Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৩ ডিসেম্বর ২০২৩

তথ্যবিবরণী ১৩ ডিসেম্বর ২০২৩

তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর: ১৯৭০                                                                                      ­­                

কুসিক মেয়র আরফানুল হকের মৃত্যুতে অর্থমন্ত্রীর শোক

 

ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর):

 

কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরফানুল হক রিফাতের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখপ্রকাশ করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।

 

অর্থমন্ত্রী আজ এক শোকবার্তায় মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

 

শোকবার্তায় অর্থমন্ত্রী বলেন, আরফানুল হক ছিলেন একজন পরিশীলিত রাজনীতিবিদ এবং গণমানুষের নেতা। নিবেদিতপ্রাণ এই রাজনীতিবিদের মৃত্যু শুধু কুমিল্লা নয়, দেশের রাজনীতিতে গভীর শূন্যতার সৃষ্টি করলো। রাজনৈতিক জীবনের শুরু থেকে তিনি কুমিল্লা-৬ (আদর্শ সদর) আসনের সংসদ সদস্য আ ক ম বাহাউদ্দিনের ঘনিষ্ঠ সহচর ছিলেন। আরফানুল হক কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের টানা দুবারের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। পরবর্তীতে বিভিন্ন সময়েও তিনি রাজনৈতিক কারণে অনেক অত্যাচার ও নিপীড়নের শিকার হন।

 

#

 

তৌ‌হিদুল/পাশা/সায়েম/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৩/২২২৫ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর: ১৯৬৯   

যারা নির্বাচন প্রতিহত করতে চেয়েছে, তারা এখন পলাতক

                                   -- তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

রংপুর, ২৮ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর):

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, ‘দেশ এখন নির্বাচনমুখী। এই নির্বাচন যারা প্রতিহত করতে চেয়েছে, তারা এখন পালিয়ে গুপ্তস্থান থেকে গাড়ি পোড়াচ্ছে।’

আজ রংপুর জেলা পরিষদ কমিউনিটি সেন্টারে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষ্যে রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক টিমের উদ্যোগে নির্দেশনা ও মতবিনিময় সভায় যোগদানের আগে মন্ত্রী সাংবাদিকদের এ  কথা বলেন।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বিদেশি অনেক রাষ্ট্র যারা দ্বিধা-দ্বন্দ্বে ছিল, নির্বাচন পর্যবেক্ষণ পাঠাবে কি না, তারাসহ ইউরোপীয় ইউনিয়ন নির্বাচনে পর্যবেক্ষণ পাঠাচ্ছে। নির্বাচনে নিবন্ধিত ৪৪টি দলের মধ্যে ৩০টি দল অংশ নিয়েছে। প্রত্যেকটি আসনে গড়ে সাতজন করে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।’

ভোটার উপস্থিতিতে কোনো ঘাটতি থাকবে না জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি সিটি করপোরেশন নির্বাচন বর্জন করেছিল, তারপর সেই সব নির্বাচনে ৫০ শতাংশের বেশি ভোট পড়েছে। এবারের নির্বাচনও প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক, উৎসাহব্যঞ্জক, দেশের মানুষের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হবে। সেই সাথে অনেক উন্নত দেশে যে পরিমাণ ভোটার উপস্থিতি হয় না, তার থেকে বেশি ভোটার উপস্থিতি হবে ইনশাআল্লাহ।’

ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের অধীনে দেশের সব রাষ্ট্রযন্ত্র কাজ করছে। নির্বাচন কমিশন যা চাচ্ছে সরকার তা বাস্তবায়ন করছে। আপনারা জানেন, ইতোমধ্যে নির্বাচন কমিশন দেশের অধিকাংশ ইউএনও, ওসিদের বদলি করেছে, অনেক ডিসি-এসপিকে বদলি করেছে। অতীতে এরকম ঘটনা ঘটেনি। সব মিলিয়ে নির্বাচন কমিশন সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য অনেক কঠিন।’

