Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৫ জুলাই ২০১৫

তথ্যবিবরণী ০৫/০৭/২০১৫

তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ১৯০৯

জরিপ প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে পরিকল্পনামন্ত্রী
আমাদের লক্ষ্য বাংলাদেশকে নি¤œ মধ্যমআয়ের দেশ থেকে উচ্চ মধ্যমআয়ের দেশে পরিণত করা

ঢাকা, ২১ আষাঢ় (৫ জুলাই) :
    পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, সামাজিক উন্নয়ন সূচকগুলোতে ভাল অবস্থানে যেতে হলে শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই। তিনি বলেন, সরকার এখন ৪টা প্রকল্প হাতে নিলে একটা থাকে শিক্ষা সংক্রান্ত। এছাড়াও সরকার সামাজিক উন্নয়ন সম্পর্কিত যেসব প্রকল্প হাতে নিয়েছে তা বাস্তবায়িত হলে শহর ও গ্রামের মধ্যে ব্যবধান কমে আসবে। কমে আসবে বৈষম্যও।

    মন্ত্রী আজ ঢাকায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলনকেন্দ্রে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো ও ইউনিসেফ এর যৌথ আয়োজনে অনুষ্ঠিত এক জরিপের চূড়ান্ত প্রতিবেদন সংক্রান্ত মোড়ক উন্মোচন সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।

    ‘মাল্টিপল ইনডিকেটর ক্লাস্টার সার্ভে (এমআইসিএস)’ শীর্ষক মোড়ক উন্মোচন সভায় পরিকল্পনামন্ত্রী
আ হ ম মুস্তফা কামাল আরো বলেন,‘আমাদের এখন লক্ষ্য হলো বাংলাদেশকে নি¤œ মধ্যমআয়ের দেশ থেকে উচ্চ মধ্যমআয়ের দেশে পরিণত করা। আমাদের চূড়ান্ত লক্ষ্য ২০৪১ সালের মধ্যে উচ্চ আয়ের দেশে পরিণত হওয়া’।

     মন্ত্রী আরো বলেন, ‘তবে আমাদের যেদিকে ঘাটতি রয়ে গেছে তা হলো নিয়মিত পরিসংখ্যান যোগান দেয়ার ক্ষেত্রে। এমআইসিএস নিয়ে ২০১২-১৩ সালের পরিসংখ্যান আমরা এখন দিচ্ছি। এখন থেকে  প্রতিবছরের পরিসংখ্যান প্রতিবছরই দিয়ে দেয়ার চেষ্টা করব আমরা’।

    মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান, পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব কানিজ ফাতেমা এবং ইউনিসেফের বাংলাদেশ প্রতিনিধি এডওয়ার্ড বেগবেদার বক্তব্য রাখেন।

#

তাপস/সাইফুল্লাহ/মোশারফ/রফিকুল/রেজাউল/২০১৫/১৮৩৮ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৯০৮

কারিগরি শিক্ষায় ভারত সরকারের আর্থিক সহযোগিতা
৪৯ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে অতিরিক্ত ১ লাখ শিক্ষার্থী ভর্তির উদ্যোগ

