Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২২nd ফেব্রুয়ারি ২০১৭

তথ্যবিবরণী ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৫৫১

বাংলা ভাষার প্রতিটি অক্ষরে ভাষা শহিদরা মিশে আছে
                                                 -- মেহের আফরোজ চুমকি
 
ঢাকা, ১০ ফাল্গুন (২২ ফেব্রুয়ারি):
    মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি বলেছেন, বাংলা ভাষার প্রতিটি অক্ষরের মাঝে ভাষা শহিদরা মিশে আছে। ভাষা শহিদদের মতো দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে হবে। 
    আজ বাংলাদেশ শিশু একাডেমিতে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের ‘আলোচনা সভা ও ভাষা আন্দোলনের স্মৃতিচারণ’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। 
    প্রতিমন্ত্রী বলেন, এখনো বাংলাদেশের ইতিহাস বিকৃত করার জন্যে একটি মহল তৎপর রয়েছে। যারা বায়ান্ন দেখেনি, একাত্তর দেখেনি, তাদেরকে ‘৫২, ‘৭১ এর ইতিহাস জানানো আমাদের কর্তব্য। 
    বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সংসদ সদস্য কবি কাজী রোজী বলেন, প্রাণের বিনিময়ে বাংলা ভাষা এখন প্রাণ পেয়েছে। ভাষাসৈনিক ড. শরিফা খাতুন বলেন, আজকে শিশুরা যে ভাষায় কথা বলে, তা অর্জন করতে আমাদের অনেক কষ্ট করতে হয়েছে। ভাষা আন্দোলনে অংশগ্রহণ করতে পেরে আমি নিজেকে গর্বিত মনে করছি। 
    একুশে পদকপ্রাপ্ত আরেক ভাষাসৈনিক রওশন আরা বাচ্চু বলেন, একুশ ছিল বাঙালি জাতির বেঁচে থাকার লড়াই। আমরা এমন এক সময় ভাষা আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেছি, যে সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে একজন ছেলের সঙ্গে একজন মেয়ে কথা বললে দশ টাকা জরিমানা হতো, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করা হতো। ওই পরিস্থিতিতে আমরা ভাষা আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেছি। ভাষাসৈনিক রওশন আরা বাচ্চু রক্ত দিয়ে অর্জিত ভাষা রক্ষার আহ্বান জানান। 
    মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব নাছিমা বেগম (এনডিসি) এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ শিশু একাডেমির পরিচালক আনজীর লিটন। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস-২০১৭ উপলক্ষে বাংলাদেশ শিশু একাডেমি কর্তৃক আয়োজিত অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্বে ‘বাংলাদেশ শিশু একাডেমির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ও রাঙামাটি জেলা শাখার প্রশিক্ষণার্থীদের পরিবেশনায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, পুরস্কার বিতরণ, প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন ও আমন্ত্রিত ছড়াকারদের ছড়াপাঠ অনুর্ষ্ঠিত হয়। এসময় শিশুদের ছড়া পাঠ করে শোনান, কবি আসলাম সানি, রফিকুল হক দাদুভাই, একুশে পদকপ্রাপ্ত ছড়াকার সুকুমার বড়ূয়াসহ আরো অনেকে।
#

খায়ের/মাহমুদ/আলী/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/২০২০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৫৫০

নতুন প্রজন্মকে আধুনিক বাংলাদেশের নির্মাতা হিসেবে প্রস্তুত করতে হবে
                                                                           -- শিক্ষামন্ত্রী
 