জাতীয় পার্টির সাথে জোট বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘জাতীয় পার্টি আমাদের মিত্র। ১৫ বছর ধরে একসাথে গণতন্ত্র রক্ষায় ও অপরাজনীতির বিরুদ্ধে আমরা কাজ করছি। এই নির্বাচনেও জাতীয় পার্টি আমাদের সহযোগী শক্তি হিসেবে কাজ করছে। জাতীয় পার্টিসহ আমরা ২০০৮ সালে নির্বাচন করেছি, ২০১৪ সালে ও ২০১৮ সালেও জোটবদ্ধ নির্বাচন হয়েছিল। তবে এই নির্বাচনেও আলোচনা চলছে, তারা স্বাধীনভাবে নির্বাচনে অংশ নিতে প্রায় ৩০০ আসনে প্রার্থিতা দিয়েছে। তবে আমাদের অনেকের সাথে কৌশলগত জোট হতে পারে।’

এরপর আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষ্যে রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক টিমের উদ্যোগে নির্দেশনা ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। রংপুর জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের সার্বিক সহযোগিতায় আয়োজিত সভায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ এইচ এন আশিকুর রহমানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক সম্পাদক ওয়াসিকা আয়শা খান, কেন্দ্রীয় সদস্য অ্যাডভোকেট হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়া এবং অ্যাডভোকেট সফুরা বেগম রুমি।

সভায় রংপুর বিভাগের জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতারা অংশ নেন।

#

আকরাম/পাশা/সায়েম/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৩/২১২৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর: ১৯৬৮                                                                                      ­­                

        পার্বত্য অঞ্চলকে আধুনিক শিক্ষা নগরীতে পরিণত করা হবে

                                  -- পার্বত্য মন্ত্রী বীর বাহাদুর

ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর):

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং বলেছেন, পার্বত্য অঞ্চলকে আধুনিক শিক্ষা নগরীতে পরিণত করা হবে এবং দেশের এক দশমাংশ পার্বত্য অঞ্চল পর্যটন শিল্পের জন্য দেশের একটি অন্যতম ও আকর্ষণীয় স্থান হিসেবে পরিগণিত হবে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পার্বত্য অঞ্চল দেশের জন্য বোঝা নয়, বরং দেশের জন্য অন্যতম সম্পদশালী এলাকায় রূপান্তরিত হবে।

আজ রাজধানীর বেইলী রোডে শেখ হাসিনা পার্বত্য চট্টগ্রাম ঐতিহ্য সংরক্ষণ ও গবেষণা কেন্দ্রের সভাকক্ষে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও এর আওতাধীন সংস্থাসমূহ বাস্তবায়নাধীন উন্নয়ন প্রকল্প বা স্কিমসমূহের নভেম্বর-২০২৩ মাসের মাসিক উন্নয়ন সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে পার্বত্য মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাজনৈতিক হস্তক্ষেপের মাধ্যমে তৃতীয় পক্ষের কোনো মধ্যস্থতা ছাড়া পার্বত্য অঞ্চলে দুই যুগের অশান্ত সংঘাতময় পরিস্থিতির অবসান ঘটিয়েছেন। কোনো বন্দুক দিয়ে নয়, মারামারি বা কাটাকাটির মধ্যে দিয়ে নয়, সম্পূর্ণ সুন্দর ও আন্তরিক পরিবেশের মাধ্যমে ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর পার্বত্য চুক্তি বা পার্বত্য শান্তি চুক্তি সম্পাদিত হয়। তিনি বলেন, সেই পরিবেশ সৃষ্টি করার কারণেই ১৯৯৮ সালের ১৫ জুলাই পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়, পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ, উদ্বাস্তু পুনর্বাসন টাস্ক ফোর্স,  পার্বত্য তিন জেলা পরিষদ গঠন করা হয়। সেই সুবাদে পার্বত্য চট্টগ্রামে একটি আন্তরিক পরিবেশ সৃষ্টি হওয়ার কারণে আমরা পার্বত্য অঞ্চলে অভূতপূর্ব উন্নয়ন করতে পেরেছি। রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান তিন জেলার সংযোগ সড়ক নির্মাণের মাধ্যমে প্রত্যন্ত দুর্গম অঞ্চলগুলোতে যাতায়াত ব্যবস্থাকে সুগম করেছি। যেখানে একসময় বান্দরবান জেলার সদর থেকে থানচিতে যেতে ২/৩দিন সময় লেগে যেতো। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কল্যাণে এখন তা তিন চার ঘণ্টায় যাওয়া সম্ভব হয়েছে। দুর্গম এলাকার যেখানে জাতীয় গ্রিডের বিদ্যুৎ পৌঁছানো সম্ভব নয়, সেখানে সোলার প্যানেলের মাধ্যমে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেয়া হয়েছে। এখন সেখানে বিদ্যুৎবিহীন কোনো এলাকা খুঁজে পাওয়া যাবে না। তিনি আরো বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকারকে পুনরায় নির্বাচিত করার জন্য সেখানকার মানুষ ভোট দেয়ার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে। মন্ত্রী বলেন, পার্বত্য নগরীকে সর্বোচ্চ আধুনিকভাবে গড়ে তোলার কাজে নিবেদিত রয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়, তিন পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানগণ ও পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের সদস্যরা।

