Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২২nd অক্টোবর ২০২০

তথ্যবিবরণী ২২ অক্টোবর ২০২০

Handout                                                                                                                                               Number : 4047

 

Rohingyas must return to their country of origin as soon as possible
                                                    -- State Minister for Foreign Affairs

 

Dhaka, October 22 :

“Rohingyas must return to their country of origin as soon as possible,” said Md. Shahriar Alam, State Minister for Foreign Affairs.

He firmly stated this while addressing a virtual Conference on Sustaining support for the Rohingya Refugee response jointly organized by the US, UK, EU and the UNHCR this evening.
The State Minister in his intervention highlighted how Bangladesh as the very first responder extended unconditional and immeasurable humanitarian support  to the persecuted Rohingyas fleeing Myanmar’s brutal atrocity and violence. When no second country was willing to shoulder responsibility, “it was Bangladesh’s Prime Minister Sheikh Hasina who opened the border and saved the lives of Millions of Rohingyas,” he added. Similar gesture was shown during the recent boat incidents when Bangladesh again came to their rescue when other littoral states shied away from their responsibility.    

Referring to Prime Minister’s statement delivered at the 75th UNGA that “The problem was created by Myanmar and its solution must be found in Myanmar,” Shahriar Alam reiterated that Bangladesh is not in a position to take this burden anymore and the Rohingyas must return to their homeland immediately.

The State Minister emphasized the need for international community to work towards creating an environment for early repatriation. He expressed deep frustration that despite conclusion of bilateral agreements in 2018 and sincere efforts on the part of Bangladesh, till to date not a single Rohingya could be repatriated because of the lack of political will of Myanmar and failure to fulfill its commitment. Lack of progress in repatriation in the last three years led to widespread frustrations and hopelessness among the displaced Rohingyas making them susceptible to trafficking, radicalization, drug dealing and other criminal activities.

For commencement of repatriation, Shahriar Alam proposed to initiate confidence-building measures involving civilian confidence-builders of ASEAN, UN and neighboring countries who can undertake activities to infuse confidence among the Rohingyas and to encourage them to return.

The business as usual approach and the appeasement theory pursued by the international community are counter-productive and stunting the prospect of repatriation. Expressing his dismay that the “role of the United Nations in saving humanity from hell is also not visible in its policy actions towards Myanmar” he urged all stakeholders to put their best efforts to help Rohingyas return to their home in Myanmar.

Alongside the unhindered humanitarian assistance, he called upon international community to invest necessary political will for materializing urgent repatriation. ‘This would be the real and most valuable service to this persecuted community,’ he added. 

The virtual conference was also attended by other regional countries including Vietnam, Thailand, Malaysia, and Indonesia.

#

 

Tohidul/Khalid/Mosharaf/Salim/2020/2030 Hrs

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর : ৪০৪৬

দুই বছর মেয়াদি প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষার অন্তবর্তীকালীন

প্যাকেজ প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রীর নিকট হস্তান্তর

ঢাকা, ৬ কার্তিক (২২ অক্টোবর) :

          সারা দেশে ৫ বছরের বেশি বয়সী শিশুদের জন্য বর্তমানে বাস্তবায়নাধীন প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা চালু রাখার পাশাপাশি জরুরিভিত্তিতে একটি অন্তর্বর্তীকালীন প্যাকেজ প্রণয়ন করা হয়েছে। এ প্যাকেজ অনুযায়ী  ২০২১ সালে নির্বাচিত ২ হাজার ৬৩৩ টি ক্লাস্টারে ২ হাজার ৬৩৩ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দুই বছর মেয়াদি ৪ বছরের বেশি বয়সী শিশুদের জন্য প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা পরীক্ষামূলকভাবে চালু করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। ২০২২ সালে সারাদেশে ৬৫ হাজার ৬২০ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ২ বছর মেয়াদি  প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা কার্যক্রম চালু করা হবে।

