Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৭ এপ্রিল ২০১৭

তথ্যবিবরণী ১৭ এপ্রিল -২০১৭

Handout                                                                                                               Number : 1065

State Minister for Foreign Affairs visits Belarus and Poland

Dhaka, 17 April :

State Minister for Foreign Affairs Md. Shahriar Alam, MP will pay visits to Belarus (18-19 April) and Poland (20-22 April). A 10-member business delegation will accompany the State Minister during his visits.

In Belarus, State Minister Alam will hold bilateral consultations with his Belarusian counterpart. He will also meet Sergei Rakhmanov, who joined the 136th IPU Assembly in Bangladesh earlier this month as Member of the Council of the Republic of Belarus and Chairman of the Standing Committee for Foreign Affairs and National Security. Belarusian side will arrange a business conference, where State Minister will speak about business potential between the two countries.

In Poland, the State Minister will meet his counterpart Deputy Minister (Undersecretary) for Asia, Pacific, Africa; Polish Minister for Maritime Economy & Inland Navigation; Minister for Social Welfare, Family & Labour; Undersecretary of the Ministry of Economic Development; President of Polish National Chamber; and Polish Investment & Trade Agency. The business delegation will also attend some other meetings. Polish side will arrange a Business Seminar at Polish National Chamber in which business delegation of two countries will discuss the trade and investment issues.

During the visits, the State Minister will discuss about the bilateral, multilateral and international issues of mutual interests with his counterparts. It is expected that these visits will enhance the cooperation with Belarus and Poland. It may be noted that Bangladesh has re-opened its Embassy in Warsaw, Poland in 2015.

The delegation will also join the Bangla New Year Celebration to be organized by the Bangladesh Embassy in Warsaw on 22 April.

#

Khaleda/Mahmud/Sanjib/Joynul/2017/2100hours

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১০৬৪
 
ইসলামাবাদে ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস পালিত

ইসলামাবাদ, ৪ বৈশাখ (১৭ এপ্রিল) :
    যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে ইসলামাবাদস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশনে আজ ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস পালিত হয়েছে। 
এ উপলক্ষে চ্যান্সারিতে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানের শুরুতে মুজিবনগর দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত বাণী পাঠ করা হয়। 
অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে হাইকমিশনার তারিক আহসান দেশের স্বাধীনতা অর্জনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, জাতীয় চার নেতা ও দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান মুক্তিযোদ্ধাদের অবদানের কথা কৃতজ্ঞতার সাথে স্মরণ করেন। তিনি মুজিবনগর সরকারের গুরুত্ব ও ভূমিকার কথা তুলে ধরে বলেন, এই সরকার মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনাসহ বিশ্ব দরবারে সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের পক্ষে জনমত সৃষ্টি, শরণার্থীদের ব্যবস্থাপনা, যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশবাসীর পাশে দাঁড়ানোসহ মুক্তিযুদ্ধকালীন সরকার পরিচালনায় সার্বিক দায়িত্ব সফলতার সাথে পালন করে। হাইকমিশনার দেশের সঠিক  ইতিহাস সম্পর্কে নিজেদের সন্তান ও নতুন প্রজন্মকে শিক্ষা দেয়ার জন্য সকলকে আহ্বান জানান। 
আলোচনা শেষে জাতির পিতা ও জাতীয় চারনেতাসহ মুক্তিযুদ্ধে শহিদদের আত্মার মাগফিরাত এবং দেশ ও জাতির সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
পরিশেষে মুজিবনগর ও মুক্তিযুদ্ধের ওপর ভিত্তি করে নির্মিত একটি প্রামাণ্য চলচ্চিত্র প্রদর্শন করা হয়। হাইকমিশনের সকল পর্যায়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ অনুষ্ঠানে যোগদান করেন।
#

ইকবাল/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/২০২০ঘণ্টা 

থ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর : ১০৬৩
 
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়  ১ হাজার ৮শ’ কোটি টাকা ব্যয়ে ৩৮টি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে

ঢাকা,  ৪ বৈশাখ (১৭ এপ্রিল) :
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সংস্থাসমূহের মাধ্যমে চলতি অর্থবছরে (২০১৬-১৭) ৩৮টি প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন রয়েছে। এর মধ্যে সংশোধিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (আরএডিপি) ২৬টি প্রকল্প এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়নে বাস্তবায়নাধীন প্রকল্প ১২টি। এ জন্য ১ হাজার ৮১৫ কোটি ৩ লাখ টাকা বরাদ্দ রয়েছে। গত অর্থবছরে (২০১৫-১৬) ১ হাজার ১২৫ কোটি ৩৯ লাখ টাকা ব্যয়ে মন্ত্রণালয় ২৯টি প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে। চলতি অর্থবছরের মার্চ পর্যন্ত প্রকল্পের অগ্রগতি ৩৮ দশমিক ৩২ শতাংশ। 
আজ নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে  নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খানের সভাপতিত্বে এডিপি বাস্তবায়নের অগ্রগতি সংক্রান্ত এক সভায় এসব তথ্য জানানো হয়। বৈঠকে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব অশোক মাধব রায় এবং মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন সংস্থার প্রধানগণ উপস্থিত ছিলেন। 
মন্ত্রী গুণগতমান বজায় রেখে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন করতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন। তিনি গত অর্থবছরের চেয়ে চলতি বছরের অগ্রগতি আরো ভাল করতে সকলকে আন্তরিকতার সাথে কাজ করার আহ্বান জানান। 
সভায় জানানো হয়, আরএডিপির ২৬টি প্রকল্পের মধ্যে বিআইডব্লিউটিএ’র ৯টি, বিআইডব্লিউটিসি’র ৩টি, মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের ৪টি, বাংলাদেশ স্থল বন্দর কর্তৃপক্ষের ৪টি, নৌপরিবহণ অধিদপ্তরের ২টি, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের ২টি, পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষের একটি এবং বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশনের (বিএসসি) একটি এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়নে ১২টি প্রকল্পের মধ্যে মধ্যে বিআইডব্লিউটিএ’র ৩টি, বিআইডব্লিউটিসি’র ৩টি, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের ৫টি ও বিএসসির একটি প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন আছে ।
উল্লেখযোগ্য প্রকল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে নৌপরিবহন অধিদফতরের ‘গ্লোবাল মেরিটাইম ডিসট্রেস এ- সেইফটি সিস্টেম (জিএমডিএসএস), ডেভেলপমেন্ট অভ্ মেরিটাইম লেজিসলেশন অভ্ বাংলাদেশ প্রকল্প,  বিআইডব্লিউটিএ’র আশুগঞ্জ অভ্যন্তরীণ কন্টেইনার নৌ-বন্দর স্থাপন, ১২টি গুরুত্বপূর্ণ নৌ-পথ খনন, ১০টি ড্রেজার, ক্রেনবোট, টাগবোট, অফিসার্স হাউসবোট ও ক্রু-হাউসবোটসহ অন্যান্য সহায়ক সরঞ্জাম ও যন্ত্রপাতি সংগ্রহ, অভ্যন্তরীণ নৌ-পথে ৫৩টি রুটে ক্যাপিটাল ড্রেজিং (১ম পর্যায়ে ২৪ টি নৌপথ), শিপ পার্সোনেল ট্রেনিং