Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১১ অক্টোবর ২০১৬

তথ্যবিবরণী ১১ অক্টোবর ২০১৬

তথ্যবিবরণী                                                                                     নম্বর : ৩১৮৬

মাজহারম্নল হক টুলু’র কুলখানিতে তথ্যমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী 
                                                  
ঢাকা, ২৬শে আশ্বিন (১ই অক্টোবর) :  

    মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, জাসদের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ও উপদেষ্টা কমিটির সদস্য মাজহারম্নল হক টুলু’র কুলখানিতে অংশ নিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী ও জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন।  

    আজ রাজধানীর গুলশানে মরহুমের বাসভবনে এ আয়োজনে যোগ দেন তারা। 

    জাতীয় পার্টি (জেপি)’র সাধারণ সম্পাদক শেখ শহীদুল ইসলাম, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের সহ-সভাপতি এডভোকেট হাবিবুর রহমান শওকত, মরহুমের স্ত্রী সুলতানা বেগম, কন্যা তারোয়াত সুলতানা মনামী এবং জাসদের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের মধ্যে শফিউদ্দিন মোলস্না, ওবায়দুর রহমান চুন্নু, জিয়াউল হক মুক্তা, মুহাম্মদ আব্দুলস্নাহিল কাইয়ূম এবং জাতীয় নারী জোট আহ্বায়ক আফরোজা হক রীনা এসময় উপসি'ত ছিলেন। সকলে মাজহারম্নল হক টুলু’র আত্মার শানিত্ম কামনা করে দোয়ায় অংশ নেন।

    প্রবীণ রাজনীতিবিদ মাজহারম্নল হক গত ৭ অক্টোবর রাজধানীর একটি হাসপাতালে ৭১ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন। তিনি রাজনৈতিক সহযোদ্ধা ও অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন। 

#

আকরাম/আফরাজ/নবী/সেলিম/২০১৬/২২১০ ঘণ্টা

 


তথ্যবিবরণী                                                                                     নম্বর :  ৩১৮৫

শিল্প-সংগীত বাঁচাতে জঙ্গিবাদের ধ্বংস অনিবার্য 
                                        -- তথ্যমন্ত্রী 
                                                 
ঢাকা, ২৬শে আশ্বিন (১ই অক্টোবর) :  

    শিল্প-সংগীত বাঁচাতে জঙ্গিবাদের ধ্বংসকে অনিবার্য বলে বর্ণনা করেছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু। 

    মন্ত্রী আজ রাজধানীর ডিপেস্নামা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে মুক্তিযোদ্ধা হলে ডিজিটাল মিউজিক মাল্টিমিডিয়া লিমিটেডের উদ্বোধন ও তাদের প্রকাশিত দশটি সংগীত এলবামের মোড়ক উন্মোচনকালে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।

    তথ্য মন্ত্রী বলেন, জঙ্গিবাদ যেমন মানুষ, দেশ ও জাতির শত্রম্ন, তেমনি শিল্প, সাহিত্য, সংগীতসহ সৃষ্টিশীল সব প্রতিভা বিকাশেরও শত্রম্ন। তাই শিল্প-সংগীত বাঁচাতে জঙ্গিবাদকে ধ্বংস করতেই হবে, এর বিকল্প নেই। আর একাজে শিল্পীদেরও এগিয়ে আসতে হবে। 

    বর্তমান তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিনির্ভর বিশ্বের সাথে এগিয়ে যেতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ের সাথে একাত্মতা ঘোষণার জন্য তথ্যমন্ত্রী এসময় ডিজিটাল মিউজিক মাল্টিমিডিয়া লিমিটেডের প্রতি অভিনন্দন জানান। দেশব্যাপী এজেন্টদের মাধ্যমে এ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের প্রকাশিত সংগীত ডাউনলোডের ব্যবস'ারও প্রশংসা করেন হাসানুল হক ইনু।   

