Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৩১st অক্টোবর ২০১৮

তথ্যবিবরণী - 31/10/2018

তথ্যবিবরণী                                             নম্বর : ৩০১১
 
জাতীয় যুব দিবস উপলক্ষে যুব র‌্যালি ও সংবাদ সম্মেলন
ঢাকা, ১৬ কার্তিক (৩১ অক্টোবর) :
১লা নভেম্বর জাতীয় যুবদিবস। এবারের জাতীয় যুব দিবসের প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘জেগেছে যুব গড়বে দেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ’। জাতীয় যুব দিবস উপলক্ষে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর ও যুব সংগঠনসমূহ বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। এরই অংশ হিসেবে আজ অনুষ্ঠিত হয় ‘যুব র‌্যালি’। যুব প্রশিক্ষণ ও আত্মকর্মসংস্থানে যুবদের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে যুব র‌্যালিটি বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম থেকে শুরু হয়ে জাতীয় প্্েরস ক্লাবে গিয়ে শেষ হয়। 
 
যুব র‌্যালিটির উদ্বোধন করেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ড. বীরেন শিকদার। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া উপমন্ত্রী আরিফ খান জয়, যুব ও ক্রীড়া সচিব মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ এবং যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ শহীদুজ্জামান। যুব র‌্যালিতে বিভিন্ন যুব সংগঠনের প্রতিনিধি, স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এবং প্রশিক্ষিত যুবরা বিভিন্ন ব্যানার ও ফেস্টুন সহকারে অংশগ্রহণ করে।
যুব দিবসের তাৎপর্য, যুব উন্নয়নে সরকার গৃহীত পদক্ষেপ ও যুব দিবসের বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়ে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আজ এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সংবাদ সম্মেলনে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ড. বীরেন শিকদার সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বলেন, ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মসূচির আওতায় এ পর্যন্ত ৩৭টি জেলার ১৩৮টি উপজেলায় মোট ২ লাখ ১০ হাজার ২৭৪ জনকে প্রশিক্ষণ এবং ২ লাখ ৭ হাজার ৯৩৯ জনের অস্থায়ী কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হয়েছে। বেকার যুবদের কর্মসংস্থান ও আত্মকর্মসংস্থানের জন্য বর্তমান সরকারের সময়ে ২৪ লাখ ০৬ হাজার ৬ শত ৪১ জনকে বিভিন্ন ট্রেডে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। তন্মধ্যে ৬ লাখ ২১ হাজার ৯ শত ১২ জন যুবকে আত্মকর্মসংস্থানের মাধ্যমে স্বাবলম্বী করা হয়েছে।
প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, প্রশিক্ষিত সকল যুবক ও যুবমহিলাদের মধ্য হতে আত্মকর্মসংস্থান প্রকল্প স্থাপনে দৃষ্টান্তমূলক অবদান রাখার স্বীকৃতি হিসেবে ২২ জন সফল আত্মকর্মী যুব ও ৫ জন সফল যুব সংগঠক মোট ২৭ জনকে এ বছর জাতীয় যুব পুরস্কার প্রদান করা হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১লা নভেম্বর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় যুব দিবসের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে পুরস্কারপ্রাপ্ত যুবদের মাঝে চেক, ক্রেস্ট ও সনদপত্র বিতরণ করবেন। সংবাদ সম্মেলনে যুব ও ক্রীড়া উপমন্ত্রী আরিফ খান জয়, যুব ও ক্রীড়া সচিব মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ ও যুব উন্নয়ন অধিদফতরের মহাপরিচালক উপ¯িহত ছিলেন।
#
 
আরিফ/সেলিম/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৮/২০৩৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৩০১০
 
কেশবপুরে কৃষকদের মাঝে সার ও বীজ বিতরণ করলেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
 
