তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫০২৭
বাংলাদেশ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আইএলও’র গভর্নিং বডির সদস্য নির্বাচিত
জেনেভা (সুইজারল্যান্ড), ২৪ জ্যৈষ্ঠ (৭ জুন):
বাংলাদেশ আগামী ২০২৪-২৭ মেয়াদের জন্য আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (ILO) এর গভর্নিং বডির পূর্ণ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে। আজ সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় ১১২তম আন্তর্জাতিক শ্রম সম্মেলনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে বাংলাদেশ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংস্থাটির গভর্নিং বডির সদস্য নির্বাচিত হয়।
আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (ILO) এর পরিচালনা পর্ষদ ও নীতি নির্ধারণী ফোরাম গভর্নিং বডিতে সরকারের জন্য ২৮টি সদস্যপদ রয়েছে যার মধ্যে ১০টি উচ্চ শিল্পগুরুত্বসম্পন্ন দেশের জন্য সংরক্ষিত থাকে। অবশিষ্ট ১৮টি সরকারি সদস্যপদের জন্য আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (ILO) এর ১৭৭টি দেশ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে থাকে। দক্ষিণ-মধ্য এশিয়ার সাতটি দেশের জন্য একটিমাত্র সদস্যপদ বরাদ্দ থাকায় এ অঞ্চলের সদস্য নির্বাচনে সাধারণত তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়ে থাকে। তবে এ বছরের নির্বাচনে বাংলাদেশ কূটনৈতিক তৎপরতা চালিয়ে অন্যান্য প্রত্যাশী দেশগুলোর সাথে সমঝোতার মাধ্যমে দক্ষিণ-মধ্য এশিয়া অঞ্চল থেকে একমাত্র সদস্যপদ প্রার্থী হিসেবে বাংলাদেশের নাম উত্থাপন করেছে।
এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল থেকে মোট ৪টি দেশ সদস্য নির্বাচিত হয়েছে। ইতোপূর্বে বাংলাদেশ ১৯৯৬-৯৯ ও ২০০৮-১১ মেয়াদে সংস্থাটির গভর্নিং বডির সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিল। এ সদস্যপদ লাভের মাধ্যমে বাংলাদেশ সংস্থাটির নীতি নির্ধারণ ও পরিচালনায় কার্যকর অবদান রাখা এবং সংস্থাটির ত্রিপক্ষীয় অংশীদারদের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করার সুযোগ পাবে বলে আশা করা যায়। শ্রম প্রতিমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ নজরুল ইসলাম চৌধুরী সম্মেলনস্থলে উপস্থিত থেকে ভোটগ্রহণ প্রত্যক্ষ করেন এবং কূটনৈতিক সাফল্যের জন্য বাংলাদেশ স্থায়ী মিশন জেনেভা, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও শ্রম মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানান।
#
নোবেল/সায়েম/মোশারফ/সেলিম/২০২৪/২১২৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫০২৬
আগামী ১৭ জুন পবিত্র ঈদুল আজহা
ঢাকা, ২৪ জ্যৈষ্ঠ (৭ জুন):
বাংলাদেশের আকাশে আজ ১৪৪৫ হিজরি সনের পবিত্র জিলহজ মাসের চাঁদ দেখা গিয়েছে। ফলে আগামীকাল ৮ জুন শনিবার থেকে পবিত্র জিলহজ মাস গণনা করা হবে। পরিপ্রেক্ষিতে, আগামী ১৭ জুন সোমবার পবিত্র ঈদুল আজহা পালিত হবে। আজ সন্ধ্যায় বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের পূর্ব সাহানে ধর্ম মন্ত্রী মোঃ ফরিদুল হক খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
সভায় ১৪৪৫ হিজরি সনের পবিত্র জিলহজ মাসের চাঁদ দেখা সম্পর্কে সকল জেলা প্রশাসন, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের প্রধান কার্যালয়, বিভাগীয় ও জেলা কার্যালয়সমূহ, বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর এবং মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন প্রতিষ্ঠান হতে প্রাপ্ত তথ্য নিয়ে পর্যালোচনা করে দেখা যায় যে, আজ ২৯ জিলকদ ১৪৪৫ হিজরি, ২৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৭ জুন ২০২৪ খ্রি. শুক্রবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশের আকাশে পবিত্র জিলহজ মাসের চাঁদ দেখা যাওয়ার সংবাদ পাওয়া গিয়েছে। আগামী ১০ জিলহজ ১৪৪৫ হিজরি, ১৭ জুন ২০২৪ খ্রি. সোমবার পবিত্র ঈদুল আজহা পালিত হবে।
