তথ্যবিবরণী নম্বর: ৫১২৩
মরিশাসে বাংলাদেশের হাইকমিশনার জকি আহাদের পরিচয়পত্র পেশ
পোর্ট লুইস, ১৩ জুন:
বাংলাদেশ হাইকমিশন, মরিশাসে নবনিযুক্ত হাইকমিশনার জকি আহাদ আজ মরিশাসের স্টেট হাউসে প্রজাতন্ত্রী মরিশাসের রাষ্ট্রপতি পৃথ্বীরাজসিং রূপণ জি সি এস কে এর নিকট পরিচয়পত্র পেশ করেন।
পরিচয়পত্র পেশের পর মরিশাসের রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশের হাইকমিশনারকে তার অভিনন্দন ও ঊষ্ণ শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করেন। রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতিকেও তার শুভ কামনা জ্ঞাপন করেন। রাষ্ট্রপতি বলেন, মরিশাস সর্বদা বাংলাদেশ ও মরিশাসের মধ্যকার সম্পর্ককে গুরুত্ব দিয়ে থাকে। তিনি মরিশাসের বিভিন্ন খাতে বিশেষত পোশাক খাতে নিয়োজিত বাংলাদেশি শ্রমিকদের অবদানের প্রশংসা করেন।
হাইকমিশনার জকি আহাদ তার মেয়াদকালে দু’দেশের মধ্যকার বিদ্যমান বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক দৃঢ়করণে এবং দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ও সহযোগিতার ক্ষেত্রকে নতুন পর্যায়ে উন্নীতকরণের সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। তিনি মরিশাসের বিভিন্ন খাতে বাংলাদেশি শ্রমিকদের নিয়োগ দেয়ায় মরিশাস সরকারের প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। উভয় পক্ষ তাদের আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে, উভয় সরকার দু’দেশের পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট সহযোগিতার নতুন নতুন পথ সন্ধানের জন্য ভবিষ্যতে কাজ করে যাবে।
সুবিধাজনক সময়ে বাংলাদেশ ভ্রমণের জন্য প্রজাতন্ত্রী মরিশাসের রাষ্ট্রপতিকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির পক্ষ থেকে জকি আহাদ আমন্ত্রণ জানান।
#
জাহাঙ্গীর/সায়েম/সঞ্জীব/শামীম/২০২৪/২১১৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৫১২২
নরসিংদীতে পাঁচ শতাধিক পরিবারের মাঝে
প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার বিতরণ করলেন শিল্পমন্ত্রী
নরসিংদী (মনোহরদী), ৩০ জ্যৈষ্ঠ (১৩ জুন):
পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে নরসিংদীর মনোহরদী উপজেলার পাঁচ শতাধিক অসহায়, দুস্থ ও নিম্ন আয়ের পরিবারের মাঝে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার বিতরণ করেছেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন।
মন্ত্রী আজ মনোহরদী সরকারি মডেল পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এসব ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ করেন।
ঈদ উপহার সামগ্রীর মধ্যে ছিল ১০ কেজি চাল, ২ লিটার তেল, ১ কেজি ডাল, ১ কেজি পেঁয়াজ, ২ কেজি আলু ও চিনি।
নরসিংদী জেলা প্রশাসক ড. বদিউল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মনোহরদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হাছিবা খান, মনোহরদী পৌর মেয়র আমিনুর রশিদ সুজন, মনোহরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কাশেম ভূইয়া, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মারুফ দস্তেগীর প্রমুখ।
প্রধানমন্ত্রীর এসব ঈদ উপহার পেয়ে খুশি উপকারভোগীরা। পর্যায়ক্রমে জেলার সকল উপজেলায় এই ঈদ উপহার বিতরণ করা হবে বলে জানা যায়।
#
ফয়সল/সায়েম/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২৪/২১১০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৫১২১
বঙ্গবন্ধু ক্রীড়াসেবী কল্যাণ ফাউন্ডেশন কর্তৃক
২০২৩-২৪ অর্থবছরে ১৬৩২ জন ক্রীড়াসেবীকে প্রায় ৩ কোটি ৯২ লাখ টাকা ক্রীড়াভাতা প্রদান
