Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২২

তথ্যবিবরণী ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২২

তথ্যবিবরণী                                                                                                                  নম্বর : ৪৮০

মহান মুক্তিযুদ্ধসহ বিভিন্ন গণতান্ত্রিক আন্দোলনে অনুপ্রেরণার অন্যতম উৎস ছিল সংগীত

                                                                                 -- সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ২৪ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি) :

সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, বাঙালি একটি সংগীত ও সংস্কৃতিপ্রেমী জাতি। ৫২ এর ভাষা আন্দোলন ও ৭১ এর মহান মুক্তিযুদ্ধসহ বিভিন্ন গণতান্ত্রিক আন্দোলনে বাঙালির অনুপ্রেরণার অন্যতম উৎস ছিল সংগীত। ভাষা আন্দোলনের এ মাসে বাংলাদেশসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের বাংলা ভাষাভাষী মানুষের জন্য ‘কোক স্টুডিও’ এর বাংলা সংস্করণ ‘কোক স্টুডিও বাংলা’ প্ল্যাটফর্মের সুচনা কোকা-কোলা বাংলাদেশের একটি চমৎকার উদ্যোগ মর্মে আমি মনে করি।

প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর হোটেল রেডিসন ব্লু- ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনের বলরুমে কোকা-কোলা বাংলাদেশ আয়োজিত বিশ্বব্যাপী সমাদৃত সংগীতায়োজন ‘কোক স্টুডিও’ এর বাংলা সংস্করণ ‘কোক স্টুডিও বাংলা’ প্ল্যাটফর্মের শুভ সুচনা অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, কোক স্টুডিও ফিউশনধর্মী গানের জন্য বিখ্যাত। আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে কোক স্টুডিও যেভাবে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে, ‘কোক স্টুডিও বাংলা’ বিশ্বব্যাপী তার থেকেও বেশি জনপ্রিয়তা অর্জন করবে বলে আমি বিশ্বাস করি। কে এম খালিদ বলেন, বাংলাদেশের বৈচিত্র্যময় গানের ভা-ারকে ব্যবহার করে তারা আমাদের অনন্য কিছু উপহার দিবে মর্মে আমরা আশাবাদী।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে আরো বক্তৃতা করেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলক। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন কোকা-কোলা বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক Ta Duz Tung ।

#

ফয়সল/সাহেলা/মাহমুদ/জয়নুল/২০২২/২২৪০ঘণ্টা
Handout                                                                                                   Number : 479

A High level South Sudanese delegation has calls on with Foreign Minister

 

Dhaka, 7 February :

High level South Sudanese delegation comprising Deputy Minister of Foreign Affairs, Deputy Minister of Defense and high officials of trade and commerce Ministry call upon Minister for Foreign Affairs, Dr. A K Abdul Momen.

A high-level delegation of the government of South Sudan led by Deng Dau Deng, Deputy Minister of Foreign Affairs, Deputy Minister of Defense, Secretary, Trade and Industry and other high officials called upon the Minister for Foreign Affairs, Dr. A K Abdul Momen at the State House, Padma. During the call on, both sides discussed on various matters of existing bilateral relations between the governments of Bangladesh and South Sudan. 

At the outset of the meeting Minister for Foreign Affairs, Dr. Momen welcomed the South Sudanese delegation to Dhaka. The visit marks the first ever such high-level bilateral visit from South Sudan to Bangladesh which comprises several high-level dignitaries.  

Minister for Foreign Affairs, Dr. Momen stated that the visit is taking place at a very special moment of Bangladesh when the country is celebrating the twin program of Birth Centenary of the father of the nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman and the golden jubilee of our independence. 

 The South Sudanese Deputy Minister of Foreign Affairs expressed profuse thanks for the warm reception extended to the South Sudanese delegation by the Bangladesh government. 

Foreign Minister Dr. Momen suggested that both countries may establish co-operation in sectors like agriculture, pharmaceuticals, IT and ICT sectors. He also suggested establishing contract farming by Bangladeshi entrepreneurs in South Sudan including agriculture, fisheries and aquaculture which could be mutually beneficial. He informed that South Sudan can get ships and barges fabricated in Bangladesh through joint collaboration. 

The South Sudanese side expressed appreciation for Bangladesh’s engagement in South Sudan in infrastructure building and rehabilitation areas apart from participation in peacekeeping in South Sudan. The South Sudanese delegation particularly underlined the scope of co-operation between two of the countries in health, education, IT and ICT, social development, agriculture, education, climate change and UN peace-keeping areas. It may be mentioned that Bangladesh contingents are deployed in the UN peacekeeping Mission in UNMISS in South Sudan. 

