Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১০ মার্চ ২০২৩

তথ্যবিবরণী ৯ মার্চ ২০২৩

তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর : ৯৬২ 

 

হজের  প্রশিক্ষণ  হজ পালন সহজ করে দেয়

                             -- ধর্ম প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ২৪ ফাল্গুন (৯ মার্চ) : 

ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মোঃ ফরিদুল হক খান বলেছেন, সুন্দর ও সঠিকভাবে পবিত্র হজ পালনের ক্ষেত্রে  হজযাত্রীদের ধর্মীয় ও আনুষাঙ্গিক বিষয়ে প্রশিক্ষণের বিকল্প নেই। হজযাত্রীদের সঠিকভাবে প্রশিক্ষণ প্রদান করা গেলে হজ পালন সহজ হয়।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, দেশে সরকারি- বেসরকারি সকল হজযাত্রীকে প্রশিক্ষণ কর্মসূচির আওতায় আনা হচ্ছে। জেলা পর্যায়ে হজ প্রশিক্ষক তৈরির মাধ্যমে দেশের সকল হজযাত্রীকে নির্ধারিত সময়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে।

প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকার আশকোনায় হজ অফিস আয়োজিত ১৪৪৪ হিজরি/২০২৩ সালে নিবন্ধিত হজযাত্রীদের প্রশিক্ষণ প্রদানের লক্ষ্যে জেলা পর্যায়ের প্রশিক্ষকদের প্রশিক্ষণ  (ToT) অনুষ্ঠানে  প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ সব কথা বলেন।

ধর্ম প্রতিমন্ত্রী বলেন, হজযাত্রীগণ আল্লাহর ঘরের মেহমান। বাংলাদেশ হতে গমনকারী অধিকাংশ হজযাত্রী সারা জীবনের সঞ্চিত অর্থ ব্যয় করে হজ পালন করেন। তাই ভালোভাবে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হলে জীবনের একবার মাত্র ফরজ এ ইবাদত সঠিকভাবে পালন করা যাবে।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, হজের শরয়ী আমল, নিয়ম-কানুন সম্পর্কে সম্মক ধারণা দিতে হবে। একই সাথে বাংলাদেশ পর্ব, সৌদি আরব পর্ব, মক্কা, মদিনা, মিনা, আরাফা, মুজদালিফায় করণীয়, বিমানে যাতায়াত, সুস্থতার জন্য করণীয় বিষয়েও ভালোভাবে প্রশিক্ষণ দিতে হবে। বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের দ্বি-পাক্ষিক হজ চুক্তিতে আল্লাহর ঘরের মেহমান সম্মানিত হজ যাত্রীদের সফল ও সুন্দরভাবে হজ পালনে যথাযথ প্রশিক্ষণের উপর গুরুত্ব প্রদান করা হয়েছে।

            প্রতিমন্ত্রী বলেন, পবিত্র হজ ইসলামের অন্যতম স্তম্ভ। সঠিক নিয়মে পবিত্র  হজ পালনের জন্য দৈহিক, মানসিক, আর্থিক, আত্মিক বিষয়ে প্রশিক্ষণ গ্রহণ আবশ্যক। হজের সফরে হজযাত্রীদের পদ, পদবি , সামাজিক মর্যাদার চিন্তা পরিহার করে  একমাত্র  আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নিজেকে সপে দিতে হবে। আত্মত্যাগের মহান আদর্শ পবিত্র হজের অন্যতম লক্ষ্য।

প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, ডিজিটাল প্রযুক্তির সুযোগ সুবিধাসহ হজযাত্রীদের কল্যাণে বাংলাদেশ ও সৌদি আরব সরকার প্রদত্ত প্রতিটি সেবাকে তাদের নিকট যথাযথভাবে তুলে ধরতে হবে। সেজন্য হজ গাইড ও হজযাত্রী সকলকে ভালোভাবে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হচ্ছে। একইভাবে প্রশাসনিক দল, স্বাস্থ্যসেবা দানকারী দলের সদস্য ও হজ ব্যবস্থাপনায় যুক্ত প্রতিটি ব্যক্তিকে দক্ষ ও প্রশিক্ষিত হয়ে হজ ব্যবস্থাপনায় দায়িত্ব পালন করতে হবে।

ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (হজ) মোঃ মতিউল ইসলামের সভাপতিত্বে ও উপসচিব (হজ) আবুল কাশেম মোঃ শাহীনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠানে আরো বক্তৃতা করেন হজ অফিস, ঢাকার পরিচালক মোঃ সাইফুল ইসলাম, হজ এজেন্সিজ এসোসিয়েশন অভ্‌ বাংলাদেশ (হাব) এর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মাওলানা ইয়াকুব শরাফতী, মহাসচিব ফারুক আহমেদ সরদার প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে দেশের জেলা থেকে আগত প্রশিক্ষণার্থীগণ অংশগ্রহণ করেন।

#

আনোয়ার/মোশারফ/সেলিম/২০২৩/২৩১০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর :  ৯৬১

 

গ্রিসে বাংলাদেশ দূতাবাসে আন্তর্জাতিক নারী দিবস উদ্‌যাপন

 

এথেন্স (গ্রিস), ৯ মার্চ : 

 

গ্রিস প্রবাসী বাংলাদেশি নারীদের জন্য বাংলাদেশ দূতাবাস, এথেন্স আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষ্যে দূতাবাস প্রাঙ্গণে বিস্তারিত কর্মসূচির আয়োজন করে।  বিপুল সংখ্যক নারী ও কন্যা শিশু এ অনুষ্ঠানে  যোগদান করে।  বাংলাদেশ থেকে বহু দূরে পরিবার-পরিজন, আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধু-বান্ধববিহীন ব্যস্ত জীবনে এ আয়োজন ছিল অত্যন্ত আনন্দময়।  অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী নারীদের বাঁধভাঙ্গা উচ্ছ্বাস ছিলো লক্ষ্যণীয়। 

 

‘ডিজিটাল প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন জেন্ডার বৈষম্য করবে নিরসন’-এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আন্তর্জাতিক নারী দিবসের আলোচনায় বক্তারা তাঁদের স্বপ্নের কথা, অভিজ্ঞতার কথা এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথা উপস্থিত সকলকে অবহিত করেন।  সংসার ও সন্তান-সন্ততি সঠিকভাবে পরিচর্যা করার পরও গ্রিসে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক নারী কর্মজীবী বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক ও বেসরকারি  প্রতিষ্ঠানে কর্মরত রয়েছেন। এছাড়া গ্রিস প্রবাসী নারীগণ সাংস্কৃতিক ও সামাজিক কর্মকাণ্ডে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছেন। বাংলাদেশের জনগণের অর্ধেক  অংশ হিসেবে দেশের উন্নয়নে সুদূর গ্রিসে থেকেও সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করছেন। পুরুষের পাশাপাশি তাঁরা দেশে বৈধপথে রেমিট্যান্স প্রেরণ করছেন।  তাঁরা নারীদের সুসংগঠিত করার লক্ষ্যে এবং তাঁদের সমস্যা সমাধানে একযোগে  কাজ করছেন।  বাংলাদেশ দূতাবাস সর্বাত্মকভাবে নারীদের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে সহযোগিতা করে যাচ্ছে।

 

আন্তর্জাতিক নারী দিবসের আলোচনা অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রদূত আসুদ আহ্‌মদ বলেন, নারীরা আজ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছেন।  বাংলাদেশ নারী ক্ষমতায়নের রোল মডেল।  তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রীর সুযোগ্য নেতৃত্বে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে এবং তাঁর নেতৃত্বে ২০৪১ সালের মধ্যে আমাদের দেশ ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ হিসেবে উন্নত দেশের কাতারে দাঁড়াবে।  রাষ্ট্রদূত গ্রিসের নারীদের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে এগিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানান এবং তাদের সর্বাত্মকভাবে যেকোনো প্রয়োজনে সহযোগিতার আশ্বাস দেন।  অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রদূতের সহধর্মিণী ও অনুষ্ঠানের সভাপতি মিসেস রেবেকা সুলতানা নারীদের সক্রিয় অংশগ্রহণে আয়োজনটি স্মরণীয় একটি দিনে পরিণত হয়েছে বলে তাঁদেরকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। 

 

অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন দূতাবাসের দ্বিতীয় সচিব রাবেয়া বেগম। এ সময় অন্যান্যের সাথে অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন দূতাবাসের মিনিস্টার, প্রথম সচিব (শ্রম), দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দসহ বাংলাদেশ কমিউনিটির নেতৃবৃন্দ।

