তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৮৪৫
প্রতিটি গ্রামে কুটির শিল্প গড়ে তোলা হবে
--- ভূমিমন্ত্রী
আটঘরিয়া, পাবনা, ২৯ আশ্বিন (১৪ অক্টোবর) :
ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে চলেছে। দেশে বিদ্যুতের ঘাটতি নেই। সরকার এবার প্রতিটি গ্রামে কুটির শিল্প গড়ে তুলবে। এজন্য সকলের সহযোগিতা চেয়েছেন ভূমিমন্ত্রী।
আজ পাবনার আটঘরিয়া উপজেলার সড়াবাড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে সরকারের উন্নয়নমূলক কাজের বিবৃতি দিতে গিয়ে এক জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভূমিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
চাঁদভা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আশরাফুল আলমের সভাপতিত্বে এসময় অন্যান্যের মধ্যে চাঁদভা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার সাইফুল ইসলাম কামাল, মাঝপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান এম এ গফুর এবং পাবনা জেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
ভূমিমন্ত্রী বলেন, সংবিধান অনুযায়ী যথাসময়ে নির্বাচন হবে। তিনি বলেন, আসন্ন নির্বাচন স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে যেন হয় সকলকেই সেদিকটি বিবেচনা করতে হবে। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশে অগ্রগতির যে কর্মযজ্ঞ চলছে এর ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখার জন্য মন্ত্রী সকলের সহযোগিতা চান।
মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে, দায়িত্বশীলতার সঙ্গে তাঁর বুদ্ধিমত্তা ও প্রজ্ঞা দিয়ে এদেশের মাটি ও মানুষকে ভালোবাসা দিয়ে একজন বিশ^নেত্রী হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন। নিরলস প্রচেষ্টায় তিনি দেশকে স¦ল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশে প্রতিষ্ঠা করেছেন। কৃষক-শ্রমিক, তাঁতি, মজুর, গৃহহীন, স্বল্পআয়ের মানুষের সার্বিক উন্নতি হয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, ঈশ^রদী আটঘরিয়া উপজেলার প্রতিটি পাড়ায়, ওয়ার্ডে, গ্রাম ও ইউনিয়নের রাস্তাঘাট পাকা করা হয়েছে। মানুষ স্বল্প সময়ের মধ্যে বিভিন্ন যানবাহনের মাধ্যমে অনায়াসে যাতায়াত করতে পারছে। এর আগে মন্ত্রী সড়াবাড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের চতুর্থ তলা ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।
#
রেজুয়ান/ফারহানা/মোশারফ/জয়নুল/২০১৮/২১৫৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৮৪৪
প্রত্যেক উপজেলায় স্কুল-কলেজ সরকারি করে শিক্ষাকে সহজলভ্য করা হয়েছে
--- ত্রাণমন্ত্রী
মতলব উত্তর (চাঁদপুর), ২৯ আশ্বিন (১৪ অক্টোবর) :
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, বীরবিক্রম বলেছেন, প্রত্যেক উপজেলায় স্কুল কলেজ সরকারি করে শিক্ষাকে সাধারণ শিক্ষার্থীদের জন্য সহজলভ্য করা হয়েছে। এর ফলে অর্থের অভাবে কোনো শিক্ষার্থীর লেখাপড়া বন্ধ হবে না। সরকারের এ সুদূর প্রসারী পদক্ষেপের ফলে গ্রামাঞ্চলে লেখাপড়ার হার ও মান বৃদ্ধি পাবে।
মন্ত্রী আজ চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার ছেংগারচর কলেজ সরকারিকরণের ফলক উন্মোচন পরবর্তী এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। স্থানীয় নেতৃবৃন্দ, কলেজের শিক্ষক-শিক্ষার্থী-অভিভাবক ও স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সর্বপ্রথম লেখাপড়ার খরচ সরকারিভাবে বহনের উদ্যোগ নেন। তিনি নিরক্ষরতা দূর করতে প্রাথমিক শিক্ষাকে আত্মীকরণ করেন। পর্যায়ক্রমে তিনি স্কুল-কলেজকে সরকারি করেন।