          প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাকির হোসেনের নিকট আজ তাঁর আফিস কক্ষে দুই বছর মেয়াদি  প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা ৪ বছরের বেশি বয়সী শিশুদের অন্তর্বর্তীকালীন প্যাকেজ  হস্তান্তর করেন জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড এর চেয়ারম্যান প্রফেসর নারায়ন চন্দ্র সাহা।

          প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষার সঙ্গে পরবর্তী পর্যায়ের মানসম্মত শিক্ষা অর্জনের একটি গভীর সংযোগ রয়েছে। প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা ছোট ছোট শিশুদের শারীরিক, মানসিক, বুদ্ধিবৃত্তিক,ভাষাগত ও সামাজিক বিকাশের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। এছাড়া সপ্তম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা এবং টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা ২০৩০ এ ২ বছর মেয়াদি প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা চালুর বিষয়ে গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। এ প্রেক্ষিতে বর্তমান সরকারের নির্বাচনী ইশতেহার ২০১৮ অনুযায়ী প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রণীত কর্মপরিকল্পনায় প্রাক-প্রাথমিক স্তর ১ বছর হতে ২ বছরে উন্নীত করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। এরই প্রেক্ষিতে ২৩ জুন ২০২০ তারিখে প্রধানমন্ত্রী ৪ বছরের বেশি বয়সী শিশুদের জন্য প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা কার্যক্রম চালু করার বিষয়টি অনুমোদন করেছেন।

          হস্তান্তর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এনসিটিবি'র সদস্য প্রফেসর ড. এ কে এম রিয়াজুল হাসান, ঊর্ধ্বতন বিশেষজ্ঞ  প্রফেসর কুররাতুল আয়েন সফদার ও গবেষণা কর্মকর্তা মোঃ আবুল বাসার।

#

রবীন্দ্রনাথ/ফারহানা/মোশারফ/জয়নুল/২০২০/২০১০ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ৪০৪৫

 

ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি বিষয়ক জরুরি সভা অনুষ্ঠিত

 

 

ঢাকা, ৬ কার্তিক (২২ অক্টোবর) :

          পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপের পরিপ্রেক্ষিতে ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় আগাম প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রম গ্রহণের লক্ষ্যে আজ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি বিষয়ক জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয় ।

          দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মোহসীন এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আতিকুল হকসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন ।  

          সভায় ঘূর্ণিঝড়ের পূর্ব প্রস্তুতি হিসেবে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে আগাম সতর্কতামূলক বিজ্ঞপ্তি প্রচারের মাধ্যমে জনগণকে সচেতন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। উপকূলীয় জেলা প্রশাসনসমূহে সার্বক্ষণিক কন্ট্রোল রুম খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। উপকূলীয় জেলাসমূহের আশ্রয়কেন্দ্রে শুকনা খাবার এবং শিশু খাদ্যসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় উপকরণ প্রস্তুত রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় । জনগণকে আশ্রয় কেন্দ্রে নেওয়ার জন্য পর্যাপ্ত যানবাহন প্রস্তুত রাখার সিদ্ধান্তও গৃহীত হয়। এছাড়াও ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি (সিপিপি)’র ৭৪ হাজার স্বেচ্ছাসেবক কর্মী বাহিনীকে প্রস্তুত রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় ।

#

 

সেলিম/ফারহানা/মোশারফ/আব্বাস/২০২০/১৯৪২ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ৪০৪৪

বান্দরবানে পূজা মণ্ডপের জন্য অনুদানের চেক বিতরণ করলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী

ঢাকা, ৬ কার্তিক (২২ অক্টোবর) :

          সনাতন ধর্মাবলম্বীদের শারদীয় দুর্গাপূজা সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে উদ্যাপনের জন্য বান্দরবানের বিভিন্ন পূজা মণ্ডপের জন্য অনুদানের চেক বিতরণ করেছেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং।

          আজ বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের আয়োজনে চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর।

          এ সময় মন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকারের সময়ে সকল ধর্মের মানুষ স্বাধীনভাবে ও সুন্দরভাবে যার যার ধর্ম শান্তিপূণভাবে পালন করতে পারছে। তিনি বলেন, করোনাকলীন আমাদের স্বাস্থ্য বিধি মেনে ও নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে পূজা উদ্যাপন করতে হবে।

