তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৯৯০
বাংলাদেশের মানবিক সহায়তা ব্যবস্থা প্রশংসিত
ঢাকা, ২ কার্তিক (১৮ অক্টোবর) :
বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ, কোভিড-১৯ মহামারি এবং বছরের অন্যান্য সময়ে চলমান বাংলাদেশের মানবিক সহায়তা ব্যবস্থার ভূয়সী প্রশংসা করা হয়েছে। আজ ‘দক্ষিণ এশিয়ায় মানবিক সহায়তা ব্যবস্থার শক্তিশালীকরণ’ শীর্ষক এক অনলাইন সেমিনারে বাংলাদেশের মানবিক সহায়তা ব্যবস্থা প্রশংসিত হয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিষয়ে ৫ম কংগ্রেসে প্রি-ইভেন্ট হিসেবে এ ওয়েবিনার আয়োজন করা হয়। উক্ত সেমিনারে বাংলাদেশ, ভারত, শ্রীলংকা এবং যুক্তরাজ্যের বক্তাগণ বক্তব্য প্রদান করেন। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মোহসীন দেশের মানবিক সহায়তা ব্যবস্থা নিয়ে বক্তব্য রাখেন।
সেমিনারে বক্তাগণ বলপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমার নাগরিকদের আশ্রয় দেওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশংসা করেন। একইসঙ্গে কোভিড-১৯ মহামারিতে দেশের জনগণকে নগদ টাকা ও মানবিক সহায়তা প্রদানের বিষয়টিও প্রশংসিত হয়। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের ঘূর্ণিঝড় ও বন্যাসহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগের সন্ধান, উদ্ধার ও পুনর্বাসন কার্যক্রম বাস্তবায়নের বিষয়টিও আলোচনায় ওঠে আসে।
ত্রাণ সচিব বলেন, এ মন্ত্রণালয় কর্তৃক বিভিন্ন সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় মানবিক সহায়তা হিসেবে ভিজিএফ, ইজিপিপি, জিআর (ক্যাশ), জিআর (চাল) এবং শুকনা খাবার সরবরাহ করা হচ্ছে। এছাড়াও সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগ সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় নগদ সহায়তা ও ভাতা প্রদান করে থাকে বলে সচিব উল্লেখ করেন।
স্বাধীনতার অব্যবহিত পরেই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কার্যক্রমকে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে শক্তিশালীকরণের লক্ষ্যে ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠা করেন। যার ফলশ্রুতিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিক-নির্দেশনায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ আজ বিশ্বে রোল মডেল।
এ সেমিনারে ভারতের জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের সদস্য ড. কৃষ্ণ বৎস, শ্রীলংকার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কেন্দ্রের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল (অবঃ) সুধান্ত রানাঘিংথে, ভারতের অল ইন্ডিয়া ডিজাস্টার মিটিগেশন ইনস্টিটিউটের ডাইরেক্টর মিহির ভাট এবং লন্ডনের হিউম্যানিটেরিয়ান এ্যাকশন এন্ড ক্লাইমেট চেঞ্জ-এর প্রিন্সিপাল পল নক্স ক্লার্ক বক্তব্য প্রদান করেন।
#
সেলিম/পাশা/নাইচ/সাহেলা/মোশারফ/জয়নুল/২০২১/২২৪০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৯৮৯
শেখ রাসেলকে হত্যা করে খুনিরা মানবতাকে হত্যা করেছে
---মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ২ কার্তিক (১৮ অক্টোবর) :
মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা বলেছেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীরা পরাজয়ের গ্লানি মোচন করার জন্য বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে। খুনিরা চেয়েছিল বঙ্গবন্ধু পরিবারের কোনো সদস্যের নেতৃত্বে যেন বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ঘুরে দাঁড়াতে না পারে। শহিদ শেখ রাসেলকে হত্যা করে খুনিরা মানবতাকে হত্যা করেছে। আত্মস্বীকৃত খুনিরা শিশু রাসেলকে হত্যার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর উত্তরাধিকার নিশ্চিহ্ন করতে চেয়েছিল। কিন্তু খুনিরা তা পারেনি। বাংলাদেশ ও বিশ্বের কোটি কোটি শিশু, কিশোর ও তরুণ বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বুকে ধারণ করে বিকশিত হচ্ছে। স্বাধীনতাবিরোধী ও ষড়যন্ত্রকারীদের সকল চেষ্টা ব্যর্থ করে বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল'।