সভায় ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মুঃ আঃ হামিদ জমাদ্দার, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) ড. মহাঃ বশিরুল আলম, ওয়াকফ প্রশাসক মোঃ গোলাম কবীর (অতিরিক্ত সচিব), তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত-সচিব মোঃ কাউসার আহাম্মদ, সিনিয়র উপ-প্রধান তথ্য কর্মকর্তা মোঃ আবদুল জলিল, ঢাকা জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোঃ আমিনুর রহমান, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের উপ-সচিব মোঃ মামুন, বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমীন, বাংলাদেশ মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন প্রতিষ্ঠানের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মুহাম্মদ শহিদুল ইসলাম, বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক মোঃ আজিজুর রহমান, বাংলাদেশ টেলিভিশনের অতিরিক্ত পরিচালক মোঃ রুহুল আমিন, বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম মুফতি মাওলানা মুহাম্মদ মিজানুর রহমান, সরকারি মাদ্রাসা-ই-আলিয়ার অধ্যক্ষ মুহাম্মাদ আবদুর রশীদ, চকবাজার শাহী জামে মসজিদের খতিব মুফতি শেখ নাঈম রেজওয়ান, লালবাগ শাহী জামে মসজিদের খতিব মুফতি মুহাম্মদ নিয়ামতুল্লাহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
#
শায়লা/সায়েম/মোশারফ/সেলিম/২০২৪/২১৪৫ ঘণ্টা
Handout Number: 5025
Former Finance Minister AMA Muhith's contribution to
building a prosperous Bangladesh is unforgettable
-- Environment Minister
Dhaka, June 7:
Environment, Forest and Climate Change Minister Saber Hossain Chowdhury said that former Finance Minister AMA Muhith's contribution to building prosperous Bangladesh is unforgettable. He has involved people in all fields of politics, economy, environment, sustainable development. He had innovations in every budget. Child Budget, PPP, Universal Pension Scheme etc. are products of his thought. He was the 1st President of Bangladesh Environment Movement. He had already realized how important the environment was.
The environment minister said these things in the speech of the chief guest at the memorial meeting and unveiling of memorial book-2 on the occasion of the second death anniversary of legend Abul Mal Abdul Muhith at Mukti Jodha Hall of Diploma Engineering Institute in Kakrail on Friday (June 7) evening.
Saber Hossain Chowdhury said that AMA Muhith's contribution is immense in the field of independence. He presented the discrimination of Pakistan in the form of a report. His political acumen was unparalleled. Electoral reforms including transparent ballot boxes were introduced in 2001 by his writing Rigged Elections. He realized the need to have think tanks, the research arm of political parties. He tried to involve the youth in sports including football, cricket. He loved the country. He could see the future, he could tell the truth. The life of this multi-talented man should be researched.
Shafiqur Rahman Chowdhury, State Minister of Ministry of Expatriate Welfare and Foreign Employment spoke as a special guest under the chairmanship of Prominent economist AMA Muhit Trust President Qazi Kholiquzzaman Ahmad. The former foreign minister Dr. AK Abdul Momen, former Planning Minister MA Mannan, Professor Abdullah Abu Saeed, founder of Biswa Sahitya Kendra, former Principal Secretary Nojibur Rahman, former Principal Secretary Md. Abdul Karim and former Finance Secretary Muslim Chowdhury etc also spoke in the occasion.
#
Dipankar/Sayeam/Mosharaf/Salim/2024/20.25 Hrs.
