Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬

তথ্যবিবরণী 07/02/2016

তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ৪০৬

মাঠ পর্যায়ে পরিবার পরিকল্পনা কার্যক্রম বাস্তবায়নে তদারকি জোরদার করতে হবে
                                     -- স্বাস্থ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ২৫ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি) :
    দেশে পরিবার পরিকল্পনা কার্যক্রমে মাঠ পর্যায়ে তদারকি জোরদার করতে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাদের প্রতি নির্দেশ দিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম। তিনি বলেন, তৃণমূল পর্যায়ে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীরা কাজ করছে কিনা তা সরেজমিন মাঠে গিয়ে তদারকি করতে হবে। মাঠে না গিয়ে টেলিফোনে বা লোক মারফত খোঁজ নেওয়া চলবে না। কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত সকল স্তরের কর্মকর্তাদেরকে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার সাথে আন্তরিকতা ও দেশপ্রেম নিয়ে কাজ করতে হবে।
    মন্ত্রী আজ সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে পরিবার পরিকল্পনা কার্যক্রম সমন্বয় সংক্রান্ত সভায় সভাপতিত্বকালে একথা বলেন।
    সভায় অন্যান্যের মাঝে স্বাস্থ্য সচিব সৈয়দ মন্জুরুল ইসলাম, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. দীন মো. নুরুল হক, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. ওয়াহিদ হোসেনসহ দেশের সকল জেলার পরিবার পরিকল্পনা উপপরিচালকগণ উপস্থিত ছিলেন। স্বাস্থ্যমন্ত্রী দীর্ঘ তিন ঘণ্টা বিভিন্ন জেলার কর্মকর্তাদের কাছ থেকে জেলাভিত্তিক কার্যক্রমের অগ্রগতি প্রতিবেদন ও সমস্যা মনোযোগ দিয়ে শোনেন।  
    মোহাম্মদ নাসিম বলেন, মাঠ পর্যায়ের পরিবার কল্যাণ কার্যক্রমে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে হবে। কাজে গাফিলতি বা ঔষধ বিতরণ নিয়ে কোনো অনিয়ম বা দুর্নীতির অভিযোগ পেলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মন্ত্রী পরিবার পরিকল্পনা কার্যক্রমে গতিবেগ বাড়ানোর লক্ষ্যে উপজেলা পর্যায়ে কর্মরত চিকিৎসক ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা কর্মচারীদের মধ্যে সমন্বয়ের উপর গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, দীর্ঘস্থায়ী পদ্ধতির পরিবার পরিকল্পনা গ্রহণে অপারেশন কাজে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত চিকিৎসক এবং বেসরকারি সংস্থাসমূহের সহায়তা নিয়ে কাজ করলে দ্রুত সুফল পাওয়া যাবে।
#

পরীক্ষিৎ/আফরাজ/মোশারফ/রেজাউল/২০১৬/১৯৪২ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ৪০৫

এডিপি বাস্তবায়নে সক্ষমতা বাড়াতে হবে
                          -- পরিকল্পনামন্ত্রী

ঢাকা, ২৫ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি) :
    পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, এডিপি’র আকার মাত্র সাত বছরে ২১ হাজার কোটি টাকা থেকে বৃদ্ধি পেয়ে বর্তমান অর্থবছরে একলাখ তিনশত কোটি টাকায় উন্নীত হয়েছে। বিশাল বাজেটের এডিপি’র বাস্তবায়নে সক্ষমতা বাড়াতে হবে। টিমওয়ার্কের মাধ্যমে আমাদের টেকসই সক্ষমতা গড়ে তুলতে হবে। উন্নয়নের বিদ্যমান সুযোগ কাজে লাগাতে হবে।
    মন্ত্রী আজ ঢাকায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশ (আইইবি)-র ৫৬তম কনভেনশন উপলক্ষে আয়োজিত টেকসই উন্নয়নের জন্য গুণগত প্রকৌশল বিষয়ক সেমিনারের সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
    মন্ত্রী বলেন, সুযোগ বারবার আসে না। সুযোগ কাজে লাগাতে পারলে বাংলাদেশ ২০৪০ সালের মধ্যে বিশে^র ২৩তম অর্থনৈতিক শক্তি হিসেবে গড়ে উঠবে ।
    মন্ত্রী বলেন, প্রকৌশলীরা হচ্ছেন স্বপ্ন বাস্তবায়নের কারিগর। কোনো কিছু অর্জন করতে হলে প্রথমে লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে। দেশে বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে অবকাঠামোর উন্নয়ন ঘটাতে হবে। রাজধানীর ট্রাফিকজ্যাম ও গণপরিবহণসহ বিদ্যমান বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে সকলকে উদ্যোগী হতে হবে। তিনি ভূগর্ভস্থ পানির স্তর নীচে নেমে যাওয়ায় ভূপৃষ্টের পানি বিশেষ করে বৃষ্টির পানি কাজে লাগানোর প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, পরবর্তী প্রজন্মের জন্য দেশকে উপযোগী করে যাওয়ার অঙ্গীকার নিয়ে প্রকৌশলীদের উদ্ভাবনী কর্মক্ষমতা বাড়াতে হবে।