মন্ত্রী আরো বলেন, বর্তমান সরকার প্রত্যেকটি স্কুল-কলেজের অবকাঠামোগত সম্প্রসারণ করেছে। এর ফলে ক্রমবর্ধমান শিক্ষার্থীদের ক্লাসরুমের চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হয়েছে। তিনি বলেন, আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত করতে প্রত্যেক স্কুল-কলেজে আইসিটি শিক্ষা চালু করা হয়েছে। প্রত্যেক উপজেলায় সরকারি কারিগরি স্কুল স্থাপনকে কর্মমুখী শিক্ষার প্রসারের উদ্যোগ বলে মন্ত্রী মন্তব্য করেন। লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলা ও সহশিক্ষার ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি। গ্রামের কুসংস্কার দূরীকরণ, বাল্যবিবাহ, মাদক, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ মোকাবিলায় সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে তিনি শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান।
#
ওমর ফারুক/ফারহানা/মোশারফ/জয়নুল/২০১৮/২১৪৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৮৪৩
আরডিএ-বগুড়া’র ৪৬ তম বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
দক্ষতা উন্নয়নে মানসম্মত প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করতে হবে
--- এলজিআরডি মন্ত্রী
ঢাকা, ২৯ আশ্বিন (১৪ অক্টোবর) :
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, দেশের দারিদ্র্যমোচনে পল্লী অঞ্চলের উন্নয়নের বিকল্প নেই। পল্লী অঞ্চলের দারিদ্র্য দূরীকরণে দেশের বৃহৎ জনগোষ্ঠীকে উন্নয়নের মূল¯্রােতে আনা সম্ভব হবে। যথাযথ প্রশিক্ষণ দেয়া গেলে কৃষিনির্ভর জনগোষ্ঠী আরো দক্ষতার সাথে নিজেদের ভাগ্যোন্নয়নে ভূমিকা রাখতে পারবে।
মন্ত্রী আজ পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের সম্মেলন কক্ষে পল্লী উন্নয়ন একাডেমি (আরডিএ), বগুড়ার পরিচালনা পরিষদের ৪৬ তম সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
সভায় পরিচালনা বোর্ডের সহসভাপতি পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মোঃ মসিউর রহমান রাঙ্গাঁ, বগুড়া-৫ আসনের সংসদ সদস্য মোঃ হাবিবর রহমান, আরডিএ, বগুড়ার মহাপরিচালক এম এ মতিন ও বোর্ডের সদস্যসহ মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রী বলেন, পল্লী উন্নয়ন একাডেমিসমূহের প্রায়োগিক গবেষণা দেশের প্রতিটি অঞ্চলে ছড়িয়ে দিতে হবে। সারাদেশে ৭০ হাজার নিবন্ধিত সমবায় সমিতি রয়েছে। যেকোন উদ্ভাবনী এ সমিতিগুলোর মাধ্যমে ছড়িয়ে দিতে হবে। তিনি বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির আওতায় প্রায়োগিক গবেষণাকে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য পল্লী উন্নয়ন একাডেমিসমূহকে নির্দেশনা দেন।
মন্ত্রী আরো বলেন, কৃষি উৎপাদনকে কিভাবে আরো বাড়ানো যায় সে বিষয়ে গবেষণা চালিয়ে যেতে হবে। একটি সমন্বিত পরিবেশে কাজ করলে দেশ থেকে দারিদ্র্য চিরতরে নির্মূল হবে।
#
জাকির/সেলিম/মোশারফ/জয়নুল/২০১৮/২০০০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৮৪২
মিডিয়ায় শিশুদের জন্য শিশুবান্ধব অনুষ্ঠান রাখা উচিত
--- সমাজকল্যাণ মন্ত্রী
ঢাকা, ২৯ আশ্বিন (১৪ অক্টোবর) :