            The Deputy Minister of Foreign Affairs of South Sudan mentioned that Bangladesh peacekeepers deployed in peace-keeping missions in South Sudan are playing a valuable role in maintaining peace and security in the area. Foreign Minister Dr. Momen proposed that the South Sudanese government may send military officers at the peace training institute of Bangladesh and also at our military academies. 

            Both sides identified that co-operation may be established in sectors like dredging and river management.

The South Sudanese delegation is due to meet with the Minister of Agriculture, Secretary, Ministrer of Commerce and Secretary, Minister of Industries. They are also due to visit agricultural projects, nursing institutions and few manufacturing industries in Bangladesh. 

 

Minister for Foreign Affairs, Dr. Momen proposed that both sides may conclude agreements in the areas like agriculture including contract farming, visa exemption for holders of diplomatic and official passport, promotion and protection of investment, cooperation in trade and bilateral consultations between the Foreign Ministries of both countries. It was agreed that draft agreements from Bangladesh side would be forwarded to the South Sudanese side for their consideration.

 

The visiting delegation also called upon State Minister for Foreign Affairs, Shahriar Alam at his office in the afternoon. During the call, both sides discussed bilateral issues of mutual interest and focused on identifying the potential avenues of co-operation. During the meeting, the South Sudanese head of delegation mentioned that the visiting delegation would like to visit several manufacturing industries in Bangladesh. He under-scored the importance of mutual cooperation in bilateral platforms as well as cooperation in the UN. 

 

A dinner was hosted in honour of the visiting South Sudanese delegation at State Guest House Padma, where Ministers of the government, Government high officials, political personalities and media personalities were present. 

 

The delegation arrived in the morning today in Dhaka. 

 

#

Mohsin/Sahela/Mahmud/Joynul/2022/2240 hours

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                          নম্বর : ৪৭৮

 

শহীদ আহসানউল্লাহ মাস্টার জাতীয় টার্গেটবল প্রতিযোগিতার উদ্বোধন

 

ঢাকা, ২৪ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি):

 

বাংলাদেশ টার্গেটবল এসোসিয়েশন আয়োজিত শহীদ আহসানউল্লাহ মাস্টার জাতীয় টার্গেটবল প্রতিযোগিতা-২০২২ এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল।

 

আজ রাজধানীর শেখ রাসেল রোলার স্কেটিং কমপ্লেক্সে বাংলাদেশ টার্গেটবল এসোসিয়েশনের সভাপতি মোঃ আখতারুজ্জামান খান কবীরের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া সচিব মেজবাহ উদ্দিন। 

 

প্রতিমন্ত্রী বলেন, অল্প সময়ে শুরু হলেও খেলাটি ইতিমধ্যে জনপ্রিয়তা অর্জন করতে পেরেছে। আমি আশা করি ভবিষ্যতে এটি আরো বিকশিত হবে। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সম্ভাবনা বাড়লে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠাপোষকতা পেতেও সহজ হবে। 

 

প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, খেলাধুলার বিকল্প নেই। খেলাধুলার মাধ্যমে দেশ থেকে মাদক সন্ত্রাস জঙ্গিবাদ নির্মূল করা সম্ভব। তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অত্যন্ত ক্রীড়াবান্ধব। তিনি সবসময় সকল ধরনের খেলাকে উৎসাহিত করে থাকেন।

 

উল্লেখ্য যে, ১২টি পুরুষ ও ১২ মহিলা দল নিয়ে আয়োজিত এ টুর্নামেন্ট আগামীকাল শেষ হবে।

 

#

আরিফ/সাহেলা/মাহমুদ/শামীম/২০২২/২২২০ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                      নম্বর : ৪৭৭

 

ইলিশ আহরণ বন্ধ থাকাকালে ভিজিএফের পাশাপাশি বিকল্প কর্মসংস্থান নিশ্চিত করা হচ্ছে

                                                                             -- মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

ঢাকা, ২৪ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি) :

ইলিশ আহরণ বন্ধ থাকাকালে ভিজিএফের পাশাপাশি মৎস্যজীবী-জেলেদের জন্য বিকল্প কর্মসংস্থান নিশ্চিত করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।

          আজ রাজধানীর একটি হোটেলে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএফআরআই) কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন ইলিশ গবেষণা জোরদারকরণ প্রকল্পের আওতায় বলেশ্বর নদীতে ইলিশের প্রজনন ক্ষেত্র সংরক্ষণ বিষয়ক অংশীজন কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ কথা জানান।

