Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২nd ডিসেম্বর ২০২৩

তথ্যবিবরণী ২ ডিসেম্বর ২০২৩

তথ্যবিবরণী                                                                                     নম্বর :  ১৮৪২

 

মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার বড় ছেলে সাজেদুলের

মৃত্যুতে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর শোক

 

ঢাকা, ১৭ অগ্রহায়ণ (২ ডিসেম্বর) :

 

পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মোঃ শাহরিয়ার আলম বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার বড় ছেলে সাজেদুল হোসেন চৌধুরীর (দীপু) মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন।

 

প্রতিমন্ত্রী আজ এক শোকবার্তায় মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

 

উল্লেখ্য, সাজেদুল হোসেন চৌধুরী হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে আজ রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৫৩ বছর। 

 

#

 

মাসুম/পাশা/সায়েম/মোশারফ/সেলিম/২০২৩/২১৫০ ঘণ্টা

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                     নম্বর :  ১৮৪১

 

মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার বড় ছেলে

সাজেদুলের মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক

 

ঢাকা, ১৭ অগ্রহায়ণ (২ ডিসেম্বর) :

 

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার বড় ছেলে সাজেদুল হোসেন চৌধুরী (দীপু) এর মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন

 

মন্ত্রী আজ এক শোকবার্তায় মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

 

উল্লেখ্য, সাজেদুল হোসেন চৌধুরী হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে আজ রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৫৩ বছর। 

 

#

 

মাসুম/পাশা/সায়েম/মোশারফ/সেলিম/২০২৩/২১৪৫ ঘণ্টা

Handout                                                                                                         Number : 1840

 

UNIDO adopted Bangladesh-initiated resolution

on sustainable supply chain unanimously

 

Dhaka, 2 December :

 

Bangladesh-initiated resolution on ‘strengthening Member State’s capacities in developing productive, resilient and sustainable supply chains’, by UNIDO, has been adopted unanimously by the 20th General Conference of UNIDO in Vienna today. Heads of government, Ministers and high-level delegations from 172 member states of UNIDO are participating this week-long conference.

 

The global supply chain experienced a massive disruption due to the covid pandemic and the Ukraine war which affected producers, industries, and consumers across the world. This resolution would allow UNIDO to help countries and economies to promote supply chain resilience and thus prepare them for any such future situation. The resolution will also foster the necessary dialogue among relevant stakeholders and delivering concrete actions to ensure the sustainability, resilience, and productivity of global and regional supply chains, with a specific emphasis on supporting producer countries and suppliers.

 

This resolution will enable UNIDO in capacity building to ensure their fair participation in the supply chain, by equitable profit sharing among all the stakeholders which will contribute to secure fair price, skill and knowledge transfer, access to market and technology, and productivity to the participating firms from the developing countries.

 

The resolution on supply chain tabled by Bangladesh is the only resolution adopted by the General Conference this time. There were two other resolutions, a resolution on gender equality submitted by Mexico and Norway and another one on environmental sustainability and circular economy submitted by Armenia, which could not be adopted due to the acute differences in positions/views among the member states. Bangladesh delegation, with its unwavering efforts for last four weeks, succeeded to bring all the member states on board in adopting the resolution unanimously.

 

#

 

Masum/Pasha/Sayeam/Sanjib/Mosharaf/Salim/2023/21.20 Hrs.

 

 

Handout                                                                                                         Number : 1839

 

Bangladesh wins the IMO Council Category-C membership election

 

Dhaka, 2 December :

 

Bangladesh has been elected as a member of International Maritime Organization (IMO) Council for the term 2024-2025 in elections held on Friday 1 December 2023 at the IMO Headquarters in London. Bangladesh secured 128 votes out of 166 Member States present and voting.

 

Bangladesh has won the election in a highly competitive category-C of the IMO Council membership with support of more than two-third of the IMO Members States. This is a clear manifestation of the confidence and trust that the IMO member states and the international maritime community place on Bangladesh as a maritime nation and its policies and actions under the prudent leadership of Prime Minister Sheikh Hasina.

 

Last week, Bangladesh High Commissioner to the UK and Permanent Representative to the IMO, Saida Muna Tasneem, was unanimously elected as a Vice President of the 33rd Session of the IMO Assembly.

 

IMO is the only UN specialized body that regulates global shipping standards that affects ship operating flag States, seafarers and maritime safety security and marine pollutions.

