তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৬৪৫
এ বছর সরকারি যাকাত ফান্ডের অর্থ ব্যয় হবে করোনা দুর্গতদের জন্য
ঢাকা, ২৪ বৈশাখ (৭ মে) :
সারাবিশ্বে করোনাভাইরাস এর প্রাদুর্ভাব মহামারী আকার ধারণ করেছে বাংলাদেশও তার বাইরে নয় এই মহামারির প্রাদুর্ভাব কমাতে সরকারি নির্দেশ মোতাবেক সকল মানুষের ঘরে থাকা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে ফলে বিভিন্ন শ্রেণিপেশার বিপুল জনগোষ্ঠী কর্মহীন ও রোজগারবিহীন অবস্থায় পতিত হয়েছে বিশেষ করে গরিব ও নিম্ন আয়ের অনেক মানুষ কর্মহীন হয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন ইতোমধ্যে সরকার অসহায়, দুস্থদের সহায়তায় বিভিন্ন কমর্সূচি হাতে নিয়েছে ও তাদের জন্য বিশেষ অর্থ বরাদ্দ ও ত্রাণের ব্যবস্থা করে যাচ্ছে এই সংকটকালীন পরিস্থিতিতে ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর পক্ষ থেকেও সরকারি যাকাত ফান্ডের অর্থ বর্তমান সংকটকালীন পরিস্থিতিতে যারা কর্মহীন হয়ে অসহায়, মানবেতর জীবন-যাপন করছেন তাদের কল্যাণে ব্যয় করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছ।
উল্লেখ্য, সরকারি যাকাত ফান্ডে প্রাপ্ত অর্থ সবসময় যথাযথভাবে ইসলামি শরিয়াহ মোতাবেক ব্যয় করা হয়ে থাকে এই অর্থ প্রতি বছর অসহায় দুস্থদের আত্মকর্মসংস্থান, শিশু হাসপাতালে চিকিৎসা কার্যক্রম, শিক্ষাবৃত্তি প্রদান, প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা, বৃক্ষরোপণ কার্যক্রম, প্রতিবন্ধীদের পুনর্বাসন, দুস্থ মহিলাদের সেলাই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমসহ বিভিন্ন জনকল্যাণমূলক কাজে ব্যয় করা হয়ে থাকে সরকারি যাকাত ফান্ডে জমাকৃত অর্থ আয়করমুক্ত।
যাকাত প্রদানে সক্ষম যে কেউ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের এই উদ্যোগের সাথে সামিল হতে পারেন তাই বর্তমান পরিস্থিতিতে সরকারি যাকাত ফান্ডে যাকাতের অর্থ প্রদান করে দেশের এই সংকটকালে আর্তমানবতার সেবায় এগিয়ে আসার জন্য দেশের বিত্তবান ও অবস্থাসম্পন্ন ব্যক্তিদের বিশেষভাবে অনুরোধ করা হচ্ছে আমরা বিশ্বাস করি, সকলের সমন্বিত উদ্যোগেই এই সংকট মোকাবিলা করা সম্ভব হবে।
#
আনিস/পাশা/সঞ্জীব/মাসুম/২০২০/১৭:৩৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৬৪৩
এক-তৃতীয়াংশ নাগরিক সরকারি সহায়তার আওতায়
-তথ্যমন্ত্রী
চট্টগ্রাম, ২৪ বৈশাখ (৭ মে) :
'বৈশ্বিক মহামারী করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে বহু দেশের তুলনায় বাংলাদেশ এখনো অনেকটা ভালো অবস্থানে থাকলেও সরকার বসে নেই, যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় সতর্কতার সাথে সমস্ত ব্যবস্থা নিচ্ছে', বলেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্মুদ।
আজ চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে করোনা প্রতিরোধে করণীয় সম্পর্কে জনপ্রতিনিধি ও বিভিন্ন অংশীজনের সাথে জেলা প্রশাসন আয়োজিত সমন্বয় সভা শেষে সভাপতির ব্রিফিংয়ে মন্ত্রী একথা বলেন।
বিশ্বে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়ার পর থেকেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে নানাবিধ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন, সে কারণেই পৃথিবীর অনেক দেশের তুলনায় আমাদের দেশের পরিস্থিতি এখনো অনেকটা ভালো উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, 'তাই বলে সরকার বসে নেই। কারণ আপনারা দেখতে পাচ্ছেন সংক্রমণ বাড়ছে এবং যেকোন পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। সেজন্য আমরা সবার সহযোগিতা নিয়ে কাজ করছি।'
