Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২nd ডিসেম্বর ২০২৪

তথ্যবিবরণী ২ ডিসেম্বর ২০২৪

Handout                                                                                                                          Number: 1882

Bangladesh responds harshly to the ‘heinous attact’ on its mission in Agartala

 

Dhaka, 2 December:

     The Government of Bangladesh deeply resents the violent demonstration and attack by a large group of protesters of the Hindu Sangharsh Samity of Agartala this today early afternoon on the premises of the Assistant High Commission of Bangladesh in Agartala.

     The accounts received conclusively attest that the protesters were allowed to aggress into the premises, by breaking down the main gate of the Bangladesh Assistant High Commission in a pre-planned manner. In the process, in the presence of the members of the local law enforcement agencies, they vandalized the flagpole, desecrated the national flag of Bangladesh and also damaged properties inside the Assistant High Commission. Regrettably, the local Police persons present in charge of protecting the premises were found not to be active in containing the situation from the beginning.

     All members of the Assistant High Commission are left with a deep sense of insecurity.

    The Government of Bangladesh would further like to underline that this heinous attack on a diplomatic mission of Bangladesh and desecration of the national flag of Bangladesh comes in a pattern, further to a similar violent demonstration in Kolkata on 28 November 2024. This particular act in Agartala stands in violation of the inviolability of diplomatic missions, as the Vienna Convention on Diplomatic Relations, 1961, asks for.

     As it is the responsibility of the host government to protect the diplomatic missions from any form of intrusion or damage, the Government of Bangladesh calls upon the Government of India to take immediate action to address this incident, to undertake a thorough investigation into the incident and to prevent any further acts of violence against the diplomatic missions of Bangladesh in India, including the safety and security of the diplomats and the non-diplomatic members of staff and members of their families.

                                            #

Kamal/Mehedi/Paban/Rana/Mosharaf/Abbas/2024/2034 Hours

তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর: ১৮৮১

জাতিসংঘের মরুকরণ প্রতিরোধ কনভেনশন কপ১৬-এ খরা ও

ভূমি ক্ষয়ের বিরুদ্ধে জরুরি বৈশ্বিক পদক্ষেপের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

রিয়াদ, (সৌদি আরব), ২ ডিসেম্বর:

      পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, খরা ও ভূমি ক্ষয়ের মতো সমস্যাগুলো মোকাবিলায় অবিলম্বে সম্মিলিত পদক্ষেপ ও যৌথ বিনিয়োগ প্রয়োজন। বাংলাদেশের জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি তুলে ধরে তিনি বৈশ্বিক সম্প্রদায়ের প্রতি জলবায়ু পরিবর্তন প্রশমন ও অভিযোজন কর্মসূচি জোরদার করার আহ্বান জানান।

      আজ সৌদি আরবের রিয়াদে চলমান জাতিসংঘের মরুকরণ প্রতিরোধ কনভেনশনের (ইউএনসিসিডি) ষোড়শ সম্মেলনের মিনিস্টেরিয়াল ডায়ালগ অন ড্রট রেজিলিয়েন্স: ফ্রম জেনেভা টু রিয়াদ অ্যান্ড বিয়ন্ড, এনহাঞ্চিং গ্লোবাল অ্যান্ড ন্যাশনাল পলিসি ইনস্ট্রুমেন্টস ফর আ প্রোঅ্যাকটিভ ড্রাউট ম্যানেজমেন্ট অ্যাপ্রোচ' শীর্ষক স্পেশাল সেগমেন্টে বক্তব্য রাখতে গিয়ে উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

     উপদেষ্টা নিম্ন অববাহিকার দেশ হিসেবে সমতার নীতি, ক্ষতি না করা ও সহযোগিতার ভিত্তিতে অভিন্ন নদী অববাহিকা ও আন্তর্জাতিক পানি সম্পদ সংরক্ষণের গুরুত্ব তুলে ধরেন। জাতিসংঘের পূর্বাভাসে ২০৩০ সালের মধ্যে বৈশ্বিক পানি সরবরাহ ও চাহিদার মধ্যে ৪০ শতাংশ ঘাটতির কথা উল্লেখ করে তিনি পানির অধিকারকে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান জানান।