 

During its term as a Council member for the period 2024-25, Bangladesh would negotiate its international trade (90% of which is operated by the sea), its maritime ports, transition into green, digitalized and smarter ports, its compliance with the Hong Kong Convention on ship recycling and the use of greener fuels by Bangladesh vessel among other critically important issues to Bangladesh’s shipping and maritime industry.

 

#

 

Masum/Pasha/Sayeam/Sanjib/Salim/2023/19.50 Hrs.

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                     নম্বর :  ১৮৩৮

 

জলবায়ু অভিঘাত মোকাবিলায় সর্বজনীন আন্তর্জাতিক

আর্থিক ব্যবস্থার আহ্বান তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রীর

 

দুবাই, ২ ডিসেম্বর :

 

জলবায়ু অভিঘাত মোকাবিলায়  ক্রমবর্ধমান ব্যয়বৃদ্ধি মেটাতে একটি সমন্বিত সর্বজনীন অন্তর্ভুক্তিমূলক আন্তর্জাতিক অর্থায়ন ব্যবস্থা প্রণয়নের আহ্বান জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং কপ ২৮ বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের প্রধান ড. হাছান মাহ্‌মুদ।

 

আজ সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে কপ ২৮ সম্মেলনের  সাইডলাইনে ‘রাইজিং উইথ দ্য টাইড: ট্র্যাকিং রিফর্মস ইন ইন্টারন্যাশনাল ফিন্যান্সিয়াল আর্কিটেকচার ফর এক্সিলারেটেড ডেভেলপমেন্ট-পজিটিভ ক্লাইমেট অ্যাকশন’ শীর্ষক উচ্চপর্যায়ের অনুষ্ঠানে বক্তৃতায় পৃথিবী গ্রহটিকে বাঁচিয়ে রাখার প্রয়োজন উল্লেখ করে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে মন্ত্রী এ আহ্বান জানান।

 

ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরাম এবং ভালনারেবল ২০ দেশের জোটের (সিভিএফ-ভি ২০) বর্তমান চেয়ারম্যান ঘানার রাষ্ট্রপতি নানা আকুফো-আডোর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দেন ফোরামের পরবর্তী চেয়ারম্যান বার্বাডোসের প্রধানমন্ত্রী মিয়া মোটলি, শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রপতি রনিল বিক্রমাসিংহে, ফোরামের থিম্যাটিক অ্যাম্বাসেডর  সায়মা ওয়াজেদ এবং প্রথম মহাসচিব মোহাম্মদ নাশিদ।

 

ঘানার রাষ্ট্রপতি এই ফোরামে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বের দুই মেয়াদে জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর পক্ষে বাংলাদেশের নেতৃত্বের ভূয়সী প্রশংসা করেন।

 

তথ্যমন্ত্রী পরিবেশবিদ ড. হাছান মাহমুদ বলেন, সিভিএফ-ভি ২০ ফোরমে দুই মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জলবায়ু ঝুঁকিতে থাকা দেশগুলো সহনীয়তা ও সক্ষমতায় সমৃদ্ধ হয়েছে। সেই সময়ে বৈশ্বিক জয়েন্ট মাল্টি ডোনার ফান্ড গঠন এবং দেশে 'মুজিব ক্লাইমেট প্রসপারিটি প্ল্যান' প্রণীত হয়েছে।

 

জলবায়ু অর্থায়ন বৃদ্ধির যৌক্তিকতা তুলে ধরে মন্ত্রী বলেন, ‘মুজিব ক্লাইমেট প্রসপারিটি প্ল্যান’ এর অধীনেই প্রতি বছর দেশের প্রয়োজন ৮ দশমিক ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি। একইসাথে মন্ত্রী স্মরণ করিয়ে দেন, বাংলাদেশ উচ্চ কার্বন নিঃসরণকারী দেশ নয়, বরং এর অসহায় শিকার। তবুও বঙ্গবন্ধুকন্যার পরিকল্পনামাফিক ২০৪১ সালের মধ্যে আমাদের দেশ ৪০ শতাংশ সবুজ শক্তি ব্যবহারের দিকে এগিয়ে চলেছে।

 

