Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৫ এপ্রিল ২০২৫

তথ্যবিবরণী ৫ এপ্রিল ২০২৫

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর: ৩১২৬

সম্প্রীতি বজায় রেখে সহ-অবস্থান করুন

                          - পার্বত্য উপদেষ্টা

বান্দরবান, ২২ চৈত্র (৫ এপ্রিল): 

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, সম্প্রীতি বজায় রাখুন। আমরা সবাই একসাথে মিলেমিশে বসবাস করতে চাই। কে মারমা, কে ত্রিপুরা, কে বম জাতি তা বিভেদ না করে সম্প্রীতি বজায় রেখে সহ-অবস্থান করে বসবাস করা দরকার। তিনি বলেন, আমাদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হলো সাধারণ জনগণের জীবনমান উন্নয়নে কাজ করা।

আজ বান্দরবান সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৭৫ বছরপূর্তি (প্লাটিনাম জয়ন্তী) উদযাপন উপলক্ষ্যে বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

সুপ্রদীপ চাকমা বলেন, আমাদের সকলকে বন্ধুত্বপূর্ণ, শান্তিপূর্ণ এবং সহযোগিতামূলকভাবে সকল প্রকার সমস্যার সমাধানে একসাথে কাজ করতে হবে।

উপদেষ্টা বলেন, আমরা পার্বত্য অঞ্চলে কোয়ালিটি এডুকেশন, লাইভলিহুড ডেভেলপমেন্ট, পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় পরিবেশ সহায়ক ও সুরক্ষামূলক বৃক্ষ ও বনায়ন অর্থাৎ ব্যালেন্সড এনভায়রনমেন্ট এবং হারমোনিয়াস এপ্রোচ গড়ে তুলতে চাই।

উপদেষ্টা বান্দরবান সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৭৫বছর পূর্তি উদযাপন উপলক্ষ্যে সকালে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন। পরে তিনি একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রায় অংশ নেন।

এসময় বান্দরবান জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যাপক থানজামা লুসাই, এই বিদ্যালয়ের ছাত্র ও পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব কংকন চাকমা, বান্দরবান সেনা জোন এর জোন কমান্ডার, পুলিশ সুপার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক, বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী এবং বর্তমানে অধ্যায়নরত শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।

#

রেজুয়ান/মাহমুদুল/মোশারফ/ফেরদৌস/শামীম/২০২৫/১৯২০ঘণ্টা

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর: ৩১২৫

হাওরে জিরাতিদের সমস্যা সমাধানে সম্ভাব্য সবকিছুই করা হবে

                                                         - খাদ্য উপদেষ্টা

ঢাকা, ২২ চৈত্র (৫ এপ্রিল): 

খাদ্য ও ভূমি উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার বলেছেন, হাওরে জিরাতিদের সমস্যা সমাধানে সম্ভাব্য সবকিছুই করা হবে। জিরাতিরা হাওরাঞ্চলে কঠোর পরিশ্রম করে দেশের মানুষের খাদ্যের যোগান দেন। তাদের সমস্যা সব সময়ই গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করে দ্রুত সমাধানের জন্য তিনি সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিক হওয়ার পরামর্শ দেন।

উপদেষ্টা আজ কিশোরগঞ্জ জেলার অষ্টগ্রাম উপজেলার ভাতশালা হাওরের জিরাতিদের সাথে মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন। উপদেষ্টা জিরাতিদের সমস্যার কথা ধৈর্যসহকারে শোনেন। এসময় কিশোরগঞ্জ জেলার ডিসি, এসপিসহ জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

হাওরাঞ্চলের মৌসুমী কৃষকরা জিরাতি হিসেবে পরিচিত। হাওরাঞ্চলে একটিমাত্র ফসল হয় যা বোরো হিসেবে পরিচিত। জিরাতিরা বড়দিঘা হাওর থেকে ভাতশালা হাওর পর্যন্ত কোনো রাস্তা না থাকায় তাদের উৎপাদিত ফসল আনা নেওয়ার সমস্যা, বিশুদ্ধ খাবার পানির সমস্যা, বড়দিঘা খাল খননসহ বন্যা এবং ঘূর্ণিঝড় থেকে রক্ষার জন্য আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণের দাবি উপদেষ্টার নিকট তুলে ধরেন। এছাড়াও বিষ প্রয়োগ করে মাছ ধরা এবং নদীতে ফেরি পারাপারের জন্য অতিরিক্ত টোল নেওয়ায় তাদের অসুবিধার কথা বলেন। জিরাতিরা ইটনা উপজেলায় একটা বাফার গুদাম তৈরির বিষয়ে উপদেষ্টার সহায়তা কামনা করেন।

