Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৭ ডিসেম্বর ২০১৮

তথ্যবিবরণী 17/12/2018

তথ্যবিবরণী                                                                                   নম্বর : ৩৩৭৩
 
আইসিটি’র নির্দেশিকা প্রণয়নের জন্য কমিটি গঠন
 
ঢাকা, ৩ পৌষ (১৭ ডিসেম্বর) :   
বেসরকারি ইনল্যান্ড কন্টেইনার টার্মিনাল (আইসিটি) এবং পোর্ট অভ্ কল/এক্সটেন্ডেড পোর্ট অভ্ কল কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে সরকারি আইসিটি’র সাথে সামঞ্জস্যের বিধান রেখে নির্দেশিকা প্রণয়নের জন্য ছয় সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।
 
নৌপরিবহন  মন্ত্রণালয় আজ এ সংক্রান্ত একটি অফিস আদেশ জারি করেছে।
 
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) কমিটির আহ্বায়ক এবং উপসচিব (জাহাজ)  সদস্য-সচিব হিসেবে কাজ করবেন। কমিটির সদস্যরা হলেন - নৌপরিবহন অধিদফতরের মহাপরিচালক, বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান, পানগাঁও আইসিটি’র টার্মিনাল ম্যানেজার এবং বেসরকারি কার্গো/কন্টেইনার হ্যান্ডলিং সংস্থার প্রতিনিধি।
 
কমিটি আগামী ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে নির্দেশিকার খসড়া মন্ত্রণালয়ে পেশ করবে।
#
 
জাহাঙ্গীর/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৮/২০৩৭ ঘণ্টা  

Handout                                                                                                            Number :  3372

 

Foreign Office Consultation (FOC) held between Bangladesh and Japan

 

Tokyo (Japan), 17 December :           

Japan will further promote the Japan-Bangladesh Comprehensive Partnership and continue to fully support Bangladesh's development on all fronts so that the country can attain the status of a middle-income country by 2021, said Senior Deputy Minister of Japanese Foreign Ministry Kazuyuki Yamazaki at 2nd Bangladesh-Japan Foreign Office Consultation held at Tokyo today. The First FOC was held in Dhaka on February 2015. Foreign Secretary of Bangladesh Shahidul Haque is leading a 10 member delegation to Japan for the Foreign Secretary level dialogue. Ambassador of Bangladesh to Japan Rabab Fatima and representatives from other ministries were also present during the discussion.

The FOC reviewed the entire gamut of bilateral relations and took stock of implementation status of decisions taken in the past at different levels of the two governments. Consensus was reached to strengthen economic and commercial relations, and to explore new areas of cooperation.

The Foreign Secretary expressed hope that Bay of Bengal Industrial Growth Belt (Big-B) Initiative will accelerate cooperation for development of quality infrastructure and the investment environment in Bangladesh and will strengthen regional connectivity. He requested Japan’s support to set up skills and Japanese language training center in Bangladesh to train potential Bangladeshi workers for recruitment in highly skilled and less skilled sectors under  Japan’s newly adopted immigration law. Shahidul Haque requested Japan to foster greater friendship and people-to-people exchanges between two countries. Defining Bangladesh’s plan to develop inclusive and people centric blue economy, he requested Japanese assistance and collaboration in deep sea fishing and ocean resource mapping.

Kazuyuki Yamazaki highly commended Bangladesh’s humanitarian support to the displaced Myanmar nationals and reiterated Japan’s continued support for the safe and voluntary return and resettlement of the Myanmar nationals.

            On the sideline of FOC, Foreign Secretary Shahidul Haque paid a courtesy call on  State Minister of Ministry of Land, Infrastructure, Transport and Tourism of Japan Ichiro Tsukada at his office and discussed issues of mutual interest. Mr. Tsukada is also Secretary General of Bangladesh-Japan Parliamentary Friendship (JBPFL) which works to enhance and strengthen cooperation between parliamentarians of the two countries. Shahidul Haque also met Assistant Chief Cabinet Secretary Nobukatsu Kanehara at Prime Minister’s Office and discussed bilateral, regional and strategic issues.

#

Shiplu/Mahmud/Masum/Shamim/2018/2020 Hrs.

 

 

 

Handout                                                                                                         Number :  3371

Agreements signed for three development projects

Dhaka, 17 December :           

            Signing of three agreements among the Government of Bangladesh represented by The Economic Relations Division (ERD), Ministry of Finance and European Investment Bank (EIB), Department for International Development (DFID), European Union has been completed today.