কেশবপুর (যশোর), ১৬ কার্তিক (৩১ অক্টোবর) :
বাংলাদেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। সরকারের যুগোপযোগী সিদ্ধান্তে ও দিকনির্দেশনায় এ সাফল্য অর্জিত হয়েছে।  
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমাত আরা সাদেক আজ যশোরের কেশবপুর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে কৃষকদের মাঝে সার ও বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা কৃষি অফিসার মহাদেব চন্দ্র সানা। 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমাদের দেশ কৃষিনির্ভর। কৃষকরা যাতে সময়মত বীজ ও সার হাতে পায় সে ব্যাপারে সরকার সবসময় তৎপর রয়েছে। সরকার জনগণের ভাগ্য উন্নয়নে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। সরকারের আন্তরিক প্রচেষ্টায় সকল ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নতি ও অগ্রগতি অর্জিত হয়েছে।           
অনুষ্ঠানে ১১৩২ জন কৃষকের মাঝে সরিষা, ভুট্টা ও ধানের বীজ বিতরণ করা হয়।  
পরে প্রতিমন্ত্রী কেশবপুর আলিয়া মাদ্রাসার পরিচালনা কমিটির সভায় যোগদান করেন। 
#
মাসুম/মাহমুদ/পারভেজ/জয়নুল/২০১৮/২০২০ঘণ্টা  
 
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৩০০৯
 
কর্মজীবী মায়েদের জন্য দিবাযতœ কেন্দ্র রাখতে আইন করা হচ্ছে
                              --- মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ১৬ কার্তিক (৩১ অক্টোবর) :
মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি বলেছেন, নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ আজ সারা বিশ্বে প্রশংসিত হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নারীর ক্ষমতায়নের জন্য ইতিমধ্যে গ্লোবাল উইমেন লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন। বাংলাদেশে কর্মক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। কর্মজীবী মায়েদের শিশু সন্তানের দেখাশোনার অভাবে অনেক নারী চাকরি ছেড়ে দিচ্ছেন। নারীরা যেন তাদের সন্তানদের নিরাপদে রেখে নিজেরা কর্মে নিশ্চিন্তে মনোনিবেশ করতে পারে, সে জন্যে প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে দিবাযতœ কেন্দ্র (ডে-কেয়ার সেন্টার) রাখতে আইন করা হচ্ছে। 
প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর সেগুন বাগিচায় ঢাকা রিপোটার্স ইউনিটির সাগর-রুনী মিলনায়তনে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং ঢাকা রিপোটার্স ইউনিটির যৌথ আয়োজনে ‘নারী ও শিশু সুরক্ষায়  সাংবাদিকদের ভূমিকা’ শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকার ইতিমধ্যে সারা দেশে ৯৮টি ডে-কেয়ার সেন্টার প্রতিষ্ঠা করেছে যা প্রয়োজনের তুলনায় খুবই কম। এজন্য বেসরাকারি উদ্যোগে ডে-কেয়ার সেন্টার প্রতিষ্ঠায় উৎসাহ প্রদানের জন্য ডে-কেয়ার আইন প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। আইনটি প্রণয়ন করা হলে লাইসেন্স করে যে কোনো নারী ব্যক্তিগত উদ্যোগে ডে-কেয়ার পরিচালনা করতে পারবে।
প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, নারীর প্রতি সহিংসতা বন্ধে নারী-পুরুষের মধ্যে বৈষম্য কমিয়ে সমতা আনতে কাজ করছে সরকার। নারীরা শিক্ষায়, অর্থনীতিতে, সামাজিকভাবে পিছিয়ে আছে; তাই তাদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য-পুষ্টি এবং নিরাপত্তা নিশ্চিতে সরকার কাজ করছে। তিনি বলেন, কম্পিউটার প্রশিক্ষণে ‘আমার ইন্টারনেট আমার আয়’ নামক প্রশিক্ষণ দিচ্ছে সরকার এবং নারীদের উপার্জনক্ষম করতে ঋণ দেওয়া হচ্ছে। সারা দেশের তৃণমূলের নারীদের তৈরি পণ্য বাজারজাত করতে ‘জয়িতা’ নামে একটি স্থায়ী বিপণন কেন্দ্র তৈরি হচ্ছে। দেশের অন্তত ২ কোটি নারী যেন ঘরে বসেই আয় করতে পারে, এ লক্ষ্যে সরকার নারীদের ১৮ ধরনের প্রশিক্ষণ দিচ্ছে এবং দারিদ্র্য বিমোচনে হতদরিদ্রদের ভাতা দেওয়া হচ্ছে। 
ঢাকা রিপোটার্স ইউনিটির সভাপতি সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব নাছিমা বেগম, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব শাবান মাহমুদ, গাজী টির্র্ভির প্রধান সম্পাদক সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা, স্টিঙ্গার নিউইয়ার্ক টাইমসের বাংলাদেশ চেপ্টার প্রধান জুলফিকার আলী মানিক প্রমুখ। স্বাগত বক্তব্য ও মূলপ্রবন্ধ উপস্থাপন করেন নারী নির্যাতন প্রতিরোধকল্পে মাল্টিসেক্টরাল প্রোগ্রামের প্রকল্প পরিচালক ড. আবুল হোসেন। 
#
খায়ের/মাহমুদ/পারভেজ/জয়নুল/২০১৮/২০৪০ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৩০০৮
 
সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির জাতীয় সম্মেলন এবং নিরাপত্তা মেলা ৪-৬ নভেম্বর
ঢাকা, ১৬ কার্তিক (৩১ অক্টোবর) :
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ আগামী ৪-৬ নভেম্বর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের কার্নিভাল হলে জাতীয় সামাজিক নিরাপত্তা কৌশল, ২০১৫ (ঘধঃরড়হধষ ঝড়পরধষ ঝবপঁৎরঃু ঝঃৎধঃবমু-ঘঝঝঝ) এর মোড়ক উন্মোচন, সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি পর্যালোচনা সংক্রান্ত জাতীয় সম্মেলন এবং সামাজিক নিরাপত্তা মেলার আয়োজন করেছে। 
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী ৪ নভেম্বর সকাল ১১টায় অনুষ্ঠেয় জাতীয় সামাজিক নিরাপত্তা কৌশলের কর্মপরিকল্পনার মোড়ক উন্মোচন এবং উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে সমাজকল্যাণ মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন ও পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মোস্তফা কামাল উপস্থিত থাকবেন।
সামাজিক নিরাপত্তা কার্যক্রমকে আরো জোরদার করা এবং এ ক্ষেত্রে সার্বিক সুশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সরকার ঘঝঝঝ প্রণয়ন করেছে। ইতিমধ্যে ঘঝঝঝ বাস্তবায়নের জন্য বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন সম্পন্ন হয়েছে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এ কৌশলপত্র বাস্তবায়নের জন্য বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম সমন¦য়ের দায়িত্ব পালন করছে। 
উল্লেখ্য, ‘সামাজিক নিরাপত্তা’ সরকারের অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত উদ্যোগসমূহের মধ্যে অন্যতম।
#
 
শহিদুল/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/১৯৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৩০০৭
 
রাজশাহীতে পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা ইনস্টিটিউট স্থাপন করা হচ্ছে 
ঢাকা, ১৬ কার্তিক (৩১ অক্টোবর) :
শিল্প কারখানায় কর্মরত শ্রমিকদের পেশাগত দুর্ঘটনা, পেশাগত রোগ সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা এবং সচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে  নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চত করার লক্ষ্যে সরকার ১৬৫ কোটি টাকা ব্যয়ে জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা বিষয়ক গবেষণা এবং প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট স্থাপন করতে যাচ্ছে। 
শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মোঃ মুজিবুল হক আগামীকাল রাজশাহী শহরের প্রাণকেন্দ্র তেরখাদা এলাকায় মন্ত্রণালয়ের নিজস্ব ১৯ বিঘা জমির উপর এই ইনস্টিটিউটের নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন বলে আশা করা যাচ্ছে। 
তৈরিপোশাক রপ্তানিতে বিশে^ বাংলাদেশের অবস্থান দ্বিতীয় এবং তৈরিপোশাক করাখানার নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিতে বাংলাদেশ বিশে^র রোল মডেল। এই মুহূর্তে শ্রমিকদের নিরাপদ কর্মপরিবেশ এবং পেশাগত রোগের বিষয়ে সচেতেনতা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। এই লক্ষ্যে সরকার এ ধরনের একটি ইনস্টিটিউট স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে। এর ফলে কলকারখানায় নিয়োজিত শ্রমিকদের পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করার পাশাপাশি কারখানায় উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে। 
দেশের সব শিল্পের জন্যই পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তার বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনায় নিয়ে বর্তমান সরকার ২০১৬ সাল থেকে প্রতি বছর ২৮ এপ্রিল জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেইফটি দিবস পালন করে আসছে। 
#
আকতারুল/মাহমুদ/পারভেজ/জয়নুল/২০১৮/১৮৪০ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর : ৩০০৬
 
