Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১১ জুন ২০১৭

তথ্যবিবরণী ১১ জুন ২০১৭

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৬০২

শাহজালাল বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনাল নির্মাণে চুক্তি সই

ঢাকা, ২৮ জ্যৈষ্ঠ (১১ জুন) :
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনাল ভবনসহ অন্যান্য অবকাঠামো নির্মাণে আজ সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষের (ক্যাব) সদর দপ্তরে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন এর উপস্থিতিতে এক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তিতে ক্যাবের পক্ষে এর চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল এহসানুল গণি চৌধুরী এবং পরামর্শক প্রতিষ্ঠানসমূহের পক্ষে জাপানের ইন্টারন্যাশনাল  কনসাল্টিং অপারেশন নিপ্পন কোই লি. এর একটিং ভাইস চেয়ারম্যান, জাপানের ওরিয়েন্টাল কনসালটেন্টস গ্লোবাল লি এর ভাইস চেয়ারম্যান, সিঙ্গাপুরের সিপিজি কনসালটেন্টস লি এর  এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট রোহানী এবং বাংলাদেশের ডেভেলপমেন্ট ডিজাইন কনসালটেন্ট লি এর একেএম রফিকুদ্দিন স্বাক্ষর করেন। এ প্রকল্পে অর্থায়ন করবে জাপান ইন্টারন্যাশনাল 
কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা)। আগামী বছরের এপ্রিলে এর কাজ শুরু হবে। 
প্রকল্পের সম্ভাব্য ব্যয় ধরা হয়েছে ১৩ হাজার ৬১০ কোটি ৪৬ লাখ ৮৫ হাজার টাকা। ২০১৯ এর ডিসেম্বরে প্রকল্পের সফট ওপেনিং এবং ২০২১ সালের এপ্রিলে এর নির্মাণ কাজ শেষ হবে আশা করা হচ্ছে। 
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বলেন, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমাবন্দরের যাত্রী হ্যান্ডলিং ক্যাপাসিটি বছরে আট মিলিয়ন এবং কার্গো হ্যান্ডলিং ক্যাপাসিটি ২ লাখ টন। বিমানবন্দরের কার্গো হ্যান্ডলিং ক্যাপাসিটি ইতোমধ্যেই নিঃশেষ হয়ে প্রতিনিয়ত কার্গো জট সৃষ্টি হচ্ছে এবং ২০১৮ সালে যাত্রী হ্যান্ডলিং ক্যাপাসিটিও ফুরিয়ে যাবে। তাই সময়ের পরিবর্তিত চাহিদানুসারে বিমানবন্দরের সম্প্রসারণ প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। প্রকল্প শেষ হলে যাত্রী পরিবহন ক্ষমতা ২০ মিলিয়ন এবং কার্গো হ্যান্ডলিং ক্যাপাসিটি বছরে ৫ লাখ টনে উন্নীত হবে।
স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়, সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ ও চুক্তি স্বাক্ষরকারী প্রতিষ্ঠানসমূহের ঊধ্বর্তন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। 
#
মাহবুবুর/সেলিম/মোশারফ/জয়নুল/২০১৭/১৮২০ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৬০১ 
 
শিল্প মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক 
 
ঢাকা, ২৮ জ্যৈষ্ঠ (১১ জুন) :
দশম জাতীয় সংসদের শিল্প মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ১৭তম বৈঠক কমিটির সভাপতি ওমর ফারুক চৌধুরীর সভাপতিত্বে আজ সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়। কমিটির সদস্য হাবিবুর রহমান মোল্লা, এম এ মালেক এবং আবুল কালাম মোঃ আহ্সানুল হক চৌধুরী বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
বৈঠকে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন বিল, ২০১৬ এর ওপর বিস্তারিত আলোচনা করা হয়। কমিটি বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন বিল, ২০১৬ এর পরীক্ষা নিরীক্ষা করে কতিপয় ধারায় কিছু সংশোধন সাপেক্ষে জাতীয় সংসদে চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রদানের সুপারিশ করে। বৈঠকে শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিসহ মন্ত্রণালয় ও জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
#
এমাদুল/সেলিম/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৭২০ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর :  ১৬০০
 