 

#

 

মোশারফ/সেলিম/২০২৩/২২৩০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর :  ৯৬০

 

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিকল্পিতভাবে এনার্জি ব্যবহারের আহ্বান শিক্ষা উপমন্ত্রীর
 

ঢাকা, ২৪ ফাল্গুন (৯ মার্চ) : 

 

দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিকল্পিতভাবে বিদ্যুৎ ব্যবহারের আহ্বান জানিয়েছেন শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী। 

 

উপমন্ত্রী আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্যার নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে আয়োজিত বাংলাদেশ সাসটেইনেবল এনার্জি উইক-২০২৩ উপলক্ষ্যে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ আহ্বান জানান। 

 

শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে উপমন্ত্রী বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে প্রকৌশলী, বিজ্ঞানী, ব্যবস্থাপক তৈরি হবে। স্মার্ট সিটিজেন হতে হলে স্মার্টি এনার্জি ইউজার হতে হবে। প্লাস্টিকের ব্যবহার কমাতে হবে, বিদ্যুৎ ব্যবহারে সাশ্রয়ী হতে হবে।

 

উপমন্ত্রী বলেন, গ্রামেগঞ্জে সর্বত্র বিদ্যুতের অপ্রয়োজনীয়  ব্যবহারের একটি বিষয় আসছে। শুনতে হয়তো আপত্তিজনক শোনাবে, কোনো পরিকল্পনা ছাড়া মসজিদের মধ্যে যত্রতত্র এয়ার-কন্ডিশন লাগিয়ে নিচ্ছে।  এতে স্বাস্থ্যের  জন্য খারাপ প্রভাব রয়েছে। মসজিদের মধ্যে একসঙ্গে অনেক মানুষ  নামাজ পড়ে, সেখানে এয়ার ফ্লো খুব গুরুত্বপুর্ণ। তারা শ্বাস-প্রশ্বাস নিচ্ছে, সেটা যদি বদ্ধ করে ফেলে, তাহলে নানান ধরনের রোগ একে অপর থেকে ছড়ানোর সম্ভাবনা থাকে। তাছাড়া চিন্তা করছি না বিলটা কে দেবে? অনেক জনের বিল আটকে আছে, আমাদের কাছে এসেছে, বিল মওকুফ করার জন্য। এইভাবে করে আমরা আনসাটেইনেবল এনার্জি ইউজার হয়ে যাচ্ছি। তোমরা (শিক্ষার্থীরা) আগামী দিনগুলোতে মানুষকে সচেতন করবে।

 

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. হাফিজ মোঃ হাসান বাবু। অনুষ্ঠানে ক্লাইমেট পার্লামেন্ট বাংলাদেশের কার্যকরী সদস্য আদেলুর রহমান, পাওয়ার সেলের ডিরেক্টর জেনারেল মোহাম্মদ হোসেন, বিইএসআরএ প্রেসিডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার নুরুল আকতারসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।  

 

#

 

খায়ের/মোশারফ/সেলিম/২০২৩/২২০০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর :  ৯৫৯

 

চলচ্চিত্রের বিকাশে করোনার মধ্যেও জাতীয় পুরস্কার দিয়েছে সরকার

                                                    -- তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

 

ঢাকা, ২৪ ফাল্গুন (৯ মার্চ) : 

 

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, করোনা মহামারির মধ্যেও জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রদান থেমে থাকেনি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পরামর্শে সিনেমা শিল্পী-কলাকুশলীদের উৎসাহ দিতে এবং এই শিল্পের বিকাশ অব্যাহত রাখতে করোনার সময়ে, এমন কি ২০২০ সালে মাত্র ২৫-২৬টি চলচ্চিত্র নির্মিত হলেও জাতীয় পুরস্কার দেওয়া হয়েছে, উল্লেখ করেন তিনি।

 

আজ রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক কনভেনশন সেন্টারে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তৃতায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রধান অতিথি হিসেবে ২০২১ সালে নির্মিত চলচ্চিত্রগুলো থেকে জুরি বোর্ড নির্বাচিত ২৭ ক্যাটাগরিতে ৩৪টি পুরস্কার বিজয়ীদের হাতে তুলে দেন।

 