ঢাকা, ১০ ফাল্গুন (২২ ফেব্রুয়ারি):
    শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, আমাদের শিক্ষার মূল লক্ষ্য নতুন প্রজন্মকে আধুনিক বাংলাদেশের নির্মাতা হিসেবে প্রস্তুত করা। তাদেরকে যুগের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ বিশ্বমানের শিক্ষা, জ্ঞান ও প্রযুক্তিতে দক্ষ মানবসম্পদ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে যাতে তারা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলবে এবং ভবিষ্যতে নেতৃত্ব দিতে সক্ষম হবে।
    তিনি আজ ঢাকায় সাভারের আশুলিয়ায় ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ)-এর ৬ষ্ঠ সমাবর্তন অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদের প্রতিনিধি হিসেবে সভাপতির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। 
    ভারতের ভিআইটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা চ্যান্সেলর ড. জি বিশ্বনাথন সমাবর্তন বক্তা হিসেবে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন। অন্যান্যের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আব্দুল মান্নান, ডিআইইউ উপাচার্য ড. ইউসুফ মাহবুবুল ইসলাম এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অভ্ ট্রাস্টিজ-এর চেয়ারম্যান মো. সবুর খান বক্তৃতা করেন।
    শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আমরা সরকারি বা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকারী ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোন পার্থক্য করি না। সকলেই আমাদের সন্তান এবং জাতির ভবিষ্যত। সবার জন্যই মানসম্মত শিক্ষা এবং সুযোগ নিশ্চিত করতে চাই। তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার পরিবেশ ও গুণগতমান বৃদ্ধি করতে হবে এবং নতুন জ্ঞান সৃষ্টি করতে হবে। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে জ্ঞানচর্চা ও গবেষণা আরো বাড়ানোর তাগিদ দেন। 
    নিজস্ব স্থায়ী ক্যাম্পাসে একডেমিক কার্যক্রম শুরু করায় মন্ত্রী ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটি কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানান এবং যে সকল বিশ্ববিদ্যালয় এখনো স্থায়ী নিজস্ব ক্যাম্পাসে স্থানান্তরিত হয়নি, তাদের ক্ষেত্রে ছাত্র ভর্তি বন্ধসহ আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
    সমাবর্তনে ৩ হাজার ৪৭৩ জন শিক্ষার্থীকে সনদ প্রদান করা হয়। শিক্ষামন্ত্রী কৃতি শিক্ষার্থীদের হাতে স্বর্ণপদক তুলে দেন।
#

আফরাজ/মাহমুদ/আলী/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৯৪০ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৫৪৯

মেরিটাইম সেক্টর দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে
            -- নৌপরিবহণ মন্ত্রী

পুবাইল (গাজীপুর), ১০ ফাল্গুন (২২ ফেব্রুয়ারি) :
মেরিটাইম সেক্টর দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। এ সেক্টরে দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি মেরিন একাডেমিগুলো অগ্রণী ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। 
নৌপরিবহণ মন্ত্রী শাজাহান খান আজ গাজীপুরের পুবাইলে ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম একাডেমীর (আইএমএ) প্রি-সি ক্যাডেটদের ষষ্ঠ ব্যাচের পাসিং আউট অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। 
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি, নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয়ের সচিব অশোক মাধব রায় এবং নৌপরিবহণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কমোডর সাইদ আরিফুল ইসলাম, আইএমএ’র কমান্ড্যান্ট ক্যাপ্টেন জাকি আহাদ এবং পরিচালক রুম্মানা চৌধুরী বক্তব্য রাখেন। 
মন্ত্রী বলেন, সমুদ্রগামী জাহাজের নাবিক প্রশিক্ষণের জন্য ১৯৭২ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান চট্টগ্রামে ‘বাংলাদেশ মেরিন একাডেমী’ প্রতিষ্ঠা করেন। ৪২ বছর পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের সময় সিলেট, রংপুর, বরিশাল ও পাবনায় ৪টি মেরিন একাডেমী ও চট্টগ্রামে ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেরিন বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।
শাজাহান খান বলেন, বাংলাদেশ মেরিন একাডেমী অস্ট্রেলিয়ান মেরিটাইম কলেজের যৌথ উদ্যোগে মেরিটাইম এডুকেশন উন্নয়ন শীর্ষক প্রকল্পের অধীন একাডেমীর প্রশিক্ষণ মান আন্তর্জাতিক মর্যাদা লাভ করেছে।  তিনি বলেন, নারী শিক্ষার উন্নয়ন, ক্ষমতায়ন ও নারী সমাজের সমঅধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা মোতাবেক ২০১২ সাল থেকে ১ম বারের মতো প্রতি ব্যাচে ২০ জন করে ফিমেল ক্যাডেট ভর্তি ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রম গৃহীত হয়েছে।
সার্বিক কৃতিত্বের জন্য এবার স্বর্ণপদক পান ক্যাডেট মিনহাজ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী। শ্রেষ্ঠ নটিক্যাল ক্যাডেট হিসেবে সিলভার পদক পান ক্যাডেট রাজু আহমেদ এবং ক্যাডেট তানজির আহম্মেদ শ্রেষ্ঠ ইঞ্জিনিয়ার ক্যাডেট হিসেবে সিলভার পদক পেয়েছেন।  
আইএমএ’র প্রশিক্ষণ কার্যক্রম নৌপরিবহণ অধিদপ্তরের অনুমোদিত পাঠ্যক্রম অনুযায়ী হয়। ক্যাডেটগণ দুবছরের প্রশিক্ষণ শেষে ক্যাডেট হিসেবে মেসার্স হক এন্ড সন্স এর ব্যবস্থাপনায় বিদেশের বিখ্যাত কোম্পানিতে যোগদান করার সুযোগ লাভ করে থাকে। তারা তাদের বেতন আন্তর্জাতিক বেতন স্কেলে অর্জন করতে পারে। ক্যাডেটগণ সার্টিফিকেট অভ্ প্রফিসিয়েন্সি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের এক বছরের জন্য সামুদ্রিক জাহাজে যোগদান করবে। 
#

