যা অবিলম্বে কার্যকর হবে।
#
ওয়াদুদ/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৭০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২০০
সরকারি হিসাব সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক
ঢাকা, ৬ মাঘ (১৯ জানুয়ারি) :
জাতীয় সংসদের সরকারি হিসাব সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ৬৩তম বৈঠক আজ জাতীয় সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়। কমিটির সভাপতি ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে কমিটির সদস্য এ কে এম মাঈদুল ইসলাম, মো. আব্দুস শহীদ, মোহাম্মদ আমানউল্লাহ এবং মো. রুস্তম আলী ফরাজী অংশগ্রহণ করেন।
বৈঠকে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ২০০৮-০৯ অর্থবছরের হিসাব সম্পর্কিত বাংলাদেশের মহা হিসাবনিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের বার্ষিক অডিট রিপোর্ট এর অডিট আপত্তি ও মন্তব্যের অনুচ্ছেদ নম্বর-৬-৯ এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের ওপর প্রণীত সিএজির বার্ষিক অডিট রিপোর্ট ২০০৫-০৬ এর অন্তর্ভুক্ত অনুচ্ছেদ ৬ নিয়ে আলোচনা হয় এবং আপত্তিগুলো কমিটি কর্তৃক প্রদত্ত নির্দেশনার আলোকে নিষ্পত্তির সুপারিশ করা হয়।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন আপত্তির অনুচ্ছেদ নং-৬ এ বর্ণিত নির্দিষ্ট হার অপেক্ষা অধিক হারে ঠিকাদারকে রোগীর ডায়েট বিল প্রদান করায় সরকারের ২ লাখ ৫৯ হাজার ৮ শত ৭৩ টাকা আর্থিক ক্ষতি মর্মে উত্তাপিত অডিট আপত্তির প্রেক্ষিতে কমিটি আপত্তিটি নিষ্পত্তির সুপারিশ করে।
আপত্তির অনুচ্ছেদ-৭ এ বর্ণিত সরবরাহকারীর নিকট থেকে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ঠঅঞ বাবদ কম আদায় ও আদায় না করায় সরকারের ৯ লাখ ৮শত ৬৭ টাকা রাজস্ব ক্ষতি মর্মে উত্থাপিত অডিট আপত্তির প্রেক্ষিতে কমিটি আগামী ৭ দিনের মধ্যে মূসক চালানের কপি মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রণের দপ্তরে জমা দিয়ে বিষয়টি যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে কমিটিকে অবহিত করার সুপারিশ করে।
আপত্তির অনুচ্ছেদ-৮ এ বর্র্ণিত ঠিকাদার ও সরবরাহ কারীর নিকট হতে নির্ধারিত হারে আয়কর কর্তন না করায় সরকারের ৪ লাখ ৪৯ হাজার ১ শত ১ টাকা রাজস্ব ক্ষতি মর্মে উত্তাপিত অডিট আপত্তির প্রেক্ষিতে কমিটি আপত্তিটি নিষ্পত্তির সুপারিশ করে।
আপত্তির অনুচ্ছেদ ৯ এ বর্ণিত আবাসিক বিদ্যুৎ বিল অনাদায় ও আদায়কৃত বিদ্যুৎ বিল সরকারি কোষাগারে জমা না করায় সরকারের ২৬ কোটি ৯৮ লাখ ৭ শত ৫৫ টাকা ক্ষতি মর্মে উত্তাপিত অডিট আপত্তির প্রেক্ষিতে কমিটি অনাদায়ি টাকা ১৪ দিনের মধ্যে আদায় এবং আদায়কৃত টাকার প্রমাণক অডিট অফিসে জমা দিয়ে বিষয়টি যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে কমিটিকে অবহিত করার সুপারিশ করে।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের ওপর আনীত অনুচ্ছেদ নং-৬ এ বর্ণিত বিভাগীয় প্রকৌশলী অফিসে বিভিন্ন প্রকার যন্ত্রপাতি মেরামত ও রক্ষাণাবেক্ষণ কাজের ঠিকাদার বিলের অর্থ চেকের পরিবর্তে ৩৩ লাখ ৫৮ হাজার ৯ শত ৭০ টাকা নগদে পরিশোধ জনিত ক্ষতি মর্মে উত্তাপিত অডিট আপত্তির প্রেক্ষিতে কমিটি ত্রিপক্ষীয় সভা আহবানের মাধ্যমে অনধিক ৩০ দিনের মধ্যে বিষয়টি নিষ্পত্তি করে পরবর্তী বৈঠকে প্রমানক উপস্থাপনের সুপারিশ করে।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. সিরাজুল ইসলাম এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ফয়জুর রহমানসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ ও জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
#
হালিম/নুসরাত/সাহেলা/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৭/১৪৫০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২০২
