Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১২ ডিসেম্বর ২০১৮

তথ্যবিবরণী 12 December 2018

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ৩৩০৯
 
ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস উপলক্ষে সেমিনার অনুষ্ঠিত
 
ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর) :
ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস-২০১৮ উদ্যাপন উপলক্ষে ‘সোনার বাংলা ও ডিজিটাল বাংলাদেশ’ শীর্ষক এক সেমিনার আজ ঢাকায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের হল অভ্ ফেইমে অনুষ্ঠিত হয়। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ এ সেমিনারের আয়োজন করে।
সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট আইটি বিশেষজ্ঞ ও সাবেক আইসিটি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব জুয়েনা আজিজের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তৃতা করেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মোঃ নজিবুর রহমান।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মোস্তাফা জব্বার টেকসই ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণের লক্ষ্যে আইসিটি’র সর্বোত্তম ব্যবহার ও প্রয়োগ নিশ্চিতকরণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বলেন, ইন্টারনেট সেবা নিশ্চিত করতে প্রযুক্তিগত অবকাঠামো নির্মাণসহ নির্ভরযোগ্য কানেক্টিভিটি প্রতিষ্ঠা অপরিহার্য। এছাড়াও আইসিটিভিত্তিক উন্নয়ন বিষয়ে বাংলাদেশের অর্জিত সাফল্য ও আউটসোর্সিং খাতে দেশের সক্ষমতা বহির্বিশ্বের কাছে তুলে ধরতে সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহ্বান জানান।
বক্তাগণ দেশের অর্থনৈতিক সম্ভাবনাকে কাজে লাগানো, জিডিপি প্রবৃদ্ধি ইত্যাদি বিষয়েও তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগকে আরো তৎপর হওয়ার লক্ষ্যে কার্যক্রম চালাতে হবে বলে অভিমত ব্যক্ত করেন।
পরে সমাপনী অনুষ্ঠানে রচনা, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা এবং রোবো ফাইটে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
#
শহিদুল/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/২১১০ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ৩৩০৮
 
ধর্ম সচিবের নেতৃত্বে হজ প্রতিনিধিদলের সৌদি আরব গমন
 
ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর) :
বাংলাদেশ-সৌদি আরব দ্বিপাক্ষিক হজ চুক্তি ১৪৪০ হিজরি (২০১৯ খ্রি.) সম্পাদনের লক্ষ্যে ধর্ম সচিব মো আনিছুর রহমানের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের বাংলাদেশ হজ প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে আজ সন্ধ্যায় সৌদি আরবের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছেন। ধর্ম সচিব আগামীকাল ১৩ ডিসেম্বর সৌদি আরবের হজ ও ওমরাহ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিবের সাথে দ্বিপাক্ষিক হজ চুক্তি সম্পাদন করবেন। এছাড়াও বাংলাদেশ হজ প্রতিনিধিদল দক্ষিণ এশীয় হাজি সেবা সংস্থা (মুয়াসসাসা), ইউনাইটেড জেনারেল কার সিন্ডিকেট, মদিনা আদিল্লা অফিস এবং সৌদি সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষের সাথে আলাদা ৪-৫ টি অধিচুক্তি স্বাক্ষর করবেন।
হজ প্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা হলেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ মিজানুর রহমান, ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব (হজ) এ বি এম আমিন উল্লাহ নুরী এবং হজ এজেন্সিজ এসোসিয়েশন অভ্ বাংলাদেশ (হাব) এর মহাসচিব এম শাহাদাত হোসাইন তসলিম। 
প্রতিনিধিদলের পাশাপাশি সহায়ক চুক্তি স্বাক্ষরের জন্য পাঁচ সদস্যের দলও সৌদি আরব গমন করবেন। ধর্ম সচিবের নেতৃত্বে এ দলের অন্য সদস্যরা হলেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এম মোসাদ্দেক আহমেদ, হজ অফিস, ঢাকা’র পরিচালক মোঃ সাইফুল ইসলাম, ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিস্টেমস এনালিস্ট
 মোঃ সাইফুল ইসলাম এবং বিজনেস অটোমেশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ জাহিদুল হাসান।
হজ চুক্তি সম্পন্ন করে হজ প্রতিনিধিদল আগামী ২০ ডিসেম্বর দেশে ফিরবেন বলে আশা করা যাচ্ছে।
#
আনোয়ার/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/২১০০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর : ৩৩০৭
 