ঢাকা, ৩০ জ্যৈষ্ঠ (১৩ জুন):
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়াধীন বঙ্গবন্ধু ক্রীড়াসেবী কল্যাণ ফাউন্ডেশন কর্তৃক ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ১ হাজার ৬৩২ জন ক্রীড়াসেবীকে ৩ কোটি ৯১ লাখ ৬৮ হাজার টাকা ক্রীড়াভাতা প্রদান করা হয়েছে।
আজ যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এ ফাউন্ডেশন কর্তৃক ডিজিটালাইজেশন পদ্ধতিতে BEFTN এর মাধ্যমে সারা দেশের ক্রীড়াসেবীদের মাসিক/এককালীন ক্রীড়াভাতা বিতরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। যুব ও ক্রীড়া সচিব ড. মহিউদ্দীন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী নাজমুল হাসান। এ সময় মন্ত্রী দেশব্যাপী ক্রীড়াসেবীদের মাসিক/এককালীন ক্রীড়াভাতা বিতরণের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করেন এবং উপস্থিত নির্বাচিত ক্রীড়াসেবীদের হাতে ক্রীড়া ভাতার চেক তুলে দেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের খেলোয়াড় ও তাদের পরিবারের জীবনমান উন্নয়নে ১৯৭৫ সালের ৬ আগস্ট বঙ্গবন্ধু ক্রীড়াসেবী কল্যাণ ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০০৯ সালে ২য় মেয়াদে ক্ষমতায় আসার পর বঙ্গবন্ধু ক্রীড়াসেবী কল্যাণ ফাউন্ডেশন আইন ২০১১ প্রণয়ন করেন। ক্রীড়া, খেলাধুলা ও শরীরর্চচায় উল্লেখযোগ্য অবদান রাখা ক্রীড়াসেবী ও তাদের পরিবারের কল্যাণ সাধনের মাধ্যমে দারিদ্র্য হ্রাস এবং ক্রীড়ার মান উন্নয়নে বঙ্গবন্ধু ক্রীড়াসেবী কল্যাণ ফাউন্ডেশন বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করছে। যার মধ্যে অস্বচ্ছল, অসুস্থ, আহত ও অসমর্থ্য ক্রীড়াসেবী এবং তাদের পরিবারের জন্য চিকিৎসা ব্যবস্থা, বঙ্গবন্ধু ক্রীড়া শিক্ষা বৃত্তি, আর্থিক সহায়তা ও মাসিক ক্রীড়াভাতা/অনুদান প্রদান করছে।
বঙ্গবন্ধু ক্রীড়াসেবী কল্যাণ ফাউন্ডেশনের বর্তমান সিডমানি ৭৭ কোটি ৮৫ লাখ টাকা, যা থেকে বাৎসরিক মুনাফার পরিমাণ আনুমানিক ৪ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। আজ চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে জেলা পর্যায়ে ২ হাজার ৬৭৫টি আবেদন হতে চূড়ান্তভাবে মনোনীত ১ হাজার ৬৩২ জন ক্রীড়াসেবীকে ৩ কোটি ৯১ লাখ ৬৮ হাজার টাকা ক্রীড়াভাতা প্রদান করা হচ্ছে।
মন্ত্রী জানান, ২০০৯-১০ অর্থবছর হতে ২০২২-২৩ অর্থবছর পর্যন্ত সর্বমোট ৯ হাজার ৫৭৭ জন ক্রীড়াসেবীদেরকে মাসিক/এককালীন ক্রীড়াভাতা ১৯ কোটি ২ লাখ ৭ হাজার টাকা প্রদান করা হয়েছে। ২০১৮-১৯ হতে ২০২৩-২৪ অর্থবছর পর্যন্ত ৩৩৭ জন অসুস্থ ক্রীড়াসেবীদের-কে চিকিৎসা/আর্থিক সহায়তা হিসেবে ৪ কোটি ৯ লাখ ৪৫ হাজার টাকা প্রদান করা হয়েছে। ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে প্রথমবারের মতো এক হাজার জন ক্রীড়া শিক্ষার্থীদের ১ কোটি ৮৩ লাখ ৯৬ হাজার টাকা বঙ্গবন্ধু ক্রীড়া শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এবং বঙ্গবন্ধু ক্রীড়াসেবী কল্যাণ ফাউন্ডেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
#
আরিফ/সায়েম/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৪/২০৪৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৫১২০
কোরবানির পশুর হাটে ভেটেরিনারি সেবা প্রদান করা হবে
-- মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
ঢাকা, ৩০ জ্যৈষ্ঠ (১৩ জুন):
আসন্ন পবিত্র ঈদুল-আজহা উপলক্ষ্যে সারা দেশে কোরবানির পশুর হাটসমূহে ভেটেরিনারি মেডিকেল টিম প্রাথমিক চিকিৎসা ও পরামর্শ প্রদান করবে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মোঃ আব্দুর রহমান।
