তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৫০১
এক শ্রেণির মানুষ ধর্মের নামে বাড়াবাড়ি করে দেশ ও
সমাজে অশান্তি ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে
-- প্রতিমন্ত্রী রাঙ্গাঁ
গংগাচড়া (রংপুর), ১৪ আশ্বিন (২৯ সেপ্টেম্বর) :
পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মোঃ মসিউর রহমান রাঙ্গাঁ বলেছেন, এক শ্রেণির মানুষ আছে, যারা ধর্মের নামে বাড়াবাড়ি করে দেশ ও সমাজে অশান্তি ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে। এসব ধর্ম ব্যবসায়ীকে প্রতিরোধ করতে সমাজ সচেতন সকলকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। তিনি আজ শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে রংপুর মহানগর ও গংগাচর উপজেলায় বিভিন্ন পূজাম-প পরিদর্শনকালে পৃথক পৃথক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
এসব অনুষ্ঠানে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দও বক্তব্য রাখেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, সকল ধর্মের মর্মবাণী হচ্ছে সত্য, সুন্দর, ভ্রাতৃত্ববোধ ও পারস্পরিক সহমর্মিতা। এসব নীতি কথা থেকে শিক্ষা নিয়ে সকল ধর্মের অনুসারীগণ জীবনাচারণ করলে সমাজ শান্তিময় ও নিরাপদ হতে বাধ্য। তিনি সনাতন ধর্মাবলম্বী জনগণকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অর্জিত গণতন্ত্র, উন্নয়ন, অগ্রগতি ও প্রগতির ধারাকে এগিয়ে নেয়ার আহ্বান জানান।
#
আহসান/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/২১৫৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৫০০
রোহিঙ্গা সমস্যায় প্রভাব নেই
পর্যটকে মুখরিত কক্সবাজার
কক্সবাজার, ১৪ আশ্বিন (২৯ সেপ্টেম্বর) :
রোববার পবিত্র আশুরার বন্ধসহ তিনদিন বন্ধ থাকায় কক্সবাজারে নেমেছে পর্যটকের ঢল। শরতের শুভ্র আকাশ, রোদ বৃষ্টির খেলা আর মনমাতানো ঢেউয়ের হাতছানি উপেক্ষা করতে না পেরে দেশ বিদেশের সৌন্দর্য পিপাসু পর্যটক তাই ভিড় করেছে পৃথিবীর দীর্ঘতম এ সমুদ্র সৈকতে।
আজ কক্সবাজারের লাবণী পয়েন্ট, ডায়াবেটিস হাসপাতাল পয়েন্ট, সুগন্ধা পয়েন্ট, কলাতলী পয়েন্ট, নিউ সি বিচ এলাকা, হিমছড়ি বিচ, ইনানী বিচ প্রভৃতি এলাকা ঘুরে দেখা গেছে প্রত্যেকটি পয়েন্ট পর্যটকের ভারে মুখরিত। শিশুদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। তাদের আনন্দের সাথে তাল মেলাচ্ছেন বড়রাও।
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফে গত ২৫ আগস্ট থেকে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের নাগরিকরা আশ্রয় নিলেও সরকারি সুশৃঙ্খল ব্যবস্থাপনার কারণে পর্যটন শিল্পে এ সমস্যার কোনো প্রভাব পড়েনি। রোহিঙ্গা বিষয় নিয়ে আগত পর্যটকদের কেউ উদ্বিগ্নও নয়। বরং আশ্রয় নেয়া মিয়ানমার নাগরিকদের বর্তমান সরকার প্রদত্ত মানবিক সহায়তা প্রদান ও তাদের পাশে দাঁড়ানোতে তারা সন্তুষ্ট। তারা স্বাভাবিকভাবেই বিচের সৌন্দর্য উপভোগ করছেন।
#
সাইফুল/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/২১৪৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৪৯৯
আশ্রিত মিয়ানমার নাগরিকদের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন চলছে