‘সেকেন্ডারি এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম’ লঞ্চিং  অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী
মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
 
ঢাকা, ১৬ কার্তিক (৩১ অক্টোবর) : 
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক স্তরের আলাদা আলাদা প্রকল্পের পরিবর্তে এখন থেকে  সকল উন্নয়ন প্রকল্পের সমন্বয়ে একটি  প্রোগ্রাম গ্রহণ করা হয়েছে। ‘সেকেন্ডারি এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম (এসইডিপি)’ শীর্ষক একটি বৃহৎ কর্মসূচির মাধ্যমে মাধ্যমিক শিক্ষার সকল প্রকল্প বাস্তবায়িত হবে। আজ ঢাকায় হোটেল সোনারগাঁওয়ে এ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। 
অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এসডিজি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে মানসম্মত শিক্ষা বাংলাদেশ এবং সারা বিশ্বে সবচেয়ে অগ্রাধিকার ইস্যুতে পরিণত হয়েছে। মানসম্মত শিক্ষা জীবনের বাস্তবতা মোকাবিলায় একাডেমিক শিক্ষার প্রয়োগ নিশ্চিত করতে ভূমিকা রাখে। তিনি বলেন, এসইডিপি শিক্ষার মান উন্নয়নে বিরাট ভূমিকা রাখবে। 
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এসইডিপি প্রোগ্রামের আওতায় শিখন-শেখানো পদ্ধতির উন্নয়ন, শিক্ষকদের সক্ষমতা বৃদ্ধি, কারিকুলাম উন্নয়ন, ডিজিটাল কন্টেন্ট তৈরি, বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন, মাধ্যমিক স্তরে উন্নত শিক্ষক ব্যবস্থাপনা, নিয়োগ ও তত্ত্বাবধান, বিভিন্ন ধরনের শিক্ষা ব্যবস্থার মধ্যে কারিকুলামের সামঞ্জস্য বিধান, শিক্ষকতার পেশাগত মান উন্নয়ন এবং প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধি ও অবকাঠামোগত উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হবে। মাধ্যমিক স্তরের সবগুলো প্রকল্প এ কর্মসূচির  (প্রোগ্রাম) অধীনে বাস্তবায়িত হবে। ফলে উন্নয়ন কার্যক্রম সমন্বয় সহজ ও অধিকতর কার্যকর হবে। 
নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন, মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতে  সরকার সব ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। দেশের কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা পুরোপুরি পুনর্গঠন করা হচ্ছে। কারিগরি শিক্ষায় ২০২০ সালের মধ্যে শতকরা ২০ ভাগ এবং ২০৩০ সালের মধ্যে শতকরা ৩০ ভাগ এনরোলমেন্ট নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এ পুনর্গঠন কার্যক্রম এগিয়ে চলছে। জাতীয় উন্নয়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনায় এটি সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার। এ লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের আর্থিক সহায়তাসহ বিভিন্ন সমর্থন দেয়া হচ্ছে। শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
২০২১ সালের মধ্যে সকল প্রতিষ্ঠানকে পুরোপুরি অটোমেশনের আওতায় আনা একটি বিরাট চ্যালেঞ্জ উল্লেখ করে  শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এসইডিপি’র আওতায় ডিজিটাল শ্রেণিকক্ষ, ডিজিটাল কনটেন্ট তৈরি, ডিজিটাল ল্যাব ও লাইব্রেরি তৈরি হবে। বিদ্যালয়সমূহের প্রতিদিনের কার্যক্রম অনলাইন মনিটরিং ব্যবস্থা চালু হবে। 
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মোঃ সোহরাব হোসাইনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব মোঃ আলমগীর, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর মনমোহন পারকাশ এবং বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ কার্যালয়ের প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ড. মোঃ মাহামুদ-উল-হক প্রোগ্রাম সম্পর্কে পাওয়ার পয়েন্ট উপস্থাপনা পেশ করেন।
#
আফরাজুর/ফারহানা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/১৮৩০ঘণ্টা 
তথ্যববিরণী                                                                                                    নম্বর: ৩০০৫
পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাথে আফগান রাষ্ট্রদূতরে সাক্ষাৎ
ঢাকা, ১৬ র্কাতকি (৩১ অক্টোবর):
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সাথে আজ তার মন্ত্রণালয়ে আফগানস্তিানরে নবনযিুক্ত রাষ্ট্রদূত অনফঁষ ছধুড়ড়স গধষরশুধফ সাক্ষাৎ করনে।
রাষ্ট্রদূত বাংলাদশেরে সঙ্গে আফগানস্তিানরে ঐতহ্যিবাহী সর্ম্পককে আরো দৃঢ় করার ব্যাপারে তার সরকাররে অব্যাহত প্রচষ্টোর কথা ব্যক্ত করনে। আলোচনাকালে রাষ্ট্রদূত বাংলাদশে থকেে ঔষধ, তরৈপিোশাক আমদানি এবং আফগানস্তিানে বাংলাদশেি বনিয়িোগরে ব্যাপারে তার সরকাররে আগ্রহরে কথা প্রকাশ করনে। এসময় আফগান রাষ্ট্রদূত বাংলাদশেরে অব্যাহত উন্নয়নরে প্রশংসা করনে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আফগানস্তিানরে উন্নয়নরে বষিয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করনে এবং এ ব্যাপারে বাংলাদশেরে সহযোগতিা অব্যাহত থাকবে বলে জানান। তনিি আফগান রাষ্ট্রদূতরে বাংলাদশেে অবস্থানকালীন সময়রে সাফল্য কামনা ও র্পূণ সহযোগতিার আশ্বাস প্রদান করনে।
#
তৌহদিুল/অনসূয়া/জসীম/রজ্জোকুল/শামীম/২০১৮/১৫৪০ ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ৩০০৪
 
