Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৬ মে ২০২১

তথ্যবিবরণী ১৬ মে ২০২১

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ২৩০০

 

সংসদ সদস্য হাফিজ আহমদ মজুমদারের সহধর্মিণীর মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক

 

ঢাকা, ২ জ্যৈষ্ঠ (১৬ মে) :

 

          সিলেট-৫ (জকিগঞ্জ-কানাইঘাট) আসনের সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট সোসাইটির সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব হাফিজ আহমদ মজুমদারের সহধর্মিণী হাফসা মজুমদারের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।

 

          ড. মোমেন মরহুমার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

 

#

 

তৌহিদুল/মাসুম/রেজুয়ান/সঞ্জীব/সেলিম/২০২১/২০৫০ ঘণ্টা

Handout                                                                                              Number : 2299 

 

Bangladesh urges the UN Security Council to address the Palestinian issue

 

Dhaka,  May 16:

 

            Foreign Minister Dr. A K Abdul Momen said that Bangladesh believes in a comprehensive and durable solution to the Palestinian issue in accordance with the relevant UN resolutions, the Arab Peace Initiative and the Quarter Road Map. He said that as the principal organ of the UN charged with ensuring international peace and security, the UN Security Council should take up the issue of violence and breach of security in the Al-Quds Al-Shareef and the entire occupied land of the State of Palestine. He reiterated Bangladesh's position in the open-ended meeting of the OIC Executive Committee held on virtual platform today.

 

            The meeting was convened in response to the repeated attacks of terrorist nature by the Israeli occupation forces on the innocent civilians in Al-Quds Al Shareef, bombing on the Al Aksa mosque compound followed by attack on worshipers and the eviction of Palestinian families in the Sheikh Jarrah neighborhood. Foreign Minister said, Bangladesh considers that there is no pretext that can justify killings of innocent civilians; no argument can justify the disruption of prayer by the worshippers and breach of international humanitarian laws and human rights standard.

 

            Bangladesh expressed its sadness and deep condolences to the victims of the recent atrocities and mentioned the comment of Prime Minister Sheikh Hasina in her letter to the  President of the State of Palestine where she said ‘I take this opportunity to reiterate Bangladesh’s unflinching commitment in realizing the inalienable rights of the brotherly people of Palestine for an independent homeland and a sovereign and viable State of Palestine based on the 1967 borders with East Jerusalem as its capital'.

 

            In the meeting Bangladesh endorsed the statement of the OIC group at the United Nations and agreed with the suggestion made in the statement of resumption of the 10th Emergency Special Session of the General Assembly if the Security Council fails to uphold it’s responsibility. He urged all the Member States to stand strong and work for the betterment of humanity.

 

#

     

Tohidul/Masum/Rejuan/Sanjib/Salim/2021/21.00 Hrs.

তথ্যবিবরণী                                                                                                                         নম্বর : ২২৯৮

চট্টগ্রাম বিভাগে করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত হতদরিদ্র জনগোষ্ঠীর মাঝে সরকারি ত্রাণ বিতরণ চলমান

ঢাকা, ২ জ্যৈষ্ঠ (১৬ মে) :

            চট্টগ্রাম বিভাগে করোনা মহামারির দ্বিতীয় ঢেউয়ে ক্ষতিগ্রস্ত ও কর্মহীন হয়ে পড়া বিভিন্ন প্রান্তিক ও হতদরিদ্র জনগোষ্ঠীর মাঝে বিভিন্ন সরকারি অর্থ সহায়তা ও ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম পুরোদমে চলমান রয়েছে। চট্টগ্রাম বিভাগের ১১টি জেলায় জিআর (ক্যাশ) নগদ অর্থ সহায়তা, ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা, শিশু খাদ্য ও গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ নগদ সহায়তা, ৩৩৩ হেল্পলাইনের মাধ্যমে ত্রাণ সহায়তা প্রভৃতি কর্মসূচির আওতায় গরিব, অসহায়, দুস্থ দিনমজুরসহ হতদরিদ্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মাঝে এসব ত্রাণ বিতরণ করা হয়।

            ১৬ মে’র সর্বশেষ তথ্যানুসারে,  চট্টগ্রাম জেলায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় হতে কোভিড-১৯ দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় জিআর (ক্যাশ) নগদ খাতে বরাদ্দকৃত ৬ কোটি ৪২ লাখ ৯০ হাজার টাকার মধ্যে এ পর্যন্ত ১ লাখ ৩ হাজার ৬৩৮ দুস্থ পরিবারের মাঝে ৫ কোটি ৩২ লাখ ১৮ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়েছে যার সুফল ভোগ করেছে ৫ লাখ ১৮ হাজার ১৯০ জন প্রান্তিক, কর্মহীন মানুষ। ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা কর্মসূচির আওতায় এ জেলায় বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ৮ কোটি ২৩ লাখ ৬৩ হাজার ৯৫০ টাকা যার পুরোটাই ১ লাখ ৮৩ হাজার ৩১টি দুস্থ পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। তাছাড়া জেলায় শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ বরাদ্দকৃত ৬৫ লাখ টাকার মধ্যে অদ্যাবধি ৭ হাজার ২৯৫টি প্রান্তিক পরিবারের মাঝে ৫৮ লাখ ৩৬ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়েছে। গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ চট্টগ্রাম জেলায় বরাদ্দকৃত ১৫ লাখ টাকার মধ্যে অদ্যাবধি ৬০টি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে ২ লাখ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। ৩৩৩ হেল্পলাইনের মাধ্যমে জেলায় এ পর্যন্ত ত্রাণ সহায়তা পেয়েছে আরো ২ হাজার ৫২৯টি পরিবার।