মন্ত্রী বলেন, মানুষের জীবন রক্ষার পাশাপাশি সরকারকে মানুষের জীবিকাকেও রক্ষা করতে হয়, সেকারণে জীবন ও জীবিকা দুটোই রক্ষায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে, এক-তৃতীয়াংশের বেশি মানুষকে নানাভাবে সহায়তার আওতায় এনেছে। বৈশ্বিক এই দুর্যোগের সময় পৃথিবীর খুব বেশি দেশে এভাবে এক-তৃতীয়াংশ মানুষকে সরকারি সহায়তার আওতায় আনা হয়নি, জানান তিনি।
স্পেন, ইতালি, সিঙ্গাপুরসহ পৃথিবীর অনেক দেশে যেখানে এখনো প্রতিদিন আড়াই থেকে তিনশ’ জন মানুষ মৃত্যুবরণ করছে, সেখানেও লকডাউন শিথিল করা হয়েছে উল্লেখ করে ড. হাছান বলেন, 'জীবনরক্ষার জন্য মানুষের জীবিকাকেও রক্ষা করতে হবে। কিন্তু আমাদেরকে অবশ্যই অত্যন্ত সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। এসব কারণে সরকারের পক্ষ থেকে দোকানপাট সকাল ১০টা থেকে ৪টা পর্যন্ত সীমিত আকারে আগামী ১০ মে থেকে খোলার সিদ্ধান্ত দেয়া হয়েছে এবং সেখানে স্বাস্থ্যসুরক্ষার নির্দেশনাও দেয়া হয়েছে।'
মার্কেট ও মসজিদ খুলে দেয়ায় সংক্রমণ বাড়বে কি না' সাংবাদিকের এ প্রশ্নে তথ্যমন্ত্রী বলেন, 'সবাই যদি সম্মিলিতভাবে মানুষকে সচেতন করতে পারি, তাহলে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা অনেক সহজ হবে। এজন্য গণমাধ্যমকর্মীরা শুরু থেকেই প্রচারণা চালাচ্ছেন, যাতে কেউ অপ্রয়োজনে বাজারে না যান। মানুষ যাতে সমস্ত স্বাস্থ্যবিধি মেনে মার্কেট ও মসজিদে যান।'
করোনা সঙ্কটে চট্টগ্রাম জেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোস্তফা কামাল উদ্দিনের সঞ্চালনায় সমন্বয় সভায় আরো বক্তব্য রাখেন ওয়াসিকা আয়োশা খানম এমপি, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিন, বিভাগীয় কমিশনার এবিএম আজাদ, চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি খন্দকার গোলাম ফারুক, জেলা প্রশাসক মো. ইলিয়াস হোসেন, বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক হাসান শাহরিয়ার কবির ও সিভিল সার্জন সেখ ফজলে রাব্বি।
করোনা মোকাবিলায় চট্টগ্রাম
ব্রিফিংয়ে করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় চট্টগ্রামের বিভিন্নমুখী ব্যবস্থাপনা নিয়েও সাংবাদিকদের বিশদভাবে জানান তথ্যমন্ত্রী ও চট্টগ্রাম ৭ আসনের সংসদ সদস্য ড. হাছান মাহ্মুদ।
=২=
চট্টগ্রামের হলি ক্রিসেন্ট হাসপাতাল কোন ব্যবস্থাপনায় পরিচালনা করা হবে সেটি নিয়ে সিদ্ধান্তহীনতা দূর করে সরকারি ব্যস্থাপনাতেই সেটি চালু করার সভার সিদ্ধান্ত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে জানানো এবং আনুষঙ্গিক কাজ যতদ্রুত সম্ভব শেষ করার ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান মন্ত্রী।
'করোনাপরীক্ষার রিপোর্ট পেতে দীর্ঘ সময় লাগা ও আক্রান্তদের ঘোরাঘুরি' বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ড. হাছান বলেন, 'স্বাস্থ্যবিভাগ থেকে আজ বলা হয়েছে, আগে টেস্টরিপোর্ট পেতে সাতদিন লাগতো, এখন চারদিনে হবে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়েও আরেকটি করোনাপরীক্ষার ল্যাব চালুর চেষ্টা করা হচ্ছে। চট্টগ্রামে অন্তত প্রতিদিন ৫ শ’ নমুনা পরীক্ষা যাতে করা যায়, সেই চেষ্টা চলছে।'
আর যারা নমুনা পরীক্ষার জন্য দিয়েছে, তারা যাতে অন্যের সাথে না মেশেন, সেই অনুরোধ জানিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, তিনি তো নিজেকে সন্দেহ করেই নমুনা পরীক্ষায় দিয়েছেন, তখন তার উচিত অন্য কারো সাথে মেলামেশা না করা।
