Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৫ August ২০১৬

তথ্যবিবরণী ১৫ই আগস্ট ২০১৬

তথ্যবিবরণী                                                                                   নম্বর : ২৬১৫
তাসখন্দে জাতীয় শোক দিবস পালিত
তাসখন্দ,  ১৫ই আগস্ট:  

    আজ উজবেকিস্তানের রাজধানী তাসখন্দে বাংলাদেশ দূতাবাসে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪১তম শাহাদতবার্ষিকী যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতীয় শোক দিবস হিসেবে পালন করা হয়েছে। বাংলাদেশ দূতাবাস এ লক্ষ্যে বিস্তারিত কর্মসূচি পালন করে। কর্মসূচির মধ্যে ছিল সকালে চ্যান্সারি ও বাংলাদেশ হাউজে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত করা, রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্র মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীর বাণী পাঠ এবং ১৫ই আগস্টে নিহত  বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া ।

    এ উপলক্ষে বিকেলে চ্যান্সারি ভবনে আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়।

    অনুষ্ঠানে বিভিন্ন দূতাবাসের কর্মকর্তা, ১৯৭১ সালে কলকাতা কনস্যুলেটে নিযুক্ত সোভিয়েত কনসাল জেনারেল মীর কাসিমভ, প্রবাসী বাংলাদেশী ও উজবেকিস্তানের শিল্পী, সাহিত্যিকসহ অনেকে অংশগ্রহণ করেন। আলোচনাসভায় বক্তারা স্বাধীনতাবিরোধী কুচক্রী মহলের প্ররোচনায় ঘটা নৃশংস হত্যাকা-ের কঠোর সমালোচনা করেন।

    রাষ্ট্রদূত বলেন, বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাঙালি জাতি ঐক্যবদ্ধ হয়ে পাকিস্তানের শৃঙ্খল থেকে দেশকে মুক্ত করে এবং আমরা আমাদের কাক্সিক্ষত স্বাধীনতা লাভ করি । তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধুর প্রদত্ত ৬ দফা ছিল বাঙালি জাতির জন্য ম্যাগনাকার্টার সমতুল্য। অনুষ্ঠানে কৃষ্টি সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের শিশুদের মাঝে বার্ষিক সনদপত্র বিতরণ করা হয়।

    আলোচনাসভায় বঙ্গবন্ধুর কর্মময় জীবনের ওপর নির্মিত প্রামাণ্য চলচ্চিত্র প্রদর্শন করা হয়। সবশেষে রাষ্ট্রদূত চ্যান্সারি ভবনে বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্মের ওপরে আলোকচিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন । প্রদর্শনীতে ২৪ টি আলোকচিত্র স্থান পেয়েছে ।
#

আফরাজ/মোশাররফ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৬/২২০৫ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ২৬১৪

লন্ডনে জাতীয় শোক দিবস পালিত
লন্ডন, (১৫ই আগস্ট):
    সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুৃ শেখ মুজিবুর রহমানের ৪১তম শাহাদতবার্ষিকী উপলক্ষে আজ ১৫ আগস্ট এক স্মারক কর্মসূচির মাধ্যমে লন্ডনে বাংলাদেশ হাইকমিশনে জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়।
দিবসের শুরুতেই হাইকমিশনে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত করা হয়। এ উপলক্ষে সকাল ১১টায় চ্যালসি ওল্ড টাউন হলে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভার প্রারম্ভে যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার খন্দকার এম তালহার নেতৃত্বে হাইকমিশনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এরপর জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্র মন্ত্রী এবং পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পাঠ করে শোনানো হয়। এছাড়া শোকাবহ এই দিনে ঘাতকদের হাতে নির্মমভাবে শাহাদত বরণকারী বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের সদস্যবৃন্দ এবং অন্যদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
    আলোচনা সভায় লন্ডনে চিকিৎসাধীন সব্যসাচী কবি শামসুল হক বলেন, বঙ্গবন্ধুর কাছ থেকে আমরা পেয়েছি সত্যের পথে এগিয়ে যাওয়ার দীক্ষা। বিশ্বের দরবারে আজ বাংলা ভাষায় কথা বলার বিষয়ে বঙ্গবন্ধুর অবদান ও যুক্তরাজ্যের সাথে বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক সম্পর্কের স্মৃতিগুলোর কথা তুলে ধরেন। এরপর তাঁর সদ্য রচিত একটি কবিতা পাঠ করে শোনান।  
জাতীয় শোক দিবসের আলোচনাসভায় ভারপ্রাপ্ত হ্ইাকমিশনার খন্দকার এম তালহা বলেন, বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের অগ্রগতি আজ বিশ্বের কাছে রোলমডেল। আজকের দিনে শোককে শক্তিতে পরিণত করে চক্রান্তকারীদের প্রতিহত করে উন্নয়নের চাকাকে সচল রাখতে হবে। জাতির প্রকৃত ইতিহাস আমাদের নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে।
    আলোচনাসভায় প্রবাসী বাংলাদেশী কমিউনিটির রাজনৈতিক, সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং যুক্তরাজ্যস্থ বাংলা প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। লন্ডনস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশন জাতীয় লোক দিবস উপলক্ষে ৩০ পৃষ্ঠার একটি স্মরণিকা প্রকাশ করে।
#
নাদীম/আফরাজ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৬/২১৪৫ঘণ্টা

