Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৬ August ২০২১

তথ্যবিবরণী ২৬ আগস্ট ২০২১

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর :  ৪১০১

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের চলমান ছুটি ১১ সেপ্টেম্বর র্পযন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে

ঢাকা, ১১ ভাদ্র (২৬ আগস্ট) : 

            শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের চলমান ছুটি  ১১ সেপ্টেম্বর ২০২১ পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে। 

            আজ শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির সভাপতিত্বে এক ভার্চুয়াল সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। সভায় যুক্ত ছিলেন প্রাথমিক  ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাকির হোসেন, শিক্ষা উপমন্ত্রী  মোঃ মহিবুল হাসান চৌধুরী, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কাজী শহীদুল্লাহ,  মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মোঃ মাহবুব হোসেন, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব মোঃ আমিনুল ইসলাম  খান, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব গোলাম  মোঃ হাসিবুল আলম, সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যগণ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সাত কলেজের অধ্যক্ষগণ, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক, সকল বোর্ডের চেয়ারম্যানগণ, দুই মন্ত্রণালয়ের সকল অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বৃন্দ, কোভিড-১৯ বিষয়ক জাতীয় টেকনিক্যাল পরামর্শক কমিটির সভাপতি অধ্যাপক মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির সভাপতি শেখ কবির, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক মীরজাদী সেব্রীনা ফ্লোরা ও ডা. নাছিমা আখতারসহ শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং  প্রাথমিক ও  গণশিক্ষা  মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন দপ্তর ও সংস্থার প্রতিনিধিবৃন্দ।

            সভায় আরো সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় যে, আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী করোনার সংক্রমণের হার  ৫ শতাংশ বা তার কম থাকলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেয়া যায়। বিশ্বের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ দেশ বাংলাদেশে বিশাল সংখ্যক শিক্ষার্থী পারিবারিক পরিমণ্ডলে স্বল্প পরিসরে অনেকের সাথে বসবাস করে। করোনার কারণে দীর্ঘ ১৭ মাস শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে পাঠদান বন্ধ রয়েছে। শিক্ষার্থীরা বিশেষত শিশু-কিশোরেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে না যেতে পারায় এবং বেশিরভাগ সময় বাড়িতে থাকতে বাধ্য হওয়ায় সমবয়সীদের সাথে মেশা ও অবাধে খেলাধুলা করার সুযোগ না পাওয়ায় তাদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর এর বিরূপ প্রতিক্রিয়াসহ সম্ভাব্য সকল নেতিবাচক প্রভাবের বিষয়টি সম্পর্কে সরকার সম্পূর্ণ সচেতন। প্রধানমন্ত্রীর সদয় নির্দেশনা রয়েছে সম্ভব দ্রুততম সময়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার। এ সার্বিক বিষয়গুলো বিবেচনায় নিয়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার ক্ষেত্রে সংক্রমণের হার ৫ শতাংশ বা তার চেয়ে কিছুটা বেশি থাকলেও ঠিক কোন পর্যায়ে পৌঁছালে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়ার বিষয়টি বিবেচনা করা যায় সে বিষয়ে কোভিড-১৯ বিষয়ক জাতীয় টেকনিক্যাল পরার্মশক কমিটির পরার্মশ চাওয়া হবে। এ বিষয়ে আগামী সপ্তাহে একটি যৌথ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।

            শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক  ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় স্কুল রিওপেনিং প্ল্যান চূড়ান্ত করে রেখেছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার ক্ষেত্রে এই পরিকল্পনা যথাযথ বাস্তবায়ন এবং স্বাস্থ্যবিধি পুরোপুরি মেনে প্রতিষ্ঠান পরিচালনার বিষয়টি কার্যকরভাবে মনিটরিংয়ের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানসমূহ কর্তৃক বাধ্যতামূলক দৈনিক প্রতিবেদন প্রেরণ নিশ্চিতকরণে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সহায়তায় ‘চেকলিস্ট’ প্রণয়ন করা হবে আগামী ৭ দিনের মধ্যে।

