তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩৪৮০
সহিংসতা ও নির্যাতন রোধে নারীর পাশে দাঁড়ানোর কোনো বিকল্প নেই
--- উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ
ঢাকা, ২৩ বৈশাখ (৬ মে):
সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ বলেছেন, নারীদের প্রতি সহিংসতা ও নির্যাতন রোধে এবং বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়তে তাদের পাশে দাঁড়ানোর কোনো বিকল্প নেই। তিনি বলেন, সরকার কেবল মুখে নয়, অন্তর থেকেও নারীর নিরাপত্তা নিশ্চয়তা, কর্মপরিবেশ এবং ক্ষমতায়নে বিশ্বাস করে। এ প্রেক্ষিতে আইএলও কনভেনশন ১৯০ লিঙ্গ সমতা নিশ্চিত করা এবং কর্মক্ষেত্রে লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতা ও হয়রানি মোকাবিলায় বাংলাদেশের অঙ্গীকারের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। কর্মক্ষেত্রে লিঙ্গসমতা, হয়রানি, মজুরি বৈষম্য এবং সীমিত আইনি সুরক্ষার মতো চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলায় আইএলও কনভেনশন ১৯০ এর অনুসমর্থনের প্রয়োজনীয়তা এখন আরো স্পষ্ট।
আজ ঢাকায় একটি স্থানীয় হোটেলে ট্রেড ইউনিয়ন ইন্টারন্যাশনাল লেবার স্ট্যান্ডার্ডস কমিটির উদ্যোগে এবং আইএলও বাংলাদেশ কান্ট্রি অফিসের সহযোগিতায় ‘কর্মক্ষেত্রে সহিংসতা ও হয়রানি প্রতিরোধে আইএলও কনভেনশন ১৯০’ বিষয়ক সংলাপ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, নারীদের নিরাপত্তা, নিশ্চয়তা ও সুরক্ষা নিশ্চিত করা গেলে কর্মক্ষেত্রে তারা আরো বেশি দক্ষ ও কর্মক্ষম হয়ে উঠবে। তাদের জন্য যদি আমরা একটি নিরাপদ কর্মপরিবেশ তৈরি করতে না পারি, তবে জাতির কাছে আমাদের জবাবদিহি করতে হবে।
শারমীন এস মুরশিদ বলেন, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় বাংলাদেশ শ্রম আইন সংশোধনের কাজ করছে, পাশাপাশি মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় নারীর প্রতি সকল প্রকার যৌন হয়রানি প্রতিরোধে কাজ করে যাচ্ছে। কর্মশালার মূল লক্ষ্য হলো–কর্মক্ষেত্রে নারী ও পুরুষের অধিকার নিশ্চিত করা। লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতা ও হয়রানি মোকাবিলায় নীতিনির্ধারক, নিয়োগকর্তা, শ্রমিক সংগঠন, সুশীল সমাজ এবং আন্তর্জাতিক অংশীদারদের ঐকমত্যের ভিত্তিতে কর্মশালার সুপারিশগুলো বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিতে হবে।
উপদেষ্টা আরো বলেন, নতুন বাংলাদেশে নতুনভাবে ভাবছি। তিনি বলেন, নারী-পুরুষকে সমানভাবে বিবেচনা করে কর্মক্ষেত্রে সমান সুযোগ নিশ্চিত করাই প্রধান লক্ষ্য। সবাই মিলে সমতাভিত্তিক একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে কাজ করা হচ্ছে।
অনুষ্ঠানে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব এএইচএম সফিকুজ্জামান, আইএলও কান্ট্রি ডিরেক্টর তুওমো পাওতিয়েনেন, নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রধান শিরীন পারভীন হক, ট্রেড ইউনিয়ন ইন্টারন্যাশনাল লেবার স্ট্যান্ডাডর্স কমিটির সদস্য চৌধুরী আশিকুল আলম, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অভ্ লেবার স্টাডিজ’র নির্বাহী পরিচালক সৈয়দ সুলতান আহমেদ-সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের উদ্যোক্তারা উপস্থিত ছিলেন।
#
রফিকুল/মাহমুদুল/রানা/ফেরদৌস/রফিকুল/জয়নুল/২০২৫/২১৪০ঘণ্টা
Handout Number: 3479
Mobile Courts Combat Air Pollution in Dhaka
Illegal Polythene Seized and Kilns Demolished Nationwide
Dhaka, 6 May 2025:
Under the initiative of the Ministry of Environment, Forest and Climate Change, multiple mobile court drives were conducted across the country to enforce environmental regulations today.