শ্রম সম্মেলনে যোগদানের উদ্দেশ্যে আইনমন্ত্রীর ঢাকা ত্যাগ 
ঢাকা, ২৮ জ্যৈষ্ঠ (১১ জুন) :
সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় গত ৪ জুন শুরু হওয়া ১০৬ তম আন্তর্জাতিক শ্রম সম্মেলনে (আইএলসি) যোগদানের উদ্দেশ্যে আজ সকালে ঢাকা ত্যাগ করেছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক। সম্মেলনে বাংলাদেশ বিষয়ক আলোচনা হবে ১৪ জুন। এদিন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বাংলাদেশে আইএলও কনভেনশন বাস্তবায়ন ও শ্রম অধিকার সংরক্ষণে বর্তমান সরকারের অবস্থান তুলে ধরবেন।
সম্মেলনে আইনমন্ত্রী ৩৮ সদস্যবিশিষ্ট বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন। প্রতিনিধি দলে শ্রম প্রতিমন্ত্রী মো. মুজিবুল হক, আইন মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ শহিদুল হক, শ্রম মন্ত্রণালয়ের সচিব মিকাইল শিপারসহ সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি এবং ব্যবসায়িক ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি রয়েছেন।
আগামী ১৬ জুন সম্মেলন শেষে ১৭ জুন সকালে আইনমন্ত্রীর দেশে ফেরার কথা রয়েছে।
#
রেজাউল/সেলিম/মোশারফ/জয়নুল/২০১৭/১৬৫৫ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ১৫৯৯
 
বিশ্ব শিশুশ্রম প্রতিরোধ দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
 
ঢাকা, ২৮ জ্যৈষ্ঠ (১১ জুন) :
 
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্ব শিশুশ্রম প্রতিরোধ দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও ১২ জুন ২০১৭ ‘বিশ্ব শিশুশ্রম প্রতিরোধ দিবস’ পালন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত।  
আইএলও’র এবারের প্রতিপাদ্য ‘ওহ ঈড়হভষরপঃং ধহফ উরংধংঃবৎং চৎড়ঃবপঃ ঈযরষফৎবহ ভৎড়স ঈযরষফ খধনড়ঁৎ, যা অত্যন্ত সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি।
অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বিষয়ক ঝউএ লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য শিশুশ্রম নিরসনকে আমরা অন্যতম সূচক হিসেবে নির্ধারণ করেছি। যে কোন সংঘাত, সঙ্কট, দুর্যোগে শিশুদের নিরাপদ রাখতে আমরা বদ্ধপরিকর। 
আমাদের সরকার জাতিসংঘ শিশু অধিকার সনদ ও ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রম বিষয়ক আইএলও কনভেনশন অনুসমর্থন করেছে। আমরা শিশুশ্রম নিরসনের লক্ষ্যে ‘জাতীয় শিশুশ্রম নিরসন নীতি-২০১০’ প্রণয়ন করেছি। এসডিজিকে সামনে রেখে সম্প্রতি ২০২৫ সাল পর্যন্ত জাতীয় কর্মপরিকল্পনার মেয়াদ নির্ধারণ করা হয়েছে। এই কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে জাতীয় শিশুশ্রম কল্যাণ পরিষদ কাজ করছে। গৃহকর্মে নিয়োজিত শিশুদের অধিকার ও সুরক্ষা নিশ্চিত করতে আমরা ‘গৃহকর্মী সুরক্ষা ও কল্যাণ নীতি ২০১৫’ প্রণয়ন করেছি। এই নীতির  বাস্তবায়ন গৃহকর্মে নিয়োজিত শিশুদের অধিকার ও সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সহায়তা করবে।   
আইএলও-এর সহায়তায় জাতীয় শিশুশ্রম কল্যাণ পরিষদ শিশুশ্রম নিরসনে বিভাগীয়, জেলা এবং উপজেলা কমিটিগুলোর সক্ষমতা বৃদ্ধিতে কাজ করে যাচ্ছে। শিশুদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে ৩৮ ধরণের কাজ চিহ্নিত করে তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ কাজে নিয়োজিত শিশুদের প্রত্যাহার করে বৃত্তিমূলক ও কারিগরি শিক্ষা প্রদান করা হচ্ছে।              
শিশুদের উন্নয়ন ও কল্যাণে ‘সবার জন্য শিক্ষা’ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। সকল শিক্ষার্থীকে বিনামূল্যে পাঠ্যবই, শিক্ষা উপকরণ বিতরণসহ উপবৃত্তি প্রদান করা হচ্ছে। এছাড়াও দারিদ্র্যপীড়িত এলাকায় স্কুল ফিডিং কর্মসূচি চালু রয়েছে। শ্রমিকদের সন্তানদের যাতে শিশুশ্রমে নিয়োজিত হতে না হয়, সে লক্ষ্যে শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন থেকে প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে নিয়োজিত শ্রমিকদের সন্তানের উচ্চশিক্ষার জন্য সরকারি মেডিকেল কলেজ, কৃষি, প্রকৌশল বা প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং সরকারি অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার জন্য ৩ লাখ টাকা আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে। আমাদের এ সকল সময়োপযোগী পদক্ষেপ গ্রহণের ফলে দেশে শিশুশ্রম হ্রাস পেয়েছে। 
আমি সরকারের পাশাপাশি শিশুশ্রম প্রতিরোধ ও শিশুদের কল্যাণে বেসরকারি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সংস্থা, উন্নয়ন সহযোগী, গবেষণা প্রতিষ্ঠান, সিভিল সোসাইটি ও গণমাধ্যম, মালিক ও শ্রমিক সংগঠনসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে আরো কার্যকর ভূমিকা পালনের আহ্বান জানাই। 
আমি এ দিবস উপলক্ষে আয়োজিত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।
 