জাহাঙ্গীর/মাহমুদ/আলী/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৯৩০ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৫৪৮

বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় 
ফুটবল টুর্নামেন্টের চূড়ান্ত পর্বের খেলা শুরু

ঢাকা, ১০ ফাল্গুন (২২ ফেব্রুয়ারি) :
    বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছেলেদের জন্য ৭ম বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০১৬ এবং মেয়েদের জন্য ৬ষ্ঠ বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০১৬ এর জাতীয় পর্যায়ের চূড়ান্ত পর্বের খেলা আজ শুরু হয়েছে।
    প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান প্রধান অতিথি হিসেবে সকাল ৯টায় এ টুর্নামেন্ট দু’টির জাতীয় পর্যায়ের চূড়ান্ত খেলার উদ্বোধন করেন। অনুষ্ঠানে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ আসিফ-উজ-জামান, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মোঃ আবু হেনা মোস্তফা কামাল, বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের কর্মকর্তাবৃন্দসহ মন্ত্রণালয় ও এর অধীনস্থ দপ্তরসমূহের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
    বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্টের সিলেট বিভাগের সিলেট জেলার সদর উপজেলার সৈয়দ আরজুমন্দ আলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও রংপুর বিভাগের লালমনিরহাট জেলার পাটগ্রাম উপজেলার টেপুরগাড়ী বিকে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে উদ্বোধনী খেলা অনুষ্ঠিত হয়। এ খেলায় টেপুরগাড়ী বিকে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সৈয়দ আরজুমন্দ আলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে ৪-০ গোলে পরাজিত করে সেমিফাইনালে উন্নীত হয়। 
    দিনের অপর খেলা বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্টের চট্টগ্রাম বিভাগের কক্সবাজার জেলার পেকুয়া উপজেলার টেটং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও রাজশাহী বিভাগের সিরাজগঞ্জ জেলার বেলকুচি উপজেলার আজগড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়। এ খেলায় টেটং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আজগড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে ২-০ গোলে পরাজিত করে সেমিফাইনালে উন্নীত হয়।
     এ বছর বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণকারী বিদ্যালয়ের সংখ্যা ৬৪ হাজার ২৬০টি ও অংশগ্রহণকারী খেলোয়াড় ১০ লাখ ৯২ হাজার ৪২০ জন এবং বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণকারী বিদ্যালয়ের সংখ্যা ৬৪ হাজার ১৯৬টি ও অংশগ্রহণকারী খেলোয়াড়ের সংখ্যা ১০ লাখ ৯১ হাজার ৩৩২ জন। এ প্রতিযোগিতায় ইউনিয়ন পর্যায় থেকে শুরু হয়ে উপজেলা, জেলা ও বিভাগ হয়ে জাতীয় পর্যায়ে চলে এসেছে। এ দু’টি টুর্নামেন্টের চূড়ান্ত পর্যায়ের খেলায় ৭টি বিভাগের চ্যাম্পিয়ন ১৪টি দল অংশগ্রহণ করছে। প্রতিটি খেলা বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
#

রবি/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৮৫০ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৫৪৭

চিকিৎসাধীন রোগীর মৃত্যু
স¦াস্থ্যমন্ত্রীর শোক প্রকাশ ও জড়িতদের কঠোর শাস্তির ঘোষণা