উখিয়া (কক্সবাজার), ১৪ আশ্বিন (২৯ সেপ্টেম্বর) :
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয় কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৩টি ক্যাম্পের মাধ্যমে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধন কাজ এগিয়ে চলছে।
আজ কুতুপালং ক্যাম্পে ১ হাজার ৭ শত ২২ জন পুরুষ ও ৩ শত ৮১ জন মহিলা মিলে ২ হাজার ১ শত ৩ জন, নোয়াপাড়া ক্যাম্পে ৭ শত ১০ জন পুরুষ ও ৫ শত ২৩ জন মহিলা মিলে ১ হাজার ২ শত ৩৩ জন, থাইংখালী ক্যাম্পে ১ হাজার ১ শত ৬৯ জন পুরুষ ও ২ শত ৭৭ জন মহিলা মিলে ১ হাজার ৪ শত ৪৬ জন এবং পুরোদিনে ৩টি কেন্দ্রে মোট ৪ হাজার ৭ শত ৮২ জনের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন করা হয়েছে।
এ পর্যন্ত বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে মোট ৩২ হাজার ২ শত ৫৩ জনের নিবন্ধন করা হয়েছে।
#
সাইফুল/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/২১৫০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৪৯৮
আশ্রিত মিয়ানমার নাগরিকদের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত
উখিয়া (কক্সবাজার), ১৪ আশ্বিন (২৯ সেপ্টেম্বর) :
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের জন্য মানবিক সহায়তার অংশ হিসেবে সরকারি উদ্যোগে ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত রয়েছে।
উখিয়ায় স্থাপিত নিয়ন্ত্রণ কক্ষে আজ ৯৪ জন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান ১০১ ট্রাকের মাধ্যমে ৩৩৩ মেঃ টন ত্রাণ জমা দিয়েছে। প্রাপ্ত এসব ত্রাণ সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে ৪২ হাজার ৭ শত প্যাকেট শুকনো খাবার, ১৫ হাজার ৯ শত ৫০ প্যাকেট শিশু খাদ্য, ৯ হাজার ৫ শত প্যাকেট রান্না করা খাবার, ৩ হাজার প্যাকেট ঔষধ, ১ হাজার ৮০ পিস পোশাক, ১ হাজার ৪ শত ২০ পিস গৃহস্থালি সামগ্রী, ২ হাজার ৪ শতটি স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানা তৈরির উপকরণ পাওয়া গেছে এবং এসব ত্রাণ আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে।
আজ পর্যন্ত কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের ৩টি গুদামে ১২৬ মেঃ টন চাল, ১৭ মেঃ টন ডাল, ৩৪ হাজার ৩ শত ৮২ লিটার তেল, ৯ হাজার ৯ শত ৫১ কেজি লবণ, ৩২ মেঃ টন চিনি, ১০ হাজার কেজি ময়দা, ১ মেঃ টন গোলআলু, ২১ হাজার ৭ শত ৬২ কেজি গুঁড়ো দুধ, ১৯ হাজার ৬ শত পিস কম্বল, ২০ টি তাঁবু ও ত্রিপল মজুত রয়েছে।
আজ পর্যন্ত কক্সবাজার জেলা প্রশাসন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় ছাড়াও তুরস্ক, আজারবাইজান, মরক্কো, ইন্দোনেশিয়া, ইরান, ভারত প্রভৃতি দেশ এবং দেশীয় বেসরকারি ৭১টি সংস্থার নিকট থেকে ত্রাণ সামগ্রী পেয়েছে।
#
সাইফুল/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/২১৫০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৪৯৭
আশ্রিত মিয়ানমার নাগরিকদের স্যানিটেশন
ও সুপেয় পানির উৎস স্থাপন কাজ পুরোদমে চলছে
উখিয়া (কক্সবাজার), ১৪ আশ্বিন (২৯ সেপ্টেম্বর) :