পরে মন্ত্রী হাছান মাহমুদ কপ ২৮ প্রেসিডেন্সি গোলটেবিল বৈঠকে ‘অ্যাক্সিলারেটিং ওয়াটার অ্যান্ড ক্লাইমেট অ্যাকশন’ বৈঠকেও অংশ নেন।

 

#

আকরাম/পাশা/সায়েম/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৩/১৯৪০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ১৮৩৭

 

রাজধানীতে বর্ণিল আয়োজনে পার্বত্য চুক্তির ২৬ বছর পূর্তি উদ্‌যাপিত

ঢাকা, ১৭ অগ্রহায়ণ (২ ডিসেম্বর) :   

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মশিউর রহমান বলেছেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম বাংলাদেশেরই একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। পার্বত্য অঞ্চলকে একটি স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী বিভিন্ন সময় শান্তির পরিবর্তে সংঘাতকে উষ্কে দিয়েছিল।  প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দীর্ঘ ২২ বছরের সংঘাতময় পরিস্থিতি নিরসনে কোনো তৃতীয় পক্ষের হস্তক্ষেপ ছাড়া বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক গঠিত পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক জাতীয় কমিটি এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির সাথে কয়েক দফা সংলাপের পর ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর ঐতিহাসিক পার্বত্য চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এই চুক্তির ফলে পার্বত্য তিন জেলায় বিরাজমান দীর্ঘ সংঘাতের অবসান হয় এবং অশান্ত পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়ন পরিবেশের সূচনা হয়। 

আজ ঢাকার বেইলি রোডে শেখ হাসিনা পার্বত্য চট্টগ্রাম ঐতিহ্য সংরক্ষণ ও গবেষণা কেন্দ্রে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ ও জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলাদেশ সেন্টার ফর ইন্দো-প্যাসিফিক এ্যাফেয়ার্স এর যৌথ উদ্যোগে “The Chittagong Hill Tracts ccord 1997: Uniqueness and Unity” শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মশিউর রহমান এসব কথা বলেন।

পার্বত্য  চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ আমিনুল ইসলামের সভাপতিত্বে এসময় অন্যান্যের মধ্যে সাবেক তথ্য কমিশনার (সচিব) সুদত্ত চাকমা, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান সুপ্রদীপ চাকমা বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন। কী নোট প্রেজেন্টার হিসেবে বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেভলপমেন্ট স্টাডিজের অধ্যাপক ড. কাজী মারুফুল ইসলাম। সেমিনারে আরও বক্তব্য রাখেন  জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আব্দুল্লাহ আল মামুন, অধ্যাপক ড. মোঃ মোজাহিদুল ইসলাম, সহকারী অধ্যাপক মুস্তাকিম বিন মোতাহার।

পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরের পর ২৬ বছরে পার্বত্য অঞ্চলে কী অর্জিত হলো তার চিত্র তুলে ধরে সচিব মশিউর রহমান বলেন, প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা পার্বত্য অঞ্চলের সম্ভাবনা এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের প্রয়োজনীয়তাকে স্বীকৃতি দিয়ে পাহাড়ি জনগণের জীবনকে উন্নত করার প্রতিশ্রুতিতে অটল রয়েছেন। পার্বত্য শান্তি চুক্তির ৭২টি ধারার মধ্যে ৬৫টি ধারার পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন হয়েছে। ইতোমধ্যে আরো তিনটি ধারার বাস্তবায়ন কাজ সম্পন্ন হয়েছে। বাকি ৪টি ধারার বাস্তবায়ন কার্যক্রম ধারাবাহিক আলোচনার মাধ্যমে সম্পন্ন হবে বলে জানান সচিব।

সচিব মশিউর রহমান বলেন, একসময় পার্বত্য অঞ্চলগুলোতে স্থানীয়ভাবে নেতৃত্ব দেয়ার সুযোগ সৃষ্টি হতো না। এখন স্থানীয়ভাবে নেতৃত্বের বিকাশ হচ্ছে। তিনি বলেন, আর এগুলোর সবকিছুরই কৃতিত্ব প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার।

এর আগে সকালে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ এবং বেইলি রোডে শেখ হাসিনা পার্বত্য চট্টগ্রাম ঐতিহ্য সংরক্ষণ ও গবেষণা কেন্দ্র প্রাঙ্গণে ফেস্টুন উড্ডয়ন ও কবুতর অবমুক্তির মাধ্যমে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি দিবসের সূচনা করেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিয়ষক মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মশিউর রহমান। এসময় পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান সুপ্রদীপ চাকমাসহ পার্বত্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ ও ঢাকায় বসবাসরত তিন পার্বত্য জেলার অধিবাসীগণ এসময় উপস্থিত ছিলেন।