            Secretary of ERD Monwar Ahmed signed the agreement on behalf of ERD. EIB Head of Division Angela Marcarino Paris and Roger Stuart, Country Representative of DFID Bangladesh Jim McAlpine and EU Director Pierre Amilhat signed the agreement on behalf of their respective organizations.

            A Finance contract is signed between ERD and The European Investment Bank on “Bangladesh Rail Fleet Modernization Project”. Total cost of the project is 327 million EUR. EIB will provide a loan up to 110 million EUR as a co-financer, ADB will provide a loan up to 166 million EUR and rest of the cost will be borne by the government of Bangladesh. The main objective of this 4 year long project is to procure 200 BG passenger carriages with a view to replace the overaged stocks, enhance availability of rolling stocks and meet up increased demands of passenger trains to facilitate transportation of people by Railway with extension of services to the remote areas of the country.

            Another MOU is signed between ERD and DFID on the project "Pathways to Prosperity for Extremely Poor People/ PPEPP), worth of a grant of 109.6 million GBP. DFID will make available 80 million GBP while The European Union will co-fund 29.6 million GBP through DFID. The project will contribute to the eradication of extreme poverty in Bangladesh by supporting the Palli Karma Sahayak Foundation. It will also support national policies and plans to provide effective services and resources to extremely poor and vulnerable households.

            The last Financing Agreement has been signed on 'Human Capital Development Programme for Bangladesh 2021 (HCDP 21)' The total estimated cost of the project is 205 million EUR, a sole contribution from EU. The overall objective of the programme is to support the government of Bangladesh in the implementation of its development policies at a better educated, trained and qualified human capital by 2021 as laid down in its national strategic development plans.

            DFID, EIB and EU have been providing financial and technical assistance for the
socio-economic development of Bangladesh. These agencies have a legacy in supporting the poverty alleviation, strengthening humanitarian preparedness and response, strategic partnership arrangement, strengthening democratic government and human rights, food security & nutrition, education and skill development, power, energy, transport and RMG sectors of Bangladesh. The present initiatives are continuation of development cooperation among the countries.

#

Irine/Mahmud/Masum/Shamim/2018/1927 Hrs.

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ৩৩৭০
 
নিরাপদ অভিবাসন ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানে সরকারের ব্যাপক উদ্যোগ গ্রহণ 
 
ঢাকা, ৩ পৌষ (১৭ ডিসেম্বর) :   
স্বল্প ব্যয়ে নিরাপদ অভিবাসন ও সহজ পদ্ধতিতে বৈদেশিক কর্মসংস্থানে সরকার ব্যাপক উদ্যোগ নিয়েছে। অভিবাসী কর্মীদের মর্যাদা ও অধিকার সমুন্নত রাখার প্রয়াসে প্রতিবছর ১৮ই ডিসেম্বর পালিত হয় আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস। বর্তমান সরকার অভিবাসন প্রক্রিয়ার মানোন্নয়ন, প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করা তথা স্বল্প ব্যয়ে দ্রুততম সময়ে সহজতর প্রক্রিয়ায় অভিবাসন এবং অভিবাসী কর্মীদের কল্যাণ নিশ্চিত করতে বিভিন্ন কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব রৌনক জাহান আজ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন। 
ভারপ্রাপ্ত সচিব বলেন, প্রতিবছরের ন্যায় প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এ বছরও ১৮ ডিসেম্বর ‘আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস’ যথাযথ গুরুত্বের সাথে বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে উদ্যাপনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এবারের প্রতিপাদ্য ‘অভিবাসীর অধিকার - মর্যাদা ও ন্যায়বিচার’। তিনি বলেন, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিবাসনের গুরুত্ব পূর্বের তুলনায় এখন অনেক বেশি এবং আর্থসামাজিক উন্নয়নে অভিবাসী কর্মীদের অবদান অপরিসীম।
রৌনক জাহান বলেন, অধিক সংখ্যক বাংলাদেশি কর্মীর বৈদেশিক কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে বিশ্বের ৫৩টি দেশের শ্রম বাজার গবেষণার কাজ মন্ত্রণালয় ইতোমধ্যে সম্পন্ন করেছে এবং আফ্রিকার বিভিন্ন দেশসহ ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, পর্তুগাল, অস্ট্রেলিয়া, চেক রিপাবলিক, রাশিয়া ও ইইউভুক্ত দেশসমূহে কর্মী প্রেরণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এছাড়াও বিভিন্ন দেশ ও সংস্থায় বহু দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক সভায় অংশগ্রহণ করে শ্রমবাজার সম্প্রসারণ ও নতুন করে শ্রমবাজার সৃষ্টির উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। সরকার সুষ্ঠু, নিরাপদ ও নিয়মিত অভিবাসন প্রক্রিয়ার মানোন্নয়ন এবং অভিবাসী কর্মীদের কল্যাণ নিশ্চিত করতে বিভিন্নমুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।
উল্লেখ্য, আগামীকাল উদ্বোধন অনুষ্ঠান শুরু হবে বেলা ১২ টায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের ‘হল অভ্ ফেইম’ এ। অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার বিষয়ে সদয় সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন। অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত থাকবেন মিশন প্রধান, আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা। রাষ্ট্রপতি বেলা ২.২১ টায় অভিবাসী মেলা উদ্বোধন করবেন ও স্টল পরিদর্শন করবেন। বেলা ২.৩৫ টায় অনুষ্ঠিত হবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। দ্বিতীয় পর্বে বিকাল ৪ টায় বিতর্ক প্রতিযোগিতা, বিকাল ৫.১০ টায় পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে। বিকাল ৫:২০ টায় প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মোঃ নজিবুর রহমান প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখবেন। মেলা বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের মিল্কওয়েতে ১৮ ডিসেম্বর সন্ধ্যা পর্যন্ত চলবে।
#
 