#

শেফায়েত/আফরাজ/নবী/মোশারফ/রেজাউল/২০১৬/১৮৫০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ৪০৪

আলতাফ মাহমুদ ছিলেন বস্তুনিষ্ঠতা ও নির্ভীকতার প্রতীক
                     -- তথ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ২৫ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি) :
    তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, পেশাগত কাজে ও সাংবাদিকদের কল্যাণে আলতাফ মাহমুদ আজীবন যে দায়িত্বশীল ভূমিকা রেখেছেন, তা অনুসরণীয়। তিনি বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের প্রয়াত সভাপতি আলতাফ মাহমুদকে সমাজ ও ইতিহাস সচেতন, বস্তুনিষ্ঠ ও নির্ভীকতার প্রতীক হিসেবে বর্ণনা করেন।
    মন্ত্রী আজ ঢাকায় বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউট (পিআইবি) সেমিনার কক্ষে পিআইবি ও বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের যৌথ আয়োজনে সদ্যপ্রয়াত বিএফইউজের সভাপতি এবং পিআইবি পরিচালনা পর্ষদ, সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট ও সেন্সর বোর্ডের সদস্য আলতাফ মাহমুদের স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।
    পিআইবি পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি ও দৈনিক সমকালের সম্পাদক গোলাম সারওয়ারের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন তথ্যসচিব মরতুজা আহমদ ও প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বিচারপতি মমতাজ উদ্দিন আহমদ।
    তথ্যমন্ত্রী বলেন, সাম্প্রদায়িকতা ও স্বৈরতন্ত্রের জঞ্জাল থেকে গণতন্ত্রে উত্তরণের পর্যায়ে সৎ ও দায়িত্বশীল আলতাফ মাহমুদ গণতন্ত্রের অতন্ত্র প্রহরী হিসেবে কাজ করেছেন।
    বিশেষ অতিথি তথ্যসচিব মরতুজা আহমদ বলেন, সাধারণ জীবনযাপনে অভ্যস্ত আলতাফ মাহমুদ সবসময় পরের তরে কাজ করেছেন, নিজের জন্য নয়। সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট গঠনসহ গণমাধ্যমের কল্যাণে রাষ্ট্রীয় নীতি নির্ধারণে সাংবাদিকসমাজের প্রতিনিধিরূপে সক্রিয় ভূমিকা রেখেছেন তিনি।
    সভাপতির বক্তৃতায় গোলাম সারওয়ার আলতাফ মাহমুদকে লোভলালসার ঊর্ধ্বে থাকা একজন অত্যন্ত বিনয়ী প্রাণ হিসেবে বর্ণনা করে তার নামটি মরণোত্তর একুশে পদকের জন্য বিবেচনার প্রস্তাব করেন। একইসাথে আলতাফ মাহমুদ স্মারকগ্রন্থ প্রকাশের জন্যও আহ্বান জানান। তিনি বলেন, আলতাফ মাহমুদের মৃত্যুতে সাংবাদিক নেতৃত্বের শূন্যতা পূরণ হবার নয়।
    সভায় আলতাফ মাহমুদের স্ত্রী তাহমিনা মাহমুদ ও কন্যা আইরিন মাহমুদ খানসহ পিআইবির মহাপরিচালক শাহ আলমগীর, চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. লিয়াকত আলী খান, প্রেসক্লাবের সভাপতি মো. শফিকুর রহমান, ভোরের কাগজের সম্পাদক শ্যামল দত্ত, বিএফইউজে মহাসচিব ওমর ফারুক, ডিইউজে সাধারণ সম্পাদক কুদ্দুস আফ্রাদ, প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক কামরুল ইসলাম চৌধুরী এবং ডিআরইউ সাধারণ সম্পাদক রাজু আহমেদ স্মৃতিচারণ করেন।
    উল্লেখ্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে স্পন্ডেলাইটিসের চিকিৎসাধীন এ সাংবাদিক নেতা ৬৫ বছর বয়সে গত ২৪ জানুয়ারি মৃত্যুবরণ করেন।
#