      উন্নয়ন কার্যক্রমে সাবধানতামূলক নীতির ওপর জোর দিয়ে উপদেষ্টা পরিবেশ ও সামাজিক প্রভাব মূল্যায়ন (ইএসআইএ), জনসম্পৃক্ততা এবং স্থানীয় জ্ঞানকে সম্মান জানানোর আহ্বান জানান। পানিনির্ভর শিল্প ও কৃষি চর্চার জন্য টেকসই সম্পদ ব্যবস্থাপনায় প্রণিধানযোগ্য নিয়ম প্রয়োগের প্রয়োজনীয়তার কথাও উল্লেখ করেন।

রিজওয়ানা হাসান আরো বলেন, কৃষক, বননিবাসী, নারী ও আদিবাসী সম্প্রদায়ের অংশগ্রহণকে প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর মধ্যে আনতে হবে। তিনি প্রযুক্তি, আর্থিক সহায়তা এবং ন্যায়বিচারের সুযোগ প্রদানের মাধ্যমে এই সম্প্রদায়গুলোকে ক্ষমতায়নের আহ্বান জানান।

      পরিশেষে, তিনি ইউএনসিসিডিকে প্রযুক্তি স্থানান্তর সহজতর করতে এবং ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোকে সহায়তা দিতে ভূমিকা বাড়ানোর আহ্বান জানান। বৈশ্বিক ও জাতীয় পর্যায়ে রাজনৈতিক নেতৃত্ব ও দৃষ্টিভঙ্গি জোরদার করার প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরে তিনি কপ১৬-এর মতো ফোরামের গুরুত্ব তুলে ধরেন।

      অধিবেশনে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফরহিনা আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।

                                                #

দীপংকর/মেহেদী/পবন/রানা/মোশারফ/আব্বাস/২০২৪/২০১০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর: ১৮৮০

ভূমি সংস্কার সম্পন্ন হলে পার্বত্য চুক্তি বহুলাংশে স্বার্থক হবে

                                                              --- পার্বত্য উপদেষ্টা

ঢাকা, ১৭ অগ্রহায়ণ (২ ডিসেম্বর):

          পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, ভূমি সংস্কার সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করা গেলে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বহুলাংশে স্বার্থক হবে। ভূমি ইস্যু সমাধানে সরকারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। তিনি বলেন, লোক দেখানো কোনো কাজ করা যাবে না।

          আজ রাজধানীর বেইলি রোডে পার্বত্য চট্টগ্রাম কমপ্লেক্স অডিটোরিয়ামে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি’র ২৭ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ÔThe Chittagong Hill Tracts Accord: Transforming harmony into prosperityÕ-শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপদেষ্টা এ কথা বলেন।

          উপদেষ্টা বলেন, ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তির বিষয়ে প্রয়োজনে ভূমি উপদেষ্টা ও আইন মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতা নেওয়া হবে। পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ কমিশনে একজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতিকে প্রধান করে ভূমি সংস্কারের কাজ করা যেতে পারে বলে অভিমত ব্যক্ত করেন তিনি। তিনি বলেন, পার্বত্য জেলা পরিষদ ও আঞ্চলিক কাউন্সিলের কাজকে আরো আধুনিকভাবে সাজাতে হবে।

           সেমিনারে পার্বত্য চুক্তির সফল বাস্তবায়নে পার্বত্য অঞ্চলের অহেতুক সংঘাত হ্রাস এবং সম্প্রীতি বৃদ্ধির ওপর গুরুত্বারোপ করে সেমিনারের মূল প্রবন্ধ উপস্থাপক জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মোজাহিদুল ইসলাম বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি পার্বত্য জনগণের অধিকারকে স্বীকৃতি দিয়ে, স্থানীয় শাসনের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করে এবং তাদের সাংস্কৃতিক, ভাষাগত এবং ভূমি অধিকার রক্ষা করে দীর্ঘস্থায়ী উত্তেজন মেকাবিলা করছে।

          পার্বত্য চট্টগাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব এ কে এম শামিমুল হক ছিদ্দিকী’র সভাপতিত্বে এ সময় অন্যান্যের মধ্যে ভারত প্রত্যাগত উপজাতীয় শরণার্থী প্রত্যাবাসন ও পুনর্বাসন এবং অভ্যন্তরীণ উদ্বাস্তু নির্দিষ্টকরণ ও পুনর্বাসন সম্পর্কিত টাস্কফোর্স চেয়ারম্যান সুদত্ত চাকমা, পার্বত্য চট্টগ্রাম ওয়েলফেয়ার সোসাইটি, ঢাকা’র আহ্বায়ক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) তুষার কান্তি চাকমা, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ আমিনুল ইসলাম, পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের সদস্য ড. নীলু কুমার তঞ্চঙ্গা, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান (যুগ্ম সচিব) রিপন চাকমা প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