রাশেদুজ্জামান/মাহমুদুল/রফিকুল/শামীম/২০১৮/ ১৮০৫ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৩৩৬৯

 
শিল্পী মনিরুল ইসলাম বাংলাদেশ ও স্পেনের মধ্যে বন্ধুত্বের প্রতীক
                                                                -সংস্কৃতি মন্ত্রী
ঢাকা, ৩ পৌষ (১৭ ডিসেম্বর) :   
সংস্কৃতি মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেছেন, চিত্রশিল্পী মনিরুল ইসলাম বাংলাদেশ ও স্পেনের মধ্যে বন্ধুত্বের প্রতীক। স্পেন সরকার শিল্পী মনিরুল ইসলামকে সম্মানসূচক ‘রয়েল স্প্যানিশ অর্ডার অভ মেরিট’ পুরস্কারে ভূষিত করে সঠিক ও যথোপযুক্ত কাজ করেছে। এ পুরস্কার অর্জন দেশের জন্য অত্যন্ত গৌরব ও সম্মানের।
মন্ত্রী গতকাল রাতে রাজধানীর গুলশানে বাংলাদেশে নিযুক্ত স্পেনের রাষ্ট্রদূত আলভারো ডি সালাস (অষাধৎড় ফব ঝধষধং) কর্তৃক তার বাসভবনে এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানে শিল্পী মনিরুল ইসলামের হাতে সম্মানসূচক ‘রয়েল স্প্যানিশ অর্ডার অভ মেরিট’ পুরস্কার প্রদানকালে এসব কথা বলেন।
পুরস্কারপ্রাপ্ত শিল্পী মনিরুল ইসলাম বলেন, যেকোন ধরনের স্বীকৃতিই আনন্দের। আনন্দিত এ কারণে যে, স্পেন ও বাংলাদেশের বাইরেও আমার চিত্রকর্ম স্বীকৃতি পাচ্ছে, মূল্যায়িত হচ্ছে।
উল্লেখ্য, শিল্পী মনিরুল ইসলাম ১৯৯৭ সালে স্পেনের রাষ্ট্রীয় পদক, ২০১০ সালে স্পেনের সর্বোচ্চ মর্যাদাপূর্ণ সম্মাননা দ্য ক্রস অভ দ্য অফিসার অভ দ্য অর্ডার অভ কুইন ইসাবেলা পুরস্কার, ১৯৯৯ সালে বাংলাদেশে একুশে পদক ছাড়াও শিল্পকলা একাডেমি পদকসহ বিভিন্ন পদক ও সম্মাননা পেয়েছেন।
#
ফয়সল/অনসূয়া/জসীম/সেলিনা/শামীম/২০১৮/১৫৫৩ ঘণ্টা  

Handout                                                                                                  Number: 3368

 

Victory Day Celebration in Washington DC

Washington DC, 17 December:

            A two-day celebration of the glorious Victory Day began on 16 December at Bangladesh embassy in Washington, DC amid patriotic zeal and enthusiasm.