Handout                                                                                             Number: 2613

 

National Mourning Day observed in Abu Dhabi

Abu Dhabi, 15 August:  f

The Embassy of Bangladesh in Abu Dhabi of United Arab Emirates  (UAE) has observed the National Mourning Day on 15 August  with due solemnity. The day's programme started with raising National Flag at half mast together with national anthem by the Ambassador of Bangladesh to the UAE Muhammad Irnran. The Ambassador and officials then placed flower wreaths to the portrait of the Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman.  

The programme was attended by the officials of the Embassy, Janata Bank, Bangladesh Biman, Bangladesh School, Bangabandhu Parishad, Community leaders and a large number of Bangladeshi nationals and iocal media of the UAE.

A discussion meeting started with recitation from the Holy Quran at the Embassy Hall, At first the messages of the President, Prime Minister, the  Foreign Minister and the  State Minister for Foreign Affairs were read out by the officials of the Embassy, The meeting presided over by the Ambassador. During the discussions officials of the Embassy as well as a large number of Bangladeshi expatriates and community members were present.

In the discussion, the speakers recalled the great memories of Bangabandhu and prayed for the departed soul of Bangabandhu and his family members died on 15 August 1975.

The Ambassador in his speech described how Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman used to stand to uphold the rights of our nation and achieve the independence of Bangladesh. He recalled Bangabandhu's unlimited love for the country, people and his dream for building 'Sonar Bangla". He mentioned about different development activities of the Government, especially the increase of power generation, infrastructure development, including ongoing construction of Padma Bridge, opening of the 3rd seaport at Payra and other government initiatives.

Finally, munajat was offered seeking blessings of Almighty Allah for the departed soul of Bangabandhu and his family members and also for the stability and progress of Bangladesh. Later a documentary on the regime of Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman titled "Golden Days" was screened.

#

Faruki/Afraz/Mosharaf/Abbas/2016/2126 Hours

তথ্যবিবরণী                                                                                     নম্বর : ২৬১২

মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শক্তি জঙ্গিবাদে লিপ্ত
                               ---শিক্ষামন্ত্রী

ঢাকা, ৩১শে শ্রাবণ (১৫ই আগস্ট) :

    শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শক্তি এদেশের স্বাধীনতা, উন্নতি ও সমৃদ্ধি কখনো মেনে নিতে পারেনি। তারাই বারবার দেশকে পিছিয়ে দিতে জঙ্গিবাদের মতো বিভিন্ন ধ্বংসাত্মক রাষ্ট্রবিরোধী  ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। এ অপশক্তিকে সমূলে নির্মূল করার জন্য মন্ত্রী ছাত্র শিক্ষকসহ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ দেশপ্রেমিক জনসাধারণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

    মন্ত্রী আজ জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ঢাকায় বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) আয়োজিত আলোচনাসভায় বক্তৃতায় এ আহ্বান জানান।