#

রেজুয়ান/মেহেদী/পবন/রানা/ফেরদৌস/রফিকুল/জয়নুল/২০২৪/২১৩০ঘণ্টা

Handout                                                                                                          Number: 1879

Environment Advisor Calls for Urgent Global Action on drought and land degradation

Riyadh (Saudi Arabia), 2 December:

    Syeda Rizwana Hasan, Advisor to the Ministry of Environment, Forest, and Climate Change of Bangladesh, stressed that issues like droughts, and land degradation demand immediate, collaborative action and shared investments in a unified vision of climate resilience.

    Highlighting Bangladesh's vulnerability to climate change, She urged the global community to intensify climate actions for mitigation and adaptation.

    Environment Advisor said this while delivering speech at the Ministerial Dialogue on Drought Resilience titled “From Geneva to Riyadh and Beyond: Enhancing Global and National Policy Instruments for a Proactive Drought Management Approach”. This session was part of the ongoing United Nations Convention to Combat Desertification (UNCCD) Sixteenth Session of the Conference of the Parties (COP16) held in Riyadh, Kingdom of Saudi Arabia.

    As a lower riparian country, Bangladesh emphasized the critical importance of protecting shared river basins and international waters under principles of equity, no harm and cooperation. With UN projections warning of a 40 percent global water supply-demand gap by 2030, Rizwana Hasan called for the international legal recognition of the right to water and a collective commitment to safeguard this fundamental right.

    She advocated for the precautionary principle in development, emphasizing the need for environmental and social impact assessments (ESIA), meaningful public engagement, and respect for community knowledge. Addressing water-intensive industries and agricultural practices, she called for enforceable regulations to ensure sustainable resource management.

    Recognizing the importance of community participation, Syeda Rizwana Hasan stressed institutionalizing the roles of farmers, forest dwellers, women, and indigenous communities in decision-making. She underlined the need to combine awareness with empowerment by providing communities with technology, financial support, and access to remedies.

    In her closing remarks, Environment Advisor urged the UNCCD to strengthen its role in facilitating technology transfers to assist vulnerable nations. She called for strong political leadership and vision at global and national levels to turn these commitments into reality, emphasizing the pivotal role of forums like COP16 in achieving these goals.

    Environment Secretary Dr. Farhina Ahmed was also present in the occasion.

                                      #

Dipankar/Mehedi/Paban/Rana/Mosharaf/Abbas/2024/1947 Hours

তথ্যবিবরণী                                                                                                                            নম্বর: ১৮৭৮

শিক্ষার্থীদের গুণগতমান বিকাশে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে

                                 --- প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা

রংপুর, ১৭ অগ্রহায়ণ (২ ডিসেম্বর):

            প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার বলেছেন, প্রাথমিক শিক্ষা সকল শিক্ষার ভিত্তি। সকলের উদ্যোগী মনোভাব নিয়ে সহযোগিতা করতে হবে, যাতে করে আমরা সুশিক্ষিত জাতি উপহার দিতে পারি।

            উপদেষ্টা আজ রংপুর বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে ‘রংপুর বিভাগের বিভাগীয় কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

            রংপুর বিভাগীয় কমিশনার মোঃ শহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে মতবিনিময় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ সাখাওয়াৎ হোসেন, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মোহাম্মদ আতিকুর রহমান, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের রংপুর বিভাগীয় উপপরিচালক মোঃ আজিজুর রহমান প্রমুখ।

