Handout No : 574
BD Embassy in Kathmandu Observed International Mother Language Day
Kathmandu, 21 February :
The Embassy of Bangladesh in Kathmandu observed the "Shaheed Dibash" and International Mother Language Day on 21 February with due solemnity and pageantry.
The Mission organized a day long programme to commemorate the day which began with the hoisting of the National Flag at half-mast at the Chancery by the Ambassador Mashfee Binte Shams in the morning. This was followed by "Prabhat Pheri" and laying of wreath by the Ambassador and officers and members of the staff at a replica of the Shaheed Minar in the Chancery premises. Wreaths were also laid by representatives of SAARC Secretariat, Biman Bangladesh Airlines and Bangladesh Club comprising members of the expatriate Bangladesh community in Kathmandu. One minute's silence was observed as a mark of respect for the language martyrs. Messages of President, Prime Minister, Foreign Minister and State Minister for Foreign Affairs were read out. A "Doa Mahfil" with prayers offered for the eternal peace of the souls of martyrs of the language movement in 1952 and the War of Liberation in 1971.
In the evening, the Mission organized a cultural programme which showcased a performance by two artists from Sargam Lalitkala Academy, namely singer Ms. Oyshika Nodee and recitalist Shuvo Islam from Bangladesh who rendered Bangla patriotic songs and poems which was widely appreciated by the audience. The Nepal Bhasa Parishad, a cultural group which works for the promotion of the local Newari language, also participated in the cultural programme by reciting poetry in different Nepali Languages such as Newari, Tamang, Bhojpuri, Hindi and Limbu. The Head of the Office of UNESCO in Kathmandu attended the programme as Chief Guest and made a short statement highlighting the significance of the day. The programme concluded by a short remark on Ekushey Februrary by the Ambassador.
The evening's cultural programme was attended by Ambassadors and other diplomats in Kathmandu, Nepalese dignitaries, members of the civil society, representatives of the Nepalese print and electronic Media, officials of SAARC Secretariat and members of the expatriate Bangladesh community.
#
Manjit/Afraz/Mosharaf/Bashir/2016/2230 hrs.
Handout Number: 573
Cultural diversity celebrated at Amar Ekushey in Yangon
Yangon, 21 February :
Bangladesh Embassy in Yangon celebrated cultural diversity by organizing a multilingual programme to commemorate the Amar Ekushey and the International Mother Language Day on 21st February.The day began with the hoisting of the National Flag at half mast. The messages sent by President, Prime Minister and Foreign Minister were read out which was followed by a discussion session. In his remarks, Ambassador Sufiur Rahman explained the context of the Shahid Dibash and the International Mother Language Day and its significance. He emphasized on the need to uphold universal ethos of respecting plurality in all its forms and manifestations and thereby internalizing multiculturalism in order to sustain tolerant societies. The morning session was wrapped up by offering dua for the language martyrs.
In the evening, the Embassy organized a cultural program featuring songs, recitation of poems and dance. Students belonging to different nationalities from the University of Foreign Language of Yangon performed Myanmar traditional dance, recitation of Chinese poem, Thai songs and Bengali Songs and dance by expatriate Bangladesh and Indian Community. The Embassy also organized an essay competition on mother language among the students of the University.
Inspired by the underlying significance of the immortal Ekushey, the day was observed by celebrating different cultures and introducing Bangladesh as a country keen to treasure diversities and rights of all peoples.
Members of the diplomatic corps including Ambassadors of several countries, elites of Yangon along with expatriate Bangladesh community enjoyed the cultural soiree.
#
Afraz/Mosharaf/Abbas/2016/2230 Hours
Handout No : 571
BD High Commission in Delhi Commemorates Language Martyrs' day
New Delhi, 21 February :
Bangladesh High Commission in New Delhi commemorated Shaheed Dibash (Language Martyrs’ Day) and International Mother Language Day at the High Commission premises today in the presence of dignitaries, eminent academician, members of the Bangladesh nationals, Bengalee communities and friends of Bangladesh.
The day’s programme started with the hoisting of the flag at half-mast and reading of messages from President, Prime Minister, Foreign Minister, State Minister of Foreign Affairs of Bangladesh.