            আগামী সাত দিনের মধ্যে সকল বিশ্ববিদ্যালয় তাদের সকল শিক্ষার্থীর তথ্য নিয়ে, যে সকল শিক্ষার্থীরা এখনও টিকা গ্রহণের জন্য  রেজিস্ট্রেশন করেনি কিন্তু শিক্ষার্থীর জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) আছে তাদের তালিকা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে প্রেরণ করবে এবং যাদের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) নেই কিন্তু বয়স ১৮ পেরিয়ে গেছে তাদের একটি তালিকা প্রণয়ন করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে যাদের এনআইডি নেই কিন্তু বয়স ১৮ এর ওপর তাদের দ্রুততম  সময়ের মধ্যে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) পাওয়ার বিষয়ে নির্বাচন  কমিশনের সহযোগিতা চাইবে।

            জাতীয় পরিচয় পত্র থাকা সত্ত্বেও যে সকল শিক্ষার্থী এখনও টিকা নিতে পারেনি তাদের এবং শিক্ষক কর্মচারী যাদের এখনও টিকা নেয়া বাকি রয়েছে তাদের টিকাদান সহজ করবার লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলোকে টিকাদান কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করা এবং প্রয়োজনে সকল জেলায় একটি (বা প্রয়োজনে একাধিক হতে পারে) করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কারিগরি সহায়তায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে শুধু শিক্ষার্থী ও শিক্ষক কর্মচারীদের জন্য টিকাদান কেন্দ্র স্থাপন ও পরিচালনারও ব্যবস্থা করা হবে।

#

খায়ের/নাইচ/রফিকুল/সেলিম/২০২১/২২৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর :  ৪১০০

 

বঙ্গবন্ধু কন্যার নেতৃত্বেই বাংলাদেশ নিরাপদ                                                                                                                       -- ধর্ম প্রতিমন্ত্রী 

 

ঢাকা, ১১ ভাদ্র (২৬ আগস্ট) : 

 

          ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মোঃ ফরিদুল হক খান বলেছেন, বঙ্গবন্ধু কন্যার নেতৃত্বেই বাংলাদেশ সবচেয়ে নিরাপদ। স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি জাতির পিতা ও তাঁর পরিবারের অন্যান্য  সদস্যদের ন্যায় তাঁর কন্যাকেও হত্যা করার জন্যে বার বার  আক্রমণ করেছে। আল্লাহর রহমতে তিনি বেঁচে আছেন এবং বাংলাদেশকে উন্নয়নের ধারায় পরিচালিত করছেন।

 

          প্রতিমন্ত্রী আজ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৬তম শাহাদতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস-২০২১ উপলক্ষ্যে উলিয়া এ.এম. উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠন, ৫নং নোয়ারপাড়া ইউনিয়ন শাখা (ইসলামপুর, জামালপুর) আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

 

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু সারা জীবন  শোষিত-বঞ্চিত মানুষের  পক্ষে রাজনীতি করেছেন। মানুষের অধিকার আদায় করতে গিয়ে প্রায় ১৪ বছর জেল খেটেছেন। চূড়ান্ত পর্যায়ে ১৯৭১ সালে ৭ মার্চ স্বাধীনতার ডাক দিয়ে বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেন এবং নয় মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে এদেশকে স্বাধীন করেন।

 

          প্রতিমন্ত্রী ডিজিটাল বাংলাদেশ এর সুবিধা কাজে লাগিয়ে মানুষ এখন গ্রামে থেকে শহরের সুবিধা ভোগ করছে। এখন সরকারের  বিভিন্ন প্রকার ভাতা, বৃত্তির টাকা সরাসরি উপকার ভোগীর হাতে পৌঁছে যাচ্ছে। এতে করে দূর্নীতির হার হ্রাস পাচ্ছে।

 

