Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২২nd জুলাই ২০১৫

তথ্যবিবরণী ২২/৭/২০১৫

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ২০১৮

এডিপি পর্যালোচনা সভায় ভূমিমন্ত্রী
উন্নয়ন কর্মসূচি সময়মত সম্পন্ন করার তাগিদ

ঢাকা, ৭ শ্রাবণ (২২ জুলাই) :
ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ বলেছেন, সরকারের গৃহীত উন্নয়ন কর্মসূচি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে। প্রকল্পের বরাদ্দের শতভাগ ব্যয় নিশ্চিতকরণসহ দৃশ্যমান উন্নয়নের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
আজ ভূমি মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত মন্ত্রণালয়ের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি ২০১৪-১৫ এর বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনাসভায় সভাপতির বক্তব্যে ভূমিমন্ত্রী সংশ্লিষ্টদের এ নির্দেশনা দেন।
ভূমিমন্ত্রী বলেন, ভূমি ডিজিটালাইজেশন কাজ শুরু করে ভূমি সংস্কার, উন্নয়ন ও ভূমির দুর্নীতি দূর করার মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার উন্নত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে কাজ করছে। সরকারের উন্নয়ন কাজে কোনো প্রকার অবহেলা বরদাস্ত করা হবে না। মন্ত্রী দক্ষ জনবল তৈরির জন্য প্রয়োজনে আধুনিক প্রশিক্ষণ গ্রহণের পরামর্শ দেন। তিনি বাস্তবায়নযোগ্য সঠিক প্রকল্পের চাহিদা উপস্থাপন করতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে ভূমি প্রতিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, ভূমি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম, ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবদুল জলিল, ভূমি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব পুণ্যব্রত চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
    সভায় জানানো হয়, ভূমি মন্ত্রণালয়ের ৬টি বিনিয়োগ প্রকল্পের মধ্যে গুচ্ছগ্রাম প্রকল্পের আওতায় ২০১৪-১৫ অর্থবছরে ৯২ দশমিক ২০ ভাগ কাজ সম্পন্ন হযেছে। ক্যাপাসিটি বিল্ডিং এন্ড সাপোর্টিং দ্য ইমপ্লিমেন্টেশন স্ট্রেংথেনিং গভর্ন্যান্স ম্যানেজমেন্ট প্রজেক্টের শতভাগ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। ডিজিটাল পদ্ধতিতে ভূমি রেকর্ড, জরিপ ও সংরক্ষণ প্রকল্পের ১ম পর্যায়ের ৯৮ দশমিক ৭৯ ভাগ উন্নয়ন কাজ সম্পন্ন হয়েছে। স্ট্রেংথেনিং একসেস টু ল্যান্ড এন্ড প্রপার্টি রাইটস টু অল সিটিজেন অভ্ বাংলাদেশ শীর্ষক প্রকল্পের লক্ষ্যমাত্রার দ্বিগুণেরও বেশি কাজ সম্পন্ন হয়েছে।

#


রেজুয়ান/সাইফুল্লাহ/মিজান/মোশাররফ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৫/২১০২ ঘণ্টা

Handout                                                                                             Number: 2016

 

155 Bangladeshis have been repatriated from Myanmar

 

Dhaka, July 22 :

 

            The 3rd batch of 155 Bangladesh Nationals have been repatriated from Myanmar to Bangladesh by land today. The repatriation process commenced at 10:30 am and took place via Ghundum border point in Naikhyongchari Upazila of Bandarban district. The present group is from the victims of recent human trafficking by sea in the Indian Ocean region. They were earlier rescued in a group of 528 people from sea in Myanmar waters.

 

            The Ministry of Foreign Affairs in Dhaka today said, the repatriation process is a clear manifestation of Bangladesh’s commitment and seriousness in carrying out the repatriation of the verified Bangladeshis within the shortest possible time. With this group, the total number of repatriated Bangladesh nationals from Myanmar stands at 342.

 

            The entire repatriation process was overseen by the Ministry of Foreign Affairs by maintaining close coordination with the Ministry of Home Affairs, BGB, local Police authority and local district administration.

 

#

 

Arafat/Saifullah/Mizan/Sanjib/Rezaul/2015/1825 hours

তথ্যবিবরণী                                                                                নম্বর : ২০১৭

স্বাস্থ্যমন্ত্রীর নির্দেশ
হাসপাতালের যন্ত্রপাতি ক্রয়ে নীতিমালা অনুসরণ করতে হবে

ঢাকা, ৭ শ্রাবণ (২২ জুলাই) :
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেছেন, সরকারি নীতিমালা সম্পূর্ণ মেনে ক্রয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। এর ব্যত্যয় ঘটলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে।
মন্ত্রী আজ সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন উন্নয়ন কার্যক্রম ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা প্রণয়ন সংক্রান্ত এক সভায় সভাপতিত্বকালে এ সতর্কবাণী উচ্চারণ করেন। 
মন্ত্রী যন্ত্রপাতি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রণালয়ের কমিটির অনুমোদন নিয়ে প্রয়োজন অনুযায়ী যন্ত্রপাতি ক্রয়ের ক্ষেত্রে কঠোর অবস্থানে থাকার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে পরামর্শ দেন। মন্ত্রী বলেন, হাসপাতালে অপ্রয়োজনে যন্ত্রপাতি ক্রয় করলে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। 
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, নতুন যন্ত্র স্থাপনের পূর্বে পুরানো মেশিন কেন নষ্ট হলো তা খতিয়ে দেখতে হবে যাতে এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে। যন্ত্রপাতি ও অ্যাম্বুলেন্স বরাদ্দের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট হাসপাতালে এগুলো চালানোর জনবল আছে কিনা তা নিশ্চিত করতে হবে। যেকোনো ধরনের অর্থ ব্যয় যেন প্রশ্নবিদ্ধ না হয় সেদিকে খেয়াল রাখার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন মোহাম্মদ নাসিম।
যেসব জেলায় এখনো আইসিইউ স্থাপনের কাজ শেষ হয়নি সেই সব হাসপাতালে পর্যায়ক্রমে তা শেষ করার জন্য স্বাস্থ্যমন্ত্রী তাগিদ দেন। স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়ন প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নের কাজে গতিশীলতা আনতে সকলকে সচেষ্ট হবার আহ্বান জানান তিনি। 
দেশের বিভিন্ন স্থানে নির্মিত ট্রমা সেন্টারগুলো পূর্ণাঙ্গরূপে চালু করার পদক্ষেপ নিতে করণীয় সম্পর্কেও সভায় আলোচনা হয়। এছাড়া কোন্ কোন্ হাসপাতালে অ্যাম্বুলেন্স বরাদ্দ করা প্রয়োজন তার তালিকা তৈরি করে দ্রুত বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেয়ার নির্দেশ দেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। 
বৈঠকে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ সচিব সৈয়দ মন্জুুরুল ইসলাম, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডাঃ দীন মোঃ নূরুল হক, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ নূর হোসেন তালুকদার, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডাঃ কামরুল হাসান খানসহ মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। 

#

পরীক্ষিৎ/সাইফুল্লাহ/মোশাররফ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৫/১৮২৩ ঘণ্টা

Todays handout (1).doc