ঢাকা, ২১ আষাঢ় (৫ জুলাই) :
    ভারত সরকার দেশের ৪৯টি সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে অতিরিক্ত এক লাখ শিক্ষার্থী ভর্তির লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানসমূহের  উন্নয়ন ও আধুনিকায়নের জন্য ২৩৮১ কোটি ১৬ লাখ টাকা আর্থিক সহযোগিতা প্রদানে সম্মত হয়েছে।
    ইতোমধ্যে এ বিষয়ে বাংলাদেশ সরকার ও ভারত সরকারের সাথে একটি সমঝোতা স্মারক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। তিন বছর মেয়াদি প্রকল্পের নাম ক্রিয়েটিং ফ্যাসিলিটি ফর এডিশনাল ওয়ান লাখ স্টুডেন্টস এনরোলমেন্ট ইন ৪৯ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটস।
    এ প্রকল্পের আওতায় দেশের ৪৯টি পলিটেকনিকে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণ, শিক্ষার্থী-শিক্ষক-কর্মচারীদের জন্য প্রয়োজনীয় সুবিধা বৃদ্ধি, প্রচলিত ট্রেডসমূহের পাশাপাশি আরো নতুন ১৮টি ইমার্জিং টেকনোলজি চালু করে আরো অতিরিক্ত এক লাখ দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি করে দেশীয় ও বিশ্ব জবমার্কেটের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা হবে।
    নতুন ১৮টি ইমার্জিং টেকনোলজি হলো : এনিমেশন এন্ড ফিল্ম মেকিং, ডাটা কমিউনিকেশন এন্ড নেটওয়ার্কিং, ফুড প্রসেসিং এন্ড প্রিসার্ভেশন, ফুটওয়ার এন্ড লেদার প্রডাক্টস্, কিন এন্ড র্ফানেস, ল্যান্ডস্কেপ ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড আর্কিট্রাক্টচার, মেডিয়া এন্ড জার্নালিজাম, মোশন গ্রাফিক্স এন্ড ব্রডকাস্টিং, মালিটিমিডিয়া এন্ড ইনফরমেশন কমিনিকেশন, ওশেনোগ্রাফিক, প্লাস্টিক এন্ড পোলিমার, শিমুলেশন, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, সোলার, স্ট্রাকচারাল সিরামিক, টুরিজম এন্ড  হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট, ট্রান্সর্পোটেশন ও ওয়েব ডিজাইন।
    উল্লেখ্য, বর্তমানে সরকারি পলিটেকনিকগুলোতে দুই শিফটে মোট ৩১ হাজার ৫৮০ শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়।
#
সুবোধ/সাইফুল্লাহ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৫/১৮৪০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ১৯০৭

হোমিওপ্যাথিক ও ইউনানি বোর্ডের মতবিনিময় সভায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী
বিকল্প চিকিৎসার নামে প্রতারণার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকতে হবে

ঢাকা, ২১ আষাঢ় (৫ জুলাই) :
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেছেন, চটকদার বিজ্ঞাপন দিয়ে বিকল্প চিকিৎসার নামে প্রতারণার বিরুদ্ধে সকলকে সতর্ক থাকতে হবে।
 মন্ত্রী আজ সচিবালয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক বোর্ড এবং বাংলাদেশ ইউনানি ও আয়ুর্বেদিক বোর্ড এর সদস্যদের সাথে মতবিনিময়কালে একথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, আধুনিক চিকিৎসায় যেমন ভুয়া চিকিৎসক ও ক্লিনিক রয়েছে, তেমনি হোমিওপ্যাথি এবং ইউনানি ও আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায়ও বিভিন্ন কৌশলে মানুষকে প্রতারিত করা হয়। সনাতনী চিকিৎসার ওপর মানুষের বিশ্বাস অক্ষুণœ রাখতে এই অপচিকিৎসকদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনতে অবিলম্বে পদক্ষেপ নেওয়া হবে। মন্ত্রী সরকারের এই উদ্যোগকে সহায়তা দেওয়ার জন্য বিকল্প চিকিৎসা পদ্ধতির সাথে সংশ্লিষ্ট নেতৃবৃন্দের প্রতি আহ্বান জানান।
সভায় রেলপথমন্ত্রী এবং বাংলাদেশ ইউনানি ও আয়ুর্বেদিক বোর্ডের চেয়ারম্যান মোঃ মুজিবুল হক, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব সৈয়দ মন্জুুরুল ইসলাম, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. দীন মোঃ নূরুল হক, বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক বোর্ড-এর চেয়ারম্যান ডা. দিলীপ কুমার রায়সহ মন্ত্রণালয়, অধিদপ্তর ও বোর্ডের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, সরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ এবং ইউনানি ও আয়ুর্বেদিক কলেজের অধ্যক্ষবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, হোমিওপ্যাথি, ইউনানি ও আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা এই উপমহাদেশের মানুষের কাছে হাজার বছর ধরে বিশ্বস্ততা অর্জন করে এসেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চিকিৎসার এই বিকল্প পদ্ধতিগুলোর বিকাশে যথেষ্ট আন্তরিক। বর্তমান সরকার দেশের জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ২৯৮ জন হোমিও চিকিৎসক নিয়োগ দিয়েছে। নতুন নতুন হোমিওপ্যাথিক কলেজ নির্মাণ করেছে। সম্প্রতি বিভিন্ন জেলা হাসপাতালে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, দেশে বিকল্প চিকিৎসা পদ্ধতির সুষ্ঠু বিকাশের লক্ষ্যে এর যথাযথ পরিচর্যার সময় এসেছে। ভারতে এখন নতুন প্রযুক্তির সহায়তায় বিকল্প চিকিৎসার উন্নয়ন ঘটানো হচ্ছে। বাংলাদেশে প্রয়োজনে ভারতের সহায়তা নিয়ে বিকল্প চিকিৎসার উন্নয়নে সরকার আরো কাজ করে যাবে। ইতোমধ্যে এই অঞ্চলে বিকল্প চিকিৎসার উন্নয়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়েছে। এর বাস্তবায়নে এগিয়ে যেতে হবে।
#