আকরাম/আফরাজ/মোশারফ/রেজাউল/২০১৬/১৮৪০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ৪০৩

গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত

ঢাকা, ২৫ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি) :
জাতীয় সংসদের গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ১১তম বৈঠকের মুলতবি বৈঠক আজ জাতীয় সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়।
    কমিটির সভাপতি আলহাজ মো. দবিরুল ইসলামের সভাপতিত্বে বৈঠকে কমিটির সদস্য সাধন চন্দ্র মজুমদার, এ কে এম ফজলুল হক ও মো. আবু জাহির অংশগ্রহণ করেন।
বৈঠকে কক্সবাজার এর সন্নিহিত এলাকার সমন্বয়ে একটি আধুনিক ও আকর্ষণীয় পর্যটন নগরী প্রতিষ্ঠা এবং উক্ত অঞ্চলের সুপরিকল্পিত উন্নয়ন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে একটি কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে আনীত বিল ‘কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বিল, ২০১৬’ পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পরীক্ষানিরীক্ষা করা হয় এবং প্রয়োজনীয় সংশোধন ও সংযোজনসহ সংসদে উপস্থাপনের জন্য রিপোর্ট চূড়ান্ত করা হয়।  
বৈঠকে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

#

ইনামুল/আফরাজ/মোশারফ/রেজাউল/২০১৬/১৮০৪ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ৪০২
এলজিআরডি মন্ত্রীর সাথে সুইডেনের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

ঢাকা, ২৫ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি) :
    বাংলাদেশে সুইডেনের রাষ্ট্রদূত জোহান ফ্রাইসেল (ঔড়যধহ ঋৎরংবষষ) বাংলাদেশের শহর এলাকার বিভিন্ন সিটি কর্পোরেশন এবং পৌরসভার বর্জ্য ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে পরিবেশবান্ধব জ্বালানি উৎপাদন করে স্মার্ট সিটি বা সমন্বিত শহর উন্নয়নে প্রকল্প গ্রহণের আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।
আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ে স্থানীয় সরকার, পল্লিউন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেনের সাথে তাঁর দপ্তরে সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রদূত এ আগ্রহের কথা জানান।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার, পল্লিউন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মসিউর রহমান রাঙ্গা, স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব আবদুল মালেক, সুইডেন দূতাবাসের পলিটিক্যাল কাউন্সিলর মিয়া হ্যালেন (গরধ ঐধষষবহ), কর্মাশিয়াল অফিসার তাজিন চৌধুরী (ঞধুববহ ঈযড়ঁফযঁৎু) ও মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।
রাষ্ট্রদূত জানান, শহরের পরিবহণ, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, পানি সরবরাহসহ পরিবেশবান্ধব সুযোগসুবিধা প্রদানই স্মার্ট সিটি  বাস্তবায়নের মূল লক্ষ্য। বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সম্পর্কিত প্রকল্প গ্রহণের লক্ষ্যে এ মাসেই সুইডেন দূতাবাস একটি সেমিনারের আয়োজন করবে। উক্ত সেমিনারে অংশগ্রহণকারীদের আলোচনা ও মতামতের ভিত্তিতে পরবর্তী পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হবে।
বৈঠককালে এলজিআরডি মন্ত্রী শহরের পানি ব্যবস্থাপনা বিষয়ে প্রকল্প গ্রহণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। একই সাথে অবকাঠামো উন্নয়নে জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়টি বিবেচনায় রেখে প্রকল্প বাস্তবায়ন করার অনুরোধ জানান। অবকাঠামো উন্নয়নে জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকির বিষয়টি মাথায় রাখা হবে বলে রাষ্ট্রদূত উল্লেখ করেন।
এ সময় তাঁরা দু’দেশের পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বিশেষ করে বাংলাদেশের স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন নগর ও গ্রাম উন্নয়নের লক্ষ্যে গৃহীত বিভিন্ন প্রকল্প নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রী সুইডেন সরকার কর্তৃক প্রকল্প গ্রহণ করা হলে এর বাস্তবায়নে সার্বিক সহযোগিতা করার আশ্বাস দেন। তিনি বলেন, সুইডেন বাংলাদেশের দীর্ঘ পরীক্ষিত বন্ধু। তাঁরা অতীতের ন্যায় ভবিষ্যতেও বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণের মাধ্যমে বাংলাদেশে সহায়তা অব্যাহত রাখবে।