মন্ত্রী বলেন, 'চট্টগ্রামের মার্কেটগুলোর প্রবেশ পথে ডিজইনফেকশন চেম্বার স্থাপন করতে হবে। মাস্ক ও স্যানিটাইজার ব্যবহারের পাশাপাশি যদি মার্কেটে ঢোকার সময় ডিজইনফেকশন চেম্বারের মাধ্যমে প্রবেশ করেন তাহলে ডিজইনফেক্টেড হয়ে যাবে। প্রতিটি শপিং মল ও বিপণী বিতানের সামনে 'স্বাস্থ্য বিষয়ক সতর্কবাণী না মানলে মৃত্যুর ঝুঁকি আছে' এমন ব্যানার সাঁটাতে হবে। প্রবেশপথে হ্যান্ড স্যানিটাইজারের ব্যবস্থা রাখতে হবে।'
ক্রেতা-বিক্রেতা সবাইকে অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করতে হবে, সামাজিক ও শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে, বলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক।
ভবিষ্যতের প্রস্তুতি সম্পর্কে তথ্যমন্ত্রী বলেন, 'করোনা রোগী শনাক্ত হবার কারণে বিভিন্ন জায়গায় লকডাউন করতে হচ্ছে। যেখানে লকডাউন হয় সেখানে দুইপাশে পুলিশ থাকতে হয়। কিন্তু আমাদের পুলিশ ফোর্স সীমিত। আক্রান্ত আরো যখন বাড়বে তখন আরো বেশি পুলিশের প্রয়োজন হবে। তখন পুলিশের যে অন্যান্য কাজ সেগুলো ব্যাহত হতে পারে। সেজন্য আজকের সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছে যেখানে লকডাউন সেখানে প্রয়োজনে আরো বেশি সংখ্যক আনসার ও স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ করা হবে।'
#
আকরাম/পাশা/সঞ্জীব/মাসুম/২০২০/২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৬৪২
সরকারি প্রতিষ্ঠানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারে পরিপত্র জারি
ঢাকা, ২৪ বৈশাখ (৭ মে) :
সরকারি প্রতিষ্ঠানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার নির্দেশনা প্রণয়ন করে পরিপত্র জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। আজ ৭ই মে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব কাজী মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এই পরিপত্রে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারে সরকারি প্রতিষ্ঠান এবং কর্মচারীগণের করণীয় ও বর্জনীয় সম্পর্কে বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়েছে। নির্দেশনায় বলা হয় সামাজিক যোগাযোগের বিভিন্ন মাধ্যমে সরকার বা রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয় এমন কোনো পোস্ট, ছবি, অডিও বা ভিডিও আপলোড, কমেন্ট, লাইক, শেয়ার করা থেকে বিরত থাকতে হবে;
জাতীয় ঐক্য ও চেতনার পরিপন্হী কোনো রকম তথ্য-উপাত্ত প্রকাশ করা থেকে বিরত থাকতে হবে;
কোনো সম্প্রদায়ের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগতে পারে এমন বা ধর্মনিরপেক্ষতার নীতি পরিপন্হী কোনো তথ্য-উপাত্ত প্রকাশ করা যাবে না। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট বা আইন-শৃঙ্খলার অবনতি ঘটতে পারে এরূপ কোনো পোস্ট, ছবি অডিও বা ভিডিও আপলোড, কমেন্ট, লাইক, শেয়ার করা থেকে বিরত থাকতে হবে;
জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা অন্য কোনো সার্ভিস/পেশাকে হেয় প্রতিপন্ন করে এমন কোনো পোস্ট দেয়া হতে বিরত থাকতে হবে;
লিঙ্গ বৈষম্য বা এ সংক্রান্ত বিতর্কমূলক কোনো তথ্য-উপাত্ত প্রকাশ করা যাবে না;
জনমনে অসন্তোষ বা অপ্রীতিকর মনোভাব সৃষ্টি করতে পারে এমন কোনো বিষয় লেখা, অডিও বা ভিডিও ইত্যাদি প্রকাশ বা শেয়ার করা যাবে না;
ভিত্তিহীন, অসত্য ও অশ্লীল তথ্য প্রচার হতে বিরত থাকতে হবে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে ‘কন্টেন্ট’ ও ‘ফ্রেন্ড’ সিলেকশন সকলকে সর্তকতা অবলম্বন এবং অপ্রয়োজনীয় ট্যাগ, রেফারেন্স বা শেয়ার করা পরিহার করতে হবে । সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের অপব্যবহার বা নিজ একাউন্টের ক্ষতিকারক কন্টেন্টের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মচারী ব্যক্তিগতভাবে দায়ী হবেন এবং সে জন্য প্রচলিত আইন ও বিধি-বিধান অনযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