          এ সময় বান্দরবান জেলার ৭টি উপজেলার পূজা উদ্যাপন কমিটির সভাপতি ও সম্পাদকের নিকট শারদীয় দুর্গাপূজা উদ্যাপনের জন্য ২ লাখ ৮২ হাজার টাকার চেক এবং গরিব ও অসহায় জনগণের মাঝে বস্ত্র বিতরণের জন্য প্রতি পূজা মণ্ডপকে নগদ ৫ হাজার টাকা করে প্রদান করা হয়।        

          চেক বিতরণকালে বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এটিএম কাউছার হোসেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের সদস্য কাজল কান্তি দাশ, বান্দরবান জেলা পরিষদের সদস্য মোজাম্মেল হক বাহাদুর প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। 

#

নাছির/সাহেলা/রফিকুল/জয়নুল/২০২০/১৯২০ঘণ্টা   

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর : ৪০৪৩

জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত মোকাবিলায় সক্ষম হচ্ছে দেশ

                                          -- জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী

ঢাকা, ৬ কার্তিক (২২ অক্টোবর) :

          পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ উদ্যোগে প্রথম দেশ হিসেবে সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ড গঠন বিশ্বে এক অনন্য নজির। তিনি বলেন, এ যাবৎ জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ডের অর্থায়নে ৭৮৯টি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। এ সকল প্রকল্পের সফল বাস্তবায়নে জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত মোকাবিলায় দেশকে সক্ষম করতে সহায়ক হবে।

          আজ ভিডিও কনফারেন্সিং এর মাধ্যমে অনুষ্ঠিত জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক ট্রাস্টি বোর্ডের ৫৩তম সভায় সভাপতির বক্তব্যকালে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

          সভায় কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম, পররাষ্ট্র মন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন, খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার, নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক, মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বেগম ফজিলাতুন নেছা; পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহার, সচিব জিয়াউল হাসান, পিকেএসএফ’র চেয়ারম্যান কাজী খলিকুজ্জামান-সহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সচিবগণ বক্তব্য রাখেন।

          পরিবেশ মন্ত্রী বলেন, জলবায়ু ট্রাস্ট ফান্ডের অর্থায়নে বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পের স্বচ্ছতা ও গুণগতমান নিশ্চিত করা হবে। যথাযথভাবে ও যথাসময়ে চলমান প্রকল্পসমূহ সমাপ্তির লক্ষ্যে মনিটরিং ও সুপারভিশন কার্যক্রম জোরদার করা হবে। তিনি জানান, জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ডের অর্থায়নে বাস্তবায়িত প্রকল্পসমূহ আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে মূল্যায়নে উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।

#

দীপংকর/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০২০/১৯১০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ৪০৪২

 

ভোজ্যতেল ব্যবসায়ীদের সাথে বাণিজ্যমন্ত্রীর বৈঠক

লিটারে দুই টাকা কমে খোলা সোয়াবিন এবং পামওয়েল বিক্রয়ের ঘোষণা

 

ঢাকা,  ৬ কার্তিক (২২ অক্টোবর) :  

 

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন,  চলমান কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের মজুত, সরবরাহ ও মূল্য স্থিতিশীল রাখার লক্ষ্যে ব্যবসায়ীদের সাথে ঘনিষ্ঠ ভাবে কাজ করে যাচ্ছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। তিনি বলেন, দেশের ভোজ্যতেল ব্যাবসায়ীগণ দেশের চলমান পরিস্থিতি বিবেচনায়  প্রতিলিটার সোয়াবিন তেল এবং পামওয়েল দুই টাকা কমে বিক্রয়ের ঘোষণা দিয়েছে। এখন থেকে মিল গেইটে নতুন নির্ধারিত মূল্যে সোয়াবিন এবং পামওয়েল বিক্রয় করবে। 

 

মন্ত্রী আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ে তাঁর অফিস কক্ষে দেশের ভোজ্য তেল ব্যবসায়ীদের সাথে মতবিনিময়ের পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।

