Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২২nd এপ্রিল ২০২৪

তথ্যবিবরণী ২২ এপ্রিল ২০২৪

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর : ৪৩৩০

বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্টের অপতৎপরতা সফল হবে না

                                             ---বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী

 

ঢাকা, ৮ বৈশাখ, (২২ এপ্রিল):

 

বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সভাপতি জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেছেন, একটি কুচক্রি মহল বরাবরের মতো এখনো দেশ নিয়ে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। তারা বিদেশে লবিস্ট নিয়োগ করে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্টের চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। তাদের এ অপতৎপরতা সফল হবে না। 

 

মন্ত্রী আজ গুলশানের এসকট প্যালেস হোটেলে বাংলাদেশে নিযুক্ত ফিলিপাইনের রাষ্ট্রদূত Leo Tito L. Ausan Jr. রচিত ‘Sleepless in Dhaka and Other Poems’ শীর্ষক কাব্যগ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে একথা বলেন।

 

মন্ত্রী বলেন, পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে আজ বাংলাদেশকে নিয়ে গবেষণা হচ্ছে। তারা বিচার বিশ্লেষণ করছে কিভাবে ছোট এই দেশটি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংকটের মধ্যেও অগ্রগতির ধারা অব্যাহত রেখেছে। আপনারা পত্রিকায় দেখেছেন সম্প্রতি মার্কিন একটি থিঙ্ক ট্যাঙ্ক বলেছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেশ পরিচালনায় মসৃণভাবে এগিয়ে যাচ্ছেন। গত সপ্তাহে আটলান্টিক কাউন্সিলের ওয়েবসাইটে এ সম্পর্কিত নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে।

 

মন্ত্রী নানক বলেন,  বাংলাদেশ ও বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বিদেশিদের মাঝে যে আগ্রহ আছে ফিলিপাইনের রাষ্ট্রদূত লিও অসাম এর কবিতার বই প্রকাশ তার প্রমাণ। তিনি ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে গিয়েছেন বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে, তার সম্পর্কে জানতে। সেখানে সব কিছু দেখে তার যে উপলব্ধি তা তিনি কবিতার মাধ্যমে প্রকাশ করেছেন। তিনি বাংলাদেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য সম্পর্কেও জেনেছেন এবং তা তার কবিতায় ফুটিয়ে তুলেছেন। বাংলাদেশে মাত্র একবছর সময়কালে আহসান মঞ্জিলসহ বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান পরিদর্শন করেছেন। ঢাকায় রিক্সা দেখে একে ঢাকার ঐতিহ্য হিসেবে বর্ণনা করেছেন। আমাদের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় জর্জ হ্যারিসন এবং পণ্ডিত রবি শংকরসহ যারা বিশ্ববাসীর সমর্থন পেতে সাহায্য করেছেন তাদেরকেও তিনি কবিতার মাধ্যমে স্মরণ করেছেন। তিনি প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে যেমন কবিতা লিখেছেন তেমনি আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামকে নিয়েও কবিতা লিখেছেন। আমার ভালো লেগেছে রাষ্ট্রদূত লিও পাট থেকে তৈরি স্যুট পড়েছেন এবং কবিতার ভাষায় তা প্রকাশ করেছেন।

 

অনুষ্ঠানে ফিলিপাইনের জলবায়ু পরিবর্তন কমিশনের মন্ত্রী রবার্ট ইএ বোরজে, বাংলাদেশের সাবেক পররাষ্ট্র মন্ত্রী একে আব্দুল মোমেন, বর্তমান পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, সাবেক কেবিনেট সচিব মোশাররফ হোসাইন ভুইয়া, সাবেক পররাষ্ট্র সচিব সাব্বির আহমেদ চৌধুরী, বাংলাদেশে নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, মিশন প্রধান, কূটনীতিকসহ বাংলাদেশের মিডিয়া ও সংস্কৃতি অঙ্গনের বরেণ্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। 

                                                   #

মাহমুদুল/পাশা/শফি/রফিকুল/আব্বাস/২০২৪/২২৫৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর : ৪৩২৯