          প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, গত ১২ বছরে ইসলামপুর উপজেলায় বর্তমান সরকারের আমলে যত উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়িত হয়েছে তা অতীতে কখনো সম্ভব হয়নি। রাস্তা-ঘাট, ব্রিজ, কালভার্ট, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বিদ্যুৎ,  বন্যা মোকাবিলায় বাঁধ নির্মাণসহ সামগ্রীক আর্থসামাজিক অগ্রগতির ফলে এ অঞ্চলের মানুষের জীবনমানের ব্যাপক উন্নতি হয়েছে।

 

          আলোচনা  শেষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের শহিদ সদস্য ও অন্যান্য সকল শহিদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।

 

#

 

আনোয়ার/নাইচ/রফিকুল/সেলিম/২০২১/২১৩০ ঘণ্টা

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর :  ৪০৯৯

 

ডিজিটাল সংযোগ প্রতিটি মানুষের জীবন-জীবিকার জন্য অপরিহার্য সেবায় রূপ নিয়েছে

                                                                         -- টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী

 

ঢাকা, ১১ ভাদ্র (২৬ আগস্ট) : 

 

          ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ইন্টারনেটকে একটি মৌলিক অধিকার বিবেচনা করা সময়ের দাবি। ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচি বাস্তবায়নের ধারাবাহিকতায় ডিজিটাল সংযোগ প্রতিটি মানুষের জীবন-জীবিকার জন্য অপরিহার্য সেবায় রূপ নিয়েছে। উচ্চগতির  ইন্টারনেট মহাসড়ক শহরের গণ্ডি ছাড়িয়ে দুর্গম গ্রামের মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে সরকার বদ্ধপরিকর। 

 

          মন্ত্রী আজ ঢাকায় বাংলাদেশ ইন্টারনেট গভর্নেন্স ফোরাম-বিআইজিএফ আয়োজিত ইন্টারনেটের অন্তর্ভুক্তিমূলক সংযুক্তি বিষয়ক ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

 

          মন্ত্রী  বলেন, গ্রামের মানুষ এক সময় মোবাইল ফোনকে কেবল মুখে কথা বলার জন্য ব্যবহার করতেন। সে জায়গায় তারা এখন ইন্টারনেট ব্যবহার শুরু করেছেন। স্মার্টফোন ব্যবহারের দক্ষতা গ্রামের অনেক বয়স্কদের নেই কিন্তু নতুন প্রজন্মের কাছ থেকে তারা শিখে নিচ্ছে। দ্রুত গতির ইন্টারনেট সংযোগ প্রদানের অনুরোধ গ্রাম থেকেই বেশি আসছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ২১ সালের মধ্যে এমন কোনো ইউনিয়ন থাকবে না যেখানে অপটিক্যাল ফাইবার নেটওয়ার্ক সংযোগ ইউনিয়ন অবধি পৌঁছাবে না। তিনি বলেন, ডিজিটাল অবকাঠামোর যে দুর্বলতা এতদিন বিরাজ করছিলো তা অতিক্রম করার চেষ্টা হচ্ছে। যেখানে বেসরকারি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান নেট সম্প্রসারণ করছে না সেখানে গত তিন বছরে উচ্চগতির ইন্টারনেট সেবা আমরা সরকারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে পৌঁছে দিতে শুরু করেছি।

 

          যেখানে নেট নেই সেখানে টেলিটক নেট স্থাপন করছে। ইতোমধ্যে হাওরে টেলিটক নেটওয়ার্ক স্থাপন করায় তাদের ব্যান্ডউডথ  ব্যবহার   বেড়েছে ২৬ গুণ বলে মন্ত্রী উল্লেখ করেন। এ বছরের মধ্যেই টেলিটক ফাইভ-জি নেটওয়ার্ক চালু করবে বলে তিনি জানান। তিনি বলেন, ফাইভ-জি একটি ইন্ডাস্ট্রিয়াল পণ্য, এর সাথে শিল্পের সম্পর্ক। মিরেশ্বরাইসহ দেশের ৫টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে ফাইভ-জি নেট সম্প্রসারণের উদ্যোগ ইতোমধ্যে গ্রহণ করা হয়েছে, ক্রমান্বয়ে চাহিদা অনুযায়ী এটি সবগুলো শিল্পাঞ্চলে সম্প্রসারণ করা হবে।