এবছর ঢাকায় উনিশটি হাটে এবং সারা দেশে এক হাজার বিরাশিটি স্থায়ী এবং দুই হাজার ষোলটি অস্থায়ী কোরবানির পশুর হাটে মোট এক হাজার সাতশত বায়ান্নটি ভেটেরিনারি মেডিকেল টিম দায়িত্ব পালন করবে। ক্রেতা সাধারণের সুস্থ গবাদিপশু ক্রয়ে এবং হাটে আগত পশুর স্বাস্থ্য সেবা বিষয়ক পরামর্শ প্রদান করবে এই টিম। হাটে বিভিন্ন ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং সুবিধা বিদ্যমান থাকবে। জরুরি প্রয়োজনে যোগাযোগের জন্য প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের হটলাইন ১৬৩৫৮ চালু রয়েছে।
মন্ত্রী আজ ঢাকায় প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর প্রাঙ্গণে কোরবানির পশুর হাটে চিকিৎসা সেবা কার্যক্রমের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এ কথা জানান। আসন্ন পবিত্র ঈদুল-আজহা যেন শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিটি মানুষ পালন করতে পারে তার সব ধরনের ব্যবস্থা সরকার করেছে।
এছাড়া চামড়ার গুণগত মান নিশ্চিতে কোরবানির পশুর সঠিকভাবে চামড়া ছাড়ানো ও সংরক্ষণ বিষয়ে একত্রিশ হাজার সাতশত নিরানব্বই জন পেশাদার ও অপেশাদার মাংস প্রক্রিয়াকারীকে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। পরিবেশ সমুন্নত রেখে নির্ধারিত স্থানে পশু কোরবানি এবং কোরবানির বর্জ্য অপসারণ বিষয়ে জনগণকে উদ্বুদ্ধ করতে পোস্টার, লিফলেট, উঠান বৈঠক, ঠিভি টক-শো, রেডিও প্রোগ্রাম চলমান রয়েছে। ক্রেতা-বিক্রেতা কেউ যেন অযথা হয়রানির শিকার না হন সেদিকে বিশেষ লক্ষ্য রাখা হবে। হাটে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য পর্যাপ্ত সদস্য নিয়োজিত থাকবে। বিগত বছরের ধারাবাহিকতায় এবারও কোন খামারি নিজ বাড়ি থেকে পশু বিক্রি করলে তাকে হাসিল দিতে হবে না। কোন খামারি তাঁর পশু দূরবর্তী হাটে নিতে চাইলে, রাস্তাঘাটে জোর করে নামাতে বাধ্য করা যাবে না। হাটে আনার পথে কেউ পশু বিক্রি করলে তার কাছ থেকে ইজারা গ্রাহক জোর করে চাঁদা বা হাসিল গ্রহণ করতে পারবে না। মহাসড়কে বা যেখানে হাট বসালে যান চলাচল ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে এমন কিছু যাতে না হয় এবং সড়কে বা সেতুতে কোরবানির পশুবাহী গাড়িকে প্রাধান্য দেওয়া হবে, যাতে রাস্তায় পশু আটকে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি না হয়।
সকল গবাদিপশু সড়কপথ, রেলপথ এবং নৌপথে পরিবহনের সময় পশু ও পশু বিক্রেতার নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ-সহ কোরবানির পশুবাহী ট্রাক ছিনতাই রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, জেলা প্রশাসনকে অবহিত করা হয়েছে।
#
নাজমুল/সায়েম/রফিকুল/সেলিম/২০২৪/১৯৩০ ঘণ্টা
Handout Number: 5119
Initiatives have been taken to issue
environmental clearances in a smart manner
-- Environment Minister
Dhaka, June 13:
Environment, Forest and Climate Change Minister Saber Hossain Chowdhury said that smart transformation of the environmental clearance certificate giving process through a completely new software has been undertaken with the aim of reducing the various limitations of the existing system. This will simplify the clearance application process, reducing service providers' time, costs and visits to the office. The entrepreneur can apply through one stop service. To ensure transparency and accountability, all conditions under which clearance will be granted will be published on the website.