পরীক্ষিৎ/সাইফুল্লাহ/নবী/মোশারফ/রেজাউল/২০১৫/১৭৩০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ১৯০৬

ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক

ঢাকা, ২১ আষাঢ় (৫ জুলাই) :
জাতীয় সংসদের ধর্ম  বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির এক বৈঠক আজ সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়।  কমিটির সভাপতি বজলুল হক হারুন বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন।
কমিটির সদস্য হাবিবুর রহমান মোল্লা, সাধন চন্দ্র মজুমদার, এ কে এম এ আউয়াল (সাইদুর রহমান), সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভা-ারী, মোঃ মকবুল হোসেন, মোহাম্মদ আমীর হোসেন এবং দিলারা বেগম বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
 ১১তম  বৈঠকে গৃহীত সিদ্ধান্তসমূহের বাস্তবায়ন অগ্রগতি প্রতিবেদন সভায় উপস্থাপন করা হয় এবং এ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
বৈঠকে  জনানো হয়, হজে গমণের জন্য সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় নির্ধারিত হজ যাত্রীর বাইরে অপেক্ষমান অতিরিক্ত হাজিদের হজে পাঠানোর লক্ষ্যে ও হাজিদের সমস্যা সমাধানের জন্য স্থায়ী কমিটির সকল সদস্য ও মন্ত্রীর অনুরোধে স্থায়ী কমিটির সভাপতি ব্যক্তিগতভাবে সৌদি গমণ করেন এবং সৌদি আরবে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতকে সাথে নিয়ে মজলিশে শুরার সদস্য ও সৌদি ধর্মমন্ত্রীর সঙ্গে সফল আলোচনা করলে সৌদি কর্তৃপক্ষ অচিরেই বিষয়টি সমাধানের আশ্বাস প্রদান করেন।
আসন্ন হজ ২০১৫ উপলক্ষে সৌদি আরবে হাজিদের জন্য বাড়ি ভাড়া পর্যবেক্ষণ করার জন্য  গঠিত স্থায়ী  কমিটির সদস্য সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভা-ারী, এ কে এম এ আউয়াল (সাইদুর রহমান) ও মোহাম্মদ আমীর হোসেন সৌদি আরব গমণ করেন এবং সৌদি আরবে হাজিদের জন্য বাড়ি ভাড়ার বিষয়টি সফলভাবে সম্পন্ন হওয়ায় কমিটির সদস্য এবং মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের   বৈঠকে ধন্যবাদ জানানো হয়।
বৈঠকে  ২০১৫ সালের হজের সার্বিক ব্যবস্থাপনা নিয়ে আলোচনা হয়। বৈঠকে জানানো হয়, বাংলাদেশের প্রাপ্য কোটা অনুয়ায়ী এবছর সরকারি ব্যবস্থাপনায় ১০ হাজার এবং বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ৯১ হাজার ৭৫৮ জন সর্বমোট ১ লাখ ১  হাজার ৭৫৮জন হজযাত্রী সৌদি আরবে গমণ করতে পারবেন।
    বৈঠকে হজের সফলতার সাথে ধর্ম  বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সফলতা তথা সরকারের সফলতা নির্ভর করে মর্মে ঐকমত্য পোষণ করা হয়। হজ নিয়ে যাতে কেহ প্রতারণা করতে না পারে সে বিষয়ে মন্ত্রণালয়কে সার্বক্ষণিক সতর্ক থাকার পরামর্শ প্রদান করা হয় এবং হজ কার্যক্রমে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে মন্ত্রণালয়কে ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করা হয়।
বৈঠকে সরকারি ও বেসরকারি উভয় ব্যবস্থাপনায় হজ যাত্রীদের জন্য ট্রলি ব্যাগ ক্রয় কিংবা সরবরাহের বিষয়টি অতি দ্রুত নিষ্পত্তির সুপারিশ করা হয়।  
    ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. চৌধুরী মোঃ বাবুল হাসানসহ সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
#
হুদা/সাইফুল্লাহ/নবী/রফিকুল/জয়নুল/২০১৫/১৮৩০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                                                                          নম্বর : ১৯০৫ 

