তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩১৫৯
শনিবারও খোলা থাকবে বিএসটিআই ওয়ান স্টপ সার্ভিস সেন্টার
ঢাকা, ৬ অগ্রহায়ণ (২০ নভেম্বর) :
১ ডিসেম্বর, ২০১৮ থেকে প্রত্যেক শনিবার ছুটির দিনেও বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস এন্ড টেস্টিং ইন্সটিটিউশন (বিএসটিআই)-এর ওয়ান স্টপ সার্ভিস সেন্টার খোলা থাকবে।
আজ মঙ্গলবার বিএসটিআই ওয়ান স্টপ সার্ভিস সেন্টারে ঝটিকা সফরে গিয়ে বিএসটিআই মহাপরিচালক এ কে এম শামসুল আরেফীন স্টেক হোল্ডারদের অনুরোধের প্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। এ সময় বিএসটিআই’র পরিচালক প্রশাসনসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
বিএসটিআইয়ে যাতে সেবা গ্রহীতাদের কোন ধরণের হয়রানির শিকার হতে না হয় সে বিষয়ে মহাপরিচালক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কঠোর নির্দেশনা দেন। পাশাপাশি বিএসটিআই’র সেবাকে কীভাবে আরো বেশি জনবান্ধব এবং গতিশীল করা যায় সে বিষয়ে তাদের মতামত চান। এ সময় স্টেক হোল্ডাররা ওয়ান স্টপ সার্ভিস সেন্টারের সেবা প্রদানের জন্য শনিবার খোলা রাখা, জনবল বৃদ্ধি এবং ওয়ান স্টপ সার্ভিস সেন্টারের পরিসর বৃদ্ধির দাবি জানান। ভবিষ্যতে ওয়ান স্টপ সার্ভিস সেন্টারের পরিসর বৃদ্ধির উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে মর্মে মহাপরিচালক স্টেক হোল্ডারদের আশ্বস্ত করেন।
#
মহিউদ্দিন/ফারহানা/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৯০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩১৫৮
চলতি অর্থবছরে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতে জাতীয় অগ্রগতি অর্জিত হয়েছে ১৩ দশমিক ৭৫ ভাগ
ঢাকা, ৬ অগ্রহায়ণ (২০ নভেম্বর) :
২০১৮-১৯ অর্থবছরে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতের মোট ৪০টি প্রকল্পে বরাদ্দ আছে প্রায় ৮১৭ কোটি ৭৮ লাখ টাকা এবং অক্টোবর মাস পর্যন্ত ব্যয় হয়েছে মোট ১২২ কোটি ৬০ লক্ষাধিক টাকা। উল্লেখ্য, বিগত
২০১৭-১৮ অর্থবছরে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতের ৪৪টি প্রকল্পে সর্বমোট ৯৭৭ কোটি ৭১ লাখ টাকা বরাদ্দ ছিল এবং অক্টোবর পর্যন্ত ব্যয় হয়েছিল মোট ১৩৯ কোটি ৩০ লক্ষাধিক টাকা।
চলতি অর্থবছরে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতের ৪০টি প্রকল্পের বাস্তবায়নে জাতীয় অগ্রগতি অর্জিত হয়েছে ১৩ দশমিক ৭৫ ভাগ।
চলতি অর্থবছরে প্রাণিসম্পদ উপখাতের নির্ধারিত ২০টি প্রকল্পে বরাদ্দকৃত প্রায় ৩৭৭ কোটি ৬ লাখ টাকার মধ্যে অক্টোবর মাস পর্যন্ত ৪ মাসে ব্যয় হয়েছে প্রায় ৬৪ কোটি সাড়ে ৫৫ লক্ষাধিক টাকা। এর মধ্যে প্রাণিসম্পদ উপখাতের ২০ প্রকল্পে বরাদ্দ ছিল ৪৯২ কোটি ৮৮ লাখ টাকা এবং এ উপখাতে একই সময়ে ব্যয় হয়েছিল মোট ৭৪ কোটি পৌনে ১৬ লাখ টাকা।
আজ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত মাসিক এডিপি সভায় এসব তথ্য জানানো হয়। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ সভায় সভাপতিত্ব করেন।
২০১৮-১৯ অর্থবছরে প্রাণিউপখাতভুক্ত ২০টি প্রকল্প বাস্তবায়নের দায়িত্ব পালন করছে ৩টি সংস্থা। এর মধ্যে প্রাণিসম্পদ অধিদফতর ১৩টি প্রকল্পে বরাদ্দকৃত ৩৩৯ কোটি ৭ লাখ টাকার মধ্যে অক্টোবর পর্যন্ত ব্যয় করেছে ৬০ কোটি ২০ লক্ষাধিক টাকা। গত অর্থবছরে ১৫টি প্রকল্পে এ ব্যয়ের পরিমাণ ছিল ৭০ কোটি পৌনে ৩৯ লাখ টাকা। পশুসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট এর আওতায় ৬টি প্রকল্পে বরাদ্দকৃত ৩০ কোটি ৭২ লাখ টাকার মধ্যে অক্টোবর পর্যন্ত ব্যয় হয়েছে প্রায় ৪ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। গত অর্থবছরে ৫টি প্রকল্পে এ ব্যয় ছিল প্রায় ৩ কোটি ৭৭ লাখ টাকা।