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের জন্য মানবিক সহায়তার অংশ হিসেবে সরকারি উদ্যোগে নেয়া স্যানিটেশন ব্যবস্থা ও সুপেয় পানির উৎস স্থাপন কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে। এ প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে নলকূপ বসানো ও স্বাস্থ্যসম্মত টয়লেট স্থাপন করা হচ্ছে। প্রতিদিনই বাড়ছে নলকূপ ও টয়লেটের সংখ্যা।
আজ ১ শত ৫১টি নলকূপ বসানো ও ৬৬ টি স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানা নির্মাণ করা হয়েছে। এ পর্যন্ত আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে ১ হাজার ১ শত ১৩টি নলকূপ এবং ১ হাজার ৩ শত ১টি স্বাস্থ্যসম্মত টয়লেট স্থাপন করা হয়েছে। উল্লেখ্য, এসব কেন্দ্রে ১ হাজার ২ শত ৫৯টি নলকূপ ও ১ হাজার ৩ শত ৬৮টি স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানা নির্মাণ করা হবে।
চৌদ্দটি মোবাইল ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্টের মাধ্যমে পানি সরবরাহ করা হচ্ছে। তিন হাজার লিটার ধারণক্ষমতা সম্পন্ন ৬টি ভ্রাম্যমাণ ওয়াটার ক্যারিয়ারের মাধ্যমে উখিয়া ও টেকনাফ উপজেলার বিভিন্ন ক্যাম্পে নিরাপদ খাবার পানি সরবরাহ করা হচ্ছে। পানি বিতরণ ব্যবস্থা সুবিধাজনক করার লক্ষ্যে রাস্তার পাশে ১ হাজার লিটার ধারণক্ষমতা সম্পন্ন ৮টি ওয়াটার রিজার্ভার স্থাপন করা হয়েছে।
পরিস্থিতি মোকাবিলায় কক্সবাজারে ইতোমধ্যে ৬ লাখ পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট মজুত আছে এবং কেন্দ্রীয় ভা-ারে আরো ১৬ লাখ পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট মজুত রয়েছে। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ রোধে ইতোমধ্যে ২৭ ড্রাম ব্লিচিং পাউডার ব্যবহার করা হচ্ছে। অতিরিক্ত ১৩ ড্রাম মজুত রয়েছে।
#
সাইফুল/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/২১৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৪৯৬
সংস্কৃতির চর্চা সমাজে অসাম্প্রদায়িকতার চেতনা যোগাবে
-- তথ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ১৪ আশ্বিন (২৯ সেপ্টেম্বর) :
তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, জঙ্গিদমন যুদ্ধের ভেতরেই শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতির চর্চা সমাজে অসাম্প্রদায়িকতার চেতনা যোগাবে। মন্ত্রী আজ ঢাকায় জাতীয় জাদুঘরের প্রধান মিলনায়তনে 'দর্শক শ্রোতা পাঠক ফাউন্ডেশন আয়োজিত স্বর্ণালী সন্ধ্যায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, অতীত শেকড়ের ওপরেই দাঁড়ায় বর্তমান, নির্মিত হয় ভবিষ্যৎ। আর সংস্কৃতি নিজের শেকড়কে চিনতে শেখায়। তাই নিজেকে জানতে শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতি-চলচ্চিত্রের চর্চা অব্যাহত রাখতে হবে। তিনি এসময় গণমাধ্যমকে গণতন্ত্রের অতন্দ্র প্রহরী বলে বর্ণনা করে বলেন, তথ্যপ্রযুক্তি গণমাধ্যমে নতুন মাত্রা দিয়েছে। এর ফলে মানুষ ও রাষ্ট্র এখন স্বচ্ছ কাঁচের ঘরের বাসিন্দা। এই স্বচ্ছ ঘরে সকলের ব্যক্তিগত ও রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা বজায় রাখতে যে আধুনিক ব্যবস্থাপনা প্রয়োজন, সরকার সে লক্ষ্যেই সম্প্রচার কমিশন গঠন করছে।
