Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২২nd এপ্রিল ২০২৫

তথ্যবিবরণী ২১ এপ্রিল ২০২৫

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর: ৩৩১১

মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নয়নে সার্ভিস, ট্রেনিং এবং রিসার্চকে গুরুত্ব দিতে হবে
                                                        --- প্রাথমিক ও গণশিক্ষা  উপদেষ্টা
ঢাকা, ৮ বৈশাখ (২১ এপ্রিল):
    প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার বলেছেন, আমরা যখন সাইকিয়াট্রিতে আসি-তখন অনেকে বলতেন সাইকিয়াট্রিস্ট বাই চান্স। কিন্তু এখন অবস্থাটা পুরো পাল্টে গেছে। এখন সাইকিয়াট্রিস্ট বাই চয়েস। এটা হচ্ছে সবচেয়ে সম্ভাবনার দিক। আমাদের আধুনিক সময়ের মানুষদের পরিচয় হচ্ছে বহুমাত্রিক।
    উপদেষ্টা আজ ঢাকায় জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটে আয়োজিত ‘জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট দিবস’ পালন উপলক্ষ্যে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
    উপদেষ্টা বলেন, জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের ফিজিক্যাল স্ট্রাকচার মোটামুটি একটি পর্যায়ে এসেছে। এই মুহূর্তে গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে  ফাংশনাল দিক উন্নত করা। এটাকে একটি আদর্শ প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলা। সেক্ষেত্রে মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নয়নের জন্য এ ইনস্টিটিউটের ম্যান্ডেট হচ্ছে সার্ভিস, ট্রেনিং এবং রিসার্চ। এই তিনটিকে গুরুত্ব দিতে হবে।
    বিধান রঞ্জন বলেন, আমরা তখনই ঐক্যবদ্ধ হতে পারি, যখন সম্মিলিত স্বপ্ন থাকে। সম্মিলিত স্বপ্ন ছাড়া কখনো ঐক্যবদ্ধ হওয়া যায় না। সাইকিয়াট্রিতে আমরা এমন সমস্যা ডিল করি যা একান্তই ব্যক্তিগত। ফলে সেক্ষেত্রে সাইকিয়াট্রিস্টদের বেশি অ্যাথিক্যাল হওয়া অনেক গুরুত্বপূর্ণ। সেজন্যই একজন সাইকিয়াট্রিস্ট হিসেবে একজন ভালো মানুষ হওয়াটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ মনে করি।
    জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মোঃ মাহবুবুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক অধ্যাপক ডা. হেদায়েতুল ইসলাম, অধ্যাপক ডা. মোঃ এনায়েত করিম, অধ্যাপক ডা. মো. নিজাম উদ্দিন, অধ্যাপক ডা. ওয়ালিউল আলম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল অধ্যাপক কামরুল হাসান, ডা. তৈয়বুর রহমান রয়েল, ডা. আহসানউদ্দিন আহমেদ প্রমুখ।
    পরে উপদেষ্টা ইনস্টিটিউট প্রাঙ্গণে গাছের চারা রোপণ করেন।
    বৈষম্যের অবসানে, এসো মিলি ঐক্যতানে এ স্লোগানকে ধারণ করে জাতীয় মানসিক স¦াস্থ্য ইনস্টিটিউট দিবস পালিত হয়।
#

জাহাঙ্গীর/মেহেদী/রফিকুল/জয়নুল/২০২৫/২২০০ঘণ্টা   

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর: ৩৩১০

 

বিবাহের মাধ্যমে মানুষ পাপাচার থেকে বেঁচে থাকতে পারে

                                                    ---ধর্ম উপদেষ্টা

 

 

ঢাকা, ৮ বৈশাখ (২১ এপ্রিল):

ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, বিবাহের মাধ্যমে মানুষ পাপাচার থেকে বেঁচে থাকতে পারে। আদর্শ পরিবার গঠন, জৈবিক চাহিদা পূরণ ও মানসিক প্রশান্তির জন্য বিয়ের বিকল্প নেই।