            কক্সবাজার জেলায় জিআর (ক্যাশ) নগদ খাতে বরাদ্দকৃত ২ কোটি ২৮ লাখ ৫২ হাজার ৫০০ টাকার মধ্যে অদ্যাবধি ২ কোটি ১৩ লাখ ৫৫ হাজার টাকা ৪২ হাজার ৮৬৩টি হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা খাতে বরাদ্দকৃত ৭ কোটি ৮৬ লাখ ২৭ হাজার ১৫০ টাকার মধ্যে এ পর্যন্ত ৭ কোটি ৮৩ লাখ ৭৮ হাজার ৩০০ টাকা বিতরণ করা হয়েছে যার ফলে উপকৃত হয়েছে ১ লাখ ৭৪ হাজার ৭২৭টি প্রান্তিক পরিবার ও ৮ লাখ ৬ হাজার ৫৭৪ জন মানুষ। তাছাড়া এ জেলায় ৩৩৩ হেল্পলাইনের মাধ্যমে ত্রাণ পেয়েছে আরো ১ হাজার ৩৩৪টি পরিবার। জেলাটিতে শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ বরাদ্দকৃত ৮ লাখ টাকার মধ্যে অদ্যাবধি ১ হাজার ৭২টি হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে ৪ লাখ ৯০ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়েছে। গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ বরাদ্দকৃত ৮ লাখ টাকার মধ্যে এ পর্যন্ত ৮১৩টি দুস্থ পরিবারের মাঝে ৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়েছে।

            রাঙ্গামাটি জেলায় জিআর (ক্যাশ) নগদ খাতে বরাদ্দকৃত ১ কোটি ৫৭ লাখ ৫০ হাজার টাকার মধ্যে অদ্যাবধি ১ কোটি ৩৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়েছে যার ফলে উপকৃত হয়েছে ২৭ হাজার ১০০ পরিবার ও ৯৩ হাজার ২০০ জন প্রান্তিক কর্মহীন মানুষ। ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা কর্মসূচির আওতায় জেলায় বরাদ্দকৃত ১ কোটি ৪১ লাখ ৭৫ হাজার ৯০০ টাকার মধ্যে এ যাবৎ ২৬ হাজার হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে ১ কোটি ১৮ লাখ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। তাছাড়া জেলায় শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ ১০ লাখ টাকা ও গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ আরো ১০ লাখ টাকা নগদ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে যার বিতরণ প্রক্রিয়া অচিরেই শুরু হবে।

            খাগড়াছড়ি জেলায় নগদ অর্থ সহায়তা (জিআর ক্যাশ) খাতে বরাদ্দকৃত ১ কোটি ২৬ লাখ ৫০ হাজার টাকার মধ্যে এ পর্যন্ত ২২ হাজার ৯০০টি কর্মহীন পরিবারের মাঝে ১ কোটি ১৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়েছে। ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা খাতে বরাদ্দকৃত ১ কোটি ৪৯ লাখ ২৫ হাজার ১৫০ টাকার পুরোটাই ৩৩ হাজার ২৬৭টি দুস্থ অসহায় পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। তাছাড়া জেলাটিতে শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ ৯ লাখ টাকা ও গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ আরো ৯ লাখ টাকা নগদ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। ৩৩৩ হেল্পলাইনের মাধ্যমে জেলায় ত্রাণ সহায়তা পেয়েছে আরো ৪৯৪টি পরিবার।

            বান্দরবান জেলায় জিআর (ক্যাশ) নগদ অর্থ সহায়তা খাতে বরাদ্দকৃত ৯৭ লাখ ৫০ হাজার টাকার মধ্যে অদ্যাবধি ৮৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা ১৭ হাজার ৪১৪টি হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা খাতে জেলাটিতে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ২ কোটি ৬৫ লাখ ৮৬ হাজার ৯০০ টাকা যার পুরোটাই এ যাবৎ ৫৯ হাজার ৮২টি দুস্থ পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। এ জেলায় শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ ৭ লাখ টাকা ও গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ আরো ৭ লাখ টাকা নগদ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। ৩৩৩ হেল্পলাইনের মাধ্যমে ইতোমধ্যে জেলায় ত্রাণ সহায়তা পেয়েছে ১৩২টি পরিবার। তাছাড়া জেলাটিতে ১ হাজার ৪২৮টি অসহায় দরিদ্র পরিবারের মাঝে ১ হাজার ৪২৮ প্যাকেট শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে।