প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা আরো বলেন, শেখ রাসেল ছিল জাতির পিতার পরিবারের সকলের চোখের মনি। সে তার সরলতা, উদারতা, মানবিকতা ও শিশু বয়সের নেতৃত্বের সুগুণাবলি দ্বারা সকলের হৃদয়ের মনিকোঠায় স্থান করে নিয়েছিল।
প্রতিমন্ত্রী ইন্দিরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত শিশুদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘তোমরা মানবিক মানুষ হও। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বুকে ধারণ করে সুনাগরিক হিসেবে গড়ে উঠো’।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠপুত্র শেখ রাসেলের জন্মদিন “শেখ রাসেল দিবস ২০২১” উদযাপন উপলক্ষ্যে আজ ঢাকায় বাংলাদেশ শিশু একাডেমি অডিটোরিয়ামে আলোচনাসভা, পুরস্কার বিতরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা এ কথা বলেন।
বাংলাদেশ শিশু একাডেমির চেয়ারম্যান লাকী ইনামের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ সায়েদুল ইসলাম। স্বাগত বক্তব্য দেন শিশু একাডেমির মহাপরিচালক জ্যোতি লাল কুরী।
#
আলমগীর/পাশা/নাইচ/সাহেলা/রফিকুল/আব্বাস/২০২১/২২:১০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৯৮৮
বাংলাদেশ হাইকমিশন প্রিটোরিয়ায় শেখ রাসেলের জন্মদিন পালন
প্রিটোরিয়া (১৮ অক্টোবর) :
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠপুত্র শহিদ শেখ রাসেলের ৫৮তম জন্মদিন দক্ষিণ আফ্রিকাস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশন যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করেছে ‘শেখ রাসেল দিবস‘। শেখ রাসেলের প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সূচনা করেন হাইকমিশনার নুরে হেলাল সাইফুর রহমান।
পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত ও মোনাজাতের পর দিবসটি উপলক্ষ্যে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত বাণী পাঠ করেন হাইকমিশনের কর্মকর্তাবৃন্দ। শেখ রাসেল এর ওপর নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনীর পর হাইকমিশনারের পরিচালনায় উন্মুক্ত আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন প্রবাসী বাংলাদেশিগণ। তারা শিশু শেখ রাসেলের চরিত্রের কোমল ও মায়াময় দিকটি তুলে ধরেন এবং পিতা-মাতা ও পরিবারের অন্য সদস্যদের সাথে তার নির্মম হত্যাকাণ্ডের প্রতি তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন ও তাদের রুহের মাগফেরাত কামনা করেন। হাইকমিশনার তার সমাপনী বক্তব্যে বলেন, শেখ রাসেল বেঁচে থাকলে হয়তো বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে এক অমিত সম্ভাবনাময় নেতৃত্বের আবির্ভাব হতো।
এ উপলক্ষ্যে হাইকমিশন প্রাঙ্গণে একটি চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত বাংলাদেশি কমিউনিটির সদস্যবৃন্দ হাইকমিশনারের সাথে কেক কাটায়ও অংশগ্রহণ করেন। দিবসটি উপলক্ষ্যে ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আয়োজিত বিশেষ অনুষ্ঠানে অনলাইনে যুক্ত হয় উপস্থিত প্রবাসীগণ।
#
খালেদা/পাশা/নাইচ/সাহেলা/মোশারফ/জয়নুল/২০২১/২২৪০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৯৮৭
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনে শেখ রাসেল দিবস উদ্যাপন
ঢাকা, ২ কার্তিক (১৮ অক্টোবর) :