The Minister of Environment said these things in his speech at the smart transformation workshop on the issue of quick-win Environmental clearance Certificate to build a smart Bangladesh in the meeting room of the ministry at the Bangladesh Secretariat on Thursday (June 13).
The environment minister said that modern technology software will be used for the smart transformation of the environmental clearance process. There will be facility of complete online submission of application form, uploading of other necessary documents and obtaining clearance. Monitoring of clearance process will be easy. The entrepreneur will have the facility of online application progress tracking facility and online payment of processing fee, clearance/renewal fee, VAT invoice. Fake/unwanted documents can be detected. Clearance application information and clearance can be verified for correctness.
In the meeting, Additional Secretary of the Ministry Md. Mosharraf Hossain, Tapan Kumar Biswas and Dr. Fahmida Khanam, Director General of the Department of Environment Dr. Abdul Hamid and officials of various ministries and departments were present.
#
Dipankar/Sayeam/Rafiqul/Salim/2024/1835 Hrs.
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৫১১৮
স্মার্ট পদ্ধতিতে পরিবেশগত ছাড়পত্র প্রদানের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে
-- পরিবেশমন্ত্রী
ঢাকা, ৩০ জ্যৈষ্ঠ (১৩ জুন):
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, পরিবেশগত ছাড়পত্র প্রদানের বিদ্যমান পদ্ধতির বিভিন্ন সীমাবদ্ধতা হ্রাস করে উদ্যোক্তাগণের ভোগান্তি দূর করার লক্ষ্যে সম্পূর্ণ নতুন সফটওয়্যারের মাধ্যমে ছাড়পত্র প্রদান প্রক্রিয়ার স্মার্ট ট্রান্সফরমেশনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এর ফলে ছাড়পত্রের আবেদন প্রক্রিয়া সহজ হবে, সেবাগ্রহীতাদের সময়, খরচ ও অফিসে আসা হ্রাস পাবে। উদ্যোক্তা কর্তৃক ওয়ান স্টপ সার্ভিসের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবে। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতে যে সকল শর্তে ছাড়পত্র দেয়া হবে তা ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।
মন্ত্রী আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে Quick-Win বিষয়ক পরিবেশগত ছাড়পত্র প্রদানে স্মার্ট ট্রান্সফরমেশন কর্মশালায় সভাপতির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, পরিবেশগত ছাড়পত্র প্রদান প্রক্রিয়ার স্মার্ট ট্রান্সফরমেশনে আধুনিক প্রযুক্তির সফটওয়্যার ব্যবহার করা হবে। সম্পূর্ণ অনলাইনে আবেদনপত্র দাখিল, অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আপলোড ও ছাড়পত্র প্রাপ্তির সুবিধা থাকবে। ছাড়পত্র প্রক্রিয়া মনিটরিং সহজ হবে। উদ্যোক্তা কর্তৃক অনলাইনে আবেদনের অগ্রগতি ট্র্যাকিং সুবিধা এবং অনলাইনে প্রক্রিয়াকরণ ফি, ছাড়পত্র/নবায়ন ফি, ভ্যাট চালান প্রদানের সুবিধা থাকবে। জাল/অবাঞ্ছিত কাগজপত্র শনাক্তকরণ করা যাবে। ছাড়পত্রের আবেদনের তথ্য এবং ছাড়পত্র সঠিকতা যাচাই করা যাবে।
সভায় মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ মোশাররফ হোসেন, তপন কুমার বিশ্বাস ও ড. ফাহমিদা খানম এবং পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবদুল হামিদ-সহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও দপ্তরের কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
#
দীপংকর/সায়েম/রফিকুল/সেলিম/২০২৪/১৮৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৫১১৭
মিঠা পানির মাছ আহরণে চীনকে টপকে বিশ্বে দ্বিতীয় অবস্থানে বাংলাদেশ
- মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
ঢাকা, ৩০ জ্যৈষ্ঠ (১৩ জুন):
মিঠা পানির মাছ আহরণে চীনকে টপকে বাংলাদেশ বিশ্বে তৃতীয় থেকে দ্বিতীয় অবস্থানে উঠে এসেছে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মোঃ আব্দুর রহমান।
আজ সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে সংবাদ সম্মেলন করে একথা জানান মন্ত্রী।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী জানান, জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) দ্য স্টেট অভ্ ওয়ার্ল্ড ফিশারিজ এন্ড অ্যাকোয়াকালচার ২০২৪ এর প্রতিবেদন অনুযায়ী মিঠা পানির মাছ আহরণে বাংলাদেশ চীনকে টপকে বিশ্বে ২য় অবস্থানে উঠে এসেছে, বদ্ধ জলাশয়ে চাষকৃত মাছ উৎপাদনে ৫ম স্থানের ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছে, ক্রাস্টাশিয়ান্স উৎপাদনে বিশ্বে ৮ম এবং সামুদ্রিক মাছ উৎপাদনে ১৪তম স্থান অধিকার করেছে।
মন্ত্রী আরো জানান, দ্য স্টেট অভ্ ওয়ার্ল্ড ফিশারিজ এন্ড অ্যাকোয়াকালচার ২০২২-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী চীনের মিঠা পানির মৎস্য উৎপাদন ছিল ১.৪৬ মিলিয়ন টন এবং অবস্থান ছিল বিশ্বে ২য়। অপরদিকে বাংলাদেশের উৎপাদন ছিল ১.২৫ মিলিয়ন টন এবং অবস্থান ছিল বিশ্বে ৩য়। বিগত দুই বছরে বাংলাদেশের মিঠা পানির মৎস্য উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়ে ১.৩২ মিলিয়ন টনে উন্নীত হয়েছে। পক্ষান্তরে চীনের উৎপাদন কমে ১.১৬ মিলিয়ন টন হয়েছে। ফলে দ্য স্টেট অভ্ ওয়ার্ল্ড ফিশারিজ এণ্ড অ্যাকোয়াকালচার ২০২৪-এর প্রতিবেদনে বাংলাদেশ চীনকে টপকে ২য় অবস্থানে উন্নীত হয়েছে যা বর্তমান সরকারের একটি অভাবনীয় সাফল্য।
মন্ত্রী বলেন, দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭৩ সালে বঙ্গবন্ধু আবেগঘন এক বক্তব্যে বলেছিলেন- ‘আমরা বাংলাদেশের মানুষ, আমার মাটি আছে, আমার সোনার বাংলা আছে, আমার পাট আছে, আমার মাছ আছে, আমার লাইভস্টক আছে। এসব ডেভেলপ করতে পারলে এদিন আমাদের থাকবে না।’ তার সেই কথা আজ বাস্তবায়ন হয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, লক্ষ্যমাত্রা অর্জন ও টেকসই মৎস্য উৎপাদন নিশ্চিতকল্পে সেক্টরাল অ্যাকশন প্ল্যান প্রণয়নপূর্বক তা বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এছাড়া সামুদ্রিক মৎস্যসম্পদের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার লক্ষ্যে মৎস্য অধিদপ্তর কর্তৃক ‘সাসটেইনেবল কোস্টাল এন্ড মেরিন ফিশারিজ’ শীর্ষক একটি মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন রয়েছে যা সুনীল অর্থনীতিতে নতুন মাত্রা সংযোজনের পাশাপাশি দেশের খাদ্য নিরাপত্তায় উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে বলে জানান মন্ত্রী।
মাছ চাষে এন্টিবায়োটিক ব্যবহার হচ্ছে এ ব্যাপারে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হবে কি না জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, এটি একটি চ্যালেঞ্জ। তবে এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় মন্ত্রণালয় তৎপর রয়েছে। তিনি বলেন, মাছের উৎপাদন বাড়ানোর জন্য দেশীয় প্রজাতির মাছের জাত উদ্ভাবন করা হচ্ছে, অভয়াশ্রম করা হচ্ছে, উন্মুক্ত জলাশয়ে পোনা অবমুক্ত করা হচ্ছে। তিনি বলেন, কারেন্ট জাল গোটা বাংলাদেশকে ছেয়ে ফেলেছে। কারেন্ট জাল দিয়ে মাছের রেনু পোনা পর্যন্ত ধরে ফেলা হচ্ছে। তিনি এর ক্ষতিকর দিক তুলে ধরার জন্য সাংবাদিকদের সহযোগিতা কামনা করেন। তিনি বলেন, আমরা দেশে এটি নিষিদ্ধ করেছিলাম কিন্তু উৎপাদনকারীরা কোর্টে রিট করেছে। আমরা এ ব্যাপারে পদক্ষেপ নিচ্ছি।
সংবাদ সম্মেলনে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব সাঈদ মাহমুদ বেলাল হায়দর, অতিরিক্ত সচিব মোঃ আব্দুল কাইয়ূম ও মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সৈয়দ মোঃ আলমগীর উপস্থিত ছিলেন।