            উপদেষ্টা বলেন, পর্যায়ক্রমে সকল প্রাথমিক স্কুলে মিড ডে মিল চালুর ব্যবস্থা করা হবে। এ সংক্রান্ত প্রকল্প একনেকে পাশের অপেক্ষায় রয়েছে। স্কুলের খেলার মাঠ যেন দখল হয়ে না যায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। তিনি নদী তীরবর্তী ভাঙন কবলিত এলাকার সরকারি প্রাইমারি স্কুল ভাঙনরোধে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বিভাগীয় উপ-পরিচালককে নির্দেশনা দেন। তিনি বলেন, আগে বইয়ের মান খারাপ ছিল-এটা সামগ্রিক দুর্নীতির প্রতিফলন। এবার বইয়ের মান ভালো হবে। শিক্ষকসহ  অন্যান্য নিয়োগের ক্ষেত্রে সাইকোলজি টেস্ট এর ব্যবস্থা থাকা দরকার। প্রাথমিক স্কুলে চাকরিজীবীর সংখ্যা মোট সরকারি চাকরির এক চতুর্থাংশ। তাদের সুযোগ সুবিধা, বেতন বৃদ্ধির বিষয়ে বাজেটের প্রশ্ন জড়িত। শিক্ষা খাতে দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে কম বরাদ্দ বাংলাদেশে। শতকরা দুই ভাগ। এটাকে চার পার্সেন্ট করার চেষ্টা করা হয়েছিল, কিন্তু হয়নি। সহকারী প্রধান শিক্ষকের পদ সৃষ্টি করা হয়েছে। সহকারী শিক্ষকরা পদোন্নতি পাবেন। ৩২ হাজার প্রাথমিক প্রধান শিক্ষকের পদ খালি রয়েছে। সেগুলোতে নিয়োগের ব্যবস্থা করা হবে।

            বিধান রঞ্জন রায় বলেন,  পার্বত্য চট্টগ্রামসহ অনেক স্থানে সুন্দর স্কুল আছে, ছাত্র নাই। কোথাও ছাত্র কম, শিক্ষক বেশি। রংপুর অঞ্চলের ছাত্র শিক্ষক অনুপাত ২৪:১। এটা খুব ভালো। মানসম্মত শিক্ষা বজায় রাখার জন্য শিক্ষকদেরকে আরো সচেতন হতে হবে। শিশুরা  স্কুলে যাওয়ার আগেই তারা মাতৃভাষা  আয়ত্ত করে।  মাতৃভাষা লিখতে, পড়তে পারে, বলতে পারে, গণিতের ভাষা বুঝতে পারে-এভাবে শিক্ষার্থীদের গড়ে তুলতে হবে। শরীরচর্চা, সংগীত চর্চা ও চিত্রাঙ্কন এগুলোতে আগ্রহী সৃষ্টি করতে হবে, নৈতিকতা শেখাতে হবে।

            প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা আরো বলেন, প্রাথমিকের সফলতা হলো অধিক সংখ্যক শিক্ষার্থীকে স্কুলে নিতে পারছি, ঝরে পড়া কমছে। শিক্ষার্থীদের গুণগতমান বিকাশের জন্য গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। চর অঞ্চলে চরভাতা চালু করার চেষ্টা করা হবে। সব স্কুলে মিড ডে মিল চালু করা হবে। পাঁচ বছরের মধ্যে সব স্কুলে চালু করার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। প্রাথমিকের শতভাগ উপবৃত্তি দেই, কিন্তু সেটা সঠিকভাবে হয় না। কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে শিক্ষার্থীরা সরকারের প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে উপবৃত্তি নিচ্ছে, কিন্তু তারা লেখাপড়া করছে অন্যখানে। যে লক্ষ্যে উপবৃত্তি চালু করা হয়েছিল, তার সুফল আসছে না ।

            উপদেষ্টা পরে একই স্থানে ‘মাঠপ্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে প্রাথমিক শিক্ষার উন্নয়নে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময়’ সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন।

            উপদেষ্টা একইদিনে বিকেলে রংপুরে আরডিআরএস ভবনের  বেগম রোকেয়া মিলনায়তনে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর আয়োজিত প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন কর্মসূচি-৪ এর আওতায় ‘প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন কর্মসূচি-৫ প্রকল্পের জন্য ডিজাইনিং কর্মশালার’ সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন।

#

জাহাঙ্গীর/মেহেদী/পবন/ফেরদৌস/মোশারফ/জয়নুল/২০২৪/১৯৩৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর: ১৮৭৭

সেন্টমার্টিন দ্বীপে অনিয়ন্ত্রিত পর্যটন রোধে সরকারের কার্যক্রম

ঢাকা, ১৭ অগ্রহায়ণ (২ ডিসেম্বর):

          বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিনের জীববৈচিত্র্য ও প্রতিবেশ সংরক্ষণে অনিয়ন্ত্রিত পর্যটন নিয়ন্ত্রণে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে।

          অনুমোদিত জাহাজে ভ্রমণের জন্য বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের অ্যাপস থেকে ট্র্যাভেল পাস সংগ্রহ বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। জাহাজে প্রবেশের সময় পর্যটকদের পলিথিন ও একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক জমা দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পলিথিন ব্যবহার নিরুৎসাহিত করতে পর্যটকদের পরিবেশবান্ধব পাটের ব্যাগ বিতরণ করা হচ্ছে।