উপদেষ্টা তাৎক্ষণিকভাবে জেলা প্রশাসনকে বিষ প্রয়োগে মাছ ধরা বন্ধ করাসহ দায়ীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন। অতিরিক্ত টোল আদায়ের বিষয়ে জেলা প্রশাসনকে খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাসহ নিয়মিত মনিটরিং করার পরামর্শ দেন। তিনি বড়দিঘা হাওর থেকে ভাতশালা হাওর পর্যন্ত রাস্তা তৈরির বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে ফিজিবিলিটি স্টাডির জন্য অনুরোধ করেন। জিরাতিদের বিশুদ্ধ খাবার পানির সমস্যা, বড়দিঘা খাল খনন এবং আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন। ইটনা উপজেলায় বাফার গুদাম তৈরির জন্য ব্যক্তিগতভাবে তিনি উদ্যোগ নেওয়ার আশ্বাস দেন।

জিরাতিদের সাথে মতবিনিময় শেষে উপদেষ্টা জিরাতিদের নিয়ে ভাতশালা হাওর ঘুরে দেখেন। হাওরের বোরো ফসল দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন। জিরাতিরা উপদেষ্টাকে জানান আগামী দশ দিনের মধ্যেই হাওরাঞ্চলে আগাম বোরোধান কাটা শুরু হবে।

#

ইমদাদ/মাহমুদুল/ফেরদৌস/মোশারফ/শামীম/২০২৫/১৮০০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর : ৩১২৪

মাতুয়াইল ময়লার ভাগাড় পরিদর্শন
ময়লার ভাগাড়সহ কোনো স্থানেই ময়লা পোড়ানো যাবে না
                                               - পরিবেশ উপদেষ্টা

ঢাকা, ২২ চৈত্র (৫ এপ্রিল) : 

 

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, মাতুয়াইল স্যানিটারি ল্যান্ডফিলসহ কোনো স্থানেই ময়লা পোড়ানো যাবে না। তিনি বলেন, ময়লার ভাগাড় ও আশপাশের এলাকার মানুষের জীবনযাত্রা এবং স্বাস্থ্য সুরক্ষায় বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হবে।

উপদেষ্টা আজ রাজধানীর মাতুয়াইলে স্যানিটারি ল্যান্ডফিল এলাকা পরিদর্শন শেষে বায়ুদূষণ পরিস্থিতি নিয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এসব কথা বলেন।

          এই ময়লার ভাগাড় মাতুয়াইল থেকে অচিরেই পুরোপুরি সরিয়ে নেওয়া সম্ভব নয় জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, পার্শ্ববর্তী দুটি স্টিলমিল বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হবে। এছাড়া, ব্যাটারি পোড়ানো বা ব্যাটারির সিসা আলাদা করা যাবে না। ইতোমধ্যে পরিবেশ অধিদপ্তর ব্যাটারি কারখানাগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

পরিদর্শনকালে উপদেষ্টা আরো বলেন, ঢাকা শহরের বায়ুদূষণ একটি স্বাস্থ্যঝুঁকির রূপ নিয়েছে। এ পরিস্থিতি মোকাবিলায় সিটি কর্পোরেশন, পরিবেশ অধিদপ্তর ও সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর মধ্যে সমন্বিত উদ্যোগ নেওয়ার নির্দেশনাও দেন তিনি। তিনি বলেন, সরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি জনসচেতনতা বাড়ানো এবং নিয়ম ভাঙলে জরিমানার কার্যকর প্রয়োগ করা হবে।

উপদেষ্টা আজ পর্যায়ক্রমে মাতুয়াইল স্যানিটারি ল্যান্ডফিল, যাত্রাবাড়ীর সামাদনগর, নরসিংদী রোড, চিটাগং রোড, কাঁচপুর, যাত্রাবাড়ী, শরীফপাড়াসহ ঢাকা দক্ষিণ ও উত্তর সিটি কর্পোরেশনের বায়ুদূষণ প্রবণ বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করেন এবং স্থানীয়দের সাথে কথা বলেন। স্থানীয় এলাকাবাসী দীর্ঘদিন ধরে মাতুয়াইল স্যানিটারি ল্যান্ডফিল (ময়লার ভাগাড়) দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার এবং ময়লা পোড়ানো বন্ধের দাবি জানিয়ে আসছেন। এসময় স্থানীয়রা দূষণের কারণে শ্বাসকষ্টসহ বিভিন্ন শারীরিক সমস্যার কথা জানান।

পরিদর্শনকালে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক মোঃ শাহজাহান মিয়া, পরিবেশ মন্ত্রণালয় উপসচিব (পরিবেশ) রুবিনা ফেরদৌসী, বন অধিদপ্তরের বন সংরক্ষক আরএসএম মুনিরুল ইসলামসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তর সংস্থার প্রতিনিধিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

#

দীপংকর/শাহিদা/আলী/আসমা/২০২৫/১৪৪০ ঘণ্টা

 

 

 

Handout                                                                                                                    Number : 3123

 

Freedom and friendship shine as Bangladesh celebrates

Independence and National Day in Canada


Ottawa (Canada), 5 April:

 

Freedom and friendship shone in Canada as the Bangladesh High Commission in Canada celebrated our Independence and National Day on yesterday in Ottawa with national pride and diplomatic warmth. The event was attended by ambassadors, members of the diplomatic corps, Canadian government officials, politicians, academicians, businesspersons, media personalities and members of the Bangladeshi Diaspora. It reflected both the pride of a sovereign nation and the growing strength of Bangladesh–Canada bilateral relations.