এ সময় মন্ত্রী বলেন, মৎস্য আহরণের সময় এবং মৎস্য আহরণ বন্ধের সময় নির্ধারণের যৌক্তিক, গবেষণালব্ধ ও বাস্তবতাসম্পন্ন কারণ রয়েছে। মৎস্য আহরণ বন্ধ থাকাকালে মৎস্যজীবীদের ভিজিএফ দেয়াসহ বিকল্প কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করছে সরকার।

মন্ত্রী আরো বলেন, একটা সময় একেবারেই ইলিশ হারিয়ে যাচ্ছিল। সে জায়গা থেকে ইলিশের উৎপাদন এমন জায়গায় আনা হয়েছে যে বিজ্ঞানসম্মতভাবে সাত লাখ মেট্রিক টন আহরণের পর আরো দেড় লাখ মেট্রিক টন ইলিশ আহরণ করা যাবে।

শ ম রেজাউল করিম বলেন, নদী দূষণ, অপরিকল্পিত বালু উত্তোলন, নদীর গভীরতা কমে যাওয়া, অভয়াশ্রমে অবৈধ মৎস্য আহরণ, অপরিকল্পিত মৎস্য আহরণ, নদীতে ডিম ছাড়ার পরিবেশ বিঘিœত করাসহ নানা কারণে ইলিশের উৎপাদন কমে যাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হতে পারে। তখন ইলিশ উৎপাদনে শীর্ষ দেশের পরিচয় আমাদের আর থাকবে না। এজন্য ইলিশের প্রজনন ক্ষেত্র ও অভয়াশ্রম সংরক্ষণ অত্যন্ত জরুরি। তিনি আরো বলেন, সমুদ্রে আমাদের বিশাল সম্ভাবনাময় মৎস্যসম্পদসহ অন্যান্য সম্পদ রক্ষার জন্য সামুদ্রিক মৎস্য আইন করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে দুর্বৃত্ত, জলদস্যু ও দেশের বাইরের লোক এসে যাতে অবৈধভাবে আমাদের মৎস্যসম্পদ আহরণ করতে না পারে তাদের উদ্দেশ্য করে এই আইন করা হয়েছে। দেশের মৎস্যসম্পদ রক্ষায় সচেতনতা বৃদ্ধি ও কমিউনিটি সম্পৃক্তকরণের কার্যক্রম চলমান থাকবে বলেও এসময় জানান মন্ত্রী।

কর্মশালায় বিএফআরআই-এর গবেষণালব্ধ তথ্যের ভিত্তিতে দেশের দক্ষিণাঞ্চলে বলেশ্বর নদী ও মোহনা অঞ্চলে ৫০ কি. মি দীর্ঘ এবং ৩৪৮ বর্গ কি.মি. বিস্তৃত অঞ্চলকে প্রজনন ক্ষেত্র ঘোষণার জন্য প্রস্তাব করা হয়। প্রস্তাবিত অঞ্চলকে প্রজনন ক্ষেত্র হিসেবে ঘোষণার মাধ্যমে দেশে ইলিশের ৫ম প্রজনন ক্ষেত্র চিহ্নিত হবে এবং সর্বমোট ৭ হাজার ৩৪৮ বর্গ কি.মি. এলাকায় ইলিশ অবাধে প্রজননের সুযোগ পাবে বলে কর্মশালায় জানানো হয়।

বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. ইয়াহিয়া মাহমুদের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মুহাম্মদ ইয়ামিন চৌধুরী ও বরিশালের বিভাগীয় কমিশনার মোঃ আমিন উল আহসান। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালেেয়র ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকগণ, মৎস্য বিজ্ঞানী, সরকারি-বেসরকারি সংস্থার কর্মকর্তা, মৎস্যজীবী ও ইলিশ জেলে প্রতিনিধিরা কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন।

#

ইফতেখার/সাহেলা/এনায়েত/সঞ্জীব/মাহমুদ/জয়নুল/২০২২/২১০০ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                     নম্বর : ৪৭৬

 

অবৈধ মজুতের তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করুন, ব্যবস্থা নেওয়া হবে

                                                                -- খাদ্যমন্ত্রী

 

রাজশাহী, ২৪ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি) :

খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, এই মুহুর্তে চালের জাতীয় মজুত ২০ লাখ মেট্রিক টনের বেশি। স্বাভাবিক অবস্থায় এই মজুত ১০ লাখ মেট্রিক টন থাকে। তারপরও প্রতি সপ্তাহে চালের মূল্য বাড়ছে যা কাক্সিক্ষত নয়। এর কারণ খতিয়ে দেখতে সরকার মাঠ পর্যায়ের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে। মাঠ পর্যায়ের সঠিক তথ্য আমাদের পরিকল্পনা গ্রহণে কাজে লাগবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