    ডিজিটাল মিউজিক মাল্টিমিডিয়া লিমিটেডের চেয়ারম্যান তানিয়া হক শোভার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বিশিষ্ট লালনগীতি শিল্পী ফরিদা পারভীন, পুলিশের ঢাকা রেঞ্জের উপ-মহাপরিদর্শক এসএম মাহফুজুল হক নুরম্নজ্জামান, আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক খায়রম্নল আহসান জুয়েল, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ৩৫ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ফয়জুল মুনির চৌধুরী এবং গীতিকার ও সুরকার হাসান মতিউর রহমান উপসি'ত ছিলেন। প্রতিষ্ঠানের ব্যবস'াপনা পরিচালক শহিদুল ইসলাম টিটু অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন।

    এর পরপরই শিল্পকলা একাডেমির নাট্যশালা মিলনায়তনে জাতীয় নাট্যোৎসবের সমাপনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন তথ্যমন্ত্রী।
#

আকরাম/আফরাজ/নবী/সেলিম/২০১৬/২২০০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩১৮৪

মানুষ নির্বিঘেœ ধর্মীয় উৎসব পালন করছে
                        -- মৎস্য প্রতিমন্ত্রী

ডুমুরিয়া (খুলনা), ২৬শে আশ্বিন (১১ই অক্টোবর):
    মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ বলেছেন, বর্তমান সরকারের আমলেই দেশের সকল স্তরের মানুষ নির্বিঘেœ ও শান্তিপূর্ণভাবে ধর্মীয় উৎসব পালন করে যাচ্ছে। যা এ দেশকে একটি অসাম্প্রদায়িক দেশ হিসেবে বিশ্ব সভায় সুপ্রতিষ্ঠিত করেছে। সকল ধর্মের মানুষ বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণভাবে একত্রে বসবাস করছে। তিনি বলেন, এবছর বাংলাদেশের প্রতিটি স্থানে শান্তিপূর্ণভাবে দুর্গাপূজা উদযাপিত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শক্ত হাতে সন্ত্রাস এবং জঙ্গিবাদ দমন করে দেশে শান্তি ফিরিয়ে এনেছেন। দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিতে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে যেতে তিনি সকলের প্রতি আহ্বান জানান।
    প্রতিমন্ত্রী আজ খুলনায় ডুমুরিয়া উপজেলার গুটুদিয়া ইউনিয়নের কুলটি সার্বজনীন পূজাম-প প্রাঙ্গণে  শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে বিজয়া দশমীতে সর্বস্তরের জনগণের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে এসব কথা বলেন। এসময় ডুমুরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি শাহ নেওয়াজ হোসেন জোয়াদ্দার, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সরদার আবু সালেহ, সদর ইউপি চেয়ারম্যান গাজী হুমায়ুন কবীর বুলু এবং পূজা উদযাপন পরিষদের সদস্য সচিব গোবিন্দ ঘোষ উপস্থিত ছিলেন।
    এছাড়া প্রতিমন্ত্রী জিলেরডাঙ্গা মাতৃমঙ্গল সার্বজনীন পূজাম-প, রামকৃষ্ণপুর সার্বজনীন পূজাম-প, আমধুলিয়া সার্বজনীন পূজাম-প, মধুগ্রাম শাহাপাড়া সার্বজনীন পূজাম-প, চুকনগর বাজার সার্বজনীন পূজাম-প, আঠার মাইল বাজার সার্বজনীন পূজাম-প, আটলিয়া পি এম সুন্দরবুনিয়া সার্বজনীন নবনির্মিত পূজাম-প উদ্বোধন এবং খর্ণিয়া বাজার সার্বজনীন পূজাম-প পরিদর্শন এবং ভক্তদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।
#

সুলতান/আফরাজ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৬/২০৪০ঘণ্টা

Handout                                                                                                              Number : 3183

Seminar on Kazi Nazrul Islam inTashkent

Tashkent, October11: 

      A Seminar under the title “Life and works of Kazi Nazrul Islam” was held by the Embassy of Bangladesh in Tashkent in collaboration with the Uzbekistan Academy of Sciences at the premises of the Academy’s Grand Hall today.