আজ ঢাকার মিরপুরে পুলিশ স্টাফ কলেজ কনভেনশন হলে ওয়ার্ল্ড এসেম্বলি অভ্ মুসলিম ইয়ুথ (ওয়ামি) কর্তৃক পিতৃহীন ও আর্থিকভাবে অস্বচ্ছল বর ও কনের গণবিবাহ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, বিবাহ একটি পবিত্র বন্ধন। বিয়ের মাধ্যমে নতুন পরিবার গড়ে উঠে। বিবাহের মাধ্যমে মানব বংশধারা পৃথিবীতে বিস্তৃতি লাভ করে। পৃথিবীতে যত নবী-রসুল এসেছেন দুয়েকজন ছাড়া সকলেই বিবাহ করেছেন। বিবাহ মানুষের ঈমান ও আমলকে সুসংহত করে। তিনি বলেন, হাদিসে আছে, যখন কেউ বিয়ে করে সে দ্বিনের অর্ধেকাংশ পূরণ করে, বাকি অর্ধেকাংশে সে যেন আল্লাহকে ভয় করে। তিনি আরো বলেন, চরিত্র সংরক্ষিত রাখার জন্য বিয়ে অনন্য ব্যবস্থা।

 

ব্যতিক্রমী এই আয়োজন ৬০ জোড়া নবদম্পতির শুভবিবাহ দেওয়া হয়। এ বিবাহ অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট পরিবারের উদ্যোগে পাত্র চূড়ান্ত করা হয়। পাত্র-পাত্রীরা তাদের অভিভাবক-সহ পিএসসি কনভেনশন হলে উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে ওয়ামী বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর ডা. মোহাম্মদ রেদওয়ানুর রহমান, ওয়ামী প্রধান কার্যালয়ের প্রতিনিধি ডা. আইমান ঈসা আল সোলাইমানির নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল এবং দাতা সংস্থা সিডস অভ্ সাদাকা'র চেয়ারম্যান আসাদ মিয়ার নেতৃত্বে প্রতিনিধিদল অংশগ্রহণ করে।

এ গণবিবাহ কার্যক্রমে বিয়ের সামগ্রিক আয়োজনের পাশাপাশি প্রতিটি নবদম্পতিকে অলংকার, সাজসজ্জার উপকরণ, পোশাক, আসবাবপত্র, নিত্যব্যবহার্য সরঞ্জাম প্রভৃতি উপহার হিসেবে প্রদান করা হয়।

উল্লেখ্য, গত কয়েকবছর ধরে ওয়ামি বাংলাদেশে কন্যাদায়গ্রস্ত পরিবারের বিবাহযোগ্য এতিম-অসহায় মেয়েদের বিবাহ আয়োজনের দায়িত্ব পালন করে আসছে।

 

#

 

আবুবকর/মেহেদী/রানা/রফিকুল/আব্বাস/২০২৫/২১১৬ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর: ৩৩০৯  

এটিআইয়ের আন্দোলন স্থগিতের ঘোষণা শিক্ষার্থীদের

ঢাকা, ৮ বৈশাখ (২১ এপ্রিল): 

 

দেশের এটিআই (কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট) সমূহের শিক্ষার্থীদের ৮ দফা দাবি-দাওয়া পূরণে চলমান আন্দোলনের প্রেক্ষিতে কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর সাথে শিক্ষার্থীদের একটি প্রতিনিধিদল সাক্ষাৎ করেছে। আজ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত সাক্ষাৎকালে উপদেষ্টা শিক্ষার্থীদের ৮ দফা দাবি বিষয়ে কৃষি মন্ত্রণালয় হতে ইতোপূর্বে গৃহীত সিদ্ধান্তসমূহ দ্রুততার সাথে বাস্তবায়নের আশ্বাস প্রদান করেন।

 

উপদেষ্টা শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, "তোমাদের কাজ পড়াশোনা করা। তোমাদের ভবিষ্যৎ আমাদের উপর ছাড়ো, আমরা দেখবো। তোমাদের দাবি পূরণে সরকার আন্তরিক।'' এ সময় শিক্ষার্থী প্রতিনিধিগণ তাঁদের ৮ দফা দাবির মধ্যে বিধিসম্মত উপায়ে বাস্তবায়নযোগ্য দাবিসমূহ বাস্তবায়নে সরকারের আশ্বাসের উপর আস্থা রেখে চলমান আন্দোলন বন্ধ করে শ্রেণিকক্ষে ফিরে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন।

 

