তথ্যবিবরণী নম্বর : ১২৫৭
সাম্প্রদায়িক ও যুদ্ধাপরাধীদের দোসর দমন হোক বাংলা নববর্ষের প্রতিজ্ঞা
--তথ্যমন্ত্রী
ঢাকা, (২ বৈশাখ) ১৫ এপ্রিল:
তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, সাম্প্রদায়িক অপশক্তি ও যুদ্ধাপরাধীদের দোসরদের দমনই হোক বাংলা নববর্ষের প্রতিজ্ঞা।
মন্ত্রী আজ ঢাকায় দয়াগঞ্জ শিবমন্দিরে মন্দির পরিষদ আয়োজিত নববর্ষ প্রীতি সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশকে নিজস্ব সংস্কৃতির পথে এগিয়ে নিতে এসকল অপশক্তি দমনের বিকল্প নেই।
বিকেলে জাতীয় জাদুঘর মিলনায়তনে নড়াইল জেলা সমিতির নবনির্বাচিত কার্যনির্বাহী পরিষদের অভিষেক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তথ্যমন্ত্রী নড়াইল জেলার উন্নয়নে উত্থাপিত দাবিগুলো নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সাথে আলোচনা করবেন বলে জানান।
নড়াইল জেলা সমিতির নবনির্বাচিত সভাপতি মো. শহীদুল ইসলামের সভাপতিত্ব অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে সংসদ সদস্য ফজিলাতুন নেসা বাপ্পি, সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক লে. কর্ণেল (অব.) সৈয়দ হাসান ইকবাল এবং সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম আকতার হোসেন রাঙা বক্তৃতা করেন।
এর আগে সকালে ঢাকায় হোটেল সোনারগাঁওয়ে লায়ন্স ক্লাবস ইন্টারন্যাশনালের ৩১৫ এ১ ডিস্ট্রিক্ট এর একুশতম বর্ষসম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী লায়নদের নিজস্ব সংস্কৃতি আর আনন্দের রূপকার হিসেবে ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান।
#
আকরাম/মাহমুদ/নবী/মোশারফ/সেলিম/২০১৬/২২৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১২৫৬
সরকার দেশে আর্থসামাজিক উন্নয়নের লড়্গ্যে যুগানত্মকারী পদড়্গেপ গ্রহণ করেছে
-- পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
রাজশাহী, (২ বৈশাখ) ১৫ এপ্রিল:
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যোগ্য নেতৃত্বে দেশের তৃণমূল পর্যায়ে বিদ্যুতের আলো পৌঁছে দেয়া সম্ভব হয়েছে। তিনি বলেন, আজ থেকে বাঘা উপজেলার পাকুরিয়া ইউনিয়নের কিশোরপুর ও আলাইপুর গ্রামে শতভাগ বিদ্যুৎ সরবরাহ করা সম্ভব হয়েছে।
প্রতিমন্ত্রী আজ রাজশাহী জেলার বাঘা উপজেলার পাকুরিয়ার ইউনিয়নের কিশোরপুর ও আলাইপুর গ্রামে নতুন বিদ্যুৎ সংযোগের উদ্বোধন করেন।
এ কর্মসূচির আওতায় পাকুরিয়া ইউনিয়নের পাকুরিয়া, কিশোরপুর, আলাইপুর, বাজুবাঘা ও চন্ডীপুর গ্রামের ১৭৬টি আবাসিক, ৩টি বাণিজ্যিক ও ৪টি দাতব্য প্রতিষ্ঠানসহ মোট ১৮৩টি বিদ্যুতের নতুন সংযোগ প্রদান করা হয়। এতে ৫০ লাখ টাকা ব্যয়ে দুই দশমিক ৫০ কিলোমিটার বিতরণ লাইন নির্মাণ এবং ৯টি ট্রান্সফরমার স'াপন করা হয়েছে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, এ পর্যনত্ম সরকার দেশে আর্থসামাজিক উন্নয়নের লড়্গ্যে যুগানত্মকারী পদড়্গেপ গ্রহণ করেছে। তিনি বলেন, বিএনপির আমলে দেশে বিদ্যুতের উৎপাদন ছিল মাত্র তিন হাজার মেগাওয়াট তা বাড়িয়ে বর্তমান সরকার ১৪ হাজার মেগাওয়াটে বৃদ্ধি করেছে। এখন আর বিদ্যুতের লোডশেডিং নেই। এছাড়াও নতুন নতুন বিদ্যুুুুুুুুৎ সংযোগ দেয়া হচ্ছে। বাংলাদেশকে নিয়ে একটি মহল দেশে বিদেশে নানা প্রকার অপপ্রচার চালিয়ে দেশের ড়্গতি করতে চাইছে।