            The Seminar dedicated to the 40th Death Anniversary of the National Poet of Bangladesh was opened by the Vice President of the Academy of Sciences Prof. Bakhrom Abdukhalimov, who shared his views on the importance of the Seminar in promoting Nazrul’s various creations among the people of Uzbekistan. Afterwards Ambassador of Bangladesh Mosud Mannan made the key-note presentation, which has thoroughly covered the biography and literary success of Kazi Nazrul Islam.

 The seminar proceeded with the remarks of Ambassador of India in Uzbekistan Vinod Kumar who had also shared about the legacy of Kazi Nazrul Islam in Hindi literature and arts. Two professors from Tashkent State Institute of Oriental Studies – Mrs. Ulfat Mukhibova and Mrs. Gulyora Sahrmatiova took part at the Seminar as discussants from the Uzbek side. Also the audience was offered to see the presentation-video prepared by Bangladesh Embassy as a tribute to the multi-faceted talents of the Great National Poet of Bangladesh.

Following the presentation, representatives of Diplomatic Corps in Tashkent were given the floor of the Seminar. Ambassador of Turkey to Uzbekistan Namik Guner Erpul made remarks on the Poet and his works, which are also known in Turkey. Counselor of the Embassy of the Islamic Republic of Iran Mr. Rahmani told about the links that Nazrul’s works had with his country and also recited a poem in Farsi language written by Hafiz. Later on, Mukhammad Shams Raza sang one of the lyrical songs of Nazrul, which was followed by the recitation of the poem composed by the famous Uzbek poet Erkin Vohidov, where Nazrul is praised for his strong spirit and inspiring poems.

Krishti children’s club of Bangladesh Embassy performed a recitation of the most viral poem of Nazrul and a dance. Lal Bahadur Shastri Centre of Indian Culture has also performed a dance based on the song from Nazrul Giti for the Seminar.

#

Nripendra/Afraz/Mosharaf/Joynul /2016/2030hours

Handout                                                                                                           Number : 3182

ShahriarAlam calls for inclusive growth in Asia

 

Bangkok (Thailand), 11 October :

            The 2nd Asia Cooperation Dialogue (ACD) Summit endorsed Bangladesh’s proposal to be a co-prime mover in the Working Groups on Connectivity and Food, Water and Energy Security pillars under the ACD Vision for Asia Cooperation 2030.

            State Minister for Foreign Affairs Shahriar Alam and  leader of the Bangladesh delegation to the Summit has said, Bangladesh will work closely with all our Asian neighbours to realize the vision of a prosperous, peaceful and seamlessly connected Asian
continent.  He said this while delivering the country statement at the Summit yesterday. The State Minister called for not only physical connectivity but also connectivity of peoples, cultures and ideas, connectivity of trade, investment, technology, enterprises and labour force to secure an inclusive growth and sustainable development in Asia.

            Bangladesh offered to host the first ACD Working Group Meeting on Connectivity in Dhaka. Further, in line with the Government’s focus on a digital Bangladesh, the State Minister expressed strong support for the science, technology and innovation pillar of the ACD Vision and informed that Bangladesh would remain engaged to host Working Group meetings in future. The 2nd ACD Summit was attended by Heads of State/government and Foreign Ministers of 34 ACD member countries.

            Earlier, the State Minister held bilateral meetings with his counterparts from Russia and Japan. During their meeting, the Deputy Minister of Foreign Affairs of Russia, IgMurglov, assured the State Minister that in reaffirmation of the historic friendship between the Russian Federation and Bangladesh since 1971, Russia looks forward to long-lasting cooperation with Bangladesh particularly on the Ruppur nuclear power plant, which is Russia’s largest energy project in South Asia. They also discussed return visit by President Putin, meeting between the two Prime Ministers during the upcoming BIMSTEC-BRICS Summit in Goa, India and strategic and security cooperation between two countries.