          পর্যটকদের হোটেলে অবস্থান সম্পর্কিত তথ্য রেজিস্টারে লিপিবদ্ধ করা হচ্ছে। সেন্টমার্টিন ভ্রমণের সময় মানতে হবে এমন বিধি-নিষেধ সম্পর্কে মৌখিকভাবে অবহিত করা হচ্ছে। এছাড়া নুনিয়াছড়া ঘাঁটে পর্যটকদের জন্য নির্দেশনা সংবলিত একটি বিলবোর্ড স্থাপন করা হয়েছে।

           সেন্টমার্টিনে অনিয়ন্ত্রিত পর্যটন রোধে টেকনাফ ও কক্সবাজার সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তাকে আহ্বায়ক করে কমিটি গঠন করা হয়েছে। এছাড়াও ২১ সদস্যের মনিটরিং সেল জাহাজ ও পর্যটন কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করছে। ৩০ নভেম্বর থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত পরিবেশ অধিদপ্তরের ১০টি টিম জাহাজে পলিথিন ও প্লাস্টিকের ব্যবহার মনিটর করছে।

          আজ ২য় দিনের মতো ৬৪৪ জন পর্যটক ও ৩৭ জন স্থানীয়সহ সর্বমোট ৬৮১ জন যাত্রী বার আউলিয়া জাহাজে সেন্টমার্টিন যাত্রা করেন। মোট ট্রাভেল পাস ইস্যু হয় ৭০৪টি। প্লাস্টিক ও পলিথিন ব্যবহার রোধে গমণকৃত পর্যটকদের কাছ থেকে পলিথিন ব্যাগ সংগ্রহ করা হয়েছে এবং তাদের সুবিধার্থে পরিবেশ বান্ধব কাপড়ের ব্যাগ বিতরণ করা হয়েছে। দ্বীপের পরিবেশ সংরক্ষণে সকলের সহযোগিতা কামনা করা হয়েছে।

#

দীপংকর/মেহেদী/পবন/ফেরদৌস/মোশারফ/জয়নুল/২০২৪/১৯০০ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ১৮৭৬

 

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ রেলওয়ের উপসহকারী

প্রকৌশলী পদে গৃহীত MCQ Type লিখিত পরীক্ষা বাতিল

 

ঢাকা, ১৭ অগ্রহায়ণ (২ ডিসেম্বর) :   

অধিকতর স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে গত ৫ জুলাই ২০২৪ তারিখ অনুষ্ঠিত রেলপথ মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ রেলওয়ের উপসহকারী প্রকৌশলী পদে গৃহীত MCQ Type লিখিত পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছে। উক্ত পদের পরীক্ষা ২০২৫ সালের মার্চ মাসে সুবিধাজনক সময়ে অনুষ্ঠিত হবে।

পরীক্ষার তারিখ ও সময়সূচি পরবর্তী সময়ে কমিশনের ওয়েবসাইটে ও জাতীয় দৈনিক পত্রিকার মাধ্যমে জানানো হবে।

বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন সচিবালয়ের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

#

মতিউর/মেহেদী/পবন/ফেরদৌস/মোশারফ/রেজাউল/২০২৪/১৭৪৬ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                   নম্বর: ১৮৭৫

শ্রম শিল্পে অস্থিরতা সৃষ্টিতে জড়িত সকলকে আইনের আওতায় আনা হবে

                                         -শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা

ঢাকা, ১৭  অগ্রহায়ণ ( ২ ডিসেম্বর): 

          শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, কলকারখানা ও শ্রম শিল্পে অস্থিরতার সাথে মালিক কিংবা শ্রমিক যেই জড়িত থাকুক তাকেই আইনের আওতায় এনে শাস্তি দেওয়া হবে।

          গতকাল রাজধানীর গুলশানে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সভাকক্ষে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা, বিজিএমইএ এর প্রশাসক, গার্মেন্টস মালিক পক্ষ এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণের সমন্বয়ে এক সভায় উপদেষ্টা এসব কথা বলেন। 