#
নাজমুল/সায়েম/রফিকুল/শামীম/২০২৪/১৮৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৫১১৬
কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন
ঢাকা, ৩০ জ্যৈষ্ঠ (১৩ জুন):
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী বুধবার সকাল ৮টা থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ২৮ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। এ সময় ৬১২ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার ৪ দশমকি ৫৮ শতাংশ।
গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যায়নি। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৪৯৫ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছে ২০ লাখ ১৮ হাজার ১১৮ জন।
#
দাউদ/সায়েম/রফিকুল/জয়নুল/২০২৪/১৭১০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৫১১৫
মাদারগঞ্জ ১০০ মেগাওয়াট সোলার পাওয়ার প্ল্যান্ট বাস্তবায়নের চুক্তি স্বাক্ষর
ঢাকা, ৩০ জ্যৈষ্ঠ (১৩ জুন):
আজ বিদ্যুৎ ভবনে জামালপুর জেলায় ‘মাদারগঞ্জ ১০০ মেগাওয়াট সোলার পাওয়ার প্ল্যান্ট’ বাস্তবায়নের জন্য বি-আর পাওয়ারজেন লিমিটেড ও সিআরইসি ইন্টারন্যাশনাল রিনিউয়েবল এনার্জি কোম্পানি লিমিটেড (সিআইআরই) চায়না-এর সাথে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এতে বি-আর পাওয়ারজেন-এর পক্ষে কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক দূর্জোটি প্রসাদ সেন ও আইআরইসি’র পক্ষে কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ঝিউসেন ওয়াং (Xusen Wang) স্বাক্ষর করেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিদ্যুৎ বিভাগের সিনিয়র সচিব মোঃ হাবিবুর রহমান।
অনুষ্ঠানে বিদ্যুৎ বিভাগের সিনিয়র সচিব মোঃ হাবিবুর রহমান বলেছেন, বাংলাদেশ হাজারো বাধা-বিপত্তি সত্ত্বেও নবায়ণযোগ্য জ্বালানির প্রসারে কাজ করছে। ৪০% বিদ্যুৎ পরিষ্কার জ্বালানি হতে উৎপাদনের লক্ষ্য নিয়ে আমরা কাজ করছি। আশা করা যাচ্ছে ২০৩০ সালের মধ্যে নবায়ণযোগ্য জ্বালানি হতে ১২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব হবে। এ সময় তিনি সময়মতো প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্টদের অনুরোধ করেন।
সিআইআরই, চায়না এবং বি-আর পাওয়ারজেন লিমিটেডের মধ্যকার জয়েন্ট ভেঞ্চার কোম্পানির শেয়ার সিআইআরই’র ৭০% ও বি-আর পাওয়ারজেন-এর ৩০%। ডিসেম্বর ২০২৫-এর মধ্যে বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদনে আসবে এই কোম্পানিটি। প্রকল্পে পুনর্বাসন কার্যক্রমকে অগ্রাধিকার দেয়া হয়েছে। প্রাথমিক বিদ্যালয়, স্বাস্থ্যকেন্দ্র, মসজিদ, মার্কেট, পুকুর, কবরস্থান-সহ ২৪১টি পরিবারকে পুর্নবাসন করার পরিকল্পনা রয়েছে। প্রকল্প ব্যয় ধরা হয়েছে ১৭০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান মোঃ মাহবুবুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিদ্যুৎ বিভাগের আওতাধীন দপ্তর ও সংস্থা প্রধানগণ উপস্থিত ছিলেন।
#
আসলাম/সায়েম/রফিকুল/শামীম/২০২৪/১৬৪০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৫১১৪
ন্যায্যতার ওপর ভিত্তি করে ভূমিসেবা দিতে এসিল্যান্ডদের নির্দেশ দিয়েছেন ভূমিমন্ত্রী
ঢাকা, ৩০ জ্যৈষ্ঠ (১৩ জুন):
ভূমিমন্ত্রী নারায়ন চন্দ্র চন্দ ন্যায্যতার ওপর ভিত্তি করে ভূমিসেবা দিতে এসিল্যান্ডদের নির্দেশ দিয়েছেন।
আজ রাজধানীর কাঁটাবনে অবস্থিত ভূমি প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে (এলএটিসি) ‘স্মার্ট ভূমিসেবার টার্গেট পূরণে সহকারী কমিশনার (ভূমি) গণের করণীয়’ শীর্ষক এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্যে ভূমিমন্ত্রী এই নির্দেশ দেন। এসময় ভূমি মন্ত্রণালয়ের ‘ভারপ্রাপ্ত সচিব’ অতিরিক্ত সচিব জিয়াউদ্দিন আহমেদ বিশেষ অতিথি হিসেবে এবং এলএটিসি পরিচালক মোঃ আরিফ সভাপতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