ড. হাছান তাঁর বক্তৃতায় বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, ‘জাতির পিতা শেখ মুজিব শুধু স্বাধীন রাষ্ট্রই প্রতিষ্ঠা করেননি, বাঙালি শিল্প-সংস্কৃতি বিকাশেও তিনি ছিলেন সদানিবেদিত প্রাণ। বঙ্গবন্ধু ১৯৫৭ সালে প্রাদেশিক পরিষদে বিল উত্থাপনের মাধ্যমে ঢাকায় চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠা করে এ দেশে সিনেমার প্রাতিষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করেন। সেই চলচ্চিত্র আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামে, মুক্তিযুদ্ধে এবং পরবর্তীতে দেশ গঠনে ভূমিকা রেখেছে।’

 

মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চলচ্চিত্র শিল্পী কল্যাণ ট্রাস্ট গঠন করেছেন, সিনেপ্লেক্স, সিনেমা হল নির্মাণ ও সংস্কারে এক হাজার কোটি টাকার সহজতম ঋণ তহবিল গঠন করেছেন। আমাদের সিনেমা ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। বিশ্বে অনেক পুরস্কার অর্জন করেছে। আমাদের মেধাবী প্রাণেরা সিনেমা শিল্পকে আরও এগিয়ে নেবেন এটিই জাতির প্রত্যাশা।

 

দেশের উন্নয়নচিত্র তুলে ধরতে গিয়ে সম্প্রচার মন্ত্রী বলেন, ‘২০০৯ সালে আমরা বিশ্বে ৬০তম জিডিপির দেশ ছিলাম। গত ১৪ বছরে ২৫টি দেশ পেছনে ফেলে আমরা এখন ৩৫তম এবং পারচেজিং পাওয়ার প্যারিটিতে ৩১তম। পাকিস্তান এখন আমাদের দিকে তাকিয়ে দীর্ঘশ্বাস ফেলে, তাদের পার্লামেন্টে শেখ হাসিনার প্রশংসা হয়। এটিই বঙ্গবন্ধুর দেশ রচনার সার্থকতা, বঙ্গবন্ধুকন্যার দেশ পরিচালনার সার্থকতা।’

 

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের এ বার্ষিক আয়োজনে মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি হাসানুল হক ইনু এমপি বিশেষ অতিথি হিসেবে এবং সচিব মোঃ হুমায়ুন কবীর খোন্দকার স্বাগত বক্তব্য দেন। শেষে চলচ্চিত্র অঙ্গনের শিল্পীরা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করেন।

 

‘লাল মোরগের ঝুঁটি’ ও ‘নোনাজলের কাব্য’ যুগ্ম শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র, মোঃ সিয়াম আহমেদ ও মীর সাব্বির মাহমুদ যৌথভাবে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা এবং আজমেরী হক বাঁধন ও তাসনোভা তামান্না যৌথভাবে ২০২১ সালের শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পুরস্কার অর্জন করেছেন।

 

#

 

আকরাম/মোশারফ/সেলিম/২০২৩/২০৪০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর :  ৯৫৮

 

সাংস্কৃতিক বিপ্লবকে ছড়িয়ে দিতে হবে

                         -- নৌ-প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ২৪ ফাল্গুন (৯ মার্চ) : 

 

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, আমাদের সামনে এগিয়ে যাওয়ার পথ বন্ধ করতে একসময় আমাদের সংস্কৃতিকে চেপে ধরা হয়েছিল। এখন আর সে সময় নেই। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অন‍্যান‍্য সবকিছুর মতো সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড এগিয়ে চলছে। অনেক চ‍্যালেঞ্জ আছে। এ চ‍্যালেঞ্জকে মোকাবিলা করে এগিয়ে যেতে হবে। সাংস্কৃতিক বিপ্লবকে ছড়িয়ে দিতে হবে। সংস্কৃতি চর্চা ও খেলাধুলার মধ‍্যে থাকতে হবে। ইতিহাস সমৃদ্ধ সংস্কৃতি চর্চার বিকল্প নেই।

 

প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় শিল্পকলা একাডেমিতে ক‍্যাম্পাস থিয়েটার আন্দোলন বাংলাদেশ আয়োজিত ‘তৃতীয় জাতীয় ক‍্যাম্পাস থিয়েটার ২০২৩’ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

 