#

রেজুয়ান/পাশা/সায়েম/সঞ্জীব/শামীম/২০২৩/১৯৩০ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                     নম্বর :  ১৮৩৬

 

সিসিক মেয়র ও কাউন্সিলরদের সাথে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মতবিনিময়

 

ঢাকা, ১৭ অগ্রহায়ণ (২ ডিসেম্বর) :

 

সিলেট সিটি কর্পোরেশেনের মেয়র ও কাউন্সিলরগণের সাথে মতবিনিময় করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।

 

          মন্ত্রী আজ নগরীর হাফিজ কমপ্লেক্সে অনুষ্ঠিত সভায় সিসিক মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর সভাপতিত্বে সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলরগণ অংশ নেন।

 

সভায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সিলেট-১ আসন একটি মর্যাদাপূর্ণ আসন। তাই এ আসনে জনগণের নির্বিঘ্ন ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে হবে। তিনি বলেন, সিলেট মহানগরের ভোটারদের কাছে স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলরগণ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি। তাদের সুখে-দুঃখে আপনারা সবসময় পাশে থাকেন। সেইসাথে সরকারের মাঠ পর্যায়ের সেবা ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ড কাউন্সিলরদের  মাধ্যমেই বাস্তবায়িত হয়। তাই ভোটারদের নির্বাচনমুখী করতে কাউন্সিলরদের বিকল্প নেই।

 

এ সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী উৎসবমুখর পরিবেশে সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক দ্বাদশ সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে আশা প্রকাশ করে বলেন, সরকার সিলেট সিটি কর্পোরেশনের  উন্নয়নে অনেক কাজ করেছে। বিগত ১০ বছর সিসিক মেয়র পদ আওয়ামী লীগের না হলেও উন্নয়ন বরাদ্দ বিন্দুমাত্র কম দেয়নি সরকার। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছে দেশ ও জনগণই মুখ্য, অন্য কিছু নয়।

 

সভায় কাউন্সিলরগণ নির্বাচনে  তৃণমূল পর্যায়ে প্রচারণা ও ভোটারদেরকে নির্বাচনমুখী করার জন্য বিভিন্ন পরিকল্পনা ও সুপারিশ উপস্থাপন করেন। নির্বাচনে সকল ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দেন উপস্থিত কাউন্সিলরগণ।

 

সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সহধর্মিণী সেলিনা হোসেন, ওয়ার্ড কাউন্সিলর  মোখলিছুর রহমান কামরান, জগদীশ চন্দ্র দাশ, আজাদুর রহমান আজাদ, মো. তৌফিক বক্স,  শান্তনু দত্ত সন্তু,  এস এম শওকত আমীন তৌহিদ, জাহাঙ্গীর আলম, মো. ছয়ফুল আহমদ বাকের, আব্দুর রকিব বাবলু, মোস্তাক আহমদ, শেখ তোফায়েল আহমদ সেপুল, নাজমুল হোসেন, রুহেল আহমেদ এবং সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর সালমা সুলতানা, নার্গিস সুলতানা, মোছা. হাজেরা বেগম, বাবলী আক্তার, ফাতেমা বেগম, নারগিস সুলতানা রুমি, রেবেকা বেগম, শাহানা বেগম শানু, রুহেনা খানম মুক্তা প্রমুখ।

 

#

 

মাসুম/পাশা/সায়েম/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৩/১৯২০ ঘণ্টা

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ১৮৩৫

 

 

সর্বোচ্চ পেশাদারিত্বের সাথে দেশের জন্য কাজ করতে হবে

                                         - বিজিবি মহাপরিচালক

 

ঢাকা, ১৭ অগ্রহায়ণ (২ ডিসেম্বর) :    

বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)-এর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল এ কে এম নাজমুল হাসান বিজিবি সদস্যদের সব সময় সর্বোচ্চ পেশাদারিত্বের সাথে দেশের জন্য কাজ করার নির্দেশনা দিয়েছেন। তিনি আজ শ্রীমঙ্গল ও কুড়িগ্রাম সীমান্ত পরিদর্শনের সময় বিজিবি সদস্যদের সাথে মতবিনিময়কালে এ কথা বলেন।