            During his meeting with the Parliamentary Vice Minister for Foreign Affairs of Japan, the State Minister apprised him of the stringent security measures being taken by Bangladesh to ensure the safety of Bangladesh’s tested friends such as the Japanese people as well as  all foreign nationals in Bangladesh. The Japanese DFM assured that Japan would continue to remain Bangladesh’s strong development partner and informed that a Japanese delegation would soon visit Bangladesh.  State Minister assured that the Government is fully prepared to receive the Japanese delegation and apprise the security situation.

#

Khaleda/Afraz/Mosharaf/Salim/2016/1800 Hrs.

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩১৮১
ধর্মের নামে কোন বিভেদ সৃষ্টি করতে দেয়া হবে না
                                           -- ভূমিমন্ত্রী

ঈশ^রদী, ২৬শে আশ্বিন (১১ই অক্টোবর):

    ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ বলেছেন, ধর্মকে ব্যবহার করে যারা জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসী তৎপরতা অথবা অসৎ কাজ চালাবে তাদের এদেশে ঠাঁই হবে না। সরকার এসমস্ত অসৎ জঙ্গি সন্ত্রাসীদের গুঁড়িয়ে দিচ্ছে। তিনি বলেন, কোন অসৎ জঙ্গি সন্ত্রাসীদের বাংলার বুকে ঠাঁই নেই।  
    আজ পাবনার ঈশ^রদীতে ঠাকুরবাড়ি সত্য নারায়ণ বিগ্রহ মন্দির পরিদর্শনের সময় সমবেতদের উদ্দেশে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
    মন্ত্রী আরো বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সকল ধর্মের মানুষকে নিয়ে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়তে চেয়েছিলেন। তিনি বলেন, একাত্তরের পরাজিত সাম্প্রদায়িক অপশক্তি স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে বিভিন্ন সময়ে এদেশকে সাম্প্রদায়িকতার দিকে ঠেলে দেওয়ার অপকৌশল চালিয়েছিল, কিন্তু বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অসাম্প্রদায়িক দেশ গড়ার লক্ষ্যে শক্ত হাতে কুচক্রীদের সমস্ত ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দিয়েছেন।
    মন্ত্রী আরো বলেন, এদেশে ধর্ম, বর্ণ, নির্বিশেষে সবাই যার যার ধর্ম পালন করছে। ধর্মের নামে কোনো বিভেদ সৃষ্টি করতে দেওয়া হবে না। তিনি বলেন, যারা ধর্মের নামে অসৎ কর্ম করে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা রয়েছে। তিনি বলেন, দেশে এখন শান্তির সুবাতাস বইছে। হিংসা-বিদ্বেষ ও জঙ্গিমুক্ত প্রেমময় সমাজ গড়ে তুলতে তিনি সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন।
    ঈশ^রদী মৌবাড়ি দুর্গামন্দির ও ঠাকুরবাড়ি সত্য নারায়ণ বিগ্রহ মন্দির কমিটির পরিচালনায় গঠিত পূজাম-পে এসময় অন্যান্যের মধ্যে ঈশ^রদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাকিল মাহমুদ, ঈশ^রদী পৌর মেয়র আবুল কালাম আজাদ মিন্টু এবং পূজা উদযাপন কমিটির সভ্য সুনীল চক্রবর্তী উপস্থিত ছিলেন।
#

রেজুয়ান/আফরাজ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৬/১৮৪৫ঘণ্টা   
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩১৮০