সমাজকল্যাণ মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বলেছেন, আজকের শিশুরাই আগামীর ভবিষ্যৎ। শিশুদেরকে সুশিক্ষা, খাদ্যের নিরাপত্তা, বিনোদনের পরিবেশ না দিতে পারলে এই শিশুরা বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে। মাদক, চোরাচালানসহ অন্যান্য ঝুঁকিপূর্ণ কাজে এখনও শিশুদের ব্যবহার করা হচ্ছে। কিছু ঠিকানাহীন শিশু পথে ঘুমাচ্ছে। এটা ভবিষ্যতের জন্য সুখকর বিষয় নয়। তাই এক্ষেত্রে সরকারিভাবে নানা ধরনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
মন্ত্রী আজ রাজধানীর দৈনিক ইত্তেফাক কার্যালয়ে ‘বাংলাদেশ শিশু সুরক্ষা ও উন্নয়ন : এসওএস শিশু পল্লীর ভূমিকা’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
মেনন বলেন, শিশুদের জন্য অনেকগুলো আইন করা হয়েছে, শিশুশ্রম বন্ধে উদ্যোগ নেয়া হয়েছে, শিশুদের ভাতা দেয়া হচ্ছে, মানসিক প্রতিবন্ধী শিশুদের কারিগরি প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে, বাংলা একাডেমির মাধ্যমে সরকার এ বছর প্রায় ৩৫ হাজার শিশুকে প্রশিক্ষণ দিয়েছে, বাংলা একাডেমি কর্তৃক এ বছরের সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় দুই লাখের বেশি শিশু প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছে। শিশুদের জন্য হাসপাতাল তৈরি করা হয়েছে, স্বাস্থ্যসেবায় প্রতিবন্ধী শিশুদের বিশেষ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। তিনি বলেন, সরকারের এই ভাল কাজগুলোর পাশাপাশি শিশুদের জন্য গণমাধ্যমকর্মীদের এগিয়ে আসতে হবে। সংবাদপত্রে কেবল মুখরোচক খবর দেখালেই হবে না, তাদের সামাজিক নিরাপত্তা ও উন্নয়নের কথাও তুলে ধরতে হবে।
দৈনিক ইত্তেফাকের সম্পাদক তাসমিমা হোসেনের সভাপতিত্বে সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বরিশাল ৫ আসনের সংসদ সদস্য জেবুন্নেছা আফরোজ, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব নাছিমা বেগম এনডিসিসহ অন্যান্য মিডিয়া ব্যক্তিত্ব। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন এসওএস আন্তর্জাতিক শিশু পল্লী বাংলাদেশের ন্যাশনাল ডিরেক্টর গোলাম আহমেদ ইসহাক এবং মূলবক্তব্য উপস্থাপন করেন এসওএস’র পরিচালক চায়না রানী সাহা।
#
মাইদুল/সেলিম/মোশারফ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/১৯৫৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৮৪১
ভোলা জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি
মোফাজ্জল হোসেন শাহীনের মৃত্যুতে বাণিজ্যমন্ত্রীর শোক
ঢাকা, ২৯ আশ্বিন (১৪ অক্টোবর) :
ভোলা জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির সদস্য প্রবীণ রাজনীতিবীদ অধ্যক্ষ মোফাজ্জল হোসেন শাহীনের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ।
এক শোকবার্তায় মন্ত্রী বলেন, মোফাজ্জল হোসেন শাহীন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নিবেদিত প্রাণ ছিলেন। তিনি ১৯৮০ সাল থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ভোলা জেলার সাধারণ সম্পাদক এবং সভাপতির দায়িত্ব সুনামের সাথে পালন করেন। মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তাঁর মৃত্যুতে ভোলার মানুষ একজন সৎ, দক্ষ ও ত্যাগী রাজনীতিবীদকে হারালো।
মন্ত্রী মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামান করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।