            The celebration started with the hoisting of national flag and the playing of national anthem on the embassy premises with a renewed pledge to build 'Golden Bangla' imbibed with the spirit of the War of Liberation.

            Bangladesh Ambassador to the USA Mohammad Ziauddin hoisted the national flag. Officers and employees of the embassy participated in the flag hoisting ceremony. Later, the Ambassador accompanied by the officers and employees placed wreath at the bust of the Father of the Nation.

            The Victory Day messages of the  President, Prime Minister, Foreign Minister and  State Minister for Foreign Affairs were read out and special prayers offered seeking divine blessings for the martyred freedom fighters and for building a happy Bangladesh.

            Speaking on the occasion, the Ambassador said after losing the political battle against Bangabandhu’s Awami League in 1971, the Pakistani occupation army in anger launched brutal genocide against the unarmed Bengalis to silence the Bengali nation from seeking a liberal, democratic and secular society. Bangladesh got independence after the nine months’ expensive war. He urged all to build the Golden Bengal dreamt by the Father of the Nation through patriotism, knowledge and wisdom.

           

#

Anasuya/Zashim/Shelina/Shamim/2018/1537  Hours

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৩৩৬৭  
                          
 ঘূর্ণিঝড় ফিথাই 
সমুদ্রবন্দরসমূহের জন্য ২ নম্বর দূরবর্তী হুশিয়ারী সংকেত
 
ঢাকা, ৩ পৌষ (১৭ ডিসেম্বর) :
পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত প্রবল ঘূর্ণিঝড় (চঐঊঞঐঅও) উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি সকাল ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১৩৬৫কি.মি. দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১৩৩০ কি.মি. দক্ষিণপশ্চিমে, মংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১২০০ কি.মি. দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১২২০ কি.মি. দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরো উত্তর-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে আজ বিকাল নাগাদ কাকিনাদার নিকট দিয়ে ভারতের অন্ধ্র উপকূল অতিক্রম করতে পারে। 
 
প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৬৪ কি.মি. এর মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ ঘণ্টায় ৮৯ কি.মি. যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ১১৭ কি.মি. পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটে সাগর খুবই বিক্ষুদ্ধ রয়েছে। 
 
চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরসমূহকে ২ (দুই) নম্বর দূরবর্তী হুশিয়ারী সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। 
 
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারসমূহকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেইসাথে তাদেরকে গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে। 
#  
 
 
ওমর ফারুক/অনসূয়া/জসীম/সেলিনা/শামীম/২০১৮/১৫১৭ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৩৩৬৬
সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য ডা. মোর্শেদ আহমেদ চৌধুরী
 
ঢাকা, ৩ পৌষ (১৭ ডিসেম্বর) :   
 