                                                                                জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
                                                                              বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’
 
#
ইমরুল/সেলিম/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৭২৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ১৫৯৮
বিশ্ব শিশুশ্রম প্রতিরোধ দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী
ঢাকা, ২৮ জ্যৈষ্ঠ (১১ জুন) :
    রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ বিশ্ব শিশুশ্রম প্রতিরোধ দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :   
    “বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও ‘বিশ্ব শিশুশ্রম প্রতিরোধ দিবস’ পালিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য ‘ওহ ঈড়হভষরপঃং ধহফ ফরংধংঃবৎং, ঢ়ৎড়ঃবপঃ পযরষফৎবহ ভৎড়স পযরষফ ষধনড়ঁৎ’ যা অত্যন্ত সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি। 
    বিশ্বায়নের বর্তমান যুগে দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে বাণিজ্য ও বিনিয়োগের পাশাপাশি শ্রমের গুরুত্ব অপরিসীম। ঝউএ লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য শিশুশ্রম নিরসনকে সরকার অন্যতম সূচক হিসেবে নির্ধারণ করেছে। তাই সরকার সংঘাত ও দুর্যোগসহ সকল ক্ষেত্রে শিশুদের নিরাপদ রাখতে বদ্ধপরিকর।
    সরকার জাতিসংঘ শিশু অধিকার সনদ ও ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রম বিষয়ক আইএলও কনভেনশন অনুসমর্থন করেছে। শিশুশ্রম নিরসনের লক্ষ্যে জাতীয় শিশুশ্রম নিরসন নীতি-২০১০ প্রণয়ন করা হয়েছে। আইএলওর সহায়তায় জাতীয় শিশুশ্রম কল্যাণ পরিষদ শিশুশ্রম নিরসনে বিভাগীয়, জেলা এবং উপজেলা কমিটিগুলোর সক্ষমতা বৃদ্ধিতে কাজ করে যাচ্ছে। শিশুদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে ৩৮ ধরণের কাজ চিহ্নিত করে ঝুঁকিপূর্ণ কাজে নিয়োজিত শিশুদের প্রত্যাহার করে বৃত্তিমূলক ও কারিগরি শিক্ষা প্রদান করা হচ্ছে।
    সরকার শিশুদের উন্নয়ন ও কল্যাণে সবার জন্য শিক্ষা কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। সকল শিক্ষার্থীকে বিনামূল্যে পাঠ্যবই, শিক্ষা উপকরণ বিতরণসহ উপবৃত্তি প্রদান করা হচ্ছে। এছাড়াও দারিদ্র্যপীড়িত এলাকায় স্কুল ফিডিং কর্মসূচি চালু রয়েছে। 
    রপ্তানি বাণিজ্যে শিশুশ্রম একটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু। তাই দেশের রপ্তানি প্রবৃদ্ধি অব্যাহত রাখতে হলে উৎপাদন থেকে শুরু করে বিপণন পর্যন্ত প্রতিটি স্তরে কঠোরভাবে শিশুশ্রম মুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে। কোন শিশু যাতে শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত না হয় এবং কোনভাবে শিশুশ্রমে যুক্ত হয়ে না পড়ে সে লক্ষ্যে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সংস্থা, সিভিল সোসাইটি ও গণমাধ্যম, মালিক ও শ্রমিক সংগঠনসমূহের সংশ্লিষ্ট সকলকে এগিয়ে আসতে হবে। 
    আমি ‘বিশ্ব শিশুশ্রম প্রতিরোধ দিবস’ উপলক্ষে আয়োজিত সকল কর্মসূচির সাফল্য কামনা করি। 
    খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
আজাদ/সেলিম/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৭/১৬৫০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৫৯৫ 
 