    মন্ত্রী বলেন, দেশ যখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সকল ক্ষেত্রে এগিয়ে যাচ্ছে এবং সারা বিশ্বে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা প্রশংসিত হচ্ছে, তখনই মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তি জঙ্গি তৎপরতার মাধ্যমে দেশকে পিছিয়ে দেয়ার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশে এ ধরনের অপশক্তি কোনভাবেই ঠাঁই পাবে না বলে তিনি উল্লেখ করেন।

    মুক্তিযুদ্ধোত্তর পাকিস্তানি একটি প্রধান পত্রিকায় প্রকাশিত তৎকালীন পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের অর্থনীতি ও সরকারি চাকরিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে চরম বৈষম্যের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, সে সময় সামরিক বেসামরিক উচ্চ পদে পূর্ব পাকিস্তান থেকে প্রতিনিধিত্ব ছিল একেবারেই নগণ্য। জনাব নাহিদ বলেন, জাতির পিতা বাঙালি জাতিকে সেই নিপীড়ন ও শোষণ থেকে মুক্ত করেছেন।

    বুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে বুয়েট কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে আরো বক্তৃতা করেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আব্দুল মান্নান, বুয়েটের তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আমিনুল হক, বুয়েট শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. এহসান এবং ছাত্রকল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক
ড. মো. দেলোয়ার হোসেন।
#

সাইফুল্লাহ/আফরাজ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৬/২১০৫ ঘণ্টা

 

Handout                                                                                                                   Number : 2611

National Mourning Day observed in New Delhi

New Delhi, 15 August : 

Bangladesh High Commission in New Delhi observed the National Mourning Day 2016, the 41st anniversary of Martyrdom of Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman, the Father of the Nation today at the High Commission with due solemnity. The program was attended by a large number of Ambassadors, diplomats, dignitaries and expatriate Bangladeshis.  

High Commissioner of Bangladesh Syed Muazzem Ali hoisted the National Flag at half mast in the morning. Messages from President, Prime Minister, Foreign Minister and State Minister of Foreign Affairs were read out. Special prayer was offered for the salvation and eternal peace of the departed souls of the Father of the Nation and his martyred family members, as well as continued peace, progress and prosperity of Bangladesh.

 In the afternoon, a panel discussion on the theme of ‘Bangabandhu’s vision for peace, progress and prosperity in South Asia and beyond’ was organized followed by screening of a documentary on the glorious life of Bangabandhu at the High Commission. Former member of the Rajya Shabha H K Dua, renowned Journalist Muchkund Dubey, President of the Council for Social Development, former High Commissioner of India to Bangladesh and former Foreign Secretary of India and Brigadier General Onkar Singh Goraya, a valiant fighter of Bangladesh’s Liberation War were amongst the panelist. High Commissioner of Bangladesh moderated the session.

 High Commissioner in his opening remarks mentioned that despite all adversaries, Bangbandhu dedicated his life for the freedom and independence of his people. His undaunted and relentless demand for Independence of the country was the source of inspiration and aspiration to all freedom fighters to fight for our Liberation War in 1971.

 Recalling their personal memories during the 1971 War period and the post-war re-construction period, the distinguished speakers paid tribute to the Father of the Nation. All the panelists were of the view that the era badly missed the tall leadership of Bangabandhu particularly in the context of slow progress in establishing shared peace, progress and prosperity in the whole South Asian region. With his dynamic and charismatic leadership peace and prosperity in the region could have been established much earlier. But they commended the bold leadership of his daughter, current Prime Minister Sheikh Hasina, for taking forward the sentiment and dream of his father in absence of him for the betterment of peace and prosperity in Bangladesh as well as in South Asia and beyond.