নতুন প্রতিষ্ঠিত সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য হিসেবে সম্প্রতি যোগদান করেছেন অধ্যাপক ডা. মোর্শেদ আহমেদ চৌধুরী। এর আগে তিনি সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজে অধ্যক্ষ হিসেবে কর্মরত ছিলেন। 
গত ১৩ নভেম্বর সরকার সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য হিসেবে ডা. মোর্শেদকে নিয়োগ দেয়। পরিপ্রেক্ষিতে তিনি ১৯ নভেম্বর সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ থেকে স্বেচ্ছায় অবসর নেন এবং 
২০ নভেম্বর সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য পদে যোগ দেন।
উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষণা অনুযায়ী উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিত করার পাশাপাশি দেশের মেডিকেল শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রতিটি বিভাগে একটি মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হচ্ছে। উক্ত ঘোষণার আলোকে ১৯৯৮ সালে প্রতিষ্ঠিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের আদলে ইতিমধ্যে চট্টগ্রাম ও রাজশাহীতে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হয়েছে।
#
অনসূয়া/জসীম/শামীম/২০১৮/১৪৫৬ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৩৩৬৫
জাতিসংঘে মহান বিজয় দিবস উদযাপন
নিউইয়র্ক, ১৭ ডিসেম্বর :
যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশন নিউইয়র্ক এবং বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল নিউইয়র্কের যৌথ আয়োজনে ১৬ ডিসেম্বর ৪৮তম বিজয় দিবস উদযাপন করা হয়। জাতীয় পতাকা উত্তোলন এবং জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে দিবসটি উদযাপনের সূচনা হয়। এসময় মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মদানকারী শহিদদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয়।
সন্ধ্যায় অনুষ্ঠান শুরু হয় মিশনের বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনে। অনুষ্ঠানের শুরুতেই দিবসটি উপলক্ষে দেয়া রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পাঠ করে শোনানো হয়। জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেনের সভাপতিত্বে যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী মুক্তিযোদ্ধা, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, ব্যবসায়ী, সাংবাদিকসহ বিভিন্ন পেশাজীবী প্রবাসী বাঙালিরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। 
রাষ্ট্রদূত মাসুদ তার উদ্বোধন অনুষ্ঠানের বক্তব্যের শুরুতেই স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, জাতীয় চার নেতা এবং মহান মুক্তিযুদ্ধের ত্রিশ লাখ শহিদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। রাষ্ট্রদূত মাসুদ বলেন, বাংলাদেশ তলাবিহীন ঝুড়ির সেই সময় থেকে আজ অনেক দূরে চলে এসেছে। আজ শিক্ষা, স্বাস্থ্য, চিকিৎসা, তথ্যপ্রযুক্তি, দারিদ্র্যমোচন প্রতিটি ক্ষেত্রে বাংলাদেশ উন্নয়নের রোল মডেল। স্বল্পোন্নত দেশের ক্যাটেগরি থেকে উত্তরণের যোগ্যতা অর্জন করে আজ উন্নয়নশীল দেশের পথে এগিয়ে চলছে। রাষ্ট্রদূত মুক্তিযুদ্ধে প্রবাসী বাঙালিদের অবদান এবং স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে দেশের উন্নয়নে অবদান রাখার কথা উল্লেখ করেন। বাংলাদেশের বিভিন্ন উন্নয়ন চ্যালেঞ্জ বিশেষ করে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় জ্ঞান, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে দক্ষ প্রবাসী বাংলাদেশিদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল নিউইয়র্কের কনসাল জেনারেল সাদিয়া ফয়জুননেসা তার বক্তব্যে বিজয়ের এইদিনে দেশের উন্নয়নে প্রায় এক কোটি প্রবাসী বাংলাদেশীর অবদানের কথা উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, তারা শুধু রেমিটেন্সই প্রেরণ করছেন না, তারা বাংলাদেশের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের দূত হিসেবে প্রবাসে সগৌরবে বাংলাদেশকে তুলে ধরছেন। বিজয় দিবস উপলক্ষে যুক্তরাষ্ট্রের পেটারসন শহরের মেয়র প্রদত্ত ঘোষণাপত্র তিনি পড়ে শোনান।
#
 
অনসূয়া/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৮/১৪৪৩ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৩৩৬৪
 
বিশ্বে বাংলাদেশ একটি রোলমডেল
 
কোপেন হেগেন, ডেনমার্ক (১৭ ডিসেম্বর) :   
অর্থনৈতিক ও সামাজিকখাতে অভাবনীয় সাফল্য বিশ্বব্যাপী উন্নয়নশীল দেশগুলোর কাছে বাংলাদেশকে একটি রোলমডেলে পরিণত করেছে যার পেছনে রয়েছে দৃঢ়নেতৃত্বগুণ আর উদ্যমী মানুষের পরিশ্রম। ১৬ ডিসেম্বর ডেনমার্কের কোপেন হেগেনে বাংলাদেশ দূতাবাসে আয়োজিত বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে ডেনমার্কে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মুহম্মদ আব্দুল মুহিত এ মন্তব্য করেন।   
রাষ্ট্রদূত দূতাবাসের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীর উপস্থিতিতে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্যদিয়ে দিনের কর্মসূচি শুরু করেন। শুরুতে মহান মুক্তিযুদ্ধসহ বিভিন্ন স্বাধীকার আন্দোলনে শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। এছাড়া পবিত্র কোরান থেকে তেলওয়াত, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিকে পুষ্পমাল্য অর্পণ এবং দিনটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পড়ে শোনানো হয়।
রাষ্ট্রদূত তাঁর বক্তব্যে বিজয় দিবসকে জাতির জীবনে সবচেয়ে গৌরবোজ্জ¦ল অধ্যায় হিসেবে উল্লেখ করেন। বক্তব্যের শুরুতে তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ স্বাধীনতাযুদ্ধে নিহত সকল শহিদ ও সম্ভ্রমহারা মা-বোনদের প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করেন। তিনি মন্তব্য করেন, বঙ্গবন্ধুর সক্রিয় নির্দেশনায় লাখ শহিদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত এ স্বাধীনতা একটি জ্ঞাননির্ভর ও ডিজিটাল মধ্যমআয়ের দেশ গঠনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার 
রূপকল্প-২০২১ বাস্তবায়নে জাতিকে অনুপ্রেরণা যোগাবে। তিনি আশা প্রকাশ করেন, জাতির পিতার শততম জন্মবার্ষিকীতেই একটি মধ্যমআয়ের দেশে পরিণত হয়ে তাঁর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণের পথে বাংলাদেশ একধাপ এগিয়ে যাবে।
অনুষ্ঠানে স্বাধীনতা যুদ্ধে নারীর অবদান ও আত্মত্যাগের ওপর নির্মিত একটি প্রমাণ্যচিত্র ‘আমরা তোমাদের ভুলবোনা’ প্রদর্শন করা হয়। 
ডেনমার্কে বসবাসরত রাজনীতিক ব্যক্তিত্ব, মুক্তিযোদ্ধা, শিল্পী, সরকারি-বেসরকারি ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে কর্মরত প্রবাসী বাংলাদেশিরা সপরিবারে অনুষ্ঠানে অংশ নেন।
 