বিজয় দিবস উপলক্ষে ইস্তাম্বুলে আলোচনা সভা
 
ইস্তাম্বুল (তুরস্ক), (১২ ডিসেম্বর) :
ইস্তাম্বুলস্থ বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল বিজয় দিবস ২০১৮ উপলক্ষে আজ স্থানীয় উস্কুদার বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রায় ২০০ জন শিক্ষার্থীর উপস্থিতিতে ‘ওসঢ়ড়ৎঃধহপব ড়ভ ঐরংঃড়ৎু রহ ঝড়ষরফরভুরহম চধৎঃহবৎংযরঢ়: জবভবৎবহপব ঃড় ইধহমষধফবংয - ঞঁৎশবু ইরষধঃবৎধষ জবষধঃরড়হং’ শীর্ষক একটি একাডেমিক আলোচনা সভার আয়োজন করেছে। বাংলাদেশ কনসাল জেনারেল মোহাম্মদ মনিরুল ইসলামের সভাপতিত্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের মানবিক ও সমাজ বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. দেনিয উলকে আরিবোয়ান, সাংবাদিক আহমেদ চোস্কুনায়দিন, সাংস্কৃতিক ব্যাক্তিত্ব আরযু চিফতসুরেন, মিডিয়া ব্যাক্তিত্ব জেলাল তোপ্রাক এবং উস্কুদার বিশ্ববিদ্যালয়ের রেক্টর অধ্যাপক ড. নেভজাত তারহান আলোচক হিসেবে অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন। এছাড়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ইস্তাম্বুলস্থ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, থিঙ্ক ট্যাঙ্ক এবং মিডিয়া প্রতিনিধিগণ। 
কনসাল জেনারেল মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম বাংলাদেশ ও তুরস্কের মধ্যেকার ঐতিহাসিক যোগসূত্র সবিস্তারে বর্ণনা করেন এবং তা দু’দেশের সম্পর্ককে ভাতৃপ্রতীম সম্পর্কে রূপদানে বলিষ্ঠ ভূমিকা রেখেছে বলে মন্তব্য করেন। এ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ককে আরো গতিশীল করার লক্ষ্যে দু’দেশের জনগণের মধ্যে পারস্পরিক যোগাযোগ, বিশেষ করে শিক্ষাবিদ ও গবেষকদের সম্পর্ককে আরো দৃঢ় ও সম্প্রসারিত করতে হবে বলে তিনি মত প্রকাশ করেন। 
সাংবাদিক আহমেদ চোস্কুনায়দিন ও মিডিয়া ব্যাক্তিত্ব জেলাল তোপ্রাক অনুষ্ঠানে তাঁদের বক্তব্যে সাম্প্রতিক বাংলাদেশ সফরের ওপর তাঁদের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেন এবং আর্থসামাজিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অভুতপূর্ব সাফল্যের কথা তুলে ধরেন। সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব আরযু চিফতসুরেন বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের ‘কামাল পাশা’ কবিতা আবৃত্তি করেন এবং দু’দেশের মধ্যেকার বিরাজমান সাংস্কৃতির সেতুবন্ধের ওপর আলোকপাত করেন। রেক্টর অধ্যাপক ড. নেভজাত তারহান তাঁর সমাপনী বক্তব্যে বাংলাদেশ-তুরস্কের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরো অর্থবহ ও ফলপ্রসূ করার লক্ষ্যে শিক্ষক, গবেষক ও ছাত্র সমাজের ভূমিকা ও অবদানের ওপর বিশেষ গুরুত্বারোপ করেন। অধ্যাপক ড. দেনিয উলকে আরিবোয়ান স্বাগত বক্তব্যে এ ধরনের আয়োজন দু’দেশের জনগণের বিশেষ করে তরুণ সমাজের মধ্যেকার পারস্পরিক বোঝাপড়াকে আরো শক্তিশালী করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। 
বিজয় দিবস ২০১৮-কে আরো উৎসবমুখর করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল, ইস্তাম্বুল আগামী ১৬ ডিসেম্বর কনস্যুলেট প্রাঙ্গণে প্রবাসী বাংলাদেশিদের নিয়ে একটি বিজয়োৎসব আয়োজন করবে।
#
মাহবুব/মাহমুদ/পারভেজ/জয়নুল/২০১৮/২১০০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ৩৩০৬
 
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ে শুদ্ধাচার কৌশল বিষয়ে সভা অনুষ্ঠিত
 
ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর) :
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল কর্ম-পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন অগ্রগতি পরিবীক্ষণ কাঠামো ২০১৮-১৯ এর দক্ষতা ও নৈতিকতার উন্নয়নের লক্ষ্যে অংশীজনের সভা আজ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ ইউনুস আলী প্রামাণিক সভাপতিত্ব করেন। 
সভায় অতিরিক্ত সচিব বলেন, জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশলের মূল লক্ষ্য হল শুদ্ধাচার চর্চা ও দুর্নীতি প্রতিরোধের মাধ্যমে রাষ্ট্র ও সমাজে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা, সুখী-সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়া। এ লক্ষ্যে নৈতিকতা ও সততা দ্বারা প্রভাবিত আচরণগত উৎকর্ষ এবং নীতির প্রতি আনুগত্য থেকে আমাদের সকলকে একযোগে কাজ করে যেতে হবে।
মন্ত্রণালয়ের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং মন্ত্রণালয়াধীন সংস্থাসমূহের প্রতিনিধিরা সভায় উপস্থিত ছিলেন।
#
 
বিবেকানন্দ/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/২০১০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর : ৩৩০৫
 
আইন মন্ত্রণালয়ের ১০ বছরে ৩ হাজার ৪শ’ কোটি টাকার অবকাঠামো উন্নয়ন
ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর) :
২০০৯ থেকে ২০১৮ পর্যন্ত ১০ বছরে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় দুই হাজার ৮শ’ কোটি টাকার অবকাঠামো উন্নয়ন করেছে। এছাড়া ৬শ’ কোটি টাকার নতুন তিনটি প্রকল্প বাস্তবায়ন শুরু করেছে। বাস্তবায়িত ও বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় প্রকল্প হলো জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেসির স্থান সংকুলানের জন্য ‘বাংলাদেশের ৬৪টি জেলা সদরে চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (সিজেএম) আদালত ভবন নির্মাণ (১ম পর্যায়)’ প্রকল্প। এই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য হলো ৪২টি জেলায় ১২ তলা ভিতবিশিষ্ট ৮/১০ তলা সিজেএম আদালত ভবন নির্মাণ এবং অন্য ২২টি জেলায় আদালত ভবন নির্মাণের জন্য ভূমি অধিগ্রহণ। এই প্রকল্প গ্রহণ করা হয় ২০০৯ সালে এবং প্রকল্প ব্যয় ধরা হয় ২ হাজার ৩৮৮ কোটি ২৭ লাখ টাকা। বর্তমানে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের শেষ পর্যায়ে রয়েছে।
এদিকে ১৩ কোটি ৮১ লাখ টাকা ব্যয়ে ঢাকা মুখ্য মহানগর হাকিম আদালত ভবনের ৫ম তলা থেকে ১০ম তলা পর্যন্ত এবং হাজতখানা কাম পুলিশ ব্যারাকের ৩য় তলা থেকে ৬ষ্ঠ তলা পর্যন্ত ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ করা হয়েছে ২০০৯ - ২০১২ মেয়াদে। 
দেওয়ানি আদালতের বিচারকদের এজলাসসহ অন্যান্য অবকাঠামোগত সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধি লক্ষ্যে ২০১৪ থেকে ২০১৭ পর্যন্ত ‘২৮টি জেলায় আনুষঙ্গিক সুবিধাদিসহ জেলা জজ আদালত ভবনের ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ’  প্রকল্পের  আওতায় ১৬২ কোটি ৭০ লাখ টাকা ব্যয়ে ২৭টি জেলায় পূর্বের ২-তলা জেলা জজ আদালত ভবনগুলো ৩/৪-তলা পর্যন্ত ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ করা হয়েছে। এ প্রকল্প বাস্তবায়নের ফলে বিচারকদের এজলাস, খাস কামড়া, রেকর্ড রুম এবং দাপ্তরিক অন্যান্য অবকাঠামোগত সুযোগ-সুবিধা সৃষ্টি হয়েছে। টাঙ্গাইল জেলা জজ আদালত ভবনটি অনেক পুরাতন হওয়ায় এটি ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ করা সম্ভব হয়নি। সেখানে নতুন ভবন নির্মাণের জন্য প্রকল্প গ্রহণ করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনের স্থান সংকুলানের জন্য ২০১০-২০১৩ সময়কালে ১০ কোটি টাকা ব্যয়ে বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট ভবনের ৬ষ্ঠ তলার উপর ৭ম, ৮ম, ৯ম এবং ১০ম তলার আংশিক ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ করা হয়েছে। আইন কমিশনের স্থান সংকুলানের জন্য ১৪ কোটি ৭২ লাখ টাকা ব্যয়ে বর্তমানে এটিকে ১২ তলা পর্যন্ত ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ করা হচ্ছে এবং একাজ এখন সমাপ্তির পথে। এছাড়া সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিগণের এজলাস এবং চে¤¦ারের অবকাঠামোগত অপ্রতুলতা দূর করার জন্য সেখানে ১২ তলা ভবন নির্মাণ প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। এজন্য ১৫৬ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে। এই প্রকল্পের মেয়াদ আগস্ট/২০১৭ থেকে জুন/২০২০ পর্যন্ত। 
 