শিক্ষার্থীদের উচ্চ শিক্ষা গ্রহণে স্বতন্ত্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন, শিক্ষার মান বৃদ্ধি, শিক্ষক নিয়োগ, পরীক্ষা, চাকুরি গ্রেড, ইন্টার্নি ভাতা, ফাউন্ডেশন ট্রেনিং, উচ্চ শিক্ষায় প্রবেশগম্যতা-সহ বিবিধ বিষয়ের দাবি সরকার আন্তরিকভাবে বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করছে বলে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়।

 

এটিআইসমূহে বিদ্যমান বিভিন্ন সমস্যা ও সীমাবদ্ধতা সরকারকে জানানোর জন্য শিক্ষার্থীদের নির্দেশনা দেয়া হয় এবং প্রাপ্ত সমস্যাবলি সমাধানে মন্ত্রণালয় দ্রুততম সময়ে কাজ করবে বলে শিক্ষার্থীদের জানানো হয়।

 

এ সময় কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ান, অতিরিক্ত সচিব  
মোঃ জাকির হোসেন, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ ছাইফুল ইসলাম এবং  ছাত্র প্রতিনিধি আবু নাঈম সিদ্দিক, আসাদুজ্জামান কবির, মুসা প্রধান, মুনতাসির রহমান ও রায়ন উদ্দিম শামীম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

#

জাকির/মেহেদী/রানা/রফিকুল/আব্বাস/২০২৫/২০৪৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর: ৩৩০৮


সংবাদপত্রের গুণগত মানোন্নয়নে টাস্কফোর্স গঠন করবে সরকার
                                     --- তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা

ঢাকা, ৮ বৈশাখ (২১ এপ্রিল):
    তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মোঃ মাহফুজ আলম বলেছেন, সংবাদপত্রের গুণগত মানোন্নয়নে টাস্কফোর্স গঠন করবে সরকার। এই টাস্কফোর্স স্বচ্ছতার সঙ্গে সংবাদপত্রের প্রকৃত প্রচারসংখ্যা নির্ধারণ, ওয়েজবোর্ড বাস্তবায়ন, বিজ্ঞাপন হার নির্ধারণসহ সংবাদপত্রের সার্বিক উন্নয়নে কাজ করবে। আজ তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের (ডিএফপি) অংশীজনের সভায় উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
    সরকারের নীতিমালা মেনে সংবাদপত্র প্রকাশের ওপর গুরুত্বারোপ করে উপদেষ্টা বলেন, যেসব সংবাদপত্র সরকারি নীতিমালা মেনে প্রকাশিত হবে, সেসব সংবাদপত্র বিজ্ঞাপনসহ সরকারি সুবিধা পাবে। গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানসমূহ ট্যাক্স দেয় কিনা, সে বিষয়টিও যাচাই করা প্রয়োজন। সরকার কোনো সংবাদপত্র বন্ধ করতে চায় না উল্লেখ করে তিনি বলেন, সংবাদপত্র প্রকাশের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্রত্যেকটি স্তরে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে হবে এবং বিভিন্ন সংবাদপত্রের মধ্যে প্রতিযোগিতার পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে। বিগত সরকারের সমালোচনা করে তিনি বলেন, বিগত ফ্যাসিবাদী সরকারের আমলে অনেক মন্ত্রী-এমপি বিভিন্নভাবে গণমাধ্যমের মালিক হয়েছেন। এসব গণমাধ্যমের সার্বিক অবস্থা যাচাই করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
    সভায় গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রধান কামাল আহমেদ বলেন, যেসব সংবাদপত্রের মধ্যে সুষ্ঠু প্রতিযোগিতা থাকবে না, সেসব সংবাদপত্রকে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান করা উচিত নয়। তিনি ইংরেজি সংবাদপত্রের জন্য পৃথক নীতিমালা করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি কোনো সংবাদপত্র বন্ধ না করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
    এ সময় চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খালেদা বেগম বলেন, সংবাদপত্র নিরীক্ষা-ব্যবস্থা সংস্কার করা প্রয়োজন। ডিএফপি যেন চাপমুক্ত হয়ে স্বচ্ছতার সঙ্গে সংবাদপত্রের মানোন্নয়নে কাজ করতে পারে, সে বিষয়ে তিনি সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।
    সংবাদপত্রের প্রকৃত প্রচারসংখ্যা নির্ধারণ, সংবাদপত্র নিরীক্ষা-ব্যবস্থার মানোন্নয়ন এবং সরকারি বিজ্ঞাপন প্রদানে স্বচ্ছতা প্রতিষ্ঠায় করণীয় বিষয়ে সভায় আলোচনা করা হয়।
    তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুবা ফারজানা, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. গীতি আরা নাসরিন, জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি হাসান হাফিজ, দৈনিক মানবজমিনের সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী, বিএফইউজের মহাসচিব কাদের গনি চৌধুরী, ডিইউজের সভাপতি শহিদুল ইসলাম, দৈনিক প্রথম আলোর নির্বাহী সম্পাদক সাজ্জাদ শরীফ, দৈনিক দিনকালের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক শিমুল বিশ্বাস, দৈনিক নয়াদিগন্তের নির্বাহী সম্পাদক মাসুমুর রহমান খলিলী-সহ বিভিন্ন সংবাদপত্রের প্রতিনিধি ও সরকারি কর্মকর্তাবৃন্দ অংশীজনের সভায় উপস্থিত ছিলেন।
#
মামুন/মেহেদী/রানা/মোশারফ/জয়নুল/২০২৫/২০৪০ঘণ্টা   