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের প্রধান কার্যালয়ের ড. আনোয়ার হোসেন অডিটোরিয়ামে আজ এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। কোভিড-১৯ এর বিষয়টি বিবেচনা করে স্বাস্থ্য বিধি ও সামাজিক দূরত্ব এবং এ সংক্রান্ত সরকারের অন্যান্য নির্দেশনা মেনে সংক্ষিপ্ত আকারে অনুষ্ঠানটি আয়োজন করা হয়। উক্ত অনুষ্ঠানের শুরুতে শেখ রাসেলসহ ১৫ আগস্টের সকল শহিদের জন্য মোনাজাত করা হয়। অনুষ্ঠানে শেখ রাসেল দিবস উপলক্ষে থিম সংগীত এবং শেখ রাসেলের ওপর নির্মিত অডিও-ভিজ্যুয়াল প্রদর্শন করা হয়। আলোচনা সভায় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন একই মন্ত্রণালয়ের সচিব জিয়াউল হাসান এনডিসি। উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মোঃ সানোয়ার হোসেন।
কবিতার স্বরচিত কবিতার মাধ্যমে মন্ত্রী শহিদ শেখ রাসেলের নির্মম হত্যাকান্ডের চিত্র এবং তাঁর দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়ের ভাব প্রকাশ করেন। মন্ত্রী শেখ রাসেলকে সকল শিশু প্রতীক হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, এই প্রতীককে বাঁচিয়ে রাখেতে হলে পৃথিবীর সকল শিশুকে বাঁচিয়ে রাখতে হবে। শেখ রাসেল দিবসে সকল শিশুর দুঃখ, বেদনা দূর করে তাদের নিরাপদ জীবনের নিশ্চয়তা প্রদান করাই হোক রাসেল দিবসের অঙ্গীকার।
উক্ত অনুষ্ঠানে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মোঃ সানোয়ার হোসেন এবং অন্য আলোচকবৃন্দ শেখ রাসেল এর জীবন ও সপরিবারে আত্মত্যাগের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে আলোচনা করেন যা উপস্থিত সকলের হৃদয় স্পর্শ করেছে।
আয়োজিত এ আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ, মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন সংস্থার প্রধানগণ, কমিশনের সদস্যবৃন্দ, কমিশনের সচিব, অর্থ উপদেষ্টা, বিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানীগণ, চিকিৎসক, প্রকৌশলী এবং বিভিন্ন কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
আলোচনা অনুষ্ঠান আয়োজনের পূর্বে আজ কমিশনের চেয়াম্যানের নেতৃত্বে কমিশনের সদস্যবৃন্দ, বিভিন্ন বিভাগের পরিচালকবৃন্দ এবং কর্মকর্তাগণ শেখ রাসেল এর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শেখ রাসেলের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এছাড়া শেখ রাসেল দিবস উপলক্ষ্যে সাভারস্থ পরমাণু শক্তি গবেষণা প্রতিষ্ঠান জামে মসজিদে মিলাদ মাহফিল ও পরমাণু শক্তি গবেষণা প্রতিষ্ঠান স্কুল অ্যান্ড কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে রচনা ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করে।
এছাড়া মন্ত্রী বাংলাদেশ শিল্প গবেষণা পরিষদ (বিসিএসআইআর) ও বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান নভোথিয়েটারে দু’টি পৃথক অনুরূপ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।
#
বিবেকানন্দ/পাশা/নাইচ/সাহেলা/মোশারফ/জয়নুল/২০২১/২২২০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৯৮৬
শিশু কিশোরদের কাছে শেখ রাসেলের মানবিক গুণ তুলে ধরার আহ্বান খাদ্যমন্ত্রীর
ঢাকা, ২ কার্তিক (১৮ অক্টোবর) :
শিশু কিশোরদের কাছে স্বাধীনতার সঠিক ইতিহাস, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও শেখ রাসেলের মানবিক গুণগুলো তুলে ধরার আহ্বান জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।
আজ খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলের ৫৮তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন,বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব ছিলেন একজন আদর্শ মা। শেখ রাসেলকে তিনি মানবিক গুণের অধিকারী হিসেবে গড়ে তোলেন--যার প্রমাণ ছোট্ট রাসেলের মধ্যে আমরা দেখতে পাই।