সরকারি বাঙলা কলেজের অধ‍্যক্ষ প্রফেসর ড. ফেরদৌসী খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন‍্যান্যের মধ‍্যে বক্তব‍্য রাখেন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী, ক‍্যাম্পাস থিয়েটার আন্দোলন বাংলাদেশ এর সভাপতি ড. কামাল উদ্দিন শামীম এবং আহ্বায়ক হাবিব তাড়াশী।

 

‘শিল্পে মননে মুক্তিযুদ্ধ’ এই স্লোগানকে ধারণ করে ৯-১৩ মার্চ বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সহযোগিতায় ও বাঙলা কলেজ যুব থিয়েটারের ব‍্যবস্থাপনায় শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় সংগীত ও নৃত‍্যকলা কেন্দ্র মিলনায়তনে থিয়েটার উৎসব চলবে। দেশের ৫০টি কলেজ ও বিশ্ববিদ‍্যালয়ের শিক্ষার্থীরা উৎসবে অংশ নিচ্ছে।

 

প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিভিন্ন অপপ্রচার চালিয়ে ভীতি তৈরি করা হচ্ছে। তারপরেও সরকার থেমে থাকেনি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন,  এ ধরনের উৎসব তরুণদের মধ‍্যে বিরাট জাগরণ তৈরি করবে। বাঙালি সংস্কৃতিকে এগিয়ে নিবে। জাতির পিতাকে হত‍্যা করার পর আমাদের অর্জিত সংস্কৃতিকে ঘুরিয়ে দেয়া হয়েছিল। তখন সাংস্কৃতিক চর্চা ছিল না। ইতিহাস বিকৃত করা হয়েছিল। জাতির পিতার পরিবারের বিরুদ্ধে মিথ‍্যা অপপ্রচার চালানো হয়েছিল, এখন পর্যন্ত এর একটিও কেউ প্রমাণ করতে পারেনি।

 

#

 

জাহাঙ্গীর/সিরাজ/রফিকুল/সেলিম/২০২৩/১৯৪০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর : ৯৫৭

স্বাধীনতা পুরস্কার পেলেন ৯ ব্যক্তি ও ১ প্রতিষ্ঠান

ঢাকা, ২৪ ফাল্গুন (৯ মার্চ) :  

          সরকার জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ৯ জন বিশিষ্ট ব্যক্তি ও ১টি প্রতিষ্ঠানকে ‘স্বাধীনতা পুরস্কার ২০২৩’ প্রদান করেছেন।

          ‘স্বাধীনতা পুরস্কার ২০২৩’ প্রাপ্তরা হলেন: স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে-বীর মুক্তিযোদ্ধা কর্নেল (অব.) সামসুল আলম; মরহুম লে. এ জি মোহাম্মদ খুরশীদ; শহিদ খাজা নিজামউদ্দিন ভূইয়া ও মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী (মায়া), বীর বিক্রম; সাহিত্যে-মরহুম ড. মুহাম্মদ মঈনুদ্দিন আহমেদ (সেলিম আল দীন); সংস্কৃতিতে-পবিত্র মোহন দে; ক্রীড়ায়-এ এস এম রকিবুল হাসান; সমাজসেবা/জনসেবায়-ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর; গবেষণা ও প্রশিক্ষণে-বেগম নাদিরা জাহান (সুরমা জাহিদ) ও ড. ফিরদৌসী কাদরী।  

আজ মন্ত্রিপরিষদের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

 

#

সাঈদ/সিরাজ/রফিকুল/আব্বাস/২০২৩/১৯৫২ ঘণ্টা

 

Handout                                                                                                           Number : 956

 

 

BIMSTEC countries to work together to realize potentials of the region

                                                                                       - Foreign Minister

 

Dhaka, 9 March : 

            The Nineteenth BIMSTEC Ministerial Meeting (MM) was held in Bangkok today in virtual mode. Delegations from all the Member States of BIMSTEC joined the meeting. Dr. A K. Abdul Momen,  Foreign Minister, led the Bangladesh delegation in the meeting.

 

            In his deliberations, Dr. Momen reiterated Bangladesh’s commitment to the BIMSTEC process and emphasized that BIMSTEC Member States need to work together to realize the huge untapped potentials of the region. As the Lead Country for cooperation in Trade, Investment and Development sector, Dr. Momen outlined Bangladesh’s effort to enhance investment and trade relations across the platform and expressed Bangladesh’s keen interest in finalizing the legal instruments for the BIMSTEC Free Trade Agreement (FTA). He called upon the Member States for greater commitments so that the BIMSTEC FTA could be implemented as early as possible.