আইন মন্ত্রণালয় ২০০৯ থেকে ২০১৮ পর্যন্ত ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, খুলনা, বাগেরহাট, রংপুর, নেত্রকোণা ও হবিগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন আইনজীবী সমিতি ভবন নির্মাণ বাবদ ৬৬ কোটি ২০ লাখ টাকা বরাদ্দ দিয়েছে। বর্তমানে  ১১৭ কোটি ৬৬ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৫ তলা বিশিষ্ট বাংলাদেশ বার কাউন্সিল ভবন নির্মাণ প্রকল্প গ্রহণ করেছে। এই প্রকল্পের মেয়াদ জুলাই ২০১৮ থেকে জুন ২০২১ সাল পর্যন্ত।
সরকার জনগণকে উন্নত সেবা প্রদানের জন্য সকল জেলা ও উপজেলায় আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সংবলিত জেলা রেজিস্ট্রি অফিস ও সাব-রেজিস্ট্রি অফিসভবন নির্মাণ করছে। ইতোমধ্যে (২০০৯ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত ) জেলা রেজিস্ট্রি অফিস এবং সাব-রেজিস্ট্রি অফিসসমূহকে ভৌত অবকাঠামো সুবিধা প্রদানের লক্ষ্যে ১টি উন্নয়ন প্রকল্প ও বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে ১৪৬ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৮টি জেলা রেজিস্ট্রি অফিস ও ৪২টি সাব রেজিস্ট্রি অফিস ভবন নির্মাণ করেছে। বর্তমানে ৩০৯ কোটি ৩৩ লাখ টাকা ব্যয়ে আরও ১৪টি জেলা রেজিস্ট্রি অফিস এবং ৯৮টি সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ভবন নির্মাণ করছে।
#
রেজাউল/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/১৯০০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ৩৩০৪
 
অর্থমন্ত্রীকে ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্মাননা প্রদান
ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর) :
ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণে অবদানের জন্য অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতকে ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্মাননা দেয়া হয়েছে। ২০০৮ সালের ১২ ডিসেম্বর ‘রূপকল্প ২০২১’ এবং ডিজিটাল বাংলাদেশের ঘোষণাপত্র প্রণয়নে তিনি বিশেষ ভূমিকা রাখেন।
আজ বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস-২০১৮’ উপলক্ষে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় আয়োজিত এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এ সম্মাননা দেয়া হয়।
এছাড়া ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস পালনের অংশ হিসেবে ছয় ব্যক্তি ও চার প্রতিষ্ঠানকেও দেয়া হয়েছে ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্মাননা। তথ্যপ্রযুক্তি উন্নয়ন ও ডিজিটাল বাংলাদেশে নির্মাণে অবদানের জন্য আরো যারা এ সম্মাননা পান তারা হলেন - প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা এইচটিএম ইমাম, প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়, ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়য়ে সদ্য বিদায়ি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার, সাবেক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান ও আওয়ামী লীগের সভাপতি ম-লীর সদস্য নূহ-উল আলম লেনিন।
প্রতিষ্ঠান হিসেবে সম্মাননা পেয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিযন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি), ওয়ালটন বাংলাদেশ, হাইটেক পার্ক অথরিটি এবং ডিএমপির সাইবার নিরাপত্তা ও অপরাধ দমন বিভাগ।
উল্লেখ্য, দেশব্যাপী উদ্যাপন করা হচ্ছে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস ২০১৮’। গত বছর প্রথমবার দিনটি ‘জাতীয় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি দিবস’ হিসেবে পালিত হয়। এবার দিবসটির নাম বদলে করা হয়েছে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস’।
#
শাহেদ/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/১৮৪০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                                               নম্বর : ৩৩০৩
 