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মশিউর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় অন্যান্যের মধ্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান সুপ্রদীপ চাকমা, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ক্য শৈ হ্লা, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অংসুই প্রু চৌধুরী, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মংসুইপ্রু চৌধুরী, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিয়ষক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ আমিনুল ইসলাম ও প্রদীপ কুমার মহোত্তম, যুগ্মসচিব মোঃ হুজুর আলী, তিন পার্বত্য জেলা পরিষদ ও উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী এবং কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

উন্নয়ন সভায় ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে ৭৫১ কোটি ৭১ লাখ টাকা জিওবি খাতে বরাদ্দ রয়েছে। তার মধ্যে এডিপি অনুযায়ী অবমুক্তি করা হয়েছে ২৪৪ কোটি ৯৩ লাখ ৩৬ হাজার টাকা যার মধ্যে এ পর্যন্ত ব্যয় হয়েছে ১২৪ কোটি ৭৩ লাখ ৩৬ হাজার টাকা, যা মোট বরাদ্দের ১৬ দশমিক  শূন্য ৭ শতাংশ। যথাসময়ের মধ্যে শতভাগ ব্যয় নিশ্চিত করার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ প্রদান করা হয়।

#

রেজুয়ান/পাশা/সায়েম/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৩/২১২৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর: ১৯৬৭                                                                                                        

ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ আইন কার্যকর প্রয়োগে বিধিমালা প্রণয়ন করা হচ্ছে

                                                                    -- ভূমি সচিব

 

ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর):

ভূমি সচিব মোঃ খলিলুর রহমান বলেছেন, ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন ২০২৩ দেশের জনগণের সাংবিধানিক অধিকার বাস্তবায়নের আইন। এই আইন-সংশ্লিষ্ট বিধিমালা এমনভাবে প্রণয়ন করা হচ্ছে যাতে সংশ্লিষ্ট আইনটি কার্যকরভাবে প্রয়োগ করা সম্ভব হয়।

 

ভূমি সচিব আজ সচিবালয়ে ভূমি মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার বিধিমালা, ২০২৩ খসড়া চূড়ান্তকরণ সম্পর্কিত এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে এ কথা বলেন। ভূমি আপীল বোর্ডের চেয়ারম্যান এ কে এম শামিমুল হক ছিদ্দিকীসহ কর্মশালায় ভূমি মন্ত্রণালয় ও এর আওতাভুক্ত দপ্তর ও সংস্থার বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

 

ভূমি সচিব বলেন, মামলা প্রমাণ হওয়া সাপেক্ষে অবৈধভাবে দখলকৃত সম্পত্তি পুনরুদ্ধারের সুনির্দিষ্ট দিকনির্দেশনাসহ ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন ২০২৩-এর বিভিন্ন ধারার কার্যকর প্রয়োগের জন্য বিধিমালায় স্পষ্টতা এবং ব্যাখ্যা থাকবে।

 

কর্মশালায় মোঃ খলিলুর রহমান উল্লেখ করেন, ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর দিকনির্দেশনায় ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার বিধিমালা দ্রুত প্রণয়নের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা নিবিড়ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন যেন সাধারণ মানুষ ‘ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন, ২০২৩’-এর সুফল গ্রহণ করে ভূমি বিষয়ক ভোগান্তি থেকে দ্রুত পরিত্রাণ পেতে পারেন।

 

#

 

নাহিয়ান/পাশা/সায়েম/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৩/১৯৪৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর : ১৯৬৬

টেলিযোগাযোগ সচিবের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) :

          বাংলাদেশে চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন (YAO WEN) ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামানের সাথে আজ ঢাকায় বাংলাদেশ সচিবালয়ে তাঁর দপ্তরে সাক্ষাৎ করেন।

          সাক্ষাৎকালে তারা দ্বিপক্ষীয় স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় বিশেষ করে মোবাইল ও টেলিযোগাযোগ খাতসহ স্মার্ট অবকাঠামো খাতের উন্নয়ন সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে মতবিনিময় করেন।

          ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব বাংলাদেশ ও চীন বন্ধুপ্রতীম দুটি দেশের মধ্যকার বিদ্যমান চমৎকার সম্পর্কের  উল্লেখ করে বলেন, চীন বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন অংশীদার। তিনি টেলিযোগাযোগ খাতসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন অবকাঠামোগত উন্নয়নে চীনের ভূমিকার প্রশংসা করেন এবং ধন্যবাদ জানান। তিনি ভবিষ্যতে এসব সহযোগিতা অব্যাহত রাখার অনুরোধ জানান। সচিব বলেন, বর্তমান সরকারের বিনোয়োগবান্ধব নীতির ফলে বাংলাদেশ বিনোয়োগের জন্য অত্যন্ত লাভজনক একটি দেশ। সরকারের বিনোয়োগবান্ধব নীতির সুযোগ কাজে লাগিয়ে দেশের টেলিযোগাযোগ খাতে অধিকতর বিনোয়োগে চীন এগিয়ে আসবে বলে আবু হেনা মোরশেদ জামান আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

          রাষ্ট্রদূত ইয়ান বলেন, বাংলাদেশের সাথে চীনের উন্নয়ন অংশীদারিত্ব দিন দিন শক্তিশালী হচ্ছে। ভবিষ্যতে এ উন্নয়ন সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে।

#

শেফায়েত/পাশা/সায়েম/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২৩/২০৫০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                    নম্বর : ১৯৬৫

রেললাইন কাটা, গাড়িতে আগুন দিয়ে মানুষ পোড়ানো-এ কোন রাজনীতি

                                                               --- তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রীর প্রশ্ন

ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) :

            ‘রেললাইন কাটা, গাড়িতে আগুন দিয়ে মানুষ পোড়ানো-এ কোন রাজনীতি’ প্রশ্ন রেখেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্মুদ।

            আজ সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি বলেন, ‘মঙ্গলবার দিবাগত রাতে গাজীপুরে ট্রেন লাইনের ২০ ফুট কেটে দেওয়া হয়েছে এবং এতে ৭টি বগি লাইনচ্যুত হয়েছে, একজন যাত্রী নিহত হয়েছেন, অর্ধ শতাধিকের বেশি যাত্রী আহত হয়েছে, ট্রেন চলাচল ব্যহত হয়েছে এবং রাজধানীতেও কয়েকটি গাড়িতে আগুন দেওয়া হয়েছে। তাদের এই তথাকথিত অবরোধ শুরু হওয়ার পর দেশের কোথাও অবরোধ পালিত হয়নি। কিন্তু এ পর্যন্ত সাড়ে ৩শ’ যানবাহনে আগুন দেওয়া হয়েছে, ৭ জনের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে এবং বহু মানুষ আগুনে দগ্ধ হয়েছে। এই ট্রেন লাইন কাটা, গাড়িতে আগুন দিয়ে মানুষ পোড়ানো এ কোন রাজনীতি? এই অপরাজনীতি চিরদিনের জন্য বন্ধ হওয়া দরকার। আমরা সবাই যদি এর বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলি তাহলে এই অপরাজনীতি চিরদিনের জন্য বন্ধ হবে।’

            তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব গুপ্তস্থান থেকে প্রতিদিন প্রেস ব্রিফিং করেন, মাঝে মধ্যে হঠাৎ ভোররাতে বা মধ্যরাতে তাকে রাস্তাতেও দেখা যায়। আচমকা ১০ কিংবা ৫ মিনিটের জন্য মিছিল করে আবার হাওয়ায় মিলিয়ে যায়। নিষিদ্ধ সংগঠনের নেতারা যেরকম করেন, ঠিক ওরকমই তারা করছেন। মানুষ ও গাড়ি-ঘোড়া পোড়ানো, সন্ত্রাস নৈরাজ্য সৃষ্টি কখনো গণতান্ত্রিক আন্দোলন নয়। এগুলো সন্ত্রাসী দেশবিরোধী জনবিরোধী কর্মকাণ্ড এবং তারা এ কর্মকাণ্ডের বর্বরতা, হিংস্রতা, নৃশংসতা, হিংস্র হায়েনাকেও হার মানিয়েছে। তারা হিংস্র জন্তুর চেয়েও জঘন্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। এদের এই অপরাজনীতি চিরদিনের জন্য বন্ধ করতে আমরা বদ্ধপরিকর।’