মোফাজ্জল হোসেন শাহীন আজ ভোলায় বার্ধ্যক্ষজণিত কারণে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেছেন (ইন্না --- রাজিউন)। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর।
#
বকসী/সেলিম/রফিকুল/রেজাউল/২০১৮/১৯১৮ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৮৪০
সচিবালয়ের অভ্যন্তরে গাছের নামফলক স্থাপন উদ্বোধন করেন পরিবেশমন্ত্রী
ঢাকা, ২৯ আশ্বিন (১৪ অক্টোবর) :
সচিবালয়ের অভ্যন্তরে বিভিন্ন প্রজাতির গাছে স্থাপন করা হয়েছে নামফলক। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদ আজ নামফলক স্থাপন উদ্বোধন করেন। এ সময় তিনি বলেন, সচিবালয়ের অভ্যন্তরে গাছ ল াগিয়ে একটি সবুজ শ্যামল পরিবেশ তৈরি করা গেলে এখানে কর্মকর্তা কর্মচারীদের মধ্যে কর্মস্পৃহা বৃদ্ধি পাবে। এজন্য তাঁর মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে আরো বেশি করে গাছ লাগানোর ব্যবস্থা করা হবে বলে জানান তিনি।
১৯৪৭ সালে এক গুচ্ছ ভবন নিয়ে তদানীন্তন প্রাদেশিক সরকারের প্রধান প্রশাসনিক কার্যালয় হিসেবে সচিবালয়ের যাত্রা শুরু হয়। স্বাধীনতা উত্তরকালে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধান প্রশাসনিক দপ্তর হিসেবে এর কার্যক্রম অব্যাহত থাকে। একটি সুন্দর প্রাকৃতিক পরিবেশ সচিবালয়ের অভ্যন্তরের পরিবেশকে প্রাণবন্ত করে তুলতে পারে। বাড়িয়ে দিতে পারে কর্মস্পৃহা। এই মহৎ উদ্দেশ্যে বিভিন্ন সময়ে সুধীজনেরা এখানে বৃক্ষরোপণ করেছেন।
সচিবালয়ের অভ্যন্তরে ২৭ প্রজাতির ১০০টি ফলদ গাছ, ২৫ প্রজাতির ৩৬২টি বৃক্ষ, ৩৪ প্রজাতির ৪৫৮টি সৌন্দর্য বর্ধনকারী গাছ রয়েছে। সচিবালয়ের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও অক্সিজেন ভা-ারকে সমৃদ্ধ করতে ভবিষ্যতে আরো গাছ, ফুল ও ফলের চারা রোপণ করা হবে।
#
পাশা/সেলিম/রফিকুল/রেজাউল/২০১৮/১৮২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৮৩৯
ডে কেয়ার আইন প্রণয়নে কাজ করছে সরকার
-- মেহের আফরোজ চুমকি
ঢাকা, ২৯ আশ্বিন (১৪ অক্টোবর) :
মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি বলেছেন, সারাদেশে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় ৯৮টি ডে কেয়ার কেন্দ্র স্থাপন করেছে। এক্ষেত্রে ব্যক্তিগত অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করতে একটি আইন প্রণয়নের কাজ চলছে। তিনি বলেন, শুধু সন্তান লালন পালন করার জন্য অনেক মাকে চাকরি ছেড়ে দিতে হয়। ফলে কর্মক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ কমে যায়।
প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং ইউএনউইমেন বাংলাদেশ’র আয়োজনে সিডো ৬৫ মিটিংয়ের নির্দেশনা বাস্তবায়নে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের করণীয় নির্ধারণ বিষয়ক এক আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
সচিব নাছিমা বেগম বলেন, ২০৩০ সালের আগেই বাংলাদেশে জেন্ডার সমতা অর্জিত হবে। জেন্ডার সমতা অর্জনের জন্য নারীর অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন জরুরি। তিনি বলেন, নারীর সার্বিক উন্নয়নে কাজ করছে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
সভায় বক্তব্য রাখেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক সচিব নাছিমা বেগম এনডিসি, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কাজী রওশন আক্তার, ইউএনউইমেন বাংলাদেশে’র প্রতিনিধি শোকো ইশিকাওয়া (ঝযড়শড় ওংযরশধধি)। সভায় বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিসহ সিভিল সোসাইটির প্রতিনিধিবৃন্দ অংশগ্রহণ করে।