#

Kamruzzaman/Afraz/Mosharaf/Joynul /2016/2120hours

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ২৬০৯

জাতি গঠনে বঙ্গবন্ধু অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন
                             -- প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রী
ঢাকা, ৩১শে শ্রাবণ (১৫ই আগস্ট):
    ঢাকার দারুস সালামে বাংলাদেশ-কোরিয়া টেকনিক্যাল ট্রেনিং সেন্টারে (বিকেটিটিসি) আজ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪১তম শাহাদতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে সেমিনার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন।
    মন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কারণেই আমরা একটি স্বাধীন রাষ্ট্র পেয়েছি। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে হবে এবং এর মাধ্যমেই দেশকে উন্নতির পথে এগিয়ে নিতে হবে। তিনি আরো বলেন, যুগে যুগে পৃথিবীর অনেক নেতা সমাজ পরিবর্তন, জাতি গঠন ও অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য কাজ করেছেন, বঙ্গবন্ধু তাদের মধ্যে অনন্য দৃষ্টান্ত। আর সে কারণেই তিনি বাঙালি জাতির পিতা।
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব বেগম শামছুন নাহারের সভাপতিত্বে সেমিনার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিকেটিটিসি’র অধ্যক্ষ ড. প্রকৌশলী মো. সাকাওয়াৎ আলী। অনুষ্ঠানে “বঙ্গবন্ধুর উন্নয়ন ভাবনায় শিক্ষা, কর্মসংস্থান ও বৈদেশিক যোগাযোগ” বিষয়ক সেমিনার পেপার উপস্থাপন করেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপপ্রধান কে. এম আলী রেজা এবং সেমিনার পেপারের উপরে আলোচনা করেন জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর মহাপরিচালক মো. সেলিম রেজা ও ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের মহাপরিচালক গাজী মোহাম্মদ জুলহাস।
সেমিনার শেষে বঙ্গবন্ধু, তাঁর পরিবার ও শহিদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।
     পরে মন্ত্রী জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে রচনা প্রতিযোগিতায় ৯ জন প্রতিযোগীর মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন বাংলাদেশ-কোরিয়া কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, বাংলাদেশ-জার্মান কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এবং শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মহিলা কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের বিভিন্ন ট্রেডের প্রশিক্ষণার্থীগণ।
     সেমিনার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠানে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় ও এর সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারী এবং প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
#
জাহাঙ্গীর/আফরাজ/মোশারফ/জয়নুল২০১৬/২০৩০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর : ২৬০৮
কলম্বোতে জাতীয় শোক দিবস পালন

কলম্বো (শ্রীলঙ্কা), ১৫ই আগস্ট:  
    যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে আজ শ্রীলঙ্কার রাজধানী কলম্বোতে বাংলাদেশ হাইকমিশনে জাতীয় শোক দিবস এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪১তম শাহাদতবার্ষিকী পালিত হয়। দিবসটি পালন উপলক্ষে হাইকমিশন প্রাঙ্গণে আয়োজিত কর্মসূচির মধ্যে ছিল- আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও অর্ধনমিতকরণ, এক মিনিট নীরবতা পালন, বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ, পবিত্র গ্রন্থাবলি থেকে পাঠ, রাষ্ট্রীয় নেতৃবৃন্দের বাণী পাঠ, বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্মের ওপর আলোচনা, দোয়া, প্রার্থনা এবং বঙ্গবন্ধুর ওপর নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনী। এতে মিশনের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ শ্রীলঙ্কায় বসবাসকারী প্রবাসী বাংলাদেশি নাগরিকববৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।   

    আলোচনা অনুষ্ঠানে বক্তারা বঙ্গবন্ধুর জীবন ও দর্শনের ওপর আলোকপাতসহ বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জন এবং জাতি গঠনে তাঁর অসামান্য অবদানের কথা কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করেন। তাঁরা ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্টের কালো রাতে সংঘটিত জাতির ইতিহাসের নির্মমতম হত্যাকা-ের তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করেন এবং বঙ্গবন্ধুসহ শাহাদতবরণকারী সকল শহিদের আত্মার শান্তির জন্য প্রার্থনা করেন।

    সমাপনী বক্তব্যে হাইকমিশনার-ডেজিগনেট রিয়াজ হামিদুল্লাহ বঙ্গবন্ধুর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন এবং বাঙালি জাতিসত্তার উন্মেষে তাঁর মূল্যবান অবদানের কথা বিশেষভাবে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর মূল্যবোধ ও আদর্শ এবং একটি স্বাধীন বাংলাদেশ অর্জনের জন্য তাঁর দীর্ঘ রাজনৈতিক সংগ্রামের প্রকৃত ইতিহাস বর্তমান প্রজন্মের কাছে যথাযথভাবে পোঁছে দিতে হবে ।  