অনুষ্ঠানে ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতিতে অবদানের জন্য শিল্পকলা একাডেমি, বাংলাদেশ টেলিভিশন, সামদানী আর্ট ফাউন্ডেশন ও ঢাকা লিট ফেস্টকে সম্মাননা স্মারক হস্তান্তর করেন তথ্যমন্ত্রী। আয়োজক সংস্থার সভাপতি জিয়াউল হাসান কিসলুর সভাপতিত্বে ও ড. রাশেদা রওনকের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে আলোচনা করেন সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সচিব ইব্রাহিম হোসেন খান ও চ্যানেল আইয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফরিদুর রেজা সাগর।
এদিন সকালে বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রে ত্রিকোণ চলচ্চিত্র শিক্ষালয়ের চলচ্চিত্র নির্মাণ পাঠ্যধারা সমাপনী সনদ বিতরণ করেন তথ্যমন্ত্রী। প্রখ্যাত অভিনেতা আকবর হোসেন পাঠান (ফারুক), চলচ্চিত্রকার আশরাফ শিশির, ইহতেশাম আহমদ প্রমুখ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।
#
আকরাম/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৯৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৪৯৫
ফরিদপুর পৌরসভাকে সিটি করপোরেশন করা হবে
-- এলজিআরডি মন্ত্রী
ফরিদপুর, ১৪ আশ্বিন (২৯ সেপ্টেম্বর) :
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, সরকার খুব অল্প সময়ের মধ্যেই ফরিদপুর পৌরসভাকে সিটি করপোরেশন ঘোষণা করবে। দেশের ১২তম সিটি কর্পোরেশন হিসেবে শিগগিরই এর যাত্রা শুরু হবে। এ বিষয়ে ইতোমধ্যে সব কার্যক্রম শেষ পর্যায়ে রয়েছে।
মন্ত্রী গতকাল ফরিদপুরের ধোপাডাঙ্গা মন্দিরে পূজাম-প পরিদর্শন কালে একথা জানান।
মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। এ দেশে সকল ধর্মাবলম্বীরা নির্বিঘেœ ধর্ম-কর্ম ও উৎসব পালন করে। এদেশে সকল শ্রেণী-পেশার মানুষের সমান অধিকার রয়েছে। শেখ হাসিনা সরকার ক্ষমতায় আছে বলেই সবাই যার যার উৎসব শান্তিপূর্ণভাবে পালন করতে পারছে। তিনি বলেন কোনো ধর্মই মারামারি, হানাহানি সমর্থন করে না। সব ধর্মেই মানবতার কথা, শান্তির কথা, সৌহার্দ্যরে কথা বলা আছে। ধর্মে হানাহানির কোনো স্থান নেই। তাই বর্তমান সরকার সব ধর্মের অনুসারীদের শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান নিশ্চিত করতে চায়।
#
জাকির/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৮৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৪৯৪
বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির অনন্য নিদর্শন
---জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
কেশবপুর (যশোর), ১৪ আশ্বিন (২৯ সেপ্টেম্বর) :
বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির অনন্য নিদর্শন, এদেশের মানুষ নিজের ধর্মকে যেমন ভালবাসে, অন্য ধর্মকেও তেমন শ্রদ্ধা করে।
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমাত আরা সাদেক আজ যশোরের কেশবপুরে বিভিন্ন পূজাম-প পরিদর্শনকালে একথা বলেন। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকল ধর্মের সমঅধিকার নিশ্চিত করেছেন। ধর্ম যার যার, উৎসব সবার, রাষ্ট্র সবার।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, দুর্গা হলেন দুর্গতিনাশিনী। অশুভ শক্তির দমন ও শুভ শক্তির বিকাশে সবাইকে একসাথে কাজ করতে হবে।
#
মাসুম/সেলিম/মোশারফ/আব্বাস/২০১৭/১৮২৮ ঘণ্টা