ভূমিমন্ত্রী এসময় আরো উল্লেখ করেন, ন্যায়পরায়ণতা ও ন্যায্যতার নীতির ওপর ভিত্তি করে নাগরিক এবং সরকারি উভয় স্বার্থ সংরক্ষণ করা অপরিহার্য। তিনি স্পষ্ট করে বলেন, স্বার্থ সংরক্ষণের অর্থ কখনোই বেআইনিভাবে কাউকে অনুচিত সুবিধা প্রদান করা নয়। বরং, এর অর্থ হলো প্রত্যেককে তার ন্যায্য প্রাপ্য অধিকার নিশ্চিত করা। তিনি জোর দিয়ে বলেন, কোনো নাগরিককেই তার প্রাপ্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করা যাবে না।
ভূমিমন্ত্রী এসিল্যান্ডদের আরও নির্দেশ দিয়ে বলেন, নিজস্ব নেতৃত্বের গুণাবলি প্রয়োগ করে ভূমি অফিসের পরিচালনায় স্বচ্ছতা ও দক্ষতা নিশ্চিত করতে হবে। জনগণের সেবা প্রদানকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে। কর্মক্ষেত্রে স্বচ্ছতা, দক্ষতা এবং জবাবদিহিতার সংস্কৃতি গড়ে তুলতে হবে। এর মাধ্যমে ভূমি সেবা প্রদানে উৎকর্ষতা অর্জন এবং জনগণের আস্থা অর্জন করা সম্ভব হবে।
এলএটিসিতে ৪০ ও ৪১তম বেসিক ভূমি ব্যবস্থাপনা কোর্সের প্রশিক্ষণ শেষ করা সহকারী কমিশনার (ভূমি) গণ এই কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন।
কর্মশালায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ভূমি মন্ত্রণালয় এবং ভূমি প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ এবং ভূমি মন্ত্রণালয়ের ডিকেএমপি অনুবিভাগের ব্যবস্থাপনাধীন কর্মসূচি অ্যালামসের পরামর্শক এবং ভূমিসেবা ডিজিটাইজেশন ভেন্ডর প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিবৃন্দ।
কর্মশালায় মন্ত্রী ৪০ ও ৪১তম বেসিক ভূমি ব্যবস্থাপনা কোর্সের প্রশিক্ষণ শেষ করা সহকারী কমিশনার (ভূমি) গণের হাতে সনদপত্র তুলে দেন।
#
নাহিয়ান/সায়েম/রফিকুল/জয়নুল/২০২৪/১৭৪৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৫১১৩
প্রবৃদ্ধির ধারাকে টেকসই করতে পরিবেশ প্রকৃতি রক্ষায় গুরুত্ব দিতে হবে
- পরিবেশমন্ত্রী
ঢাকা, ৩০ জ্যৈষ্ঠ (১৩ জুন):
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, দেশের প্রবৃদ্ধির ধারাকে টেকসই করতে হলে পরিবেশ ও প্রকৃতির রক্ষায় গুরুত্ব দিতে হবে। এলক্ষ্যে জীববৈচিত্র্যের ক্ষতি ও দূষণ রোধে আন্তরিকভাবে কাজ করতে হবে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ বিভিন্ন বিষয়ে বিশ্বে রোল মডেল, সবুজ প্রবৃদ্ধিতেও দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারবে। সকলে মিলে কাজ করে প্রধানমন্ত্রী হাসিনার নেতৃত্বে সবুজ বাংলাদেশ বাস্তবায়নে সফল হতে পারবো।
আজ রাজধানীর বনানীর একটি হোটেলে বিশ্বব্যাংক আয়োজিত ‘বাংলাদেশ সবুজ প্রবৃদ্ধি অর্জন: একসাথে দেখা স্বপ্ন বাস্তবায়ন’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, গ্রিন গ্রোথ বাস্তবায়নে বিভিন্ন সেক্টরকে পরিবেশবান্ধব করতে হবে। জিডিপি বাড়লেই হবে না, পরিবেশ ঠিক করতে হবে। দূষণ বেশি হলে প্রবৃদ্ধি হবে না। বর্জ্য ব্যবস্থাপনা উন্নত করতে হবে। প্রকৃতিভিত্তিক সমাধানের দিকে যেতে হবে। পরিবেশ রক্ষায় সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি সেক্টরকে এগিয়ে আসতে হবে, এক্ষেত্রে সরকার বেসরকারি সেক্টরকে প্রণোদনা দিবে। আসুন সবাই মিলে একটি সবুজ ও টেকসই বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করি।
সেমিনারে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী মোঃ শহীদুজ্জামান সরকার বলেন, ২০২৬ সালে বাংলাদেশের এলডিসি থেকে উত্তরণ ঘটবে। সরকার দেশের উন্নয়ন ও জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় প্রেক্ষিত পরিকল্পনা, ডেল্টা প্ল্যান, মুজিব ক্লাইমেট প্রসপারিটি প্ল্যান, জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনা ইত্যাদি বাস্তবায়ন করছে।
সেমিনারে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী মোঃ শহীদুজ্জামান সরকার, সংসদ সদস্য নাহিম রাজ্জাক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর এ কে এম মাকসুদ কামাল, বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদৌলায়ে সেক; পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. ফাহমিদা খানম প্রমুখ। অতিথিবৃন্দ গ্রিন গ্রোথ প্রকাশনার মোড়ক উন্মোচন করেন।
