তথ্যবিবরণী নম্বর: ১৯৯১
প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য উন্নত কর্মপরিবেশ তৈরি করা হবে
-- শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা
ঢাকা, ২৬ অগ্রহায়ণ (১১ ডিসেম্বর):
শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য কর্মে গ্রহণযোগ্য নিয়োগ প্রক্রিয়া ও উন্নত কর্মপরিবেশ তৈরি করে সমাজ গঠনে তাদের অবদানকে কাজে লাগানো হবে। এ ক্ষেত্রে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের উচিত দক্ষতা উন্নয়ন, নির্দিষ্ট প্রশিক্ষণ এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক নীতিমালা প্রণয়নের মাধ্যমে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্ত করে অসীম সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করা।
আজ রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিআইসিসি কার্নিভাল হলে ‘Empower Ability: Powering Every Ability’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও সামাজিক উন্নয়নে অসাধারণ অগ্রগতি অর্জন করেছে। যদি আমরা কাউকে পিছিয়ে না রাখার লক্ষ্য অর্জন করতে চাই, তাহলে আমাদের সমান সুযোগ তৈরি করার ওপর মনোযোগ দিতে হবে। যা প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের কর্মক্ষেত্রে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করতে এবং দক্ষতা প্রদর্শন করতে সহায়তা করবে। তিনি বলেন, দুর্ভাগ্যবশত, কাঠামোগত এবং সামাজিক উভয় প্রকারের প্রতিবন্ধকতা এখনও তাদের পূর্ণ অংশগ্রহণকে সীমিত করে রেখেছে। এই প্রতিবন্ধকতাগুলো দূর করা শুধু ন্যায়পরায়ণতার বিষয় নয়; এক্ষেত্রে আমাদের অর্থনৈতিক ও সামাজিক অগ্রগতির জন্য একটি কৌশলগত উদ্দেশ্য থাকা প্রয়োজন।
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে অন্তর্ভুক্তিমূলক শ্রম কাঠামোকে অগ্রসর করতে, প্রতিবন্ধকতাগুলো ভাঙতে এবং আমাদের অর্থনীতি ও সমাজে অর্থবহ অবদান নিশ্চিত করতে সরকারের অবিচলিত সমর্থন নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতি দেন উপদেষ্টা। তিনি সবাইকে একসঙ্গে একটি বাংলাদেশ গড়ার প্রতিটি ব্যক্তির বিশেষ ক্ষমতাকে স্বীকৃতি দেওয়ার এবং তাদের অবদানের মূল্যায়ন করার আহ্বান জানান।
এছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে উপদেষ্টা বলেন, ঐতিহাসিক জুলাই বিপ্লবের শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা জানাই। তাদের আত্মত্যাগ আমাদের দেশের গণতান্ত্রিক অগ্রগতির পথ প্রশস্ত করেছে। আমাদেরকে এক নতুন স্বাধীনতা উপভোগ করার সুযোগ করে দিয়েছে। তিনি বলেন, জুলাই বিপ্লবে ছাত্র-জনতা আমাদের একটি শক্তিশালী এবং সমৃদ্ধ জাতি গঠনে অনুপ্রাণিত করেছে।
নাগরিক সংগঠন সুজন আয়োজিত ‘দ্যা হাঙ্গার প্রজেক্ট’ এর নাগরিক উৎসবে পুরস্কার বিতরণ ও সমাপনী বিষয়ক অপর এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় উপদেষ্টা বলেন, গত ১৫ বছর নির্বাচন ব্যবস্থা গ্রহণযোগ্য হয়নি। নির্বাচন তখনই গ্রহণযোগ্য হবে যখন সকল রাজনৈতিক দল ও ভোটারদের অংশগ্রহণ স্বতস্ফূর্তভাবে থাকবে। আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু হবে, যা তরুণ সমাজ দেখবে বলে উপদেষ্টা আশা করেন।
#
মালেক/রানা/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৪/২৩১০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ১৯৯০
জালিয়াতি করে যারা মুক্তিযোদ্ধা ভাতা নিয়েছেন তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে
-- মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