ইনস্টিটিউট, মাদারীপুর; বাংলাদেশ পল্লী অঞ্চলে লঞ্চঘাট এবং ওয়েবসাইট ঘাট উন্নয়ন, ঢাকা বন্দরস্থ সদরঘাট টার্মিনাল ভবন সম্প্রসারণ, দক্ষিণ অঞ্চলের বিভিন্ন ল্যান্ডিং স্টেশনে বন্দর সুবিধাদি নির্মাণ, ঢাকা বন্দরের আওতায় সদর ঘাট হতে শ^শ্মানঘাট পর্যন্ত রাস্তা উন্নয়ন, ২০টি ড্রেজারসহ আনুষঙ্গিক যন্ত্রপাতি ক্রয়,  কন্ট্রোল স্টেশন ও মনিটরিং স্টেশনসহ তিনটি ডিজিপিএস স্টেশন আধুনিকীকরণ, বাংলাদেশ আঞ্চলিক অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন প্রকল্প-১,  বিআইডব্লিউটিসি’র ৪টি ১০৮ টিইইউ সেলফ প্রোপেল্ড মাল্টিপারপাস ইনল্যান্ড কন্টেইনার ভেসেল নির্মাণ ও সংগ্রহ, চট্টগ্রাম-সন্দ্বীপ-হাতিয়া-বরিশাল উপকূলীয় রুটে দক্ষ যাত্রীবাহী জাহাজ পরিচালনার লক্ষ্যে ২টি  যাত্রীবাহী জাহাজ সংগ্রহ, ঢাকা-বরিশাল-খুলনা নৌরুটে পরিচালনার জন্য ২টি নতুন যাত্রীবাহী জাহাজ নির্মাণ, বিআইডব্লিউটিসি’র দু’টি মিডিয়াম ফেরি ‘ঢাকা ও কুমিল্লা পুর্নবাসন’, পুরাতন ডাম্ব ফেরি প্রতিস্থাপনকল্পে ২টি কে-টাইপ ফেরি নির্মাণ, বিআইডব্লিউটিসির ৫নং দিলকুশাস্থ জমিতে বহুতল বিশিষ্ট অফিস কাম বাণিজ্যিক ভবন নির্মাণ, বিআইডব্লি¬উটিসি’র ডক-৩ মেরিন ওয়ার্কশপ স্থাপন ও অবকাঠামো উন্নয়ন,  মোংলা বন্দরের কার্গো এন্ড কনটেইনার হ্যান্ডলিং যন্ত্রপাতি সংগ্রহ, পশুর চ্যানেলের আউটার বারে ড্রেজিং, মংলা বন্দর হতে রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র পর্যন্ত চ্যানেলে ক্যাপিটাল ড্রেজিং, বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের প্রধান কার্যালয় নির্মাণ, সোনাহাট স্থলবন্দর উন্নয়ন, সাউথ এশিয়া সাব-রিজিওনাল ইকোনমিক কোঅপারেশন (সাসেক) রোড কানেকটিভিটি, তামাবিল স্থল বন্দর উন্নয়ন প্রকল্প,  চট্টগ্রাম বন্দরের ঈধঢ়রঃধষ উৎবফমরহম ধহফ নধহশ চৎড়ঃবপঃরড়হ রিঃয ঔবঃঃু ঋধপরষরঃরবং রহ শধৎহধভঁষু ৎরাবৎ ভৎড়স ঝধফধৎমযধঃ  ঔবঃঃু ধহফ ঞযরৎফ শধৎহধভঁষু ইৎরফমব.,  কনস্ট্রাকশন অভ্ সিপিএ হসপিটাল কমপে¬ক্স ইনপে¬স অভ্ এক্সিসটিং হসপিটাল, মংলা বন্দরের জন্য নিঃসৃত তেল অপসারকারী জলযান সংগ্রহ, প্রকিউরমেন্ট অভ্ ইকুপমেন্ট ফর নিউমুরিং কন্টেইনার টার্মিনাল (এনসিটি), ডক অফিসের নিকটে অবস্থিত সার্ভিস জেটি ১নং জেটির উজানে স্থানান্তরপূর্বক পুনঃনির্মাণ, উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন (৩২০ বিএইচপি) একটি ট্যাগ বোর্ড সংগ্রহ, একটি কমপক্ষে ৩৪ হাজার ডিডব্লিউটি সম্পন্ন নতুন প্রোডাক্ট অয়েল ও ক্যামিক্যাল, ক্রুড অয়েল ট্যাংকার ক্রয়, পায়রা গভীর সমুদ্র বন্দর কার্যক্রম পরিচালনার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয়  অবকাঠামো ও সুবিধাদি এবং বিএসসি’র জন্য৬টি নতুন জাহাজ ক্রয় প্রকল্প। 
#
জাহাঙ্গীর/মাহমুদ/আলী/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/২০০০ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                  নম্বর : ১০৬২