#
সাইফুল/পাশা/সঞ্জীব/মাসুম/২০২০/১৯ : ২৪ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৬৪০
টিসিবি এখন থেকে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ২৫ টাকা দরে বিক্রয় করবে
-বাণিজ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ২৪ বৈশাখ (৭ মে) :
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, সরকার দেশের অর্থনীতি সচল রাখতে আমদানি-রপ্তানির প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। সমুদ্র, স্থল ও বিমান বন্দরগুলোকে চালু রাখা হয়েছে। বিশেষ ব্যবস্থায় দ্রুত মালামাল খালাস করা হচ্ছে। তৈরি পোশাক ক্রেতাদের চিঠি দেয়া হবে, চলমান পরিস্থিতি বিবেচনা করে যাতে কোন ক্রয় আদেশ বাতিল করা না হয়। ভারতের সাথে আমদানি-রপ্তানি অব্যাহত রাখতে রেলপথ ব্যবহারের চেষ্টা চলছে, যাতে কনটেইনারে করে রেলপথে পণ্য আমদানি রপ্তানি করা যায়। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় দেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য, মজুত ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। কৃত্রিম উপায়ে যারা পণ্যের মূল্যবৃদ্ধির চেষ্টা করেছেন, তাদের বিরুদ্ধে আইন মোতাবেক কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় টিসিবি’র মাধ্যমে সাশ্রয়ীমূল্যে ভোজ্যতেল, চিনি, সোলা, মসুর ডাল, খেজুর ও পেঁয়াজ দেশব্যাপী প্রায় তিন হাজার ডিলারের মাধ্যমে প্রায় পাঁচ শতটি স্পটে বিক্রয় অব্যাহত রেখেছে। এ সকল পণ্য পর্যাপ্ত পরিমাণে মজুত রয়েছে। রমজান মাসের পরও কয়েকমাস তা বিক্রয় করা সম্ভব হবে। ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি হচ্ছে। এখন থেকে টিসিবি দেশব্যাপী ২৫ টাকা দরে পেঁয়াজ বিক্রয় করবে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের প্রচেষ্টায় নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠান সিটি গ্রুপ এবং মেঘনা গ্রুপ মূল্য কমিয়ে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য বিক্রয় করছে।
বাণিজ্যমন্ত্রী আজ ঢাকায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে দেশের চলমান ব্যবসা-বাণিজ্য এবং আমদানি রপ্তানি বিষয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফ করার সময় এসব কথা বলেন।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য সচল রাখতে ব্যবসায়ীদের জন্য বিভিন্ন প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছে। লোন গ্রহীতাদের বিভিন্ন সুবিধা দেয়া হচ্ছে। সরকার বর্তমান পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় সবকিছুই করছে। সামনের মৌসুমে পাট চাষের জন্য ভারত থেকে পাটবীজ আমদানি করা হয়েছে। চাহিদা মোতাবেক রপ্তানি অব্যাহত রাখতে তৈরি পোশাক কারখানাগুলো সীমিত আকারে স্বাস্থ্যবিধি মেনে খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
এ সময় বাণিজ্য সচিব ড. মো. জাফর উদ্দীন, ট্রেডিং করপোরেশন অভ্ বাংলাদেশ (টিসিবি)’র চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. হাসান জাহাঙ্গীর, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের মহাপরিচালক বাবলু কুমার সাহা ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্তি সচিব মো. ওবায়দুল আযম উপস্থিত ছিলেন।
#
বকসী/পাশা/সঞ্জীব/মাসুম/২০২০/১৯ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৬৪১
শুরু হলো চলতি বোরো মৌসুমের ধান-চাল সংগ্রহ কার্যক্রম
নওগাঁ, ২৪ বৈশাখ (৭ মে) :
২৬ টাকা কেজি দরে সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে ধান কেনা শুরু হয়েছে। একইসাথে মিলারদের কাছ থেকে ৩৬ টাকা কেজি দরে সিদ্ধ চাল ও ৩৫ টাকা কেজি দরে আতপ চাল সংগ্রহ করা হচ্ছে।