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫০২৪
সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ায় সাবেক অর্থমন্ত্রী এ এম এ মুহিতের অবদান অবিস্মরণীয়
-- পরিবেশ মন্ত্রী
ঢাকা, ২৪ জ্যৈষ্ঠ (৭ জুন):
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ায় সাবেক অর্থমন্ত্রী এ এম এ মুহিতের অবদান অবিস্মরণীয়। রাজনীতি, অর্থনীতি, পরিবেশ, টেকসই উন্নয়ন সকল ক্ষেত্রে তিনি মানুষকে সম্পৃক্ত করে গেছেন। তাঁর প্রতিটি বাজেটে উদ্ভাবন থাকতো। শিশু বাজেট, পিপিপি, সর্বজনীন পেনশন স্কিম ইত্যাদি তাঁর চিন্তার ফসল। বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের তিনি প্রথম সভাপতি ছিলেন। পরিবেশের গুরুত্ব কত বেশি তিনি আগেই অনুধাবন করেছিলেন।
আজ রাজধানীর কাকরাইলস্থ ইনস্টিটিউশন অভ্ ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ (আইডিইবি)-এর মুক্তিযোদ্ধা হলে কিংবদন্তি আবুল মাল আবদুল মুহিতের দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে স্মরণসভা ও স্মারকগ্রন্থ-২ এর মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
সাবের চৌধুরী বলেন, স্বাধীনতার ক্ষেত্রেও এ এম এ মুহিতের অবদান অপরিসীম। পাকিস্তানের বৈষম্য তিনি প্রতিবেদন আকারে তুলে ধরেছিলেন। তাঁর রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ছিলো অতুলনীয়। ২০০১ সালে তাঁর রিগড ইলেকশন লেখার মাধ্যমে স্বচ্ছ ব্যালট বক্সসহ নির্বাচনী সংস্কার হয়েছিল। রাজনৈতিক দলের গবেষণা শাখা, থিংক ট্যাংক থাকা প্রয়োজন এটা তিনিই অনুধাবন করেছিলেন। ফুটবল, ক্রিকেটসহ খেলাধুলায় যুবসমাজকে সম্পৃক্ত করার চেষ্টা করেছেন। তিনি দেশকে ভালোবাসতেন। ভবিষ্যৎ দেখতে পারতেন, সত্য কথাটি বলতে পারতেন। বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী এ মানুষটির জীবন নিয়ে গবেষণা করা উচিত।
এ এম এ মুহিত ট্রাস্টের সভাপতি ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী। বিশেষ আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, সাবেক পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান, বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, সাবেক মুখ্যসচিব নজিবুর রহমান, সাবেক মুখ্যসচিব মোঃ আব্দুল করিম ও সাবেক অর্থ সচিব মুসলিম চৌধুরী প্রমুখ।
#
দীপংকর/সায়েম/মোশারফ/সেলিম/২০২৪/২০২৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫০২৩
হালুয়া-রুটির ভাগ লালায়িত বিএনপি নেতাদের আর ক্ষমতার বাইরে থাকা সহ্য হচ্ছে না
-- পররাষ্ট্রমন্ত্রী
চট্টগ্রাম, ২৪ জ্যৈষ্ঠ (৭ জুন):
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ বলেছেন, ক্ষমতার হালুয়া-রুটির ভাগ-বাঁটোয়ারার জন্য মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর-সহ যারা বিএনপি দল গঠন করেছিলেন, ওয়ান-ইলেভেন পরবর্তী ২ বছর ও একাধারে নির্বাচিত আওয়ামী লীগ সরকারের চার মেয়াদ-সহ ২২ বছর ধরে ক্ষমতার বাইরে থাকা তাদের পক্ষে এখন আর সহ্য হচ্ছে না। আওয়ামী লীগ সরকারের নেতৃত্বে দেশের বিস্ময়কর উন্নয়ন অগ্রগতিও তারা সহ্য করতে পারছে না। সেই কারণে তারা এখন নানা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।