বিজিবি মহাপরিচালক আজ সরাইল রিজিয়নের আওতাধীন শ্রীমঙ্গল এবং ময়মনসিংহ সেক্টর ও জামালপুর ব্যাটালিয়নের দায়িত্বপূর্ণ শ্রীমঙ্গল ও কুড়িগ্রাম সীমান্ত এলাকা পরিদর্শন করেছেন। এ সময় তিনি বিজিবি সদস্যদের অপারেশনাল, প্রশিক্ষণ ও প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। পরিদর্শনকালে বিজিবি মহাপরিচালক কোয়ার্টার গার্ডে সালাম গ্রহণ, বৃক্ষরোপণ এবং বিজিবি সদস্যদের সাথে মতবিনিময় করেন। এ সময় তিনি সীমান্ত সুরক্ষার পাশাপাশি মাদক ও অবৈধ অস্ত্র পাচার প্রতিরোধ, চোরাচালানসহ সকল প্রকার সীমান্ত অপরাধ দমন এবং দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নয়নে বিজিবি সদস্যদের পেশাদারিত্বের সাথে কাজ করার নির্দেশনা দেন। এছাড়া আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষ্যে অভ্যন্তরীণ আইনশৃঙ্খলা রক্ষার্থে দায়িত্ব পালনের জন্য সদাপ্রস্তুত থাকার বিষয়ে তিনি গুরুত্বারোপ করেন।

বিজিবি মহাপরিচালকের পরিদর্শনকালীন বিজিবি সদর দপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, সরাইল রিজিয়ন কমান্ডার, শ্রীমঙ্গল সেক্টর কমান্ডার, ময়মনসিংহ সেক্টর কমান্ডার এবং সংশ্লিষ্ট ব্যাটালিয়নের অধিনায়কসহ অন্যান্য কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।

#

শরীফুল/পাশা/সায়েম/সঞ্জীব/শামীম/২০২৩/১৮২০ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ১৮৩৪

 

বাংলাদেশ প্রবাসী অ্যাওয়ার্ড চালু করলো ক্যানবেরাস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশন

 

ক্যানবেরা, ১৭ অগ্রহায়ণ (২ ডিসেম্বর) :    

অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড ও ফিজি প্রবাসী বাংলাদেশিদের অবদানের স্বীকৃতি প্রদানে ‘বাংলাদেশ প্রবাসী অ্যাওয়ার্ড’ চালু করলো ক্যানবেরাস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশন। বৈধভাবে রেমিট্যান্স প্রেরণ, বাংলাদেশি পণ্য আমদানি এবং শিল্প, সাহিত্য ও গবেষণায় অবদানের জন্য ৯জন প্রবাসী বাংলাদেশিকে আজ বাংলাদেশ হাইকমিশনে ‘বাংলাদেশ প্রবাসী অ্যাওয়ার্ড-২০২৩’ প্রদান করা হয়।

জাতীয় প্রবাসী দিবস উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অস্ট্রেলিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার এম আল্লামা সিদ্দীকী অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্তদের সার্টিফিকেট ও ক্রেস্ট তুলে দেন। এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অস্ট্রেলিয়ান ক্যাপিটাল টেরিটোরির শ্যাডো মালটিকালচারাল মিনিস্টার পিটার কেইন।

হাইকমিশনার আল্লামা সিদ্দীকী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য প্রদান করেন। প্রবাসী বাংলাদেশিরা বাংলাদেশের সাথে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সম্পর্ক উন্নয়নে সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করবেন বলে তিনি আশবাদ ব্যক্ত করেন। পরবর্তী প্রজন্মের কাছে বাংলাদেশের সমৃদ্ধিশালী ঐতিহ্য তুলে ধরার ওপর জোর দেন বাংলাদেশের হাইকমিশনার।

বৈধভাবে রেমিট্যান্স প্রেরণের ক্ষেত্রে অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী সাদ্দাম হোসেন নাঈম, মোহাম্মদ কাজী আবদুল কাদের, মোঃ মাহাতাব উদ্দিন খান ও সিফাত বিন আজাদ এবং বাংলাদেশি পণ্য আমদানির জন্য অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী মোঃ শাহিনুল ইসলাম, মোহাম্মদ মুরাদ ইউসুফ ও নিউজিল্যান্ড প্রবাসী মোস্তাফিজুর রহমান খানকে এ অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। এছাড়া শিল্প, সাহিত্য, গবেষণায় অবদানের ক্ষেত্রে অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী ড. মোহাম্মদ আজিজ রহমান ও ফিজি প্রবাসী এ বি এম শওকত আলীকেও অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়।