বাংলাদেশ মালয়েশিয়া ২য় জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপের সভা অনুষ্ঠিত
 
ঢাকা, ১৬ কার্তিক (৩১ অক্টোবর) :
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের শ্রমবাজার আরো সম্প্রসারিত ও শক্তিশালীকরণে বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে ২য় জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপের সভা আজ ঢাকায় ইস্কাটনস্থ প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে মালয়েশিয়ার প্রতিনিধিদল প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসি’র সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। 
বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব রৌনক জাহান। মালয়েশিয়াস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশনের হাইকমিশনার শহীদুল ইসলামসহ উক্ত প্রতিনিধিদলে মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. আহমেদ মুনিরুছ সালেহীন, জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর মহাপরিচালক মোঃ সেলিম রেজা, ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের মহাপরিচালক গাজী মোহাম্মদ জুলহাস, শ্রম কাউন্সেলর মোঃ সায়েদুল ইসলাম এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও  প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের প্রতিনিধিবৃন্দ এসময় উপস্থিত ছিলেন।
মালয়েশিয়ার হিউম্যান রিসোর্স মন্ত্রণালয়ের পলিসি বিভাগের আন্ডার সেক্রেটারি এমডিএম. বেট্টি হাসানের নেতৃত্বে উপস্থিত প্রতিনিধিদলের অন্যান্য সদস্যরা হচ্ছেন মালয়েশিয়ার পেনিনস্যুলার ডিপার্টমেন্টের উপপরিচালক জেনারেল (অপারেশন) আসরি এ বি রহমান, মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ফরেন ওয়ার্কার্স ম্যানেজমেন্ট ডিভিশনের আন্ডার সেক্রেটারি জমরি মত জিন, হিউম্যান রিসোর্স মন্ত্রণালয়ের লিগ্যাল ডিভিশনের লিগ্যাল এডভাইজর মোঃ নওয়ায়ী ইসমাইল, হিউম্যান রিসোর্স মন্ত্রণালয়ের পলিসি ডিভিশনের সহকারী সচিব শাহাবুদ্দিন আবু বকর ও মালয়েশিয়ার পেনিনস্যুলার ডিপার্টমেন্টের সিনিয়র সহকারী পরিচালক নওরলিয়া আনাক জওয়র। 
সভায় বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ শ্রমবাজার মালয়েশিয়ায় আরো বিপুল সংখ্যক কর্মী প্রেরণ এবং সেদেশে কর্মরত বাংলাদেশি কর্মীদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা করা হয়। বাংলাদেশের বৈধ সব রিক্রুটিং এজেন্সির মাধ্যমে মালয়েশিয়ায় কর্মী প্রেরণে নতুন রিক্রুটমেন্ট প্রক্রিয়ার বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। রিক্রুটমেন্ট প্রক্রিয়া সহজতর ও দ্রুততর করতে উভয় দেশ ঐকমত্যে পৌঁছেছে। অভিবাসন ব্যয় কমাতে উভয় দেশ একমত হয়েছে। বর্তমানে যে সকল কর্মী মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য প্রক্রিয়াধীন রয়েছে তাদের জন্য সময় বাড়ানোর প্রস্তাব করা হলে মালয়েশিয়ার পক্ষ থেকে বিষয়টি ইতিবাচকভাবে বিবেচনার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে । 