 

Handout                                                                                                          Number: 3307

ILO and Bangladesh Discuss Just Transition:

Rizwana Hasan Emphasizes Social Justice and Green Skills
 

Dhaka, April 21:

            A delegation led by Tuomo Poutiainen, Country Director of the International Labour Organization (ILO), met with Syeda Rizwana Hasan, Advisor to the Ministry of Environment, Forest and Climate Change and the Ministry of Water Resources, at the Ministry’s conference room in the Bangladesh Secretariat today.

            The meeting focused on integrating just transition principles into Bangladesh’s climate and development strategies. Poutiainen stressed that as economies shift towards greener models, it is vital to prepare the workforce for emerging industries through reskilling, upskilling, and inclusive social protection. ‘Workers, employers, and governments must jointly shape this transition to ensure no one is left behind,’ he said.

            Rizwana Hasan reaffirmed the government’s commitment to a fair, inclusive, and sustainable transition. She welcomed the ILO’s role in bringing together stakeholders and emphasized the importance of embedding just transition in national policies, including updated Nationally Determined Contributions (NDCs) and the upcoming Climate Prosperity Plan.

            The ILO shared its plan to initiate a Call to Action—a collective commitment by the government, employers, and workers' organizations—during the upcoming Just Transition Academy in Dhaka. The Advisor appreciated the initiative and expressed support for ensuring Bangladesh’s participation as a key signatory.

            Both sides also discussed linking just transition frameworks with global supply chains, labor rights, and responsible investment. The ILO expressed willingness to support the government through technical assistance and collaboration across UN agencies and national platforms.

            The meeting concluded with a shared vision: a future where economic growth, environmental sustainability, and social equity advance hand-in-hand.

#

Dipankar/Mehedi/Rana/Mosharaf/Joynul/2025/2030 Hrs.

 

টিভি স্কল                                                                                              নম্বর: ৫৪

 

টেলিভিশন চ্যানেলে স্ক্রল আকারে প্রচারের জন্য

সকল ইলেকট্রনিক মিডিয়া

ঢাকা, বৈশাখ ( ২১ এপ্রিল):

 

          সরকারি-বেসরকারি টিভি চ্যানেলসহ অন্যান্য ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় নিম্নোক্ত বার্তাটি স্ক্রল আকারে প্রচারের জন্য অনুরোধ করা হলো :     

মূলবার্তা:  

‘দেশের সকল কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (এটিআই)-এর শিক্ষার্থীদের শ্রেণিকক্ষে ফিরে যাওয়ার নির্দেশ দিলেন কৃষি উপদেষ্টা। আন্দোলন স্থগিতের ঘোষণা শিক্ষার্থীদের -কৃষি মন্ত্রণালয়।’         

 

 

                  ধন্যবাদসহ

 

             (মোঃ রুবেল রানা)