হাইকমিশনের কাউন্সেলর (শ্রম ও কল্যাণ) মোঃ সালাহউদ্দিনের উপস্থাপনায় জাতীয় প্রবাসী দিবসের এ অনুষ্ঠানে অ্যাওয়ার্ড গ্রহণকারীদের পক্ষ থেকে বক্তব্য প্রদান করেন এ বি এম শওকত আলী, মোস্তাফিজুর রহমান খান ও মোঃ শাহিনুল ইসলাম। বক্তারা বলেন, এ ধরনের অ্যাওয়ার্ড প্রবাসী বাংলাদেশিদের দেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে উৎসাহিত করবে। হাইকমিশনের মিনিস্টার ড. দেওয়ান শাহরিয়ার ফিরোজ সকলকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

#

তৌহিদুল/পাশা/সায়েম/সঞ্জীব/শামীম/২০২৩/১৮৪০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ১৮৩৩

 

সকল অপশক্তি মোকাবিলায় ছাত্রলীগকে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে হবে

                                                       - পানি সম্পদ উপমন্ত্রী

 

ঢাকা, ১৭ অগ্রহায়ণ (২ ডিসেম্বর) :    

পানি সম্পদ উপমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক একেএম এনামুল হক শামীম বলেছেন, বিএনপির জন্ম হয়েছে অবৈধ ক্ষমতা দখলকারীর হাতে। তারা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না। তারা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করলে নির্বাচনে এসে প্রমাণ করত। ছাত্রলীগ যেকোনো দুর্যোগ-দুর্বিপাকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে। সকল অপশক্তি মোকাবিলায় ছাত্রলীগকে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে হবে।

আজ শরীয়তপুরের নড়িয়ায় দলীয় কার্যালয়ে নড়িয়া উপজেলা ও সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের বিশেষ বর্ধিত সভায় উপমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

উপমন্ত্রী বলেন, বিশ্বদরবারে বাঙালি জাতি মাথা উঁচু করে চলবে, সেটিই হবে আমাদের আজকের দিনের প্রতিজ্ঞা। যে সংগঠন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান গড়ে তুলেছিলেন মাতৃভাষা আদায়ের জন্য, যে সংগঠন এদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম এবং মুক্তিযুদ্ধে অবদান রেখে গেছে, যে সংগঠন এদেশের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পথে অগ্রণী ভূমিকা নিচ্ছে, সেই সংগঠনের নামই বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। তাই ছাত্রলীগের প্রতিটি নেতাকর্মীকে ক্লিন ইমেজ নিয়ে আসন্ন নির্বাচনে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় আনতে কাজ করতে হবে।

এনামুল হক শামীম বলেন, ছাত্রলীগের সৃষ্টিই হয়েছে চ্যালেঞ্জ সংগ্রামের মধ্য দিয়ে। সূচনা থেকে অদ্যাবধি ছাত্রলীগের সব অর্জনই আকাশসম প্রতিকূলতাকে অতিক্রম করে। আসন্ন নির্বাচনে জননেত্রী শেখ হাসিনার নিরঙ্কুশ বিজয়ের পথে শিক্ষার্থী ও তরুণসমাজকে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এবং একই আওয়াজ তুলে ছাত্রলীগ নৌকার বিজয় সুনিশ্চিত করবে, বলে আমি বিশ্বাস করি।

এনামুল হক শামীম আরো বলেন, অগ্নিসন্ত্রাসকারী বিএনপি ক্ষমতায় না এলেও তাদের ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত থেমে নেই। সুতরাং এসব অপশক্তির সম্পর্কে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের নৌকার বিজয়ের বিকল্প নেই। কারণ, নৌকা এগিয়ে গেলে শেখ হাসিনা এগিয়ে যায়। আর শেখ হাসিনা এগিয়ে গেলে বাংলাদেশ এগিয়ে যায়।