আজ চট্টগ্রামের থিয়েটার ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে বাঙালির মুক্তি সনদ ঐতিহাসিক ৬ দফা দিবস স্মরণে চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, গতকাল সংসদে ৭ লাখ ৮৯ হাজার কোটি টাকার বেশি বাজেট ঘোষণা হয়েছে। গত ১৫ বছরে বাজেটের অংক সাড়ে ১১ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। যুক্তি দিয়ে হাছান বলেন, কোনো একটা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের টার্নওভার বৃদ্ধি পাওয়া মানে সেই ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভালো চলছে। দেশের বাজেটের আকার যখন বৃদ্ধি পায় তখন বুঝতে হবে দেশ উন্নতি ও সমৃদ্ধির দিকে যাচ্ছে। বিএনপি-জামাত বাজেট ঘোষণার আগেই বিবৃতি রেডি করে রাখে। গত ১৫ বছরের তাদের বিবৃতি-বক্তব্য যদি দেখেন, হুবহু মিল খুঁজে পাবেন।
বাজেটের সমালোচকদের প্রতি প্রশ্ন রেখে মন্ত্রী হাছান বলেন, ‘বাজেট জনগণের কল্যাণে যদি না এসে থাকে, তাহলে গত ১৫ বছরে দারিদ্র্যতা ৪০ শতাংশ থেকে নেমে ১৮ দশমিক ৭ শতাংশে নেমে এলো কীভাবে? আর অতিদারিদ্র্যতা ২২ শতাংশ থেকে ৫ দশমিক ৭ শতাংশে কীভাবে নেমে এসেছে? এটি সম্ভবপর হয়েছে বাজেট বাস্তবায়নের কারণেই। বিএনপি-জামায়াত ও কতিপয় বুদ্ধিজীবীরা আসলে চোখ থাকতেও অন্ধ, কান থাকতেও বধির। ওদের চোখ এবং কান যেন মহান স্রষ্টা ঠিক করে দেন, সেই প্রার্থনা করি।’
১৯৬৬ সালে বঙ্গবন্ধু উত্থাপিত ছয় দফা প্রসঙ্গে ড. হাছান বলেন, পূর্ববাংলার মানুষের মাঝে স্বাধীনতার পক্ষে মনন তৈরি করার জন্যই বঙ্গবন্ধু ছয় দফা ঘোষণা করেছিলেন। ছয় দফার পক্ষে মানুষ ব্যাপক সাড়া দেন। ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের পর ছয় দফার ওপর ভিত্তি করেই দেশে সাধারণ নির্বাচন হয়। জনগণ ছয় দফার পক্ষেই ভোট দেয়। বঙ্গবন্ধু পাকিস্তান ন্যাশনাল এসেম্বিলিতে মেজরিটি পার্টির নেতা নির্বাচিত হন। এরপর ক্ষমতা হস্তান্তরে যখন বাহানা করা হচ্ছিল তখন বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন- ‘ছয় দফা যখন ঘোষণা করেছিলাম তখন এটি আওয়ামী লীগ কিংবা শেখ মুজিবের দফা ছিল, নির্বাচনের পর এটি জনগণের দফায় পরিণত হয়েছে। জণগণই ছয় দফার পক্ষে রায় দিয়েছে। আমি ছয় দফার বাইরে কোনো আপস করতে পারব না।’
আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে ড. হাছান বলেন, সমস্ত সঙ্কট-ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার দৃঢ়তায় আজকে আওয়ামী লীগ পরপর চারবার রাষ্ট্র ক্ষমতায়। বিরোধী শক্তি শেখ হাসিনাকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করতে ব্যর্থ হয়ে ষড়যন্ত্রের পথ বেছে নিয়েছে। আওয়ামী লীগের সকল স্তরের নেতা-কর্মীদের চোখ কান সবসময় খাঁড়া রাখতে হবে।
চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহাতাব উদ্দিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সাবেক মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দিন, সহ-সভাপতি এডভোকেট ইব্রাহীম হোসেন চৌধুরী বাবুল, জাতীয় শ্রমিক লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সফর আলী, সাংগঠনিক সম্পাদক সাবেক এমপি নোমান আল মাহমুদ, কাউন্সিলর ড. নিছার উদ্দিন আহমেদ মঞ্জু প্রমুখ।
#
আকরাম/সায়েম/রফিকুল/সেলিম/২০২৪/১৮২৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৫০২২
কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন
ঢাকা, ২৪ জ্যৈষ্ঠ (৭ জুন):
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে আজ শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১৫ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। এ সময় ৩০৬ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার ৪ দশমিক ৯০ শতাংশ।
গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যায়নি। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৪৯৫ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছে। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছে ২০ লাখ ১৭ হাজার ৯৯৩জন।
#
দাউদ/সায়েম/রফিকুল/শামীম/২০২৪/১৬৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫০২১
ইসলামাবাদে ঐতিহাসিক ৬-দফা দিবস পালিত
ইসলামাবাদ (পাকিস্তান), ৭ জুন:
পাকিস্তানের ইসলামাবাদে বাংলাদেশ হাইকমিশনে আজ যথাযথ ভাবগাম্ভীর্য ও গুরুত্বের সাথে ঐতিহাসিক ৬-দফা দিবস পালন করা হয়েছে। হাইকমিশনের বঙ্গবন্ধু কর্ণারে সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীর উপস্থিতিতে পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে দিবসটির আলোচনা পর্ব শুরু করা হয়। আলোচনা সভায় রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর বাণী পাঠ করা হয়। এসময় বক্তাগণ ঐতিহাসিক ৬-দফার আন্দোলনের পটভূমি ও গুরুত্ব তুলে ধরেন।
হাইকমিশনার মোঃ রুহুল আলম সিদ্দিকী তাঁর বক্তব্যের শুরুতেই স্বাধীনতার মহান স্থপতি, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং ঐতিহাসিক ৬-দফা আন্দোলনের শহিদদেরকে গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু ১৯৬৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি লাহোরে সর্বদলীয় সম্মেলনে ঐতিহাসিক ৬-দফা প্রস্তাব পেশ করেন।
আলোচনা সভা শেষে জাতির পিতা ও ঐতিহাসিক ৬-দফার আন্দোলনের শহিদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করা হয়। এছাড়া, দেশ ও জাতির সমৃদ্ধি, অগ্রগতি ও কল্যাণ কামনা করে মোনাজাত করা হয়।
#
তৈয়ব/রবি/রবি/সাজ্জাদ/আলী/মাসুম/২০২৪/১৫১৬ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৫০২০
বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে সেন্সর বোর্ডের নবনিযুক্ত ভাইস চেয়ারম্যানের শ্রদ্ধা নিবেদন
ঢাকা, ২৪ জ্যৈষ্ঠ (৭ জুন):
বাংলাদেশ ফিল্ম সেন্সর বোর্ডের নবনিযুক্ত ভাইস চেয়ারম্যান মো. আবদুল জলিল আজ ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এসময় তিনি স্বাধীনতার মহান স্থপতি, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি স্মরণে কিছু সময় নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
গতকাল তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের এক আদেশ বলে মো. আবদুল জলিল বাংলাদেশ ফিল্ম সেন্সর বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে যোগদান করেন। এর আগে তিনি তথ্য অধিদফতরে সিনিয়র উপপ্রধান তথ্য অফিসার (প্রটোকল) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
মো. আবদুল জলিল কুমিল্লা জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক সহকারী কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা
মোঃ আব্দুর রহমানের চতুর্থ পুত্র এবং সামরিক মুক্তিযোদ্ধা সুবেদার মেজর (অব.) ফজলুল হকের জামাতা। তিনি বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (তথ্য- সাধারণ) ক্যাডারের ১৮ ব্যাচের কর্মকর্তা। ইতোপূর্বে তিনি বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তাসহ শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ অ্যাক্রিডিটেশন বোর্ডে দায়িত্ব পালন করেন।