 

ভোজ্যতেল ব্যবসায়ীদের সাথে মতবিনিময়ের সময় বাণিজ্য সচিব ড. মোঃ জাফর উদ্দীন এবং মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

 

#

 

বকসী/ফারহানা/রফিকুল/সেলিম/২০২০/১৮৪০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ৪০৪০

 

প্রধানমন্ত্রীর সময়োপযোগী পদক্ষেপে গার্মেন্টসসহ সকল শিল্প সেক্টর ভাল অবস্থায় রয়েছে

                                                                                                   -- শ্রম প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ৬ কার্তিক (২২ অক্টোবর) :  

 

        শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান বলেছেন, করোনা মহামারীর শুরুতেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সময়োপযোগী এবং দৃঢ় পদক্ষেপের ফলে গার্মেন্টস-সহ সকল শিল্প সেক্টর ভাল অবস্থায় রয়েছে। সারা বিশ্বের অর্থনৈতিক স্থবিরতার মধ্যেও আমাদের রপ্তানি আয় বৃদ্ধি পাচ্ছে।

 

প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর একটি হোটেলে আরএমজি বিষয়ক ত্রিপক্ষীয় পরামর্শ পরিষদ (টিসিসি) এর ৭ম সভায় সভাপতির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

 

         শ্রম প্রতিমন্ত্রী বলেন, করোনাকালীন প্রধানমন্ত্রী ৩১ দফার আলোকে মালিক-শ্রমিকদের সহযোগিতায় স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করে রপ্তানিমুখী শিল্প-কারখানায় প্রয়োজনীয় উৎপাদন অব্যাহত রাখায় বিশ্বের উন্নত দেশগুলোর জিডিপি ঋণাত্মক হলেও আমাদের জিডিপির হার ইতিবাচক রয়েছে। তিনি বলেন, করোনা সংক্রমণের শুরুতেই শ্রমজীবী মেহনতি মানুষের কথা প্রথম ভাবেন প্রধানমন্ত্রী। গার্মেন্টস শিল্পের জন্য ১০ হাজার ৫শ’ কোটি টাকার প্রনোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেন। এ সময় আমরা মালিক-শ্রমিকদের নিয়ে বার বার বসে নানান সমস্যা নিরসনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। তিনি বলেন, করোনা মোকাবিলা ও অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে সরকার এ পর্যন্ত এক লাখ ১১ হাজার ১৩৭ কোটি টাকার মোট ২০টি প্যাকেজ ঘোষণা করেছে।

 

        সভায় জানানো হয়, সরকার রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক, চামড়াজাত পণ্য ও পাদুকা শিল্পের কর্মহীন হয়ে পড়া ও দুস্থ শ্রমিকদের জন্য সামাজিক সুরক্ষা কার্যক্রম বাস্তবায়ন নীতিমালা অনুমোদন করেছে। কার্যক্রমটি বাস্তবায়নে বাংলাদেশ সরকারের পাশাপাশি উন্নয়ন সহযোগী ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ও ফেডারেল জার্মান সরকার অর্থায়ন করবে।

 

         সভায় মন্ত্রণালয়ের সচিব কে এম আব্দুস সালাম, অতিরিক্ত সচিব ড. মোঃ রেজাউল হক, শ্রম অধিদপ্তরের মহাপরিচালক একেএম মিজানুর রহমান, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক মো. নজরুল ইসলাম, বিকেএমইএ এর সহ-সভাপতি মোর্শেদ সারোয়ার সোহেল, ফজলে শামীম এহসান, বিজিএমইএ এর পরিচালক এ এন এম সাইফুদ্দিন, জাতীয় শ্রমিক লীগ সভাপতি মো. ফজলুল হক মন্টু, জাতীয় শ্রমিক জোট এর জেনারেল সেক্রেটারি নাইমুল আহসান জুয়েল, সম্মিলিত গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশন এর সভাপতি নাজমা আক্তার-সহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, সংস্থার প্রতিনিধিবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।