#

শহিদুল/আফরাজ/মোশারফ/রেজাউল/২০১৬/১৭৪২ ঘণ্টা

 
তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর : ৪০১
বাণিজ্যমন্ত্রীর সাথে ভারতীয় হাইকমিশনারের বৈঠক
স্পেশাল ইকোনমিক জোনে বিনিয়োগ করতে ভারতের ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান

ঢাকা, ২৫ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি) :
    বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, দেশের বিভিন্ন স্থানে ১০০টি স্পেশাল ইকোনমিক জোন করার পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার, ৩০টি বাস্তবায়নের কাজ চলছে। প্রস্তাবিত কুষ্টিয়ার স্পেশাল ইকোনমিক জোনে ভারতের বিনিয়োগকারীগণ বিনিয়োগ করতে পারেন। এখানে বিনিয়োগ ভারতের ব্যবসায়ীদের জন্য লাভজনক হবে।
    বাণিজ্যমন্ত্রী আজ ঢাকায় বাংলাদেশ সচিবালয়ে তাঁর কার্যালয়ে বাংলাদেশে নবনিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার হর্ষবর্ধন শ্রিংলা (ঐধৎংযাধৎফযধহ ঝযৎরহমষধ)-এর সঙ্গে বৈঠকশেষে সাংবাদিকদের একথা বলেন।
    মন্ত্রী বলেন, বাণিজ্যের বিভিন্ন ক্ষেত্রে  চলমান সমস্যাগুলো আলোচনার মাধ্যমে দূর করে বাণিজ্যের পরিধি বৃদ্ধি করা হবে। বর্ডার হাট বাংলাদেশ এবং ভারতের মানুষের মধ্যে বেশ আগ্রহ সৃষ্টি করেছে। উভয় দেশের মানুষ আরো বর্ডার হাট চাচ্ছেন। উভয় দেশের সরকার বর্ডার হাটের সংখ্যা ও পরিধি বৃদ্ধির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে। আগামী দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে চলমান বাণিজ্য সমস্যাগুলো সমাধানে আলোচনা হবে।
    রাষ্ট্রদূত কাঁচাপাট ভারতে রপ্তানির বিষয়ে মন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, ভারতের অনেক শিল্প কারখানা বাংলাদেশের কাঁচাপাটের উপর নির্ভরশীল, তাই দ্রুত সমস্যাটির সমাধান হওয়া প্রয়োজন। এর প্রেক্ষিতে মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ও ভারতের বাণিজ্য এবং অর্থনৈতিক বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে আলাপ আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।
    মন্ত্রী বলেন, গত বছর বাংলাদেশ ভারত থেকে আমদানি করেছে ৫ হাজার ৮১১ দশমিক ৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য। একই সময়ে বাংলাদেশ ভারতে রপ্তানি করেছে ৫২৭ দশমিক ১৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য। বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে ৫ হাজার ২৮৪ দশমিক ৭৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। তিনি বলেন, বাংলাদেশ রপ্তানি পণ্যের অনেক কাঁচামাল ভারত থেকে আমদানি করে আমেরিকা, ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ উন্নত বিশে^ রপ্তানি করে যাচ্ছে। ভারতের বাজারে বাংলাদেশের পণ্যের রপ্তানি বাড়ছে। চলমান বাণিজ্য বাধাসমূহ দূর করা গেলে ভারতে রপ্তানি আরো বাড়বে।
    তোফায়েল আহমেদ বলেন, ভারত বাংলাদেশের ভালো বন্ধু। দীর্ঘদিন পর হলেও দু’দেশের মধ্যে ছিটমহল সমস্যার সমাধান হয়েছে। বিদ্যুৎক্ষেত্রে সহযোগিতা পাওয়া গেছে।
    বৈঠককালে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব হেদায়েতুল্লাহ আল মামুন, অতিরিক্তি সচিব (এফটিএ) মনোজ কুমার রায় এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের ডেপুটি হাইকমিশনার উৎ. অফধৎংয ঝধিরশধ উপস্থিত ছিলেন।  
#

বকসী/আফরাজ/মোশারফ/রেজাউল/২০১৬/১৭৩২ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৪০০

কাতারে আগামী ২ বছরে ৩ লক্ষাধিক কর্মী প্রেরণ করা হবে
                                          - বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী

ঢাকা, ২৫ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি) :
    কাতারে বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকা-ে আগামী ২ বছরে ৩ লক্ষাধিক কর্মী প্রেরণ করা হবে। এ লক্ষ্যে আগামী মার্চ-২০১৬ এর প্রথম সপ্তাহে ঢাকায় যৌথ কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার বিষয়ে একমত প্রকাশ করেছে কাতারের প্রশাসনিক উন্নয়ন, শ্রম ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ড. ইসা আল-জাফালি আল-নুয়াইমি। আজ ইস্কাটনস্থ প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
    মন্ত্রী বলেন, কাতার সফরকালে সে দেশের প্রধানমন্ত্রী আব্দুল্লাহ বিন নাসের বিন খলিফা আল-থানি এবং প্রশাসনিক উন্নয়ন, শ্রম ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ড. ইসা আল-জাফালি আল-নুয়াইমি সঙ্গে আন্তরিকতাপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।  
    প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ থেকে দক্ষ ও আধাদক্ষ কর্মী নেওয়ার জন্য অনুরোধ জানানো হলে কাতারের প্রশাসনিক উন্নয়ন, শ্রম ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রী বিক্রয়কর্মী, নার্স, ডাক্তার, প্রকৌশলী, শিক্ষক, আইটি অফিসার ও অফিস কর্মচারীসহ সকল সেক্টরে কর্মী নেয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেন।
    প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক  কর্মসংস্থান মন্ত্রী আরও বলেন, কাতারে কর্মী অভিবাসন ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি করার এ সুযোগকে কাজে লাগানোর পাশাপাশি আমাদের লক্ষ্য দীর্ঘমেয়াদে এ সুযোগকে ধরে রাখা এবং বাংলাদেশি কর্মীদের দক্ষতা বৃদ্ধি ও প্রশিক্ষিত করে সম্ভাব্য সকল সেক্টরে কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়ানো। এজন্য বিশ্বকাপ ফুটবলের পরও কাতারে উন্নয়ন পরিকল্পনা ভিশন ২০৩০-এর বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়নে বাংলাদেশ সকল সেক্টরে কর্মী প্রদানের প্রস্তাব করেছে, যা কাতার সরকার সানন্দে গ্রহণ করেছে। মন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসি আরও বলেন, ২০১৫ সালে ১ লাখ ২৩ হাজার ৯৬৫ জন কর্মী গেছে কাতারে। এখন থেকে এর চেয়ে দ্বিগুন সংখ্যক কর্মী নেবে কাতার।
     প্রেস ব্রিফিং-এ প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী কাতারের প্রধানমন্ত্রী আব্দুল্লাহ বিন নাসের বিন খলিফা আল-থানি’র সাথে সাক্ষাতের বিষয়টি উল্লেখ করেন। এসময় কর্মী প্রেরণ সংখ্যা আগামীতে অব্যাহত থাকার সে দেশের প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতির কথা সাংবাদিকদের অবহিত করেন।  
    অনুষ্ঠানে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব খন্দকার মোঃ ইফতেখার হায়দার, বিএমইটির মহাপরিচালক বেগম শামছুন নাহার, ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড এর মহাপরিচালক গাজী মোহাম্মদ জুলহাস এবং মন্ত্রণালয়ের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
#    
    
জাহাঙ্গীর/অনসূয়া/খাদীজা/আসমা/২০১৬/১৬০০ ঘণ্টা   

 

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৩৯৯

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত

ঢাকা, ২৫ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি) :