            লক্ষ্মীপুর জেলায় করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় সরকার কর্তৃক গৃহীত মানবিক সহায়তা কর্মসূচির আওতায় জিআর (ক্যাশ) নগদ খাতে ১ কোটি ৭৯ লাখ ২০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে যার মধ্যে অদ্যাবধি ৩১ হাজার ৫০০টি হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে ১ কোটি ৫৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়েছে। জেলায় ভিজিএফ সহায়তা (নগদ) অর্থ খাতে বরাদ্দকৃত ৩ কোটি ৩৭ লাখ ৭৬ হাজার ৫৫০ টাকার পুরোটাই ইতোমধ্যে ৭৫ হাজার ৫৯টি দুস্থ, অসহায় পরিবারের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে যার ফলে উপকৃত হয়েছে ৩ লাখ ৭৫ হাজার ২৯৫ জন প্রান্তিক মানুষ। তাছাড়া এ জেলায় শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ ৯ লাখ টাকা ও গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ ১৩ লাখ টাকা নগদ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে যা শীঘ্রই বিতরণ করা হবে।

            নোয়াখালী জেলায় জিআর (ক্যাশ) নগদ খাতে বরাদ্দকৃত ২ কোটি ৮১ লাখ টাকার মধ্যে এ পর্যন্ত ৫১ হাজার ৫০০ প্রান্তিক অসহায় পরিবারের মাঝে ২ কোটি ৫৮ লাখ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা খাতে এ জেলায় বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ৭ কোটি ৫৪ লাখ ৮৮ হাজার ৮৫০ টাকা যার পুরোটাই অদ্যাবধি ১ লাখ ৬৭ হাজার ৭৫৩টি দুস্থ পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। ৩৩৩ হেল্পলাইনের মাধ্যমে ত্রাণ সহায়তা পেয়েছে আরো ৪৬৪টি পরিবার। তাছাড়া জেলায় শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ ৯ লাখ টাকা ও গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ আরো ৯ লাখ টাকা নগদ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।

            ফেনী জেলায় জিআর (ক্যাশ) নগদ অর্থ সহায়তা খাতে বরাদ্দকৃত ১ কোটি ৪১ লাখ ৭৫ হাজার টাকার মধ্যে ১ কোটি ১৯ লাখ টাকা ২৩ হাজার ৮০০টি দুস্থ ও অসহায় পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। তাছাড়া জেলায় ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা খাতে বরাদ্দকৃত ১ কোটি ৬৫ লাখ ৬০ হাজার টাকার পুরোটাই ৩৬ হাজার ৮০০টি প্রান্তিক হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। ফেনী জেলায় শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ বরাদ্দকৃত ৬ লাখ টাকা ইতোমধ্যে ৬০০ দুস্থ পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ জেলায় বরাদ্দকৃত ৬ লাখ টাকার বিতরণ প্রক্রিয়া অচিরেই শুরু হবে। তাছাড়া ৩৩৩ হেল্পলাইনের মাধ্যমে জেলায় ত্রাণ সহায়তা পেয়েছে আরো ৩০০টি পরিবার।

            কুমিল্লা জেলায় জিআর (ক্যাশ) নগদ খাতে বরাদ্দকৃত ৫ কোটি ৮৬ লাখ ২৫ হাজার টাকার মধ্যে অদ্যাবধি ৫ কোটি ৩৬ লাখ ৯০ হাজার টাকা ১ লাখ ৫ হাজার ৯৬০টি হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা খাতে বরাদ্দকৃত ৮ কোটি ৬০ লাখ ১৩ হাজার টাকার পুরোটাই ১ লাখ ৯১ হাজার ১৪০টি প্রান্তিক অসহায় পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। জেলায় শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ বরাদ্দকৃত ৪২ লাখ টাকার মধ্যে ইতোমধ্যে ২৫ লাখ টাকা ৫ হাজারটি দুস্থ পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ আরো ১৭ লাখ টাকা নগদ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে যার বিতরণ প্রক্রিয়া শীঘ্রই শুরু হবে। কুমিল্লা জেলায় শুকনো খাবার বাবদ বরাদ্দকৃত ১ হাজার প্যাকেটের মধ্যে এ পর্যন্ত ১৫৪ প্যাকেট ১৫৪ দুস্থ পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। তাছাড়া ৩৩৩ হেল্পলাইনের মাধ্যমে জেলায় ত্রাণ সহায়তা পেয়েছে আরো ২ হাজার ৮২০টি পরিবার।