#
শাহ আলম/ফারহানা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/১৯১০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩১৫৭
বাংলাদেশ ২০১৯-২০২১ মেয়াদের জন্য ঙচঈড–এর নির্বাহী পরিষদের সদস্য নির্বাচিত
ঢাকা, ৬ অগ্রহায়ণ (২০ নভেম্বর) :
বাংলাদেশ আগামী ২০১৯-২০২১ মেয়াদের জন্য রাসায়নিক অস্ত্র নিরস্ত্রীকরণ সংস্থা (ঙচঈড-ঙৎমধহরুধঃরড়হ ভড়ৎ ঃযব চৎড়যরনরঃরড়হ ড়ভ ঈযবসরপধষ ডবধঢ়ড়হং) এর নির্বাহী পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হয়েছে।
সংস্থাটির সদস্য রাষ্ট্রসমূহের ২৩তম অধিবেশনে গতকাল সদস্য রাষ্ট্রসমূহের সর্বসম্মতিক্রমে বাংলাদেশ নির্বাহী পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হয়েছে। বাংলাদেশ সর্বসম্মতিক্রমে এ অধিবেশনের ভাইস-চেয়ারপার্সনও নির্বাচিত হয়েছে।
ঙচঈড–এর নির্বাহী পরিষদের ২০১৯-২০২১ মেয়াদের জন্য এশিয়া গ্রুপ থেকে বাংলাদেশসহ ৬টি দেশ সদস্য নির্বাচিত হয়েছে।
আজ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বহিঃপ্রচার অনুবিভাগের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়।
#
ফারহানা/সঞ্জীব/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/১৮৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩১৫৬
মাউশির ভাবমূর্তি আরো বাড়াতে হবে
- শিক্ষামন্ত্রী
ঢাকা, ৬ অগ্রহায়ণ (২০ নভেম্বর) :
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর কাজকর্মে অনেক উন্নতি হয়েছে। এটি ধরে রাখতে হবে। কাজের মান, দক্ষতা ও সেবা প্রদান অব্যাহত উন্নত করে নেতিবাচক দিকগুলো পরিহার করতে হবে। মাউশির ভাবমূর্তি আরো বাড়াতে হবে।
শিক্ষামন্ত্রী আজ ঢাকায় শিক্ষা ভবনে মাউশি অধিদপ্তরের সভাকক্ষে এক মতবিনিময় সভায় একথা বলেন। মাউশি’র নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত মহাপরিচালক ড. সৈয়দ মো. গোলাম ফারুকের যোগদান উপলক্ষে এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়।
চলমান কাজগুলো যেন স্বাভাবিকভাবে চালু থাকে এবং কাজের গতি যাতে শ্লথ বা ধীর না হয়, সেদিকে লক্ষ্য রাখার জন্যও আহ্বান জানান শিক্ষামন্ত্রী । তিনি বলেন, অধিদপ্তরের প্রকল্পগুলোর কাজও দ্রুত চালিয়ে যেতে হবে। যাতে সময়মত তা শেষ হয়।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, শিক্ষা ব্যবস্থায় বিগত ১০ বছরে অনেক কিছু শৃঙ্খলার মধ্যে নিয়ে আসা হয়েছে। সকল শিশুকে স্কুলে নিয়ে আসা সম্ভব হয়েছে। বছরের প্রথম দিনে পুরো সেট বই একসাথে শিশুদের হাতে দেয়া হচ্ছে। আগে পুরো সেট বই কিনে সংগ্রহ করতে ৩/৪ মাস সময় লেগে যেত। তিনি বলেন, শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি, মেধাবৃত্তি দেয়া হচ্ছে। বৃত্তির সংখ্যা ও টাকার পরিমাণ অনেক বাড়ানো হয়েছে। মোট ২ কোটি ৬৬ লাখ শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন ধরনের বৃত্তি দেয়া হয়েছে।
শিক্ষামন্ত্রী আরো বলেন, নির্ধারিত দিনে প্রতিটি পাবলিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ৬০ দিনের মধ্যে ফলাফল প্রকাশিত হচ্ছে। অনলাইনে ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়। তারপরও ভর্তির ক্ষেত্রে কোন অনিয়ম হলে এটা দূর করতে হবে। এজন্য শিক্ষকদের ভূমিকা সবচেয়ে বেশি। এসএসসি’র ফরম পূরণে কিছু কিছু প্রতিষ্ঠানে অতিরিক্ত টাকা আদায়ের অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এ ব্যাপারে শিক্ষকদের যথাযথ দায়িত্ব পালন করতে হবে।