সেমিনারে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক সরকারি কর্মকর্তা, বেসরকারি সংস্থা, গবেষক এবং পরিবেশবিদ অংশগ্রহণ করেন। বক্তারা বাংলাদেশের সবুজ প্রবৃদ্ধি অর্জনের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেন এবং দেশের সবুজ প্রবৃদ্ধি পরিকল্পনা ও তার বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে মতবিনিময় করেন।
#
দীপংকর/সায়েম/রফিকুল/শামীম/২০২৪/১৬১০ঘণ্টা
Handout Number: 5112
To sustain the trend of growth, importance should be given to protect the environment
- Environment Minister
Dhaka, 13 June:
Environment, Forest and Climate Change Minister Saber Hossain Chowdhury said that if the growth rend of the country is to be sustainable, importance should be given to the protection of environment and nature. Efforts should be made to prevent biodiversity loss and pollution in Elkshaya. He said that Bangladesh is a role model in the world in various matters, and can also set an example in green growth. We can all succeed in implementing Green Bangladesh under the leadership of Honorable Prime Minister Hasina by working together.
The environment minister said these things while addressing the chief guest at a seminar titled "Bangladesh Achieving Green Growth: From a Shared Vision to Action" organized by the World Bank at a hotel in Banani in the capital today.
The Environment Minister said that various sectors should be made environment-friendly to implement green growth. The environment has to be fixed. If the pollution is high, there will be no growth. Waste management should be improved. We must go for nature based solutions. The private sector should come forward along with the government to protect the environment, in this case the government will give incentives to the private sector. Let us all realize the dream of building a green and sustainable Bangladesh.
In the speech of the special guest at the seminar, State Minister for Planning Md. Shahiduzzaman Sarkar said that Bangladesh will transition from LDC in 2026. To combat climate change and development of the country, the government is implementing Perspective Plan, Delta Plan, Mujib Climate Prosperity Plan, National Adaptation Plan, etc.
State Minister for Planning Md. Shahiduzzaman Sarker, Member of Parliament Nahim Razzaq, Dhaka University Vice-Chancellor Prof. AKM Maksud Kamal, Country Director of World Bank Abdoulaye Seck, Additional Secretary of Environment, Forest and Climate Change Ministry Dr. Fahmida Khanam were present as special guests in the seminar among others. The guests unveiled the Green Growth publication.
A significant number of government officials, non-governmental organizations, researchers and environmentalists participated in the seminar. The speakers discussed various aspects of achieving green growth in Bangladesh and exchanged views on the country's green growth plan and its implementation process.
#
Dipankar/Sayeam/Rafiqul/Shamim/2024/1625 hours
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৫১১১
উন্নয়নের গতির সাথে পরিবেশ তথা বায়ুদূষণ রোধ জরুরি
- স্থানীয় সরকার ম