সংস্কৃতিমন্ত্রীর সাথে ইরানের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

ঢাকা, ২১ আষাঢ় (৫ জুলাই) :
    ঢাকায় নিযুক্ত ইরানের রাষ্ট্রদূত উৎ. অননধং ঠধবুর আজ সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর এর সাথে সচিবালয়ে তাঁর অফিসকক্ষে সাক্ষাৎ করেন। 
    এবছরের মে মাসে তেহরান আন্তর্জাতিক বইমেলায় অংশগ্রহণের জন্য ইরান সফরের কথা উল্লেখ করে সংস্কৃতিমন্ত্রী বলেন, এ সফর ছিল অত্যন্ত অর্থবহ। 
    মন্ত্রী বলেন, তেহরান আন্তর্জাতিক বইমেলায় অংশগ্রহণ তার অভিজ্ঞতাকে সমৃদ্ধ করেছে। আধুনিক সুযোগ-সুবিধাসম্বলিত এ বইমেলা আয়োজনের অভিজ্ঞতাকে দেশে বইমেলা আয়োজনের কাজে লাগাবেন বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
    আসাদুজ্জামান নূর বলেন, বাংলাদেশ ও ইরান ঘনিষ্ঠ ভ্রাতৃপ্রতীম রাষ্ট্র। দু’দেশ পরস্পরের সাথে আন্তরিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে। ১৯৭৭ সাল থেকে ইরানের সাথে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক চুক্তি বিদ্যমান রয়েছে। এ চুক্তির আওতায় দু’দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক বিনিময় কার্যক্রম চলমান। সাংস্কৃতিক বিনিময় দেশ দু’টির মধ্যে বিদ্যমান সম্পর্ককে আরো শক্তিশালী করবে।
    তিনি বলেন, ইরান বাংলাদেশের দ্বি-বার্ষিক এশীয় চারুকলা প্রদর্শনীতে সক্রিয় অংশগ্রহণ করে থাকে। এর বাইরে দু’দেশ আলাদাভাবে চিত্রকলা প্রদর্শনীর আয়োজন করতে পারে যেখানে দু’দেশের শিল্পীগণ অংশগ্রহণ করবে। এছাড়া দু’দেশের সাহিত্যকর্মকে  ভাষান্তর করাসহ নাটক, চলচ্চিত্র ও শিল্পকলার বিভিন্ন বিষয়ে বিস্তৃত পরিসরে কাজ করার সুযোগ রয়েছে।
    ইরানের রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশের সাথে ইরানের বন্ধন সুদৃঢ়। বাংলাদেশের শিল্প-সাহিত্য সমৃদ্ধ। অন্যদিকে ইরানের শিল্প-সাহিত্য বিশ্বব্যাপী সমাদৃত। আমাদের পারস্পরিক বন্ধনকে আরও জোরদার করতে দু’দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক যোগাযোগ অব্যাহত রয়েছে। দু’দেশের সাহিত্য, চারুকলা, চলচ্চিত্র, নাটক, তথ্যচিত্রসহ সংস্কৃতির অন্যান্য উপাদানের অধিক বিনিময় আমাদের পরস্পরকে আরও কাছে আনতে পারে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
    ২০১৫ সালের অক্টোবরে ইরানে অনুষ্ঠেয় ১০ম আন্তর্জাতিক পথনাটক উৎসব ও ২০১৬ সালের জানুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় ৩৪তম আন্তর্জাতিক ঋধফলৎ (ইরানের ইসলামিক রেভ্যুলেশন বিষয়ক) নাট্য উৎসবে বাংলাদেশ অংশগ্রহণের বিষয়ে সবরকম সহযোগিতা প্রদান করা হবে বলে রাষ্ট্রদূত আশ্বাস দেন।
#