In Dhaka’s Mohammadpur area, a mobile court led by Tushar Kumar Pal, Deputy Secretary and Executive Magistrate of the Ministry, fined seven entities a total of BDT 52,000 under the Air Pollution (Control) Rules, 2022 for keeping construction materials uncovered. Three contracting firms were also formally warned.
On the same day, in Dhaka's Motijheel area, another mobile court operated under the Noise Pollution (Control) Rules, 2006. The court filed eight cases, imposed fines totaling BDT 11, 500, and seized 12 hydraulic horns.
In Rangpur, a mobile court was conducted under the Bangladesh Environment Conservation Act, 1995 (Amended 2010), to tackle the illegal production and distribution of banned polythene. One case led to a fine of BDT 45,000 and 84 kilograms of polythene were confiscated. Several shop owners, including those from major supermarkets, were also warned against selling and distributing banned polythene.
Additionally, mobile courts were conducted in Narayanganj, Kishoreganj, and Jashore districts targeting illegal brick kilns responsible for air pollution. Four cases were filed, resulting in total fines of BDT 3,00,000. Three brick kiln chimneys and stacks of unfired bricks were demolished and burned as part of the enforcement action.
The Ministry of Environment, Forest and Climate Change has affirmed that such operations will continue to ensure environmental protection across the country.
#
Dipankar/Mahmudul/Rana/Ferdows/Mosharaf/Joynul/2025/1930 hour
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩৪৭৮
রাজধানীতে বায়ুদূষণের বিরুদ্ধে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের মোবাইল কোর্ট
দেশজুড়ে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দসহ ইটভাটা ধ্বংস
ঢাকা, ২৩ বৈশাখ (৬ মে):
আজ পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে পরিবেশ সংরক্ষণে একাধিক মোবাইল কোর্ট অভিযান পরিচালিত হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তুষার কুমার পাল-এর নেতৃত্বে মোহাম্মদপুর এলাকায় নির্মাণ সামগ্রী উন্মুক্তভাবে রাখার দায়ে বায়ু দূষণ (নিয়ন্ত্রণ) বিধিমালা, ২০২২ অনুযায়ী অভিযান পরিচালিত হয়। এ সময় ৭টি প্রতিষ্ঠানকে মোট ৫২ হাজার টাকা জরিমানা করা হয় এবং ৩টি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে সতর্ক করা হয়।
একই দিনে শব্দ দূষণ (নিয়ন্ত্রণ) বিধিমালা, ২০০৬ অনুযায়ী ঢাকা মহানগরের মতিঝিল এলাকায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে ৮টি মামলার মাধ্যমে ১১ হাজার ৫ শত টাকা জরিমানা আদায় এবং ১২টি হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ করা হয়।
রংপুর জেলায় নিষিদ্ধ পলিথিন উৎপাদন, বাজারজাত ও বিক্রয়ের অভিযোগে পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ (সংশোধিত ২০১০)-এর অধীনে মোবাইল কোর্ট অভিযান পরিচালিত হয়। অভিযানে ১টি মামলার মাধ্যমে ৪৫ হাজার টাকা জরিমানা আদায় এবং ৮৪ কেজি পলিথিন জব্দ করা হয়। পাশাপাশি কয়েকটি সুপারশপসহ দোকান মালিক ও সাধারণ জনগণকে সতর্ক করা হয়।
এছাড়া বায়ুদূষণকারী অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে নারায়ণগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ ও যশোর জেলায় ৩টি মোবাইল কোর্ট অভিযান পরিচালিত হয়। ৪টি মামলায় মোট ৩ লাখ টাকা জরিমানা আদায় করা হয় এবং ৩টি ইটভাটার চিমনি ও কাঁচা ইট ভেঙে পুড়িয়ে ফেলা হয়।
পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে এসব অভিযান অব্যাহত থাকবে।