ঢাকা, ২৬ অগ্রহায়ণ (১১ ডিসেম্বর):
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজম, বীর প্রতীক বলেছেন, জালিয়াতি করে যারা মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ভাতা ও সুযোগ-সুবিধা নিয়েছেন তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আজ ঢাকায় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস ও মহান বিজয় দিবস-২০২৪ এবং মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সার্বিক কার্যক্রমের অগ্ৰগতি বিষয়ে সংবাদ সম্মেলনে উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, মুক্তিযোদ্ধা না হয়েও মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তালিকাভুক্ত হওয়া আমার দৃষ্টিতে এটা জাতির সঙ্গে প্রতারণা। এটা ছোটখাটো অপরাধ নয়, অনেক বড় অপরাধ। আদালতের কাছ থেকে যখন এ বিষয়টা নির্ণয় হবে, তখন তাদের সনদ বাতিল এবং সাজার ব্যবস্থা করা হবে।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা বলেন, আমরা একটা ইনডেমনিটিও (সাধারণ ক্ষমা) হয়তো দেব। অমুক্তিযোদ্ধা হয়েও যারা মুক্তিযোদ্ধা হয়ে আছেন, তারা যেন স্বেচ্ছায় এখান থেকে চলে যান। যদি চলে যান তাহলে তারা হয়তো সাধারণ ক্ষমাও পেতে পারেন। আর যদি সেটা না হয়, এই প্রতারণায় দায়ে আমরা তাদেরকে অভিযুক্ত করব।
ফারুক-ই-আজম আরো বলেন, আমরা চাই যারা সত্যিকারের মুক্তিযোদ্ধা, কোনোভাবে যাতে তাদের মর্যাদা নষ্ট না হয়। সেটা অক্ষুণ্ন রেখেই বাকি কাজ সম্পন্ন করতে হবে। এটাই হচ্ছে আমাদের জন্য দুরূহ কাজ। আশা করছি, এক্ষেত্রেও সফলতা আসবে।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে মন্ত্রণালয়ের সচিব ইসরাত চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
#
এনায়েত/মেহেদী/পবন/রানা/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৪/২০২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ১৯৮৯
খাদ্য নিরাপত্তায় নারীর লোকজ জ্ঞানকেও গুরুত্ব দিতে হবে
--- মৎস্য উপদেষ্টা
ঢাকা, ২৬ অগ্রহায়ণ (১১ ডিসেম্বর):
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, পৃথিবীতে এখনও খাদ্যের জন্য হাহাকার থেমে নেই। আমরা গণমাধ্যমে দেখতে পাচ্ছি ফিলিস্তিনের গাজাতে শিশুরা খাদ্যের জন্য হাহাকার করছে, সেখানে আমরা কীভাবে বলতে পারি ক্ষুধামুক্ত পৃথিবী আছে।
আজ রাজধানীর বনানীস্থ হোটেল শেরাটনে ওয়েল্ট হাঙ্গার হিলফে বাংলাদেশ এবং কনসার্ন ওয়ার্ল্ডওয়াইড বাংলাদেশের যৌথ আয়োজনে ‘গ্লোবাল হাঙ্গার ইনডেক্স (জিএইচআই) ২০২৪’-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় উপদেষ্টা এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানটির প্রতিপাদ্য ছিল ‘ক্ষুধাশূন্য বাংলাদেশের পথে: বাঁধাসমূহ এবং অতিক্রমের উপায়’।
ফরিদা আক্তার বলেন, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় প্রোটিন সাপ্লাইয়ের দিক থেকে সাপ্লাই সোর্স হিসেবে কাজ করছে। অনেকেই ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফার্মের কথা বলে থাকেন কিন্তু এখনো দেশের বিভিন্ন চরাঞ্চলে মহিলারা হাঁস, মুরগী, গরু, ছাগল লালন-পালন করে স্বাবলম্বী হচ্ছে। খাদ্য নিরাপত্তায় নারীর লোকজ জ্ঞানকেও গুরুত্ব দেওয়ার ওপর জোর দেন তিনি। তিনি বলেন, আমরা যদি নিজেদের খাবার নিজেরা উৎপাদন করতে পারি তাহলেই বলা যাবে আমরা ক্ষুধা মিটাতে পারছি।