মাউশি’র পরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক মো. শামছুল হুদার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে নবনিয়োগপ্রাপ্ত মহাপরিচালক ড. সৈয়দ মো. গোলাম ফারুক বক্তব্য রাখেন। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব নাজমুল হক খানসহ অধিদপ্তরের সকল কর্মকর্তা সভায় উপস্থিত ছিলেন।
#
আফরাজুর/অনসূয়া/সেলিনা/সুবর্ণা/শামীম/২০১৮/১৫০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩১৫৫
আগামীকাল পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (সা.)
ঢাকা, ৬ অগ্রহায়ণ (২০ নভেম্বর) :
আগামীকাল দেশব্যাপী পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (সা.) উদ্যাপিত হবে। এ উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি
মোঃ আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাণী প্রদান করেছেন। এ দিন সরকারি, আধাসরকারি ভবন, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, বেসরকারি ভবন ও সশস্ত্রবাহিনীর সকল স্থাপনাসমূহে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে। জাতীয় পতাকা ও ‘কালিমা তায়্যিবা’ লিখিত ব্যানার ঢাকা মহানগরীর গুরুত্বপূর্ণ ট্রাফিক আইল্যান্ড ও লাইট পোস্টে প্রদর্শিত হবে। এছাড়া পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (সা.) রাত্রিতে সরকারি ভবনসমূহ ও সামরিক গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাসমূহে আলোকসজ্জা করা হবে।
ইসলামিক ফাউন্ডেশন পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করবে। দেশের সকল বিভাগ, জেলা, উপজেলা, সিটি করপোরেশন, পৌরসভা, সশস্ত্রবাহিনী বিভাগ ও বেসরকারি সংস্থাসমূহে হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর জীবনীর ওপর পক্ষকালব্যাপী আলোচনা সভা ও মাহফিলসহ বিশেষ কর্মসূচি পালন করা হবে। বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতার দিবসটির গুরুত্ব তুলে ধরে বিশেষ অনুষ্ঠান প্রচার করবে। শিশু একাডেমি শিশুদের জন্য বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করবে।
এছাড়া, পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে দেশের সকল হাসপাতাল, কারাগার, সরকারি শিশুসদন, বৃদ্ধনিবাস ও মাদকাসক্তি নিরাময়কেন্দ্রে উন্নতমানের খাবার পরিবেশনের ব্যবস্থা করা হবে। বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস ও মিশনসমূহে যথাযথভাবে পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (সা.) পালন করা হবে। এ উপলক্ষে সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
#
আনোয়ার/অনসূয়া/জসীম/সেলিনা/আসমা/২০১৮/১২৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩১৫৪
বাংলাদেশে ডাউনলিংকপূর্বক সম্প্রচারিত বিদেশি টিভি চ্যানেলে দেশিপণ্যের বিজ্ঞাপন প্রচার বন্ধের নির্দেশ
ঢাকা, ৬ অগ্রহায়ণ (২০ নভেম্বর) :
বাংলাদেশে ডাউনলিংকপূর্বক সম্প্রচারিত সকল বিদেশি টিভি চ্যানেলে দেশিপণ্যের বিজ্ঞাপন প্রচার অবিলম্বে বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছে তথ্য মন্ত্রণালয়।