ইউএন এসকাপ-এর ৮০তম সম্মেলনে টেকসই উন্নয়নের

জন্য স্মার্ট উদ্ভাবন শীর্ষক সাইড ইভেন্ট আয়োজন করে বাংলাদেশ

 

ঢাকা, ৮ বৈশাখ, (২২ এপ্রিল) :

 

ইউনাইটেড নেশনস ইকোনমিক অ্যান্ড সোশ্যাল কমিশন ফর এশিয়া অ্যান্ড দ্য প্যাসিফিক (ইএসসিএপি) এর ৮০তম সম্মেলনে বাংলাদেশের আয়োজনে অনুষ্ঠিত হল ‘টেকসই উন্নয়নের জন্য স্মার্ট উদ্ভাবন: বাংলাদেশ ও এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের দৃষ্টিভঙ্গি’ শীর্ষক গুরুত্বপূর্ণ সাইড ইভেন্ট। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগ এবং ব্যাংকক বাংলাদেশ দূতাবাসের যৌথ আয়োজনে অনুষ্ঠিত এই সাইড ইভেন্টটিতে ডিজিটাল প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনে বাংলাদেশের অদম্য যাত্রা এবং টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের প্রভাব নিয়ে আলোকপাত করা হয়।

আজ থাইল্যান্ডের ব্যাংককে জাতিসংঘের কনফারেন্স সেন্টারে অনুষ্ঠিত এই সমাবেশে বাংলাদেশ এবং বৃহত্তর এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের মধ্যে জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যসমূহের অর্জনকে (এসডিজি) এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে ডিজিটাল প্রযুক্তিতে উদ্ভাবনী সম্ভাবনার দিকে দৃষ্টিপাত করার জন্য উপস্থিত অংশীজনদের আহ্বান জানানো হয়।

অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘আমরা বিশ্বব্যাপী দক্ষিণের দেশগুলোতে সরকারি সেবা ডেলিভারির ক্ষেত্রে আমাদের অভিজ্ঞতা, জ্ঞান এবং প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনগুলো দিয়ে সহায়তা করছি। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি যে, এই জ্ঞান ও প্রযুক্তির আদান-প্রদান আমাদের সকলকে একসাথে এগিয়ে যেতে সাহায্য করবে। আমরা যখন জাতিসংঘ টেকসট উন্নয়ন লক্ষ্যগুলো পূরণের দিকে অগ্রসর হচ্ছি, এরকম প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশ সরকার আন্তর্জাতিক আইসিটি ইনোভেশন-আইকিউব ম্যাচিং ফান্ড চালু করেছে, যাতে বৈশ্বিক দেশগুলোর ডিজিটাল রূপান্তরকে ত্বরান্বিত করা যায়।’

এ সময় প্যানেলে উপস্থিত বাংলাদেশ সরকারের ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা খুব অল্প সময়ে ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়ন করতে সক্ষম হয়েছি। ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে সাফল্যের পথ ধরেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন, যার লক্ষ্য স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট ইকোনমি, স্মার্ট গভর্নমেন্ট এবং স্মার্ট সোসাইটি এ চারটি প্রধান পিলারের ওপর ভিত্তি করে ২০৪১ সাল নাগাদ অন্তর্ভুক্তিমূলক, উদ্ভাবনী, টেকসই, জ্ঞান-ভিত্তিক স্মার্ট জাতিতে রূপান্তর করা।

ফেডারেল ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অভ্ নেপালের ন্যাশনাল প্লানিং কমিশনের সদস্য ড. রমেশ চন্দ্র পাউডেল বলেন, বাংলাদেশের মতো দেশের প্রযুক্তির অগ্রগতি উন্নত দেশের অর্থনীতি দ্বারা পরিচালিত উন্নত প্রযুক্তির তুলনায় প্রযুক্তিকে আরো সহজলভ্য করে তুলতে পারে। সেই অর্থে এটি সেই অঞ্চলের জন্য গেম চেঞ্জার কৌশল হতে পারে।