 

          তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি, বিআইজিএফ চেয়ারম্যান হাসানুল হক ইনুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিটিআরসি’র ভাইস চেয়ারম্যান সুব্রত রায় মৈত্র, বিটিসিএল’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. রফিকুল মতিন, এমটব মহাসচিব ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এস এম ফরহাদ (অব.), সাবেক মহাসচিব টিআইএম নুরুল কবির, আইকান কর্মকর্তা সমিরণ গুপ্ত এবং আইএসপিএবি সভাপতি আমিনুল হাকিম অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।  

 

#

 

শেফায়েত/নাইচ/রফিকুল/সেলিম/২০২১/২১০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর :  ৪০৯৮

 

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

ঢাকা, ১১ ভাদ্র (২৬ আগস্ট) : 

 

            স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৩৪ হাজার ১১১ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ৪ হাজার ৬৯৮ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ১৪ লাখ ৮২ হাজার ৬২৮ জন। 

 

          গত ২৪ ঘণ্টায় ১০২ জন-সহ এ পর্যন্ত ২৫ হাজার ৭২৯ জন এ রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন।

 

          করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৩ লাখ ৯৭ হাজার ৮৮৫ জন।

 

#

 

ফেরদৌস/নাইচ/রফিকুল/সেলিম/২০২১/২০০০  ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর :  ৪০৯৭ 

 

চিকিৎসাধীন বর্ষীয়ান সাংবাদিক তোয়াব খানের শয্যা পাশে তথ্য প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ১১ ভাদ্র (২৬ আগস্ট) : 

 

          স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শব্দসৈনিক, বঙ্গবন্ধুর প্রেস সচিব, একুশে পদকপ্রাপ্ত সাংবাদিক ও দৈনিক জনকণ্ঠ পত্রিকার উপদেষ্টা সম্পাদক বর্ষীয়ান সাংবাদিক তোয়াব খান হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে গত ১৬ আগস্ট থেকে রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

 

          আজ  তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডাঃ মুরাদ হাসান চিকিৎসাধীন তোয়াব খানকে দেখতে যান। এ সময় তিনি দায়িত্বরত চিকিৎসকদের কাছ থেকে তোয়াব খানের চিকিৎসার সার্বিক খোঁজখবর নেন।

 

          প্রতিমন্ত্রী এ সময় সংবাদপত্র জগতের জীবন্ত কিংবদন্তি তোয়াব খানের দীর্ঘায়ু কামনা করেন।

 

#

 

গিয়াস/নাইচ/রফিকুল/সেলিম/২০২১/১৯৪০ ঘণ্টা

 

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর :  ৪০৯৬

 

খুলনা বিভাগে অসহায় মানুষের মাঝে ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত

 

ঢাকা, ১১ ভাদ্র (২৬ আগস্ট) : 

 

          কোভিড-১৯ এর চলমান সংক্রমণের মধ্যে খুলনা বিভাগের কুষ্টিয়া ও বাগেরহাট জেলায় অসহায়, কর্মহীন ও বিভিন্ন শ্রেণির প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মাঝে প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসেবে সরকারি ত্রাণসামগ্রী বিতরণ অব্যাহত রয়েছে।

 

          কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আজ ত্রাণকার্যে (নগদ অর্থ) বিতরণ কর্মসূচির আওতায় ১১৬টি উপকারভোগী পরিবারের মধ্যে নগদ ৬৬ হাজার টাকা এবং ৩৩৩ হেল্পলাইনে ফোন করার পর ৫৬টি পরিবারের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করা হয়েছে।

 

          অপরদিকে, বাগেরহাট জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আজ ৩৩৩ কল এর মাধ্যমে ৮টি অসহায় পরিবারের ৩৪ জন সদস্যের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ করা হয়েছে।

 

#

 

দীপংকর/নাইচ/রফিকুল/সেলিম/২০২১/১৯২০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর :  ৪০৯৫

 

 ‘বঙ্গবন্ধু কর্নার’ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে  শ্রম প্রতিমন্ত্রী

বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের শিকার

 