#
দীপংকর/মাহমুদুল/ফেরদৌস/মোশারফ/জয়নুল/২০২৫/১৯০০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩৪৭৭
ইতালিসহ ইউরোপীয় দেশগুলোতে বৈধ অভিবাসন বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার
ঢাকা, ২৩ বৈশাখ (৬ মে):
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ইতালিসহ ইউরোপীয় দেশগুলোতে বৈধ অভিবাসন বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার। ইতোমধ্যে পর্তুগাল ও অস্ট্রিয়াসহ ইউরোপের ছয়টি দেশের সাথে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরসহ যুগান্তকারী বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান উপদেষ্টা আজ ঢাকায় প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ ও ইতালির মধ্যে মাইগ্রেশন ও মোবিলিটি বিষয়ক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন। বাংলাদেশের পক্ষে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল এবং ইতালির পক্ষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মাত্তেও পিয়ান্তেদোসি (Matteo Piantedosi) সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেন। অবৈধ অভিবাসন বন্ধে এবং বৈধ অভিবাসন বৃদ্ধির লক্ষ্যে ইতালির সঙ্গে প্রথমবারের মত মাইগ্রেশন অ্যান্ড মবিলিটি বিষয়ক সমঝোতা স্মারক (MoU) স্বাক্ষর করলো বাংলাদেশ।
ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, যারা ইতালি গমনে ইচ্ছুক তারা যেন বৈধ পথে নিরাপদে যেতে পারেন, ভালো পারিশ্রমিক পান সেটাই আমাদের লক্ষ্য। আমাদের টেকনিক্যাল ট্রেনিং সেন্টার আছে, যেখানে আমাদের কর্মীরা ইতালিয়ান ভাষা শিখতে পারে, আমরা এই বিষয়ে কাজ করছি। এছাড়া ইতালিতে বাংলাদেশি ছাত্রদের ভিসা প্রক্রিয়া সহজ করাসহ অভিবাসন ক্যাটাগরিতে ইতালির সরকারের ঝুঁকিপূর্ণ তালিকা থেকে বাংলাদেশকে বাদ দেওয়ার বিষয়ে আলোকপাত করা হয়েছে।
এসময় ইতালির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মাত্তেও পিয়ান্তেদোসি (Matteo Piantedosi) বলেন, বাংলাদেশ-ইতালি সম্পর্ক দীর্ঘদিনের। আমরা সবসময় শ্রমিকদের বৈধ পথে ইতালি আসার জন্য অনুপ্রাণিত করি। ইতালি সরকার দীর্ঘদিন থেকে এটা নিয়ে কাজ করে আসছে। এই সমোঝতা স্মারকের উদ্দেশ্য দুই দেশের বন্ধুত্ব আরো বৃদ্ধি করা।
এছাড়া, ড. আসিফ নজরুল সম্প্রতি সৌদি সফরের বিষয়ে সাংবাদিকদের জানান, সৌদি আরবে অবৈধভাবে বসবাসকারী নারী কর্মীদের বৈধ করার সুযোগ তৈরি হয়েছে। বাংলাদেশ থেকে আরো বেশি সংখ্যক দক্ষ ও অদক্ষ কর্মী প্রেরণের বিষয়েও সৌদি সরকারের সাথে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে।
তিনি আরো জানান জর্ডানে পুরুষ কর্মীর সংখ্যা বাড়ানোর বিষয়েও জর্ডান সরকারের সাথে আলোচনা হয়েছে। জর্ডানে কর্মরত নারী কর্মীদের মধ্যে যারা কর্মস্থল পরিবর্তনসহ নানা কারণে অবৈধ হয়েছেন তারা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করে স্বীকারোক্তির মাধ্যমে জরিমানা ছাড়াই বৈধ হতে পারবেন বলে তিনি জানান।
#
শেফায়েত/তৌহিদ/শাহিদা/মেহেদী/মিতু/রমজান/সাঈদা/মাসুম/২০২৫/১৫৪৭ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩৪৭৬
প্রতিটি ভবন হতে হবে নিরাপদ, পরিবেশবান্ধব এবং দুর্যোগসহনশীল
- গৃহায়ন ও গণপূর্ত উপদেষ্টা
ঢাকা, ২৩ বৈশাখ (৬ মে):
গৃহায়ন ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান বলেছেন, প্রতিটি ভবন হতে হবে নিরাপদ, পরিবেশবান্ধব এবং দুর্যোগসহনশীল। ভবনের নির্মাণ পর্যায়ে তদারকি ও গুণগত মান যাচাইয়ের জন্য দক্ষ ও আধুনিক পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থা গড়ে তোলার পাশাপাশি ভবন মালিক, প্রকৌশলী, স্থাপতি ও ঠিকাদার সকলের সচেতন হতে হবে।
ঢাকায় হোটেল সোনারগাঁওয়ে রাজউক ও জাইকার যৌথ আয়োজনে ‘ভবন সংক্রান্ত দুর্যোগের (ভূমিকম্প ও অগ্নি) ঝুঁকি প্রশমনে জনসচেতনতা বৃদ্ধি’ বিষয়ে আজ এক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা বিনিময়ের মাধ্যমে শক্তিশালী কর্মপন্থা নির্ধারণ করা যাবে, যা ভবিষ্যতে আমাদের কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নে দিকনির্দেশক হিসেবে কাজ করবে।