বাংলাদেশ সরকারের জাতীয় উদ্ভাবন ও ডিজিটাল রূপান্তর সংস্থা এজেন্সি টু ইনোভেট (এটুআই) এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও এসপায়ার টু ইনোভেট (এটুআই) এর প্রকল্প পরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) মো: মামুনুর রশীদ ভূঞা এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে থাইল্যান্ডে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আবদুল হাই স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন।

বাংলাদেশ সরকারের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব মোঃ শাহরিয়ার কাদের সিদ্দিকী উক্ত অনুষ্ঠানের সমাপনী বক্তব্য প্রদান করেন এবং কী-নোট বক্তব্য উপস্থাপন করেন এসপায়ার টু ইনোভেট-এটুআই এর পলিসি অ্যাডভাইজর আনীর চৌধুরী।

অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ এবং এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের বিশিষ্ট বক্তাদের সমন্বিত একটি প্যানেল আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়- যাতে উপস্থিত বিশেষজ্ঞরা তাদের সুচিন্তিত মতামত প্রদানের পাশাপাশি এসডিজি অর্জনের সাথে সম্পর্কিত মূল চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলায় ডিজিটাল উদ্ভাবনের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করেন।

#

নাজির/পাশা/শফি/রফিকুল/আব্বাস/২০২৪/২২১৭ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর: ৪৩২৭

 

ড. হাছান মাহ্‌মুদের সঙ্গে কিরগিজস্তানের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

         

ঢাকা, ৯ বৈশাখ (২২ এপ্রিল):

 

তিন দিনের বাংলাদেশ সফরে আসা কিরগিজ প্রজাতন্ত্রের পররাষ্ট্র বিষয়ক উপমন্ত্রী আভাজবেক আতাখানভ (Avazbek Atakhanov) আজ সোমবার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। 

 

রাজধানীর সেগুনবাগিচায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এ সাক্ষাতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান দুই দেশের মধ্যে প্রথম ফরেন অফিস কনসালটেশনের (এফওসি) সফলভাবে সমাপ্তিতে সন্তোষ প্রকাশ করেন। তিনি ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে পুনরায় নির্বাচিত হওয়ায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন বার্তার জন্য কিরগিজ প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রপতির প্রতি ধন্যবাদ জানান। 

 

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে সাবেক ইউএসএসআরে’র অংশ হিসেবে কিরগিজ জনগণের মূল্যবান সমর্থনের কথা স্মরণ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বৃদ্ধির অনেক সুযোগ রয়েছে। তিনি কিরগিজস্তানকে পোশাক, ওষুধ, পাটজাত পণ্য, গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ফল, সিরামিক, আইটি পণ্য ও সেবা আমদানির অনুরোধ জানান।  

 

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান অবিলম্বে রোহিঙ্গাদের স্বদেশ মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনে ও ফিলিস্তিনের গাজায় যুদ্ধ বন্ধে কিরগিজস্তানের সহায়তা কামনা করেন। একইসাথে ইউরেশিয়ান ইকোনমিক কমিশনের সাথে ফ্রি ট্রেড এগ্রিমেন্ট স্বাক্ষরে বাংলাদেশকে সমর্থন দান এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে দেশের প্রার্থীদের সমর্থনের জন্যও কিরগিজস্তানের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে অনুরোধ জানান।

 

বৈঠকে কিরগিজ উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী কৃষিখাতসহ বিভিন্ন অঙ্গনে বাংলাদেশের সাফল্যের প্রশংসা করেন এবং জানান তাঁর দেশে প্রায় এক হাজার বাংলাদেশি শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত। তিনি জানান, কিরগিজস্তান বিপুল বিদ্যুৎ শক্তি ও বছরে প্রায় ২২ থেকে ২৪ টন স্বর্ণ উৎপাদন করছে যেখানে ব্যাপক জনশক্তি নিয়োগের সুযোগ রয়েছে। 

 

কিরগিজস্তান ইউরেশিয়ান ইকোনমিক কমিশনের সাথে ফ্রি ট্রেড এগ্রিমেন্ট স্বাক্ষরে বাংলাদেশকে সমর্থন দেবে এবং জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক ফোরামগুলোতে বাংলাদেশের সমর্থন প্রত্যাশা করে উল্লেখ করলে উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী আভাজবেক আতাখানভকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহ্‌মুদ ‘রিসিপ্রোসিটি’র ভিত্তিতে সহযোগিতার আশ্বাস দেন। 