    দিবসটি পালনের অংশ হিসেবে হাইকমিশন কলম্বোতে অবস্থিত ‘ফাতিমা ওয়েলফেয়ার সেন্টার’ নামের একটি এতিমখানায় ৭০ জন এতিম শিশুর মাঝে উন্নতমানের খাবার বিতরণ করে। এছাড়া সেখানে বঙ্গবন্ধুসহ ১৯৭৫ এর ১৫ই আগস্টে শাহাদতবরণকারী সকল শহিদের আত্মার মাগফিরাতের জন্য একটি দোয়া মাহফিলের আয়োজনও করা হয়।   
#

আফরাজ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৬/২০২২ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ২৬০৭

শোক দিবসে এলজিআরডি মন্ত্রণালয়ের আলোচনাসভা
ঢাকা, ৩১শে শ্রাবণ (১৫ই আগস্ট):
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাক শাসকগোষ্ঠী কর্তৃক বাঙালি জাতির বিরুদ্ধে অব্যাহত শোষণ, নিপীড়ন, বঞ্চনা ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে গণআন্দোলন গড়ে তোলেন। এ মহানায়কের নেতৃত্বে বাংলাদেশ নামক স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র গঠিত হওয়ায় দেশি-বিদেশি স্বাধীনতা বিরোধীচক্র সপরিবারে বঙ্গবন্ধুসহ জাতীয় চার নেতাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করে।
এলজিআরডি ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মো. মসিউর রহমান রাঙ্গা আজ এলজিআরডি ও সমবায় মন্ত্রণালয় এবং ঢাকা সড়ক পরিবহণ মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদ কর্তৃক জাতীয় শোক দিবসে পৃথক আলোচনা, দোয়া ও দুস্থদের মাঝে খাবার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।
কাকরাইলে স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব আব্দুল মালেকের সভাপতিত্বে পল্লিউন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের সচিব ড. প্রশান্ত কুমার রায় এবং মতিঝিলে আয়োজক সংগঠনের আহ্বায়ক খন্দকার এনায়েত উল্লা বক্তব্য রাখেন।   
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যার পর বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা ঘাতক চক্রের বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারেনি। ২১ বছর জাতীয় শোক দিবসও ঠিকমত পালন করতে দেওয়া হয়নি। তিনি বঙ্গবন্ধুর রক্ত ঋণ পরিশোধ করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয় এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত ও সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ গড়তে দেশপ্রেমিক সকলকে স্ব স্ব দায়িত্ব পালন করতে হবে। তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক দেশীয় অর্থে পদ্মা সেতু নির্মাণ, দক্ষ কূটনৈতিক তৎপরতা,  বিশাল সমুদ্র জয়, ছিটমহল সমস্যা সমাধান, মানুষের গড় আয়ু, শিক্ষা ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন তুলে ধরে তিনি বলেন- এ অর্জন বাধাগ্রস্ত করতে জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদের বিষবাষ্প ছড়ানো হচ্ছে। এ ব্যাপারে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ সব পেশার মানুষকে সদা সতর্ক থাকতে হবে।
 পরে প্রতিমন্ত্রী মতিঝিলে বিআরটিসি ভবনের সামনে দুস্থদের মাঝে খাবার বিতরণ করেন।  
#
আহসান/আফরাজ/মোশারফ/জয়নুল২০১৬/২০০০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ২৬০৬

জঙ্গিবাদকে উপড়ে ফেলে সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠা করতে হবে
                                                 -- পর্যটন মন্ত্রী