রাজউক চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো: রিয়াজুল ইসলামের সভাপতিত্বে সেমিনারে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে গৃহায়ন ও গণপূর্ত সচিব মো: নজরুল ইসলাম বলেন, স্টেকহোল্ডররা আইন মেনে না চললে কঠোর আইন প্রয়োগেও নিরাপদ নগর নিশ্চিত সম্ভব নয়। তাছাড়া আমাদের সমাজে আইন না মানার সংস্কৃতি রয়েছে। প্রভাবশালীদের মাঝে এই প্রবণতার হার বেশি। অগ্নিকাণ্ড ও দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে রাজউকসহ সংশ্লিষ্টদের দায় এড়ানোর সুযোগ নেই। রাজউককে যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন করতে হবে। রাজউক চেয়ারম্যান বলেন, নকশাবহির্ভূত ভবনে রাজউকের অভিযান চলমান আছে। সাধারণ জনগণ এসব অভিযানকে স্বাগত জানাচ্ছে এবং তাদের সহযোগিতা পাওয়া যাচ্ছে।
জাইকার প্রতিনিধি কবুতা সেমিনারে ইম্প্রুভমেন্ট অব ডিজাইন এন্ড কন্সট্রাকশন কোয়ালিটি ফর রেজিলেন্স অব প্রাইভেট বিল্ডিং (ডিসিকিউআর) প্রকল্পের রূপরেখা উপস্থাপন করেন। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. রাকিব আহসান। স্বাগত বক্তব্য দেন রাজউকের সদস্য (উন্নয়ন) মোহা: হারুন অর - রশিদ।
দিনব্যাপী এ সেমিনারে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, রাজউক, সিটি কর্পোরেশন, ফায়ার সার্ভিস, রিহ্যাব, স্থপতি, প্রকৌশলী, নগর পরিকল্পনাবিদসহ বিভিন্ন সংস্থার কর্মকর্তা এবং প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেছ।
#
আলমগীর/তৌহিদ/শাহিদা/মেহেদী/মিতু/রমজান/আসমা/২০২৫/১৬০০ ঘণ্টা ৃ
Handout Number: 3475
Unified Commitment needed to Just Transition Across All Sectors
– Environment Adviser
Dhaka, 6 May:
Syeda Rizwana Hasan, Adviser to the Ministry of Environment, Forest and Climate Change and the Ministry of Water Resources said, sustainability often lacks a proper definition and criteria—risking the spread of greenwashing rather than ensuring justice or equity. ‘Every sector—textiles, agriculture, manufacturing—must have clear guidelines and standards so the entire country moves forward together, not just isolated units.
Environment Adviser said this at a session titled ‘Bangladesh Just Transition Academy: Decent Work for All in a Green Economy’ organised by the International Labour Organization at the BICC, Sher-e-Bangla Nagar in the capital on Tuesday.
The Adviser observed that although the journey towards sustainability has begun, particularly in the private sector and international buyers, it remains fragmented and informal. ‘We have yet to collectively define what we agree to, and more importantly, what we reject.’
Citing her own experience in environmental advocacy, Rizwana Hasan pointed to the flawed perception of technological fixes. In the burnt brick industry, the shift to zigzag kilns was presented as a sustainable solution, but these still polluted air, stripped agricultural lands of topsoil, and led to hill-cutting. Raising chimney heights was offered as another fix. These were just patchwork solutions. Bangladesh must commit to a full transition to alternatives that protect air, soil, and labor force.
The Environment Adviser called on academic institutions and public agencies to guide national efforts and to embed environmental values respectively into their core functions. When we say ‘no’ based on environmental risks, we’re seen as blocking development.