                                                      #

আকরাম/পাশা/শফি/মোশারফ/আব্বাস/২০২৪/২০৩২ ঘণ্টা

তথ্যববিরণী                                                                                                             নম্বর : ৪৩২৫

৩০ এপ্রিল জাতীয় সংসদ কার্যালয়ে চুক্তি বাস্তবায়ন কমিটির পরবর্তী বৈঠক

আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্র সাথে নবনিযুক্ত টাস্কফোর্স চেয়ারম্যান সুদত্ত চাকমার বৈঠক

ঢাকা, ৯ বৈশাখ (২২ এপ্রিল) :

            প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে ১৯৯৭ সালে শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে পার্বত্য চট্টগ্রামে কয়েক দশকের সংঘাতের অবসান ঘটেছে। আজ পাহাড়ে শান্তি ও উন্নয়নের সুবাতাস বইছে। এতে করে এ অঞ্চলে বসবাসরত ক্ষুদ্র  নৃ-গোষ্ঠীর জনগণকে জাতীয় উন্নয়নের মূলধারায় সম্পৃক্ত করা সম্ভব হয়েছে।

            আজ সংসদ ভবনে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষণ কমিটির আহ্বায়ক (মন্ত্রী পদমর্যাদা) আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ এমপি এর সাথে ভারত প্রত্যাগত উপজাতীয় শরণার্থী প্রত্যাবাসন ও পুনর্বাসন এবং অভ্যন্তরীণ উদ্বাস্তু নির্দিষ্টকরণ ও পুনর্বাসন সম্পর্কিত টাস্কফোর্স এর নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান সুদত্ত চাকমা সাক্ষাৎ করতে এলে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের সদস্য গৌতম কুমার চাকমা উপস্থিত ছিলেন।

            সভায় আগামী ৩০ এপ্রিল সকাল ১১টায় জাতীয় সংসদ কার্যালয়ে চুক্তি বাস্তবায়ন কমিটির পরবর্তী বৈঠকের তারিখ নির্ধারণ করা হয়।

            আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ বলেন, শান্তিচুক্তির ৭২টি ধারার অধিকাংশ ধারাই সফলভাবে বাস্তবায়িত হয়েছে। বাকি ধারাগুলো বাস্তবায়নের কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে। তিনি বলেন, তার কমিটি পার্বত্য চট্টগ্রামে ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য ডিজিটাল ভূমি জরিপ ও ব্যবস্থাপনা, সার্বিক জননিরাপত্তা ও পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষাসহ এ অঞ্চলের মানুষের সার্বিক জীবন মানোয়ন্ননে সহায়ক ভূমিকা রাখছে। তিনি সাবেক সচিব সুদত্ত চাকমাকে একজন দক্ষ, কর্মঠ ও সৎ কর্মকর্তা হিসেবে উল্লেখ করে কমিটির সদস্য হিসেবে বিশেষ ভূমিকা রাখবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

 সুদত্ত চাকমা টাস্কফোর্সের চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ লাভে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ এমপির প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করে টাস্কফোর্সের ২০ দফা কর্মসূচি বাস্তবায়নে কমিটির সহায়তা কামনা করেন। এছাড়া তিনি পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের একজন সাবেক কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্বপালনের অভিজ্ঞতালব্দ জ্ঞান কমিটির সার্বিক কার্যক্রমে সহায়তা প্রদানের প্রতিশ্রুতি দেন।

#

আহসান/পাশা/শফি/মোশারফ/জয়নুল/২০২৪/১৯৩০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর: ৪৩২৪

জলবায়ু অভিযোজনে সফলতার জন্য বিশ্বের ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস জরুরি

                                                                                ---পরিবেশ মন্ত্রী

         ঢাকা, ৯ বৈশাখ (২২ এপ্রিল):