ঢাকা, ১০ ফাল্গুন (২২ ফেব্রুয়ারি) :
বগুড়ার শজিমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সিরাজগঞ্জের আলাউদ্দিন হোসেনের মৃত্যুতে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
    তিনি এক বিবৃতিতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আলাউদ্দিনের স্বজনদের সাথে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের দুর্ব্যবহারের ঘটনাকে দুঃখজনক ও অনভিপ্রেত অভিহিত করে জড়িতদের কঠোর শাস্তির ঘোষণা পুনর্ব্যক্ত করেন। হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগী বা স্বজনদের সাথে যেন কোনোভাবেই দুর্ব্যবহার না করা হয় সেদিকে সতর্ক থাকার জন্য চিকিৎসক, নার্স, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রতি নির্দেশ দিয়ে মোহাম্মদ নাসিম বলেন, সেবা নিতে আসা মানুষের সাথে অন্যায় আচরণের অভিযোগ আসলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। হাসপাতাল হচ্ছে সেবাপ্রার্থীর আশ্রয়স্থল। সেবাদানকারী সকলেই মহান পেশার সাথে যুক্ত। এখানে কোনো রকমের দুর্ব্যবহার বা অসৌজন্য আচরণ কাম্য নয়। তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে রোগীর সেবা কার্যক্রম ব্যাহত করে অহেতুক ধর্মঘট বা উত্তেজনা ছড়াতে পারে এমন কোনো কর্মসূচি না দেওয়ার জন্য চিকিৎসক, নার্সসহ সকলের প্রতি পুনরায় আহ্বান জানান তিনি। 
    মন্ত্রী বলেন, বগুড়ার শজিমেক হাসপাতালে আলাউদ্দিনের স্বজনদের সাথে যারা দুর্ব্যবহার করেছে তাদেরকে চিহ্নিত করা হয়েছে। তাদের ইন্টার্নশিপ বাতিলের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। 
    তিনি মরহুম আলাউদ্দিনের শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি আন্তরিক সহানুভূতি প্রকাশ করে মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন। 
#

পরীক্ষিৎ/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৮৪০ঘণ্টা 

Handout                                                                                                               Number: 546

Shaheed Dibash observed in Islamabad

Islamabad, February 22:

             The Immortal Shaheed Dibash and International Mother Language Day was observed on 21 February 2017 by the Bangladesh High Commission in Islamabad with due solemnity and fervor.

            Members of expatriate Bangladesh community officials and staff of the High Commission along with their families, participated in the day-long programme arranged at the Chancery premises of the High Commission. The Chancery premises were decorated with Martyrs’ Day posters and inscriptions of Bangla alphabet. Participants, in black-and-white attires, wore black badges.

            In the morning, High Commissioner Tarik Ahsan ceremonially hoisted the national flag at half-mast in presence of all officials of the High Commission and some members of expatriate Bangladesh community. Special Munajat was offered for the salvation and eternal peace of the souls of the language martyrs. Floral wreaths were placed at the altar of the make-shift Shaheed Minar at the Chancery premises to pay due respect to the language martyrs.

            In the evening, a session of discussion cum cultural event was held at the Chancery to mark the day.

            During the discussion, the discussants highlighted the salient features of history of establishing right of Bengalis to use their mother language Bangla and recognition of the day as the International Mother Language Day by UNESCO. It may be mentioned that the guests included the Counsellor of the Embassy of Russian Federation in Islamabad Sergey Baranov who spoke in Bangla in the discussion meeting.

            In his address, High Commissioner Tarik Ahsan paid rich tribute to the language martyrs and recalled with gratitude the participation by the Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman and other activists of the progressive political parties and socio-cultural organizations in the language movement. He called upon the expatriate Bangladesh community to encourage their next generation to keep the practice of Bangla and disseminate the appeal of the day among the foreigners they come across in their lives. 

            The programme was rounded off with a buffet dinner.

#

Iqbal/Mahmud/Sanjib/Rezaul/2017/1822 hours

 

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৫৪৫

টিপ ও ঘোমটার ধর্ম নেই
                    -- তথ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ১০ ফাল্গুন (২২ ফেব্রুয়ারি):

    টিপ ও ঘোমটা দেখে মানুষের জাত বিচার বা আচরণে বৈষম্য ঠিক নয়। অঞ্চল ও ধর্ম নির্বিশেষে সকলের প্রতি সম্মান ও মমত্ববোধেই সংস্কৃতির জয়গান। এ কারণে কপালে টিপ দিলে হিন্দু বা ঘোমটা দিলে মুসলমান এমন ভাবনা অমূলক।