উল্লেখ্য, এর আগে গত ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মালয়েশিয়ার পুত্রজায়ায় বাংলাদেশের সাথে মালয়েশিয়ার ১ম জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপের সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় বাংলাদেশের সকল বৈধ রিক্রুটিং এজেন্সির মাধ্যমে কর্মী নিয়োগের বিষয়ে উভয়পক্ষ ঐকমত্যে উপনীত হয়েছিল। 
#
রাশেদুজ্জামান/সেলিম/পারভেজ/জয়নুল/২০১৮/২২২০ঘণ্টা
তথ্যববিরণী                                               নম্বর : ৩০০৩
স্পকিাররে সাথে র্বানকিাটরে সাক্ষাৎ
ঢাকা, ১৬ র্কাতকি (৩১ অক্টোবর) :   
স্পকিার ড. শরিীন শারমনি চৌধুরীর সাথে আজ তাঁর র্কাযালয়ে যুক্তরাষ্ট্ররে রাষ্ট্রদূত র্মাশয়িা র্বানকিাট বদিায়ি সাক্ষাৎ করনে।
সাক্ষাৎকালে তারা সংসদীয় র্কাযক্রম, নর্বিাচন প্রক্রয়িা, বাংলাদশেরে উন্নয়ন, নারী ক্ষমতায়ন, র্পযটন শল্পিসহ বভিন্নি বষিয়ে বস্তিারতি আলোচনা করনে।
স্পকিার বলনে, দশম জাতীয় সংসদ ছলি অনন্য। এ সংসদরে ময়োদে ২০১৭ সালে একই বছরে 
১৩৬তম আইপইিউ ও ৬৩তম সপিএি এ দু’টি আর্ন্তজাতকি সম্মলেন সফলভাবে আয়োজন করছেে বাংলাদশে। আইন প্রণয়নওে এ সংসদরে র্অজন অসামান্য। এছাড়া ২৩ জন সরাসরি নর্বিাচতিসহ সংরক্ষতি ৫০ জন মোট ৭৩ জন নারী সংসদ সদস্য দশম সংসদে ভূমকিা রখেছে-ে যা নারী ক্ষমতায়ন অগ্রযাত্রায় মাইলফলক। ভবষ্যিতে নতেৃত্ব ও রাজনীততিে নারীর অংশগ্রহণ আরো বৃদ্ধি পাবে বলে তনিি আশা প্রকাশ করনে। 
র্মাশয়িা র্বানকিাট বাংলাদশেরে অভূতর্পূব উন্নয়নরে প্রশংসা করনে। তনিি বলনে, বাংলাদশে 
শল্পি-সংস্কৃততিে অত্যন্ত সমৃদ্ধ। সংগীত ও সংস্কৃতকিে পুঁজি করে বাংলাদশে র্পযটন শল্পিে সম্ভাবনার উজ্জ্বল দ্বার উন্মোচন করতে পার।ে বাংলাদশেে অবস্থানকালীন সময়কে মধুর উল্লখে করে তনিি এ দশেরে জনগণরে আতথিয়েতায় সন্তোষ প্রকাশ করনে।
যুক্তরাষ্ট্ররে সাথে বাংলাদশেরে দ্বপিাক্ষকি সর্ম্পক র্দীঘদনিরে। ভবষ্যিতে এ সর্ম্পক আরো সুদৃঢ় হবে বলে তনিি আশাবাদ ব্যক্ত করনে।
র্মাশয়িা র্বানকিাট সফলভাবে জাতীয় সংসদ পরচিালনা করায় স্পকিারকে অভনিন্দন জানান। এ সময় সফলতার সাথে প্রায় চার বছর বাংলাদশেে দায়ত্বি পালন করায় স্পকিার রাষ্ট্রদূতরে ভূমকিার প্রশংসা করনে।
#
তারকি/অনসূয়া/রজ্জোকুল/আসমা/২০১৮/১৩৪৩ ঘণ্টা   
 