তথ্য মন্ত্রণালয় সম্প্রতি জারিকৃত এক পত্রে বলেছে Ñ কেবল টেলিভিশন নেটওয়ার্ক পরিচালনা আইন-২০০৬ এর ধারা ১৯ এর ১৩ নং উপধারায় বিদেশি টিভি চ্যানেলের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন প্রচার সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশে ডাউনলিংকপূর্বক সম্প্রচারিত কোনো কোনো বিদেশি টিভি চ্যানেলে বিজ্ঞাপন প্রচার করা হচ্ছে মর্মে জানা গেছে, যা উক্ত আইনের পরিপন্থি।
বিদেশি টিভি চ্যানেল ডাউনলিংকপূর্বক সম্প্রচারের জন্য প্রদত্ত অনুমতি/অনাপত্তিপত্রে ‘কেবল্ টেলিভিশন নেটওয়ার্ক পরিচালনা আইন, ২০০৬’ যথাযথভাবে প্রতিপালনের শর্ত আরোপ করা হয়েছে। তাই বিদেশি কোনো টিভি চ্যানেলের মাধ্যমে দেশিপণ্যের বিজ্ঞাপন প্রচার করলে উক্ত আইনের ১১ ধারা মোতাবেক ডিস্ট্রিবিউশন লাইসেন্স বাতিল/স্থগিত এবং ২৮ ধারা মোতাবেক ২ বছর পর্যন্ত কারাদ- হতে পারে।
#
রুজিনা/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৮/১২৩৩ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩১৫৩
পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ৬ অগ্রহায়ণ (২০ নভেম্বর) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০ নভেম্বর পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
"বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর আগমন ও ওফাতের পবিত্র স্মৃতি বিজড়িত ১২ রবিউল আউয়াল উপলক্ষে আমি মুসলিম উম্মাহ্র প্রত্যেক সদস্য ও দেশবাসীকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও মোবারকবাদ।
মহান আল্লাহ আমাদের প্রিয়নবী (সা.) কে এ পৃথিবীতে প্রেরণ করেছেন, 'রাহমাতাল্লিল আলামিন' তথা সারা জাহানের জন্য রহমত হিসেবে। পাপাচার, অত্যাচার, মিথ্যা, কুসংস্কার ও সংঘাত জর্জরিত পৃথিবীতে তিনি মানবতার মুক্তিদাতা ও ত্রাণকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছিলেন। অন্ধকার যুগের সকল আঁধার দূর করে সত্যের আলো জ্বালিয়েছেন। তিনি বিশ্ব ভ্রাতৃত্ব প্রতিষ্ঠা, ন্যায় ও সমতাভিত্তিক সমাজ গঠন এবং মানবকল্যাণে নিজেকে নিয়োজিত করে বিশ্বে শান্তির সুবাতাস বইয়ে দিয়েছিলেন।
আমার দৃঢ় বিশ্বাস, মহানবী (সা.)-এর সুমহান আদর্শ অনুসরণের মধ্যেই প্রতিটি জনগোষ্ঠীর অফুরন্ত কল্যাণ, সফলতা ও শান্তি নিহিত রয়েছে। আজকের দ্বন্ধ-সংঘাতময় বিশ্বে প্রিয়নবী (সা.)-এর অনুপম শিক্ষার অনুসরণের মাধ্যমেই বিশ্বের শান্তি, ন্যায় এবং কল্যাণ নিশ্চিত হতে পারে।
আমি এই পবিত্র দিনে দেশ, জাতি ও মুসলিম উম্মাহ তথা বিশ্ববাসীর শান্তি ও কল্যাণ কামনা করছি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।"
#
ইমরুল/অনসূয়া/জসীম/সেলিনা/আসমা/২০১৮/১১২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩১৫২
পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী
ঢাকা, ৬ অগ্রহায়ণ (২০ নভেম্বর) :
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ২১ নভেম্বর পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে আমি দেশবাসীসহ মুসলিম উম্মাহ’র সকলকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও মোবারকবাদ।
হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জন্ম ও ওফাতের স্মৃতি বিজড়িত পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (সা.) বিশ্ববাসী বিশেষত মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত পবিত্র, তাৎপর্যপূর্ণ এবং মহিমান্বিত দিন। মহান আল্লাহ তা’আলা সমগ্র বিশ্বজগতের রহমত হিসেবে হযরত মুহাম্মদ (সা.)-কে এ জগতে প্রেরণ করেন। দুনিয়ায় তাঁর আগমন ঘটেছিল ‘সিরাজাম মূনিরা’ তথা আলোকোজ্জ¦ল প্রদীপরূপে। তৎকালীন আরব সমাজের অন্যায়, অবিচার, অসত্য ও অন্ধকারের বিপরীতে তিনি মানুষকে আলোর পথ দেখান এবং প্রতিষ্ঠা করেন সত্য, সুন্দর ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থা।