আজ রাজশাহী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে অবৈধ মজুতদারী রোধে করণীয় ও বাজার তদারকি সংক্রান্ত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

বাজারে চালের অভাব নেই- চাল ভর্তি। কিন্ত দাম কেন বাড়ছে তা খতিয়ে দেখার নির্দেশনা দিয়ে খাদ্য কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে বলেন, মিলের স্টক ভেরিফিকেশন করতে হবে, কতটুকু ক্রাসিং হলো, কতটুকু সরবরাহ হলো তা সপ্তাহান্তে নিয়মিত রিপোর্ট করতে হবে।

মন্ত্রী বলেন, মিল মালিক, ব্যবসায়ী ও আড়ৎদারদের মুনাফা কম করে দেশের মানুষের প্রতি মানবিক হতে হবে। কারা ধান-চাল মজুত করছে জানতে চেয়ে মন্ত্রী বলেন, আপনারা যদি জেনে থাকেন কার কাছে অবৈধ মজুত আছে তার তথ্য দিন। তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করুন- ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মন্ত্রী আরো বলেন, প্রয়োজন হলে চাল আমদানি করা হবে। সেটি ১০ শতাংশ শুল্কহারে আমদানি করা হবে উল্লেখ করে বলেন, বোরোতে বাম্পার ফলন হয়েছে আমনেও হয়েছে তারপরও চালের দাম বাড়ছে, যা হাস্যকর।

          রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার জি এস এম জাফরউল্লার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে রাজশাহী-৩ আসনের সংসদ সদস্য আয়েন উদ্দিন, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোসাম্মৎ নাজমানারা খানুম, খাদ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক মোঃ সাখাওয়াত হোসেন বক্তব্য রাখেন।

#

 

কামাল/পাশা/সাহেলা/এনায়েত/সঞ্জীব/মাহমুদ/জয়নুল/২০২২/২০১০ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                           নম্বর : ৪৭৫

 

বাংলাদেশে জ্বালানি খাতে কাজ করতে আগ্রহ প্রকাশ ই ইউ রাষ্ট্রদূতের

 

ঢাকা, ২৪ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি):

       বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের সাথে আজ সচিবালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত Charles Whiteley সাক্ষাৎ করেছেন। এ সময় তাঁরা পারস্পারিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। 

ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত গ্রিন ট্রানজিশন, স্মার্ট গ্রিড, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, নেপাল-ভূটানের সাথে আঞ্চলিক সহযোগিতা প্রভৃতি খাতে অনুদান বা ঋণ দিয়ে জ্বালানি খাতে কাজ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেন। ইউরোপিয়ান ইনভেস্টমেন্ট ব্যবহারের মাধ্যমে এ অর্থায়ন করা হবে। রাষ্ট্রদূত এসময় সৌরবিদ্যুৎ ও বায়ুবিদ্যুতের অভ্যন্তরীণ উৎপাদন নিয়েও আগ্রহ প্রকাশ করেন।   

প্রতিমন্ত্রী রাষ্ট্রদূতকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, ইউরোপিয়ান দেশসমূহের সাথে বাংলাদেশ নিবিড়ভাবে কাজ করতে চায়। ক্লিন জ্বালানি, বিতরণ খাতের ডিজিটালাইজেশন, স্মাট মিটার, স্মার্ট গ্রিড, ভূগর্ভস্থ তার, জ্বালানি খাতের আধুনিকায়ন প্রভৃতি খাতে এক সাথে কাজ করা যেতে পারে। ইউরোপিয়ান অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশ পাওয়ার ম্যানেজমেন্ট ইনস্টিটিউটকে আন্তর্জাতিক মানের একটি প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান করার কাজও একসাথে করা যেতে পারে। ক্রমাগত উন্নয়নের ফলে গ্যাস ও বিদ্যুতের চাহিদা উত্তরোত্তর বাড়ছে। জলবিদ্যুতের জন্য বাংলাদেশ নেপাল ও ভূটানে বিনিয়োগ করতে চায়। ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন এখানে অংশ নিতে পারে।  এসময় তিনি ইউরোপিয়ন ইউনিয়নের সাথে কী কী বিষয়ে যৌথভাবে কাজ করা যায় তা খুঁজে বের করার জন্য যৌথ টিমের সমন্বিতভাবে কাজ করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