বাংলাদেশের উদ্যোগে জাতিসংঘে আন্তর্জাতিক দুর্যোগ হ্রাস দিবস উদযাপিত
 
নিউইয়র্ক, (১১ই অক্টোবর):
    জাতিসংঘ সদরদপ্তরে বাংলাদেশ ও সুইজারল্যান্ডের নেতৃত্বে গতকাল ‘আন্তর্জাতিক দুর্যোগ হ্রাস দিবস-২০১৬’ (২০১৬ ওহঃবৎহধঃরড়হধষ উধু ভড়ৎ উরংধংঃবৎ জবফঁপঃরড়হ) উদযাপিত হয়। এই উদ্যোগে         ঞযব টহরঃবফ ঘধঃরড়হং ড়ভভরপব ভড়ৎ উরংধংঃবৎ জরংশ জবফঁপঃরড়হ (টঘওঝউজ) ও টহরঃবফ ঘধঃরড়হং উবাবষড়ঢ়সবহঃ চৎড়মৎধসসব (টঘউচ) অংশগ্রহণ করে।
    দিবসের মূল প্রতিপাদ্য ছিলো ‘ঝঁনংঃধহঃরধষষু ৎবফঁপরহম ফরংধংঃবৎ সড়ৎঃধষরঃু নু ২০৩০’।
    দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে ‘খরাব ঃড় ঞবষষ’ (বলার জন্য বাঁচা) শিরোনামে একটি প্যানেল আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। জাতিসংঘ মহাসচিবের দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস বিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধি রবার্ট গ্লেসার এই প্যানেল বৈঠক পরিচালনা করেন। বাংলাদেশ, সুইজারল্যান্ড ও ফিলিপাইনের স্থায়ী প্রতিনিধিগণ ছাড়াও জ্যামাইকার উপস্থায়ী প্রতিনিধি, তরুণ সমাজকর্মী এবং ইউএনডিপির উচ্চ পর্যায়ের আধিকারিকগণ উক্ত বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
    দুর্যোগ ঝুঁকি মোকাবিলায় এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগজনিত মৃত্যুর সংখ্যা হ্রাসে বিশেষ সাফল্য প্রদর্শন করায় প্যানেলের সঞ্চালক রবার্ট গ্লেসার বাংলাদেশের ভূয়সী প্রশংসা করেন।
    বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি মাসুদ বিন মোমেন পরিসংখ্যানের আলোকে দুর্যোগ ঝুঁকি মোকাবিলায় বাংলাদেশের অর্জিত সাফল্যসমূহ তুলে ধরেন। এসময়ে দুর্যোগ ঝুঁকি ও প্রাকৃতিক দুর্যোগে মৃত্যুর সংখ্যা হ্রাসের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকারের গৃহীত বিভিন্ন বাস্তবসম্মত, টেকসই ও যুগোপযোগী পদক্ষেপের কথা রাষ্ট্রদূত সভাকে বিবৃত করেন। তিনি আরো বলেন, সম্পদের সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও যথাযথ রাজনৈতিক দিকনির্দেশনা এবং সরকার ও জনমানুষের দৃঢ় সংকল্পই সমসাময়িককালে বাংলাদেশকে প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় একটি রোলমডেল হিসেবে বিশ্ববাসীর সামনে উপস্থাপন করেছে।
#
আফরাজ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৬/১৯০০ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর : ৩১৭৯
নদী বাঁচাতে আইনের প্রয়োগ নিশ্চিত করা হবে
                            -- নৌপরিবহণ মন্ত্রী
ঢাকা, ২৬শে আশ্বিন (১১ই অক্টোবর):
নৌপরিবহণ মন্ত্রী শাজাহান খান বলেছেন, নৌপথকে কাজে লাগিয়ে দেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিতে কাজ করব। নদীর দখল ও দূষণরোধে নির্মম ও কঠোর হবো। নদী বাঁচাতে আইনের কঠোর প্রয়োগ নিশ্চিত করা হবে। দখল ও দূষণ করে যারা নদীর প্রাণহানি করছে- তারা নিষ্ঠুর, বর্বর ও  এ যুগের রাজাকার। নদীর দূষণরোধে মনিটরিং কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ কমিটিকে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ নৌবাহিনী। ২০১৮ সালের মধ্যে নদীর দূষণরোধে প্রাথমিক সুফল দেখাতে পারব।