#
 
অনসূয়া/জসীম/সুবর্ণা/শামীম/২০১৮/১৪৪১ ঘণ্টা  
 
টেলিভিশনে স্ক্রল আকারে প্রচারের জন্য
সকল ইলেকট্রনিক মিডিয়া
 
ঢাকা, ৩ পৌষ (১৭ ডিসেম্বর) :                                                                  নম্বর: ৩৩৬৩
 
আগামী ১৮ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখ ‘আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস উদ্যাপিত হতে যাচ্ছে। উক্ত দিবসটি জাতীয়ভাবে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন উপলক্ষে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে দিনব্যাপী ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। উক্ত অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি 
মোঃ আবদুল হামিদ প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার এবং মেলা উদ্বোধন ও স্টল পরিদর্শন করবেন বলে সম্মতি দিয়েছেন।
 
মূল বার্তা:
 
‘সকলকে আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস, ২০১৮ এর শুভেচ্ছা। বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে  ১৮ ডিসেম্বর, ২০১৮ তারিখ বেলা ২.৩০ টায় আয়োজিত মেলা সকলের জন্য উন্মুক্ত’
 
 
#
 
অনসূয়া/শামীম/২০১৮/১৩১৬ ঘণ্টা
 
আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার বা প্রকাশ করা যাবে না
তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৩৩৬২
সুপ্রীমকোর্ট দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী 
ঢাকা, ৩ পৌষ (১৭ ডিসেম্বর) :   
 