কৃষি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক
ঢাকা, ৬ মাঘ (১৯ জানুয়ারি) :
জাতীয় সংসদের কৃষি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির ২০তম বৈঠক আজ কমিটির সভাপতি মো. মকবুল হোসেনের সভাপতিত্বে সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়। কমিটির সদস্য কৃষি মন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, মো. আব্দুর রাজ্জাক, আব্দুল মান্নান, মো. মামুনুর রশীদ কিরণ, একেএম রেজাউল করিম তানসেন, মো. নূরুল ইসলাম ওমর এবং এড. উম্মে কুলসুম স্মৃতি বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
বৈঠকে ১৬তম বৈঠকের সিদ্ধান্তসমূহের বাস্তবায়ন অগ্রগতি, গমের ব্লাস্ট রোগ মোকাবিলায় কৃষি মন্ত্রণালয় কর্তৃক গৃহীত পদক্ষেপ, চলমান রবি মৌসুমের প্রধান প্রধান ফসলের (সবজিসহ) বীজের চাহিদার বিপরীতে উৎপাদন ও আমদানি সম্পর্কে আলোচনা হয়।
কমিটি কৃষি বিজ্ঞানীদের অবসরের বয়স সীমা বাড়ানোর জন্য মন্ত্রণালয়কে আইন মন্ত্রণালয়সহ অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়ানোর জন্য সুপারিশ করে এবং বিষয়টি নিয়ে কমিটি প্রধানমন্ত্রীর সাথে আলোচনা করে তাঁর দিক নির্দেশনা নেয়ার জন্য সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন প্রকল্প কমিটি কর্তৃক পরিদর্শনের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে কমিটি সুপারিশ করে।
এছাড়া বৈঠকে জানানো হয়, দেশে সর্বমোট ২ লাখ ৩১ হাজার ২১৬ হেক্টর লবণক্ত জমিতে আবাদ হয় এর মধ্যে ধান আবাদ হয় ১ লাখ ৯৭ হাজার ৫১৮ হেক্টর জমিতে এবং গম উৎপাদন হয় ৮ হাজার ৬১৫ হেক্টর জমিতে।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
#
সাব্বির/নুসরাত/রফিকুল/শামীম/২০১৭/১৫৫৬ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২০১
নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ বিশ্বে এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত
-স্পিকার
ঢাকা, ৬ মাঘ (১৯ জানুয়ারি) :
বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার ও সিপিএ নির্বাহী কমিটির চেয়ারপার্সন ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ আজ বিশ্বে এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। তিনি বলেন, নারীর ক্ষমতায়নে নারী শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম।
আজ ইউনিভার্সিটি অভ্ উইমেন্স ফেডারেশন কলেজের সুবর্ণ জয়ন্তী উদ্যাপন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে এ কথা বলেন।
স্পিকার বলেন, দেশের সুষম ও টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হলে নারী শিক্ষার প্রসারের কোন বিকল্প নেই। তিনি বলেন, বর্তমান সরকার বছরের প্রথম দিনে বিনামূল্যে শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দেওয়া, ঝরে পড়া রোধে পদক্ষেপ গ্রহণ, বৃত্তি ও উপবৃত্তি প্রদান এবং শিক্ষাট্রাষ্ট গঠনের মাধ্যমে প্রণোদনা দিয়ে যাচ্ছে যা শিক্ষার উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে।
তিনি আরো বলেন, ১৯৬৫ সালে প্রতিষ্ঠিত ইউনিভার্সিটি উইমেন্স ফেডারেশন কলেজ নারী শিক্ষা বিস্তারের ক্ষেত্রে একটি ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানের কৃতি শিক্ষার্থীরা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে মেধা ও যোগ্যতার স্বাক্ষর এবং দেশ ও জাতির উন্নয়নে ভূমিকা রেখে চলেছে। তিনি বর্তমান শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলেন ছাত্র জীবন, জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান অধ্যায়। ছাত্র জীবনকে জ্ঞান অর্জন ও নিজেকে প্রতিষ্ঠার কাজে লাগাতে হবে। জ্ঞান চ