The evening’s program included a panel discussion on the significance of the Day. High Commissioner Syed Muazzem Ali moderated the discussion. The Bangladeshi envoy inter-alia called for the preservation, enriching and internationalizing of our mother tongue in this digital era of globalization. Participants in the discussion were President of South Asian University Dr. Kavita Sharma and Professor of Jawaharlal University of New Delhi Dr. Rakesh Batabyal. They deeply appreciated the efforts undertaken by Bangladesh, under the dynamic leadership of Prime Minister Sheikh Hasina for preservation of all mother languages in Bangladesh and beyond.
Thereafter, a cultural program was presented to the distinguished audience. Members of the High Commission presented the legendary song of Amar Ekushey: Amar bhai-er rokte rangano Ekushey February amiki bhulite pari. Poems commemorating the shaheeds were also recited by them. A rich array of Bangla songs and poems exulting the martyrs and the soldiers of the Language Movement were presented by renowned singer Jayati Ghosh and her troupe.
The evening’s program was rounded off with high tea where Bangladesh delicacies were served.
#
Afraz/Mosharaf/Bashir/2016/2030 hrs.
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫৭০
মুম্বাইয়ে বাংলাদেশ উপহাইকমিশনে অমর একুশে উদযাপন
ঢাকা, ০৯ ফাল্গুন (২১ ফেব্রুয়ারি) :
ভারতের মুম্বাইয়ে আজ বাংলাদেশ উপহাইকমিশনে যথাযোগ্য মর্যাদায় এবং ভাবগম্ভীর পরিবেশের মধ্য দিয়ে অমর একুশে এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করা হয়। দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে উপহাইকমিশনার কর্তৃক জাতীয় পতাকা উত্তোলন এবং অর্ধনমিতকরণ, বাণী পাঠ, আলোচনা সভা ও মোনাজাতের আয়োজন করা হয়।
মুম্বাইয়ে নিযুক্ত বাংলাদেশের উপহাইকমিশনার সামিনা নাজ জাতীয় পতাকা আনুষ্ঠানিকভাবে উত্তোলন এবং অর্ধনমিতকরণের মাধ্যমে দিবসের কর্মসূচির সূচনা করেন। মুম্বাইয়ে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের প্রতিনিধিবৃন্দ, উপহাইকমিশনে কর্মরত কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ এবং স্থানীয় আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। এ সময় মহান ভাষা শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান প্রদর্শন করে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে উপহাইকমিশন কর্তৃক চ্যান্সরি ভবনে এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। মুম্বাইয়ে অবস্থিত বিভিন্ন কূটনৈতিক মিশনের প্রতিনিধিগণ, মহারাষ্ট্র সরকারের কর্মকর্তা, স্থানীয় গণ্যমান্য অতিথিবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানের শুরুতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পাঠ করে শোনানো হয়। বাণীপাঠ শেষে উপহাইকমিশনার আগত অতিথিদের স্বাগত জানিয়ে বক্তব্য প্রদান করেন। তিনি তাঁর বক্তব্যে আমাদের মহান ভাষা সংগ্রামে যে সকল শহিদ সর্বোচ্চ আত্মত্যাগ করেছেন তাঁদের কথা গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন। এ সময় তিনি ভাষা আন্দোলনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদানের কথা বিশেষভাবে উল্লেখ করেন।
মহান ভাষা সংগ্রামে জীবন উৎসর্গকারী সকল শহিদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত এবং দেশের সুখ-সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাতের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি হয়।