    আজ রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের আয়োজনে তাদের মিলনায়তনে ‘সাংস্কৃতিক ঘাটতি ও প্রগতির অন্ধকার’ শীর্ষক গণবক্তৃতায় তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু এ কথা বলেন। জাতীয় জাদুঘরের ট্রাস্টি বোর্ডের সভাপতি শিল্পী হাশেম খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন জাদুঘরের মহাপরিচালক ফয়জুল লতিফ চৌধুরী।

    তথ্যমন্ত্রী বলেন, শিক্ষা সংস্কার, জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলের প্রতি সম্মান, অর্থনীতিতে ঘুষ-দুর্নীতি পরিহার ও দলের ভেতরে গণতন্ত্রের চর্চা দেশকে এগিয়ে নেবে ও সাংস্কৃতিক ঘাটতিও পূরণ করবে।

    চার হাজার বছরের পুরনো বাঙালি সভ্যতাকে বিশ্বের বুকে একটি সমৃদ্ধ সংস্কৃতির উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘বায়ান্ন’র ভাষা আন্দোলন, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, নব্বই’র গণআন্দোলনের মতো মীমাংসিত বিষয় নিয়ে বিসংবাদ তৈরি করতে দেয়া যাবে না। অনেক ত্যাগ ও রক্তের বিনিময়ে এই তিন অর্জন আমাদের সংস্কৃতির গৌরব।

    হাসানুল হক ইনু বলেন, শুধু উপার্জন নয়, শিক্ষার উদ্দেশ্য হবে আদর্শবান মানুষ হওয়া। এজন্য প্রয়োজন অসাম্প্রদায়িক বৈষম্যমুক্ত চেতনায় উদ্বুদ্ধ শিক্ষা। মানুষ, প্রকৃতি, দেশ ও সমাজের জন্য ভালবাসার মন্ত্রে জীবন গড়তে হবে। যার যার জায়গায় বিবেকবান জীবনের ছোট ছোট উদাহরণ সমৃদ্ধ করবে জাতীয় সংস্কৃতি।

    এ সময় উপস্থিত সাংবাদিক ও দর্শকদের সংস্কৃতির ঘাটতি ও উত্তরণ বিষয়ক বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন মন্ত্রী।

#

আকরাম/মাহমুদ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৭/১৭৫৮ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৫৪৪

ইসলামাবাদে শহিদ দিবস পালন

ইসলামাবাদ, ২২ ফেব্রুয়ারি :
    যথাযথ মর্যাদা ও ভাব গাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে গতকাল (২১ ফেব্রুয়ারি) ইসলামাবাদে বাংলাদেশ হাইকমিশন প্রাঙ্গণে মহান শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষে চ্যান্সারি প্রাঙ্গণ বাংলা বর্ণমালা ও ভাষা দিবসের পোস্টারে সজ্জিত করা হয় এবং অনুষ্ঠানে যোগদানকারী সকলে কালোব্যাজ ধারণ করেন। 
সকালে চ্যান্সারি প্রাঙ্গণে হাইকমিশনের সকল কর্মকর্তা, কর্মচারী ও ইসলামাবাদে বসবাসকারী বাংলাদেশি নাগরিকদের উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত করেন পাকিস্তানে বাংলাদেশের হাইকমিশনার তারিক আহসান। এরপর ভাষা শহিদদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে ফাতেহা পাঠ ও মোনাজাত করা হয়। 
ভাষা শহিদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের লক্ষ্যে চ্যান্সারি প্রাঙ্গণে একটি অস্থায়ী শহিদ মিনার নির্মাণ করা হয়। হাইকমিশনার তারিক আহসান মিশনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিয়ে শহিদ মিনারে পুস্পস্তবক অর্পণ করেন। ইসলামাবাদে বসবাসকারী বাংলাদেশি নাগরিকরাও শহিদ মিনারে পুস্পস্তবক অর্পণ করে  শহিদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এ সময় সকলে ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, আমি কি ভুলিতে পারি’ গানটি গাইতে থাকেন।
    সন্ধ্যায় এক আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানের শুরুতে ভাষা শহিদদের প্রতি সম্মান জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। এরপর, দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্র মন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী প্রদত্ত বাণী পাঠ করা হয়। 
আলোচনা সভায় বক্তারা ভাষা আন্দোলনে ছাত্র, তরুণ, যুবসহ সকলের গৌরবোজ্জ্বল অবদানের কথা কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করেন। তারা মাতৃভাষা বাংলা ব্যবহারের অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম এবং ২১শে ফেব্রুয়ারিকে  ইউনেস্কো কর্তৃক আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতিদানের ইতিহাস তুলে ধরেন। উল্লেখ্য, ইসলামাবাদে রাশিয়া দূতাবাসের কাউন্সিলর সার্গেই বারানভ অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে বাংলায় বক্তব্য প্রদান করেন।
     এ উপলক্ষে বক্তৃতায় হাইকমিশনার তারিক আহসান ভাষা শহিদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। তিনি ভাষা আন্দোলনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং  অন্যান্য প্রগতিশীল রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতা-কর্মীদের  অবদানের কথা কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করেন। হাইকমিশনার একুশে ফেব্রুয়ারির আবেদন মনেপ্রাণে ধারণ করে পরবর্তী প্রজন্মকে বাংলা চর্চায় উৎসাহিত করতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের প্রতি আহ্বান জানান।   
    অনুষ্ঠান শেষে অতিথিদের মাঝে বাংলাদেশি খাবার পরিবেশন করা হয়।
#