She underscored the need for all government bodies, including local government, transport, and energy, to share a unified commitment to sustainability. ‘Green certification for buildings means little if we overlook gender sensitivity, labor welfare, water recycling, and energy efficiency properly designed buildings, this wouldn’t be necessary.’
Reflecting on the broader picture, Rizwana Hasan stated, appropriate planning is needed to avoid load-shedding while continuing to waste imported energy. This is not just a policy issue, it’s a question of internalizing values.
She expressed hope that international organizations, alongside government, private sector, and civil society, would push for sustainable practices that go beyond isolated projects and shape national policies.
#
Dipankar/Tohidul/Sahida/Mitu/Ramzan/Asma/2025/1530 hours
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩৪৭৪
রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে দ্রুত প্রথম পর্যায়ের আলোচনা শেষ করতে চায় কমিশন
-অধ্যাপক আলী রীয়াজ
ঢাকা, ২৩ বৈশাখ (৬ মে):
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে প্রথম পর্যায়ের আলোচনা আগামী ১৫ মে’র মধ্যে শেষ করার চেষ্টা করছি। কমিশন পরবর্তীতে দলগুলোর সাথে দ্রুত দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু করার আশাবাদ ব্যক্ত করে।
ঢাকায় আজ জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সাথে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) বর্ধিত আলোচনায় অধ্যাপক আলী রীয়াজ এসব কথা বলেন। এ সময় কমিশনের সদস্য হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন, ড. ইফতেখারুজ্জামান এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।
এনসিপি’র পক্ষ থেকে ক্ষমতার ভারসাম্য, জবাবদিহিতা ও বিকেন্দ্রীকরণ বিষয়ে মৌলিক সংস্কারের একটি রূপরেখা হস্তান্তর করা হয়। অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, ঐকমত্য কমিশনের দেওয়া প্রস্তাবগুলোর পাশাপাশি জাতীয় নাগরিক পার্টির পক্ষ থেকে মৌলিক সংস্কারের রূপরেখা গ্রহণ করা হয়েছে। পর্যালোচনা সাপেক্ষে রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনায় এ রূপরেখার একটি প্রতিফলন পাওয়া যাবে। তিনি আরো বলেন, আনুষ্ঠানিক এবং অনানুষ্ঠানিকসহ বিভিন্নভাবে কমিশনের আলোচনা অগ্রসর হচ্ছে এবং অব্যাহত আলোচনার মাধ্যমে একটি জাতীয় সনদ তৈরি করা, যা গণতান্ত্রিক এবং জবাবদিহিমূলক ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের পথরেখা নির্দেশ করবে।
আলোচনায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সদস্য সচিব আখতার হোসেনের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধিদলে ছিলেন দলটির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, যুগ্ম আহ্বায়ক জাভেদ রাসিন, মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম এবং কেন্দ্রীয় সংগঠক আরমান হোসাইন।
গত ২৩ মার্চ জাতীয় নাগরিক পার্টি কমিশন বরাবর তাদের মতামত জমা দেয়। দলটির সাথে গত
১৯ এপ্রিল প্রথম দিনের আলোচনা অসমাপ্ত থাকায় আজ দিনব্যাপী বর্ধিত আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।
#
পবন/জাভেদ/তৌহিদ/শাহিদা/মেহেদী/মিতু/রমজান/সাঈদা/মাসুম/২০২৫/১৪৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩৪৭৩
টেকসই উন্নয়নের জন্য সকল খাতে ন্যায্য রূপান্তরের আহ্বান জানালেন পরিবেশ উপদেষ্টা
ঢাকা, ২৩ বৈশাখ (৬ মে):