ঢাকা, ৩১শে শ্রাবণ (১৫ই আগস্ট):
    বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বলেছেন, বঙ্গবন্ধু কোন উগ্রবাদী কিংবা অসাংবিধানিক শক্তির কাছে মাথানত করেননি। তাঁর জীবন, কর্ম ও মৃত্যু আমাদের সেই শিক্ষাই দেয়। আজকে যখন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা রক্তাক্ত হয় জঙ্গিবাদীদের বীভৎস উন্মাদনায় তখন বঙ্গবন্ধুর আত্মা আমাদের ধিক্কার দেয়। তাই জঙ্গিবাদকে সমূলে উপড়ে ফেলে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠাই  হোক এবারের শোক দিবসের শপথ।  
    মন্ত্রী আজ সকালে স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪১তম শাহাদতবার্ষিকীতে বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন (বিপিসি) আয়োজিত আলোচনাসভা, দোয়া ও মিলাদ মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।
    তিনি বলেন, আমাদের প্রিয় স্বদেশভূমি অনেক দামে কেনা, তাই মানচিত্রের মর্যাদা আমরা যেকোন মূল্যে সমুন্নত রাখব, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় একটি অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক সমাজ বিনির্মাণে আমাদের নিরলস প্রয়াসকে আরও শাণিত করব।
    তিনি আরো বলেন, গণতন্ত্র ও জঙ্গিবাদ একসাথে চলতে পারে না। তাই উন্নয়ন ও গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে জঙ্গিবাদের  অবসান ঘটাতে হবে। এজন্য শোককে শক্তিতে পরিণত করে দেশের মানুষকে এ প্রক্রিয়ায় সামিল করতে হবে। তরুণদের বুদ্ধি ও যুক্তির মিছিলে নিয়ে আসতে হবে। অনতিবিলম্বে সকল বিশ্ববিদ্যালয়সহ কলেজ সমূহে ছাত্রসংসদ নির্বাচন দিতে হবে।
#
তুহিন/আফরাজ/মোশারফ/জয়নুল২০১৬/১৯৪৫ঘণ্টা

Handout                                                                                                              Number : 2605

National Mourning Day observed in Yangon

Yangon (Myanmar) 15 August :   

             The 41th anniversary of the martyrdom of the Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman, the National Mourning Day, has been commemorated, with due solemnity and reverence in the Bangladesh Embassy conference room in Yangon today.

            Official proceedings of the day began with the lowering of the national flag at half- mast followed by a discussion meeting where members of Bangladesh community participated. The discussion started with reading out of the messages of Presient, Prime Minister, Foreign Minister and State Minister for Foreign Affairs of Bangladesh.

            A short documentary on the life sketch of the Father of the Nation was also displayed to the audience. During the discussion, the discussants respectfully recalled the contribution and sacrifices made by Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman towards establishing an independent and prosperous Bangladesh.

            Ambassador Sufiur Rahman in his closing remarks, narrated evolution of a Bengali ethnicity over in millennia that formed final articulation as a national identity with the sagacious and visionary leadership of Bangabandhu. He also elucidated that by inculcating the ethos and ideals of Bangabandhu and fulfilling respective roles to build the nation would be the highest homage to this immortal son of Bengal.

            A Munajat was offered where supplication was made to the Almighty Allah for granting salvation and eternal peace to the Father of the Nation and his family members who were assassinated on the dark night of 15th August 1975. Earlier, the Embassy arranged Quran-Khani in a local orphanage, provided them with improved diet and funded improvement of facilities for the inmates of the orphanage.

#

Kamruzzaman/Afraz/Mosharaf/Joynul /2016/1920hours

তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর : ২৬০৪

শুধু স্মরণ নয়, বঙ্গবন্ধুকে অনুসরণ করতে হবে
            ---রাশেদ খান মেনন

ঢাকা, ৩১শে শ্রাবণ (১৫ই আগস্ট):

    বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বলেছেন, বঙ্গবন্ধু আমাদের চেতনার আলোক শিখা, প্রেরণার সুউচ্চ মিনার। শোষণ বঞ্চনা বৈষম্যের অবসানে তাঁর নেতৃত্বেই অর্জিত হয় জাতির শ্রেষ্ঠ অর্জন স্বাধীনতা। বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ এক ও অভিন্ন। তাঁর আজন্ম লালিত স্বপ্ন ‘সোনার বাংলা’ গড়ার প্রত্যয়ে স্বাধীনতার পরে যে পরিকল্পনা প্রণীত হয়েছিল, তা অনুসরণ করে তাঁর স্বপ্ন পূরণে বর্তমান সরকার কাজ করে যাচ্ছে। তাই শুধু বঙ্গবন্ধুকে স্মরণ নয়, তাঁকে আমাদের অনুসরণ করতে হবে।