#
আফরাজ/মোশারফ/বসির/২০১৬/১৯৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫৬৯
বাংলাদেশ ও শ্রীলংকা কর্তৃক যৌথভাবে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদ্যাপন
কলম্বো, ২১ ফেব্রুয়ারি :
বাংলাদেশ হাইকমিশন এবং শ্রীলংকা সরকারের দাপ্তরিক ভাষা অধিদপ্তর যৌথভাবে যথাযোগ্য মর্যাদায় আজ কলম্বোতে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদ্যাপন করে। এ উপলক্ষে দাপ্তরিক ভাষা অধিদপ্তরের মিলনায়তনে একটি আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে শ্রীলংকার জাতীয় সহঅবস্থান, সংলাপ ও দাপ্তরিক ভাষা বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিয়োজিত মন্ত্রী মানো গানেষাণ প্রধান অতিথি এবং বাংলাদেশের হাইকমিশনার তারিক আহসান বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানের উল্লেখযোগ্য আকর্ষণের মধ্যে ছিল বাংলাদেশ ও শ্রীলংকার জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন, প্রদীপ প্রজ¦লনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সূচনা, দিবসের তাৎপর্যের ওপর আলোচনা, “আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি” গানটিসহ সাংস্কৃতিক পরিবেশনা এবং এ দিবস উপলক্ষে প্রকাশিত একটি স্মরণিকার বিতরণ। অনুষ্ঠানের শুরুতে দাপ্তরিক ভাষা সহকারী কমিশনার সানোজিপরেরা স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন।
বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, সুশীল সমাজের সদস্য, ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর প্রতিনিধি, কতিপয় দেশের কূটনৈতিক মিশনের প্রতিনিধি ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের প্রধান, ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তা, প্রবাসী বাংলাদেশি এবং বাংলাদেশ হাইকমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও পরিবারের সদস্যসহ প্রায় ২৫০জন অতিথি এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান আলোচকদ্বয়, অধ্যাপক এমিরিটাস জে বি দিসানায়াকা ও অধ্যাপক এস জে যোগারাজাহ, ইউনেস্কো কর্তৃক আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণায় বাংলাদেশের ভূমিকার প্রশংসা করেন এবং তাদের ভাষাকে আরো সুসংগঠিত ও ব্যবহারবান্ধব করার উদ্দেশ্যে কিছু সংস্কারের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। মন্ত্রী মানো গানেষাণ তাঁর বক্তব্যে বাংলাদেশের ভাষা শহিদদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করেন। তিনি উল্লেখ করেন যে, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের আদর্শের সাথে সঙ্গতি রেখে জাতীয় সম্প্রীতি ও শান্তি সুসংহত করার লক্ষ্যে শ্রীলংকায় একটি ত্রিভাষী সমাজ প্রতিষ্ঠার সাংবিধানিক নির্দেশনাকে বাস্তবায়নের উদ্দেশ্যে তাঁর মন্ত্রণালয় বিশেষ প্রচেষ্টা গ্রহণ করেছে। ভাষা শহিদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে হাইকমিশনার তারিক আহসান ব্যাখ্যা করেন, মাতৃভাষার প্রতি বাঙালির অসাধারণ ভালবাসার সার্বজনীন আবেদন কিভাবে ১৯৯৯ সালে ইউনেস্কো কর্তৃক ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণার পিছনে চালিকা শক্তি হিসেবে কাজ করেছে। বিশ্বায়ন ও তথ্যপ্রযুক্তির বিস্তারের মাধ্যমে বিদেশি ভাষার ক্রমবর্ধমান প্রভাবের ফলে দেশীয় ভাষা ও সংস্কৃতির স্বকীয়তা সংরক্ষণের সমকালীন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলয়ায় সকল মাতৃভাষার গৌরবকে সমুন্নত করা এবং তাদের বিকাশ এগিয়ে নিয়ে যাবার ওপর তিনি জোর দেন।
যৌথ অনুষ্ঠানের পূর্বে, হাইকমিশনের চ্যান্সারি প্রাঙ্গণে প্রবাসী বাংলাদেশ নাগরিক এবং হাইকমিশনের
কর্মকর্তা-কর্মচারীগণের উপস্থিতিতে হাইকমিশনার তারিক আহসান আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও অর্ধনমিতকরণের মাধ্যমে দিবসের কর্মসূচির সূচনা করেন। এরপর ভাষা শহিদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