জাতীয় পর্যায়ে বিজয়ফুল প্রতিযোগিতা আগামীকাল 
ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর) :
নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধকরণের লক্ষ্যে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ও সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যৌথ আয়োজনে এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় আগামীকাল ১৩ ডিসেম্বর প্রথমবারের মতো জাতীয় পর্যায়ে বিজয়ফুল প্রতিযোগিতা ২০১৮ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। 
আজ দুপুর ১২টায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালা ভবনের সেমিনার কক্ষে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় পর্যায়ে বিজয়ফুল প্রতিযোগিতা আয়োজনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য এবং প্রতিযোগিতার যাবতীয় বিষয় তথা কর্মসূচি সম্পর্কে সাংবাদিকদের বিস্তারিত জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ নাসির উদ্দিন আহমেদ, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) মোঃ আব্দুল মান্নান ইলিয়াসসহ সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এবং জাতীয় পর্যায়ে বিজয়ফুল প্রতিযোগিতা আয়োজন সংক্রান্ত কমিটির সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, আগামীকাল বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে সকাল সাড়ে নয়টায় উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব (সমন্বয় ও সংস্কার) এন এম জিয়াউল আলম। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ নাসির উদ্দিন আহমেদ এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অতিরিক্ত সচিব (এসডিজি বিষয়ক) মোঃ মোকাম্মেল হোসেন। সভাপতিত্ব করবেন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী। স্বাগত বক্তব্য রাখবেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) মোঃ আব্দুল মান্নান ইলিয়াস এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপন করবেন বাংলাদেশ শিশু একাডেমির পরিচালক আনজির লিটন।
আরো জানানো হয়, উদ্বোধন অনুষ্ঠানের পর শুরু হবে বিভিন্ন বিভাগের প্রতিযোগিতা। সাতটি বিষয়ে প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিযোগিতার বিষয় বিজয়ফুল (শাপলা) তৈরি, মুক্তিযুদ্ধের গল্প রচনা, কবিতা রচনা, কবিতা আবৃত্তি, চিত্রাঙ্কন, একক অভিনয় ও চলচ্চিত্র নির্মাণ। প্রতিযোগিতার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজ, কাপড়, প্লাস্টিক সিট ও অন্যান্য উপকরণ দেওয়া হবে। বিভাগীয় পর্যায়ে বিজয়ীদের চূড়ান্ত প্রতিযোগিতার জন্য আজ ১২ ডিসেম্বর হতে আগামীকাল সকাল ৯টা পর্যন্ত নিবন্ধন অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিযোগিতা শেষে আগামীকাল বিকাল ৪টায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির ব্যবস্থাপনায় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হবে।
উল্লেখ্য, গত ১৭ অক্টোবর হতে স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা পর্যায়ে দেশের প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আন্তঃশ্রেণি প্রতিযোগিতার মাধ্যমে শুরু হয়ে উপজেলা, জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে এ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিভাগীয় পর্যায়ে বাছাইকৃত প্রতিযোগিদের মধ্য থেকে চূড়ান্ত প্রতিযোগিতার মাধ্যমে জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ প্রতিযোগী নির্বাচন করা হবে। প্রতিযোগিতা তিনটি স্তরে যথা: গ্রুপ-ক: শিশু থেকে পঞ্চম শ্রেণি, গ্রুপ-খ: ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি এবং গ্রুপ- গ: নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যায়ে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। প্রতিযোগিতায় ছেলে ও মেয়ে উভয়ের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হয়েছে। উল্লেখ্য, সুন্দরভাবে তৈরি করা বিজয়ফুলের জন্য পুরস্কারের ব্যবস্থা করা হবে। তৈরি করা বিজয়ফুল বিক্রি করে অর্জিত অর্থ শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবার অথবা প্রতিবন্ধীদের সহায়তা প্রদানের পরিকল্পনা রয়েছে।
#
ফয়সল/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/১৮৩০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                                                            নম্বর : ৩৩০২
 