    জাতীয় সংসদের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির ১৩তম বৈঠক আজ কমিটির সভাপতি মীর শওকাত আলী বাদশার সভাপতিত্বে সংসদভবনে অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে কমিটির সদস্য মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মো. ছায়েদুল হক, প্রতিমন্ত্রী নারায়ন চন্দ্র চন্দ, মুহা. গোলাম মোস্তফা বিশ^াস, ইফতিকার উদ্দিন তালুকদার পিন্টু, খন্দকার আজিজুল হক আরজু, এ্যাড. মুহাম্মদ আলতাফ আলী এবং সামছুন নাহার বেগম (এডভোকেট) অংশগ্রহণ করেন।
    বৈঠকে বিগত ১৩/১২/২০১৫ খ্রিঃ তারিখে অনুষ্ঠিত কমিটির ১২তম বৈঠকের গৃহীত সিদ্ধান্তসমূহের বাস্তবায়ন অগ্রগতি,সামুদ্রিক মৎস্যসম্পদ সংরক্ষণ, মৎস্য আহরণ ও সামুদ্রিক ট্রলার লাইসেন্স প্রদান ও বিদেশি আটককৃত নৌযানসমূহের অবস্থা এবং প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের কেন্দ্রীয় হাসপাতাল স্টোরে যন্ত্রপাতি ও ঔষধসংগ্রহ, সংরক্ষণ প্রক্রিয়া এবং প্রাণিরোগ প্রতিরোধের ক্ষেত্রে জীবানুনাশক বায়োসিকিউরিটি ম্যানুয়েল ও প্রশিক্ষণ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়। জানানো হয় যে, প্রানিসম্পদ অধিদপ্তরের অধীন কেন্দ্রীয় ঔষাধাগার থেকে চাহিদামোতাবেক কেন্দ্রীয় ভেটেরিনারি হাসপাতালে যন্ত্রপাতি ও ঔষধ সরবরাহ করা হয়। কেন্দ্রীয় ঔষাধাগার থেকে প্রাপ্তিসাপেক্ষে খামারীদের মাঝে জীবানুনাশক ঔষধ প্রদান করা হয়। কেন্দ্রীয় ভেটেরিনারি হাসপাতাল থেকে কোনোপ্রকার বায়োসিকিউরিটি ম্যানুয়েল প্রদান করা হয়না। বর্তমানে ৯টি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আগত ছাত্র-ছাত্রীদের কেন্দ্রীয় ভেটেরিনারি হাসপাতালে প্রাণিরোগের চিকিৎসার বিষয়ে ব্যবহারিক (ইন্টার্ণশীপ) প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়ে থাকে। আরও জানানো হয় যে, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের কাজে গতিশীলতা আনয়নের জন্য কর্মকর্তাদের দিয়ে ২০টি ভিজিলেন্স টিম গঠন করা হয়েছে।
           মা ইলিশ সংরক্ষণের সময়সীমা ১৫দিন থেকে বাড়িয়ে ২২ দিন করার ব্যবস্থাগ্রহণ এবং এ বিষয়ে জনপ্রতিনিধিদের সম্পৃক্ত করার জন্য মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী কর্তৃক সকল সংসদ-সদস্যদের নিকট একটি ডিওপত্র প্রদানের বিষয়ে কমিটি কর্তৃক সুপারিশ করা হয়। সামুদ্রিক মৎস্যসম্পদ সংরক্ষণ, মৎস্য আহরণ ও সামুদ্রিক ট্রলার লাইসেন্স প্রদানে যে সকল কর্মকর্তা নিযুক্ত তাদেরকে মনিটরিং করার বিষয়ে মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাগ্রহণের সুপারিশ করা হয়। দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলে যথাশীঘ্রসম্ভব মৎস্যউন্নয়ন প্রকল্পটি চূড়ান্ত অনুমোদনের বিষয়ে মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাগ্রহণের সুপারিশ করা হয় ।
    বৈঠকে মৎস্য ও প্রাণি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব, মহাপরিচালক প্রানিসম্পদ অধিদপ্তর, মহাপরিচালক মৎস্য অধিদপ্তরসহ মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
#    
    
এমাদুল/অনসূয়া/খাদীজা/আসমা/২০১৬/১৬০০ ঘণ্টা                          

 

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর :  ৩৯৮

দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত

ঢাকা, ২৫ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি) :

জাতীয় সংসদের দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি’র ১০ম বৈঠক আজ সংসদভবনে অনুষ্ঠিত হয়। সভাপতি ধীরেন্দ্র দেবনাথ শমভু এর সভাপতিত্বে কমিটির সদস্য দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী, বি এম মোজাম্মেল হক, বেগম মমতাজ বেগম, এস এম জগলুল হায়দার ও সৈয়দ আবু হোসেন বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
বৈঠকে উপকূলীয় অঞ্চলে বহুমুখী সাইক্লোন সেন্টার নির্মাণ (সংশোধিত) প্রকল্পের ভিডিওচিত্র এবং গঠিত তদন্তকমিটির মাধ্যমে প্রাপ্ত রিপোর্ট, সংসদ সদস্যের অনুকুলে বিগত অর্থবছরে (টিআর/জিআর) ব্যতীত বিশেষবরাদ্দ (কাবিখা) এবং জেলাওয়ারী ৩০০ মে.টন. এর ঊর্ধেŸ (কাবিখা) বিশেষ বরাদ্দের ওপর আলোচনা করা হয়।
কমিটি উপকুলীয় অঞ্চলে বহুমুখী সাইক্লোন শেল্টার নির্মাণে উন্নত ও মানসম্মত নির্মাণসামগ্রী ব্যবহারের জন্য সুপারিশ করে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্মিত সাইক্লোন সেন্টার পরিদর্শন ও বাস্তবায়িত কার্যক্রম গতিশীল রাখার পরামর্শ প্রদান করে। তাছাড়া নির্মিত সাইক্লোন সেন্টারগুলো রক্ষণাবেক্ষণের জন্য প্রকল্প গ্রহণের সুপারিশ করে।  এছাড়া, দুর্যোগ মোকাবিলার জন্য জিআর এবং ধর্মীয় অনুষ্ঠানাদির ক্ষেত্রে ভালোভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে বরাদ্দ প্রদানের সুপারিশ করে।
কমিটি সংসদ সদস্যদের বিশেষ বরাদ্দ সমানভাবে প্রদানের সুপারিশ করে। তবে বিশেষ প্রয়োজন অনুযায়ী বরাদ্দ বাড়ানোর সুপারিশ করে। এছাড়াও মহিলা সংসদ সদস্যদের জন্য বিশেষ বরাদ্দ বাড়ানোর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করা হয়।
বৈঠকে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকসহ মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
#