            Hosted by High Commissioner Nahida Sobhan, the evening honoured Bangladesh’s cultural heritage, youth aspirations, and the resilient spirit of its people in shaping a progressive and inclusive nation. It also highlighted the expanding bilateral partnership—anchored in shared values, development cooperation, and mutual commitment to a just, inclusive, and sustainable world.

An exhibition of Bangladeshi products and handicrafts—such as traditional nakshi kantha, jamdani sarees, jute goods, spices and jewelry—added a vibrant cultural dimension to the celebration, showcasing the country’s rich artisanal legacy and export potential.

High Commissioner Nahida Sobhan, in her speech, paid profound tribute to the martyrs of the 1971 Independence War and to those who lost their lives during the 2024 July Uprising. She spoke of Bangladesh’s transformation. She also highlighted Bangladesh’s global leadership in sectors such as ready-made garments, agriculture, disaster response, women’s empowerment and peacekeeping. The High Commissioner emphasized that Canada remains a key and trusted partner of Bangladesh, particularly in trade and investment, education, and development assistance.

The evening concluded on a note of unity and reflection, celebrating not only the diplomatic ties between the two nations, but also the enduring spirit of independence that continues to guide Bangladesh’s place on the world stage.

#

Sazzad/Sahida/Ali/Asma/2025/1120 hours

 

আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার করা নিষেধ

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর: ৩১২২

জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবসে প্রধান উপদেষ্টার বাণী

 

ঢাকা, ২২ চৈত্র (৫ এপ্রিল) : 

  

প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস ‘জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবস’ উপলক্ষ্যে বাণী প্রদান করেছেন: 

“বাংলাদেশ সরকারের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে প্রতিবছরের ন্যায় এবারও ‘জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবস-২০২৫’ উদ্‌যাপিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। তারুণ্যের শক্তি ধারণ করে ‘জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবস-২০২৫’ আয়োজন করায় আমি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট সকল মন্ত্রণালয়, দেশি ও আন্তর্জাতিক সংস্থা, ক্রীড়া ফেডারেশন, অ্যাসোসিয়েশন, বোর্ড, ক্রীড়া সংগঠকসহ সকলকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই।

আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবসের সাথে সামঞ্জস্য রেখে এবারের ক্রীড়া দিবসের প্রতিপাদ্য ‘তারুণ্যের অংশগ্রহণ, খেলাধুলার মানোন্নয়ন’ নির্ধারণ করা সময়োপযোগী ও যথাযথ হয়েছে বলে আমি মনে করি। খেলাধুলা শিশু ও তরুণদের মেধা ও মনন বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। এর মাধ্যমে প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব, শৃঙ্খলাবোধ, অধ্যবসায়, দায়িত্বজ্ঞান ও কর্তব্যপরায়ণতার সৃষ্টি হয়।

দেশ বদলের প্রত্যয়ে গঠিত বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তারুণ্যনির্ভর বাংলাদেশের এ বিশাল জনগোষ্ঠীকে পুর্নজ্জীবিত করতে দেশব্যাপী ‘তারুণ্যের উৎসব-২০২৫’ উদ্‌যাপন করেছে। সামাজিক, অর্থনৈতিক ও পরিবেশগত মূল্যবোধের মেলবন্ধনে আয়োজিত এই উৎসবে তরুণরা তাদের সৃজনশীলতা, মেধা, যোগ্যতা ও মননশীলতার স্বাক্ষর রেখেছে।

আমাদের তরুণরা আন্তর্জাতিক ক্রীড়ায় ধারাবাহিকভাবে সাফল্য অর্জন করছে। ক্রিকেটের মাধ্যমে বাংলাদেশ বহির্বিশ্বে গৌরব ও সুনাম অর্জন করেছে। আমাদের নারীরা গতবছর নেপাল সাফ নারী চ্যাম্পিয়নশিপ-২০২৪ এ শিরোপা জয় করেছে। দাবায়ও সাফল্য এসেছে। দুই দশক পর ইরানের তেহরানে এশিয়ান ইনডোর অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশ জাতীয় নারী কাবাডি দল ব্রোঞ্জ পদক পুনরুদ্ধার করেছে। সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ ফুটবলে যৌথ চ্যাম্পিয়ন এবং নেপাল অনূর্ধ্ব-১৬ ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বাংলাদেশ। এশিয়ান অনূর্ধ্ব-২১ হকির ছেলেদের বিভাগে প্রথমবার বিশ্বকাপের টিকিট পেয়েছে বাংলাদেশ যুব হকি দল। নেপালে সাফ অনূর্ধ্ব-২০ চ্যাম্পিয়নশিপে শিরোপা জিতেছে আমাদের তরুণরা।

আমি দিবসটি উপলক্ষ্যে আয়োজিত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।”

#

আশরোফা/শাহিদা/আলী/মাসুম/২০২৫/১০৩০ ঘণ্টা

 

আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার করা নিষেধ

2025-04-05-14-18-c2e23eb07d52336c87f47aa111699e7d.docx