লন্ডনে ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস পালিত

লন্ডন, ১৭ এপ্রিল:
    যথাযথ মর্যাদায় ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস পালন করেছে লন্ডনস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশন। এ উপলক্ষে ১৭ এপ্রিল হাইকমিশনের সম্মেলন কক্ষে ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য তুলে ধরে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত বাণী পাঠ করা হয়। 
    অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট সাংবাদিক, কলামিস্ট আবদুল গাফফার চৌধুরী। তিনি বলেন, ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আমাদের জাতীয় জীবনে এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। মহান স্বাধীনতা অর্জনে মুজিবনগর সরকারের ভূমিকা ও তাৎপর্য তিনি উপস্থিত সকলের সামনে তুলে ধরেন। তিনি ঢাকার আদলে মুজিবনগর নামে একটি নতুন শহর গড়ে তোলার জন্য সরকারকে আহ্বান করেন। সভায় আমন্ত্রিত অতিথিবর্গের মধ্যে বক্তব্য রাখেন যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের সভাপতি সুলতান শরীফ। তিনি বলেন, এখন দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবার সময়। হাইকমিশনের মিনিস্টার প্রেস নাদীম কাদির বলেন, বিদেশি গণমাধ্যম ও সাংবাদিকবৃন্দ মনে করেন মুজিবনগর সরকার না হলে হয়তো বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জন হতো না। তিনি তাঁর বক্তব্যে তাঁর পিতা মুক্তিযোদ্ধা লেঃ কর্নেল আবদুল কাদিরের কথা স্মরণ করেন এবং ১৭ এপ্রিল তাঁর মৃত্যুবার্ষিকীতে সকলের দোয়া কামনা করেন। 
    হাইকমিশনার মোঃ নাজমুল কাওনাইন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, মহান মুক্তিযুদ্ধে শহিদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ও ঐতিহাসিক মুজিবনগর সরকারের মন্ত্রিপরিষদের সদস্যদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে তাঁর বক্তব্য শুরু করেন। তিনি বলেন, মুজিবনগর সরকার মহান স্বাধীনতার পক্ষে জনমত গড়ে তোলার লক্ষ্যে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে বৈধভাবে যোগাযোগ করে। তিনি সকলকে প্রধানমন্ত্রীর ভিশন-২০২১ বাস্তবায়নে এক সাথে কাজ করার জন্য আহ্বান জানান। 
    সবশেষে দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরে উপস্থিত সকলের মাঝে একটি প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শন করা হয়।

#

নাদীম/মাহমুদ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৭/১৯২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১০৬১

 বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীর সাথে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

ঢাকা,  ৪ বৈশাখ (১৭ এপ্রিল) :
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের সাথে বাংলাদেশে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত মার্শা এস বার্নিকাট (গধৎপরধ ঝ ইবৎহরপধঃ) আজ সচিবালয়ে সাক্ষাৎ করেছেন। এ সময় তারা পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। 
রাষ্ট্রদূত জানান, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ও বেসরকারি খাতের কোম্পানিসমূহের আগ্রহ উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। এক্সিলারেট, সানএডিসন, জিই ইত্যাদিসহ কয়েকটি কোম্পানি জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে কাজ করতে চাচ্ছে। বাংলাদেশের নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে যুক্তরাষ্ট্রের কাজ করার আগ্রহ আছে। এ সময় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের বিভিন্ন ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান নিয়ে আলোচনা হয়।      
প্রতিমন্ত্রী যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, অন্যান্য দেশের তুলনায় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ খুবই কম। বিপুল সম্ভাবনাময় এ খাতে যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য তিনি রাষ্ট্রদূতের সহযোগিতা কামনা করেন। তিনি এ সময় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের বর্তমান পরিস্থিতি ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা রাষ্ট্রদূতকে অবহিত করে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসায়ী, চেম্বার অভ্ কমার্সের প্রতিনিধিবৃন্দ বা সংশ্লিষ্ট কোম্পানিসমূহকে নিয়ে রোড শো বা সেমিনার করা যেতে পারে। প্রাথমিক জ্বালানি, সঞ্চালন, বিদ্যুৎ উৎপাদন বিনিয়োগের উৎকৃষ্ট খাত। এ সব খাতে আমেরিকান বিনিয়োগকে স্বাগত জানানো হবে। 
অন্যান্যের মাঝে পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসেন সাক্ষাৎকালে উপস্থিত ছিলেন। 
#