নড়িয়া উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আসাদুজ্জামান বিপ্লবের সভাপতিত্বে ও কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি ইমরান খালাসীর সঞ্চালনায় সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন নড়িয়া পৌরসভার মেয়র আবুল কালাম আজাদ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল হক মাল, সাধারণ সম্পাদক হাসানুজ্জামান খোকন, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপ কমিটির সদস্য জহির সিকদার, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি নুর এ আলম আশিক। বক্তব্য রাখেন নড়িয়া উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম আকাশ, কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. আল-আমিন প্রমুখ।

পরে এনামুল হক শামীম নড়িয়া উপজেলার ফতেজঙ্গপুর ইউনিয়নে দলীয় নেতাকর্মী ও জনসাধারণের সাথে গণসংযোগ করেন।

#

 

গিয়াস/পাশা/সঞ্জীব/শামীম/২০২৩/১৬৫৫ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ১৮৩২

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

ঢাকা, ১৭ অগ্রহায়ণ (২ ডিসেম্বর) :

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে আজ শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৪ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার ১ দশমিক ১৩ শতাংশ। এ সময় ৩৫৩ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।   

গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যায়নি। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৪৭৭ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১৩ হাজার ৭৮৬ জন।

 

#

 

সুলতানা/পাশা/রেজাউল/২০২৩/১৬৩০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর : ১৮৩১

প্রযুক্তিভীতি কাটিয়ে তার সর্বোচ্চ সদ্ব্যবহার করতে হবে

কক্সবাজার, ১৭ অগ্রহায়ণ (২ ডিসেম্বর) :   

প্রধান তথ্য অফিসার মোঃ শাহেনুর মিয়া বলেছেন, সারা বিশ্বে নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবনের শুরুতে ভয় বা দ্বিধাদ্বন্দ্ব কাজ করে, বাংলাদেশও তার বাইরে নয়। প্রযুক্তিভীতি কাটিয়ে তার সর্বোচ্চ সদ্ব্যবহার করে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে প্রতিটি নাগরিককে কাজ করে যেতে হবে।

প্রধান তথ্য অফিসার আজ কক্সবাজারে হিলডাউন সার্কিট হাউজের সভাকক্ষে ‘সুশাসন প্রতিষ্ঠার নিমিত্ত অংশীজনের অংশগ্রহণে আয়োজিত কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।

চট্টগ্রাম আঞ্চলিক তথ্য অফিস, কক্সবাজার জেলা প্রশাসন এবং কক্সবাজার জেলা তথ্য অফিসের সহযোগিতায় তথ্য অধিদফতর এ কর্মশালার আয়োজন করে। কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরানের সভাপতিত্বে কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শাকিল আহমেদ ও জেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি আবু তাহের। তথ্য অধিদফতরের সিনিয়র উপপ্রধান তথ্য অফিসার মো. আবদুল জলিল কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। আঞ্চলিক তথ্য অফিস চট্টগ্রামের উপপ্রধান তথ্য অফিসার মীর হোসেন আহসানুল কবীর অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন।

করোনাকালসহ সাংবাদিক ও গণমাধ্যমকর্মীদের সহায়তা প্রদানে সরকারের ভূমিকার কথা উল্লেখ করে প্রধান তথ্য অফিসার বলেন, বিশ্বে সাংবাদিকগণের কল্যাণে এমন ঘটনা বিরল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মানবিকতার অনেক দৃষ্টান্তের মধ্যে এটি অন্যতম। সারাদেশের সাংবাদিকদের নিয়ে একটি ডাটাবেজ করা হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, তাদের পেশাভিত্তিক চাহিদা, যোগ্যতা ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে এই ডাটাবেজ প্রস্তুতের কাজ চলমান রয়েছে। বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল এটি সমন্বয় করছে।

শাহেনুর মিয়া বলেন, দেশের জনগণ এখন ডিজিটাল বাংলাদেশের সুফল ভোগ করছে। গণমাধ্যমকর্মীরা এই ডিজিটালাইজেশনের সুবিধা নিয়ে প্রত্যন্ত অঞ্চলের খবর সারাদেশে পৌঁছে দিতে পারছেন। তিনি গণমাধ্যমের বিকাশ ও অবাধ তথ্য প্রবাহ নিশ্চিতকল্পে সরকারের গৃহীত পদক্ষেপগুলো সম্পর্কে কক্সবাজার জেলার গণমাধ্যমকর্মীদেরকে অবহিত করেন।