            সন্ত্রাসীদের বিচার নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘অবশ্যই অপরাধীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে এবং যারা মনে করছেন, যারা ট্রেন লাইন কেটেছে পুলিশ তাদের খুঁজে পাবে না, কিন্তু পুলিশ অবশ্যই তাদেরকে খুঁজে বের করবে, তাদের বিরুদ্ধে মামলা এবং আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

            অবরোধের ডাককে মানুষ বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েছে উল্লেখ করে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আপনারা জানেন, দেশে ৪৪টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের মধ্যে ৩০টি অর্থাৎ বেশিরভাগ দলই নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। দেশ এখন নির্বাচনী উৎসবমুখর। কিন্তু নির্বাচন প্রতিহত করতে ক্রমাগতভাবে বিএনপি-জামায়াতের পক্ষ থেকে গুপ্তস্থান হতে অবরোধের ডাক দেওয়া হচ্ছে। দেশের মানুষ তো এতে সাড়া দেয়ইনি বরং তাদের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করে স্বাভাবিক কাজকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। সেই জনজীবনকে ব্যাহত করার জন্য ক্রমাগতভাবে ২৮ অক্টোবর থেকে যেভাবে গাড়ি-ঘোড়ায় আগুন দেওয়া হচ্ছে। আর বিএনপি-জামায়াতের তারা অপরাধ করেছে, এ জন্য নিজেরাই গা ঢাকা দিয়েছে। সরকার বা আওয়ামী লীগ বলে নাই যে আপনারা গর্তের মধ্যে ঢুকে যান। যারা অপরাধ করে তারাই গা ঢাকা দেয়।’

            জাতীয় পার্টির সাথে আলোচনা প্রশ্নে সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘জাতীয় পার্টির মহাসচিব ইতিমধ্যেই স্পষ্ট করেছেন, তারা নির্বাচন করার জন্যই মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। আমিও বিশ্বাস করি, তারা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে ভালো ফল করবেন। জাতীয় পার্টি আমাদের দীর্ঘদিনের সহযোগী, গণতন্ত্র ও সংবিধানকে রক্ষা করার জন্য তারা আমাদের সহযোগী হিসেবে কাজ করেছে। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, আজকের পরিস্থিতিতেও জাতীয় পার্টি আগের মতোই আমাদের সহযোগী হিসেবে কাজ করবে।’

            সাংবাদিকদের মন্তব্য ‘বিএনপির সমমনা কিছু ছোট দল নির্বাচনবিরোধী উস্কানিমূলক বক্তব্য দিচ্ছে’ প্রসঙ্গে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘দেখুন ব্যাঙ অনেক ছোট কিন্তু ব্যাঙের আওয়াজ অনেক বড়। আমাদের রাজনীতিতেও কিছু দল আছে ব্যাঙ যেমন ছোট সে রকম, কিন্তু আওয়াজ অনেক বড়। এরা নানা ধরণের কথা বলে।’

#

আকরাম/পাশা/সায়েম/জয়নুল/২০২৩/১৯৫০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর : ১৯৬৪

মুক্তিযুদ্ধ হচ্ছে আমাদের প্রেরণা, শক্তি ও চলার পথ

                                        --- নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

বিরল (দিনাজপুর), ২৮ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) :

           নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বীরত্বগাঁথা ইতিহাস তৈরি করেছিল। যেই ইতিহাস তাবত দুনিয়াকে জানিয়ে দিয়েছিল বাঙালি জাতি হচ্ছে বীরের জাতি। মুক্তিযুদ্ধ হচ্ছে আমাদের প্রেরণা, শক্তি ও চলার পথ। সেই পথে নিয়ে গিয়েছিলেন আমাদের মহান নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তারই উত্তরাধিকারী প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা আজকে বাংলাদেশকে উন্নয়ন, আত্মমর্যাদা এবং সম্মানের জায়গায় নিয়ে গেছেন। বাংলাদেশ পৃথিবীতে উন্নয়নের রোল মডেল হয়ে গেছে। আমেরিকা একদিকে স্যাংশন দেয়, অন্যদিকে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে সেলফি  তোলেন। এটাই হচ্ছে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সুখ, আমাদের স্বাধীনতার সুখ। আমরা যখন দেখি ফ্রান্সের মতো একটি শক্তিধর রাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট আমাদের প্রধানমন্ত্রীকে শ্রদ্ধা জানায়, তখন ৩০ লাখ শহিদের রক্ত ফিনকি দিয়ে উঠে। আমরা যখন দেখি মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টে প্রতিনিয়ত বাংলাদেশ সম্পর্কে ব্রিফিং হচ্ছে, যখন দেখি জাতিসংঘ প্রতিনিয়ত বাংলাদেশ সম্পর্কে তাদের মন্তব্য দিচ্ছে, তখন গর্বে আমাদের বুক ভরে যায়।