#
আফরাজ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৬/২১১৩ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫৬৮
ইস্তাম্বুলে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত
ঢাকা, ০৯ ফাল্গুন (২১ ফেব্রুয়ারি) :
যথাযথ ভাবগাম্ভীর্যের সাথে তুরস্কের ইস্তাম্বুলে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল মহান শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ২০১৬ পালন করে। এ উপলক্ষে কনস্যুট জেনারেল ভাষা আন্দোলনের গুরুত্ব ও প্রভাবের ওপর প্রবাসী বাংলাদেশিদের অংশগ্রহণে একটি মুক্ত আলোচনার আয়োজন করে। কনসাল জেনারেল এফ এম বোরহান উদ্দিন কনস্যুলেটের অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারী ও প্রবাসী বাংলাদেশিসহ এক মিনিট নীরবতা পালনের মাধ্যমে ভাষা শহিদদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করেন।
কনসাল জেনারেল-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের আলোচনা অনুষ্ঠানে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক প্রবাসী বাংলাদেশি ও টার্কিশ নাগরিক অংশগ্রহণ করেন। আলোচনায় অংশগ্রহণকারী প্রবাসী বাংলাদেশিরা মহান ভাষা আন্দোলনে শহিদদের অবদানের কথা স্মরণ করেন।
কনসাল জেনারেল তার বক্তব্যে মাতৃভাষার অধিকার আদায়ের সংগ্রামে জীবন উৎসর্গকারী শহিদদের স্মরণ করেন বিশেষ করে সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার ও শফিউরসহ সকল শহিদের প্রতি তাঁদের সর্বোচ্চ ত্যাগের জন্য শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। ১৯৪৮ সাল থেকে ভাষা আন্দোলনে নেতৃত্বদানের জন্য তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন।
কনসাল জেনারেল বলেন, ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন পরবর্তীতে মহান স্বাধীনতা আন্দোলনে দিকনির্দেশকের মতো বাঙালি জাতিকে অনুপ্রেরণা যোগায়। ১৯৯৯ সালে ইউনেস্কো কর্তৃক ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা বিশ্বের সকল ভাষাকে পারস্পরিক মর্যাদাশীল করে তুলে।
#
আফরাজ/মোশারফ/বসির/২০১৬/১৯৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫৬৭
উন্নয়ন ও কল্যাণমুখী রাজনীতি দেশকে এগিয়ে নিতে পারে
---এলজিআরডি প্রতিমন্ত্রী
রংপুর, ৯ ফাল্গুন (২১ ফেব্রুয়ারি) :
এলজিআরডি ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মো. মসিউর রহমান রাঙ্গা বলেছেন, উন্নয়ন ও কল্যাণমুখী রাজনীতি দেশকে এগিয়ে নিতে পারে।
প্রতিমন্ত্রী আজ রংপুর জেলার গংগাচড়া উপজেলায় এলজিইডি কর্তৃক প্রায় ষাট লাখ টাকা ব্যয়ে তিস্তা নদী হতে ধামুর প্রাইমারি স্কুল পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার কাজের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন। এ সময় জাতীয় পার্টির নেতা মো. সামসুল আলম ও সুজাউদ্দৌলা উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার শান্তি, উন্নয়ন ও অগ্রগতির রাজনীতিকে সম্বল করে গণমানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে। তিনি দুঃখ করে বলেন, একটি মহল সরকারের উন্নয়ন ও অগ্রগতিকে বাধাগ্রস্ত করতে দেশে-বিদেশে যড়যন্ত্র করছে। তিনি দলমত নির্বিশেষে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে ষড়যন্ত্রকারীদের রুখে দেওয়ার আহবান জানান। তিনি গংগাচড়া উপজেলার সার্বিক উন্নয়নে বিভিন্ন কর্মপরিকল্পনার কথা তুলে ধরেন।
এরআগে প্রতিমন্ত্রী কোলকোন্দ এবতেদায়ী মাদ্রাসা হতে পাগলাপীর রাস্তার ও ধামুর বোল্লারপাড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় হতে ধামুর উচ্চ বিদ্যালয় পর্যন্ত রাস্তার উদ্বোধন করেন।