ঢাকা, ১১ ভাদ্র (২৬ আগস্ট) : 

 

          জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত বার্ষিকী ‘মুজিববর্ষ’ উদ্‌যাপনের অংশ হিসেবে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে ‘বঙ্গবন্ধু কর্নার’ এর উদ্বোধন করা হয়েছে।

 

          আজ সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের লাইব্রেরিকক্ষে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান প্রধান অতিথি হিসেবে  ‘বঙ্গবন্ধু কর্নার’ এর উদ্বোধন করেন।

 

          প্রধান অতিথির বক্তৃতায় প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশকে জানতে হলে বঙ্গবন্ধুকে জানতে হবে। বঙ্গবন্ধু মানেই বাংলাদেশ। বঙ্গবন্ধু বাঙালির জন্য আজীবন ত্যাগ স্বীকার করেছিলেন বলেই আজ আপনি-আমি সকলে এ পর্যায়ে আসতে পেরেছি। বঙ্গবন্ধু আকাশের মতো উদার হৃদয়ের অধিকারী ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর শাহাদতবার্ষিকীর এ মাসে বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডকে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, জাতির পিতা শুধু দেশীয় বিপদগামী কিছু সেনা আর কিছু বেঈমানের ষড়যন্ত্রের শিকার হননি, বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের শিকার।

 

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, ষড়যন্ত্র কিন্তু থেমে নেই। বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিশ্বাসী সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। সবাই মিলে যে কোনো প্রকার ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে হবে, সকলকে সজাগ থাকতে হবে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২০৪১ সালে উন্নত সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়তে সকলকে অবদান রাখতে হবে। আজকে সকলকে দৃঢ়ভাবে শপথ নিতে হবে সবধরনের ষড়যন্ত্র ভেদ করে শেখ হাসিনার পাশে থাকতে হবে। প্রতিমন্ত্রী প্রতি কর্ম দিবসে সকাল নয়টা থেকে বিকাল পাঁচটা পযর্ন্ত লাইব্রেরি খোলা রাখার নির্দেশ দেন।

 

           ‘বঙ্গবন্ধু কর্নার'   উদ্বোধন অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তৃতায় শ্রমসচিব মোঃ এহছানে এলাহী ১৫ আগস্ট সকল শহিদদের শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন। সচিব মন্ত্রণালয়ের সকল কর্মকর্তাকে বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী এবং কারাগারের রোজনামচা পড়ার আহব্বান জানান। তিনি বলেন, জাতির পিতার জীবনী পড়লে আপনারা জানতে পারবেন বঙ্গবন্ধু সারা জীবন কত কষ্ট করেছেন। কত ত্যাগ স্বীকার করে এ জাতির মুক্তি এনে দিয়েছেন। তিনি ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডকে বিশ্বের সবচেয়ে নিমর্ম এবং নিষ্ঠুরতম হত্যাকাণ্ড হিসেবে উল্লেখ করেন।

 

          অনুষ্ঠানে মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. রেজাউল হক, সাকিউন নাহার বেগম, ড. সেলিনা আকতার এবং যুগ্ম সচিবগণসহ মন্ত্রণালয়ের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।

 

          পরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবসহ ১৫ আগস্টে শাহাদতবরণকারী সকল শহিদদের রুহের মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।

 

#

 

আকতারুল/নাইচ/রফিকুল/সেলিম/২০২১/১৯৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর :  ৪০৯৪ 

 

বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের অসম্পূর্ণ বিচার সম্পন্ন করতে হবে

                                 -- মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

 

ঢাকা, ১১ ভাদ্র (২৬ আগস্ট) : 

 

          মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধু হত্যার সম্পূর্ণ বিচার হয়নি। আংশিক বিচার হয়েছে। সে দিন যারা ষড়যন্ত্রে জড়িত ছিল এবং ষড়যন্ত্র যারা জেনেছিল কিন্তু বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড প্রতিরোধের জন্য কোনো পদক্ষেপ নেননি, আমাদের দেশের দণ্ডবিধি অনুসারে তারাও অপরাধী। সে দিন বঙ্গবন্ধুকে নিরাপত্তা দেওয়া যাদের দায়িত্ব ছিল, যারা রাজনৈতিক দায়িত্বে ছিলেন যাদের গাফিলতির কারণে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড  ঘটেছিল। তাদেরও বিচার হওয়া দরকার ছিল। কমিশন গঠন করে অথবা ফৌজধারী কার্যবিধি অনুসারে নতুন চার্জশিট দিয়ে অসম্পূর্ণ বিচার সম্পন্ন করা সম্ভব। বঙ্গবন্ধুর খুনি বা ষড়যন্ত্রকারীদের বিচার করতে আইনে কোথাও কোনো বাধা নেই।’

 

          মন্ত্রী আজ রাজধানীর ফার্মগেটে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল মিলনায়তনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৬তম শাহাদতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

 

          রেজাউল করিম বলেন, ‘শেখ হাসিনা না আসলে কোনোদিন বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিচার হতো না। শেখ হাসিনা দৃঢ়তা ধারণ করে যা করবেন এটা অনেকে করবেন না। তাই নতুন করে সূচনা করতে হবে। বঙ্গবন্ধুর হত্যার সাথে, ষড়যন্ত্রের সাথে, দায়িত্বে গাফিলতির সাথে যারা জড়িত ছিল তাদের বিচার করতে হবে। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু একটা বিশ্বাস, একটা প্রেরণা, বঙ্গবন্ধু আমাদের জাতীয় জীবনের সবকিছুতে অবিচ্ছেদ্যভাবে জড়িত থাকা একটি সত্তা। বঙ্গবন্ধু একটি দৃপ্ত প্রত্যয়।

 

          মন্ত্রী আরো যোগ করেন, ‘বঙ্গবন্ধু যেখানে সূচনা করেছেন, সেটাই সম্প্রসারিত হচ্ছে। ব্লু ইকোনমির অপার সম্ভাবনার কথা বিবেচনা করে বঙ্গবন্ধু প্রথম সমুদ্র আইন করেছিলেন। এ ধারাবাহিকতায় আমরা তাঁর সুযোগ্য কন্যার নেতৃত্বে বাংলাদেশর প্রায় সমপরিমাণ জায়গায় আমাদের সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছি। বঙ্গবন্ধু মাছ আহরণের জন্য প্রথম ট্রলার নিয়ে এসেছেন তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে। বঙ্গবন্ধু যা শুরু করেছিলেন সেটা সুপ্রতিষ্ঠিত ও সম্প্রসারিত করেছেন তাঁর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।’

 

          মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সচিব রওনক মাহমুদের সভাপতিত্বে বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশেনের চেয়ারম্যান কাজী হাসান আহমেদ, মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কাজী শামস্ আফরোজ, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডাঃ শেখ আজিজুর রহমান, বিএলআরআই-এর মহাপরিচালক ড. মোঃ আবদুল জলিল, বিএফআরআই-এর মহাপরিচালক ড. ইয়াহিয়া মাহমুদ এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ তথ্য দপ্তরের উপপরিচালক শেফাউল করিম আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য প্রদান করেন। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব শ্যামল চন্দ্র কর্মকার, সুবোল বোস মনি ও মোঃ তৌফিকুল আরিফসহ মন্ত্রণালয় ও আওতাধীন দপ্তর ও সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ সভায় উপস্থিত ছিলেন।

 

#

 

ইফতেখার/নাইচ/রফিকুল/সেলিম/২০২১/১৮২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ৪০৯৩

 

 

প্রচণ্ড হতাশায় নিমজ্জিত বিএনপি নেতারা আবোল তাবোল বলছেন

                                                  -- তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

 

 

ঢাকা, ১১ ভাদ্র (২৬ আগস্ট) : 

 

          ‘প্রচণ্ড হতাশায় নিমজ্জিত হয়ে বিএনপি নেতারা আবোল তাবোল বলছেন' মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ।

 