#

 আসলাম/পাশা/সাহেলা/এনায়েত/সঞ্জীব/মাহমুদ/শামীম/২০২২/১৯৪০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                               নম্বর : ৪৭৪

 

নামজারি আবেদন না-মঞ্জুর করার পূর্বে না-মঞ্জুরের কারণ জানাতে হবে

 

ঢাকা, ২৪ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি):

          নামজারি আবেদন চূড়ান্তভাবে না-মঞ্জুর করার পূর্বে সেবা গ্রহীতাকে তথ্য ও কাগজপত্রের ঘাটতির ব্যাপারে অবগত করে নোটিশ দেওয়ার নির্দেশনা দিয়ে আজ এক পরিপত্র জারি করেছে ভূমি মন্ত্রণালয়।

নাগরিকের ভোগান্তি লাঘবে এবং ভূমি অফিসের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে “ই-নামজারি আবেদন বাবদ ফি জমা প্রদানের পর আদেশ ব্যতীত নামজারির আবেদন না-মঞ্জুর প্রসঙ্গে শীর্ষক পরিপত্রের মাধ্যমে আজ এই নির্দেশনা প্রদান করে ভূমি মন্ত্রণালয়। এর ফলে ভূমিসেবা গ্রহীতা নামজারি আবেদন না-মঞ্জুর হয়ে যাওয়ার পূর্বে একবার সুযোগ পাবেন ঘাটতি কাগজপত্র জমা দেওয়ার।

পরিপত্রে জানানো হয়, ভূমি মন্ত্রণালয়ের ০২ নভেম্বর ২০২১ তারিখের ৫৬০ নম্বর পরিপত্রে “ই-নামজারির আবেদনের সময় আবশ্যিকভাবে প্রথমেই কোর্ট ফি বাবদ ২০/- (বিশ) টাকা এবং নোটিশ জারি ফি বাবদ ৫০/- (পঞ্চাশ) টাকা জমা প্রদান করার নির্দেশনা রয়েছে। টাকা পরিশোধ করার পর আবেদনকারীর আবেদন সহকারী কমিশনার (ভূমি)র আইডিতে তালিকাভুক্ত হয়। সহকারী কমিশনার (ভূমি) কর্তৃক অনেক সময় ১ম আদেশের পূর্বেই অনেক আবেদন না-মঞ্জুর করা হয়। সেক্ষেত্রে কী কারণে আবেদন না-মঞ্জুর হয়েছে নাগরিক জানতে পারেন না। এটি ভূমি অফিসের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির অন্তরায়।

পরিপত্রে আরো জানানো হয়, এক্ষেত্রে নাগরিকের ভোগান্তি লাঘবে এবং ভূমি অফিসের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সহকারী কমিশনার (ভূমি)গণের ১ম আদেশের পূর্বে নামজারি বাতিল করা যাবে না। আবেদনে কোন তথ্য অথবা কাগজপত্রের ঘাটতি থাকলে ১ম আদেশে তা উল্লেখ করে তথ্য ও কাগজপত্র দাখিলের নির্দিষ্ট সময়সীমা প্রদান করতে হবে। আবেদনকারী কর্তৃক নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তথ্য বা কাগজপত্র দাখিল করতে ব্যর্থ হলে বা অন্য কোন কারণে না-মঞ্জুর হলে ২য় আদেশে সুনির্দিষ্টভাবে কারণ উল্লেখপূর্বক না-মঞ্জুর করার নির্দেশনা প্রদান করা হলো।

#

নাহিয়ান/পাশা/সাহেলা/এনায়েত/সঞ্জীব/মাহমুদ/শামীম/২০২২/১৯২০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ৪৭৩

 

চিড়িয়াখানায় কোনরকম অনিয়ম, দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনা বরদাশত করা হবে না

                                                              -- মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

ঢাকা, ২৪ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি):

বাংলাদেশের জাতীয় প্রতিষ্ঠান চিড়িয়াখানায় কোনরকম অনিয়ম, দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনা বরদাশত করা হবে না বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।

আজ রাজধানীর মিরপুরে বাংলাদেশ জাতীয় চিড়িয়াখানায় আকস্মিক পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে মন্ত্রী একথা জানান।

মন্ত্রী চিড়িয়াখানায় বিভিন্ন প্রাণীর খাঁচা, প্রাণী চিকিৎসা কেন্দ্র, ঔষধ সংরক্ষণ স্থান পরিদর্শন করেন এবং বিভিন্ন প্রাণীদের খোঁজখবর নেন এবং তাদের খাবার ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ে অবহিত হন। পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিভিন্ন দিকনির্দেশনা প্রদান করেন।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এস এম ফেরদৌস আলমসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. মনজুর মোহাম্মদ শাহজাদা, জাতীয় চিড়িয়াখানার পরিচালক ডা. মোঃ আব্দুল লতিফ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