 

#

 

আকতারুল/সাহেলা/রফিকুল/সেলিম/২০২০/১৯১০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ৪০৩৯

 

কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাসসংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

ঢাকা, ৬ কার্তিক (২২ অক্টোবর) :  

          স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১৪ হাজার ৯৫৮ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ১ হাজার ৬৯৬ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৩ লাখ ৯৪ হাজার ৮২৭ জন।

          গত ২৪ ঘণ্টায় ২৪ জন-সহ এ পর্যন্ত ৫ হাজার ৭৪৭ জন এ রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন।

          করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৩ লাখ ১০ হাজার ৫৩২ জন।

#

 

হাবিবুর/ফারহানা/রফিকুল/সেলিম/২০২০/১৮৫০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ৪০৩৮

 

নবনিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনারের সাথে বাণিজ্যমন্ত্রীর বৈঠক

বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি বিজড়িত বিষয় নিয়ে ডিজিটাল জাদুঘর নির্মাণ করবে ভারত

 

ঢাকা,  ৬ কার্তিক (২২ অক্টোবর) :  

 

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, ভারত বাংলাদেশের বড় ব্যবসায়ীক অংশীদার এবং পরীক্ষিত বন্ধুরাষ্ট্র। উভয় দেশের বাণিজ্য দিন দিন বাড়ছে। বাংলাদেশি পণ্য ভারতে রপ্তানির ক্ষেত্রে কিছু সমস্যা রয়েছে। আলোচনার মাধ্যমে সমস্যাগুলো দূর করে ভারতে রপ্তানি বাড়ানো হবে। ভারতে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানির প্রচুর সুযোগ রয়েছে। তিনি বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম শতবার্ষিকী এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ভারত বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি বিজড়িত বিষয় নিয়ে একটি ডিজিটাল জাদুঘর নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে। এ বিশেষ উদ্যোগকে আমরা স্বাগত জানিয়েছি।’ 

 

মন্ত্রী আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ে তাঁর অফিস কক্ষে ঢাকায় নবনিযুক্ত ভারতীয় হাই কমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামীর সাথে মতবিনিময়ের পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।

 

মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত এলাকায় স্থাপিত বর্ডার হাটগুলোতে উভয় দেশের মানুষের আগ্রহ বাড়ছে। আরো তিনটি বর্ডার হাট উদ্বোধনের অপেক্ষায় আছে। যত দ্রুত সম্ভব এ তিনটি বর্ডার হাট উদ্বোধন করা হবে। বাণিজ্য ক্ষেত্রে চলমান সমস্যাগুলো চিহ্নিত করা হয়েছে, আলোচনার মাধ্যমে এগুলো সমাধান করা হবে।

 

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে অতিরিক্ত সচিব (এফটিএ) মোঃ শহিদুল ইসলাম এবং ডব্লিউটিও এর মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) মোঃ হাফিজুর রহমান এ সময় উপস্থিত ছিলেন ।

 

#

 

বকসী/সাহেলা/রফিকুল/সেলিম/২০২০/১৮৩০  ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                               নম্বর : ৪০৩৭

আগামী ১২ ডিসেম্বর উদ্যাপিত হবে ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস

ঢাকা, ৬ কার্তিক (২২ অক্টোবর) :

          আগামী ১২ ডিসেম্বর জেলা-উপজেলা-সহ দেশব্যাপী উদ্যাপিত হবে ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস। এবারের ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস - ২০২০ এর প্রতিপাদ্য ‘যদিও মানছি দূরত্ব, তবুও আছি সংযুক্ত’।

          আজ ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে ‘৪র্থ ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস ২০২০’ উদ্যাপন কমিটির প্রস্তুতি সভায় এ প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক সভায় সভাপতিত্ব করেন। প্রতিমন্ত্রী দিবসটি যথাযথ ভাবে উদ্যাপনের লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিকতার সাথে কাজ করার নির্দেশনা প্রদান করেন।