অনুষ্ঠানে নাটোর পলস্নী বিদ্যুৎ-২ এর জেনারেল ম্যানেজার নিতাইকুমার সরকার, বাঘা উপজেলা নির্বাহী অফিসার হামিদুল হক এবং বাঘা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম বাবুল উপসি'ত ছিলেন।
পরে প্রতিমন্ত্রী আড়ানী পৌরসভার নবনির্বাচিত মেয়র ও কাউন্সিলরবৃন্দের নাগরিক সংবর্ধনা, পুরস্কার বিতরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন।
#
হালিম/মাহমুদ/নবী/মোশারফ/সেলিম/২০১৬/২২৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১২৫৫
নয়াদিলিস্নর বাংলাদেশ হাইকমিশনে বাংলা নববর্ষ পালিত
নয়াদিলিস্ন (ভারত), ১৫ এপ্রিল:
নয়াদিলিস্নর বাংলাদেশ হাইকমিশন এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বাংলা নববর্ষ ১৪২৩ বরণ করেছে। বর্ষবরণের এ আয়োজনে যোগদান করেন বিপুল সংখ্যক অতিথি।
বাংলাদেশের পরিবেশ ও বন মন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপসি'ত ছিলেন। তিনি নয়াদিলিস্নতে অনুষ্ঠানরত তৃতীয় এশিয়ান মন্ত্রিপর্যায়ের বাঘ সংরক্ষণ সম্মেলনে অংশগ্রহণের জন্য ভারতে সরকারি সফরে আছেন।
ভারতে বাংলাদেশ হাইকমিশনার সৈয়দ মোয়াজ্জেম আলী অনুষ্ঠানে অতিথিদের স্বাগত জানান। আবহমান বাংলার মানুষের জীবন ও জীবিকা, আচার অনুষ্ঠানের সাথে বাংলা নববর্ষের নিবিড় যোগসূত্রের কথা উলেস্নখ করে হাইকমিশনার বর্ষবরণের এই বাঙালি সংস্কৃতি ও চেতনার আলোয় উজ্জীবিত হয়ে নতুন দিনের বাংলাদেশ গড়তে এবং বাঙালি সংস্কৃতিকে বিশ্বব্যাপী তুলে ধরতে সবার প্রতি আহ্বান জানান। সভাপতির বক্তৃতায় তিনি বলেন, ষাটের দশকে বাংলা নববর্ষ উদযাপনের মাধ্যমেই বাঙালি জাতীয়তাবোধের সূচনা হয় যা পরবর্তীতে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে পূর্ণতা লাভ করে।
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের শুরম্নতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সদস্যবৃন্দ সমবেত কণ্ঠে ‘এসো হে বৈশাখ এসো এসো’ গানটি পরিবেশন করেন। এরপর নয়াদিলিস্নস' বাঙালি শিল্পীদের সমন্বয়ে গঠিত আহাং শিল্পী গোষ্ঠীর গান, কবিতা, নাচ ও সুরের মূর্ছনায় পরিবেশিত মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সমবেত সকলের প্রশংসা অর্জন করে।
#
মাহমুদ/নবী/মোশারফ/সেলিম/২০১৬/২০৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১২৫৪
প্রযুক্তিজ্ঞানসম্পন্ন জাতি গঠনে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
---ভূমিমন্ত্রী
ঈশ্বরদী (পাবনা), ২ বৈশাখ (১৫ এপ্রিল) :
ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার প্রযুক্তিজ্ঞানসম্পন্ন আধুনিক জাতি গঠনের অঙ্গীকার বাস্তবায়নে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন।
শুক্রবার ঈশ^রদী গোকুলনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দোতলা নতুন ভবন উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভূমিমন্ত্রী একথা বলেন।