#
খায়ের/সেলিম/রফিকুল/রেজাউল/২০১৮/১৭৫০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৮৩৮
সংসদের সরকারি প্রতিশ্রুতি সম্পর্কিত কমিটির বৈঠক
ঢাকা, ২৯ আশ্বিন (১৪ অক্টোবর) :
জাতীয় সংসদের সরকারি প্রতিশ্রুতি সম্পর্কিত কমিটির ৪৩তম বৈঠক আজ কমিটির সভাপতি
মো. আব্দুস শহীদের সভাপতিত্বে সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়। কমিটির সদস্য আলহাজ এডভোকেট মো. রহমত আলী ও মীর মোস্তাক আহমেদ রবি বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
বৈঠকে ১০ম জাতীয় সংসদে সম্প্রতি সমাপ্ত অধিবেশন পর্যন্ত সময়ে সংসদের ফ্লোরে মন্ত্রী কর্তৃক পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অনুকূলে মোট ২২টি প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে যার মধ্যে ১৫টি প্রকল্পের কাজ পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়েছে এবং অবশিষ্ট প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে। ৯ম জাতীয় সংসদে মন্ত্রী কর্তৃক ২টি প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে যার কাজ বর্তমানে চলমান রয়েছে।
বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (আইএমইডি) কর্তৃক জানানো হয় ২০১৮-১৯ অর্থবছরের এডিপিতে পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মোট ২৫টি প্রকল্পের মোট বরাদ্দ ৪০ হাজার ৫শ’৩৬ লক্ষ টাকা। আগস্ট ২০১৮ পর্যন্ত মোট বরাদ্দের ১২ দশমিক ৫৫ শতাংশ অর্থ খরচ করা হয়েছে।
জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ড এর অর্থ ঢালাওভাবে খরচ না করে যে এলাকায় বেশি দরকার সেসমস্ত এলাকায় আনুপাতিকহারে প্রকল্প গ্রহণ করার সুপারিশ করা হয়।
জীববৈচিত্র্য রক্ষা, বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ এবং বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির ফলে পরিবেশের ওপর বিরূপ প্রতিক্রিয়া নিয়ন্ত্রণে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য সংশ্লিস্ট দপ্তর অধিদপ্তরকে পরামর্শ দেওয়া হয়।
বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (আইএমইডি) প্রকল্পের অগ্রগতিতে সন্তোষ প্রকাশ করে। মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রকল্প মনিটরিং ব্যবস্থা জোরদার করে যথাসময়ে প্রকল্পকাজ সমাপ্ত করে অতিরিক্ত ব্যয় কমানোর সুপারিশ করা হয় বৈঠকে।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
#
মিজানুর/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৮/১৬১৬ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৮৩৭
মিজানুর রহমান বিপ্লবের মৃত্যুতে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রীর শোক
ঢাকা, ২৯ আশ্বিন (১৪ অক্টোবর) :
বান্দরবান পৌরসভার সাবেক মেয়র মো. মিজানুর রহমান বিপ্লবের অকাল মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং।
এক শোকবার্তায় প্রতিমন্ত্রী বলেন, মো. মিজানুর রহমানের মৃত্যুতে বান্দরবান তথা পার্বত্যবাসী একজন নিবেদিতপ্রাণ রাজনৈতিক নেতৃত্ব, সৎ ও নিষ্ঠাবান ব্যক্তিত্বকে হারালো। তাঁর মৃত্যুতে যে শূন্যতা সৃষ্টি হলো তা সহজে পূরণ হবার নয়।
প্রতিমন্ত্রী মিজানুর রহমান বিপ্লবের আত্মার শান্তি কামনা এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।