 

            The meeting assessed the progress made so far since the Fifth BIMSTEC Summit held on 30 March 2022 including the implementation of various decisions taken during the summit.

 

            The meeting approved the 'Rules of Procedure' for all the BIMSTEC mechanisms, including several administrative and financial matters of the BIMSTEC Secretariat for adoption at the Sixth BIMSTEC Summit proposed to be held later this year. The Meeting approved the draft text of the ‘Agreement on Maritime Transport Cooperation’ as well as the ‘BIMSTEC Bangkok Vision 2030’.

 

            The inclusion of Blue Economy, Mountain Economy and Poverty Alleviation under the purview of the reconstituted sectors/subsectors of BIMSTEC cooperation was approved by the meeting. The cooperation in the Blue Economy will be led by Bangladesh.

 

            At the conclusion of the meeting, the Heads of Delegations issued a ‘Joint Statement’ elaborating actions to be taken in different areas of cooperation to promote active collaborations in matters of mutual interests in the economic, social, technical, cultural and scientific fields to build a prosperous, resilient and result oriented  BIMSTEC.    

 

            The meeting discussed the tentative schedule of the Sixth BIMSTEC Summit to be held in November 2023 in Bangkok, Thailand, in which Bangladesh is supposed to assume the Chairmanship of BIMSTEC.

 

#

Mohsin/Siraj/Rafiqul/Shamim/2023/1820hour

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                  নম্বর : ৯৫৫

 

 

শ্রমিকদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে কারিগরি সহযোগিতা প্রদানে আগ্রহী অস্ট্রেলিয়া

ঢাকা, ০৯ মার্চ, ২০২৩

শ্রম প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ানের সাথে সাক্ষাৎ করে শ্রমিকদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে কারিগরি সহযোগিতা প্রদানে আগ্রহ প্রকাশ করেছে ঢাকায় নিযুক্ত অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনার জেরেমি ব্রুয়ার। তিনি বলেন, অস্ট্রেলিয়ায় কারিগরিভাবে দক্ষ জনবলের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। এ বিষয়ে দক্ষ জনবল তৈরিতে সহযোগিতা করবে অস্ট্রেলিয়া। কারিগরি শিক্ষার জন্য অস্ট্রেলিয়ায় অনেক উন্নতমানের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

 

আজ সচিবালয়ে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে প্রতিমন্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করে হাইকমিশনার অস্ট্রেলিয়া সরকারের এ আগ্রহের কথা জানান।

 

 এ সময় প্রতিমন্ত্রী শ্রম মন্ত্রণালয়ের অধীনে রাজশাহীতে নির্মিত জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেইফটি বিষয়ক গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট এবং টঙ্গীতে নির্মিতব্য বঙ্গবন্ধু ন্যাশনাল লেবার ইনস্টিটিউটে প্রশিক্ষণ এবং গবেষণা কার্যক্রমে অস্ট্রেলিয়া সরকারের কাছে কারিগরি সহযোগিতা চান। দক্ষতা বৃদ্ধিতে এ প্রতিষ্ঠান দু’টি ভালো ভূমিকা রাখবে বলে আশা ব্যক্ত করে হাইকমিশনার বলেন, এ দু’টি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ এবং গবেষণা বিষয়ে কারিগরি সহযোগিতা প্রদানের জন্য গুরুত্ব দিয়ে অস্ট্রেলিয়া সরকারের নিকট তুলে ধরবেন।

 

 

হাইকমিশনার গত বছর ২২ ডিসেম্বর সিঙ্গাপুরে আইএলও এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের সম্মেলনে অস্ট্রেলিয়ার দক্ষতা ও প্রশিক্ষণ বিষয়ক মন্ত্রীর সাথে বৈঠকের জন্য শ্রম প্রতিমন্ত্রীর হাতে একটি ধন্যবাদপত্র হস্তান্তর করেন। বাংলাদেশ-অস্ট্রেলিয়ার বর্তমান বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আগামীতে আরো জোরদার হবে বলে উভয়পক্ষ আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

 

 সাক্ষাৎকালে মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. এহছানে এলাহী, যুগ্মসচিব (আইও) মো. হুমায়ুন কবির এবং অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনের দু’জন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।

#

 