            চাঁদপুর জেলায় জিআর (ক্যাশ) নগদ অর্থ সহায়তা খাতে ২ কোটি ৭৭ লাখ ৪৫ হাজার টাকা বরাদ্দ প্রদান করা হয়েছে যার মধ্যে এ পর্যন্ত ২ কোটি ৬০ লাখ ২৫ হাজার টাকা ৫২ হাজার ৫০টি প্রান্তিক দরিদ্র পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। অন্যদিকে জেলায় ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা খাতে বরাদ্দকৃত ৪ কোটি ৫৫ লাখ ৫১ হাজার ২৫০ টাকা ১ লাখ ১ হাজার ২২৫টি দুস্থ ও অসহায় পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। তাছাড়া এ জেলায় শিশু খাদ্য ক্রয় খাতে ৮ লাখ টাকা ও গো-খাদ্য ক্রয় খাতে আরো ৮ লাখ টাকা নগদ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। তাছাড়া ৩৩৩ হেল্পলাইনের মাধ্যমে জেলায় ত্রাণ সহায়তা পেয়েছে আরো ১৫টি পরিবার।

            ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় জিআর (ক্যাশ) নগদ খাতে বরাদ্দকৃত ৩ কোটি ২০ লাখ ৫০ হাজার টাকার মধ্যে ২ কোটি ৭৯ লাখ ১৬ হাজার টাকা ৫৮ হাজার ৩০০টি হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা খাতে বরাদ্দকৃত ৬ কোটি ১১ লাখ ১৯ হাজার ৯০০ টাকার পুরোটাই ইতোমধ্যে ১ লাখ ৩৫ হাজার ৮২২টি দুস্থ পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। ৩৩৩ হেল্পলাইনের মাধ্যমে জেলায় ত্রাণ সহায়তা পেয়েছে আরো ১৭৪টি পরিবার। এছাড়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ বরাদ্দকৃত ৯ লাখ টাকার মধ্যে এ পর্যন্ত ৭৫৪টি দুস্থ পরিবারের মাঝে ৪ লাখ টাকা ও গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ বরাদ্দকৃত ৯ লাখ টাকার মধ্যে অদ্যাবধি ২৫টি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে ৫০ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়েছে।

            উল্লেখ্য, সংশ্লিষ্ট জেলা তথ্য অফিসারদের মাধ্যমে জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন অফিস হতে প্রাপ্ত তথ্যসূত্রে এসব জানা গেছে।

#

ফয়সল/মাসুম/রেজুয়ান/সঞ্জীব/সেলিম/২০২১/২০৪৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ২২৯৭

ময়মনসিংহ বিভাগে মানবিক সহায়তা কর্মসূচির আওতায় ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত

ঢাকা, ২ জ্যৈষ্ঠ (১৬ মে) :

          ময়মনসিংহ বিভাগে করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) মোকাবিলায় সরকারের মানবিক কর্মসূচির আওতায় ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। ময়মনসিংহ বিভাগের আওতাধীন ময়মনসিংহ, জামালপুর,  শেরপুর ও নেত্রকোনা জেলার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ শাখা হতে পাঠানো পৃথক বিবরণীতে এ সংক্রান্ত তথ্য জানানো হয়েছে।

          ময়মনসিংহ জেলায় ত্রাণ সহায়তা হিসেবে বরাদ্দকৃত ৪ কোটি ৬৪ লাখ ২৫ হাজার টাকার মধ্যে  এ পর্যন্ত ২ কোটি ৬৫ লাখ ১৭ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এতে উপকারভোগীর সংখ্যা ৫৭ হাজার ৪১৫টি পরিবারের ২ লাখ ৮৭ হাজার ৭৫ জন। ময়মনসিংহ মহানগর এলাকার জন্য ত্রাণ হিসেবে বরাদ্দকৃত ৫ লাখ টাকা ১ হাজার ২৫০টি পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। এ জেলায় ভিজিএফ (আর্থিক সহায়তা) হিসেবে বরাদ্দকৃত ৩৯ কোটি ২ লাখ টাকার মধ্যে এ পর্যন্ত বিতরণ করা হয়েছে ৩৮ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। এতে উপকারভোগী ৮ লাখ ৫২ হাজার ৪১৫টি পরিবারের ৪২ লাখ ৬২ হাজার ৭৫ জন মানুষ।

          ময়মনসিংহ জেলায় শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ বরাদ্দকৃত নগদ ১৫ লাখ টাকার মধ্যে ১৪ লাখ টাকা  ৩ হাজার ৫০০টি পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়া গোখাদ্যের জন্য বরাদ্দকৃত ১৩ লাখ টাকা বিতরণ প্রক্রিয়াধীন আছে।