#
আহসান/আফরাজ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৬/২০২৬ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫৬৬
ইসলামাবাদে বাংলাদেশ হাইকমিশন চত্বরে নির্মিত শহিদ মিনারে একুশের শ্রদ্ধাঞ্জলি
ইসলামাবাদ, ২১ ফেব্রুয়ারি :
ইসলামাবাদে বাংলাদেশ হাইকমিশন প্রাঙ্গণে অস্থায়ীভাবে নির্মিত শহিদ মিনারে একুশের শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করে মহান শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস যথাযথ মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে আজ পালন করা হয়েছে।
মহান ভাষা শহিদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের লক্ষ্যে পাকিস্তানে বাংলাদেশের হাইকমিশনার সোহরাব হোসেন মিশনের কর্মকর্তা, কর্মচারী ও ইসলামাবাদে প্রবাসী বাংলাদেশিদের নিয়ে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত করেন এবং অস্থায়ীভাবে নির্মিত শহিদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
হাইকমিশন সভাকক্ষে মহান শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে এক আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনার শুরুতেই বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পাঠ করা হয়। হাইকমিশনের কর্মকর্তাবৃন্দ, আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ এবং কর্মকর্তা কর্মচারীগণের সন্তানগণ আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন এবং কবিতা পাঠ করেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ ভাষাসৈনিকদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে হাইকমিশনার সংশ্লিষ্ট সকল বাংলাদেশিকে দেশের উন্নয়নে নিজ নিজ পর্যায় থেকে আন্তরিকতার সাথে আরো আত্মনিয়োগের আহ্বান জানান। হাইকমিশনার তাঁর বক্তৃতায় ২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণার প্রেক্ষাপট বর্ণনা করে প্রধানমন্ত্রীর ঐতিহাসিক ভূমিকার কথা উল্লেখ করেন।
দিবসটি উপলক্ষে চ্যান্সারি প্রাঙ্গণে বাংলা বর্ণমালা ও ভাষা দিবসের পোস্টারে সজ্জিত করা হয়। এ উপলক্ষে সবাই কালোব্যাজ ধারণ করেন।
মহান শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের ওপর নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র ‘আমার মাতৃভাষা’ প্রদর্শন করা হয়। মিশনের কর্মকর্তা, কর্মচারী ও প্রবাসী বাংলাদেশি নাগরিকদের পরিবারের সদস্যরা অনুষ্ঠানে যোগদান করেন।
ভাষা শহিদদের রুহের মাগফিরাত কামনায় ফাতেহা পাঠ ও মোনাজাত করা হয়।
#
নাজমুল/আফরাজ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৬/১৯১৮ ঘণ্টা
ঐধহফড়ঁঃ ঘড় : ৫৬৫
ওহঃবৎহধঃরড়হধষ গড়ঃযবৎ খধহমঁধমব ফধু ড়নংবৎাবফ রহ ইৎঁহবর উধৎঁংংধষধস
ইধহফধৎ ঝবৎর ইবমধধিহ, ২১ ঋবনৎঁধৎু ২০১৬
ইধহমষধফবংয ঐরময ঈড়সসরংংরড়হ রহ ইৎঁহবর উধৎঁংংধষধস ড়নংবৎাবফ ঃযব খধহমঁধমব গধৎঃুৎং’ উধু ধহফ ওহঃবৎহধঃরড়হধষ গড়ঃযবৎ খধহমঁধমব উধু ২০১৬ রহ ধ নবভরঃঃরহম সধহহবৎ ঃড়ফধু. ঞযব বীঢ়ধঃৎরধঃব ইধহমষধফবংযরং ষরারহম রহ ঃযব ঝঁষঃধহধঃব ঢ়ধরফ মষড়রিহম ঃৎরনঁঃবং ঃড় ঃযব খধহমঁধমব গড়াবসবহঃ সধৎঃুৎং যিড় ংধপৎরভরপবফ ঃযবরৎ ষরাবং ভড়ৎ ঃযব সড়ঃযবৎ ঃড়হমঁব রহ ১৯৫২.
ওহ ঃযব সড়ৎহরহম ধঃ ঃযব ঈযধহপবৎু ঢ়ৎবসরংবং, ঃযব ড়নংবৎাধহপব ড়ভ ঃযব ফধু নবমধহ রিঃয ঃযব ষড়বিৎরহম ড়ভ ঃযব ইধহমষধফবংয ঘধঃরড়হধষ ঋষধম ধঃ যধষভ-সধংঃ নু ঃযব ঐরময ঈড়সসরংংরড়হবৎ ড়ভ ইধহমষধফবংয ঃড় ইৎঁহবর গড়যধসসবফ অনফঁষ ঐুব, রহ ঃযব ঢ়ৎবংবহপব ড়ভ ইধহমষধফবংয পড়সসঁহরঃু সবসনবৎং ধহফ সবসনবৎং ড়ভ ঃযব ঐরময ঈড়সসরংংরড়হ.
ঞযব সবংংধমবং ড়ভ ঃযব ফধু ভৎড়স চৎবংরফবহঃ গফ. অনফঁষ ঐধসরফ, চৎরসব গরহরংঃবৎ ঝযবরশয ঐধংরহধ, ঋড়ৎবরমহ গরহরংঃবৎ অনঁষ ঐধংংধহ গধযসড়ড়ফ অষর ধহফ গরহরংঃবৎ ড়ভ ঝঃধঃব ভড়ৎ ঋড়ৎবরমহ অভভধরৎং গফ. ঝযধযৎরধৎ অষধস ড়ভ ইধহমষধফবংয বিৎব ৎবধফ ড়ঁঃ ঢ়ৎরড়ৎ ঃড় ঃযব ফরংপঁংংরড়হ সববঃরহম.