          সিনিয়র তথ্য অফিসার

                    ও

              ডিউটি অফিসার

       সংবাদকক্ষ, বিকালের পালা

      ফোন: ৯৫৪০০১৯, ৯৫১২২৪৬

প্রধান প্রতিবেদক/প্রধান বার্তা সম্পাদক/ সংবাদদাতা
ইলেকট্রনিক মিডিয়া/সংবাদসংস্থা

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর: ৩৩০৬

ঐকমত্য কমিশনের সাথে জাতীয় গণফ্রন্টের আলোচনা অনুষ্ঠিত

ঢাকা, ৮ বৈশাখ (২১ এপ্রিল):
    সংস্কার প্রশ্নে ঐকমত্য সৃষ্টির লক্ষ্যে ঐকমত্য কমিশনের সাথে আজ ঢাকায় জাতীয় সংসদ ভবনস্থ এল. ডি হলে জাতীয় গণফ্রন্টের আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
    এ সময় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ ছাড়াও সদস্য হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ড. বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার। এছাড়া জাতীয় গণফ্রন্টের কেন্দ্রীয় কমিটির সমন্বয়ক কমরেড টিপু বিশ্বাসের নেতৃত্বে ছয় সদস্যে বিশিষ্ট প্রতিনিধিদলের হয়ে আলোচনায় অংশ নেন লিটু বিশ্বাস, দেবাশীষ পোদ্দার বাপি, কামরুজ্জামান ফিরোজ, কে এম দেলোয়ার হোসেন এবং তৈমুর খান অপু।
    সংস্কার বিষয়ে জাতীয় ঐকমত্য গঠনের উদ্দেশ্যে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠিত হয়েছে। গত ১৫ ফেব্রুয়ারি এই কমিশনের কার্যক্রম শুরু হয়।
    উল্লেখ্য, প্রথম পর্যায়ে গঠিত সংস্কার কমিশনগুলোর মধ্যে সংবিধান সংস্কার কমিশন, জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন এবং দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনে উল্লেখিত গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশগুলোর ওপর রাজনৈতিক দলের সুনির্দিষ্ট মতামত জানাতে অনুরোধ করে সুপারিশগুলোর স্প্রেডশিট আকারে ৩৯টি রাজনৈতিক দলের কাছে পাঠানো হয়। এ পর্যন্ত  ৩৫টি রাজনৈতিক দলের কাছ থেকে কমিশন মতামত পেয়েছে।
    সংস্কার কমিশনগুলোর করা সুপারিশ চূড়ান্ত করতে গত ২০ মার্চ থেকে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরু করে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। ইতোমধ্যে ১৫টি রাজনৈতিক দলের সাথে প্রাথমিক পর্যায়ের আলোচনা শেষ করেছে কমিশন।
    জাতীয় ঐকমত্য কমিশন হতে আজ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এসব তথ্য জানানো হয়।
#

পবন/রানা/মোশারফ/জয়নুল/২০২৫/১৯৪০ঘণ্টা   

 

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর: ৩৩০৫

বাংলাদেশ বিশ্বে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির মডেল
                                                --- ধর্ম উপদেষ্টা