মন্ত্রী আরো বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার সারাদেশে অসংখ্য বেসরকারি বিদ্যালয়কে জাতীয়করণ করে ছাত্রছাত্রীদের পড়াশোনার মানকে উন্নীত করেছেন। ছাত্রছাত্রীদের মেধা ও শ্রমকে বিকশিত করার জন্য সরকার সুন্দর, মনোরম ও আধুনিক পরিবেশে বিদ্যালয়ের ভবনগুলো নির্মাণ করছে। তিনি বলেন, আজকের শিশু, কিশোর ও যুবদের প্রযুক্তিজ্ঞানসম্পন্ন মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে পারলে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়া সম্ভব হবে। পরে মন্ত্রী ছলিমপুর ইউনিয়নের ছলিমপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দোতলা ভবন উদ্বোধন করেন। মন্ত্রী ছাত্রছাত্রীদের মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করার আহ্বান জানান। তিনি বিদ্যালয়ের আঙিনায় ফুলের বাগান করার জন্য স্কুল কর্তৃপক্ষকে পরামর্শ দেন।
ঈশ^রদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাকিল মাহমুদের সভাপতিত্বে এসময় অন্যান্যের মধ্যে ঈশ^রদী উপজেলা চেয়ারম্যান মখলেছুর রহমান, উপজেলা শিক্ষা অফিসার কানিজ ফাতেমা, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মাহজেবিন শিরীন পিয়া, ঈশ^রদী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আনিসুন্নবী বিশ^াস, উপজেলা প্রকৌশলী রুমেল হায়দার উপস্থিত ছিলেন।
#
রেজুয়ান/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৬/১৯২৬ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১২৫৩
কলম্বোয় বাংলাদেশ হাইকমিশনে বাংলা নববর্ষ পালিত
কলম্বো (শ্রীলঙ্কা), ১৫ এপ্রিল:
যথাযোগ্য উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে গতকাল কলম্বোয় বাংলাদেশ হাইকমিশনে বাংলা নববর্ষ উদ্যাপন করা হয়। দিবসটি পালন উপলড়্গে দূতাবাস প্রাঙ্গণে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। শ্রীলংকায় বসবাসকারী প্রবাসী বাংলাদেশিসহ মিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ রকমারি পোশাক পরে সপরিবারে অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।
এ উপলড়্গে গৃহীত কর্মসূচির প্রধান আকর্ষণ ছিল সন্ধ্যায় আয়োজিত একটি মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এতে একক ও সমবেত সংগীত, কবিতা আবৃত্তি, বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী ও সমকালীন পোশাক প্রদর্শনী স্থান লাভ করে। হাইকমিশনার তারিক আহসান স্বাগত বক্তব্যে সবাইকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানান। তিনি উলেস্নখ করেন যে, বৈশাখের উত্তাপ আর ঝড়-ঝঞ্ঝা পুরোনোকে ভেঙে নতুনকে সৃষ্টি করার শক্তির প্রতীক। তিনি বলেন, বাঙালির নতুন বছরে জীবনকে আরো সুন্দর করে গড়ে তোলার সংকল্প গ্রহণে এটিই উপযুক্ত সময়।
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানশেষে চিত্তাকর্ষক আঙ্গিকে উপস্থাপিত হয় ঐতিহ্যবাহী ও খাঁটি বাংলাদেশি রান্নায় প্রসত্মুতকৃত নৈশভোজ। এ খাবার পরিবেশিত হয় বাংলা সংগীতের আবহে আর বাংলাদেশি হসত্মশিল্প সামগ্রী দ্বারা সজ্জিত পরিবেশে।
#
মাহমুদ/নবী/মোশারফ/সেলিম/২০১৬/১৮৪৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১২৫২
জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে নববর্ষ উদ্যাপন
নিউইয়র্ক (যুক্তরাষ্ট্র), ১৫ এপ্রিল:
বাঙালির প্রাণের উৎসব নববর্ষ গতকাল জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে উদ্যাপিত হয়। এ উপলড়্গে দেশের ঢাক-ঢোল-একতারা, তালপাতার পাখা, নকশী কাঁথা, আল্পনা, নানা বর্ণের ব্যানার-ফেস্টুন-বেলুন দিয়ে বর্ণিল করে তোলা হয় মিশনের বঙ্গবন্ধু অডিটরিয়ামকে।