মন্ত্রী বলেন, চিড়িয়াখানাকে আধুনিকায়ন করতে সরকার ইতোমধ্যে কনসালটেন্ট নিয়োগ দিয়েছে যাদের প্ল্যান আগামী মার্চ মাসের মধ্যে পাওয়া যাবে। এ প্ল্যানের মাধ্যমে অত্যাধুনিক চিড়িয়াখানা গড়ে তোলা হবে।

মন্ত্রী আরো বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে অবন্তিকা ও দুর্জয় নামে দুটি বাঘ শাবক, জেব্রা, জিরাফ শাবক, আফ্রিকান সিংহ, ইম্পালা, ওয়াইল্ড বিস্ট জাতীয় চিড়িয়াখানায় এবং রংপুর চিড়িয়াখানায় আরো একটি প্রাণী মারা গেছে। এসব প্রাণী কারো কর্তব্যে অবহেলা নাকি রোগ সংক্রমণে মারা গেছে, এ বিষয়গুলো দেখা ও বোঝার জন্য ইতোমধ্যে তাদের পোস্ট মর্টেম ও ভিসেরা রিপোর্ট পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হচ্ছে, দুই দফা তদন্ত করা হয়েছে। আরো কিছু সুনির্দিষ্ট বিষয়ে তদন্তের জন্য পুনরায় আদেশ দেওয়া হয়েছে।

চিড়িয়াখানায় সম্প্রতি জন্ম নেয়া নতুন দুটি বাঘ শাবকের নিরাপত্তা ও জীবাণু থেকে সুরক্ষায় মাছি বা অন্য কোন প্রাণী যাতে বাঘের খাঁচায় প্রবেশ করতে না পারে সে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে বলে ব্রিফিংয়ে জানান মন্ত্রী।

এক প্রাণী থেকে অন্য প্রাণীতে রোগ সংক্রমণ যাতে না হয় সে জন্য অভ্যন্তরীণভাবে আমরা বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছি। রোগ সংক্রমণের বিষয়ে আমরা বাড়তি নিরাপত্তা ও বাড়তি চেকআপের ব্যবস্থা নিচ্ছি। প্রাণীদের খাবার দেবার ব্যাপারেও আমরা অতীতের চেয়ে সতর্ক। -যোগ করেন মন্ত্রী।

জনবল সংকট নিরসনে শিগগিরই অস্থায়ীভিত্তিতে জনবল নিয়োগের বিষয়েও জানান মন্ত্রী। চিড়িয়াখানার যেকোন বিষয়ে ত্রুটি-বিচ্যুতি থাকলে তা মন্ত্রণালয়ের দৃষ্টিতে আনার জন্য এ সময় গণমাধ্যমকর্মীদের অনুরোধ জানান মন্ত্রী।

#

ইফতেখার/পাশা/সাহেলা/এনায়েত/সঞ্জীব/মাহমুদ/শামীম/২০২২/১৯১০ঘণ্টা

 

 

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                              নম্বর: ৪৭২

 

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

ঢাকা, ২৪ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি) :

 

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গতকাল রবিবার সকাল ৮টা থেকে সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৯ হাজার ৩৬৯ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার ২১ দশমিক ০৭ শতাংশ। এ সময় ৪৪ হাজার ৪৭১ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।

 

গত ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন ৩৮ জন। এ পর্যন্ত ২৮ হাজার ৬২৭ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৬ লাখ ১২ হাজার ৫৭ জন।

 

#

 

জাকির/পাশা/এনায়েত/সঞ্জীব/মাহমুদ/রেজাউল/২০২২/১৭৩৮ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                            নম্বর : ৪৭১

 

দেশের বিরুদ্ধে চিঠিদাতাদের বিচার হওয়া উচিত

   --তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

 

ঢাকা, ২৪ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি) :

‘দেশের বিরুদ্ধে চিঠিদাতাদের বিচার হওয়া উচিত’ বলেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ।

আজ সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘আমি মনে করি, দেশের বিরুদ্ধে, দেশকে সাহায্য দিতে নিষেধ করে, সাহায্য দিলেও সেটিকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করার জন্য বিদেশে চিঠি দেয়ায় মির্জা ফখরুল সাহেবের বিচার হওয়া উচিত, বিএনপি’র বিচার হওয়া উচিত।’ 

ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, ‘বিএনপি দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ও দেশবিরোধী অপপ্রচারের অংশ হিসেবে, দেশের রপ্তানি বাণিজ্যকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য, দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার জন্য অর্থাৎ বিদেশের কাছে দেশকে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য লবিস্ট নিয়োগ করেছে -এই অভিযোগ যখন আমরা উপস্থাপন করলাম তখন বিএনপি প্রথমে অস্বীকার করেছিল। মির্জা ফখরুল সাহেব সংবাদ সম্মেলন করে বললেন, তিনি কোনো চিঠি দেন নাই।’ 

‘পরে যখন আমরা বিএনপির প্যাডে মির্জা ফখরুল সাহেবের স্বাক্ষরিত চিঠি এবং সেই চিঠিতে তিনি বাংলাদেশকে সাহায্য দেয়া বন্ধ করার যে কথা বলেছেন এবং একইসাথে বিএনপি কার্যালয়ের ঠিকানা দিয়ে তারা যে লবিস্ট নিয়োগ করেছে সেই দলিল-দস্তাবেজ গণমাধ্যমে উপস্থাপন করলাম তখন তারা নিশ্চুপ হয়ে চুপসে গেলেন’ উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘তাদের অপকর্ম দেশের মানুষের কাছে যখন উন্মোচিত হলো তখন তাদের আর কোনো জবাব নেই। সেজন্য তারা এখন নানা প্রশ্ন উপস্থাপন করার চেষ্টা করবে, তাদের অপকর্ম ঢাকার জন্য নানা কথা বলবে এটি খুবই স্বাভাবিক।’

সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘পৃথিবীর বিভিন্ন উন্নয়নশীল দেশের সরকার নিজ দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করার জন্য, রপ্তানি বাণিজ্য বৃদ্ধির জন্য, পিআর অথবা লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ করে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকেও বলা হয়েছে আমরা পিআর ফার্ম নিয়োগ করেছি। এগুলো করার কারণেই আমাদের রপ্তানি বাণিজ্য বৃদ্ধি পেয়েছে, করোনার মধ্যেও রপ্তানি বৃদ্ধি পেয়েছে। এত কিছুর মধ্যেও আমাদের রপ্তানি পঞ্চাশ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হয়েছে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সরকার যা করে, আমরা তাই করেছি এবং সেগুলো ‘ব্ল্যাক এন্ড হোয়াইট’ সরকারি চুক্তি। সুতরাং এখানে প্রশ্ন রাখার কিছু নেই।’

বিএনপি মহাসচিব দেশকে সাহায্য দেয়া বন্ধের জন্য যে চিঠি লিখেছেন, এটি যদি ইউরোপের কোনো দেশ হতো তাহলে মির্জা ফখরুল সাহেব এবং বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা হতো এবং তিনি রাজনীতিতে অযোগ্য হতেন এবং তার বিচার হতো, বলেন হাছান মাহ্‌মুদ। 

করোনার টিকা বিষয়ে প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেভাবে দেশের মানুষকে সুরক্ষা দেয়ার জন্য টিকা কার্যক্রম পরিচালনা করেছেন এবং করে যাচ্ছেন, এটি বহু উন্নয়নশীল দেশ করতে পারেনি। যে ভাসমান জনগোষ্ঠী, বস্তিবাসী এবং কওমী মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা টিকা পাচ্ছেন, তারা ধারণাই করেনি যে সরকার এভাবে টিকা দেবে। সরকার খুঁজে খুঁজে বের করে মানুষকে টিকা দিচ্ছে। এটি বহু দেশ করতে পারেনি।

 

 

 

পাতা-২

‘সরকার আজকে দশ কোটি মানুষকে প্রথম ডোজ টিকা দিয়েছে, দ্বিতীয় ডোজসহ ষোলো কোটির বেশি মানুষ টিকা পেয়েছে আর বুস্টার ডোজসহ আরো বেশি -এ অবস্থায় টিকা নিয়ে আগে যারা সমালোচনা করেছিলেন, পরে টিকা নিয়েছিলেন এবং পরে বুস্টার ডোজও নিয়েছেন, তাদেরকে অনুরোধ জানাবো এখন কিছু বলার জন্য’ বলেন ড. হাছান।