তিনি আরো বলেন, পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট নারী ও শিশু হত্যার ঘটনা পৃথিবীর ইতিহাসে ন্যক্কারজনক ঘটনা। স্বাধীনতা বিরোধী সেই অপশক্তির ষড়যন্ত্র এখনও শেষ হয়নি উল্লেখ করে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বার বার হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা এখনও থেমে নেই। এসময় তিনি স্বাধীনতা বিরোধী পরাজিত শক্তিকে প্রতিহত করার আহ্বান জানান।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে খাদ্য অধিদপ্তেরর মহাপরিচালক শেখ মুজিবর রহমান, নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুল কাইউম সরকার এবং অতিরিক্ত সচিব শাহ নেওয়াজ তালুকদার বক্তৃতা করেন। অনুষ্ঠানে মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে শহিদ শেখ রাসেলের রুহের মাগফিরাত ও দেশের অব্যাহত মঙ্গল কামনায় বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
পরে মন্ত্রী শেখ রাসেলের ৫৮তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে কেক কাটেন।
উল্লেখ্য,মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এ বছর থেকে শেখ রাসেলের জন্মদিন ‘শেখ রাসেল দিবস’ হিসেবে পালিত হচ্ছে। দিবসের প্রতিপাদ্য-‘শেখ রাসেল দীপ্ত জয়োল্লাস, অদম্য আত্মবিশ্বাস’।
শেখ রাসেল ১৯৬৪ সালের এই দিনে ধানমন্ডির ঐতিহাসিক ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু ভবনে জন্মগ্রহণ করেন । ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়। সেদিন অবুঝ শিশু রাসেলকেও হত্যা করে খুনিরা।
#
কামাল/পাশা/নাইচ/সাহেলা/রফিকুল/জয়নুল/২০২১/২১৩৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৯৮৫
শেখ রাসেলের মতো আর কোনো মৃত্যু দেখতে চাই না
--আইনমন্ত্রী
ঢাকা, ২ কার্তিক (১৮ অক্টোবর) :
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, আমরা সবসময় শান্তি ও ন্যায়বিচার চাই। শেখ রাসেলের মতো আর কোনো মৃত্যু দেখতে চাই না। শেখ রাসেলের মতো আর কোনো প্রতিভা জোর করে নিভিয়ে ফেলতে দিতে চাই না।
মন্ত্রী আজ ঢাকায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ‘শেখ রাসেল দিবস’ উপলক্ষ্যে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ আয়োজিত কনসার্ট ফর পিস এন্ড জাস্টিস অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন ।
মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর দীর্ঘদিন বিচারের বাণী নিভৃতে কেঁদেছে। এই হত্যাকাণ্ডের যাতে বিচার না হয় সেজন্য খুনির দল ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ নামক কুখ্যাত কালো আইন জারি করেছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৬ সালে এই কালো আইন বাতিল করে সাধারণ আদালতে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিচার শুরু করেছিলেন। কিন্তু এই বিচারের পথ মোটেই মসৃণ ছিল না। হাইকোর্টের সাতজন বিচারপতি আপিল শুনতে বিব্রতবোধ করেছিলেন।
তিনি বলেন, জিয়াউর রহমান খুনিদের বাঁচাতে বিদেশে বাংলাদেশ দূতাবাসে নিয়োগ দিয়েছিল। যে কারণে এখনো কয়েকজন খুনির মৃতুদণ্ড কার্যকর করা সম্ভব হয়নি। মন্ত্রী বলেন, খুনিরা যেখানেই পালিয়ে থাক তাদের দেশে এনে আদালতের রায় অবশ্যই কার্যকর করা হবে।
মন্ত্রী বলেন, শেখ রাসেল তাঁর স্বল্প জীবনে অনেক কিছুই রেখে গেছেন, যা সত্যিই অনুকরণীয় ও অনুপ্রেরণাদায়ক।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সিনিয়র সাংবাদিক অজয় দাশগুপ্ত বক্তৃতা করেন।
#
রেজাউল/পাশা/নাইচ/সাহেলা/রফিকুল/আব্বাস/২০২১/২১:৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৯৮৪
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় কর্তৃক যথাযথ মর্যাদায় শেখ রাসেল দিবস ২০২১ উদ্যাপিত
ঢাকা, ২ কার্তিক (১৮ অক্টোবর) :
আজ সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিবের কনিষ্ঠপুত্র ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অতি আদরের ছোট ভাই শহিদ শেখ রাসেলের ৫৮তম জন্মদিন। নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে গভীর শ্রদ্ধা আর অফুরন্ত ভালোবাসার সাথে যথাযথ মর্যাদায় দিবসটি উদ্যাপন করেছে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এবং এর আওতাধীন দপ্তর, সংস্থা ও দেশের বিভিন্ন ক্রীড়া ফেডারেশনসমূহ।