নববর্ষ উদযাপন উপলড়্গে বিকেলে অভ্যর্থনার আয়োজন করা হয়। স্থায়ী প্রতিনিধি মাসুদ বিন মোমেন বিদেশি অতিথিদের স্বাগত জানান। বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকরাও বর্ণিল পোশাকে বাঙালির নববর্ষের সাথে একাত্ম হন। বাঙালি সংস্কৃতিতে এক নতুন মাত্রা যুক্ত করেন। প্রবাসী বাঙালিরাও রং-বেরংয়ের দেশীয় পোশাক পরে যোগ দেন উৎসবে। বিচিত্র রং এর সমাহারে ভিন্ন আমেজ এনে দেয় পুরো আয়োজনে।
বহুমাত্রিক পরিবেশে অনুষ্ঠান সূচিত হয় জামদানি শাড়ি ও পায়জামা পাঞ্জাবি পরিহিত পঞ্চাশ জন বিদেশি নারী পুরম্নষের সমন্বয়ে গঠিত শ্রীচিন্ময় গ্রম্নপের গাওয়া ‘এসো হে বৈশাখ’ সঙ্গীতের মধ্য দিয়ে। নিউজার্সির সৃষ্টি একাডেমির শিল্পীরা বিভিন্ন ঋতুকে স্বাগত জানিয়ে সঙ্গীত ও নৃত্য পরিবেশন করেন। লালনগীতি, নজরম্নলগীতি এবং ভাওয়াইয়া সব ধরনের সঙ্গীত দর্শকদের মুগ্ধ করে।
স্থায়ী মিশনের এবারের নববর্ষ উদযাপনের প্রতিপাদ্য ছিল ‘মাল্টি এথনিক, মাল্টি কালচারাল, মাল্টি রিলিজিয়াস বাংলাদেশ’। এর মাধ্যমে অসাম্প্রদায়িক বাঙালি জাতির গৌরবময় ইতিহাস ও ঐতিহ্য তুলে ধরা হয়। এর অংশ হিসেবে চাকমা ও মারমা শিল্পীরা সঙ্গীত ও নৃত্য পরিবেশন করেন।
বিদেশি অতিথিদেরকে মিশনের কর্মকর্তা কর্মচারীদের ঘরে তৈরি পিঠা-পুলি-পায়েস, ভাত-মাছ তরকারি দিয়ে আপ্যায়িত করা হয়।
অনুষ্ঠানে নিউইয়র্ক সফররত স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক উপস্থিত ছিলেন।
স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমাদের ভাষা ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য আমাদের গর্ব। এই গর্ব অড়্গুণ্ন রেখে নিজের পায়ে দাঁড়ানোর লড়্গ্যে ১৯৭১ সালে মাত্র নয় মাসে ৩০ লাখ বাঙালির প্রাণের বিনিময়ে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছি। বাঙালি জাতির এ আনন্দের দিনে তিনি সকলকে নববর্ষের শুভেচ্ছা জানান।
অনুষ্ঠানের শেষ ভাগে স্থায়ী প্রতিনিধি বলেন, এই অসাম্প্রদায়িক ও সার্বজনীন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশনের মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতির গৌরবময় ঐতিহ্য তুলে ধরা হয়েছে।
#
মাহমুদ/নবী/মোশারফ/সেলিম/২০১৬/১৮২০ ঘণ্টা
Handout Number: 1251
Bangladesh Foreign Minister attends 13th OIC Summit
Istambul (Turkey), 15 April:
Foreign Minister Abul Hassan Mahmood Ali has taken part in the 13th OIC Summit Conference as the leader of Bangladesh delegation. The conference at Summit level started yesterday in Istanbul with Heads of State, Government and their representatives with participation of around thirty Heads of States and Governments and Foreign Ministers from more than twenty countries. Earlier on 12-13 April, the Bangladesh Foreign Minister attended the OIC Council of Foreign Ministers Meeting Preparatory to the Summit. Representatives of OIC observers and a large number of OIC institutions and subsidiary organs have also attended the Conference.