আসলাম/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৮০০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১০৬০
 
মিলানে ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস পালিত
মিলান (ইটালি), ১৭ এপ্রিল :
যথাযোগ্য মর্যাদায় ইটালির মিলানে ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস পালন করা হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে  বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল, মিলান বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করে। 
আজ কনস্যুলেট হলরুমে আয়োজিত অনুষ্ঠানে মিলানে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিরা অংশগ্রহণ করেন। অনুষ্ঠানের শুরুতেই দিবসটি উপলক্ষে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রীর বাণী পাঠ করে শুনানো হয়। এছাড়াও ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবসের প্রেক্ষাপট প্রবাসী বাংলাদেশি এবং বিদেশের মাটিতে জন্ম নেওয়া বাংলাদেশি শিশু-কিশোরদের সামনে তুলে ধরার জন্য আয়োজন করা হয় আলোচনা অনুষ্ঠান। আলোচনায় অংশ নিয়ে প্রবাসী বাংলাদেশ কমিউনিটির নেতৃবৃন্দ ১৭ এপ্রিল মুজিবনগরে শপথগ্রহণকারী স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার এবং আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে সে সরকারের বীরত্বপূর্ণ অবদানের কথা কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করেন। 
দিবসের সমাপনী বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল, মিলানের কনসাল জেনারেল রেজিনা আহমেদ। তিনি ১০ এপ্রিল ১৯৭১ সালে গঠিত স্বাধীন বাংলাদেশ সরকারের প্রথম রাষ্ট্রপতি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ সে সরকারের সকল মন্ত্রী ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। তিনি বলেন, ১৭ এপ্রিল মুজিবনগর সরকার শপথ না নিলে মহান মুক্তিযুদ্ধে আমরা সংগঠিত হতে পারতাম না এবং সঠিক দিকনির্দেশনা পেতাম না ফলে আমাদের বিজয় বিলম্বিত হতো। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর স্বাধীনতা ঘোষণা ও নেতৃত্বে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অসীম সাহসিকতা ও আত্মত্যাগের ফলে আজ আমরা একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম দেশ পেয়েছি। তিনি আরো বলেন, অনেক কষ্টে অর্জিত স্বাধীন বাংলাদেশকে একটি ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত উন্নত দেশে পরিণত করবার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকার ভিশন ২০২১ ও ভিশন ২০৪১ গ্রহণ করেছে। তিনি প্রবাসী বাংলাদেশিদেরকে সরকারের এ উন্নয়নযাত্রায় অংশীদার হওয়ার আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সাড়ে তিন বছরের শাসনামলের ওপর নির্মিত প্রামাণ্য চিত্র ‘সোনালি দিনগুলো’ প্রদর্শন করা হয়।
অনুষ্ঠানে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক প্রবাসী বাংলাদেশি, কন্স্যুলেটের সকল সদস্য ও তাঁদের পরিবারবর্গ, স্থানীয় কমিউনিটি নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
#

রফিকুল করিম/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৮৫০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                  নম্বর : ১০৫৯