ইকবাল/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৭৫০ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৫৪৩

জাহাজ রিসাইক্লিং শিল্পের কর্মপরিবেশ উন্নয়নে পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে
                                                                --শিল্পমন্ত্রী

ঢাকা, ১০ ফাল্গুন (২২ ফেব্রুয়ারি) :
শ্রমঘন শিল্প হিসেবে জাহাজ রিসাইক্লিং কর্মসংস্থান ও আয় বৃদ্ধির মাধ্যমে জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে বলে মন্তব্য করেছেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। তিনি বলেন, দেশের স্টিল ও রি-রোলিং কারখানাগুলোর অধিকাংশ কাঁচামাল এ শিল্পখাত থেকে আসছে। ইতোমধ্যে জাহাজ রিসাইক্লিং শিল্পখাতে কর্মরত শ্রমিক ও কর্ম পরিবেশের উন্নয়নে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। 
তিনি আজ শিল্প মন্ত্রণালয় বাস্তবায়িত ‘নিরাপদ ও পরিবেশবান্ধব জাহাজ রিসাইক্লিং’ (ঝধভব ধহফ ঊহারৎড়হসবহঃধষষু ঝড়ঁহফ ঝযরঢ় জবপুপষরহম/ঝঊঘঝজঊঈ) প্রকল্পের সমাপনী কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন। রাজধানীর রেডিসন হোটেলে এর আয়োজন করা হয়। 
শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব বেগম পরাগের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রকল্পের পরিচালক ও যুগ্ম সচিব বেগম ইয়াসমিন সুলতানা। এতে অন্যদের মধ্যে বাংলাদেশে নরওয়ের রাষ্ট্রদূত সিডসেল ব্লিকেন (ঝরফংবষ ইষবশবহ), ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম অর্গানাইজেশনের পরিচালক ড. স্টিফেন মিকালেফ (উৎ. ঝঃবভধহ গরপধষষবভ) বক্তব্য রাখেন। 
আমির হোসেন আমু বলেন, বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব থেকে পরিবেশ সুরক্ষায় বর্তমান সরকার সবুজ শিল্পায়নের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে। পরিবেশবান্ধব শিল্পায়নের সুফল পেতে সরকার উদ্যোক্তাদের মানসিকতা পরিবর্তনেও কাজ করে যাচ্ছে। সবুজ প্রবৃদ্ধি (এৎববহ মৎড়ঃিয) ও সবুজ অর্থনীতি গড়ে তোলার লক্ষ্য বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১১ সালে জাহাজ রিসাইক্লিংকে শিল্প হিসেবে ঘোষণা করেছেন। এর আলোকে শিল্প মন্ত্রণালয় নিরাপদ ও পরিবেশবান্ধব জাহাজ রিসাইক্লিং শিল্প প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে। 
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, সবুজ প্রযুক্তি প্রয়োগের ফলে জাহাজ রিসাইক্লিং শিল্পখাত ধীরে ধীরে পরিবেশবান্ধব শিল্প হিসেবে গড়ে ওঠছে। এ শিল্পে কর্মরত জনবল ও পরিবেশের সুরক্ষায় ‘ট্রিটমেন্ট, স্টোরেজ অ্যান্ড ডিস্পোজাল ফ্যাসিলিটি (ঞৎবধঃসবহঃ, ঝঃড়ৎধমব ্ উরংঢ়ড়ংধষ ঋধপরষরঃু/ঞঝউঋ)’ গড়ে তোলা জরুরি। তারা এ লক্ষ্যে প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়ের কার্যক্রম দ্রুত শুরুর তাগিদ দেন। এর মাধ্যমে বাংলাদেশ টেকসই ও পরিবেশবান্ধব সবুজ শিল্পায়নের ক্ষেত্রে এসডিজি’র লক্ষ্য অর্জনে সক্ষম হবে বলে তারা আশা প্রকাশ করেন। 
#