          জামালপুর জেলায় ত্রাণ সহায়তা হিসেবে বরাদ্দকৃত ২ কোটি ৩৩ লাখ টাকার মধ্যে  এ পর্যন্ত ২ কোটি  ১৬ লাখ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এতে উপকারভোগীর সংখ্যা ৪৩ হাজার ৩০০টি পরিবারের ১ লাখ ৭৩ হাজার ২০০ জন মানুষ। এ জেলায় ভিজিএফ (আর্থিক সহায়তা) হিসেবে বরাদ্দকৃত ১৫ কোটি ৪০ লাখ ৭৮ হাজার টাকার মধ্যে এ পর্যন্ত বিতরণ করা হয়েছে ১১ কোটি  ৪৬ লাখ ৫২ হাজার টাকা। ২ লাখ ৫৪ হাজার ৭৮৩টি পরিবারের ১০ লাখ ১৯ হাজার ১৩২ জন মানুষের মধ্যে এ অর্থ বিতরণ করা হয়। এছাড়া জামালপুর জেলায় শিশু খাদ্য হিসেবে বরাদ্দকৃত ৭ লাখ টাকা বিতরণ প্রক্রিয়াধীন আছে। 

          নেত্রকোনা জেলায় ত্রাণ সহায়তা হিসেবে বরাদ্দকৃত ৩ কোটি ২ লাখ টাকার মধ্যে  এ পর্যন্ত ২ কোটি ৩৫ লাখ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এতে উপকারভোগীর সংখ্যা ৪৩ হাজার পরিবারের ২ লাখ ১৫ হাজার মানুষ। এ জেলায় ভিজিএফ (আর্থিক সহায়তা) হিসেবে বরাদ্দকৃত ৫ কোটি ২৯ লাখ ৮০ হাজার টাকার পুরোটাই  বিতরণ করা হয়েছে । ১ লাখ ১৭ হাজার ৭৩৪টি পরিবারের ৫ লাখ ৮৮ হাজার ৬৭০ জন মানুষের মাঝে এ অর্থ বিতরণ করা হয়। এছাড়া শিশু খাদ্য হিসেবে ১০ লাখ টাকা বরাদ্দ করা হয় যার মধ্যে ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এতে উপকারভোগী পরিবারের সংখ্যা ৬৩০। গোখাদ্য হিসেবে বরাদ্দকৃত ১০ লাখ টাকা বিতরণ প্রক্রিয়াধীন।

          শেরপুর জেলায় ত্রাণ সহায়তা হিসেবে বরাদ্দকৃত ১ কোটি ৬০ লাখ ৫০ হাজার টাকার মধ্যে  এ পর্যন্ত ১ কোটি  ৫৩ লাখ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এতে উপকারভোগীর সংখ্যা ৩০ হাজার ৫১৭টি পরিবারের ১ লাখ ৫২ হাজার ৭৪০ জন। এ জেলায় ভিজিএফ (আর্থিক সহায়তা) হিসেবে বরাদ্দকৃত ৩ কোটি ৮২ লাখ টাকার মধ্যে পুরোটাই বিতরণ করা হয়েছে। এতে উপকারভোগী ৮৪ হাজার ৯৫৯টি পরিবারের ৪ লাখ ২৪ হাজার ৭৯৫ জন। এছাড়া শিশুখাদ্য হিসেবে বরাদ্দ কৃত ৫ লাখ টাকার মধ্যে এ পর্যন্ত ৩ লাখ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এতে উপকারভোগী পরিবারের সংখ্যা ৮০২। গোখাদ্য হিসেবে বরাদ্দকৃত ৫ লাখ টাকার মধ্যে ৬০ হাজার টাকা ৯৮টি পরিবারের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে ।

#

মাহমুদুল/মাসুম/রেজুয়ান/সঞ্জীব/সেলিম/২০২১/২০২০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর :  ২২৯৬

সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ৪৮ হাজার ৯৩০ জনের ভ্যাকসিন গ্রহণ

 

ঢাকা, ২ জ্যৈষ্ঠ (১৬ মে) :

 

          গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে মোট ৪৮ হাজার ৯৩০ জন ভ্যাকসিন গ্রহণ করেছেন। এদের সবাই দ্বিতীয় ডোজের টিকা গ্রহণ করেন। এদের মধ্যে ৩০ হাজার ৬৩৫ জন পুরুষ এবং ১৮ হাজার ২৯৫ জন মহিলা।

 

          এ নিয়ে সারা দেশে গত ২৭ জানুয়ারি থেকে ১৬ মে পর্যন্ত সর্বমোট ভ্যাকসিন গ্রহীতার সংখ্যা ৯৫ লাখ ১৯ হাজার ৯৯৫ জন। এদের মধ্যে প্রথম ডোজে ৩৬ লাখ ৮ হাজার ৯৭৯ জন পুরুষ এবং ২২ লাখ ১০ হাজার ৯৩৩ জন মহিলা ভ্যাকসিন গ্রহণ করেন। দ্বিতীয় ডোজে ২৩ লাখ ৭৮ হাজার ৬৭৫ জন পুরুষ এবং ১৩ লাখ ২১ হাজার ৪০৮ জন মহিলা ভ্যাকসিন গ্রহণ করেন।                        

 

          উল্লেখ্য, ১৬ মে ২০২১ বিকাল ৫টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত সরকার কর্তৃক তৈরিকৃত সুরক্ষা অ্যাপে মোট ৭২ লাখ ৪৮ হাজার ৮২৯ জন ভ্যাকসিন গ্রহণের জন্য নিবন্ধন করেছেন।