আজ ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত হয়ে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। নওগাঁ জেলা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, জেলার খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তাবৃন্দ এবং মিল মালিকগণ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রী বলেন, সরকারি গুদামে জায়গা খালি থাকা সাপেক্ষে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে প্রয়োজনে আরো বেশি ধান ও চাল কেনা হবে। এ ক্ষেত্রে কৃষক ও মিলারদের সর্বাত্মক সহযোগিতার আহ্বান জানান। একইসাথে কর্মকর্তা কর্মচারীদেরকে সঠিকভাবে নির্দেশনা মোতাবেক স্বাস্থ্যবিধি মেনে ধান চাল সংগ্রহের মাধ্যমে মজুত ত্বরান্বিত করারও নির্দেশনা দেন।
চলতি বোরো মৌসুমে সারা দেশে সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে ৮ লাখ মেট্রিক টন ধান, মিলারদের কাছ থেকে ১০ লাখ মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল ও দেড় লাখ মেট্রিক টন আতপ চাল এবং ৭৫ হাজার মেট্রিক টন গম সংগ্রহ করবে খাদ্য অধিদপ্তর।
অভিযান চলাকালে কৃষকরা সরাসরি গুদামে গিয়ে ধান ও গম বিক্রি করতে পারবেন। চাল সংগ্রহের জন্য মিলারগণ খাদ্য বিভাগের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন। গুদামে ধান দেবার সময় কৃষককে যাতে কোনো প্রকার হয়রানির শিকার হতে না হয় সেদিকে সজাগ দৃষ্টি রাখার জন্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রতি নির্দেশনা দেন খাদ্যমন্ত্রী।
এর আগে ২৬ এপ্রিল ২০২০ তারিখ থেকে হাওড় এলাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় ধান সংগ্রহ শুরু হয়।
#
সুমন/পাশা/সঞ্জীব/মাসুম/২০২০/১৯ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৬৩৮
গ্যাস অনুসন্ধান কার্যক্রম ব্যাপক হারে বাড়াতে হবে
- জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ২৪ বৈশাখ (৭ মে) :
গ্যাস অনুসন্ধান কার্যক্রম ব্যাপক হারে বাড়ানোর ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। তিনি বলেন, আগামী ছয় মাস থেকে এক বছরের মধ্যে আমরা নতুন গ্যাস ক্ষেত্র দেখতে চাই। স্বল্প মেয়াদী বাস্তবধর্মী পরিকল্পনা গ্রহণের জন্য তিনি সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহ্বান জানান। শুষ্ক-পরিত্যক্ত পুরাতন গ্যাস ক্ষেত্র হতে অ-প্রথাসিদ্ধ (Unconventional) বা নতুন কোন প্রযুক্তি বা পদ্ধতি ব্যবহার করে গ্যাস প্রাপ্তির বিষয়েও উদ্যোগ নেয়া প্রয়োজন বলে তিনি মতামত ব্যক্ত করেন।
প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় তাঁর বাসভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত ‘পেট্রোবাংলা ও বাপেক্স –এর কার্যক্রম ও অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, বাপেক্সের সক্ষমতা বাড়ানো আবশ্যক কিন্তু এর উদ্যোগ বাপেক্সকেই নিতে হবে। থ্রি ডি/টু ডি জরিপের পরিধি বাড়িয়ে যথাসম্ভব নিখুঁত ড্রিলিং পয়েন্ট নির্ধারণ করা প্রয়োজন। আমরা গ্যাস চাই, যথাযথ পরিকল্পনা নিয়ে আসুন, প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করা হবে।
বাপেক্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মীর মোঃ আব্দুল হান্নান সভায় জানান, ড্রিলিং ইঞ্জিনিয়ারসহ নতুন লোকবল ও পরামর্শক নিয়োগের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন। গত ৫ মার্চ ২০২০ শ্রীকাইল পূর্ব-১ আওতায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে নতুন খননকৃত কূপ হতে গ্যাস পাওয়া গেছে। মজুত গ্যাসের পরিমাণ প্রায় ৫০ বিসিএফ।