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, জলবায়ু অভিযোজন কার্যক্রম পরিচালনা করা বিশ্বের জন্য একটি চ্যালেঞ্জ, এজন্য জলবায়ু অভিযোজন কার্যক্রমের জন্য বিশ্বব্যাপী সংহতি জরুরি। তিনি বলেন, অভিযোজন শুধু স্বল্পোন্নত দেশগুলোর জন্য একটি চ্যালেঞ্জ নয় বরং এটি আমাদের সকলের জন্য একটি চ্যালেঞ্জ। তাই এই লক্ষ্যে বিশ্বব্যাপী সংহতি প্রয়োজন।

 

আজ ‘ন্যাপ এক্সপো ২০২৪-এর হাইলেভেল ট্রান্সফরমেশনাল ডায়ালগ : এ ট্রান্সফর্মড ন্যাপ ফর দ্য ফিউচার’ শীর্ষক অধিবেশন পরিচালনা করার সময় পরিবেশ মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

 

এর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) ‘ন্যাশনাল অ্যাডাপটেশন প্ল্যান (ন্যাপ) এক্সপো ২০২৪’ শীর্ষক চার দিনব্যাপী জাতিসংঘের জলবায়ু অভিযোজন সম্মেলনের উদ্বোধন করেন।

 

সাবের চৌধুরী উল্লেখ করেন, বাংলাদেশের মাথাপিছু কার্বন নিঃসরণ মাত্র ০ দশমিক ৪৮ শতাংশ হলেও বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের সবচেয়ে খারাপ শিকারের অন্যতম দেশ বাংলাদেশ। তিনি বলেন, বৈশ্বিক তাপমাত্রা এক ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়লে জলবায়ু অভিযোজন কর্মসূচির খরচ বেড়ে যাবে। সুতরাং, সবকিছুকে জলবায়ু পরিবর্তনের লেন্সে দেখতে হবে-আর্থিক রিটার্নের ক্ষেত্রে অভিযোজনকে ন্যায্যতা দেওয়া কঠিন। তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় বিশ্বব্যাপী চিন্তা করলেও স্থানীয়ভাবে কাজ করতে হবে।

 

সাবের হোসেন জলবায়ু সংক্রান্ত কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষমতা বৃদ্ধির ওপর জোর দেন। তিনি বলেন, ভবিষ্যতের প্রয়োজন মোকাবিলায় আমরা কীভাবে সক্ষমতা তৈরি করব? অর্থ খুবই গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু সক্ষমতাও গুরুত্বপূর্ণ।

 

ইউনাইটেড নেশনস ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন অন ক্লাইমেট চেঞ্জের (ইউএনএফসিসিসি) নির্বাহী সেক্রেটারি সাইমন স্টিল এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ এবং ফিলিপাইন ক্লাইমেট চেঞ্জ কমিশন প্রেসিডেন্টের অফিসের পরিচালক রবার্ট ইএ বোর্জে প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

                                                       #

দীপংকর/পাশা/শফি/মোশারফ/আব্বাস/২০২৪/১৯২২ ঘণ্টা

তথ্যববিরণী                                                                                                           নম্বর : ৪৩২৩

দেশে শ্রমিকদের অধিকার বাড়বে, কমবে না

                                              --- আইনমন্ত্রী

ঢাকা, ৯ বৈশাখ (২২ এপ্রিল) :

            আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের আমলে শ্রমিকদের অধিকার দিন দিন বাড়বে, কমবে না।

            আজ সচিবালয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের মন্ত্রী একথা বলেন।

            আনিসুল হক বলেন, কোন দেশ আমাদের কী দেবে আর কী দেবে না--সেটার ওপর নির্ভর করে শেখ হাসিনার সরকার শ্রমিকদের অধিকারের ব্যাপারে চিন্তা-ভাবনা করে না। তাঁর সরকারের লক্ষ্য শ্রমিকরা যে অধিকার ভোগ করছে, তার থেকে বেশি যাতে তারা পায়, সেই ব্যবস্থা নিশ্চিত করা।