শিক্ষামন্ত্রীর সাথে এডিবি প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

ঢাকা, ৪ বৈশাখ (১৭ এপ্রিল):
    শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের সাথে আজ সচিবালয়ে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)’র চার  সদস্যের এক প্রতিনিধিদল সাক্ষাৎ করে। 
    এডিবি’র মানবসম্পদ ও সামাজিক উন্নয়ন বিভাগের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের পরিচালক সুংসুপ রা (ঝঁহমংঁঢ় জধ) প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন। প্রতিনিধিদলে অন্যান্যের মধ্যে এডিবি’র সিনিয়র সোশ্যাল সেক্টর স্পেশালিস্ট ঊরংঁশব ঞধলরসধ, সিনিয়র সোশ্যাল সেক্টর অফিসার এস এম এবাদুর রহমান এবং সোশ্যাল সেক্টর স্পেশালিস্ট জুড়ঃধৎড় ঐধুধংযর উপস্থিত ছিলেন।
    সাক্ষাৎকালে বাংলাদেশের শিক্ষাক্ষেত্রে এডিবি’র সহায়তা, আন্তর্জাতিক মানের ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন এবং মানবসম্পদ উন্নয়নে এডিবি’র সহায়তা নিয়ে আলোচনা হয়। এ সময় এডিবি বাংলাদেশে হাইটেক এগ্রিকালচার, মেরিন এবং টেক্সটাইলসহ উচ্চ প্রযুক্তিসম্পন্ন পাঁচটি বিশেষায়িত বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনে আর্থিক সহায়তা প্রদানে আগ্রহ প্রকাশ করে। বিশেষায়িত বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি শিক্ষার উন্নয়নে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের ঋণ প্রস্তাব করে এডিবি। এছাড়া সেকেন্ডারি এডুকেশন সেক্টর ইনভেস্টমেন্ট প্রোগ্রাম (সেসিপ)-এর আওতায় ২০২০ সাল নাগাদ আরো ২০০ মিলিয়ন ডলার প্রদানের বিষয়ে আলোচনা হয়।
    এ সময় শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এডিবি বাংলাদেশের শিক্ষাক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রকল্পে সাহায্য করছে। এজন্য তিনি এডিবিকে ধন্যবাদ জানান এবং ভবিষ্যতেও এ সহায়তা অব্যাহত থাকবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
    মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মোঃ সোহরাব হোসাইন, অতিরিক্ত সচিব চৌধুরী মুফাদ আহমদ ও মোঃ মহিউদ্দিন খা এবং সেসিপ যুগ্ম প্রোগ্রাম পরিচালক মোঃ আবু ছাইদ শেখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

#

আফরাজ/মাহমুদ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৭/১৮৪০ ঘণ্টা

Handout                                                                                                                 Number : 1058

Lesson learning conference held on Informed Policy Making

Dhaka, 17 April :

A Conference on ‘Lessons Learned from Piloting Evidence-Informed Policy-Making (EIPM)’ was held at the Dr Cecep Effendi Hall of the Centre on Integrated Rural Development for Asia and the Pacific (CIRDAP) on 29th March 2017, jointly organised by Cabinet Division and Building Capacity for the Use of Research Evidence (BCURE) project. Mohammad Shafiul Alam, Cabinet Secretary, attended the conference as Chief Guest, while it was chaired by N M Zeaul Alam, Secretary, Coordination and Reforms, Cabinet Division.

The Conference provided an opportunity for the Cabinet Division and BCURE project to share the results of the piloting of draft EIPM in the Ministry of Commerce (MoC), Ministry of Health and Family Welfare (MoHFW) and Ministry of Environment and Forests (MoEF) to an extended group of stakeholders – the representative of the Prime Minister’s Office, large spending Ministries, Government of Bangladesh (GoB) training institutions, Think Tanks and Development Partners. The purpose of the Conference was to disseminate concrete examples of the value of EIPM, as well as lessons learnt from the pilots.

The Chief Guest Mohammad Shafiul Alam, Cabinet Secretary, provided an overview of the GoB’s EIPM initiative and highlighted the results achieved so far. To date, the GoB, with BCURE project support, has drafted EIPM Guidelines and piloted draft policies on the basis of Guidelines and the second round of piloting is underway. This was complemented by the design and delivery of an EIPM training course to 253 officials, thereby preparing the ground for institutionalisation of EIPM across the GoB. In particular, he praised the pilot Ministries for actively engaging with the EIPM exercise and producing strong evidence-informed policies.

Moderated by Mostafizur Rahman, Additional Secretary, Cabinet Division in the conference presenters from the pilot line Ministries – Obaidul Azam, Joint Secretary, MoC, Shamsur Rahman Khan, Deputy Chief, MoEF and Ashadul Islam, Additional Secretary, MoHFW shared their experience in drafting policy proposals using the EIPM Guidelines, focusing on what worked with respect to the uptake of evidence in policy formulation in Bangladesh. This approach could have a wider application for similar “evidence into action” projects in Bangladesh and help the Cabinet Division to roll out EIPM after the project ends. The three Ministries explained how EIPM Guidelines helped them to find the best solutions for boosting Leathergoods and Footwear exports (MoC), improving crocodiles’ conservation (MoEF) and strengthening medical waste management (MoHFW). Abu Saleh Mohammed Ferdous Khan, Deputy Secretary, Cabinet Division also presented on the over all success and the way forward for the 2nd round piloting of EIPM.