ভার্চুয়াল এই সভায় অন্যান্যের মাঝে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সিনিয়র সচিব মোঃ আনিছুর রহমান ও পেট্টোবাংলার চেয়ারম্যান এ বি এম আবদুল ফাত্তাহ উপস্থিত ছিলেন।
#
আসলাম/পাশা/সঞ্জীব/মাসুম/২০২০/১৭ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৬৩৯
অসহায় মানুষের জন্য সরকারি সহায়তা অব্যাহত থাকবে
- পরিবেশ মন্ত্রী
ঢাকা, ২৪ বৈশাখ (৭ মে) :
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন বলেছেন, করোনাকালীন কর্মহীন অসহায় জনগণের মাঝে পর্যাপ্ত খাদ্যসামগ্রী সরবরাহের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকার সম্ভাব্য সবকিছু করছে। চাল, ডাল, আলু, তেলসহ অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রী জনগণের নিকট পৌঁছে দেয়ার সরকারের এই মানবিক কার্যক্রম চলমান থাকবে।
আজ রাজধানীর বনানী বিদ্যানিকেতন স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে পরিবেশ অধিদপ্তরের উদ্যোগে করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত কর্মহীন অসহায় জনগণের মধ্যে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করার সময় এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, বৈশ্বিক মহামারি করোনা ও পবিত্র রমজান মাস একই সাথে চলমান থাকায় অসহায় মানুষকে বেশি করে সাহায্য করা প্রয়োজন। মন্ত্রী বলেন, ঢাকার অসহায় মানুষের প্রয়োজনে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের পক্ষে এ ধরণের সাহায্য চলমান থাকবে। সবাইকে পবিত্র রমজানের শুভেচ্ছা জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, করোনাভাইরাস মোকাবিলায় অতি জরুরি প্রয়োজনে বাইরে গেলেও স্বাস্থ্যবিধি মেনে এবং সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে চলাচল করতে হবে। এতে নিজের পরিবার ও সমাজ সর্বোপরি দেশ বাঁচবে।
পরিবেশ অধিদপ্তরের উদ্যোগে আয়োজিত ত্রাণ বিতরণ অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এবং ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মোঃ আতিকুল ইসলাম করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত ৬০০ জন অসহায় মানুষের মাঝে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করেন। পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. এ কে এম রফিক আহাম্মদ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
#
দীপংকর/পাশা/সঞ্জীব/মাসুম/২০২০/১৭ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৬৪৪
কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাস) সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন
ঢাকা, ২৪ বৈশাখ (৭ মে) :
ন্যাশনাল ডিজাস্টার রেসপন্স কো-অর্ডিনেশন সেন্টার (এনডিআরসিসি) থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী করোনা ভাইরাস পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য ৬৪ জেলায় আজ পর্যন্ত ১ লাখ ৪৩ হাজার ১১৭ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ করা হয়েছে। এছাড়া শিশু খাদ্য-সহ অন্যান্য সামগ্রী ক্রয়ের জন্য ৭৮ কোটি ৮৭ লাখ ৭২ হাজার ২৬৪ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বরাদ্দকৃত এ সাহায্য দেশের সকল জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে বিতরণ করা হচ্ছে ।
রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী আজ দেশে নতুন করে আরো ৭০৬ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ ধরা পড়েছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ১২ হাজার ৪২৫ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ১৩ জন-সহ এ পর্যন্ত এ রোগে ১৯৯ জন মৃত্যুবরণ করেছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় ৫ হাজার ৭৬৮টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