কুতুবুদ-দ্বীন/অনসূয়া/খাদীজা/শুকলা/আসমা/২০১৫/১৫০০ ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ১৯০৪ 

নৌ-পরিবহণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত 

ঢাকা, ২১ আষাঢ় (৫ জুলাই) :
    দশম জাতীয় সংসদের নৌ-পরিবহণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ১৬তম বৈঠক আজ কমিটির সভাপতি মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম, বীর উত্তম এর সভাপতিত্বে সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়। কমিটির সদস্য নৌ-পরিবহণ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী শাজাহান খান, তালুকদার আব্দুল খালেক, মো. আব্দুল হাই, মো. নূরুল ইসলাম সুজন, এম আব্দুল লতিফ, রণজিৎ কুমার রায়, মো. আনোয়ারুল আজীম (আনার) এবং মমতাজ বেগম এড্ভোকেট বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন। 
 বৈঠকে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহণ কর্পোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি) এবং পায়রাবন্দর সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা হয়। বিআইডব্লিউটিসি’র মালিকানাধীন মোট স্থাবর সম্পত্তির (জমি) পরিমাণ ৮৮ একর। উক্ত জমির সদ্ব্যবহারের লক্ষ্যে মন্ত্রণালয়ের দিক-নির্দেশনা ও অনুমোদনক্রমে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে।
কমিটি বিভিন্ন বন্দরের জনশক্তি ও আধুনিক ইক্যুয়িপমেন্ট বৃদ্ধি এবং পায়রা বন্দরের ভবিষ্যৎ নির্ধারণের জন্য একটি মাস্টারপ্ল্যান তৈরির সুপারিশ করে।
পোর্টগুলোকে আধুনিকায়ন করতে পোর্টগুলোর ক্ষমতা বাড়াতে প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শক্রমে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে সুপারিশ করে কমিটি।
      বৈঠকে নৌ-পরিবহণ মন্ত্রণালয়ের সচিব, বিআইডব্লিউটিসি’র চেয়ারম্যান এবং চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান ও সদস্যসহ মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
#

সাব্বির/অনসূয়া/খাদীজা/শুকলা/আসমা/২০১৫/১৩৩০ ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৯০৩