 

#

 

মিজানুর/মাসুম/রেজুয়ান/সঞ্জীব/সেলিম/২০২১/১৯৪০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ২২৯৫

 

নারায়ণগঞ্জ ও মুন্সিগঞ্জে কিছু এলাকায় ১৭ মে জরুরি গ্যাস শাটডাউন

 

ঢাকা, ২ জ্যৈষ্ঠ (১৬ মে) :

 

          সিদ্ধিরগঞ্জ সিজিএস এর জরুরি রক্ষণাবেক্ষণ কাজে আগামী  ১৭ মে সকাল  ৮টা হতে ১৮ মে সকাল ৮টা পর্যন্ত নারায়ণগঞ্জ শহর এলাকা, সিদ্ধিরগঞ্জ, আদমজী ইপিজেড, গোদনাইল, পাগলা, ফতুল্লা, নারায়ণগঞ্জ বিসিক, পঞ্চবটি থেকে মুক্তারপুর  পর্যন্ত এলাকা, মুন্সিগঞ্জ সদর, মুন্সিগঞ্জ বিসিক, রেকাবী বাজার ও তৎসংলগ্ন  এলাকার সকল শ্রেণির গ্রাহকদের গ্যাস সরবরাহ বন্ধ ও গ্যাসের স্বল্পচাপ অবস্থা বিরাজ করবে ।

 

          বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আজ এ তথ্য জানানো হয়।

 

#

 

আসলাম/মাসুম/রেজুয়ান/সঞ্জীব/সেলিম/২০২১/১৯৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ২২৯৪

 

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

ঢাকা, ২ জ্যৈষ্ঠ (১৬ মে) :

 

 ‌                  স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৫ হাজার ৪৩০ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ৩৬৩ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৭ লাখ ৮০ হাজার ১৫৯ জন।

 

          গত ২৪ ঘণ্টায় ২৫ জন-সহ এ পর্যন্ত ১২ হাজার ১৪৯ জন এ রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন।

 

          করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৭ লাখ ২২ হাজার ৩৬ জন।

 

#

 

হাবিবুর/মাসুম/রেজুয়ান/সঞ্জীব/সেলিম/২০২১/১৮৩৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ২২৯৩

 

সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে ২৯ মে পর্যন্ত ছুটি বৃদ্ধি

 

ঢাকা, ২ জ্যৈষ্ঠ (১৬ মে) :

 

          বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে অতি সম্প্রতি কোভিড-১৯ অতিমারিতে সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি পরিলক্ষিত হওয়ায় শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মচারী ও অভিভাবকদের স্বাস্হ্য সুরক্ষা ও সার্বিক নিরাপত্তার বিবেচনায় এবং কোভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় পরামর্শক কমিটির সাথে পরামর্শক্রমে দেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের চলমান ছুটি  আগামী ২৯  মে ২০২১ পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে।

 

          এই  সময় অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে এবং শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও  অভিভাবকবৃন্দ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলবেন।

 

          শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আজ এ তথ্য জানানো হয়।

 

#

 

খায়ের/মাসুম/রেজুয়ান/সঞ্জীব/সেলিম/২০২১/১৮৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ২২৯২

খুলনা বিভাগে অসহায় মানুষের মাঝে সরকারি ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত

ঢাকা, ২ জ্যৈষ্ঠ (১৬ মে) :

          করোনাভাইরাসের সংক্রমণজনিত রোগ কোভিড-১৯ মোকাবিলার অংশ হিসেবে চলমান বিধিনিষেধের কারণে কর্মহীন অসহায় মানুষের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করছে সরকার।  তারই অংশ হিসেবে খুলনা বিভাগের জেলাসমূহে আজ গরিব, অসহায়, কর্মহীন দুস্থ মানুষের মাঝে সরকারি ত্রাণ বিতরণ করা হয়েছে।

          যশোর জেলায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের বরাদ্দসহ এ পর্যন্ত ৫১ হাজার  ৫ শত ৪৯ টি পরিবারের মাঝে ২ কোটি  ৫৭ লাখ ৭৪ হাজার ৫ শত টাকা এবং ভিজিএফ কর্মসূচির আওতায় ৩ লাখ ১০ হাজার ৭ শত ৯৮টি পরিবারের মাঝে ১৩ কোটি  ৯৮  লাখ ৫৯ হাজার ১ শত টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়াও  ৩৩৩ কলের মাধ্যমে ২ হাজার ৪ শতটি পরিবারকে খাদ্য সহায়তা প্রদান করা হয়।