#
রেজুয়ান/অনসূয়া/শামীম/২০১৮/১৪২৭ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৮৩৬
বিনিয়োগ বিকাশে সরকারের বিভিন্ন ধরনের সেবা প্রদান
ঢাকা, ২৯ আশ্বিন (১৪ অক্টোবর) :
প্রধানমন্ত্রীর দশটি বিশেষ উদ্যোগের মধ্যে বিনিয়োগ বিকাশ একটি অন্যতম উদ্যোগ। বর্তমান সরকার বিভিন্ন ধরনের বিনিয়োগ বিকাশ ও শিল্পায়ন ত্বরান্বিতকরণে কররেয়াত, বিভিন্ন সেক্টরে ট্যাক্স হলিডে, মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে শুল্ক মওকুফসহ বিভিন্ন সুবিধাদি প্রদান করছে।
বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে বিভিন্ন ধরনের প্রকল্প নিবন্ধন, লিয়াজোঁ, ব্রাঞ্চ ও রিপ্রেজেনটেটিভ অফিসের অনুমোদন, বৈদেশিককর্মীদের কর্মানুমতি প্রদান, প্রাক অবকাঠামোগত সেবা প্রদান সহজতরকরণ, আইআরসি জারির সুপারিশসহ বিভিন্ন ধরনের সেবা প্রদান এবং অনলাইনের মাধ্যমে সকল ধরনের সেবা স্বল্পসময়ে প্রদান করা হচ্ছে।
এছাড়া দেশি ও বৈদেশিক বিনিয়োগ উৎসাহিতকরণে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ দেশে ও বিদেশে নিয়মিতভাবে বিভিন্ন সভা, সেমিনার, ওয়ার্কশপ, রোডশো ইত্যাদি আয়োজন করে থাকে।
#
চামান/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৮/১১০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৮৩৫
বেসরকারি ব্যাংকসমূহকে কর্তৃপক্ষ হিসেবে নির্ধারণ
ঢাকা, ২৯ আশ্বিন (১৪ অক্টোবর) :
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের ১৯.১.২০১৪ এর ১০.০০.০০০০.১২৯.০৪.২১৫.১৩-১৬ স্মারক অনুযায়ী ব্যাংক কোম্পানি আইন, ১৯৯১, আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইন, ১৯৯৩ এবং কোম্পানি আইন, ১৯৯৪ এর আলোকে বেসরকারি ব্যাংকসমূহ তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ এর ২ (খ) (ই) দফা মোতাবেক ‘কর্তৃপক্ষ’ হিসেবে বিবেচিত।
তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ এর ২ (খ) (ঞ) দফায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে সরকার বেসরকারি ব্যাংকসমূহকে কর্তৃপক্ষ হিসেবে নির্ধারণ করেছে।
#
অনসূয়া/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৮/১১০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৮৩৪
দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ২৯ আশ্বিন (১৪ অক্টোবর) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দুর্গাপূজা উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজা উপলক্ষে আমি দেশের হিন্দু ধর্মাবলম্বী সকল নাগরিককে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।
বাংলাদেশ ধর্ম-বর্ণ-নির্বিশেষে সকল মানুষের নিরাপদ আবাসভূমি। ‘ধর্ম যার যার উৎসব সবার’ এ আপ্ত বাক্যে উজ্জীবিত হয়ে আমরা সবাই একসাথে উৎসব পালন করব। আমাদের সংবিধানে সকল ধর্ম ও বর্ণের মানুষের সমানাধিকার সুনিশ্চিত করা হয়েছে। সকলে মিলে যুদ্ধ করে আমরা বাংলাদেশ স্বাধীন করেছি। তাই এই দেশ আমাদের সকলের।
আমার প্রত্যাশা, বাঙালির হাজার বছরের ঐতিহ্য সাম্পদায়িক সম্প্রীতির বন্ধন অটুট রেখে সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় সরকারের রূপকল্প ২০২১ ও ২০৪১ বাস্তবায়নের সক্ষম হব।
শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে আমি হিন্দু ধর্মাবলম্বীসহ সকল নাগরিকের শান্তি, কল্যাণ ও সমৃদ্ধি কামনা করছি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৮/১১০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৮৩৩