          সভায় দিবসটি উপলক্ষে আইসিটি বিভাগের উদ্যোগে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। দিবসটি উপলক্ষে আয়োজিত মূল উদ্বোধনী ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

          এছাড়াও দিবসটি উপলক্ষে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে ১২ বছরের সাফল্য ও অর্জন তুলে ধরে গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় দৈনিক পত্রিকাসমূহে ক্রোড়পত্র প্রকাশ, বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক মিডিয়াতে টকশো প্রচার,  দিবসটির লক্ষ্য-উদ্দেশ্য তুলে ধরে বাংলা ও ইংরেজিতে দুইটি ওয়েবিনারের আয়োজন, কেন্দ্রীয়ভাবে অনলাইনে কুইজ প্রতিযোগিতা, দেশব্যাপী জেলা ও উপজেলায় ডিজিটাল বাংলাদেশের বিভিন্ন বিষয় ভিত্তিক রচনা, উপস্থিত বক্তৃতা, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, সভা সেমিনার, ওয়ার্কশপের আয়োজন করা, সচেতনতামূলক নাটিকা পরিবেশন, শ্রেষ্ঠ ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও উদ্যোক্তাদের মাঝে পুরস্কার বিতরণের বিষয়ে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

          সভায় অন্যান্যের মধ্যে অনলাইনে যুক্ত  ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এবিএম আরশাদ হোসেন, আইসিটি বিভাগ ও এর অধীন দপ্তর, সংস্থাসমূহের সংশ্লিষ্ট  কর্মকর্তাবৃন্দ। এছাড়া বেসিস, বিসিএস, বাক্যো এর সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকগণ সভায় অনলাইনে যুক্ত ছিলেন।

#

শহীদুল/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০২০/১৮২০ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ৪০৩৬

দুর্যোগের খবর জানতে ১০৯০ 

ঢাকা, ৬ কার্তিক (২২ অক্টোবর) :

          সমুদ্রগামী জেলেদের জন্য আবহাওয়ার বার্তা,  নদীবন্দরসমূহের জন্য সর্তকতা সংকেত ও ঘূর্ণিঝড়ের বিশেষ বার্তা জানতে যে কোনো মোবাইল অপারেটর থেকে ১০৯০ নম্বরে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়।

#

ফারহানা/রফিকুল/আব্বাস/২০২০/১৭৫৮ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর : ৪০৩৫

বঙ্গবন্ধুর শাসন ব্যবস্থা নিয়ে গবেষণা করতে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীর আহ্বান

ঢাকা, ৬ কার্তিক (২২ অক্টোবর) :

          জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাসন ব্যবস্থার দিকনির্দেশনা নিয়ে গবেষণা করতে সরকারি কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী  আ ক ম মোজাম্মেল হক।  তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু  শুধু দেশ স্বাধীনই করেননি, দেশ কিভাবে চললে উন্নত ও মর্যাদাশীল জাতি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে তার পরিপূর্ণ দিকনির্দেশনা দিয়ে গেছেন।

          আজ ঢাকার সাভারে বাংলাদেশ লোক-প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (বিপিএটিসি) আয়োজিত ‘বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এ আহ্বান জানান।

          মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু কেবল ক্যারিশম্যাটিক নেতাই ছিলেন না, তিনি প্রশাসক এবং কূটনীতিক হিসেবেও অনন্য ছিলেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ের  মিত্রবাহিনীর সদস্যরা এখনও বিভিন্ন দেশে অবস্থান করছে, কিন্তু বঙ্গবন্ধু  মাত্র ৩ মাসের মধ্যে ভারতীয়   মিত্র বাহিনীর সদস্যদের নিজ দেশে ফেরত পাঠান। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ তিনি স্বল্প সময়ের মধ্যে  পুনর্গঠন করেন। পৃথিবীর অন্যতম সেরা  সংবিধান প্রণয়ন  করেন, এমনকি একটি সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। শিক্ষা, স্বাস্থ্যের পাশাপাশি  গবেষণা, এমনকি প্রযুক্তিগত সক্ষমতা অর্জনের জন্যেও উদ্যোগ নিয়েছিলেন। এজন্য তিনি বেতবুনিয়ায় ভূ -উপগ্রহ কেন্দ্র স্থাপন করেছিলেন।