দিবসটি উদযাপনের শুরুতেই আজ যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোঃ আখতার হোসেনসহ অন্য কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়ে শহিদ শেখ রাসেলের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানান। এ সময়ে শহিদ শেখ রাসেলসহ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব ও ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে শাহাদতবরণকারী বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্যদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
প্রতিমন্ত্রী শহিদ শেখ রাসেল রোলার স্কেটিং ফেডারেশন আয়োজিত অনুষ্ঠানে যোগ দেন। অনুষ্ঠানে কিছু সময়ের জন্য প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে যুক্ত থেকে প্রধান অতিথির বক্তব্য প্রদান করেন এবং দিবসটি উদ্যাপন উপলক্ষ্যে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় কর্তৃক গৃহীত নানা কর্মসূচির প্রশাংসা করেন। শেখ রাসেল রোলার স্কেটিং কমপ্লেক্সে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী শিশু কিশোরদের সঙ্গে নিয়ে কেক কাটেন এবং ফেডারেশনের উদ্যোগে শেখ রাসেলকে নিয়ে প্রকাশিত "শেখ রাসেল : শৈশবে ঝরে যাওয়া ফুল" শীর্ষক বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেন।
প্রতিমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে শহিদ শেখ রাসেলকে অসময়ে ঝরে যাওয়া এক ফুটন্ত গোলাপ হিসেবে বর্ণনা করে তার বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করেন। তিনি তরুণ প্রজন্মকে শহিদ শেখ রাসেলের আদর্শে উজ্জীবীত হয়ে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনের উদাত্ত আহ্বান জানান। সিনিয়র সচিব মোঃ আখতার হোসেন বলেন, শহিদ শেখ রাসেলের মধ্যে ছোট্ট বয়সেই জাতির পিতার মানবিক গুনাবলী বিকশিত হয়েছিল। তিনি অত্যন্ত অতিথিপরায়ণ এবং পরোপকারী ছিলেন।
এছাড়াও প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর একটি হোটেলে শহিদ শেখ রাসেলের জন্মদিন উপলক্ষে বাংলাদেশ দাবা ফেডারেশন আয়োজিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ দাবা প্রতিযোগিতা শেখ রাসেল ইন্টারন্যাশনাল গ্রান্ডমাস্টার দাবা প্রতিযোগিতার শুভ উদ্বোধন করেন। এ প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশসহ ১৮টি দেশের ১০৪ জন খেলোয়াড় অংশগ্রহন করবে এবং মোট প্রাইজমানি ৫৫ হাজার মার্কিন ডলার।
#
আরিফ/পাশা/নাইচ/সাহেলা/মোশারফ/আব্বাস/২০২১/২১:৪৭ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৯৮৩
স্বাধীনতা বিরোধীচক্র বঙ্গবন্ধু ও শেখ রাসেলকে হত্যা করেছে
----প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ২ কার্তিক (১৮ অক্টোবর) :
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাকির হোসেন বলেছেন, যারা দেশের স্বাধীনতা চায়নি, দেশের সমৃদ্ধি ও অগ্রগতি পছন্দ করেনি সেই স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু, তাঁর পরিবারের সদস্যসহ শেখ রাসেলকে হত্যা করেছে। এই চক্র এখনও ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার করছে। এদের সম্পর্কে সবাইকে সজাগ ও সচেতন থাকতে হবে।
আজ ঢাকা পিটিআই প্রাঙ্গণে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর আয়োজিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলের ৫৭তম জন্মবার্ষিকীর আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, শেখ রাসেল সকল শিশুর প্রতিচ্ছবি। তার জীবন থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে দেশের
শিশু- কিশোরদের আগামী দিনের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে ওঠার দীক্ষা নিতে হবে যা দেশকে প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নের উন্নত বিশ্বের কাতারে নিয়ে যেতে কার্যকর ভূমিকা রাখবে।
#
তুহিন /পাশা/নাইচ/সাহেলা/রফিকুল/আব্বাস/২০২১/২১:৩৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৯৮২