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, টেকসই উন্নয়নের সঠিক মানদণ্ড নিশ্চিত না হলে ন্যায্য রূপান্তর (Just Transition ) সম্ভব নয়, বরং ‘গ্রিনওয়াশিং’ প্রবণতা বাড়ে। টেকসই পরিবর্তন কেবল জ্বালানি খাতে সীমাবদ্ধ রাখা যাবে না; কৃষি, উৎপাদন ও টেক্সটাইলসহ প্রতিটি ক্ষেত্রের জন্য নির্দিষ্ট নির্দেশনা থাকা দরকার।
রাজধানীর শেরে বাংলা নগরের বিআইসিসিতে আজ আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও)আয়োজিত ‘বাংলাদেশ জাস্ট ট্রানজিশন একাডেমি: সবুজ অর্থনীতিতে সবার জন্য মর্যাদাপূর্ণ কাজ’ শীর্ষক সেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এ কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, পোড়ানো ইটের বিকল্প নিয়ে উদ্যোগ নেওয়া হলেও এটি এখনো কাঠামোগত পরিবর্তন অর্জন করেনি। পরিবেশ অধিদপ্তরের কাজ কেবল প্রকল্প অনুমোদন নয়, এর পরিবর্তন প্রয়োজন। উন্নয়নের নামে পরিবেশ ধ্বংসকে প্রশ্রয় দেওয়া উচিত নয় এবং উন্নয়ন যেন পরিবেশের বিরুদ্ধে না যায়, সে বিষয়ে নীতিগত সমন্বয় প্রয়োজন বলে তিনি মন্তব্য করেন।
ভবনগুলোতে শুধু ‘সবুজ সনদ’ যথেষ্ট নয়, বরং ভবনগুলো নারীবান্ধব কিনা, শ্রমিকদের বিশ্রাম নিশ্চিতের ব্যবস্থা করা হচ্ছে কিনা, পানি পুনঃব্যবহার ও টেকসই জ্বালানি ব্যবহৃত হচ্ছে কিনা সে বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে। উপদেষ্টা বলেন, বিদ্যুৎ অপচয় রোধে সঠিক পরিকল্পনার প্রয়োজন। একদিকে আমরা বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে চাই, অন্যদিকে আমদানিকৃত জ্বালানির ওপর নির্ভরশীল হয়ে বিদ্যুৎ অপচয় করি যা নীতির পাশাপাশি মূল্যবোধের বিষয়।
উপদেষ্টা আশা প্রকাশ করেন, সরকার, আন্তর্জাতিক সংস্থা, বেসরকারি খাত ও এনজিও একযোগে কাজ করলে টেকসই পদ্ধতিগুলো নীতিমালায় প্রতিফলিত হবে এবং প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পাবে।
#
দীপংকর/তৌহিদ/শাহিদা/মেহেদী/মিতু/রমজান/সাঈদা/মাসুম/২০২৫/১২১০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩৪৭২
ইতালিতে এডিবি’র বার্ষিক সভা
ডিজিটাল রুপান্তর, জলবায়ু অর্থায়ন ও আঞ্চলিক সহযোগিতার ওপর বাংলাদেশের গুরুত্বারোপ
মিলান (ইতালি), ৬ মে:
এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (ADB) ৫৮তম বার্ষিক সভায় অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ দ্রুত পরিবর্তনশীল বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে টেকসই উন্নয়নের জন্য ডিজিটাল রূপান্তর, জলবায়ু অর্থায়ন ও আঞ্চলিক সংযোগের ওপর জোর দেন।
অর্থ উপদেষ্টা এডিবির প্রেসিডেন্ট মাসাতো কান্দাসহ অন্যান্য প্রতিনিধিদের উদ্দেশ্যে বলেন, নোবেল বিজয়ী প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বচ্ছতা, অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি ও টেকসই উন্নয়নের পথে এক ঐতিহাসিক রূপান্তরের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এই সংকটপূর্ণ সময়ে শুধু অর্থায়ন নয়, কাঠামোগত সংস্কার ও দীর্ঘমেয়াদী সহনশীলতা গড়ে তোলার ক্ষেত্রে এডিবির ভূমিকা আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
উপদেষ্টা চারটি প্রধান খাত ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি-অবকাঠামো, ই-গভর্ন্যান্স ও ডিজিটাল শিক্ষা সম্প্রসারণে সহায়তা, জলবায়ু কার্যক্রম- নবায়নযোগ্য জ্বালানি, জলবায়ু-বান্ধব কৃষি এবং উপকূলীয় সুরক্ষার জন্য এডিবিকে উন্নততর সহযোগিতার আহ্বান জানান। তিনি দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মধ্যে বাণিজ্য, শক্তি ও পরিষেবা ক্ষেত্রে আন্তঃসীমান্ত বিনিয়োগ ত্বরান্বিত করার পরামর্শ, টেকসই অর্থায়ন ও ঋণ বজায় রেখে উন্নয়ন চাহিদা পূরণের জন্য ছাড়যুক্ত তহবিল ও উদ্ভাবনী অর্থনৈতিক সহযোগিতা বৃদ্ধির প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন।