জলিল/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৭৪৫ঘণ্টা  

  
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৫৪২

যন্ত্র প্রকৌশল এবং ফলিত বিজ্ঞান বিষয়ক প্রথম আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু
সরকার জ্বালানি সাশ্রয়ী শিল্পায়নের পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে যাচ্ছে 
                                                              --শিল্পমন্ত্রী
ঢাকা, ১০ ফাল্গুন (২২ ফেব্রুয়ারি) :
বর্তমান সরকার পরিবেশবান্ধব ও জ্বালানি সাশ্রয়ী শিল্পায়নের প্রতি পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় শিল্প মন্ত্রণালয় শতভাগ দূষণ ও দুর্ঘটনামুক্ত  শিল্পস্থাপনে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। 
তিনি আজ রাজধানীর মিরপুরে এমআইএসটি মিলনায়তনে ‘যন্ত্র প্রকৌশল এবং ফলিত বিজ্ঞান বিষয়ক প্রথম আন্তর্জাতিক সম্মেলন (ওঈগঊঅঝ-২০১৭)’ উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। মিলিটারি ইন্সটিটিউট অভ্ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (এমআইএসটি) এবং বুয়েটের মেকানিক্যাল অনুষদ যৌথভাবে এ সম্মেলন আয়োজন করে। 
এমআইএসটি’র কমান্ড্যান্ট মেজর জেনারেল মোঃ আবুল খায়েরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রতিষ্ঠানের মেকানিক্যাল অনুষদের ডিন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ড. মোঃ লুৎফর রহমান। এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন কানাডার অধ্যাপক স্টিফেন ডি বাট (চৎড়ভবংংড়ৎ ঝঃবঢ়যবহ উ ইঁঃঃ)। অনুষ্ঠানে তিন বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, এমআইএসটি’র অনুষদ সদস্য ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন। 
 শিল্পমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার সবুজ শিল্পায়নের লক্ষ্যে পরিবেশ সুরক্ষায় কঠোর আইন প্রণয়ন করেছে। পাশাপাশি সবুজ অর্থনীতি ও সবুজ প্রবৃদ্ধির ধারণা জনপ্রিয় করতে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। দেশের শিল্প উদ্যোক্তারা যাতে সবুজ শিল্পায়নের প্রকৃত সুবিধা কাজে লাগাতে পারে, সে লক্ষ্যে সরকারের প্রয়াস অব্যাহত রয়েছে। তিনি এ সম্মেলন থেকে জ্ঞানভান্ডার সমৃদ্ধ করে জাতির উন্নয়নে নিজ নিজ মেধা ও সৃষ্টিশীলতা কাজে লাগাতে উপস্থিত প্রকৌশলীদের প্রতি আহ্বান জানান। 
#

জলিল/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৭৪০ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৫৪১

পরিকল্পনা মন্ত্রীর সাথে বিশ^ব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টরের সাক্ষাৎ

ঢাকা, ১০ ফাল্গুন (২২ ফেব্রুয়ারি) :

    পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সাথে আজ তাঁর দপ্তরে বাংলাদেশে বিশ^ব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর চিমিয়াও ফ্যান (ছরসরধড় ঋধহ) সাক্ষাৎ করেন।

    সাক্ষাৎকালে তারা পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় বিশেষ করে বাংলাদেশে বিশ^ব্যাংকের আর্থিক সহায়তায় চলমান বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মসূচির অগ্রগতি নিয়ে মতবিনিময় করেন।

    নিয়মিত বৈঠকের অংশ হিসেবে অনুষ্ঠিত বৈঠকে বিশ^ব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর বাংলাদেশে চলমান উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন অগ্রগতির প্রশংসা করেন।

    পরিকল্পনা মন্ত্রী বলেন, একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে চলমান অগ্রগতি আরো বেগবান করতে উন্নয়ন অংশীদারদের  সহযোগিতার প্রয়োজনীয়তা অপরিহার্য। তিনি বাংলাদেশে বিশ^ব্যাংকের অব্যাহত সহযোগিতার প্রশংসা করেন এবং আগামী দিনগুলোতে অধিকতর সহযোগিতায় বিশ^ব্যাংক এগিয়ে আসবে বলে আশা প্রকাশ করেন।