এলপিজি সিলিন্ডারের সঠিক ব্যবহার পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্ফোরক পরিদপ্তরের পরামর্শ
ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর) :
ইদানিং বাসা-বাড়িতে এলপিজি সিলিন্ডার ব্যবহারের সময় অসতর্কতা বা সিলিন্ডারের ব্যবহার পদ্ধতি সঠিক না হওয়ার কারণে এলপিজি সিলিন্ডার হতে গ্যাস নিঃসরণ হয়ে বিস্ফোরণ এবং অগ্নি দুর্ঘটনা ঘটছে। এলপি গ্যাসের নিরাপদ ব্যবহার পদ্ধতি সম্পর্কে জ¦ালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের বিস্ফোরক পরিদপ্তর কিছু পরামর্শ প্রদান করেছে। সেগুলো নি¤œরূপ:
 সিলিন্ডার আগুনে বা অন্যভাবে গরম হলে তরল এলপিজি দ্রুত গ্যাসে রূপান্তরিত হয়ে অস¦াভাবিক চাপ বৃদ্ধির ফলে সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হতে পারে;
 সিলিন্ডার কোনভাবেই চুলার বা আগুনের পাশে রাখা যাবে না, এতে বিস্ফোরণ ঘটতে পারে;
 অতিরিক্ত গ্যাস বের করার জন্য এলপিজি সিলিন্ডারে তাপ দেওয়া যাবে না;
 রান্না শেষে চুলা ও এলপিজি সিলিন্ডারের রেগুলেটরের সুইচ অবশ্যই বন্ধ করতে হবে;
 গ্যাসের গন্ধ পেলে ম্যাচের কাঠি জ¦ালানো যাবে না, ইলেকট্রিক সুইচ এবং মোবাইল ফোন অন বা অফ করা যাবে না;
 ঘরে গ্যাসের গন্ধ পেলে দ্রুত দরজা-জানালা খুলে দিতে হবে এবং এলপিজি সিলিন্ডারের রেগুলেটর বন্ধ করতে হবে;
 রান্না শুরু করার আধাঘণ্টা আগে রান্নাঘরের দরজা-জানালা খুলে দিতে হবে;
 এলপিজি সিলিন্ডার খাড়াভাবে রাখতে হবে, কখনই উপুড় বা কাত করে রাখা যাবে না;
 চুলা সিলিন্ডার থেকে নিচুতে রাখা যাবে না, কমপক্ষে ৬ ইঞ্চি উপরে রাখতে হবে;
 চুলা হতে যথেষ্ট দূরে বায়ু চলাচল করে এমন স্থানে এলপিজি সিলিন্ডার রাখা উচিত;
 রান্নাঘরের উপরে ও নিচে ভেন্টিলেটর রাখা উচিত;
 সিলিন্ডারের ভাল্বের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ রেগুলেটর ব্যবহার করা উচিত।
#
সামসুল/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/১৭১০ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৩৩০১

বিজয় দিবস উদযাপন
সকল সরকারি, বেসরকারি ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে
           
ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর) :
আগামী ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উদ্যাপন কর্মসূচির অংশ হিসেবে সকল সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি ভবনে এবং বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশের কূটনৈতিক মিশন এবং কনস্যুলার অফিসে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে।

বাংলাদেশ সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৪(১) অনুযায়ী ‘প্রজাতন্ত্রের জাতীয় পতাকা সবুজ ক্ষেত্রের ওপর স্থাপিত রক্তবর্ণের একটি ভরাট বৃত্ত’। পতাকা বিধিতে বলা হয়েছে, পতাকার রং হবে গাঢ় সবুজ এবং সবুজের ভিতরে একটি লালবৃত্ত থাকবে। জাতীয় পতাকার মাপ হবে ১র্০ীর্৬ দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের আয়তাকার ক্ষেত্রের গাঢ় সবুজ রঙের মাঝে লাল বৃত্ত। বৃত্তটি দৈর্ঘ্যরে এক-পঞ্চমাংশ ব্যাসার্ধ বিশিষ্ট হবে। ভবনের আয়তন অনুযায়ী পতাকা ব্যবহারের তিন ধরনের মাপ হচ্ছে ১র্০ীর্৬, র্৫ীর্৩ এবং ২.র্৫ী১.র্৫। 


#

অনসূয়া/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৮/১৫৪২ ঘণ্টা   তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ৩৩০০

বিজয় দিবসে দেশের সকল চিড়িয়াখানায় শিশুদের প্রবেশাধিকার ফ্রি  

ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর) :   

১৬ ডিসেম্বর মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ভুক্ত সকল চিড়িয়াখানায় অনূর্ধ্ব ১৮ বছর বয়সী শিশু, শিক্ষার্থী, এতিম ও প্রতিবন্ধীদের প্রবেশাধিকার ফ্রি ঘোষণা করা হয়েছে। এদিন শিশুরা বিনামূল্যে চিড়িয়াখানা পরিদর্শন করতে পারবে।