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন সর্বশেষ মহাগ্রন্থ পবিত্র কোরানে তাঁর ওপর অবতীর্ণ করে জগতে তাওহীদ প্রতিষ্ঠার গুরুদায়িত্ব অর্পণ করেন। নানা প্রতিকূলতা সত্ত্বেও অসীম ধৈর্য, মহানুভবতা, সহনশীলতা, কঠোর পরিশ্রম, নিষ্ঠা ও সীমাহীন ত্যাগের মাধ্যমে তিনি শান্তির ধর্ম ইসলাম প্রতিষ্ঠায় সফল হন। আল্লাহর প্রতি অগাধ প্রেম ও ভালোবাসা, অনন্যসাধারণ ব্যক্তিত্ব, অনুপম চারিত্রিক গুণাবলী, অতুলনীয় বিশ্বস্ততা, অপরিমেয় দয়া ও মহৎ গুণের জন্য তিনি সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব হিসেবে অভিষিক্ত।
বিশ্বের ইতিহাসে সর্বপ্রথম লিখিত সংবিধান ‘মদিনা সনদ’ ছিল মহানবী (সা.) এর বিজ্ঞতা ও দূরদর্শিতার প্রকৃষ্ট দলিল। এ দলিলে জাতিধর্মবর্ণ নির্বিশেষে সর্বস্তরের জনগণের ন্যায্য অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠার সার্বজনীন ঘোষণা রয়েছে। ধর্মীয় ও পার্থিব জীবনে তাঁর শিক্ষা সমগ্র মানব জাতির জন্য অনুসরণীয়। মহানবী (সা.)-এর জীবনাদর্শ আমাদের সকলের জীবনকে আলোকিত করুক, আমাদের চলার পথের পাথেয় হোক, মহান আল্লাহর কাছে এ প্রার্থনা করি।
মহান আল্লাহ আমাদেরকে মহানবী (সা.) প্রদর্শিত সত্য ও সুন্দরের পথে চলার তৌফিক দিন। আমীন
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
হাসান/অনসূয়া/জসীম/শামীম/২০১৮/১১২৩ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩১৫১
সশস্ত্রবাহিনী দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ৬ অগ্রহায়ণ (২০ নভেম্বর) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২১ নভেম্বর সশস্ত্রবাহিনী দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“সশস্ত্রবাহিনী দিবস ২০১৮ উপলক্ষে আমি সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর সকল সদস্যকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই।
ঐতিহাসিক এই দিনে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের সকল বীর শহিদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাচ্ছি। মাতৃভূমির জন্য জীবন উৎসর্গকারী সশস্ত্র সকল শহিদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করছি।
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহ্বানে সাড়া দিয়ে বাঙালি জাতি ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। তাঁর দূরদর্শী, সাহসী এবং ঐন্দ্রজালিক নেতৃত্বে বাঙালি জাতি পরাধীনতার শৃঙ্খল ভেঙ্গে ছিনিয়ে আনে স্বাধীনতার রক্তিম সূর্য।
আমাদের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাসে ২১শে নভেম্বর একটি বিশেষ গৌরবময় দিন। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে পরিচালিত মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন ১৯৭১ সালের এই দিনে সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর অকুতোভয় সদস্যরা সম্মিলিতভাবে দখলদার বাহিনীর বিরুদ্ধে পাল্টা আক্রমণের সূচনা করেন। মুক্তিবাহিনী, বিভিন্ন আধাসামরিক বাহিনীর সদস্যগণ ও দেশপ্রেমিক জনতা এই সমন্বিত আক্রমণে একতাবদ্ধ হন। দখলদারবাহিনী আত্মসমর্পণে বাধ্য হয়। হানাদার পাকিস্তানি বাহিনীকে পরাজিত করে ১৬ই ডিসেম্বর আমরা চূড়ান্ত বিজয় অর্জন করি। মহান মুক্তিযুদ্ধে বাঙালি জাতির অগ্রযাত্রা ও বিজয়ের স্মারক হিসেবে প্রতিবছর ২১ নভেম্বর ‘সশস্ত্রবাহিনী দিবস’ পালন করা হয়।