অনুষ্ঠানে গেস্ট অভ্ অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডেলিগেশনস অভ্ ইউরোপীয় ইউনিয়ন টু বাংলাদেশের হেড অভ্ ডেভেলপমেন্ট কো-অপারেশন উৎ. গরপযধষ কৎবলুধ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মাসুদুল হাসান, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কেয়া খান, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ খালেদ হাসান, বাংলাদেশ জাতীয় পুষ্টি পরিষদের মহাপরিচালক ড. মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান, ওয়েল্ট হাঙ্গার হিলফে বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর পঙ্কজ কুমার, কনসার্ন ওয়ার্ল্ডওয়াইডের কান্ট্রি ডিরেক্টর মনিষ কুমার আগারওয়াল প্রমুখ।
#
মামুন/মেহেদী/পবন/রফিকুল/জয়নুল/২০২৪/২০০০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ১৯৮৮
টেলিভিশনে স্ক্রল আকারে প্রচারের জন্য
সকল ইলেকট্রনিক মিডিয়া
ঢাকা, ২৬ অগ্রহায়ণ (১১ ডিসেম্বর):
সরকারি-বেসরকারি টিভি চ্যানেল-সহ সকল ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় নিম্নোক্ত বার্তাটি স্ক্রল আকারে প্রচারের জন্য অনুরোধ করা হলো:
মূলবার্তা :
‘পোশাক শিল্পের শ্রমিকদের বাৎসরিক ইনক্রিমেন্ট ৎ৫% থেকে বৃদ্ধি করে ৯% নির্ধারণ করা হয়েছে। শ্রমিক এবং মালিকপক্ষের প্রতিনিধিগণ যৌথভাবে একমত হয়ে এ সিদ্ধান্ত গ্রহন করেছেন। যা ১ ডিসেম্বর ২০২৪ থেকে কার্যকর হয়েছে- শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়’।
#
মালেক/মেহেদী/পবন/রফিকুল/সেলিম/২০২৪/১৮৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ১৯৮৭
ভারসাম্য, ক্ষমতায়ন এবং উদ্ভাবনী শক্তিতে পার্বত্যবাসীকে আরো বেশি পারদর্শী হতে হবে
--- পার্বত্য উপদেষ্টা
ঢাকা, ২৬ অগ্রহায়ণ (১১ ডিসেম্বর):
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, পরিবেশ সুরক্ষায় ৪০ শতাংশ অক্সিজেন পাওয়া যায় পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন জেলা থেকে। এর মধ্যে আমাদের খাদ্য পাওয়া যায় ২২ শতাংশ গাছপালা থেকে। বাকি ৭৮ ভাগ গাছপালা পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করে। কঠিন এই পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে এবং পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করে নিজেদের গুণগত মান, দক্ষতা ও ক্ষমতায়ন বাড়ানো-সহ উদ্ভাবনী শক্তিতে পারদর্শী হওয়ার জন্য পার্বত্যবাসীর প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
আজ রাজধানীর বেইলী রোডে পার্বত্য চট্টগ্রাম কমপ্লেক্স সেমিনার হলে আন্তর্জাতিক পর্বত দিবস-২০২৪ উপলক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষায় বাঁশ খুবই কার্যকরী উপাদান। বাঁশকে কৃষিজ সম্পদ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া যায় কি না তা দেখা উচিত। তিনি বলেন, কাপ্তাই লেকের পানি সংরক্ষণ ও ব্যবহারে আমাদের আরো যত্নশীল হতে হবে। নদী-নালা-ঝিরির পানি সঠিক পদ্ধতিতে ধরে রাখা ও ব্যবহারে আরো উদ্ভাবনী প্রক্রিয়া বের করা দরকার। তিনি বলেন, পরিবেশ রক্ষায় আমাদের খুব বেশি সচেতন হতে হবে।
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব এ কে এম শামিমুল হক ছিদ্দিকীর সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ভারত প্রত্যাগত উপজাতীয় শরণার্থী প্রত্যাবাসন ও পুনর্বাসন সম্পর্কিত টাস্কফোর্স চেয়ারম্যান সুদত্ত চাকমা, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আমিনুল ইসলাম ও প্রদীপ কুমার মহোত্তম, এনডিসি; পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান রিপন চাকমা, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরা, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কাজল তালুকদার ও বান্দরবান জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যাপক থানজামা লুসাই।