          প্রতিমন্ত্রী আজ দিনাজপুরের বিরল উপজেলার ৭নং বিজোড়া ইউপি’র বহলা বধ্যভূমিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে এক স্মরণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, ’৭৫ পরবর্তী যারা মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে পিছনের দিকে ঠেলে দিয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধের সময় যারা মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ করেছে, সেই অপরাধীদের সামনের কাতারে আনা হয়েছিল। তাদের হাতে সমাজ রাজনীতি ও অর্থনীতি তুলে দিয়ে, তাদের দ্বারা শিক্ষা ব্যবস্থা তৈরি করে, বিকৃত ধ্যান ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল। ফলে বাংলাদেশ এগুতে পারে নাই। এই বীরের জাতিকে একটি ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করেছিলো ’৭৫ পরবর্তী জেনারেলরা। শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ ঘুরে দাঁড়িয়েছে। আজকে মুক্তিযোদ্ধারা বিজয়ের ও মুক্তিযুদ্ধের স¦াদ উপভোগ করছে। বাংলাদেশ এখন নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতুর মতো মেগা প্রকল্প করার সাহস রাখে। বাংলাদেশের গ্রামীণ অবকাঠামো বদলে গেছে। প্রত্যেকটি মানুষ আজকে কর্মমুখর হয়েছে।

          বিজোড়া ইউপি চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক ডেপুটি কমান্ডার রহমান আলী। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও পৌর মেয়র আলহাজ্ব সবুজার সিদ্দিক সাগর, সাধারণ সম্পাদক রমাকান্ত রায়, সহসভাপতি আব্দুস সবুর, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোশারফ হোসেন, এডভোকেট রবিউল ইসলাম রবি, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল আজাদ মনি, বিভূতি ভূষণ সরকার প্রমুখ।

#

জাহাঙ্গীর/পাশা/সায়েম/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২৩/২১৩০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর : ১৯৬৩

টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে সরকার অবশ্যই সফল হবে

                                                                --- শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) :

          শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান বলেছেন, জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে সরকার অবশ্যই সফল হবে। ২০৩০ সালের মধ্যে সকলের জন্য পূর্ণাঙ্গ ও শোভন কর্মসুযোগ সৃষ্টি, স্থিতিশীল, অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং টেকসই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়।

          প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় শ্রম ভবনের সভা কক্ষে ‘শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় আয়োজিত টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি) বাস্তবায়ন অগ্রগতি, চ্যালেঞ্জসমূহ উত্তরণের উপায় এবং ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা’ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ অনুযায়ী বেসরকারি শিল্প সেক্টরে কর্মরত শ্রমিক-কর্মচারীদের মজুরী নির্ধারণ এবং প্রতি ০৫ বছর অন্তর যে কোনো ব্যক্তিমালিকানাধীন বা বেসরকারি শিল্প প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত শ্রমিক-কর্মচারীদের নিম্নতম মজুরি হার পুনঃনির্ধারণ করা হয়ে থাকে। তারই ধারাবাহিকতায় পোশাক শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি সাড়ে ১২ হাজার টাকা নির্ধারণ ও গ্রেডের সংখ্যা সাত থেকে পাঁচে কমিয়ে এনে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে। ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে সকল প্রকার শিশুশ্রম থেকে মুক্ত করার জন্য শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বাস্তবায়িত ‘বাংলাদেশে ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রম নিরসন (৪র্থ পর্যায়) প্রকল্প’ (২০১৮-২০২৩ সাল) চলমান প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের ১৪টি অঞ্চলে এক লাখ শিশুকে ঝুঁকিপূর্ণ কাজ হতে ফিরিয়ে আনা হবে।