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক
 
ঢাকা, ২৮ জ্যৈষ্ঠ (১১ জুন) :
 
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির ২১তম বৈঠক আজ কমিটির সভাপতি মো. তাজুল ইসলাম চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়। কমিটির সদস্য বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, মো. মোতাহার হোসেন, ওয়ারেসাত হোসেন বেলাল, মো. ছানোয়ার হোসেন, মোহাম্মদ হাছান ইমাম খান এবং আ ক ম বাহাউদ্দিন বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
বিগত ২০তম সভায় গৃহীত সিদ্ধান্তগুলোর বাস্তবায়ন অগ্রগতি, টিসিবির কার্যক্রম এবং দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কে বৈঠকে আলোচনা হয়। 
বৈঠকে জানানো হয়, পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে সাশ্রয়ী মূল্যে চিনি ছোলাসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে টিসিবি কর্তৃক স্থানীয় বাজার থেকে সংগ্রহ বা আন্তর্জাতিক বাজার থেকে আমদানি করে ৩ হাজার মে.টন চিনি, ২ হাজার মে. টন ছোলা, ১ হাজার মে.টন বোতলজাত সয়াবিন তেল, ২ হাজার মে.টন মশুর ডাল, ও ১৩ মে. টন খেজুর দেশের বিভিন্ন বাজারে বিক্রি করা হচ্ছে। টিসিবি কার্যালয় সমূহে অবস্থিত খুচরা বিক্রয় কেন্দ্র ছাড়াও ঢাকা মহানগরীতে ৩৩টি, চট্টগ্রাম মহানগরীতে ১০টি, ৬টি বিভাগীয় শহরের প্রতিটিতে ৫টি করে এবং অবশিষ্ট ৫৬টি জেলা শহরে প্রতিটিতে ২টি করে মোট ১৮৫ টি ভ্রাম্যমান ট্রাকের মাধ্যমে সারাদেশে বিতরণের প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের বাজারে যাতে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি বিরাজ করতে না পারে সেজন্য বাণিজ্য মন্ত্রনালয়ের কর্মকর্তাদের নেতৃত্বে ঢাকা মহানগরীতে প্রতিদিন ২ টি করে মোট ১৪ টি টিম ঢাকা শহরের বিভিন্ন বাজারে মনিটরিং কার্যক্রম পরিচালনা করছে। 
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিবসহ  মন্ত্রণালয় ও  জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
 
#
মিজানুর/অনসূয়া/সুবর্ণা/রফিকুল/শামীম/২০১৭/১৫০০ ঘণ্টা   
তথ্যবিবরণী                                                                                     নম্বর : ১৫৯৬ 
 