কাপ্তাই লেক ও টাঙ্গুয়ার হাওরের জেলেদের জন্য বিশেষ ভিজিএফ বরাদ্দ

ঢাকা, ২১ আষাঢ় (৫ জুলাই) :
    দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় কাপ্তাই লেক ও টাঙ্গুয়ার হাওরের জেলেদের জন্য বিশেষ ভিজিএফ হিসেবে ৪ শত ৭০ মেট্রিকটন খাদ্যশস্য বরাদ্দ করেছে। এর ফলে এ দু’এলাকার ২২ হাজার মৎস্যজীবী পরিবার উপকৃত হবে এবং মাছ ধরা নিষিদ্ধকালে মাছ ধরা থেকে বিরত থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে।
    রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলার ৮টি উপজেলার ১৮ হাজার ৯শ’ ৬০টি জেলে পরিবারকে কাপ্তাই লেকে মাছ ধরা নিষিদ্ধ সময়ে (জুন মাসে) বিনামূল্যে বিতরণের জন্য ৩শ’ ৭৯ দশমিক ২ মেট্রিকটন খাদ্যশস্য বরাদ্দ করা হয়। পরিবার প্রতি ২০ কেজি করে তারা এ খাদ্য সহায়তা পাবেন। এর মধ্যে রাঙ্গামাটি সদরের 
৪ হাজার ৫শ’ ১০ পরিবারের জন্য ৯০ দশমিক ২ মেট্রিকটন, লংগদু উপজেলার ৬ হাজার ৫শ’ ৪৬ পরিবারের জন্য ১শ’ ৩০ দশমিক ৯২ মেট্রিকটন, বরকল উপজেলার ২ হাজার ৯শ’ ৫৪ পরিবারের জন্য ৫৯ দশমিক ৮ মেট্রিক টন, বাঘাইছড়ি উপজেলার ১ হাজার ৬শ’ ৪২ পরিবারের জন্য ৩২ দশমিক ৮৪ মেট্রিকটন, জুরাছড়ি উপজেলার ৪শ’ ২৮ পরিবারের জন্য ৮ দশমিক ৫৬ মেট্রিকটন, নানিয়ারচর উপজেলার ১ হাজার ৫শ’ ১৯ পরিবারের জন্য ৩০ দশমিক ৩৮ মেট্রিকটন, কাপ্তাই উপজেলার ৪ শ’ ৬৪ পরিবারের জন্য ৯ দশমিক ২৮ মেট্রিকটন ও বিলাইছড়ি উপজেলার ৮শ’ ৯৭ পরিবারের জন্য ১৭ দশমিক ৯৪ মেট্রিকটন খাদ্যশস্য বরাদ্দ করা হয়।
    সুনামগঞ্জ জেলার টাঙ্গুয়ার হাওরে মৎস্য প্রজনন মৌসুমে (জুন মাস) মাছ ধরা থেকে বিরত থাকতে এখানকার ৩ হাজার পরিবারকে খাদ্য সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে ৯০ মেট্রিকটন খাদ্যশস্য বরাদ্দ দেয়া হয়। মৎস্যজীবী ৩ হাজার পরিবারের তালিকা প্রস্তুত করে পরিবার প্রতি ৩০ কেজি করে খাদ্যশস্য বিতরণের জন্য জেলা প্রশাসককে নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে।
#

ওমর ফারুক/অনসূয়া/খাদীজা/শুকলা/আসমা/২০১৫/১২৪০ ঘণ্টা 

 