ওহ ঃযব সববঃরহম, ঃযব ঐরময ঈড়সসরংংরড়হবৎ ংঢ়ড়শব ড়হ ঃযব ংরমহরভরপধহপব ড়ভ ঃযব ফধু ধহফ ঃড়ঁপযবফ ঁঢ়ড়হ ংড়সব যরংঃড়ৎরপধষ ধংঢ়বপঃং ড়ভ ঃযব ওহঃবৎহধঃরড়হধষ গড়ঃযবৎ খধহমঁধমব উধু ধহফ রঃং ৎবষবাধহপব রহ ঢ়ৎড়সড়ঃরহম সড়ঃযবৎ ষধহমঁধমব ধসড়হম ঃযব হবি মবহবৎধঃরড়হ. অ ংঢ়বপরধষ ঢ়ৎধুবৎ ধিং, ঃযবৎবধভঃবৎ, ড়ভভবৎবফ ভড়ৎ ংধষাধঃরড়হ ড়ভ ঃযব ংড়ঁষং ড়ভ ঃযব সধৎঃুৎং.
ঞযব ঐরময ঈড়সসরংংরড়হ ধষংড় ড়ৎমধহরুবফ ধ পঁষঃঁৎধষ ঢ়ৎড়মৎধসসব ুবংঃবৎফধু ঃড় ড়নংবৎাব ঃযব গড়ঃযবৎ খধহমঁধমব ফধু.
#
অভৎধু/গড়ংযধৎধভ/ইধংযরৎ/২০১৬/১৯৩০ যৎং.
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫৬৪
বাংলাদেশ দূতাবাস তাসখন্দে অমর একুশে উদযাপিত
তাসখন্দ, ২১ ফেব্রুয়ারি :
তাসখন্দে ২১ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ দূতাবাসে যথাযথ গুরুত্ব সহকারে শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত হয়। রাষ্ট্রদূত মসয়ূদ মান্নান বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত করার মাধ্যমে অনুষ্ঠানটি শুরু করেন। এসময় প্রবাসী বাঙালি, বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত কর্মকর্তা/কর্মচারীবৃন্দ ও উজবেকিস্তানের স্থানীয় ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন ।
এ উপলক্ষে আলোচনাসভার আয়োজন করা হয়। আলোচনাসভাটি শুরু হয় ভাষাশহিদ ও বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে যারা জীবন উৎসর্গ করেছেন তাঁদের প্রতি গভীর সম্মানে এক মিনিট নীরবতার মাধ্যমে। শহিদ দিবস উপলক্ষে দেয়া বাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পাঠ করা হয়। উজবেকিস্তানে বসবাসরত প্রবাসী বাঙালিরা দিনটির তাৎপর্য তুলে ধরে বক্তব্য প্রদান করেন এবং ভাষা শহিদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন ।
শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে ১৯ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ দূতাবাসে এক কবিতা সন্ধ্যার আয়োজন করা হয় । উজবেকিস্তানে অবস্থিত বিভিন্ন দেশের দূতাবাসের রাষ্ট্রদূতগণ, জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিবৃন্দ, আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিবৃন্দ এবং উজবেকিস্তানের সাবেক সংস্কৃতি মন্ত্রীসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিবৃন্দ উক্ত কবিতা সন্ধ্যায় উপস্থিত ছিলেন ।
#
আফরাজ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৬/১৮৫৯ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫৬৩
বাংলাদেশ উপহাইকমিশনের উদ্যোগে কলকাতায় মহান শহিদ দিবস পালিত
কলকাতা, ২১ ফেব্রুয়ারি :
কলকাতায় বাংলাদেশ উপহাইকমিশন যথাযোগ্য মর্যাদায় আজ ২১ ফেব্রুয়ারি মহান শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করেছে।
একুশের শুরুতে উপহাইকমিশন চত্বরে ভাষাশহিদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে জাতীয় সঙ্গীতের সাথে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত করা হয়। এরপর শহিদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে মোনাজাত করা হয়। মোনাজাতের পর বাংলাদেশ উপহাইকমিশন আয়োজিত প্রভাতফেরি শুরু হয়। প্রভাতফেরি সোহ্রাওয়ার্দী এভিনিউস্থ বাংলাদেশ গ্রন্থাগার ও তথ্যকেন্দ্র থেকে শুরু হয়ে উপহাইকমিশন চত্বরে এসে শেষ হয়। কলকাতায় বাংলাদেশ উপহাইকমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারী, তাদের পরিবারের সদস্যগণ, কলকাতায় অবস্থানরত বাংলাদেশের নাগরিকবৃন্দ, কলকাতার ভাষাপ্রেমী এবং বিভিন্ন নাট্য সংগঠনের সদস্যবৃন্দ প্রভাতফেরিতে অংশগ্রহণ করেন। প্রভাতফেরি শেষে উপহাইকমিশনে অবস্থিত শহিদ মিনারে ভাষাশহিদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করা হয়।