দিনব্যাপী এ কর্মশালায় চট্টগ্রাম আঞ্চলিক তথ্য অফিস, কক্সবাজার জেলা তথ্য অফিসসহ জেলার বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা এবং বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা, বাংলাদেশ টেলিভিশন, বাংলাদেশ বেতারসহ গণমাধ্যমের সাংবাদিকবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।

প্রধান তথ্য অফিসার পরে হিলডাউন সার্কিট হাউসে আঞ্চলিক তথ্য অফিস, চট্টগ্রাম আয়োজিত ‘সুশাসন প্রতিষ্ঠা, অভিযোগ প্রতিকার ব্যবস্থাপনা, সেবা প্রদান প্রতিশ্রুতি ও তথ্য অধিকার আইন-২০০৯' বিষয়ে স্টেক হোল্ডারগণের সমন্বয়ে অবহিতকরণ সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে যোগদান করেন।

#

সিদ্দীক/জুলফিকার/রবি/সাজ্জাদ/কলি/মাসুম/২০২৩/১৫১০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর : ১৮৩০

বাংলাদেশ আইএমও এক্সিকিউটিভ কাউন্সিল সদস্য নির্বাচিত

ঢাকা, ১৭ অগ্রহায়ণ (২ ডিসেম্বর) : 

বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম অর্গানাইজেশনের (আইএমও) এক্সিকিউটিভ কাউন্সিল নির্বাচনে 'সি' ক্যাটাগরিতে জয়ী হয়েছে। গতকাল লন্ডনে জাতিসংঘের শিপিং সংক্রান্ত বিশেষায়িত এ এজেন্সির ৩৩তম অধিবেশনে আইএমও কনভেনশনের তিনটি ক্যাটাগরিতে গোপন ব্যালটে ভোটের মাধ্যমে ২০২৪-২০২৫ সালের জন্য ৪০ সদস্যের নতুন আইএমও এক্সিকিউটিভ কাউন্সিল সদস্য নির্বাচিত হয়।

এ কাউন্সিল নির্বাচনে আন্তর্জাতিক শিপিং পরিষেবা প্রদানে সর্বাধিক আগ্রহী এমন ১০টি দেশ 'এ' ক্যাটাগরিতে এবং আন্তর্জাতিক সমুদ্রবাহিত বাণিজ্যে সর্বাধিক আগ্রহী এমন ১০টি দেশ 'বি' ক্যাটাগরিতে সদস্য নির্বাচিত হয়। এছাড়া 'এ' ও 'বি' ক্যাটাগরিতে নির্বাচিত নয় অথচ যাদের সামুদ্রিক পরিবহন বা নেভিগেশনে বিশেষ আগ্রহ রয়েছে এবং যাদের কাউন্সিলে নির্বাচন বিশ্বের সব প্রধান ভৌগোলিক অঞ্চলের প্রতিনিধিত্ব করবে এমন ২০টি দেশ 'সি' ক্যাটাগরিতে নির্বাচিত হয়। এবারের 'সি' ক্যাটাগরিতে কাউন্সিল সদস্য নির্বাচনে ২৫টি দেশ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। ১৬৮টি বৈধ ভোটের মধ্যে বাংলাদেশ ১২৮টি ভোট পেয়ে ১৬তম হয়ে সদস্য নির্বাচিত হয়।

আইএমও জাতিসংঘের শিপিং সংক্রান্ত বিশেষায়িত সংস্থা যা শিপিং সুরক্ষা ও নিরাপত্তা এবং জাহাজ দ্বারা সামুদ্রিক ও বায়ুমণ্ডলীয় দূষণ প্রতিরোধে বিশ্বব্যাপী কাজ করে। বাংলাদেশের নৌপরিবহন অধিদপ্তর আইএমও'র ফোকাল পয়েন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করে।

#

জাহাঙ্গীর/সিদ্দীক/জুলফিকার/রবি/সাজ্জাদ/কলি/মাসুম/২০২৩/১১২৩ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৮২৯

রাষ্ট্রদূত ওয়ালিউর রহমানের মৃত্যুতে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর শোক

ঢাকা, ১৭ অগ্রহায়ণ (২ ডিসেম্বর) : 

সাবেক পররাষ্ট্র সচিব রাষ্ট্র

2023-12-02-16-23-627ca5c5eb7d40d2be1c1176804ef254.docx