শিক্ষা জীবনে মো. আবদুল জলিল উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ড থেকে সম্মিলিত মেধা তালিকায় ষষ্ঠ স্থান অর্জন করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ বিভাগ থেকে বিএসএস (অনার্স) ও এমএসএস উভয় পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণিতে প্রথম স্থান অধিকার করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট থেকে তিনি সর্বোচ্চ নম্বর অর্জনের জন্য ‘অধ্যাপক আয়েশা নোমান স্বর্ণপদক’ এ ভূষিত হন।
শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদনের সময় বাংলাদেশ ফিল্ম সেন্সর বোর্ডের উপপরিচালক মোঃ মঈনউদ্দীনসহ বোর্ডের অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
#
মঈন/রবি/সাজ্জাদ/আলী/মাসুম/২০২৪/১২৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৫০১৯
রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের
আসন্ন অধিবেশনের সেকেন্ড কমিটির চেয়ার নির্বাচিত
নিউইয়র্ক, ৭ জুন:
জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আবদুল মুহিত জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের আসন্ন ৭৯তম অধিবেশনের সেকেন্ড কমিটির চেয়ার নির্বাচিত হয়েছেন। গতকাল নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদরদপ্তরে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সেকেন্ড কমিটিতে তাঁর নির্বাচিত হওয়াকে রাষ্ট্রদূত মুহিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নানাবিধ উদ্ভাবনী উদ্যোগের মাধ্যমে বাংলাদেশের টেকসই উন্নয়ন ও অভাবনীয় অগ্রযাত্রার স্বীকৃতি তথা বাংলাদেশের ওপর আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের বিশ্বাস ও আস্থার প্রতিফলন হিসেবে অভিহিত করেন। এ কমিটিতে বাংলাদেশের নেতৃত্ব বৈশ্বিক নানাবিধ বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ নীতি নির্ধারণে অবদান রাখতে ও আর্থসামাজিক উন্নয়ন অভিযাত্রায় বাংলাদেশের অগ্রাধিকারগুলো আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে তুলে ধরতে সাহায্য করবে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
সেকেন্ড কমিটি জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি কমিটি যা জাতিসংঘের অর্থনৈতিক, আর্থিক এবং পরিবেশগত প্রভৃতি বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও কার্যক্রম তদারকি করে। এই কমিটি আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও উন্নয়ন, দারিদ্র্য দূরীকরণ, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা, জলবায়ু পরিবর্তন, সাউথ-সাউথ কোঅপারেশন, কিছু দেশের বিশেষ পরিস্থিতি, কৃষি উন্নয়ন, খাদ্য নিরাপত্তা অর্জন এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ইত্যাদি বিষয়সমূহ এই কমিটির আওতাধীন।
উল্লেখ্য, পেশাদার কূটনীতিক, রাষ্ট্রদূত মুহিত ২০২২ সালের জুলাই মাসে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি হিসেবে যোগদান করেন। বর্তমানে তিনি ইউএনডিপি, ইউএনএফপিএ ও ইউএনঅপ্স এর নির্বাহী বোর্ডের ২০২৪ সালের সভাপতি হিসেবে জাতিসংঘের নীতি নির্ধারণে নেতৃত্ব প্রদান করছেন। ইতোপূর্বে তিনি জাতিসংঘ শান্তি বিনির্মাণ কমিশনের ২০২২ সালের সভাপতি এবং ২০২৩ সালের সহ-সভাপতি, ইউএনউইমেন এর নির্বাহী বোর্ডের সভাপতি এবং ইউএনডিপি, ইউএনএফপিএ ও ইউএনঅপ্স এর নির্বাহী বোর্ডের সহ-সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন ।