উপহাইকমিশনার জকি আহাদ প্রভাতফেরিতে অংশগ্রহণকারী সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন। তিনি মহান শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরেন। জনাব আহাদ বলেন, বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন ছিল বাঙালি জাতির অস্তিত্বের লড়াই। বাংলাভাষার অধিকার অর্জনই পরবর্তীতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশকে স্বাধীনতা অর্জনের দিকে ধাবিত করে। এরপর মহান শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পড়ে শোনানো হয়।
#
মোফাকখারুল/আফরাজ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৬/১৮৪১ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫৬২
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে কুরআনখানি ও মিলাদ মাহফিল
ঢাকা, ০৯ ফাল্গুন (২১ ফেব্রুয়ারি) :
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস - ২০১৬ উদযাপন উপলক্ষে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে আজ বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে কুরআনখানি, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ভাষা আন্দোলনে শাহাদতবরণকারী শহিদদের আত্মার শান্তি কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন মাওলানা মুহাম্মদ মহিউদ্দিন কাসেম।
মোনাজাতে দেশ ও জাতির শান্তি-সমৃদ্ধি ও কল্যাণ কামনা এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ ১৫ আগস্টে শাহাদতবরণকারী তাঁর পরিবারের সকল সদস্যের আত্মার মাগফিরাত কামনা করা হয়। মোনাজাতে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ সাধারণ মুসল্লি উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে আজ সকাল ৮ টায় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে আজিমপুর কবরস্থানে ভাষা শহিদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে কুরআনখানি, মিলাদ মাহফিল ও মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়।
#
শারমীন/আফরাজ/মোশারফ/বসির/২০১৬/১৬৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫৬১
জাতিসংঘ স্থায়ী মিশনে শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপিত
নিউইয়র্ক, ০৯ ফাল্গুন (২১ ফেব্রুয়ারি) :
জাতিসংঘের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি, বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক ও স্থানীয় বাঙালি কম্যুনিটির সক্রিয় অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে আজ নিউইয়র্কে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপিত হয়েছে।
মিশনের বঙ্গবন্ধু অডিটরিয়ামে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সকলে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালনের মধ্য দিয়ে শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
বিদেশি অতিথিবৃন্দ স্থায়ী মিশনে স্থাপিত শহিদ মিনারে ফুল দিয়ে ভাষা শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। তাঁদের মধ্যে ছিলেন জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল ও মাল্টিলিংগুয়ালিজম এর সমন্বয়ক ক্যাথরিন পোলার্ড, আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল ও ডিপার্টমেন্ট অভ্ পাবলিক ইনফরমেশনের প্রধান ক্রিস্টিনা গায়াচ এবং পোলান্ড, মালদ্বীপ, সিয়েরালিয়ন, শ্রীলঙ্কা ও হাঙ্গেরির স্থায়ী প্রতিনিধি। বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক ও জাতিসংঘের কর্মকর্তাবৃন্দ শহিদ মিনারে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি মাসুদ বিন মোমেন আলোচনা পর্বের সূত্রপাত করেন। তিনি বিদেশি অতিথিদের স্বাগত জানিয়ে বলেন, ভাষা আন্দোলনের পথ বেয়েই স্বাধীনতা সংগ্রাম, মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীন বাংলাদেশ অর্জিত হয়। তিনি বলেন, বাংলা ভাষাকে আন্তর্জাতিক রূপ দেয়ার লক্ষ্যে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৪ সালে জাতিসংঘে বাংলায় ভাষণ দেন। ইউনেস্কো ১৯৯৯ সালে মহান ভাষা শহিদ দিবসকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করে। তারপর থেকে প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী এ দিবসটি পালিত হচ্ছে।