স্বাধীনতার পর জাতির পিতা একটি আধুনিক ও চৌকস সশস্ত্রবাহিনী গড়ে তোলার কাজ শুরু করেন। সেনাবাহিনীর জন্য তিনি মিলিটারি একাডেমি, কম্বাইন্ড আর্মড স্কুল ও প্রতিটি কোরের জন্য ট্রেনিং স্কুলসহ আরো অনেক সামরিক প্রতিষ্ঠান এবং ইউনিট গঠন করেন। তিনি চট্টগ্রামে বাংলাদেশ নৌবাহিনী ঘাঁটি ঈসা খাঁ উদ্বোধন করেন। বঙ্গবন্ধুর ব্যক্তিগত উদ্যোগে তৎকালীন যুগোশ্লাভিয়া থেকে নৌবাহিনীর জন্য দু’টি জাহাজ সংগ্রহ করা হয়। বিমানবাহিনীর জন্য তিনি তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে সুপারসনিক মিগ-২১ জঙ্গি বিমানসহ হেলিকপ্টার, পরিবহণ বিমান ও রাডার সংগ্রহ করেন।
আমরা ২০০৯ সালে সরকার পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে সশস্ত্রবাহিনীর আধুনিকায়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি। আমরা সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীকে দেশে ও বিদেশে উন্নততর প্রশিক্ষণ প্রদানসহ আধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন সরঞ্জাম দিয়ে সজ্জিত করছি। জাতির পিতার নির্দেশে প্রণীত প্রতিরক্ষা নীতিমালার আলোকে ফোর্সেস গোল-২০৩০ প্রণয়ন করা হয়েছে। এর আওতায় তিন বাহিনীর পুনর্গঠন ও আধুনিকায়নের কার্যক্রমসমূহ পর্যায়ক্রমে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
পেশাগত দায়িত্বপালনের পাশাপাশি সশস্ত্রবাহিনী দুর্যোগ মোকাবিলা, অবকাঠামো নির্মাণ, আর্তমানবতার সেবা, বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা এবং বিভিন্ন জাতিগঠনমূলক কর্মকা-ে অংশগ্রহণ করছে। জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্বপালন করে সশস্ত্রবাহিনীর সদস্যগণ আন্তর্জাতিক পরিম-লে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করছেন।
আমি আশা করি, সশস্ত্রবাহিনীর প্রতিটি সদস্য মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করে দেশপ্রেম, পেশাদারিত্ব ও নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্বপালন করে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করবেন।
আমি ‘সশস্ত্রবাহিনী দিবস ২০১৮’ উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/অনসূয়া/জসীম/সেলিনা/আসমা/২০১৮/১১৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩১৫০
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী
ঢাকা, ৬ অগ্রহায়ণ (২০ নভেম্বর) :
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ২১ নভেম্বর সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“আজ সশস্ত্র বাহিনী দিবস। দিবসটি উপলক্ষে আমি বাংলাদেশ সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সকল সদস্যকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
বাংলাদেশের ইতিহাসে ২১ নভেম্বর একটি স্মরণীয় দিন। মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের এই দিনে তিন বাহিনী সম্মিলিতভাবে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর ওপর সর্বাত্মক আক্রমণ পরিচালনা করে। তাদের সম্মিলিত আক্রমণে হানাদারবাহিনী দিশাহারা হয়ে পড়ে যা আমাদের বিজয় অর্জনকে তরান্বিত করে। সশস্ত্র বাহিনী দিবসে আমি পরম শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে, যিনি দীর্ঘ সংগ্রামের পাশাপাশি শত জেলজুলুম ও ত্যাগ-তিতিক্ষা সহ্য করে সমগ্র জাতিকে বাঙালি জাতীয়তাবাদ ও স্বাধীনতার মন্ত্রে উদ্বুদ্ধ করেন এবং নানা চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। তাঁরই নেতৃত্বে দীর্ঘ ন’মাস সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর আমরা অর্জন করি চূড়ান্ত বিজয়।