           উপদেষ্টা বলেন, সম্প্রতি কলকারখানা ও শ্রম শিল্পে দুর্বৃত্তায়ন বন্ধে সরকার বদ্ধপরিকর। অস্থিরতার সাথে জড়িত সকলের বিরুদ্ধে কঠিন আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করে শাস্তির আওতায় আনা হবে। তিনি আরো বলেন, শ্রমঘন এলাকায় অস্থিরতা নিরসনে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সাথে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, বিজিএমইএ, ট্যুরিস্ট পুলিশ এবং আইন শৃঙ্খলা বাহিনী এক সাথে কাজ করছে। 

#

মালেক/ফাতেমা/সাঈদা/আলী/মাসুম/২০২৪/১৫৪০ ঘণ্টা

আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার করা নিষেধ

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর :১৮৭৪

৩৩তম আন্তর্জাতিক প্রতিবন্ধী দিবস ও ২৬তম জাতীয় প্রতিবন্ধী দিবসে প্রধান উপদেষ্টার বাণী

ঢাকা, ১৭  অগ্রহায়ণ ( ২ ডিসেম্বর):

প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস আগামীকাল ‘৩৩তম আন্তর্জাতিক প্রতিবন্ধী দিবস ২০২৪’ ও ‘২৬তম জাতীয় প্রতিবন্ধী দিবস ২০২৪’ উপলক্ষ্যে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন:         

“সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে বিগত বছরসমূহের ধারাবাহিকতায় ‘৩৩তম আন্তর্জাতিক প্রতিবন্ধী দিবস ২০২৪ ও ‘২৬তম জাতীয় প্রতিবন্ধী দিবস ২০২৪’ উদযাপন উপলক্ষ্যে দেশের সকল প্রতিবন্ধিতা বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন শিশু, ব্যক্তি ও তাঁদের পরিবারের সদস্য, পরিচর্যাকারী, অটিজম বিষয়ক গবেষক,  চিকিৎসক, থেরাপিস্ট, সহায়ক উপকরণ উদ্ভাবকসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে আমি আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।    

সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় প্রতিবন্ধী এবং প্রতিবন্ধিতার ঝুঁকিতে থাকা নাগরিকদের কল্যাণ ও উন্নয়নে বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করছে। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ওয়ান স্টপ সার্ভিস থেকে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিরা বিনামূল্যে সেবাসহ সহায়ক উপকরণও পেয়ে থাকেন। প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ের শ্রবণ, বুদ্ধি, দৃষ্টি প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় চালু রয়েছে। এ বিদ্যালয়কে মাধ্যমিক পর্যায়ে উন্নীত করা হয়েছে। বিদ্যালয়ের সব ছাত্র ছাত্রীর জন্য আবাসিক সুবিধা রয়েছে।

প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের আবাসিক ও প্রশিক্ষণ সুবিধা এবং পুনর্বাসন চিকিৎসা প্রদানের জন্য ঢাকার মিরপুরে একটি মাল্টিপারপাস প্রতিবন্ধী কমপ্লেক্স নির্মাণ করা হয়েছে। এ কমপ্লেক্সে এনডিডিসহ বিভিন্ন শ্রেণির প্রতিবন্ধী শিশু ও ব্যক্তিদের শিক্ষা, চিকিৎসাসহ শেল্টার হোমের ব্যবস্থা রয়েছে।

প্রতিবন্ধী শিশুর বাবা-মা সন্তানদের ভবিষ্যৎ নিয়ে অত্যন্ত চিন্তিত থাকেন। এ থেকে পরিত্রাণের জন্য প্রতিবন্ধী ব্যক্তির উন্নয়নে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানাচ্ছি। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় নানামুখী কর্মকাণ্ডের মধ্য দিয়ে অটিজম ও এনডিডি শিশুদের জাতীয় জীবনের মূলধারায় নিয়ে আসা সম্ভব হবে বলে আমি আশা করি। 

একটি বৈষম্যহীন সমাজ ব্যবস্থা গড়তে ছাত্র-শ্রমিক-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ।

আমি ‘৩৩তম আন্তর্জাতিক প্রতিবন্ধী দিবস ২০২৪’ ও ‘২৬তম জাতীয় প্রতিবন্ধী দিবস ২০২৪’ এর সর্বাঙ্গীণ সাফল্য কামনা করি।”

#

আশরোফা/ফাতেমা/সাঈদা/আলী/শফিক/২০২৪/ ১২৩৯ ঘণ্টা

আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার করা নিষেধ

 

আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার করা নিষেধ

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর: ১৮৭৩

৩৩তম আন্তর্জাতিক প্রতিবন্ধী দিবস ও ২৬তম জাতীয় প্রতিবন্ধী দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী

ঢাকা, ১৭  অগ্রহায়ণ ( ২ ডিসেম্বর): 

রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন আগামীকাল ‘৩৩তম আন্তর্জাতিক প্রতিবন্ধী দিবস’ ও ‘২৬তম জাতীয় প্রতিবন্ধী দিবস’ উপলক্ষ্যে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন:

            “সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় কর্তৃক ৩৩তম আন্তর্জাতিক প্রতিবন্ধী দিবস ও ২৬তম জাতীয় প্রতিবন্ধী দিবস- ২০২৪ উদ্‌যাপনের উদ্যোগকে আমি স্বাগত জানাই। এ উপলক্ষ্যে আমি দেশের সকল প্রতিবন্ধী ব্যক্তি, তাঁদের পরিবার এবং প্রতিবন্ধীদের কল্যাণে কর্মরত সংস্থা ও সংগঠনসমূহকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।   

            প্রকৃতিগতভাবে বিশেষ গুণসম্পন্ন প্রতিবন্ধীগণ আমাদের সমাজের অবিচ্ছেদ্য অংশ। সমাজের এই বিশেষ জনগোষ্ঠীকে বাদ দিয়ে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয়। সঠিক পরিচর্যা ও প্রতিবন্ধীদের উন্নয়নে অন্তর্ভুক্তিমূলক কর্মসূচি গ্রহণ করা হলে তারাও দেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদান রাখতে সক্ষম হবেন। প্রেক্ষিতে দিবসটির এবছরের                  প্রতিপাদ্য-‘অন্তর্ভুক্তিমূলক টেকসই ভবিষ্যৎ বিনির্মাণ, বিকশিত নেতৃত্বে এগিয়ে যাবে প্রতিবন্ধী জনগণঅত্যন্ত সময়োপযোগী এবং যথার্থ হয়েছে বলে আমি মনে করি।

            প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীর অধিকার ও মর্যাদা সুরক্ষায় ২০০৬ সালের ১৩ ডিসেম্বর বাংলাদেশ জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত প্রতিবন্ধী ব্যক্তিবর্গের অধিকার সনদ (UNCRPD) অনুসমর্থন করে। এছাড়া প্রতিবন্ধী ব্যক্তির অধিকার ও সুরক্ষা আইন, নিউরো-ডেভেলপমেন্টাল প্রতিবন্ধী সুরক্ষা ট্রাস্ট আইন, বাংলাদেশ রিহ্যাবিলিটেশন কাউন্সিল আইন ও প্রতিবন্ধিতা সম্পর্কিত সমন্বিত বিশেষ শিক্ষা নীতিমালা প্রণয়ন করা হয়েছে। এ সকল আইন ও বিধি-বিধানের পাশাপাশি যুবসমাজের স্বপ্নকে ধারণ করে একটি বৈষম্যহীন, দুর্নীতিমুক্ত, ন্যায়ভিত্তিক ও আধুনিক বাংলাদেশ গঠনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বহুমুখী সংস্কার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। পরিকল্পনাগুলোর সফল বাস্তবায়ন প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীকে কর্মসংস্থান ও স্বনির্ভরতা অর্জনের মাধ্যমে উন্নয়নের মূল স্রোতধারায় সম্পৃক্ত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আমি মনে করি।

            প্রতিবন্ধীদের সুন্দর ও স্বাভাবিক পরিবেশে বেড়ে ওঠার সুযোগ দিতে হবে এবং তাদের মানসিক বিকাশে বিভিন্ন পারিবারিক ও সামাজিক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। আমি প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জীবনমান উন্নয়ন ও একটি প্রতিবন্ধীবান্ধব সমাজ প্রতিষ্ঠায় সরকারের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন, দেশি-বিদেশি সংস্থা ও সুশীল সমাজকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানাচ্ছি।

            আমি ৩৩তম আন্তর্জাতিক প্রতিবন্ধী দিবস ও ২৬তম জাতীয় প্রতিবন্ধী দিবসের সকল কর্মসূচির সফলতা কামনা করছি।

বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”

#

রাহাত/ফাতেমা/সাঈদা/আলী/মাসুম/২০২৪/১৩৩০ ঘণ্টা

আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার করা নিষেধ

 

2024-12-02-15-36-e157fe86ddf00c627c585419433e2579.docx