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৮ ডিসেম্বর ‘সুপ্রীমকোর্ট দিবস’ উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :  
“বাংলাদেশ সুপ্রীমকোর্ট ১৮ ডিসেম্বর ‘সুপ্রীমকোর্ট দিবস’ পালন করতে যাচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষে আমি সংশ্লিষ্ট সকলকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।
সকল নাগরিকের জন্য মৌলিক মানবাধিকার, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক সাম্য এবং বাক-স্বাধীনতা ও সুবিচার নিশ্চিত করাই ছিল স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম লক্ষ্য।
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার পর পরই দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেন। তিনি ১৯৭২ সালে জাতিকে গণতন্ত্র, মানবাধিকার, সাম্য ও ন্যায় বিচারের এক অনন্য দলিল হিসেবে মহান সংবিধান উপহার দেন। জাতির পিতা ১৯৭২ সালের ১৮ই ডিসেম্বর বাংলাদেশ সুপ্রীমকোর্ট উদ্বোধন করেন। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট জাতির পিতাকে নির্মমভাবে হত্যা করার পর দেশে আইনের শাসন, মৌলিক মানবাধিকার ভূলুণ্ঠিত হয়। হত্যাকারীদের দায়মুক্তি দিয়ে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ প্রণয়ন করে। ’৭৫ পরবর্তী সামরিক সরকার এবং বিএনপি-জামাত জোট সরকারের হত্যা, দমন, নির্যাতন ও নিপীড়নের কারণেই সুবিচারের পথ রুদ্ধ হয়। দেশের জনগণ আইনগত সহায়তা ও অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়।
দীর্ঘ ২১ বছর পর ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ বাতিল করে জাতির পিতার হত্যার বিচারের দ্বার উন্মোচন করে। বিচার বিভাগের কার্যকর ও সাহসী পদক্ষেপের কারণে জাতির পিতার হত্যাকারীদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিয়ে জাতিকে কলঙ্কমুক্ত করা সম্ভব হয়েছে। আমরা আইনের শাসন নিশ্চিত করতে ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে সংঘটিত অপরাধসমূহের বিচার করে যাচ্ছি। এক্ষেত্রে যথাযথ ভূমিকা রাখায় আমাদের বিচার বিভাগ প্রশংসার দাবি রাখে।
জনগণের ন্যায় বিচার পাওয়ার সর্বশেষ প্রতিষ্ঠান হল সুপ্রীমকোর্ট। সুপ্রীমকোর্ট দেশের নাগরিকদের আইনগত অধিকার ও মৌলিক মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে।
অনেক সংগ্রাম ও ত্যাগ-তিতিক্ষার বিনিময়ে আমরা গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছি। আইনের শাসন ও গণতন্ত্র একে অপরের পরিপূরক। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন বিচার বিভাগের কোন বিকল্প নেই। একটি স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও আধুনিক বিচার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় বর্তমান সরকার কাজ করছে। মামলার দীর্ঘসূত্রিতা ও মামলাজট নিরসনের লক্ষ্যে এবং বিচারকদের কাজের গতিশীলতা বৃদ্ধির জন্য আমরা তথ্য-প্রযুক্তির ব্যবহারসহ নানাবিধ আইনি সংস্কারমূলক কার্যক্রম গ্রহণ করেছি। আমরা বিচার বিভাগসহ সবক্ষেত্রে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে চাই। শোষণ-বঞ্চনামুক্ত ন্যায়ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করে আইনের শাসন, মৌলিক মানবাধিকার ও সুবিচার নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য।
আমি আশা করি, সরকারি, বেসরকারি সকল সংস্থা, বিজ্ঞ বিচারক, আইনজীবী, নাগরিক সমাজসহ সকলের প্রচেষ্টায় আমরা উন্নত-সমৃদ্ধ জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়তে সক্ষম হব।
আমি বাংলাদেশের সুপ্রীমকোর্ট দিবস ২০১৮ উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সাফল্য কামনা করছি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/অনসূয়া/সেলিনা/সুবর্ণা/শামীম/২০১৮/১২৪২ ঘণ্টা  
আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার বা প্রকাশ করা যাবে না 
 
আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার বা প্রকাশ করা যাবে না
তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ৩৩৬১                            
 সুপ্রীমকোর্ট দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী
ঢাকা, ৩  পৌষ (১৭ ডিসেম্বর) :
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ১৮ ডিসেম্বর সুপ্রীমকোর্ট দিবস ২০১৮ উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“সুপ্রীমকোর্ট দিবস ২০১৮’ উপলক্ষে আমি বাংলাদেশ সুপ্রীমকোর্টের সকল সম্মানিত বিচারপতি, বিজ্ঞ আইনজীবীসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই।  
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার পরপরই একটি সংবিধান প্রণয়নের উদ্যোগ গ্রহণ করেন। ১৯৭২ সালের ৪ঠা নভেম্বর গণপরিষদে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান গৃহীত হয় এবং ১৬ ডিসেম্বর কার্যকর হয়। ১৯৭২ সালের ১৮ ডিসেম্বর বাংলাদেশ সুপ্রীমকোর্ট এর যাত্রা শুরু। গণতন্ত্রের বিকাশ ও আইনের শাসন নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সুপ্রীমকোর্ট প্রতিবছর ১৮ ডিসেম্বরকে ‘সুপ্রীমকোর্ট দিবস’ পালন করছে। এ উদ্যোগকে আমি স্বাগত জানাচ্ছি। 
উন্নয়নের জন্য গণতন্ত্র ও সুশাসনের বিকল্প নেই। আর গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য নির্বাহী, আইন ও বিচার বিভাগের মধ্যে সম্পর্ক ও সমন্বয় খুবই জরুরি। আইনের শাসন, জনগণের মৌলিক অধিকার, মানবাধিকার রক্ষা এবং অংশগ্রহণমূলক গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় বিচার বিভাগের ভূমিকা খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানে একটি স্বাধীন ও শক্তিশালী বিচার বিভাগ প্রতিষ্ঠার সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা রয়েছে। এতে বিচারকদের দায়িত্ব পালনে স্বাধীনতা দেয়ার পাশাপাশি জনগণের মৌলিক অধিকার সুরক্ষা এবং সংবিধানের শ্রেষ্ঠত্ব সমুন্নত রাখতে বিচার বিভাগকে স্বাধীনতা দেয়া হয়েছে। জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এসডিজি) অন্যতম লক্ষ্য ‘ন্যায়বিচারে প্রবেশাধিকার’। এ লক্ষ্য বাস্তবায়ন করতে হলে সকলের জন্য আইনের আশ্রয় লাভসহ ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হবে।
আইনের আশ্রয়লাভ এবং ন্যায়বিচার পাওয়া দেশের প্রতিটি মানুষের সাংবিধানিক অধিকার। শোষণ ও বঞ্চনামুক্ত ন্যায়ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বার ও বেঞ্চ নিজ নিজ অবস্থান থেকে নির্মোহভাবে দায়িত্ব পালন করবেন এ প্রত্যাশা করি। 
আমি ‘সুপ্রীমকোর্ট দিবস ২০১৮’ উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সফলতা কামনা করছি।
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
হাসান/অনসূয়া/জসীম/সেলিনা/শামীম/২০১৮/১১৫০ ঘণ্টা
আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার বা প্রকাশ করা যাবে না 
আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার বা প্রকাশ করা যাবে না
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৩৩৬০
আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ৩ পৌষ (১৭ ডিসেম্বর) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৮ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“প্রতিবছরের মতো এবারও প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস, ২০১৮ পালন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষে আমি বিশ্বের সকল অভিবাসী ও তাদের পরিবারবর্গকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি। একই সাথে দেশে-বিদেশে অভিবাসীদের কল্যাণে কর্মরত সকল ব্যক্তি, সংস্থা, উন্নয়ন সহযোগী এবং অভিবাসীদের সংগঠনসমূহকে জানাই আন্তরিক অভিনন্দন।
বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের নিরলস প্রচেষ্টার ফলে বাংলাদেশ জাতিসংঘের উন্নয়ন সূচকে স্বল্পোন্নতদেশ থেকে উন্নয়নশীলদেশে উত্তরণের স্বীকৃতি পেয়েছে। মানব উন্নয়নের সূচকে ২০১৭ থেকে ২০১৮-এ বাংলাদেশ তিনধাপ এগিয়েছে। দেশের এই অভাবনীয় সাফল্যের অংশীদারদের মধ্যে সকল অভিবাসী ভাই-বোন ও তাদের পরিবারের সদস্যদের শ্রম, অবদান ও ত্যাগ অনস্বীকার্য। অভিবাসন প্রক্রিয়াকে নিরাপদ ও স্বচ্ছ করে তুলতে বাংলাদেশ সপ্তম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা ও টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে নিরাপদ অভিবাসনকে যথেষ্ট গুরুত্ব দিচ্ছে। ২০১৮ সালে অভিবাসীদের কল্যাণে নতুন আইন প্রণয়ন করা হয়েছে। অভিবাসন ব্যবস্থাপনায় ইতিবাচক পরিবর্তন আনয়নের লক্ষ্যে অভিবাসন বিষয়ক আইনগত কাঠামো সংস্কারের কাজও চলমান রয়েছে। অভিবাসনে আগ্রহীদের আশানুরূপভাবে দক্ষ করে তোলার জন্য প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণ চলমান রয়েছে। এ সকল ক্ষেত্রে সম্মিলিত প্রয়াসে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা ও অগ্রগতি অর্জন হোক এবারের অভিবাসী দিবসের অঙ্গীকার।
বাংলাদেশের উদ্যোগে চলতি ডিসেম্বর মাসেই জাতিসংঘে গৃহীত হচ্ছে অভিবাসনক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক দলিল গ্লোবাল কম্পাক্ট ফর সেইফ, অর্ডারলি অ্যান্ড রেসপন্সিবল মাইগ্রেশন। অভিবাসীদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় এই নতুন দিক নির্দেশনা নিরাপদে অভিবাসনে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা ও প্রতিশ্রুতি বেগবান হবে।
আমি আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস ২০১৮ উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সাফল্য কামনা করছি। 
                                                                                  &nbs
Todays handout (3).docx