    স্বাাধীনতার মহান স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪১তম শাহাদতবার্ষিকী ও ‘জাতীয় শোক দিবস’ উপলক্ষে আজ বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রণালয় এবং অধীন দপ্তরসমূহ আয়োজিত শোকর‌্যালির প্রারম্ভে তিনি এ কথা বলেন।

    এ সময় বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন সচিব এসএম গোলাম ফারুক, সিভিল এভিয়েশনের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল এহসানুল গণি চৌধুরী, মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত  সচিব রফিকুজ্জামান, স্বপন কুমার সরকার, এএইচএম জিয়াউল হক, বিপিসির চেয়ারম্যান ড. অপরূপ চৌধুরী, বিটিবির সিইও আখতারুজ জামান খান কবিরসহ মন্ত্রণালয় ও দপ্তরসমূহের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

    পরে মন্ত্রণালয় ও দপ্তরসমূহের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।


#

তুহিন/আফরাজ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৬/১৮৩৫ ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর : ২৬০৩

জাতীয় শোক দিবসে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে আলোচনাসভা

ঢাকা, ৩১শে শ্রাবণ (১৫ই আগস্ট):

    জাতীয় শোক দিবস  উপলক্ষে রাজধানীর মিরপুরে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে এক আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়।  

    আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. হুমায়ুন খালিদ। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. নজরুল ইসলাম খান, মো. আকরাম আল হোসেন ও মো. গিয়াস উদ্দিন আহমেদ, যুগ্মসচিব শেখ আতাহার হোসেন এবং মন্ত্রণালয় ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. আলমগীর।

    আলোচনাসভায় বক্তাগণ বলেন, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে হলে সকল
কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সততা ও নিষ্ঠার সাথে নিজ নিজ দায়িত্ব পালন করতে হবে। নতুন প্রজন্মের মাঝে বঙ্গবন্ধুর জীবনাদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ছড়িয়ে দিতে হবে।