          নড়াইল জেলায়  জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ৬০ জন কর্মহীন শ্রমিক ও দরিদ্র পরিবারের মাঝে খাদ্য সহায়তা প্রদান করা হয়। এছাড়া এ পর্যন্ত অসহায় মানুষের মাঝে ত্রাণ হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের বরাদ্দসহ ২৪  হাজার  ৬ শত ৬৭টি পরিবারের মাঝে ১কোটি  ১১ লাখ টাকা এবং ভিজিএফ কর্মসূচির আওতায় ৭৬ হাজার ৭৮টি পরিবারের মাঝে ৩ কোটি  ৪২  লাখ ৩৫ হাজার ১ শত টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়াও ২ হাজার ৭০টি পরিবারের মাঝে শুকনো খাবারের প্যাকেট এবং ৩৩৩-এ কলের মাধ্যমে ৩০টি পরিবারকে খাদ্য সহায়তা প্রদান করা হয়।

          চুয়াডাঙ্গা জেলায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের বরাদ্দসহ এ পর্যন্ত অসহায় মানুষের মাঝে ত্রাণ হিসেবে  ২৩ হাজার  ২ শত ২৩টি পরিবারের মাঝে ১ কোটি  ৪ লাখ ৫০ হাজার ৫ শত টাকা এবং ভিজিএফ কর্মসূচির আওতায় ৫৩ হাজার ৮ শত ২৫টি পরিবারের মাঝে ২ কোটি ৪২ লাখ ২১ হাজার ২ শত ৫০ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়াও  ৩৩৩ হেল্পলাইনে কলের মাধ্যমে ১৩ টি পরিবারকে খাদ্য সহায়তা প্রদান করা হয়।

          মেহেরপুর জেলায় এ পর্যন্ত অসহায় মানুষের মাঝে ত্রাণ হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের বরাদ্দসহ ১৩  হাজার  ২ শত ৫০টি পরিবারের মাঝে  ৫৯ লাখ ৬২ হাজার ৫ শত টাকা এবং ভিজিএফ কর্মসূচির আওতায় ১৫ হাজার ২ শত ৫০টি পরিবারের মাঝে ৬৮  লাখ ৬২ হাজার ৫ শত টাকা বিতরণ করা হয়। ৩৩৩ কলের মাধ্যমে ১৫টি পরিবারকে খাদ্য সহায়তা প্রদান করা হয়।

          সাতক্ষীরা জেলায় এ পর্যন্ত অসহায় মানুষের মাঝে ত্রাণ হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের বরাদ্দসহ ৩৬  হাজার  ৭ শতটি পরিবারের মাঝে ১ কোটি ৮৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা এবং ভিজিএফ কর্মসূচির আওতায় ২ লাখ ৮৭ হাজার ৩ শত ৪০টি পরিবারের মাঝে ১২ কোটি ৯৩ লাখ ৩ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়েছে। ৩৩৩ হেল্পলাইনে কলের মাধ্যমে ৯৭টি পরিবারকে খাদ্য সহায়তা প্রদান করা হয়।

          উল্লেখ্য, সংশ্লিষ্ট জেলা তথ্য অফিসারদের মাধ্যমে জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন অফিস হতে প্রাপ্ত তথ্যসূত্রে এসব জানা গেছে।

#

দীপংকর/মাসুম/রেজুয়ান/সঞ্জীব/সেলিম/২০২১/১৭৪০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ২২৯১

 

প্রাথমিক বিদ্যালয় ও কিন্ডারগার্টেনে ২৯ মে পর্যন্ত ছুটি বৃদ্ধি

 

ঢাকা, ২ জ্যৈষ্ঠ (১৬ মে) :

 

          করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে শিক্ষার্থীদের সুরক্ষার জন্য আগামী ২৯ মে ২০২১ পর্যন্ত সকল ধরনের সরকারি ও বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং কিন্ডারগার্টেনের চলমান ছুটি বাড়ানো হয়েছে। এ সময় নিজেদের ও অন্যদের করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে সুরক্ষার লক্ষ্যে শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ বাসস্থানে অবস্থান করবে। পাশাপাশি অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আজ এ তথ্য জানানো হয়।

 

          বিজ্ঞপ্তিতে আরো জানানো হয়, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এবং স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ কর্তৃক জারীকৃত নির্দেশনা ও অনুশাসনসমূহ শিক্ষার্থীদেরকে মেনে চলতে হবে। শিক্ষার্থীদেরকে নিজ বাসস্থানে অবস্থানের বিষয়টি অভিভাবকবৃন্দ নিশ্চিত করবেন এবং স্থানীয় প্রশাসন তা নিবিড়ভাবে পরিবীক্ষণ করবেন। শিক্ষার্থীরা যাতে নিজ বাসস্থানে অবস্থান করে পাঠ্যবই অধ্যয়ন করে সে বিষয়টি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকগণ সংশ্লিষ্ট অভিভাবকদের মাধ্যমে নিশ্চিত করবেন।

 

#

 

রবীন্দ্রনাথ/মাসুম/রেজুয়ান/সঞ্জীব/সেলিম/২০২১/১৭৩০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                  নম্বর : ২২৯০

রাজশাহী বিভাগে করোনাকালীন সরকারি সহায়তা কার্যক্রম অব্যাহত

ঢাকা, ২ জ্যৈষ্ঠ (১৬ মে) :