#
মিশন নিউইয়র্ক/রবি/সাজ্জাদ/ আলী/মাসুম/২০২৪/১০৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৫০১৮
বিএনপিসহ কিছু গোষ্ঠী ভালো কিছু দেখে না, অথচ ১৫ বছরে বাজেট বাস্তবায়ন হার ৯২-৯৭ শতাংশ
-পররাষ্ট্রমন্ত্রী
চট্টগ্রাম, ২৪ জ্যৈষ্ঠ (৭ জুন):
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ বলেছেন, জাতীয় সংসদে প্রায় ৮ লাখ হাজার কোটি টাকার বাজেট পেশ করা হয়েছে। প্রতিবার বাজেট পেশ করার পর বিএনপির পক্ষ থেকে একটা সংবাদ সম্মেলন করা হয়, বলা হয় এই বাজেট গণবিরোধী, গরিব মারার বাজেট, এ বাজেটে কোনো উপকার হবে না। বিএনপিসহ কিছু গোষ্ঠী আছে তারা চোখে ভালো কিছু দেখেন না। প্রকৃতপক্ষে গত ১৫ বছরে প্রতিটা বাজেট বাস্তবায়নের হার হচ্ছে ৯২ থেকে ৯৭ শতাংশ।
মন্ত্রী গতকাল চট্টগ্রামে প্রেসক্লাবের ৬২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে সংগঠনটির সাবেক সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকদের সংবর্ধনা প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, যারা নিজেদের জ্ঞানী বলে মনে করেন, তারা কোনো কিছুতে ভুল না ধরলে উনি যে জ্ঞানী এটা তো বোঝানো যায় না। সেজন্য সবকিছুতে ভুল ধরা উনাদের অভ্যাস। তাই তারা বলেন, এ বাজেট বাস্তবায়নযোগ্য নয়। সবকিছুতে না বলার যে অপসংস্কৃতি এটি দেশের উন্নয়ন অগ্রগতির জন্য বাধা।
ড. হাছান মাহ্মুদ বলেন, গত ১৫ বছরে প্রতিটা বাজেট বাস্তবায়নের হার হচ্ছে ৯২ থেকে ৯৭ শতাংশ এবং বাজেটের আকার সাড়ে ১১ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। মাথাপিছু আয় সাড়ে ৫ গুণ ও জিডিপির আকার প্রায় ৬ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়া, বাংলাদেশে দারিদ্র্যসীমার নিচে থাকা জনগোষ্ঠী ছিল ৪১ শতাংশ, সেখান থেকে ১৮ দশমিক ৭ শতাংশে নেমেছে। অতিদারিদ্র্যতা ২২শতাংশ ছিল, সেখান থেকে সাড়ে ৫ শতাংশে নেমেছে। তিনি আরো বলেন, বাজেট যদি গরিবের উপকারে না আসত, তাহলে দরিদ্রতা ও অতিদরিদ্রতা কমত না। মানুষের আয় সাড়ে ৫ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে ডলারের অংকে, টাকার অংকে আরো বেশি। এটি সম্ভবপর হয়েছে বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর নেতৃত্বাধীন সরকারের বাস্তবসম্মত বাজেট প্রণয়ন এবং সেই বাজেট বাস্তবায়নের কারণে।
সাংবাদিকরা সমাজের অগ্রসর অংশ, সমাজকে পথ দেখায়, সমাজের অনুম্মোচিত বিষয়গুলো উম্মোচিত করে উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সাংবাদিকরা সরকারের ভুলত্রুটি তুলে ধরবেন, সেটিকে সরকার স্বাগত জানায়। এছাড়া, কাজকে পরিশুদ্ধভাবে করার ক্ষেত্রে সেটি সহায়ক হয়। তবে অনেক সময় দেখা যায় কিছু কিছু প্রতিবেদন এমনভাবে হয় সেগুলো দেশের জন্য ক্ষতিকারক।
চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সভাপতি সালাউদ্দিন মো. রেজার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এ টি এম পেয়ারুল ইসলাম, সিডিএ’র চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ ইউনুছ, জেলা প্রশাসক আবুল বাশার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান ও মহানগর পুলিশ কমিশনার কৃষ্ণপদ রায় বক্তৃতা রাখেন।
#
আকরাম/রবি/সাজ্জাদ/আলী/মাসুম/২০২৪/১০৩০ ঘণ্টা