আকতারুল/আরমান/সিরাজ/রফিকুল/লিখন/২০২৩/১৮০৫ঘণ্টা                                          

 

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ৯৫৪

শিক্ষাক্রমে ব্যাপক পরিবর্তন করে একে কর্ম উপযোগী করা হয়েছে

                                                           --শিক্ষা উপমন্ত্রী

ঢাকা, ২৪ ফাল্গুন (৯ মার্চ) : 

          শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেছেন, বিএম এর শিক্ষাক্রমে ব্যাপক পরিবর্তন করে একে কর্মোপযোগী করা হয়েছে। এর ফলে আন্তর্জাতিক একটি প্রফেশনাল সংস্থা এসোসিয়েশন অভ্‌ চার্টার্ড সার্টিফাইড একাউনটেন্টস (এসিসিএ) উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের একটি কোর্সকে সার্টিফিকেট দিচ্ছে। তিনি বলেন, এসিসিএ সনদ প্রদান করায় শিক্ষার্থীরা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে কাজ করার সুযোগ ও স্বীকৃতি দু’টোই পাবে। সার্টিফিকেটধারীরা বিদেশে না গিয়েও ঘরে বসে কাজ করতে পারবে।

          আজ রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে কম্পিউটারাইজড অ্যাকাউন্টিং সিস্টেম স্পেশ্যালাইজেশন (এসিসিএ) এর অ্যাক্রিডিটেশন সনদ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় উপমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

          উল্লেখ্য, ১৭ আগস্ট, ২০২০ সালে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড এবং এসোসিয়েশন অভ্‌ চার্টার্ড সার্টিফাইড একাউন্টটেন্টস (এসিসিএ) এর মধ্যে সমঝোতা স্বারক স্বাক্ষরিত হয়। সারা বিশ্বে এসিসিএ বাংলাদেশে প্রথম উচ্চমধ্যমিক পর্যায়ের একটি কোর্সকে স্বীকৃতি প্রদান করেছে।

          অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মশিউর রহমান, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. ওমর ফারুক, এসিসিএ’র কান্ট্রি ম্যানেজার প্রমা তাপসী খান।

#

জাহিদ/আরমান/সিরাজ/রফিকুল/শামীম/২০২৩/১৭৪০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর : ৯৫৩

 

পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষণ কমিটির ৭ম বৈঠক অনুষ্ঠিত

 

ঢাকা, ২৪ ফাল্গুন (৯ মার্চ) :   

আজ পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষণ কমিটির ৭ম বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। কমিটির আহ্বায়কের বিশেষ আমন্ত্রণে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং, পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ সদস্য গৌতম কুমার চাকমা, দীপংকর তালুকদার এমপি, বাসন্তী চাকমা এমপি, কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি, কমিটির সদস্য জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা (সন্তু লারমা), সাবেক মূখ্য সচিব আবদুস সোবহান সিকদার ও পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মোসাম্মৎ হামিদা বেগম উপস্থিত ছিলেন।

পটুয়াখালী জেলার কুয়াকাটা গ্রান্ড হোটেল এন্ড সি-রিসোর্টের সম্মেলন কক্ষে কমিটির আহ্বায়ক (মন্ত্রী পদমর্যাদা) আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ এর সভাপতিত্বে পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষণ কমিটির এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সভায় বিগত সভার গৃহীত সিদ্ধান্তসমূহের অগ্রগতি পর্যালোচনা করা হয়। এ বৈঠকে পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন বিধিমালা ২০১৯, তিন পার্বত্য জেলায় হস্তান্তরিত বিভিন্ন বিভাগের কার্যক্রম, কমিটির কার্যক্রম আরো গতিশীলকরণে আহ্বায়কের কার্যালয়ে নতুন জনবল কাঠামো সৃজন, তিন পার্বত্য জেলায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ প্রক্রিয়া ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিষয়ে সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে অত্যন্ত ফলপ্রসূ আলোচনা হয়।

 

সভায় সিদ্ধান্ত হয়, শান্তি চুক্তিসমূহের অন্তর্ভুক্ত বিভিন্ন দপ্তর হস্তান্তর ও অন্যান্য অনিষ্পত্তিকৃত বিষয়সমূহ বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত করার জন্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সাথে বৈঠকের উদ্যোগ নেয়া হবে। সভায় ভারত প্রত্যাগত ও অভ্যন্তরীণ শরণার্থীদের পুনর্বাসন বিষয়ে আলোচনা করা হয়।