            রাজশাহী  বিভাগে করোনা মহামারিতে ক্ষতিগ্রস্ত ও কর্মহীন হয়ে পড়া বিভিন্ন প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মাঝে সরকারের বিভিন্ন ত্রাণ সহায়তা কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। এ বিভাগের বিভিন্ন জেলায় নগদ অর্থ সহায়তা ও ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা কর্মসূচির আওতায় গরিব, দুস্থ দিনমজুরসহ হতদরিদ্র জনগোষ্ঠীর মাঝে এসব ত্রাণ বিতরণ করা হয়।

            রাজশাহী বিভাগের বিভিন্ন  জেলার জেলা  ত্রাণ ও পুনর্বাসন অফিস সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

            নওগাঁ জেলায় করোনা ভাইরাস মোকাবিলায় সরকারের  মানবিক সহায়তা  কর্মসূচির আওতায় এ পর্যন্ত  ৩ লাখ ৮৪ হাজার ৯২৯ পরিবারকে মানবিক  সহায়তা   প্রদান করা হয়েছে। এর মধ্যে ১৫ হাজার ২৫০  পরিবারের মাঝে ৩০৫ মেট্রিক টন চাল বিতরণ  করা হয়েছে।  ১ হাজার ৪০০   পরিবারকে  নগদ ৯ লাখ ৬৩ হাজার ৫০০ টাকা   প্রদান করা হয়েছে। কোভিড ২য় ঢেউয়ের বিশেষ ত্রাণ হিসেবে ৫৭ হাজার ২৫০ পরিবারের মাঝে ২ কোটি ৮৬ লাখ ২৫ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়েছে।  ভিজিএফ  আর্থিক সহায়তা কর্মসূচির আওতায়  ১ লাখ ৮৬ হাজার ৯৫৯ পরিবারের মাঝে  ৮ কোটি ৪১ লাখ ৩১ হাজার ৫৫০ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। ১০ টাকা কেজি দরে ১ লাখ ১৮ হাজার  ৯২৮ পরিবারের মাঝে ১৭ হাজার ৭৯৫ মেট্রিক টন চাল   বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়া, করোনায় গবাদি  পশুকে বাঁচিয়ে রাখতে এ জেলায় ৭ লাখ টাকা গো-খাদ্য এবং ৪ লাখ টাকা শিশু খাদ্য বাবদ  বিতরণ করা হয়েছে।

            রাজশাহী  জেলায়  কোভিড-১৯ মোকাবিলায় এ পর্যন্ত ২ লাখ ১৯ হাজার  ৪৮৫ পরিবারের মাঝে  ত্রাণ বিতরণ করা হয়েছে। এর মধ্যে ৫২ হাজার ৪০০ পরিবারের মাঝে নগদ অর্থ ২ কোটি ৬৯ লাখ ৫০ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়েছে। ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা কর্মসূচির আওতায় ১ লাখ ৫৫ হাজার ৭৯০ পরিবারের মাঝে ৭ কোটি ১০  লাখ ৫ হাজার ৫০০ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এ জেলায় ৩৩৩ নম্বরে কল গ্রহণ করে ২৯৫ পরিবারকে ত্রাণ দেয়া হয়েছে। এছাড়া,  এ জেলায় ৯ লাখ টাকা গো-খাদ্য এবং ৯ লাখ টাকা শিশু খাদ্য হিসেবে বিতরণ করা হয়েছে।

         নাটোর জেলায় করোনার মোকাবিলায় সরকার কর্তৃক মানবিক সহায়তা কর্মসূচির আওতায় জিআর (ক্যাশ) নগদ খাতে   ১ কোটি ৫৯ লাখ ৫০ হাজার টাকা ৩১ হাজার ১৫০ পরিবারের  মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। জেলায় ভিজিএফ সহায়তা (নগদ) অর্থ খাতে বরাদ্দকৃত ৫ কোটি ৪৩ লাখ ৭৪ হাজার ৪০০ টাকা ১ লাখ ২০ হাজার ৮৩২ দুস্থ, গরিব পরিবারের মধ্যে বিতরণ করা হচ্ছে।  এ জেলায় ৩৩৩ নম্বরে কল গ্রহণ করে ১১৬ পরিবারকে ত্রাণ দেয়া হয়েছে।

            বগুড়া  জেলায় জিআর (ক্যাশ) খাতে  ২ কোটি ৯৫ লাখ   টাকা ৪৮ হাজার ৯০০ পরিবারের  মাঝে এবং ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা খাতে বরাদ্দকৃত ৯ কোটি   ৮৩ লাখ ৩৪ হাজার ৪৫০  টাকার  মধ্যে ৫০ লাখ ৮৫ হাজার ৭৫০ টাকা  ২ লাখ ১৮ হাজার ৫২১ পরিবারের  মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়া  গোখাদ

2021-05-16-16-35-e97ee3c6766d0ee93e782a677dbb2a24.docx