ঢাকা, ৮ বৈশাখ (২১ এপ্রিল):
    ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন,  বাংলাদেশ বিশ্বে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির মডেল। এদেশে সাম্প্রদায়িক সৌহার্দ্যের যে আবহ বিরাজ করছে সেই আবহ আমাদের পার্শ্ববর্তী কোন রাষ্ট্রে খুঁজে পাওয়া যাবে না।
    আজ সকালে রাজধানীর বাংলামোটরে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের সম্মেলন কক্ষে ‘টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট অর্জন এবং নৈতিক শিক্ষার প্রসারে মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্পের ভূমিকা’ শীর্ষক ঢাকা জেলা কর্মশালা-২০২৫ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
    ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি টিকিয়ে  রাখার ক্ষেত্রে কিছু চ্যালেঞ্জ, কিছু সমস্যা আছে। মন্দিরে যেমন পাথর ছোড়ে আবার মাজারও ভাংচুর করে। জুলাই বিপ্লব পরবর্তী সময়ে বেশ মন্দিরে যেমন হামলা চালানো হয়েছে তেমনি ৫০টির বেশি মাজারে ভাংচুর করা হয়েছে। এরূপ ঘটনাগুলো যতটা না সাম্প্রদায়িক তার চেয়ে বেশি রাজনৈতিক। এই ঘটনাগুলো নিয়ে বহির্বিশ্বেও প্রোপাগান্ডা চালানো হয়। তিনি আগামীদিনে সাম্প্রদায়িক সৌহার্দ্যকে আরো মজবুত ও দৃঢ় করার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
    উপদেষ্টা আরো বলেন, এদেশে সকলের অধিকার সমান। রাষ্ট্রের সকল ক্ষেত্রে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলে সমান অধিকার পাবেন। তিনি বলেন, এদেশের ৫৪ বছরের ইতিহাসে জাতি হিসেবে আমাদের প্রতিটি অর্জনে সকল ধর্মের মানুষের অবদান রয়েছে।
    শিষ্টাচার তৈরিতে ধর্মীয় ও পারিবারিক শিক্ষার গুরুত্ব তুলে ধরে ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, পারিবারিক ঐতিহ্যের সাথে ধর্মের সংযোগ ঘটলে শিষ্টাচার ফুলে ফুলে শতদলে শোভিত হয়। তিনি আরো বলেন, আমরা একটি নৈতিকতার পরিবেশ তৈরি করতে চাই। প্রত্যেকে তার ধর্মের মূল শিক্ষা সমাজে ছড়িয়ে দিলে দেশে নৈতিকতার আবহ তৈরি হবে। তিনি মন্দিরভিত্তিক মানবিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য সংশ্লিষ্টদেরকে অনুরোধ জানান।
    প্রকল্পের শিক্ষকদের সম্মানী বৃদ্ধির দাবির বিষয়ে ড. খালিদ বলেন, মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা প্রকল্পের শিক্ষকদের সম্মানী বৃদ্ধি করা হলে এই প্রকল্পের শিক্ষকদের সম্মানীও বৃদ্ধি করা হবে। এ বিষয়ে কোনো ধরনের বৈষম্য করা হবে না।
    ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার গুরুত্ব তুলে ধরে উপদেষ্টা বলেন, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের চত্বরে যে শুচিতা ও স্নিগ্ধতা বিরাজ করে সেটা অন্য কোথাও পাওয়া যাবে না। আদিকাল থেকেই মসজিদ, মন্দির, গির্জা ও প্যাগোডার ছায়ায় শিক্ষা কার্যক্রম চলে আসছে। এখনো বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ধর্মীয় উপাসনালয় রয়েছে।
    প্রকল্প পরিচালক ড. শ্রীকান্ত কুমার চন্দের সভাপতি উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য প্রদান করেন হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ভাইস চেয়ারম্যান তপন চন্দ্র মজুমদার ও ট্রাস্টের সচিব দেবেন্দ্র নাথ উরাঁও। অন্যান্যের মধ্যে প্রকল্পের উপপ্রকল্প পরিচালক নিত্য প্রকাশ বক্তৃতা করেন।
    মব্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম (৬ষ্ঠ পর্যায়) প্রকল্পের আওতায় এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়াধীন হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট এ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে। জিওবি'র অর্থায়নে  ৩৬৫ কোটি টাকা ব্যয়ে জুলাই ২০২১ হতে ডিসেম্বর ২০২৫ মেয়াদে বাস্তবায়িত হচ্ছে।
    দিনব্যাপী এ কর্মশালায় ঢাকা জেলার শিক্ষা কেন্দ্রেসমূহের শিক্ষক, জেলা প্রশাসন, জেলা ও উপজেলা মনিটরিং কমিটির সদস্য, শিক্ষার্থী অভিভাবক, শিক্ষা কেন্দ্রের সভাপতি/সম্পাদক, সনাতন ধর্মীয় প্রতিনিধি, হিন্দু ধর্মীয় ট্রাস্টি, সাংবাদিকসহ মোট ১৫০ জন অংশগ্রহণ করে।
#
আবুবকর/রানা/মোশারফ/জয়নুল/২০২৫/১৯৩৫ঘণ্টা  

 

Handout                                                                                                           Number: 3304

Government bans establishment of new

industries within 10 km ECA of Sundarbans
 

Dhaka, April 21:

            The government has decided to prohibit the establishment of any new industrial ventures or projects within the 10-kilometer Ecologically Critical Area (ECA) surrounding the Sundarbans. The Ministry of Environment, Forest and Climate Change will soon issue an official gazette notification in this regard.