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৩০০২
জাতীয় যুব দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ১৬ কার্তিক (৩১ অক্টোবর) : 
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১ নভেম্বর জাতীয় যুব দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“প্রতিবছরের মতো এবারও দেশে ১ নভেম্বর ‘জাতীয় যুবদিবস ২০১৮’ পালন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষে আমি দেশের যুবসমাজকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।
দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘জেগেছে যুব গড়বে দেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ’ অত্যন্ত সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি।
আমরা ২০২১ সালে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশ ও ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে গড়ার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছি। এ লক্ষ্য অর্জনে আধুনিক প্রযুক্তিগত প্রশিক্ষণে প্রশিক্ষিত যুবসমাজের কোন বিকল্প নেই। ডিজিটাল, জ্ঞানভিত্তিক এবং শান্তিপূর্ণ সমাজ প্রতিষ্ঠায় যুবরাই মূল চালিকাশক্তি। তাই যুবসমাজকে দক্ষ মানবসম্পদে পরিণত করতে আমরা বিভিন্ন প্রকল্প ও কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি। ‘ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মসূচি’র মাধ্যমে অস্থায়ী কর্মসংস্থানের পাশাপাশি জাতি গঠনমূলক কর্মকা-ে সম্পৃক্ত করা হচ্ছে। যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মাধ্যমে জেলায় জেলায় যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন করে তরুণদের বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।
আমরা যুবসমাজকে কারিগরি এবং বৃত্তিমূলক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ প্রদানে গুরুত্বারোপ করেছি। উৎপাদনমুখী ও দক্ষতাবৃদ্ধিমূলক প্রশিক্ষণ দিয়ে সহজশর্তে ঋণ প্রদান করা হচ্ছে। দেশের ৬৪টি জেলা ও ৪৮৩টি উপজেলায় ৭৪টি ট্রেডে প্রশিক্ষণ কর্মসূচি বাস্তবায়িত হচ্ছে। আমরা ‘যুবকল্যাণ তহবিল আইন, ২০১৬’ এবং ‘জাতীয় যুবনীতি-২০১৭’ প্রণয়ন করেছি। ‘শেখ হাসিনা জাতীয় যুব উন্নয়ন ইনস্টিটিউট’ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। যুবসমাজের মেধা, দক্ষতা ও নেতৃত্বের মাধ্যমে বাংলাদেশকে একটি আধুনিক ও সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব।
আমি আশা করি, দেশপ্রেম ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে যুবসমাজ তাদের প্রতিভা ও প্রাণশক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহারের মাধ্যমে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়তে অবদান রাখবে। 
আমি ‘জাতীয় যুব দিবস ২০১৮’ উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সাফল্য কামনা করছি।   
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/অনসূয়া/জসীম/সুবর্ণা/শামীম/২০১৮/১১১২ ঘণ্টা 
 