হালিম/অনসূয়া/আলম/খাদীজা/আসমা/২০১৬/১৪৪৫ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৩৯৭

ইংরেজির স্পিকিং ও লিসেনিং দক্ষতা মূল্যায়নে সহায়তা দেবে ব্রিটিশ কাঊন্সিল

ঢাকা, ২৫ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি) :

    সারা দেশে স্কুল ও মাদ্রাসাসমূহে ইংরেজির স্পিকিং ও লিসেনিং দক্ষতা মূল্যায়নে সহায়তা দেবে ব্রিটিশ কাঊন্সিল।
    শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে আজ (রোববার) এ বিষয়ে এক সমঝোতা স¥ারকে (গবসড়ৎধহফঁস ড়ভ টহফবৎংঃধহফরহম-গঙট) স্বাক্ষর করেন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব চৌধুরী মুফাদ আহমদ ও ব্রিটিশ কাউন্সিলের ডিরেক্টর বারবারা উইকহাম (ইধৎনধৎধ ডরপশযধস)। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এ সমঝোতা স¥ারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ।
    শিক্ষামন্ত্রী তার বক্তৃতায় বলেন, এতোদিন ইংরেজির রিডিং ও রাইটিং স্কিলের মূল্যায়ন করা হতো। এখন থেকে ইংরেজির স্পিকিং ও লিসেনিং স্কিলেরও মূল্যায়ন করা হবে। আর তাই এখন থেকে ক্লাসরুমে ইংরেজির  রিডিং ও রাইটিং স্কিলের পাশাপাশি ইংরেজির স্পিকিং ও লিসেনিং স্কিলেরও নিয়মিত প্রাকটিস করানো হবে। শিক্ষার্থীরা ইংরেজি ভাষার ৪টি স্কিল আয়ত্ব করার মাধ্যমে এ ভাষা পুরোপুরি দখলে আনতে পারবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। শিক্ষার্থীদের ইংরেজির মানবৃদ্ধির এ উদ্যোগ পুরো শিক্ষা ব্যবস্থার  মানবৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখবে বলে তিনি মন্তব্য করেন। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে সহযোগিতা প্রদান করায় মন্ত্রী ব্রিটিশ সরকারকে ধন্যবাদ জানান।
    উল্লেখ্য, ইংরেজির স্পিকিং ও লিসেনিং স্কিলের মূল্যায়ন কেবল স্কুল ও মাদ্রাসার অভ্যন্তরীণ পরীক্ষায় অর্ন্তভুক্ত করা হয়েছে, জেএসসি, এসএসসি ও দাখিল এর মতো পরীক্ষায় এখনো অর্ন্তভুক্ত করা হয়নি।
#

সাইফুল্লাহ/অনসূয়া/খাদীজা/জসীম/আসমা/২০১৬/১৪৪৫ ঘণ্টা
     

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৩৯৬

মেট্রোরেলের শব্দ নিয়ন্ত্রণে রেলট্র্যাকে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের আশ্বাস সড়কমন্ত্রীর