বৈঠকে পার্বত্য শান্তি চুক্তি বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা কামনা করা হয়। পার্বত্য অঞ্চলের শান্তিশৃঙ্খলা, পর্যটনশিল্প ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ডকে এগিয়ে নিতে সভায় ঐকমত্য পোষণ করা হয়। পার্বত্য অঞ্চলকে নিরাপদ, সুখী, উন্নত, শান্তি ও সমৃদ্ধির জনপদ হিসেবে গড়ে তুলতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সম্পাদিত ঐতিহাসিক শান্তি চুক্তিসমূহ পর্যায়ক্রমে বাস্তবায়ন করার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করা হয়।

 

#

আহসান/আরমান/সিরাজ/রফিকুল/আব্বাস/২০২৩/১৯৫৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ৯৫২

বান্দরবানে জীববৈচিত্র্য রক্ষা করে ইকো-ট্যুরিজম সুবিধা বাড়ানো হবে

                                                                  - পরিবেশমন্ত্রী

বান্দরবান, ২৪ ফাল্গুন (৯ মার্চ) : 

          পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন বলেছেন, বান্দরবানে আগত দেশি-বিদেশি পর্যটকেরা যাতে এখানকার অপার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারে সেজন্য স্থানীয় বন বিভাগ গাছ লাগানোসহ প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। সৌন্দর্যমণ্ডিত কৃষ্ণচূড়া, পলাশসহ নানা ধরনের গাছ অধিক পরিমাণে লাগানো হবে। রাস্তার দু’ধারে এ গাছ লাগানো হবে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয়দের সাথে সমন্বয় করে এসকল কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হবে।

          আজ ইকো-ট্যুরিজম সম্ভাবনা যাচাইয়ের জন্য বান্দরবান বন বিভাগ ও বান্দরবান পাল্পউড প্ল্যান্টেশন বিভাগের আওতাধীন বনাঞ্চলসমূহ পরিদর্শন শেষে নীলগিরিতে অবস্থিত রেস্ট হাউজে অনুষ্ঠিত বৈঠকে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

          বনমন্ত্রী বলেন, স্থানীয় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর লোকেরা যাতে জীববৈচিত্র্য রক্ষা করে জুম চাষ করে, পাহাড়ে যাতে আগুন না লাগায় সে বিষয়ে তাদের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধির উদ্যোগ নিতে হবে। সরকার তাদের জীবনমান উন্নয়নে জীবিকা সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টি করবে। তিনি বলেন, বান্দরবানের সংরক্ষিত ১ লাখ ৮৫ হাজার একর পাহাড়ি বনাঞ্চলের বৃক্ষহীন স্থানগুলোতে ব্যাপকহারে বৃক্ষরোপণ করবে সরকার। পাহাড় বৃক্ষাচ্ছাদিত থাকলে পানি থাকবে, আর পানি থাকলে মানুষসহ অন্যান্য প্রাণী বাঁচতে পারবে। এটা পৃথিবীর অন্যতম সমৃদ্ধ জীববৈচিত্র্য হটস্পট উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে এখানকার জীববৈচিত্র্য রক্ষা করা হবে।

          অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বান্দরবান সেনা রিজিয়নের রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ জিয়াউল হক এনডিসি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, প্রধান বন সংরক্ষক মোঃ আমীর হোসাইন চৌধুরী, চট্টগ্রাম অঞ্চলের বন সংরক্ষ বিপুল কৃষ্ণ দাস, লামা বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মোঃ আরিফুল হক বেলাল, বান্দরবান পাল্পউড বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মোঃ মাহমুদুল হাসান এবং বান্দরবান বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা হক মাহবুব মোর্শেদ প্রমুখ।

#

দীপংকর/আরমান/সিরাজ/রফিকুল/শামীম/২০২৩/১৭১৫ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                  নম্বর : ৯৫১

 

বাসযোগ্য ঢাকার জন্য সমন্বিত পরিকল্পনা বাস্তবায়ন জরুরি

                                             -- স্থানীয় সরকার মন্ত্রী

 

ঢাকা, ০৯ মার্চ, ২০২৩

 

স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ২০৪১ সালের উন

2023-03-09-18-35-2b9528ed1b3deb822cfcd6ef7fc8c1cc.docx