ইসি সার্চ কমিটির বিষয়ে বিএনপি’র মন্তব্য নিয়ে প্রশ্ন করলে মন্ত্রী বলেন, ‘আইন অনুযায়ী সার্চ কমিটি গঠিত হয়েছে এবং সেখানে দু’জন বাদে বাকিরা সবাই সাংবিধানিক পদধারী। সাংবিধানিক পদধারীরা কোনো দলের নয়, সরকারেরও নয়। কারণ রাষ্ট্রপতি কিংবা সরকার তাদেরকে সরাতে পারবে না, সেটির নির্দিষ্ট প্রক্রিয়া আছে। আর সুশীল সমাজের দু’জন অত্যন্ত নিরপেক্ষ এবং শ্রদ্ধেয় মানুষ হিসেবে সুপরিচিত। সুতরাং এই সার্চ কমিটি নিয়ে আসলে বিরূপ মন্তব্যের কোনো সুযোগ নেই। মির্জা ফখরুল সাহেব বলছেন, এই সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাবেন না। কিন্তু নির্বাচন কখনো সরকারের অধীনে হয় না। নির্বাচনকালে নির্বাচনের সাথে সংশ্লিষ্ট সবার চাকরি নির্বাচন কমিশনের হাতে ন্যস্ত হয়ে যায়। সুতরাং সার্চ কমিটি কীভাবে গঠিত হলো, কী করলো, সেটি তাদের কাছে বিবেচ্য বিষয় নয়। সবকিছুতেই ‘না’ বলার বাতিক থেকে বিএনপি যদি বের হতে না পারে, বিএনপি যে কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে সেটি জানি না, ভবিষ্যৎ সেটি বলে দেবে।’

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, ‘আসলে মূল বিষয় হচ্ছে বিএনপি’র তো জনগণের ওপর কোনো আস্থা নেই, সেজন্য সবকিছুতেই না বলার পদ্ধতি তারা অব্যাহত রেখেছে। তাদের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে জল ঘোলা করে কোনো কিছু করা যায় কি না, সেই চেষ্টাই তারা করে যাচ্ছে।’ 

 

#

 

আকরাম/পাশা/এনায়েত/সঞ্জীব/মাহমুদ/রেজাউল/২০২২/১৮২৪ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                           নম্বর : ৪৭০

 

আইসিটি বিভাগের ২০২১-২২ অর্থবছরের এডিপি পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত

 

ঢাকা, ২৪ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি) :

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের ২০২১-২২ অর্থবছরের জানুয়ারি মাসের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়ন পর্যালোচনা সভা আজ বৈঠক প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠিত হয়। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক সভায় অনলাইনে যুক্ত ছিলেন।

সভায় আইসিটি বিভাগের চলতি অর্থবছরে গৃহীত প্রকল্পসমূহের বাস্তবায়ন পরিকল্পনা, মাসভিত্তিক বাস্তব ও আর্থিক লক্ষ্যমাত্রা অর্জন, গৃহীত সিদ্ধান্তসমূহ এবং জনবল নিয়োগ সংক্রান্ত বিস্তারিত আলোচনা হয়।

সভায় জেলা পর্যায়ে আইটি/হাইটেক পার্ক স্থাপন প্রকল্প, শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব, ইনফো সরকার-৩ প্রকল্প, বঙ্গবন্ধু হাই-টেক সিটি-২ এর সহায়ক অবকাঠামো নির্মাণ প্রকল্প, দুর্গম এলাকায় তথ্যপ্রযুক্তি নেটওয়ার্ক স্থাপন শীর্ষক প্রকল্প, এসপায়ার টু ইনোভেট (এটুআই) প্রোগ্রাম, জাতীয় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অবকাঠামো উন্নয়ন, লার্নিং এন্ড আর্নিং ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট (২য় সংশোধিত), শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং ও ইনকিউবেশন সেন্টার স্থাপন প্রকল্প, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হাইটেক পার্ক রাজশাহী (১ম সংশোধিত) প্রকল্প, কালিয়াকৈর হাইটেক-পার্ক সহ অন্যান্য হাইটেক পার্ক উন্নয়ন (৩য় সংশোধিত) প্রকল্প, চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে আইটি বিজনেস ইনকিউবেটর স্থাপন, বিজিডি ই-গভ সার্ট এর সক্ষমতা বৃদ্ধি শীর্ষক প্রকল্প, লিভারেজিং আইসিটি ফর এমপ্লয়মেন্ট এন্ড গ্রোথ অভ্ দ্য আইটি-আইটি ইএস ইন্ডাস্ট্রি প্রকল্প, জাপানিজ আইটি সেক্টরের উপযোগী করে আইটি ইঞ্জিনিয়ারদের দক্ষতা উন্নয়ন প্রকল্

2022-02-07-16-57-ca2659f96f6d5e64b335704faffb8fe4.doc