          বিএনপি নেতা মির্জা ফখরুল ইসলামের মন্তব্য ‘আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করে না’ এর প্রতিক্রিয়ায় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, যে দলের নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধ, যে দলের নেতৃত্বে স্বাধীনতার সংগ্রাম, যে দলের নেতৃত্বে স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে সেই দলের নাম আওয়ামী লীগ। আর যারা ‘আমরা সবাই তালেবান, বাংলা হবে আফগান’ শ্লোগান দেয়, তাদেরকে দুই পাশে বসিয়ে সভা করে বিএনপি নেতারা বলেন, আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করে না।  তারা কোনো চেতনা ধারণ করে, সেটিই প্রশ্ন।

 

          মন্ত্রী আজ রাজধানীতে জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় আরো বলেন, ‘যে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান স্বাধীনতাত্তোর বঙ্গবন্ধু সরকারের ৪শ’ টাকা বেতনের চাকুরে ছিল, আজকে সেই দলের মহাসচিবের এ বক্তব্য শুনে আমার মনে হচ্ছে তিনি এমন হতাশায় নিমজ্জিত যে, আবোল-তাবোল বলা শুরু করেছেন।’

 

          ‘শুধু তাই নয়, ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের সমাবেশে যেখানে হাতেগোনা দু’-একজন ছাড়া বেশির ভাগই ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা অথবা মুক্তিযোদ্ধা নয়, তাদেরকে নিয়ে সমাবেশ করে মির্জা ফখরুল যে বক্তব্য দিয়েছেন, এতে তার মানসিক সুস্থতা নিয়ে আমার মনে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে এবং সত্যিই মনে হচ্ছে তার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা প্রয়োজন’ বলেন ড. হাছান।

 

          বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের কার্যকরী সভাপতি স্বাধীনবাংলা বেতারের সংগীতশিল্পী রফিকুল আলমের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক অরুণ সরকার রানার সঞ্চালনায় সভায় আওয়ামী লীগের উপপ্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ, আওয়ামী লীগ নেতা এডভোকেট বলরাম পোদ্দার, এম এ করিম, চলচ্চিত্র পরিচালক মুশফিকুর রহমান গুলজার, অভিনেত্রী তারিন জাহান, অরুনা বিশ্বাস, সংগীতশিল্পী দিনাত জাহান মুন্নী, সাংবাদিক মানিক লাল ঘোষ, লিয়াকত আলী, সুজন হালদার, সমীরণ রায় প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

 

#

 

আকরাম/নাইচ/রফিকুল/সেলিম/২০২১/১৭০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর : ৪০৯২    

 

কণ্ঠহীনদের কণ্ঠস্বর কমিউনিটি ভিত্তিক রেডিও

                    -- তথ্য ও সম্প্রচার  প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ১১ ভাদ্র (২৬ আগস্ট) : 

 

          ‘কমিউনিটি রেডিওর মাধ্যমে দরিদ্র এবং প্রান্তিক জনগোষ্ঠী তাদের নিজেদের কথা সরাসরিভাবে বলার সুযোগ পেয়েছে। এর মাধ্যমে তৈরি হয়েছে কণ্ঠহীনদের কণ্ঠস্বর সোচ্চার হওয়া ও শোনার সুযোগ।’ 

          তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মোঃ মুরাদ হাসান আজ মন্ত্রণালেয়র নিজ কার্যালয়ে UNESCO আয়োজিত Regional Community Radio Policy Dialogue among Bangladesh, Mongolia, Nepal শীর্ষক ভার্চুয়াল আলোচনায়  এসব কথা বলেন।

           প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকার মত প্রকাশের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের সময়ে বাংলাদেশে গণমাধ্যমের ব্যাপক প্রসার ঘটেছে। দেশে অন্যান্য গণমাধ্যমের সাথে প্রান্তিক জনপথের মানুষের মতামত প্রকাশের জন্য ১৭টি কমিউনিটি রেডিও চলমান রয়েছে। রেডিও এখন আর রেডিওতে সীমাবদ্ধ নেই। শ্রোতারা রেডিও শোনেন, তবে রেডিওতে নয়, মুঠোফোনে। রেডিও এখন দেখারও বটে। ফেসবুকে রেডিও দেখা যাচ্ছে টেলিভিশনের মতোই। কোনো কোনো রেডিওর রয়েছে ইউটিউব চ্যানেল।