            বৈঠকের বিষয়বস্তু তুলে ধরতে গিয়ে আনিসুল হক বলেন, মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি দলের জিজ্ঞাসা ছিল, থ্রেসহোল্ড (ট্রেড ইউনিয়ন গঠনে শ্রমিকদের সম্মতির হার) কমানো নিয়ে। তিনি বলেন, ২০১৬ সালের দিকে এটি ছিল ৩০ শতাংশ। ২০১৭ সালে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) সাথে বৈঠকের পর এই থ্রেসহোল্ড ২০ শতাংশে নামিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। তখন তিনি বলেছিলেন, এটা আরও কমানো হবে, তবে ধীরে ধীরে। এবার বাংলাদেশ শ্রম আইনে যে সংশোধনী আনা হচ্ছে, তাতে প্রথমে প্রস্তাব ছিল থ্রেসহোল্ড ২০ শতাংশ থেকে ১৫ শতাংশে নামিয়ে আনা হবে কিন্তু সেখানে শর্ত ছিল, এটা শুধু যেসব কারখানায় তিন হাজার বা তার চেয়ে বেশি শ্রমিক কর্মরত, তাদের জন্য প্রযোজ্য হবে। কিন্তু এখন সেই সীমাও উঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। এই সংশোধনী পাস হলে সকল কারখানার ক্ষেত্রে ১৫ শতাংশ থ্রেসহোল্ড প্রযোজ্য হবে।

            আগামী বাজেট অধিবেশনের শেষের দিকে বাংলাদেশ শ্রম আইন সংশোধন বিল পাস হবে বলে আশা প্রকাশ করেন আইনমন্ত্রী।

            মন্ত্রী বলেন, ‘তারা (মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি দল) মূলত বাংলাদেশের শ্রম আইন, শ্রমিকদের অধিকার এবং তা নিয়ে আমরা কী কাজ করছি, সেসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন। তাদের গুরুত্বপূর্ণ যে প্রশ্ন ছিল, সেটা হচ্ছে -- বাংলাদেশ শ্রমিক আইনের যে সংশোধন হচ্ছে, সেটার বর্তমান পরিস্থিতি কী, কী করা হচ্ছে? এগারোটা ব্যাপারে তাদের জানার ইচ্ছা ছিল এবং এ ব্যাপারে কতটুকু অগ্রগতি হয়েছে, তা তাদের জিজ্ঞাসায় ছিল।’

            বাংলাদেশের শ্রম আইন ও অধিকারের বিষয়ে শোনার পর মার্কিন প্রতিনিধিদল সন্তোষ প্রকাশ করেছেন বলে মন্তব্য করেন মন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘এই আলোচনার পর মার্কিন প্রতিনিধিরা আমাকে বলেছেন, তারা সন্তুষ্ট হয়েছে।’

            বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে ইউএসটিআরের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক সহকারী ব্রেন্ডান লিঞ্চ, ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন দূতাবাসের লেবার অ্যাটাসে লিনা খান (খববহধ কযধহ)-সহ পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধিদল উপস্থিত ছিলেন।

            এছাড়া আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মোঃ গোলাম সারওয়ার এবং লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিভাগের সচিব হাফিজ আহমেদ চৌধুরীসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

#

 রেজাউল/পাশা/শফি/মোশারফ/জয়নুল/২০২৪/১৮৩০ঘণ্টা

তথ্যববিরণী                                                                                                      নম্বর : ৪৩২২

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

ঢাকা, ৯ বৈশাখ (২২ এপ্রিল) :

          স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী রবিবার সকাল ৮টা থেকে আজ সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১২ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার ৪ দশমকি শূন্য ১ শতাংশ। এ সময় ২৯৯ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।

          গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যায়নি। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৪৯৪ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১৭ হাজার ৩০২ জন।

#

দাউদ/পাশা/শফি/মোশারফ/জয়নুল/২০২৪/১৮৩০ঘণ্টা

 

তথ্যববিরণী                                                                                           নম্বর : ৪৩২১

শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এস এম আলমের

ভাইয়ের মৃত্যুতে শিল্পমন্ত্রী ও সিনিয়র শিল্প সচিবের শোক

 

ঢাকা, ৯ বৈশাখ (২২ এপ্রিল) :

          শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এস এম আলমের ভাই বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল কুদ্দুস সিকদারের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জাকিয়া সুলতানা।

          মন্ত্রী ও সিনিয়র সচিব আজ পৃথক শোকবার্তায় মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

          উল্লেখ্য, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল কুদ্দুস সিকদার আজ রাজধানীর ধানমন্ডিস্থ বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

#

ফয়সল/পাশা/শফি/মোশারফ/জয়নুল/২০২৪/১৮০০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                    নম্বর ː ৪৩১৯

সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থায় যুক্ত হলে শেষ বয়সে দুঃশ্চিন্তায় থাকতে হবে না

-কৃষিমন্ত্রী

মৌলভীবাজার, ৯ বৈশাখ (২২ এপ্রিল): 

        কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুস শহীদ বলেছেন, সকল মানুষের কল্যাণের জন্য সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা চালু করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জনকল্যাণে এটি একটি অনন্য উদ্যোগ। কেউ সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থায় যুক্ত হলে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তাঁকে দুঃশ্চিন্তায় থাকতে হবে না। এই পেনশন ব্যবস্থা অবসরকালীন সময়ে আর্থিক সুরক্ষা নিশ্চিত করবে এবং শেষ বয়সে কারো কাছে হাত পাততে হবে না।

        মন্ত্রী আজ মৌলভীবাজারে জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে জেলা প্রশাসন আয়োজিত সর্বজনীন পেনশন স্কিম বিষয়ক উদ্বুদ্ধকরণ সভা ও পেনশন মেলায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।  

        মন্ত্রী বলেন, সরকারি কর্মকর্তারা অবসরে গেলে পেনশন পান, কিন্তু বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে যারা কর্মরত এবং দেশের অন্যান্য মানুষ পেনশনের সুবিধা পান না। দেখা যায়, পরিবারের সদস্যরা বয়স্কদের ঠিকমতো দেখভাল করেন না, এমনকি অনেক সময় বৃদ্ধাশ্রমে বয়স্কদের রেখে আসেন। এক্ষেত্রে পেনশন স্কিম খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই পেনশনে যুক্ত হলে শেষ বয়সে টেনশনে থাকতে হবে না। তিনি আরো বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ একটি উন্নত সমৃদ্ধ দেশ হবে।

        জেলা প্রশাসক উর্মি বিনতে সালামের সভাপতিত্বে স্থানীয় সংসদ সদস্য মোহাম্মদ জিল্লুর রহমান, পুলিশ সুপার মনজুর রহমান প্রমুখ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন। এছাড়া, জেলার সাতটি উপজেলার ৬৭টি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, মেম্বারসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার পাঁচ শতাধিক মানুষ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

        মন্ত্রী অনুষ্ঠানে উপস্থিত সবাইকে একটি করে গাছের চারা উপহার প্রদান করে গাছ রোপণে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।

#

কামরুল/ফাতেমা/রবি/সাজ্জাদ/আসমা/২০২৪/১৩২০ ঘণ্টা

তথ্যববিরণী                                                                   নম্বর : ৪৩২০

তথ্য অধিকার আইনের আওতায় ৯টি অভিযোগের শুনানি সম্পন্ন

ঢাকা, ৯ বৈশাখ (২২ এপ্রিল) :

তথ্য কমিশন বাংলাদেশে আজ তথ্য অধিকার আইনের আওতায় ৯টি অভিযোগের শুনানি সম্পন্ন করা হয়েছে। এর মধ্যে ৭ টি অভিযোগ নিষ্পন্ন করা হয়েছে।

তথ্য কমিশন বাংলাদেশের প্রধান তথ্য কমিশনার ডক্টর আবদুল মালেক, তথ্য কমিশনার শহীদুল আলম ঝিনুক এবং তথ্য কমিশনার মাসুদা ভাট্টি শুনানি গ্রহণ করেন।

#

লিটন/ফাতেমা/রবি/কলি/লিখন/২০২৪/১৪৩৩ ঘণ্টা   

2024-04-22-16-55-22d0a6e2b43d25422bde296584b94510.docx