 
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৯০২

মানবপাচার দমনে সরকার গৃহীত বিভিন্ন কার্যক্রম 

ঢাকা, ২১ আষাঢ় (৫ জুলাই) :
    সাম্প্রতিক সময়ে মানবপাচার বিষয়টি একটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু। মানবপাচার প্রতিরোধের বিষয়টি সরকার অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় মানবপাচার বিশেষত : নারী ও শিশু পাচার প্রতিরোধে মুখ্য মন্ত্রণালয় হিসেবে কাজ করছে। মানবপাচার (পুরুষ, নারী ও শিশু) প্রতিরোধে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নি¤েœাক্ত পদক্ষেপসমূহ গ্রহণ করেছে :
    প্রতি দু’মাস অন্তর আন্তঃমন্ত্রণালয় ও আন্তঃসংস্থা এবং সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার সমন্বয়ে গঠিত জাতীয় কমিটির সভা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সার্বিক তত্ত্বাবধানে মানবপাচার প্রতিরোধে প্রতি জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে কাউন্টার ট্রাফিকিং কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ কমিটিসমূহ মানবপাচার প্রতিরোধে জনসচেতনতা সৃষ্টি ও পর্যবেক্ষণসহ ভূমিকা পালন করছে।   
    মানবপাচার প্রতিরোধ ও দমনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০১২ তারিখ মানবপাচার প্রতিরোধ ও দমন আইন, ২০১২ প্রণয়ন করা হয়েছে। মানবপাচারের জন্য সর্বোচ্চ শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদ- ও যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদ-ের বিধান রাখা হয়েছে।  যেহেতু মানবপাচার একটি আন্তর্জাতিক সমস্যা এবং মানবপাচারকারীরা আন্তর্জাতিক চক্রের সাথে জড়িত বিধায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে আরো উন্নত ও আধুনিক প্রশিক্ষণ প্রদান, সমাজের বিভিন্ন শ্রেণির মানুষের সাথে তথ্য আদান প্রদান এবং সর্বমহলের সহযোগিতার মাধ্যমে মানবপাচার প্রতিরোধে জাতীয় কর্মপরিকল্পনা ২০১২-২০১৪ প্রণীত ও বাস্তবায়িত হয়েছে। এছাড়া মানবপাচার প্রতিরোধের কার্যক্রম আরও সমন্বিত করার লক্ষ্যে মানবপাচার প্রতিরোধে জাতীয় কর্মপরিকল্পনা ২০১৫-২০১৭ প্রণয়ন করা হয়েছে যা শীঘ্রই প্রকাশিত হবে। 
    এছাড়াও সাম্প্রতিক সময়ে সাগর পথে মানবপাচারের প্রবণতা বৃদ্ধি পাওয়ায় এবং পাচারকৃত ব্যক্তিগণ অবর্ণনীয় কষ্ট ভোগ করায় এবং কোন কোন ক্ষেত্রে মৃত্যুমুখে পতিত হওয়ায় গত ১২ মে ২০১৫ তারিখে অনুষ্ঠিত মানবপাচার প্রতিরোধ ও দমন সংক্রান্ত আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি এবং মানবপাচার প্রতিরোধ ও দমন সংক্রান্ত সরকারি-বেসরকারি সংস্থা সমন্বয় কমিটির সভায় বেশ কিছু সিদ্ধান্ত ও সুপারিশ গৃহীত হয়েছে। যা বাস্তবায়নের জন্য বিভিন্ন সংস্থাকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে অনুরোধ জানানো হয়েছে। 
#

রুখসানা/অনসূয়া/খাদীজা/শুকলা/আসমা/২০১৫/১২৩০ ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ১৯০১

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের বাজার তদারকি :
বিভিন্ন অপরাধে ৩৬ টি প্রতিষ্ঠানকে প্রায় আড়াই লাখ টাকা জরিমানা 

ঢাকা, ২১ আষাঢ় (৫ জুলাই) :