 
তথ্যববিরণী                                                                                                               নম্বর : ৩০০১ 
জাতীয় যুব দবিসে রাষ্ট্রপতরি বাণী
ঢাকা, ১৬ র্কাতকি (৩১ অক্টোবর) : 
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামদি ১ নভম্বের জাতীয় যুব দবিস উপলক্ষে নম্নিোক্ত বাণী প্রদান করছেনে : 
"প্রতবিাররে ন্যায় এ বছরও যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় র্কতৃক জাতীয় যুব দবিস পালনরে উদ্যোগকে আমি স্বাগত জানাচ্ছ।ি জাতীয় যুব দবিসরে এবাররে প্রতপিাদ্য নর্ধিারণ করা হয়ছেে 'জগেছেে যুব গড়বে দশে, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদশে'- যা বাংলাদশেরে উন্নয়ন অগ্রযাত্রার প্রক্ষোপটে অত্যন্ত সময়োপযোগী হয়ছেে বলে আমি মনে কর।ি  
যৌবন মানবজীবনরে শ্রষ্ঠে সময়। প্রাণচাঞ্চল্যে ভরপুর যুবসমাজ দশেমাতৃকার মূল চালকিাশক্ত।ি বাংলাদশেরে মোট জনসংখ্যার বৃহৎ অংশই যুবসমাজ। আগামী ২০৪৩ সাল র্পযন্ত যুবসমাজরে সংখ্যাগত আধক্যিরে এ ধারা অব্যাহত থাকব।ে এ জনমতিকি সুবধিা (উবসড়মৎধঢ়যরপ উরারফবহফ) কাজে লাগাতে আমাদরে যুবসমাজকে পরপর্িূণ দক্ষ করে গড়ে তোলা অত্যন্ত জরুর।ি তাই যুবসমাজকে শক্ষিা-সংস্কৃত-িখলোধুলা-তথ্যপ্রযুক্ততিে দক্ষ ও মানবকি মূল্যবোধসম্পন্ন মানুষ হসিবেে গড়ে তুলতে হব।ে সরকার ২০৪১ সালরে মধ্যে বাংলাদশেকে উন্নত বশ্বিে গড়ে তোলার লক্ষ্য নর্ধিারণ করছে।ে এ লক্ষ্য র্অজনে এখন থকেইে যুবদরে যথাযথ প্রশক্ষিণ ও সকল উন্নয়ন র্কমকাণ্ডে তাদরে সম্পৃক্তকরণরে উদ্যোগ নতিে হব।ে  
জ্ঞানমুখী, প্রশক্ষিতি ও আর্দশ যুবসমাজ জাতরি মরেুদণ্ড। তাদরে অবস্থান হব,ে মাদক, সন্ত্রাস, জঙ্গবিাদরে বরিুদ্ধ।ে দশেকে সোনার বাংলা হসিবেে গড়তে হলে যুবকদরে দশেপ্রমে, দশেরে মানুষরে প্রতি র্কতব্য ও মমত্ববোধ সবসময় জাগ্রত রাখতে হব।ে দশেপ্রমেরে মূলমন্ত্রে উজ্জীবতি হয়ে যুবসমাজ দশে গঠনরে কাজে নজিদেরে আরো বশেি নবিদেতি করব-ে এ প্রত্যাশা কর।ি 
আমি জাতীয় যুব দবিস-২০১৮ উপলক্ষে গৃহীত সকল র্কমসূচরি র্সাবকি সাফল্য কামনা কর।ি 
খোদা হাফজে, বাংলাদশে চরিজীবী হোক।" 
#
হাসান/অনসূয়া/জসীম/সুর্বণা/আসমা/২০১৮/১১২০ ঘণ্টা  
 
Todays handout (9).docx