#

রবীন্দ্রনাথ/আফরাজ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৬/১৮২৭ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ২৬০২
মুম্বাইয়ে বঙ্গবন্ধুর শাহাদতবার্ষিকী পালন
মুম্বাই (ভারত),  ১৫ই আগস্ট:  
জাতীয় শোক দিবস ২০১৬ এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪১তম শাহাদতবার্ষিকী উপলক্ষে আজ ভারতের  মুম্বাইয়ে বাংলাদেশ উপহাইকমিশনে যথাযোগ্য মর্যাদায় এবং ভাবগম্ভীর পরিবেশে স্মরণ ও আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়। মহারাষ্ট্র সরকারের অতিরিক্ত মুখ্য সচিব এবং রাষ্ট্রাচার প্রধান সুমিত মল্লিক ‘গেস্ট অভ্ অনার’  এবং ভারতীয় নৌবাহিনীর সাবেক প্রধান এডমিরাল (অব.) ভিষ্ণু ভগওয়াৎ বিশেষ অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।  
বাংলাদেশের উপহাইকমিশনার কর্তৃক জাতীয় পতাকা আনুষ্ঠানিক উত্তোলন ও অর্ধনমিতকরণ এবং রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর  বাণী পাঠ, দোয়া ও প্রার্থনা, আলোচনা সভা এবং প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনীর মাধ্যমে দিবসটিকে স্মরণ করা হয়। মুম্বাইয়ে বাংলাদেশের উপহাইকমিশনার মিজ্ সামিনা নাজ জাতীয় পতাকা আনুষ্ঠানিকভাবে উত্তোলন এবং অর্ধনমিতকরণের মাধ্যমে দিবসের কর্মসূচির সূচনা করেন।                                              
উপহাইকমিশনার শোকসভায় আগত অতিথিদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য প্রদান করেন। তিনি তাঁর বক্তব্যে বঙ্গবন্ধুর জীবনাদর্শ এবং আমাদের স্বাধীনতা অর্জনের সংগ্রামে বঙ্গবন্ধুর অবিসংবাদিত নেতৃত্ব ও অপরিসীম আত্মত্যাগের কথা সশ্রদ্ধচিত্তে স্মরণ করেন। জাতীয় শোকদিবসে তিনি শোককে শক্তিতে রূপান্তরিত করার মাধ্যমে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সুখী ও সমৃদ্ধ ‘সোনার বাংলা’ গড়তে দেশে ও প্রবাসে বসবাসরত সকলের প্রতি উদাত্ত আহবান জানান।
‘গেস্ট অভ্ অনার’  সুমিত মল্লিক জাতীয় শোক দিবসের স্মরণ সভায় মহারাষ্ট্র সরকারের পক্ষ হতে বাংলাদেশ সরকার ও জনগণের প্রতি আজকের এ শোক দিবসে সংহতি প্রকাশ করেন এবং তাঁর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন। তিনি  বলেন, বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যাকা- শুধু তাঁর পরিবার নয় রবং তা পুরো বাঙালি জাতি এবং বন্ধুপ্রতিম ভারতের জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি। ভারতীয় নৌবাহিনীর সাবেক প্রধান এডমিরাল (অব.) ভিষ্ণু ভগওয়াৎ বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর অবিসংবাদিত নেতৃত্বের কথা সশ্রদ্ধচিত্তে স্মরণ করেন। আলোচনা পর্ব শেষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনভিত্তিক একটি প্রামাণ্যচিত্র “বঙ্গবন্ধু সরকারের সাড়ে তিন বছর : সোনালী দিনগুলো (অ উড়পঁসবহঃধৎু ড়হ ঃযব ঃযৎবব ধহফ ধ যধষভ ুবধৎ’ং ধফসরহরংঃৎধঃরড়হ ড়ভ ঃযব ঋধঃযবৎ ড়ভ ঃযব ঘধঃরড়হ ইধহমধনধহফযঁ ঝযবরশয গঁলরনঁৎ জধযসধহ)” প্রদর্শন করা হয়।
মহারাষ্ট্র সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও শ্রীলঙ্কার কনসাল জেনারেল এবং সৌদি আরবের কনসালসহ মুম্বাইয়ে অবস্থিত কূটনৈতিক মিশনের প্রতিনিধিবৃন্দ, মুম্বাইয়ে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশি, ভারতীয় গণ্যমান্য বাঙালি এবং উপহাইকমিশনে কর্মরত কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।  স্মরণ সভায় প্রবাসী বাংলাদেশিগণও আলোচনায় অংশ নেন।
#

তারিক/আফরাজ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৬/১৯৩২  ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ২৬০১

কলকাতায় উপহাইকমিশনে জাতীয় শোক দিবস পালিত

ঢাকা, ৩১শে শ্রাবণ (১৫ই আগস্ট):
    কলকাতায় বাংলাদেশ উপহাইকমিশন যথাযোগ্য মর্যাদায় আজ জাতীয় শোক দিবস পালন করেছে। বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪১তম শাহাদতবার্ষিকী উপলক্ষে কলকাতায় ৯, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সরণিতে বাংলাদেশ উপহাইকমিশনে সকালে দিবসের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়।
    দিবসটি উপলক্ষে উপহাইকমিশন প্রাঙ্গণে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত করা হয় এবং বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পাঠ করা হয়। পরে জাতির পিতা ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের আত্মার শান্তি কামনা করে মোনাজাত করা হয়।
    পরে উপহাইকমিশনের পক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধুর ¯মৃতি বিজড়িত ইসলামিয়া কলেজের (বর্তমানে মওলানা আযাদ কলেজ) বেকার হোস্টেলে বঙ্গবন্ধু ¯মৃতিকক্ষে’ স্থাপিত তাঁর আবক্ষমূর্তিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।
    জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে কলকাতায় বাংলাদেশ উপহাইকমিশন আগামী ১৭ আগস্ট বিকাল ৫টায় পশ্চিমবঙ্গের বাংলা আকাদেমির সভাঘরে ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন ও কর্ম’ শীর্ষক এক সেমিনারের আয়োজন করেছে।
#
মোফাকখারুল/আফরাজ/মোশারফ/জয়নুল২০১৬/১৮০০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                      &

Todays handout (13).doc