#

শেফায়েত/মাহমুদ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৭/১৭৪০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                            নম্বর: ৫৪০
        প্রতিবছর ৬ মার্চ জাতীয় পাট দিবস পালন করা হবে
ঢাকা,  ১০ ফাল্গুন (২২ ফেব্রুয়ারি ) :
    প্রতিবছর ৬ মার্চ     ‘জাতীয় পাট দিবস’ উদ্যাপনের ক্ষেত্রে দিবসটিকে ‘খ’ শ্রেণিভুক্ত দিবস হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে  মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
    সরকার বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস উদ্যাপনের ক্ষেত্রে ‘খ’ শ্রেণিভুক্ত দিবস হিসেবে প্রতিবছর ৬ মার্চ ‘জাতীয় পাট দিবস’ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করেছে। ফলে প্রতিবছর ৬ মার্চ ‘জাতীয় পাট দিবস’ পালন করা হবে।
    উক্ত সিদ্ধান্ত যথাযথভাবে প্রতিপালনের জন্য সকল মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও সংস্থাকে নির্দেশক্রমে অনুরোধ করেছে সংশ্লিষ্ট কর্র্তৃপক্ষ।    

#
ওয়াসিফ/অনসূয়া/শহিদ/রফিকুল/শামীম/২০১৭/১৬০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                          নম্বর: ৫৩৯
প্রাণিসম্পদ সেবাসপ্তাহ ২৩ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু
ঢাকা,  ১০ ফাল্গুন (২২ ফেব্রুয়ারি ) :
    মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় ও প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের কার্যকর-উদ্যোগের ফলে বিগত ৫ বছরে দুধের উৎপাদন ৩৪ কোটি ৬০ লাখ টন থেকে প্রায় ৭৩ কোটি টন, মাংস ২৩ কোটি ৩০ লাখ টন থেকে প্রায় ৬২ কোটি টন এবং ডিমের সংখ্যা ৭৩০ কোটি ৩৮ লাখ থেকে বেড়ে প্রায় একহাজার ১৯২ কোটিতে উন্নীত হয়েছে। বর্তমানে দেশে দুধের চাহিদা প্রায় ১৪৭ কোটি টন, মাংসের চাহিদা প্রায় ৭১ কোটি টন  এবং ডিমের চাহিদা প্রায় ১ হাজার ৬৭৫ কোটিটি।
    মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মোহাম্মদ ছায়েদুল হক আজ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে ‘প্রাণিসম্পদ সেবাসপ্তাহ-২০১৭’ উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এতথ্য দেন। সভায় মৎস্য সচিব মো. মাকসুদুল হাসান খান, প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের ডিজি মো. আইনুল হকসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
    মন্ত্রী বলেন, ২০১৬ সালে দেশে মোট কোরবানিযোগ্য গরু-মহিষের সংখ্যা ছিল প্রায় ৪৫ লাখ, ছাগল-ভেড়ার সংখ্যা ছিল প্রায় ৭১ লাখ। প্রাণিখাতে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির ফলে দেশের জনগণের কোরবানির শতভাগ চাহিদা দেশীয় পশু থেকেই মেটানো সম্ভব হচ্ছে।
    উল্লেখ্য, জাতিসংঘের রিপোর্ট অনুযায়ী বিশ্বে বাংলাদেশ এখন মাছের পাশাপাশি ছাগল উৎপাদনেও চতুর্থস্থানের অধিকারী। এছাড়া, দেশে পোলট্রিখাতে বর্তমানে বিনিয়োগের পরিমাণ প্রায় ২৫ হাজার কোটি টাকা এবং গার্মেন্টসের পরই দ্বিতীয় বৃহত্তম এখাতে প্রায় ৭০ লাখ মানুষ নানাভাবে জড়িত। সরকার দুধ-উৎপাদনে স্বয়ংসম্পপূর্ণতা অর্জনের লক্ষ্যে দুগ্ধখামারীদের মধ্যে ৫ শতাংশ সুদে ঋণপ্রদান করে যাচ্ছে। এখাতে ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে এবং এপর্যন্ত মোট ৬৭ কোটি টাকা বিতরণ করা হয়েছে।
    দেশস্বাধীনে

Todays handout (11).docx