সম্প্রতি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দের সভাপতিত্বে মহান বিজয় দিবস-২০১৮ উদ্‌যাপন উপলক্ষে আয়োজিত প্রস্তুতি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।  

সভায় মন্ত্রণালয়াধীন গুরুত্বপূর্ণ সরকারি-আধাসরকারি, স্বায়ত্বশাসিত এবং বেসরকারি ভবনে আলোকসজ্জাকরণ এবং মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে মৎস্য অধিদফতরের সম্মেলনকক্ষে ‌'সুখীসমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনের লক্ষ্যে ডিজিটাল প্রযুক্তির সর্বজনীন ব্যবহার এবং মুক্তিযুক্ত' শীর্ষক আলোচনাসভা অনুষ্ঠানেরও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।

#

শাহ আলম/অনসূয়া/জসীম/সুবর্ণা/আসমা/২০১৮/১৫০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৩২৯৯ 
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে বাংলাদেশের ‘ডেল্টা প্ল্যান ২১০০’ 
নিউইয়র্ক, ১২ ডিসেম্বর :  
২০১৪ সালে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার ও ভারতের সাথে সমুদ্র সীমার শান্তিপূর্ণ মিমাংসার মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকার সমুদ্র ও মহাসাগরীয় সম্পদসমূহ অধিকতর আহরণের দ্বার উন্মুক্ত করতে শুরু করে। সে কারণেই বাংলাদেশে এখন ইষঁব ঊপড়হড়সু একটি নতুন ‘উন্নয়ন ক্ষেত্র’ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। আর এই ইষঁব ঊপড়হড়সু বিকাশের জন্য সামুদ্রিক জাহাজ, সমুদ্রবন্দর, জাহাজ নির্মাণ ও জাহাজের পুনঃব্যবহার, সামুদ্রিক মৎস্য, সামুদ্রিক লবণ, উপকূলীয় পর্যটন, মহাসাগরীয় শক্তি, ভূমি পুনরূদ্ধার, সামুদ্রিক নিরাপত্তা ও নজরদারি এবং মানবসম্পদ উন্নয়ন ও প্রশাসনকে অগ্রাধিকার বিষয় হিসেবে চিহ্নিত করেছে বাংলাদেশ। 
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে সম্প্রতি বাংলাদেশ সরকার গৃহীত ‘বাংলাদেশ ডেল্টা প্ল্যান ২১০০’ তে সুনিপূণভাবে সন্নিবেশন করা হয়েছে ১১ ডিসেম্বর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে ‘মহাসাগর ও 
সমুদ্র বিষয়ক আইন এর ওপর ৭৩ তম জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ প্লেনারির এজেন্ডাভুক্ত এক আলোচনায় অংশ নিয়ে একথা বলেন জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স ও উপস্থায়ী প্রতিনিধি তারেক 
মো. আরিফুল ইসলাম। 
সমুদ্র ব্যবহার করে ব্যাপকভাবে অভিবাসী ও শরণার্থীদের গমনাগমনের বিষয়ে চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স তার উদ্বেগের কথা জানান। এসকল অনিয়মতান্ত্রিক মানব চলাচল মোকাবিলা করতে সংশ্লিষ্ট দেশসমূহকে এগিয়ে আসা, পুশ ও পুল ফ্যাক্টর বিবেচনা এবং সমুদ্রে নজরদারি বাড়ানোর ওপর জোর দেন। এ প্রসঙ্গে বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের কথাও উল্লেখ করেন  তিনি।
সমুদ্রবিষয়ে উন্নয়নশীল দেশসমূহের সক্ষমতা বিনির্মাণ ও সমুদ্রবিষয়ক প্রযুক্তির হস্তান্তর বিষয়টিকে আরিফুল ইসলাম বিশেষ গুরুত্বের সাথে তুলে ধরেন। জাতিসংঘের সমুদ্রবিষয়ক আইনসংক্রান্ত কনভেনশনের প্রতি বাংলাদেশের প্রতিশ্রুতি পূনর্ব্যক্ত করেন বাংলাদেশ মিশনের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স। 
#
অনসূয়া/জসীম/সেলিনা/আসমা/২০১৮/১৩৩০ ঘণ্টা   
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩২৯৮
শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস-২০১৮ পালন উপলক্ষে জাতীয় কর্মসূচি
ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর) :
যথাযোগ্য মর্যাদায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস-২০১৮ পালনের লক্ষ্যে জাতীয় কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। 