দেশে মোট ৩১টি প্রতিষ্ঠানে নমুনা সংগ্রহ ও পরীক্ষা করা হচ্ছে। এখন পর্যন্ত সর্বমোট ২০ লাখ ১১হাজার ৮৮৪টি পিপিই সংগ্রহ করা হয়েছে, তার মধ্যে মোট বিতরণ করা হয়েছে ১৫ লাখ ৯০ হাজার ৪০৪টি এবং ৪ লাখ ২১ হাজার ৪৮০টি মজুত আছে।
সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে ৬১৫টি প্রতিষ্ঠান এবং এর মাধ্যমে তাৎক্ষণিকভাবে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনের সেবা প্রদান করা যাবে ৩০ হাজার ৯৫৫ জনকে।
#
তাসমীন/পাশা/সঞ্জীব/মাসুম/২০২০/২০:২৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৬৩৭
কোভিড-১৯ এর বিস্তার রোধকল্পে চলাচলে নিষেধাজ্ঞার নির্দেশনা
ঢাকা, ২৪ বৈশাখ (৭ মে) :
দেশের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলাসমূহে অভ্যন্তরীণভাবে চলাচলের জন্য নির্দেশনাসমূহ নিম্নরূপ :
#
অনসূয়া/জসীম/আসমা/২০২০/১৫০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৬৩৬
সীমিত আকারে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খোলা রাখার জন্য পালনীয় নির্দেশনা
ঢাকা, ২৪ বৈশাখ (৭ মে) :
দেশের বিভিন্ন জেলা, উপজেলাসমূহে অভ্যন্তরীণভাবে ব্যবসা-বাণিজ্য, দোকান পাট, শপিংমলসমূহ আগামী ১০ মে থেকে সীমিত আকারে চালুর বিষয়ে নির্দেশনাসমূহ নিম্নরূপ :
#
অনসূয়া/জসীম/আসমা/২০২০/১৪০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৬৩৫
কৃষি মন্ত্রণালয়ের সকলকে কর্মস্থলে উপস্থিত থেকে ফ্রন্টলাইন যোদ্ধাদের মতো কাজ করে যেতে হবে
- কৃষিমন্ত্রী
ঢাকা, ২৪ বৈশাখ (৭ মে) :
কৃষিমন্ত্রী ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, করোনাসহ যেকোন প্রাকৃতিক দুর্যোগে মানুষের সবচেয়ে বড় মৌলিক চাহিদা হলো খাদ্য। আমরা কোনক্রমেই মানুষকে অভুক্ত রাখতে পারি না। এদেশের সকল মানুষের পর্যাপ্ত খাদ্য বিশেষ করে ধান, গম, ভুট্টা, সবজি, ফল প্রভৃতির প্রয়োজনীয় সরবরাহ আমাদের নিশ্চিত করতে হবে। সেজন্য ডাক্তার-নার্সসহ স্বাস্থ্যকর্মী এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনী যেমন ফ্রন্টলাইনে থেকে কাজ করে যাচ্ছে তেমনি মন্ত্রণালয়ের সকলকে কর্মস্থলে উপস্থিত থেকে ফ্রন্টলাইন যোদ্ধাদের মতো কাজ করে যেতে হবে ।
মন্ত্রী আজ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষ থেকে বার্ষিক উন্নয়ন প্রকল্পের (এডিপি) বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনায় অনলাইন সভায় এ কথা বলেন। মন্ত্রণালয়ের সচিব মো: নাসিরুজ্জামান, মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, সংস্থাপ্রধানসহ প্রকল্প পরিচালকবৃন্দ এসময় উপস্থিত ছিলেন।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, করোনার কারণে প্রকল্প বাস্তবায়ন অগ্রগতি বাধাগ্রস্ত হলেও অবশিষ্ট সময়ের মাঝে কৃষি সংশ্লিষ্ট প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে। যাতে করে দেশে খাদ্যের কোন ঘাটতি না হয়, দুর্ভিক্ষ না হয়। এসময় কৃষিমন্ত্রী কোভিড-১৯ এর কারণে উদ্ভুত পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নির্দেশিত স্থাস্থ্যবিধি যথাযথভাবে অনুসরণ করে সকল সংস্থা ও প্রকল্প পরিচালকগণকে প্রকল্পের বাস্তবায়ন কার্যক্রম চালিয়ে নেয়ার আহ্বান জানান।
‘এক ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদি না থাকে’- প্রধানমন্ত্রীর এই নির্দেশনাকে শিরোধার্য করে কোভিড-১৯ এর কারণে সম্ভাব্য খাদ্য সংকট মোকাবিলায় সকলকে নিরলস কাজ করার আহ্বান জানিয়ে