In his concluding speech N M Zeaul Alam, Secretary, Coordination and Reforms expressed his hope that it would be possible to introduce evidence informed policy making across the GoB, as the three case studies clearly demonstrated the benefits of EIPM. He believes that the successful experience of the first round of EIPM piloting will strengthen cooperation between the GoB, civil society and development partners in setting higher standards in drafting sound evidence-informed polices.

#

Mahmud/Sanjib/Joynul/2017/1820hours

তথ্যবিবরণী                                                      নম্বর : ১০৫৭ 

মুম্বাই-এ ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস উদ্যাপন
ঢাকা, ৪ বৈশাখ (১৭ এপ্রিল):    
ভারতের মুম্বাইয়ে বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশন যথাযোগ্য মর্যাদায় ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস পালন করে। দিবসটি উদ্যাপন উপলক্ষে উপ-হাইকমিশনার কর্তৃক জাতীয় পতাকা আনুষ্ঠানিকভাবে উত্তোলন, রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রীর বাণী পাঠ, আলোচনা সভা, দোয়া ও প্রার্থনা এবং মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। বাংলাদেশের উপ-হাইকমিশনার সামিনা নাজ জাতীয় পতাকা আনুষ্ঠানিকভাবে উত্তোলনের মাধ্যমে দিবসের কর্মসূচির সূচনা করেন। 
উপ-হাইকমিশনার তার বক্তব্যে এ দিনটিকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাসে একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হিসেবে অভিহিত করেন। তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণার পর মুজিবনগর সরকার গঠনের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রাতিষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়। পরবর্তীতে এ সরকারের হাত ধরেই বাংলাদেশ স্বাধীন ও স্বার্বভৌম রাষ্ট্রে পরিণত হয়। তিনি তার বক্তব্যে মহান স্বাধীনতা সংগ্রামে বাংলাদেশের স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং জাতীয় চার নেতা ও ঐতিহাসিক মুজিবনগর সরকারের সকল সদস্যদের ভূমিকার কথা গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন। 
আলোচনা অনুষ্ঠান শেষে স্বাধীনতা অর্জনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবিস্মরণীয় অবদানভিত্তিক একটি প্রামাণ্যচিত্র ‘স্বাধীনতা কী করে আমাদের হলো (ঐড়ি বি ধপযরবাবফ ড়ঁৎ ওহফবঢ়বহফবহপব)’ প্রদর্শন করা হয়। 
#
সামিনা/অনসূয়া/জসীম/রফিকুল/শামীম/২০১৭/১৬২৮ ঘণ্টা 

 

তথ্যবিবরণী                                                         নম্বর : ১০৫৬  

এলজিআরডি মন্ত্রীর ঢাকা ত্যাগ

ঢাকা, ৪ বৈশাখ (১৭ এপ্রিল):    
ভিয়েতনামের রাজধানী হ্যানয়ে আগামী ১৮ - ২১ এপ্রিল ২০১৭ অনুষ্ঠিতব্য ১০ম এশীয়-প্রশান্ত অঞ্চলের সমবায় মন্ত্রীদের সম্মেলনে যোগদানের উদ্দেশ্যে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন আজ ঢাকা ত্যাগ করেন।
মন্ত্রী ৫ সদস্য বিশিষ্ট প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। প্রতিনিধিদলের অন্যান্য সদস্যগণ হলো- পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের অতিরিক্ত সচিব বেগম ও এন ছিদ্দিকা খানম, সমবায় বিভাগের নিবন্ধক ও মহাপরিচালক মো. আব্দুল মাজিদ, স্থানীয় সরকার বিভাগের যুগ্মসচিব মুহম্মদ ইব্রাহিম এবং সমবায় বিভাগের উপ-নিবন্ধক মো. হেলাল উদ্দিন।
#
জাকির/অনসূয়া/জসীম/রফিকুল/শামীম/২০১৭/১৫৪৫ ঘণ্টা 

 

 

Todays handout (8).docx