১৪ ডিসেম্বর রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ সকাল ৭.০৫ টায় ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকাল ৭.০৬ টায় মিরপুর শহিদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। পুষ্পস্তবক অর্পণ অনুষ্ঠানটি বাংলাদেশ টেলিভিশনসহ অন্যান্য বেসরকারি টিভি চ্যানেল সরাসরি সম্প্রচার করবে। দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী বাণী প্রদান করবেন। 
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীর নেতৃত্বে শহিদ পরিবারের সদস্যবৃন্দ ও বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ সকাল ৭.২২ টায় বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে এবং সকাল ৮.৩০ টায় রায়েরবাজার বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। সকাল ৮.৩০ টা থেকে সর্বস্তরের জনগণ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন।
দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে এদিন বাংলাদেশ বেতার, বাংলাদেশ টেলিভিশনসহ অন্যান্য বেসরকারি টিভি চ্যানেল বিশেষ অনুষ্ঠান প্রচার করবে। শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন উপলক্ষে দেশের সকল জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে দিবসের তাৎপর্য নিয়ে আলোচনা অনুষ্ঠিত হবে। 
শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসের পবিত্রতা রক্ষায় সংশ্লিষ্ট এলাকায় মাইক বা লাউডস্পিকার ব্যবহার না করার জন্য মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
#
আলমগীর/অনসূয়া/জসীম/শামীম/২০১৮/১১০০ ঘণ্টা   
তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ৩২৯৫
১৩-১৫ ডিসেম্বর জাতীয় স্মৃতিসৌধের অভ্যন্তরে সর্বসাধারণের প্রবেশ নিষেধ
ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর) :
মহান বিজয় দিবস ২০১৮ উদ্যাপন উপলক্ষে সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করার জন্য আগামী ১৩ থেকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধের অভ্যন্তরে সর্বসাধারণের প্রবেশ বন্ধ থাকবে।
#
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩২৯৬
ঢাকার গাবতলী থেকে জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত তোরণ, পোস্টার, ব্যানার, ফেস্টুন লাগানো নিষেধ
ঢাকা, ২১ অগ্রহায়ণ (৫ ডিসেম্বর) :
মহান বিজয় দিবস ২০১৮ উদ্যাপন উপলক্ষে ঢাকার গাবতলী এলাকা থেকে জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত সড়কে যে কোনো ধরনের তোরণ (ত্রিমাত্রিক অথবা বক্স আকারে তোরণ তৈরি করা যাবে না) পোস্টার, ব্যানার এবং ফেস্টুন লাগানো থেকে বিরত থাকতে এবং রাস্তার দুই পাশে পর্যাপ্ত জায়গা পরিষ্কার রাখতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
#
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩২৯৭
বিজয় দিবসে জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণকালে স্মৃতিসৌধের ফুলের বাগানের ক্ষতিসাধন না করার আহ্বান
ঢাকা, ২১ অগ্রহায়ণ (৫ ডিসেম্বর) :
মহান বিজয় দিবসে সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণকালে স্মৃতিসৌধে ফুলের বাগানের যাতে কোনোরূপ ক্ষতি সাধিত না হয় সে বিষয়ে সর্বসাধারণকে সচেতন থাকার আহ্বান জানানো হয়েছে।
#
 
রুজিনা/অনসূয়া/জসীম/সুবর্ণা/আসমা/২০১৮/১১০৫ ঘণ্টা   

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ৩২৯৪

নাগোয়াতে বাংলাদেশে বিনিয়োগ সম্ভাবনা ও ব্যবসা-বাণিজ্যের সুযোগ বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

জাপান (নাগোয়া), ১২ ডিসেম্বর :  

বাংলাদেশকে ব্যবসা ও বিনিয়োগের উত্তম গন্তব্য আখ্যা দিয়ে জাপানের নাগোয়া শহরের উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা। জাপানের নাগোয়া শহরে ১১ ডিসেম্বর বাংলাদেশে বিনিয়োগ সম্ভাবনা ও ব্যবসা-বাণিজ্যের সুযোগ বিষয়ে অনুষ্ঠিত স<

Todays handout (5).docx