          প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, তথ্যের অবাধ প্রবাহের সঙ্গে গণতন্ত্রের নিবিড় সম্পর্ক একটি সর্বজনস্বীকৃত বিষয়। কার্যকর ও ফলপ্রসূ গণতন্ত্রের জন্য অবাধ তথ্যপ্রবাহ নিশ্চিত করা একান্ত প্রয়োজন। এছাড়া প্রাকৃতিক দুর্যোগ ঝুঁকি হ্র্রাসসহ কোভিড-১৯ মহামারি মোকাবিলায় কমিউনিটি রেডিওগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। তিনি বলেন, করোনার প্রকোপ কমিয়ে আনতে গ্রামীণ জনগণকে মহামারির ভয়াবহতা সম্পর্কে অবহিত ও সচেতন করা, নাগরিক সমাজের সংগঠনসমূহ, সরকার, স্বাস্থ্যকর্মীদের এবং জনগণকে উদ্বুদ্ধ করার জন্য সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ করছে। জনগণের জীবন-জীবিকা স্বাভাবিক রাখা এবং স্থানীয় বাজার, নাগরিক সমাজের সংগঠন এবং সরকারে মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়াতে কমিউনিটি রেডিওগুলো ভূমিকা পালন করছে বলে প্রতিমন্ত্রী উল্লেখ করেন।

          ভার্চুয়াল আলোচনায়  আরও যুক্ত ছিলেন নেপালের Mahendra Bahadur Sakhi, Joint Secretary, Ministry of Communication, Information and Technologyl; মঙ্গোলিয়ার সংসদ সদস্য B. Jargalmaa; মঙ্গোলিয়ার জাতীয় মানবাধীকার কমিশনের প্রধান J. Khunan; প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট Subas Khatiwada, VP for South Asia, AMARC Asia-Pacific ; ACORAB Nepal.; Prof. Vinod Pavarala, Chairholder, UNESCO Chair on Community Media, University of Hyderabad  ; Subas Khatiwada, VP for South Asia, AMARC Asia-Pacific; Prof. Shahbaz Khan, Director and Representative, UNESCO Beijing Cluster Office; বাংলাদেশের UNESCO এর প্রতিনিধি এবং দপ্তর প্রধান Beatrice Kaldun.    

          অনুষ্ঠানের শুরুতে প্রতিমন্ত্রী  জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ ১৫ আগস্টে শহিদদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন এবং তাঁদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন।

#

গিয়াস/পরীক্ষিৎ/রেজ্জাকুল/আসমা/২০২১/১৬০০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর : ৪০৯১   

৭ সেপ্টেম্বর থেকে গণটিকার ২য় ডোজ ভ্যাকসিন কার্যক্রম শুরু

 

 

 

ঢাকা, ১১ ভাদ্র (২৬ আগস্ট) : 

 

          গণটিকার ১ম ডোজ গ্রহণকারীদের ২য় ডোজ প্রদান কার্যক্রম শুরু হবে আগামী ৭ সেপ্টেম্বর থেকে। আজ  এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম। রাজধানীর একটি হাসপাতাল পরিদর্শন শেষে উপস্থিত মিডিয়াকর্মীদের উদ্দেশ্যে মহাপরিচালক জানান, গত ৭-১২ আগস্ট দেশব্যাপী যে গণটিকা কার্যক্রম শুরু হয়েছিল এবং যাঁরা গণটিকার ১ম ডোজ কার্যক্রমে অংশ নিয়েছিলেন তাঁদেরকে আগামী ৭ সেপ্টেম্বর থেকে ২য় ডোজ প্রদান করা হবে। গণটিকার ১ম ডোজ গ্রহণকারীদের প্রত্যেকের জন্যই ২য় ডোজ ভ্

2021-08-26-17-23-b448624b7b9c338b5e4fb2686efa0d23.doc