            This decision was taken at the 16th meeting of the Executive Committee of the National Environment and Climate Change Committee held on Monday at the ministry’s conference room at Bangladesh Secretariat. The meeting was presided over by Syeda Rizwana Hasan, Advisor to the Ministry of Environment, Forest and Climate Change and the Ministry of Water Resources.

            The decision of the 2017 National Environment Committee, headed by the then Prime Minister, under section 3.4.4, regarding the issuance and renewal of environmental clearance for industrial establishments in the Sundarbans ECA area, along with the related decision of the Executive Committee in 2021, has been revised. The environmental impact of industries already established within 10 kilometers of the Sundarbans ECA will be assessed by independent experts. Due to a court order, decisions regarding these existing establishments will be made only after the impact assessment is completed.

            At the meeting, previous decisions taken under section 3.4.4 of the 2017 National Environment Committee and the 2021 Executive Committee were revised to strengthen the environmental protection of the Sundarbans. A neutral team of experts will assess the environmental impact of existing industries within the 10 km ECA. Based on this assessment and subject to court directives, further decisions regarding these establishments will be taken.

            The committee also decided to amend the Climate Change Trust Rules, allowing joint project proposals by government agencies, private organizations, and NGOs. To combat noise pollution, opinions from all ministries will be gathered to develop a future action plan.

            Proposals will be made to increase the enforcement budget of the Ministry of Environment. Additionally, proposals will be submitted to introduce and increase risk allowances for Forest Department employees. It was also decided to ensure at least 30% block usage in all public and private building construction by 2025. A coordination meeting at the secretary level will be held in May on this matter.

            The meeting was attended by Lt. Gen. Md. Jahangir Alam Chowdhury (Retd.) Advisor to the Ministry of Agriculture and Ministry of Home Affairs and Faruk E Azam, Bir Protik, Advisor to the Ministry of Disaster Management and Relief and Ministry of Liberation War Affairs.

            Senior officials including Md. Ehsanul Haque, Senior Secretary of the Road Transport and Highways Division; Dr. Farhina Ahmed, Secretary, Ministry of Environment, Forest and Climate Change; Farzana Mamataj, Secretary, Ministry of Power, Energy and Mineral Resources; Mahbubur Rahman, Secretary, Ministry of Commerce; Md. Rezaul Maksud Jahedi, Secretary, Local Government Division; and Md. Nazrul Islam, Secretary, Ministry of Housing and Public Works, among others, were present as committee members. The decisions from the previous meeting and the agenda of the current meeting were presented via PowerPoint by Dr. Fahmida Khanom, Additional Secretary (Environment) of the Ministry and Member Secretary of the Committee.

#

Dipankar/Rana/Mosharaf/Joynul/2025/1920 Hrs.