দুর্গাপূজা উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী
ঢাকা, ২৯ আশ্বিন (১৪ অক্টোবর) :
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ দুর্গাপূজা উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে আমি হিন্দু ধর্মাবলম্বী সকলকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। বাঙালি হিন্দুদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজা। প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরও সারাদেশে যথাযথ উৎসাহ-উদ্দীপনা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য এবং বিভিন্ন অনুষ্ঠানাদির মধ্য দিয়ে সাড়ম্বরে দুর্গাপূজা উদ্যাপিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত।
আবহমানকাল ধরে এ দেশের হিন্দু সম্প্রদায় বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা ও উৎসবমুখর পরিবেশে নানা উপচার ও অনুষ্ঠানাদির মাধ্যমে দুর্গাপূজা উদ্যাপন করে আসছে। দুর্গাপূজা কেবল ধর্মীয় উৎসব নয়, সামাজিক উৎসবও। দুর্গোৎসব উপলক্ষে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব, পরিবার-পরিজন, পাড়াপ্রতিবেশি একত্রিত হন, মিলিত হন আনন্দ-উৎসবে। তাই এ উৎসব সার্বজনীন। দুর্গাপূজার সাথে মিশে আছে আবহমান বাংলার ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি। ধর্মীয় উৎসবের পাশাপাশি দুর্গাপূজা দেশের জনগণের মাঝে পারস্পরিক সহমর্মিতা ও ঐক্য সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। শারদীয় দুর্গোৎসব সত্য-সুন্দরের আলোকে ভাস্বর হয়ে উঠুক, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবার মধ্যে সম্প্রীতি ও সৌহার্দ্যরে বন্ধনকে আরো সুসংহত করুক-এ কামনা করি।
বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে এগিয়ে চলেছে। জাতীয় জীবনে আর্থসামাজিক ক্ষেত্রে প্রভূত অগ্রগতি সাধিত হয়েছে। প্রবৃদ্ধির হার বৃদ্ধির পাশাপাশি মানুষের জীবনযাত্রার মানও অব্যাহতভাবে বাড়ছে। কমছে দারিদ্র্যের হার। উন্নয়নের এ অগ্রযাত্রাকে অব্যাহত রাখতে প্রয়োজন দলমত নির্বিশেষে সম্মিলিত প্রয়াস। আমাদের চিরাচরিত সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি অক্ষুণœ রেখে উন্নয়ন ও গণতন্ত্রকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য আমি দেশবাসীর প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানাই।
মানবতাই ধর্মের শাশ্বত বাণী। ধর্ম মানুষকে ন্যায় ও কল্যাণের পথে আহ্বান করে, অন্যায় ও অসত্য থেকে দূরে রাখে, দেখায় মুক্তির পথ। তাই ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলার পাশাপাশি আমাদেরকে মানবতার কল্যাণে এগিয়ে আসতে হবে। দুস্থ ও অসহায়দের পাশে দাঁড়াতে হবে। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বাঙালির চিরকালীন ঐতিহ্য। সম্মিলিতভাবে এ ঐতিহ্যকে এগিয়ে নিতে হবে আমাদের সামগ্রিক অগ্রযাত্রায়। আবহমান বাঙালি সংস্কৃতিতে ঋদ্ধ অসাম্প্রদায়িক চেতনা, পারস্পরিক ঐক্য, সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতি বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে উদ্বুদ্ধ করুক, বিশ্ব মানবতার জয় হোক- এ প্রত্যাশা করি।
শারদীয় দুর্গোৎসব সফল হোক- এ কামনা করি।
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
হাসান/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৮/১১০০ ঘণ্টা