আজকের এই মহান দিনে আমি গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করি মুক্তিযুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী বীরশ্রেষ্ঠ সিপাহী মোস্তফা কামাল, বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর, বীরশ্রেষ্ঠ সিপাহী হামিদুর রহমান, বীরশ্রেষ্ঠ মোঃ রুহুল আমিন, ইআরএ-১, বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান, বীরশ্রেষ্ঠ ল্যান্স নায়েক নুর মোহাম্মদ শেখ, বীরশ্রেষ্ঠ ল্যান্স নায়েক মুন্সী আব্দুর রউফকে। এ দিনে আমি দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের জন্য শাহাদতবরণকারী মুক্তিযোদ্ধাসহ সশস্ত্র বাহিনীর বীর শহিদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করি এবং যুদ্ধাহত ও শহিদ পরিবারের সদস্যদের প্রতি জানাই গভীর সমবেদনা। মহান মুক্তিযুদ্ধে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান ও বীরত্বগাথা জাতি গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে।
মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে গড়ে ওঠা সশস্ত্র বাহিনী জাতির অহংকার ও গর্বের প্রতীক। সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যগণ দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার মহান দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি যেকোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা, বেসামরিক প্রশাসনকে সহযোগিতাসহ জাতিগঠনমূলক কর্মকা-ে প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন। কেবল দেশেই নয়, সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যগণ জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে অংশ নিয়ে পেশাগত দক্ষতা, সর্বোচ্চ শৃঙ্খলা, সততা ও নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করে বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ¦ল করে চলেছেন। এ দায়িত্ব পালনকালে অনেক সদস্য শাহাদতবরণ করেছেন। আমি তাঁদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই।
সরকার সশস্ত্র বাহিনীর আধুনিকীকরণে ফোর্সেস গোল-২০৩০ প্রণয়ন করেছে। এ কর্মপরিকল্পনা সশস্ত্র বাহিনীকে আরো আধুনিক, দক্ষ ও গতিশীল করবে। যেকোনো বাহিনীর উন্নয়নের পূর্বশর্ত হলো নেতৃত্বের প্রতি গভীর আস্থা, পারস্পরিক বিশ্বাস, শ্রদ্ধাবোধ, পেশাগত দক্ষতা এবং সর্বোপরি শৃঙ্খলা। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যগণ নেতৃত্বের প্রতি পরিপূর্ণ অনুগত থেকে কঠোর অনুশীলন, শৃঙ্খলা, পেশাগত দক্ষতা, কর্তব্যনিষ্ঠা ও দেশপ্রেমের সমন্বয়ে তাদের গৌরব সমুন্নত রাখতে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখবেন।
আমি সশস্ত্র বাহিনীর উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি এবং বাহিনীসমূহের সকল সদস্য ও তাদের পরিবারবর্গের অব্যাহত সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করি।
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
হাসান/অনসূয়া/জসীম/সেলিনা/শামীম/২০১৮/১২২৭ ঘণ্টা