 মন্ত্রী আজ ঢাকায় রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এসোসিয়েশন ফর ল’ রিসার্চ এন্ড হিউম্যান রাইটস (এলার্ট) আয়োজিত ‘নদী ও আমাদের অর্থনীতি’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে এসব কথা বলেন।
           মন্ত্রী বলেন, নদী খননের জন্য পর্যাপ্ত ড্রেজারের প্রয়োজন। ২০০৯ থেকে ২০১৩ মেয়াদে আওয়ামী লীগ সরকার ১৪টি ড্রেজার সংগ্রহ করেছে। বর্তমান মেয়াদে ২০টি ড্রেজার সংগ্রহের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। তিনি বলেন, দেশে এক সময় ২৪ হাজার কিলোমিটার নৌপথ ছিল। বিগত সরকারগুলোর অবহেলার কারণে তা এসে বর্ষা মৌসুমে ৬ হাজার ২০০ কিলোমিটার এবং শুষ্ক মৌসুমে ৩ হাজার ৬০০ কিলোমিটারে এসে দাঁড়িয়েছে। ২০০৯-১৩ মেয়াদে বিআইডব্লিউটিএ প্রায় ১ হাজার কিলোমিটার নৌপথ খনন করেছে। তিনি বলেন, ১১ হাজার ৪০০ কোটি টাকা ব্যয়ে ৫৩টি নৌপথ খননের কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। এর মধ্যে প্রথম পর্যায়ে ২৪টি নৌপথ ও বিশেষায়িত ১২টি নৌপথ খনন কার্যক্রম চলমান রয়েছে। নদী খনন ও নৌবন্দর উন্নয়নে বিশ্বব্যাংক ৩ হাজার ২০০ কোটি  টাকা ঋণ সহায়তা দিয়েছে। মংলা-ঘষিয়াখালি চ্যানেল পুনঃখনন করে নৌযান চলাচলের উপযোগী করা হয়েছে।
           মন্ত্রী বলেন, ঢাকা সদরঘাটসহ ১৪টি ফেরিঘাট ও সংলগ্ন লঞ্চঘাটসমূহের ইজারাদারি ব্যবস্থা বন্ধ করে দিয়ে যাত্রীসেবা উন্নত করা হয়েছে। ঢাকার পোস্তগোলাস্থ শ্মশানঘাট এলাকায় একটি অত্যাধুনিক লঞ্চ টার্মিনাল নির্মাণ করা হবে। নদীর জায়গা যাতে পুনরায় দখল না হয় সেজন্য ঢাকার চারপাশে ২০ কিলোমিটার ‘ওয়াকওয়ে’ নির্মাণ করা হয়েছে। আরো ৫০ কিলোমিটার ওয়াকওয়ে, বনায়ন ও ইকোপার্ক নির্মাণ  করা হবে।
           শাজাহান খান বলেন, নতুন নতুন ফেরিরুট চালু করার কার্যক্রম হাতে নেয়া হয়েছে। এর মধ্যে উল্লেযোগ্য হলো- আরিচাঘাট থেকে পাবনার নবদাহ ঘাট এবং জামালপুরের বাহাদুরাবাদঘাট-গাইবান্ধার বালাসিঘাট। তিনি বলেন, ৩৮ বছরে বিআইডব্লিউটিসি’র সংগ্রহে ছিল ৩৮ টি ফেরি। সরকারের গত মেয়াদে ১৭টি ফেরি তৈরি করা হয়েছে। বর্তমান মেয়াদে ১০ টি ফেরি নির্মাণ চলমান রয়েছে।
          এলার্ট -এর সুপ্রিম কোর্ট শাখার সভাপতি মো. জাহাঙ্গীর আলম খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন পরিবেশ বিশেষজ্ঞ ড. এস আই খান, মুক্তিযোদ্ধা ডা, সৈয়দা বদরুন্নাহার চৌধুরী, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক রাজু আহমেদ, এডভোকেট মো. নাসিরউদ্দিন খান স¤্রাট, এডভোকেট মো. জাকির হোসেন ও আমিনুল হক ভূইয়া।
#
জাহাঙ্গীর/আফরাজ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৬/১৮০৫ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩১৭৮