বাণিজ্য মন্ত্রণালয়াধীন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের বিভাগীয় কার্যালয়ের মোট ৮ জন কর্মকর্তার নেতৃত্বে ঢাকা, সিলেট, রংপুর, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রামে গতকাল বাজার তদারকি করা হয়।
           প্রধান কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক ইফতেখারুল আলম রিজভীর নেতৃত্বে ঢাকা মহানগরীর শেরেবাংলা নগর এলাকায় অস্বাস্থ্যকর উপায়ে খাদ্যপণ্য (ইফতারি) উৎপাদনের অপরাধে নিউ স্টার হোটেলকে ২০ হাজার টাকা, প্রিন্স রেস্তোরা ও ঘরোয়া হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্টকে ১০ হাজার টাকা করে ২০ হাজার টাকা, শুক্রাবাদ হোটেল ও স্বপ্ন ডিঙ্গাকে ৫ হাজার টাকা করে ১০ দশ হাজার টাকা, মেয়াদোত্তীর্ণ ঔষধ বিক্রয়ের অপরাধে রয়েল ফার্মেসিকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা আরোপ করা হয়। এছাড়া ঢাকা বিভাগীয় কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আতিয়া সুলতানার নেতৃত্বে ঢাকা মহানগরীর মিরপুর এলাকায় পণ্যের মূল্য তালিকা প্রদর্শন না করার অপরাধে মেসার্স চাঁদপুর জেনারেল ষ্টোরকে ৫ হাজার টাকা ও মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য বিক্রয়ের অপরাধে রহমান ষ্টোরকে ৫ হাজার টাকাসহ মোট ১০ হাজার টাকাসহ সর্বমোট ৬৫ হাজার টাকা জরিমানা আরোপ করা হয়।
অপরদিকে চট্টগ্রাম বিভাগীয় কার্যালয়ের উপপরিচালক জুবায়ের আহমেদের নেতৃত্বে চট্টগ্রাম কোতয়ালী থানাধীন চাকতাই এলাকায় ৪টি প্রতিষ্ঠানকে ৫৫ হাজার টাকা, সিলেট বিভাগীয় কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. কামাল উদ্দীনের নেতৃত্বে সিলেট সদরে ৮টি প্রতিষ্ঠানকে ১৬ হাজার ৫ শত টাকা, খুলনা বিভাগীয় কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ মামুনুল হাসানের নেতৃত্বে খুলনার খালিশপুর উপজেলায় ২টি প্রতিষ্ঠানকে ৪০ হাজার টাকা, বরিশাল বিভাগীয় কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক সুমি রানী মিত্রের নেতৃত্বে বরিশালের সদর উপজেলায় ৮টি প্রতিষ্ঠানকে ১৮ হাজার টাকা, রংপুর বিভাগীয় কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. আরিফুল ইসলামের নেতৃত্বে রংপুরের সদর উপজেলায় ২টি প্রতিষ্ঠানকে ৯ হাজার টাকা, রাজশাহী বিভাগীয় কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক অপূর্ব অধিকারীর নেতৃত্বে রাজশাহীর সদরে ৪টি প্রতিষ্ঠানকে ৪৫ হাজার টাকাসহ মোট ১ লাখ ৮৩ হাজার ৫ শত টাকা পণ্যের মোড়কে এমআরপি লেখা না থাকা, মেয়াদ উত্তীর্ণ পণ্য বিক্রয়, অস্বাস্থ্যকর উপায়ে খাদ্যপণ্য উৎপাদন, ওজনে কারচুপি প্রভৃতি অপরাধে জরিমানা আরোপ করা হয়। 
    গত ৪ জুলাই ২০১৫ তারিখে ৮টি বাজার তদারকিতে ৩৬টি প্রতিষ্ঠানকে সর্বমোট ২ লাখ ৪৮ হাজার ৫ শত টাকা জরিমানা আরোপ ও আদায় করা হয়। এছাড়া গত ৩ জুলাই ২০১৫ তারিখে ঢাকা জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালকের নেতৃত্বে ঢাকা মহানগরীর গুলশান এলাকায় ৪টি প্রতিষ্ঠানকে ৩৯ হাজার টাকা এবং ২ জুলাই ২০১৫ তারিখে সিলেট বিভাগীয় কার্যালয়ের উপপরিচালকের নেতৃত্বে সিলেট সদরে ৪টি প্রতিষ্ঠানকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা আরোপ ও আদায় করা হয়। তদারকিকালে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্যাম্পলেট বিতরণ করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট মহানগর ও জেলা পুলিশ, বাজার কর্মকর্তা, ক্যাব, মৎস্য অধিদপ্তর, বিএসটিআই, চেম্বার অব কমার্স ও জেলা প্রশাসন এসব তদারকি কার্যে সহায়তা প্রদান করে।
#

হাবিবুর/অনসূয়া/খাদীজা/শুকলা/আসমা/২০১৫/১২৪০ ঘণ্টা 

Todays handout (3).doc