শিশুদের প্রতি সদয় হলেই শেখ রাসেলের স্মৃতির প্রতি সম্মান জানানো হবে
--- সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব
ঢাকা, ২ কার্তিক (১৮ অক্টোবর) :
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র শহিদ শেখ রাসেলের ৫৮তম জন্মদিন এবং শেখ রাসেল দিবস উদ্যাপন উপলক্ষ্যে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সম্মেলন কক্ষে আজ এক আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব মোঃ নজরুল ইসলাম বলেন, শহিদ শেখ রাসেল ছিলেন মহানুভবতা, উদারতা ও সহনশীলতার প্রতীক। পিতার মতোই তিনি ছিলেন মানবিক গুণের অধিকারী। তিনি আরো বলেন, শিশুদের প্রতি সদয় হলেই শহিদ শেখ রাসেলের স্মৃতির প্রতি সম্মান জানানো হবে।
অনুষ্ঠানে মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং অধীনস্থ সংস্থাসমূহের প্রধানগণও বক্তব্য রাখেন।
#
ওয়ালিদ/পাশা/নাইচ/সাহেলা/রফিকুল/আব্বাস/২০২১/২০:৫০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৯৮১
সাম্প্রদায়িকতা দিয়ে বাংলাদেশকে আবার পেছনে টেনে ধরার চেষ্টা করা হচ্ছে
-- নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ২ কার্তিক (১৮ অক্টোবর) :
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহ্মুদ চৌধুরী বলেছেন, সাম্প্রদায়িক আঘাত দিয়ে বাংলাদেশকে দাবিয়ে রাখা যাবে না। তিনি বলেন, বাংলাদেশ যখন এগিয়ে যাচ্ছে, তখনই এই সাম্প্রদায়িকগোষ্ঠী আবার নতুনভাবে আঘাত হানছে। তারা মাথা নিচু করে, কুকুরের মতো লেজ গুটিয়ে আজকে চোরাগুপ্তা হামলা করছে। এইচোরাগুপ্তা হামলাও বন্ধ হয়ে যাবে। কারণ, বাংলাদেশের জনগণ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ।
প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্পোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) কার্যালয়ে ‘শেখ রাসেল দিবস’ ২০২১ উপলক্ষ্যে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
এর আগে প্রতিমন্ত্রী বিআইডব্লিউটিসি কার্যালয়ে শেখ রাসেলের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এবছর দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘শেখ রাসেল দীপ্ত জয়োল্লাস, অদম্য আত্মবিশ^াস’।
খালিদ মাহ্মুদ চৌধুরী বলেন, এই বাংলাদেশে হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্্িরস্টান সকল ধর্মের মানুষ সম্মিলিতভাবে মুক্তিযুদ্ধ করেছে। মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ মানুষ জীবন দিয়েছে। সম্মিলিতভাবে এখানে এই মুক্তিযুদ্ধ হয়েছে। সম্মিলিত রক্তের বিনিময়ে বাংলাদেশ একটি অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছিল। অসাম্প্রদায়িক চেতনার ভিত্তিতে সংবিধান রচিত হয়েছিল। তিনি বলেন, পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট যে জঘন্য ঘটনা, নির্মমতার যে মূল উদ্দেশ্য; মানুষ যত জানতে পারছে, ততই ওরা ঘৃণিত হচ্ছে। এরা নতুন প্রজন্মের কাছে আরো বেশি ঘৃণিত হবে। নতুন প্রজন্ম ইতিহাস জানছে, এই ইতিহাসতো জানতে দেয়া হয়নি। খুনি এবং অপরাধীদের পক্ষে ইতিহাস লেখা হয়েছিল। রাষ্ট্রযন্ত্রকে সেভাবেই ব্যবহার করা হয়েছিল।
পঁচাত্তরের নির্মম হত্যাকাণ্ড প্রসঙ্গে প্রতিমন্ত্রী বলেন, খুনিরা শেখ রাসেলের প্রতিভাকে ভয় পেয়েছিলো। কাজেই তাকেও রাখা যাবে না। শেখ রাসেলের এ বিষয়গুলো যত আলোচনা হবে, জিয়া, এরশাদ খালেদা জিয়ার কালো অধ্যায়গুলো মানুষ ততো জানতে পারবে। আজ পর্যন্ত এ খুনিরা বলে না, এ শিশুকে হত্যা করা অপরাধ ছিল। তারা এখন পর্যন্ত ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ড যারা ঘটিয়েছে, তাদের পক্ষাবলম্বন করে আসছে। এই রাসেল দিবস; এটাই হচ্ছে সবার অর্জন।
#
জাহাঙ্গীর/পাশা/নাইচ/সাহেলা/রফিকুল/জয়নুল/২০২১/২১৪০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৯৮০
জাতির পিতা ও তাঁর পরিবারকে রক্ষা করতে না পারা বাঙালি জাতির বড় ব্যর্থতা