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বাস্তবায়নের জন্য শিশুশ্রম নিরসন ও পূনর্বাসন বিষয়ক ‘শিশুশ্রম নিরসন ও পুনর্বাসন’ প্রকল্পটি ২০২৩-২৪ অর্থ বছরের এডিপিতে অন্তর্ভুক্তির জন্য প্রস্তুতকৃত ডিপিপি পরিকল্পনা কমিশনে প্রেরণ করা হয়েছে। বর্ণিত প্রকল্প সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করার জন্য শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের আওতায় ‘শিশুশ্রম নিরসন ও পুনর্বাসন প্রকল্পের ফিজিবিলিটি স্টাডি’ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়েছে। এছাড়া শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ÔImplementation of a pilot of an Employment Injury scheme in BangladeshÕ শীর্ষক প্রকল্পটি জুলাই ২০২৩ হতে জুন ২০২৪ মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে বলেও প্রতিমন্ত্রী উল্লেখ করেন। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং সহযোগী প্রতিষ্ঠানসমূহের সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে ২০৩০ সালের মধ্যে এসডিজি- এর ৮নং গোলের ৮ দশমিক ৫, ৮ দশমিক ৭, ৮ দশমিক ৮ (শিশুশ্রম নিরসন, সমমজুরি, দুর্ঘটনা হ্রাস) টার্গেট বাস্তবায়ন সম্ভব হবে দীর্ঘ আশাবাদ ব্যক্ত করেন প্রতিমন্ত্রী।

          কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ এহছানে এলাহী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আখতার হোসেন মূখ্য সমন্বয়ক (এসডিজি), প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়। কর্মশালায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) ফাহমিদা আক্তার। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ তৌফিকুল আরিফ, শ্রম অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খালেদ মাহমুদ চৌধুরী, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।

#

 ফেরদৌস/পাশা/সায়েম/জয়নুল/২০২৩/১৯০০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ১৯৬২

 

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) :

 

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে আজ বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৫ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার ১ দশমিক ৪৪ শতাংশ। এ সময় ৩৪৭ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।   

 

গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যায়নি। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৪৭৭ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১৩ হাজার ৮৪০ জন।

#

সুলতানা/পাশা/সায়েম/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২৩/১৬১৮ ঘণ্টা

 

Handout                                                                                  Number : 1961

Special screening of Mujib: The Making of a Nation hosted in London by high commissions of Bangladesh and India

London 13 December :

High commissions of Bangladesh and India in the United Kingdom jointly hosted a special screening of "Mujib: The Making of a Nation" at a prominent theatre in London. The event was organised to celebrate the glorious ‘Month of Victory’ and Bangladesh-India Friendship and was attended by a full house of young British-Bangladeshi and British-Asians.

Members of the British House of Lords, diplomats, British academics and professionals, and mainstream journalists also attended the special screening on Monday evening.

Dr Gowher Rizvi, the former International Affairs Adviser to Prime Minister Sheikh Hasina and the Principal Adviser to the biopic, spoke at the event as the chief guest. High Commissioner of Bangladesh to the UK Saida Muna Tasneem and High Commissioner of India to the UK Vikram K. Doraiswami delivered welcome speeches.

Speaking at the event, Dr Gowher Rizvi said, the movie is a historical document that captures the essence of Bangabandhu's life story and long struggle. He mentioned that the internationally acclaimed director of the movie, Shyam Benegal, did an excellent job of keeping the historical content intact while accommodating the long history of Bangabandhu’s life, struggle, and sacrifice for Bangladesh’s independence in a two-and-a-half-hour movie.

 

#

Nabi/Zaman/Fatama/Robi/Masum/2023/1530 hour

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর: ১৯৬০                                                                                                         

                সরকারি আইনি সহায়তা কার্যক্রম ১৫ বছরে উপকারভোগী ৯ লাখ ৬১ হাজার

 

ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর):

        সরকারের সমন্বিত উদ্যোগের ফলে গত ১৫ বছরে সরকারি আইনি সহায়তা কার্যক্রমের আওতায় উপকারভোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯ লাখ ৬১ হাজার ৬০৩ জন। একই সময়ে ক্ষতিগ্রস্তদের ১৬৪ কোটি ৯ লাখ ৭২ হাজার ৯১৩ টাকা ক্ষতিপূরণ আদায় করে দেওয়া হয়েছে। সরকারের জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস্থা ২০০৯ থেকে ২০২৩ সালের অক্টোবর পর্যন্ত এই কার্যক্

2023-12-13-16-45-3eb8174405b923c180dee3e82b4dc072.docx