The theme of the Summit Conference is 'Unity and Solidarity for Justice and Peace' which reflects the context of the turbulent times the Muslim world is passing through and daunting challenges the Ummah is facing. Internal conflicts and fratricidal civil wars, sectarianism, terrorism and violent extremism, Islamophobia, humanitarian and natural disasters, regression of the Muslim society, problem of Palestine, poverty, issues of development and OIC ten year Program of Action have figured prominently in the Conference discussions.
The leaders of the Islamic world stressed unity and solidarity to address challenges facing the Ummah. They have agreed to work for joint Islamic action which the OIC would pursue for the next three years. Towards that end the leaders under the new chairmanship of Turkish President Recep Tayyip Erdoğan have adopted several outcome documents of the Summit namely-Resolution on Palestine, OIC 2025: Programme of Action, Final Communique and the Istanbul Declaration.
Bangladesh Foreign Minister has delivered a statement today (15 April) on behalf of Prime Minister Sheikh Hasina, who was scheduled to address the conference. In the statement, Prime Minister Sheikh Hasina underscored the need for unity of the Ummah and its pursuit of the great Islamic values of fraternity, justice and inclusion. She referred to Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman’s call for unity and solidarity within the Muslim Ummah made during the 2nd OIC Summit in 1974. She reiterated “zero tolerance” policy to terrorism and violent extremism, emphasized on criminalizing Islamophobia and using interfaith dialogue to stem it. She suggested creation of an OIC mechanism/initiative to settle internal differences within the OIC; she stressed on developing an OIC humanitarian mechanism and OIC support for frontline battle against climate change impacts. She called for collective action for eradication of poverty through implementation of OIC-2025 Program of Action. She also underscored implementation of OIC preferential and free trade arrangements on a fast track basis. She called for settlement of Palestinian problem and joined other leaders for working together in solidarity with the Muslim minorities including the Rohingas.
Earlier on 12 April Bangladesh Foreign Minister attended a meeting of the OIC Ministerial Contact Group on Rohingya Muslim Minority of Myanmar and discussed within the group the course of action ahead and plan of engagement with the new Government in Myanmar.
Bangladesh delegation under the leadership of Foreign Minister played active role in the Summit and made substantive contribution in the outcome documents of the Summit.