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর: ৩৩০৩

সুন্দরবনের ১০ কিমি ইসিএ এলাকার মধ্যে শিল্পপ্রতিষ্ঠান স্থাপন নিষিদ্ধ করছে সরকার

ঢাকা, ৮ বৈশাখ (২১ এপ্রিল):
    সুন্দরবনের ১০ কিলোমিটার প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকা (ইসিএ) এর মধ্যে নতুন কোনো শিল্পপ্রতিষ্ঠান বা প্রকল্প স্থাপন নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে সরকার। এ বিষয়ে দ্রুত প্রজ্ঞাপন জারি করবে পরিবেশ মন্ত্রণালয়।
    আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের সভাপতিত্বে জাতীয় পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন কমিটির নির্বাহী কমিটির ১৬তম সভায় এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।
    সভায় সুন্দরবনের পরিবেশগত সুরক্ষায় ২০১৭ সালের জাতীয় পরিবেশ কমিটির ৩.৪.৪ নম্বর সিদ্ধান্ত এবং ২০২১ সালের নির্বাহী কমিটির সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করা হয়েছে। নিরপেক্ষ বিশেষজ্ঞদের দ্বারা সুন্দরবনের ১০ কিলোমিটার ইসিএ এলাকার মধ্যে স্থাপিত শিল্পপ্রতিষ্ঠানসমূহের পরিবেশগত প্রভাব নিরূপণ করা হবে। আদালতের আদেশ থাকার কারণে প্রভাব নিরূপণের পর স্থাপিত প্রতিষ্ঠানগুলোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত গৃহীত হবে।
    এছাড়াও সভায় জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট বিধিমালা সংশোধনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সংশোধনের পর সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা ও এনজিওগুলো যৌথভাবে প্রকল্প প্রস্তাব দিতে পারবে। শব্দদূষণ রোধে পরবর্তী কর্মপরিকল্পনা নির্ধারণে সকল মন্ত্রণালয় থেকে মতামত নেওয়া হবে।
    সভায় পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের এনফোর্সমেন্ট বাজেটে অতিরিক্ত বরাদ্দের প্রস্তাব দেওয়া হবে। বন অধিদপ্তরের কর্মচারীদের ঝুঁকিভাতা চালু ও বৃদ্ধির প্রস্তাবও পাঠানো হবে। ২০২৫ সালের মধ্যে সরকারি ও বেসরকারি ভবন নির্মাণে কমপক্ষে ৩০ শতাংশ ব্লক ব্যবহার নিশ্চিত করা হবে। এ বিষয়ে মে মাসে সচিব পর্যায়ে সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত হবে।
    সভায় কৃষি ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়; মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা ফারুক ই আজম, বীরপ্রতীক উপস্থিত ছিলেন।
    এছাড়াও, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সিনিয়র সচিব মোঃ এহছানুল হক; পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ; বিদ্যুৎ, জ¦ালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ে সচিব ফারজানা মমতাজ; বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুবুর রহমান; স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মোঃ রেজাউল মাকছুদ জাহেদী; গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ নজরুল ইসলাম-সহ কমিটির সদস্য হিসেবে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও দপ্তরের প্রতিনিধিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সভায় পাওয়ার পয়েন্টের মাধ্যমে গত সভার সিদ্ধান্ত ও সভার কার্যপত্র উপস্থাপন করেন কমিটির সদস্য সচিব ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (পরিবেশ) ড. ফাহমিদা খানম।
#
দীপংকর/রানা/মোশারফ/জয়নুল/২০২৫/১৯০০ঘণ্টা   

 

তথ্যবিবরণী                                                                        নম্বর : ৩৩০২

সকলের জন্য উন্মুক্ত হলো রেলওয়ে হাসপাতাল

ঢাকা, ৮ বৈশাখ (২১ এপ্রিল) :   

বাংলাদেশ রেলওয়ের ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত হাসপাতালগুলোতে এখন থেকে সাধারণ জনগণও চিকিৎসা সেবা নিতে পারবেন। বাংলাদেশ সচিবালয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে আজ রেলপথ মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের মধ্যে এ বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ ফাহিমুল ইসলাম ও স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মোঃ সাইদুর রহমান নিজ নিজ দপ্তরের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন।

এ হাসপাতালগুলো স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সাথে যৌথভাবে চিকিৎসা সেবা প্রদান করবে। তবে সমঝোতা স্মারক অনুযায়ী, রেলপথ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ রেলওয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং রেলপোষ্য ও যাত্রী সাধারণের চিকিৎসা সংক্রান্ত সকল সুযোগ-সুবিধা পূর্বের ন্যায় বহাল থাকবে।

ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহীসহ দেশের বিভিন্ন শহরে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের অধীনে হাসপাতালগুলোতে রোগীদের উপচে পড়া ভীড় থাকে। অন্যদিকে রেলওয়ের হাসপাতালগুলোতে রোগীর উপস্থিতি একেবারেই কম। এমতাবস্থায়, রেলপথ মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের যৌথ ব্যবস্থাপনায় রেলওয়ে হাসপাতালগুলো সর্ব সাধারণকে সেবাদানের উদ্দেশ্যে পরিচালিত হলে অধিক সংখ্যক মানুষ স্বাচ্ছন্দ্যে স্বাস্থ্য সেবা পাবেন। 

বাংলাদেশ রেলওয়ে হাসপাতালগুলোর সকল স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি এ সমঝোতা স্মারকের শর্তানুযায়ী যৌথভাবে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়ে গঠিত একটি কেন্দ্রীয় কমিটির ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত হবে। বর্তমান জনবল কাঠামোর অ

2025-04-22-05-27-59a96c1f31f4b68ace8b9b069d638cfd.docx