বিদেশি অতিথিবৃন্দ তাঁদের বক্তৃতায় বাংলাভাষার অধিকার রক্ষায় বাঙালি জাতির আত্মত্যাগকে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন। তাঁরা বলেন, মাল্টিলিংগুয়ালিজমের ধারণাকে আরও এগিয়ে নেয়ার লক্ষ্যে বাঙালি জাতির এ আত্মত্যাগ বিশ্বজুড়ে মূল চেতনা হিসেবে কাজ করছে। তারা বাংলাকে একটি সমৃদ্ধ ভাষা হিসেবে আখ্যায়িত করেন।
ইউনেস্কোর পরিচালক মেরি পাউলে রুডিল দিবসটি উপলক্ষে ইউনেস্কোর মহাপরিচালক ইরিনা বোকোভার দেয়া বাণী পাঠ করে শোনান। পরে বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিরা তাদের মাতৃভাষায় কবিতা আবৃত্তি, প্রবন্ধ পাঠ ও সঙ্গীত পরিবেশন করেন। পোলান্ডের স্থায়ী প্রতিনিধি তাঁর মায়ের লেখা পলিশ ভাষায় “বাংলাদেশের নগরায়ন” শীর্ষক গ্রন্থ থেকে পাঠ করে শোনান। শ্রীলঙ্কার শিল্পীরা সিংহলি ভাষায় সঙ্গীত পরিবেশন করেন।
পরে স্থায়ী মিশনের বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনে দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরে স্থানীয় বাঙালি কম্যুনিটির উপস্থিতিতে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
একুশের প্রথম প্রহর রাত ১২টা ১মিনিটে মিশনে স্থাপিত শহীদ মিনারে স্থায়ী প্রতিনিধি মাসুদ বিন মোমেনের নেতৃত্বে মিশনের কর্মকর্তা কর্মচারীবৃন্দ ফুল দিয়ে ভাষা শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। এছাড়া কনস্যুলেট জেনারেল অফিস, নিউইয়র্কস্থ বিভিন্ন জেলা সমিতি ও সংগঠনের নেতৃবৃন্দ শহিদ মিনারে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।
#
আফরাজ/নবী/মোশারফ/বসির/২০১৬/১৬১০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫৬০
নিরাপদ খাদ্য সরবরাহ জোরদারে বিএবি’র কর্মশালা আগামীকাল
ঢাকা, ০৯ ফাল্গুন (২১ ফেব্রুয়ারি) :
বাংলাদেশে উৎপাদিত খাদ্যপণ্যের গুণগতমান আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার লক্ষ্যে বিদ্যমান খাদ্য পরীক্ষাগারগুলোর (ঋড়ড়ফ ঞবংঃরহম খধনড়ৎধঃড়ৎরবং) আধুনিকায়ন ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে করণীয় নির্ধারণের জন্য বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ড (বিএবি) আগামীকাল ঢাকায় এক কর্মশালার আয়োজন করেছে।
রাজধানীর আবদুল গণি রোডে অবস্থিত বিদ্যুৎ ভবনের মুক্তিহলে বাংলাদেশের খাদ্য পরীক্ষাগার সম্পর্কিত দিনব্যাপী এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হবে।
কর্মশালায় খাদ্য পরীক্ষাগার, গবেষণাগার, মানবিষয়ক নীতিনির্ধারক সংস্থা ও উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাবিদসহ দুইশতাধিক প্রতিনিধি অংশ নেবেন। তারা দিনব্যাপী বিভিন্ন কারিগরি অধিবেশনে দেশের খাদ্য পরীক্ষাগার ও গবেষণাগারগুলোর সক্ষমতা ও দুর্বলতা চিহ্নিত করার পাশাপাশি এগুলোকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার কর্মকৌশল নির্ধারণ করবেন। এর ফলে বাংলাদেশে নিরাপদ খাদ্যের সরবরাহ বৃদ্ধি এবং খাদ্য নিরাপত্তা জোরদার হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু কর্মশালার সমাপনী অধিবেশনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি থাকবেন খাদ্যমন্ত্রী অ্যাড্ভোকেট কামরুল ইসলাম।
#
জলিল/আফরাজ/মোশারফ/বসির/২০১৬/১৬০০ ঘণ্টা