#
Khaleda/Mahmud/Mosharaf/Selim/2016/1700 Hrs
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১২৫০
লোকসংস্কৃতি মানুষের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান
----পর্যটনমন্ত্রী
রাজশাহী, ২ বৈশাখ (১৫ এপ্রিল) :
বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বলেছেন, লোকসংস্কৃতি মানুষের জীবনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। লোকসাহিত্য আমাদের ইতিহাস ও ্ঐতিহ্যের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত ।
পর্যটনমন্ত্রী আজ রাজশাহী বিশ^বিদ্যালয়ের কাজী নজরুল ইসলাম মিলনায়তনে দ’ুদিনব্যাপী আয়োজিত আন্তর্জাতিক ফোকলোর সম্মেলন ও অ্যালামনাই মিলনমেলায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন। সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশা এ সময় তাঁর সাথে ছিলেন।
রাশেদ খান মেনন বলেন, বিশ্বায়নের এ যুগে আমাদের জীবন থেকে অনেক কিছু হারিয়ে যাচ্ছে। তাই নিজেদের স্বার্থে নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষায় শিকড়ের খোঁজ করা দরকার । বর্তমান সরকার এ লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। পর্যটন কর্পোরেশন এ লক্ষ্য বাস্তবায়নে ইতোমধ্যে বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। পর্যটনে নিযুক্ত গাইডরা পর্যটকদের পুরাকীর্তি ও দর্শনীয় স্থানগুলোর সাথে পরিচয় করিয়ে দেবার পাশাপাশি এর লোকসাহিত্যের বর্ণনাও করছে। এতে করে পর্যটকদের মধ্যে এদেশীয় সংস্কৃতির প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি হচ্ছে এবং পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সাথে আমাদের কূটনৈতিক সম্পর্ক সুদৃঢ় হচ্ছে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মুহম্মদ মিজানউদ্দিন এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন নর্থ বেঙ্গল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ড. আবদুল খালেক। অনুষ্ঠানে কলকাতার রবীন্দ্র ভারতী বিশ^বিদ্যালয়ের প্রফেসর এমেরিটাস বরুণকুমার চক্রবর্তী মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন। উত্তরা ইউনিভার্সিটির উপউপাচার্য প্রফেসর ইয়াসমীন আরা লেখা, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের অধিকর্তা প্রফেসর নীলুফার সুলতানা ও ফোকলোর বিভাগের সভাপতি প্রফেসর মোর্বারা সিদ্দিকা এবং জাপানের মানবতাবাদী লেখক ও লালন গবেষক নাওমি ওয়াতানারে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
#
নাফেয়ালা/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৬/১৭১৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর :১২৪৯
বিষমুক্ত খাদ্য উৎপাদনে কৃষকদের এগিয়ে আসতে হবে
---মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী
ডুমুরিয়া ( খুলনা), ২ বৈশাখ (১৫ এপ্রিল) :
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ বলেছেন, কৃষি এদেশের অর্থনীতির মূল চালিকা শক্তি। বর্তমান সরকার কৃষিবান্ধব সরকার। এ সরকার কৃষকদের ভাগ্যোন্নয়নে ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। বিষমুক্ত খাদ্য উৎপাদনে কৃষকদের এগিয়ে আসতে হবে।
তিনি আজ সকালে খুলনায় ডুমুরিয়া উপজেলা পরিষদ চত্বরে উপজেলা প্রশাসন এবং কৃষি অফিস আয়োজিত ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও রাসায়নিক সার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ধান, সবজি, মাছ এবং ফলমূল উৎপাদনে ডুমুরিয়া উপজেলা অবদান রেখে চলছে। কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি করতে সরকার কৃষকদের বিনামূল্যে সার, বীজ ও কৃষি উপকরণসহ বিভিন্ন রকম ভরতুকি প্রদান করে যাচ্ছে। এর ফলে দেশ কৃষিতে ব্যাপক সফলতা আর্জন করছে। তিনি বলেন, দেশের ১৬ কোটি মানুষের খাদ্যের চাহিদা মিটিয়ে সরকার বিশ্ববাজারে খাদ্যশস্য রফতানি করে যাচ্ছে। বাংলাদেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করছে এবং বাংলাদেশ উন্নয়নে রোলমডেল।
ডুমুরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিফাত মেহনাজ-এর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন উপপরিচালক এবং প্রকল্প পরিচালক তাহমিনা বেগম, কৃষি সম্পসারণ অধিদপ্তর খুলনার অতিরিক্ত পরিচালক (দায়িত্বপ্রাপ্ত) মো. আবদুল লতিফ, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. খান আলী মুনসুর, প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা পঙ্কজ কান্তি মজুমদার, খর্ণিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান দিদারুল ইসলাম দিদার, ডুমুরিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সহসভাপতি শাহ নেওয়াজ হোসেন জোয়াদ্দার এবং খুলনা বিএডিসি’র উপপরিচালক (বীজ) মো. লিয়াকত আলী।
পরে প্রতিমন্ত্রী ৭শ ৫০ জন ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের মাঝে ৩৬ মেট্রিক টন বীজ ও রাসায়নিক সার বিতরণ করেন।
#
সুলতান/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৬/১৭০৫ ঘণ্টা