এছাড়া, আজকের সংকটকে আগামীর সম্ভাবনায় রূপান্তর করতে হলে সাহসী চিন্তাধারা, গভীর অংশীদারিত্ব ও সম্মিলিত সংকল্পের প্রয়োজন বলে তিনি জানান। এ বছরের প্রতিপাদ্য ‘অভিজ্ঞতা ভাগ করে নেওয়া, আগামীর প্রস্তুতি’ অত্যন্ত সময়োপযোগী ও অনুপ্রেরণাদায়ক।
এছাড়া, বাংলাদেশ প্রতিনিধি দল যুক্তরাজ্যের ফরেন, কমনওয়েলথ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অফিসের (FCDO) প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করে। গত পাঁচ দশকে যুক্তরাজ্য বাংলাদেশকে আনুমানিক ৩ দশমিক ১৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার উন্নয়ন সহায়তা দিয়েছে, যা মূলত দারিদ্র্য হ্রাস, স্বাস্থ্য, শিক্ষা এবং প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে অনুদান হিসেবে প্রদান করা হয়েছে। সাম্প্রতিক আর্থিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও, যুক্তরাজ্য বাংলাদেশের মূল উন্নয়ন অগ্রাধিকারের প্রতি জলবায়ু সহনশীলতা, মানবিক সহায়তা এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি- সমর্থন অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
যুক্তরাজ্যের ২০২২ সালের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন কৌশল অনুসারে, FCDO নবায়নযোগ্য জ্বালানি, বাণিজ্য, জলবায়ু অর্থায়ন, এসএমই উন্নয়ন, ডিজিটাল প্রশাসন এবং শিক্ষা খাতে সহযোগিতা সম্প্রসারণে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। এছাড়াও বাংলাদেশ সবুজ বিনিয়োগ, কারিগরি প্রশিক্ষণ, নদী পুনরুদ্ধার, বেসরকারি খাত, কারিগরি সহায়তা, পয়: নিষ্কাশন ব্যবস্থাপনা, সাইবার নিরাপত্তা এবং যৌথ গবেষণায় সহায়তার আহ্বান জানায়।
মিলানে অনুষ্ঠিত এ সভায় বাংলাদেশের প্রতিনিধি দলে অন্যান্যের মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সচিব মো: শাহরিয়ার কাদের ছিদ্দিকী অংশগ্রহণ করেন।
#
তৌহিদুল/তৌহিদ/শাহিদা/মেহেদী/মিতু/রমজান/সাঈদা/মাসুম/২০২৫/১১৪৮ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩৪৭১
১৬৪তম রবীন্দ্র জন্মবার্ষিকীর মূল অনুষ্ঠান হবে শিলাইদহে
ঢাকা, ২৩ বৈশাখ (৬ মে):
এ বছর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬৪তম জন্মবার্ষিকীর মূল অনুষ্ঠান কুষ্টিয়ার শিলাইদহে অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া বিশ্বকবির স্মৃতি বিজড়িত নওগাঁর পতিসর, সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর এবং খুলনার দক্ষিণডিহি ও পিঠাভোগেও রবীন্দ্রমেলা, রবীন্দ্রবিষয়ক আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে জন্মবার্ষিকী উদ্যাপিত হবে। এবারের রবীন্দ্র জন্মবার্ষিকীর প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে ‘রবীন্দ্রনাথ ও বাংলাদেশ।’ শিলাইদহে ৩ (তিন) দিনব্যাপী আয়োজিত অনুষ্ঠানে স্মারক বক্তা হিসেবে বক্তব্য প্রদান করবেন গবেষক ও অধ্যাপক মনসুর মুসা।
দিবসটি উপলক্ষ্যে ঢাকায় সকল সড়কদ্বীপ এবং সকল জেলায় বিশ্বকবির ছবি , কবিতা, পরিচিতি ও চিত্রকর্ম প্রদর্শন করা হবে। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি ৩ (তিন) দিনব্যাপী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, বিশ্বকবির ওপর নির্মিত ডকুমেন্টারি ও চিত্রশিল্প প্রদর্শনীর আয়োজন করবে। বাংলা একাডেমি ও সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন বিভিন্ন দপ্তরে আলোচনাসভার আয়োজন করা হবে। এছাড়া, বাংলাদেশ শিশু একাডেমি শিশুদের নিয়ে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করবে।