দেশের উন্নয়নে কাজ করাই সকলের মূল দায়িত্ব
                                                                                        -ভূমি মন্ত্রী
ঢাকা, ২৮ জ্যৈষ্ঠ (১১ জুন) :
ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ বলেছেন, এদেশকে ভালবেসে মিলেমিশে উন্নয়ন কাজ করাই হবে সকলের মূল দায়িত্ব। 
আজ পাবনা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সভাকক্ষে জেলা আইন-শৃঙ্খলা কমিটি ও মাসিক সমন্বয় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভূমি মন্ত্রী একথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, একটি দেশে বন্দুক দিয়ে আইন শৃৃঙ্খলা রক্ষা করা যায় না। সকল মানুষকে আইন শৃঙ্খলার প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। তিনি বলেন, পাবনা জেলায় অবস্থানরত সকল বিদেশি নাগরিক এবং ভিন্ন ধর্মাবলম্বীর মানুষের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে তৎপর হতে হবে। তিনি জেলাব্যাপী চরমপন্থীদের অপতৎপরতা রোধ, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার ও চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের গ্রেফতারে জোরালো অভিযান অব্যাহত রাখতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন। মন্ত্রী জেলার প্রত্যেক উপজেলায় আইন শৃঙ্খলা সভা করার জন্য পাবনা জেলা প্রশাসককে নির্দেশ দেন। এছাড়া পবিত্র রমজান মাসে বাজার মূল্য মনিটরিং করার ওপরও তাগিদ দেন তিনি। পরে তিনি পুলিশ লাইন মাঠে একটি আম ও একটি লিচু গাছের চারা রোপণ করেন।
পাবনা জেলা প্রশাসক রেখা রানী বালো’র সভাপতিত্বে পাবনা পুলিশ সুপার জিয়াদুল কবীর, পাবনা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রেজাউল রহিম লাল, সিভিল সার্জন ডা. তাহাজ্জল হোসেন, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোখলেছুর রহমান, এলজিইডি’র উপপরিচালক কাজী আতিউর রহমান এসময় উপস্থিত ছিলেন।
#
রেজুয়ান/অনসূয়া/শহিদ/শামীম/২০১৭/১৫১০ ঘণ্টা   
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৫৯৭ 
 
ঈদুল-ফিতর উদ্যাপন উপলক্ষে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত
ঢাকা, ২৮ জ্যৈষ্ঠ (১১ জুন) :
আসন্ন পবিত্র ঈদুল-ফিতর উদ্যাপনের জন্য সরকারি কর্মসূচি নির্ধারণকল্পে আজ ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়। ধর্মমন্ত্রী অধ্যক্ষ মতিউর রহমান সভায় সভাপতিত্ব করেন । 
সভায় সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়, আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে জাতীয় ঈদগাহ, হাইকোর্ট প্রাঙ্গণ, ঢাকাতে ঈদের দিন সকাল ৮.৩০ ঘটিকায় ঈদুল-ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হবে। আবহাওয়া প্রতিকূল বা অন্য কোনো অনিবার্য কারণে এ জামাত অনুষ্ঠান সম্ভব না হলে ঈদের প্রধান জামাত সকাল ৯ ঘটিকায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে অনুষ্ঠিত হবে বলে সভায় সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। 
সভায় ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ফয়েজ আহমেদ ভূঁইয়া, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার বিভাগ, তথ্য মন্ত্রণালয়, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশসহ সংশ্লিষ্ট সকল মন্ত্রণালয়, বিভাগ, দপ্তর ও সংস্থার প্রতিনিধিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
#
আনোয়ার/অনসূয়া/শহিদ/রফিকুল/শামীম/২০১৭/১৫১৬ ঘণ্টা   
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১৫৯৩ 
 
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনালে বাংলাদেশ 
ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রীর অভিনন্দন
ঢাকা, ২৮ জ্যৈষ্ঠ (১১ জুন) : 
আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করায় বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ড. শ্রী বীরেন শিকদার এবং উপমন্ত্রী আরিফ খান জয়। 
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলকে পাঠানো এক অভিনন্দন বার্তায় প্রতিমন্ত্রী বলেন, খেলোয়াড়দের প্রচন্ড আত্মবিশ্বাস ও টিম স্পিরিট এর কারণে সেমিফাইনালেও বিজয় অর্জিত হবে বলে আমি বিশ^াস করি।  
#
শফিকুল/অনসূয়া/গিয়াস/শহিদ/জসীম/আসমা/২০১৭/১০০০ ঘণ্টা    

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনালে বাংলাদেশ 
ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রীর অভিনন্দন
ঢাকা, ২৮ জ্যৈষ্ঠ (১১ জুন) : 
আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করায় বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ড. শ্রী বীরেন শিকদার এবং উপমন্ত্রী আরিফ খান জয়। 
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলকে পাঠানো এক অভিনন্দন বার্তায় প্রতিমন্ত্রী বলেন, খেলোয়াড়দের প্রচন্ড আত্মবিশ্বাস ও টিম স্পিরিট এর কারণে সেমিফাইনালেও বিজয় অর্জিত হবে বলে আমি বিশ^াস করি।  
#
শফিকুল/অনসূয়া/গিয়াস/শহিদ/জসীম/আসমা/২০১৭/১০০০ ঘণ্টা    

Todays handout (5).docx