এর আগে উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা ঢাকার বেইলি রোডের পার্বত্য চট্টগ্রাম কমপ্লেক্স ভবনের ৫ম তলায় যাদুঘর ও সংগ্রহশালা’র উদ্বোধন করেন।
#
রেজুয়ান/মেহেদী/পবন/রফিকুল/জয়নুল/২০২৪/১৯০০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ১৯৮৬
ব্যয় সাশ্রয়ী ও মানসম্পন্ন জ্বালানি নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার
- পরিবেশ উপদেষ্টা
ঢাকা, ২৬ অগ্রহায়ণ (১১ ডিসেম্বর):
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, জ্বালানি সেক্টরকে টেকসই করতে এবং ব্যয় সাশ্রয়ী ও মানসম্পন্ন জ্বালানি নিশ্চিত করতে কাজ করছে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। তিনি বলেন, এলক্ষ্যে সরকার প্রয়োজনীয় নীতিমালা এবং আইনি কাঠামো গ্রহণ করবে। এক্ষেত্রে জনগণের মতামত অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করা হবে। জ্বালানি সেক্টরের সংশোধিত কর্মপরিকল্পনায় জনগণের মতামত প্রতিফলিত হবে।
আজ ঢাকার বিয়াম ফাউন্ডেশন কমপ্লেক্সে অনুষ্ঠিত ‘বাংলাদেশ শক্তি সমৃদ্ধি ২০৫০’ সম্মেলনে সভাপতির বক্তব্যে পরিবেশ উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা জানান, বিদ্যুৎ খাতের চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলায় সরকার কাজ করছে। বিদ্যমান চুক্তিগুলো অসামঞ্জস্যপূর্ণ হলেও সেগুলো বাতিল করা ব্যয়বহুল ও সময়সাপেক্ষ। তাই পরিকল্পনা করে কাজ এগিয়ে নিতে হবে। বিদ্যুৎ প্রকল্পগুলোর পরিবেশগত প্রভাব মূল্যায়ন (ইআইএ) ওয়েবসাইটে প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তিনি আরো বলেন, এনার্জি সাশ্রয়ে ভবনের ডিজাইন যুগোপযোগী করতে হবে। নবায়নযোগ্য শক্তির ব্যবহার বাড়াতে হবে। বিদ্যুৎ প্রকল্পের জমিতে বৃক্ষরোপণ করা যেতে পারে।
সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. মোহাম্মদ তামিম, রহিমআফরোজ রিনিউয়েবল এনার্জি লিমিটেডের (আরআরইএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুনাওয়ার মিসবাহ মঈন, ব্রাইট গ্রীন এনার্জি ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন দীপাল চন্দ্র বড়ুয়া, সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের গবেষণা পরিচালক ড. খোন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম এবং তারা ক্লাইমেট ফাউন্ডেশনের ডেপুটি রিজিওনাল প্রোগ্রাম ডিরেক্টর সাইনান হাউটন।
সম্মেলনে সরকারি কর্মকর্তা, জ্বালানি বিশেষজ্ঞ, শিক্ষাবিদ ও উন্নয়ন সহযোগীরা অংশ নেন। আলোচনায় জ্বালানি সংকট মোকাবিলা, নবায়নযোগ্য জ্বালানির প্রসার এবং দক্ষ ব্যবহারের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়।
#
দীপংকর/মেহেদী/ফেরদৌস/রফিকুল/শামীম/২০২৪/১৭২৫ঘণ্টা
Handout Number: 1985
Government Pledges Commitment to Afordable, Reliable and High-Quality Energy for All
- Environmental Advisor
Dhaka, December 11:
Syeda Rizwana Hasan, Advisor to the Ministry of Environment, Forest and Climate Change, stated that the interim government is working to ensure a sustainable, cost-effective, and high-quality energy sector. She highlighted that the government will adopt necessary policies and legal frameworks to achieve this goal. Public opinion will be given significant importance, and it will be reflected in the revised action plans for the energy sector.