অন্যান্য জেলায় জেলা প্রশাসকগণ স্থানীয় রবীন্দ্র গবেষক বা সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ও সুধিজনের সহযোগিতায় কমিটি গঠন করে যথাযোগ্য মর্যাদায় দিবসটি উদ্যাপন করবে। রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, আলোচনাসভা, রচনা ও আবৃত্তি প্রতিযোগিতার আয়োজন করবে। বাংলাদেশের বৈদেশিক দূতাবাসসমূহে দিবসটি যথাযথভাবে উদ্যাপন করা হবে। দিবসটি পালন উপলক্ষ্যে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ শিল্প কলা একাডেমির তত্ত্বাবধানে ৬০০ স্মরণিকা ও ২০,০০০ পোস্টার মুদ্রণ করা হবে।
#
মালেক/তৌহিদ/শাহিদা/মেহেদী/মিতু/রমজান/সাঈদা/মাসুম/২০২৫/১০৩০ ঘন্টা
আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার করা নিষেধ
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩৪৬৯
নৌ নিরাপত্তা সপ্তাহ উপলক্ষ্যে প্রধান উপদেষ্টার বাণী
ঢাকা, ২৩ বৈশাখ (৬ মে) :
প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস ‘নৌ নিরাপত্তা সপ্তাহ’ উপলক্ষ্যে বাণী প্রদান করেছেন:
“নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় ও নৌপরিবহন অধিদপ্তর কর্তৃক ‘নৌ নিরাপত্তা সপ্তাহ-২০২৫’ পালনের উদ্যোগকে আমি স্বাগত জানাই। আসন্ন বর্ষা মৌসুম ও বিদ্যমান প্রেক্ষাপটে এবারের প্রতিপাদ্য-‘দূষণমুক্ত নদী ও নিরাপদ নৌযান, সুস্থ থাকবে পরিবেশ, রক্ষা হবে প্রাণ’, অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক হয়েছে বলে আমি মনে করি।
নদীমাতৃক বাংলাদেশে যাতায়াত এবং পণ্য পরিবহনের অন্যতম প্রধান মাধ্যম নদী ও নৌযান। সাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব এই পরিবহন ব্যবস্থা দেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
ছাত্র-শ্রমিক-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সব ধরনের নাগরিক সেবা জনগণের কাছে পৌঁছে দিতে বদ্ধপরিকর। এই উদ্দেশ্যে সরকার নৌপথের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নৌপথ খনন, অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার এবং প্রাতিষ্ঠানিক ও অবকাঠামোগত সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। পরিবেশ রক্ষা ও নৌ দুর্ঘটনা এড়াতে সংশ্লিষ্ট সকলের নৌ আইন মেনে চলা অত্যাবশ্যক। আমার বিশ্বাস ‘নৌ নিরাপত্তা সপ্তাহ-২০২৫’ নিরাপদ নৌ চলাচল ব্যবস্থা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে।
বাংলাদেশ একটি দুর্যোগপ্রবণ দেশ। তাই সবাইকে সচেতন ও সতর্ক থেকে নৌপথে চলাচলের অনুরোধ করছি। একই সাথে নৌযান চালকদেরকে নিরাপত্তা সরঞ্জামের সঠিক ব্যবহার করে সতর্ক হয়ে নৌযান পরিচালনা করার আহ্বান জানাচ্ছি। নৌ নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে আমি সরকারি সংস্থার পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থা, মালিক ও শ্রমিক সংগঠনকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানাই।
আমি ‘নৌ নিরাপত্তা সপ্তাহ-২০২৫’ উপলক্ষ্যে আয়োজিত সকল কর্মসূচির সাফল্য কামনা করছি।”
#
আশরোফা/তৌহিদ/শাহিদা/মেহেদী/মিতু/রমজান/সাঈদা/মাসুম/২০২৫/৯৪০ ঘণ্টা
আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার করা নিষেধ
আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার করা নিষেধ
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩৪৭০
ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশ (আইইবি)-এর ৭৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
ও ইঞ্জিনিয়ার্স ডে উপলক্ষ্যে প্রধান উপদেষ্টার বাণী
ঢাকা, ২৩ বৈশাখ (৬ মে) :
প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস ‘ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশ (আইইবি)-এর ৭৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও ইঞ্জিনিয়ার্স ডে’ উপলক্ষ্যে বাণী প্রদান করেছেন:<