পবিত্র আশুরায় প্রধানমন্ত্রীর বাণী

ঢাকা, ২৬শে আশ্বিন (১১ই অক্টোবর) :

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পবিত্র আশুরা উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
    “পবিত্র আশুরা মানব ইতিহাসে একটি তাৎপর্যপূর্ণ দিন। এ দিনটি বিশ্বের মুসলমানদের কাছে অত্যন্ত পবিত্র।
    হিজরি ৬১ সালের ১০ মহররম মহানবী হযরত মুহম্মদ (সা.) এর প্রিয় দৌহিত্র হযরত ইমাম হোসেন (রা.) ও তাঁর পরিবারবর্গ কারবালা প্রান্তরে শাহাদতবরণ করেন।
    সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠায় তাঁদের এ আত্মত্যাগ মুসলিম উম্মাহর জন্য এক উজ্জ¦ল ও অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হয়ে আছে।
    সকল অন্যায় ও অবিচারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়ে আমাদের জাতীয় জীবনে সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে আশুরার মহান শিক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে আমি সকলের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।
 
                            জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
                                 বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#

নজরুল/আফরাজ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৬/১৬৪৫ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৩১৭৭
পবিত্র আশুরায় রাষ্ট্রপতির বাণী

ঢাকা, ২৬শে আশ্বিন (১১ই অক্টোবর) :

    রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ পবিত্র আশুরা উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :

    “পবিত্র আশুরা উপলক্ষে আমি কারবালা প্রান্তরে শাহাদতবরণকারী মহানবীর (সা.) দৌহিত্রসহ সকল শহিদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করছি।
    পবিত্র আশুরা সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠায় সমগ্র মুসলিম উম্মাহর জন্য এক তাৎপর্যময় ও শোকের দিন। সত্য প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে হিজরি ৬১ সনের ১০ মহররম হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর প্রাণপ্রিয় দৌহিত্র হযরত ইমাম হোসেন (রা.), তাঁর পরিবারের সম্মানিত সদস্য ও ঘনিষ্ঠ সহচরবৃন্দ এ দিনে বিশ্বাসঘাতক ইয়াজিদের সৈন্যদের হাতে কারবালায় শহিদ হন। ইসলামের সুমহান আদর্শকে সমুন্নত রাখার জন্য তাঁদের এই আত্মত্যাগ ইতিহাসে সমুজ্জ্বল হয়ে আছে। কারবালার শোকাবহ ঘটনার স্মৃতিতে ভাস্বর পবিত্র আশুরার শাশ্বত বাণী আমাদেরকে অন্যায় ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে উদ্বুদ্ধ করে, প্রেরণা যোগায় সত্য ও সুন্দরের পথে চলার । পবিত্র আশুরার মহান শিক্ষা আমাদের সকলের জীবনে প্রতিফলিত হোক-এ প্রত্যাশা করি।

    ইসলাম শান্তি ও সম্প্রীতির ধর্ম। এখানে হানাহানি, হিংসা, দ্বেষ বা বিভেদের কোন স্থান নেই। পবিত্র আশুরার এই দিনে আমি সাম্য, ন্যায়ভিত্তিক ও শান্তিপূর্ণ সমাজ প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি মুসলিম উম্মাহর ঐক্য, সংহতি ও অব্যাহত অগ্রগতি কামনা করি। মহান আল্লাহ আমাদের সহায় হোন।

    খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’
#

আজাদ/আফরাজ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৬/১৬৩৫ঘণ্টা    

Todays handout (5).docx