ঢাকা, ২৫ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি) :
    মেট্রোরেল নির্মাণের ফলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকাসহ বিভিন্ন এলাকায় শব্দদূষণ ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হবে বলে যে প্রচারণা চলছে তা অমূলক বলে মন্তব্য করেছেন সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এমপি। তিনি বলেন, মেট্রোরেলের শব্দ নিয়ন্ত্রণে রেলট্র্যাকে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে। এতে শব্দদূষণের মাত্রা কমে আসবে।
    মন্ত্রী আজ রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে আইবি’র ৫৬তম কনভেনশনে ঊীপবষষবহপব রহ ঊহমরহববৎরহম রহ ঝঁংঃধরহধনষব উবাবষড়ঢ়সবহঃ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।
    মন্ত্রী বলেন, জাইকা’র অর্থায়নে ঢাকা মহানগরী ও পাশ্ববর্তী জেলাসমূহের জন্য প্রণীত কৌশলগত পরিকল্পনা বা এসটিপি সংশোধনের কাজ চলছে। ইতোমধ্যে এর খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে। মার্চ মাসে সংশোধিত এসটিপি অনুমোদনের জন্য মন্ত্রিসভায় উপস্থাপন করা হবে। এসটিপি অনুমোদিত হলে গাবতলী থেকে ভাটারা এবং এয়ারপোর্ট থেকে কমলাপুর স্টেশন পর্যন্ত আরও দুটি মেট্রোরেল রুট নির্মাণের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ শুরু হবে।
    ২০১৯ সালের মধ্যে দেশের সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থায় জনগণ বৈপ্লবিক পরিবর্তন দেখতে পাবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করে সড়ক পরিবহণমন্ত্রী বলেন, ২০১৮ এর মধ্যে পদ্মা সেতুর কাজ শেষ হবে। উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত মেট্রোরেলের কাজ শেষ হবে ২০১৯ সালে। চলতি বছরের মে মাসে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক চারলেনে উন্নীতকরণ কাজ সম্পন্ন হবে।
    মন্ত্রী অবকাঠামো নির্মাণে প্রকৌশলীদের সরকারি অর্থ সাশ্রয় এবং অপচয়রোধের ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার মধ্যদিয়ে উন্নয়নকাজ এগিয়ে নিতে হবে। কেউই জবাবদিহিতার ঊর্ধ্বে নয়; জনগণ সবকিছুই দেখছেন।
    সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর আইনুন নিশাত। এসময় অন্যান্যের মাঝে বক্তব্য প্রদান করেন প্রকৌশলী কবির আহমদ, প্রকৌশলী আব্দুস সবুর প্রমুখ।
#

নাছের/অনসূয়া/খাদীজা/জসীম/আসমা/২০১৬/১৪৪৫ ঘণ্টা

 
তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৩৯৫

সংসদ বাংলাদেশ টেলিভিশনের কার্যক্রমের ওপর দেশে ও বিদেশে সরকারের ভাবমূর্তি নির্ভর করে

ঢাকা, ২৫ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি) :
সংসদ বাংলাদেশ টেলিভিশন (এসবিটিভি) এর নির্বিঘœ সম্প্রচার নিশ্চিতকরণ এবং সম্প্রচার সংক্রান্ত যাবতীয় ত্রুটির উৎস নিরূপণ ও সমাধানের জন্য আজ সংসদভবনে সম্প্রচার বিষয়ক এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজ বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন।
সভায় সংসদ সচিব ড. মো. আবদুর রব হাওলাদার, এসবিটিভি এর মহাপরিচালকসহ সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা, বিটিভি, বিটিআরসিসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন।  
সভায় সংসদ বাংলাদেশ টেলিভিশন এর নির্বিঘœ সম্প্রচার নিশ্চিতকরণ এবং সম্প্রচার সংক্রান্ত যাবতীয় ত্রুটির উৎস নিরূপণ ও সমাধানের জন্য প্রতিনিধিরা তাদের মতামত তুলে ধরেন। এসময় সভাকে জানানো হয় যে, সংসদ বাংলাদেশ টেলিভিশন একটি জাতীয় টেলিভিশন এবং এ টেলিভিশনের কার্যক্রমের ওপর দেশে ও বিদেশে সরকারের ভাবমূর্তি বহুলাংশে নির্ভর করে। তারপরও এ টেলিভিশনের সম্প্রচার দেশের অনেক জায়গায় সঠিকভাবে দেখা যায়, আবার অনেক জায়গায় মানহীনভাবে আবার কোথাও দেখাই যায় না। উপরন্তু ভিন্ন চ্যানেলের ছবি ও শব্দ সংসদ টেলিভিশনে প্রতিফলিত হয় যা বিব্রতকর।  
এ সকল সমস্যা স্থায়ীভাবে সমাধানের জন্য সংসদ বাংলাদেশ টেলিভিশনকে প্রাইম ব্যান্ডে অন্তর্ভুক্ত করার পাশাপাশি দেশের সকল কেবল নেটওয়ার

Todays handout (4).doc