Speaking as the chair at the Bangladesh Energy Prosperity 2050 conference held at the BIAM Foundation Complex in Dhaka today. She said, the government is addressing the challenges in the power sector. Although existing agreements are inconsistent, canceling them is both costly and time-consuming. Therefore, progress must be made through careful planning. She added that directives have been issued to publish the Environmental Impact Assessments (EIA) of power projects on websites.
The advisor emphasized the need for modern building designs to promote energy efficiency and urged for increased use of renewable energy. She also suggested tree plantation on lands acquired for power projects.
Muhammad Fouzul Kabir Khan, Advisor, Ministry of Power, Energy and Mineral Resources, spoke at the event as the chief guest. Other notable speakers included Dr. Mohammad Tamim, Bangladesh University of Engineering & Technology; Munawar Misbah Moin, Managing Director, Rahimafrooz Renewable Energy Limited (RREL); Dipal Chandra Barua, Chairperson, Bright Green Energy Foundation; Dr. Khondaker Golam Moazzem, Research Director, Centre for Policy Dialogue, Cynan Houghton, Deputy Regional Program Director, Tara Climate Foundation.
Government officials, energy experts, academics, and development partners participated in the conference. Discussions focused on addressing the energy crisis, promoting renewable energy, and ensuring efficient energy use.
#
Dipankar/Mehedi/Paban/Ferdows/Rafiqul/Shamim/2024/1745hour
তথ্যবিবরণী নম্বর: ১৯৮৪
মহান বিজয় দিবস-২০২৪
আগামী ১৩ থেকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত জাতীয় স্মৃতিসৌধ এলাকায় সর্বসাধারণের প্রবেশ নিষিদ্ধ
ঢাকা, ২৬ অগ্রহায়ণ (১১ ডিসেম্বর):
মহান বিজয় দিবস-২০২৪ উদ্যাপন উপলক্ষ্যে সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধ এলাকা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার প্রয়োজনে আগামী ১৩ থেকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত স্মৃতিসৌধ এলাকার অভ্যন্তরে সর্বসাধারণের প্রবেশ বন্ধ থাকবে।
এছাড়া, ১৬ ডিসেম্বর প্রত্যুষে আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ স্মৃতিসৌধ ত্যাগ না করা পর্যন্ত জাতীয় স্মৃতিসৌধে সর্বসাধারণের প্রবেশ বন্ধ থাকবে।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
#
শবনম/ফাতেমা/রবি/সুবর্ণা/সাঈদা/মানসুরা/২০২৪/১৫৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ১৯৮৩
মহান বিজয় দিবস-২০২৪
গাবতলী থেকে জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত সড়কে পোস্টার, ব্যানার, ফেস্টুন লাগানো যাবে না
ঢাকা, ২৬ অগ্রহায়ণ (১১ ডিসেম্বর):
মহান বিজয় দিবস-২০২৪ উদ্যাপন উপলক্ষ্যে ঢাকার গাবতলী থেকে জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত সড়কে কোন ধরনের পোস্টার, ব্যানার, ফেস্টুন লাগানো যাবে না।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
#
শবনম/ফাতেমা/রবি/সুবর্ণা/সাঈদা/মানসুরা/২০২৪/১৫৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ১৯৮২
মহান বিজয় দিবস-২০২৪
পুষ্পস্তবক অর্পণকালে জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফুলের বাগানের ক্ষতি করা যাবে না
ঢাকা, ২৬ অগ্রহায়ণ (১১ ডিসেম্বর):
মহান বিজয় দিবস-২০২৪ উদ্যাপন উপলক্ষ্যে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণকালে স্মৃতিসৌধের ফুলের বাগানের কোনরুপ ক্ষতি করা যাবে না।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
#
শবনম/ফাতেমা/রবি/সুবর্ণা/সাঈদা/মানসুরা/২০২৪/১৫৪০ ঘণ্টা