          মন্ত্রী তাঁর বক্তৃতায় পাকিস্তান আমলে বাঙালিদের প্রতি বিভিন্ন বৈষম্যের কথা তুলে ধরে বলেন, পাকিস্তান আমলে একজন বাঙালিকেও কেন্দ্রীয় সরকারের  সচিব বা রাষ্ট্রদূত করা হয়নি। অর্থনৈতিক,  রাজনৈতিক, সামাজিক এবং  সাংস্কৃতিক  সকল বৈষম্যে হতে জাতিকে মুক্ত করার জন্যই বঙ্গবন্ধু সংগ্রাম করেছেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা হঠাৎ  ঘটে যাওয়া কোনো ঘটনা নয়। বঙ্গবন্ধু ২৩ বছরে  বাঙালি জাতিকে স্বাধীনতার জন্য ধাপে ধাপে প্রস্তুত করেছেন। পাকিস্তানের অত্যাচারের বিরুদ্ধে অনেক নেতা কথা বললেও,  প্রকৃতপক্ষে  বঙ্গবন্ধুর একক নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে।

          মন্ত্রী বলেন, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে হত্যা করার জন্য ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। স্বাধীনতা বিরোধী শক্তির রাষ্ট্র ক্ষমতায় এসে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ হতে বিচ্যুত হয়ে  পাকিস্তানি ভাবধারায় রাষ্ট্রপরিচালনা  সেটাই প্রমাণ করে।

          পরে মন্ত্রী বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের ওপর প্রশিক্ষণার্থীদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন।

          সেমিনারে বাংলাদেশ লোক-প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের কর্মকর্তা এবং বুনিয়াদি প্রশিক্ষণরত বিসিএস কর্মকর্তাবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন। এছাড়া সেমিনারে ভার্চ্যুয়ালভাবে কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়য়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এবং ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজ, বিসিএস প্রশাসন একাডেমি, বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমি, জাতীয় পরিকল্পনা উন্নয়ন একাডেমি, বিয়াম ফাউন্ডেশন-সহ সরকারি বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে প্রশিক্ষণরত প্রশিক্ষণার্থী অংশগ্রহণ করেন।

          বাংলাদেশ লোক-প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের মেম্বার ডাইরেক্টিং স্টাফ (এমডিএস) অতিরিক্ত সচিব সৈয়দ মিজানুর রহমান সেমিনার সঞ্চালন করেন।

#

মারুফ/সাহেলা/রফিকুল/জয়নুল/২০২০/১৮০০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ৪০৩৪

 

আবহাওয়ার বিশেষ বিজ্ঞপ্তি

 

ঢাকা,  ৬ কার্তিক (২২ অক্টোবর) :  

 

উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত নিম্নচাপটি আরো উত্তর দিকে অগ্রসর ও  ঘণীভূত হয়ে একই এলাকায় (১৯.৫০ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৬.৫০ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ) গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি আজ বিকাল ৩টায় চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর থেকে ৬৬০ কিঃমিঃ দক্ষিণ পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্র বন্দর থেকে ৬৪৫ কিঃমিঃ দক্ষিণপশ্চিমে, মংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ৪৭৫কিঃমিঃ দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্র বন্দর থেকে ৫০৫ কিঃমিঃ দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরো ঘণীভূত হয়ে উত্তর দিকে অগ্রসর হতে পারে।

 

          গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রে ৪৮ কিঃ মিঃ এর মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৫০ কিঃ মিঃ যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ৬০ কিঃ মিঃ পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের নিকটে সাগর উত্তাল রয়েছে।

 

          চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত নামিয়ে তার পরিবর্তে ৪ নম্বর  স্থানীয় হুশিয়ারী সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

 

উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে বলা হয়েছে এবং পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হয়েছে। সেই সাথে তাদেরকে গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।

         #

হাবিবুর/ফারহানা/রফিকুল/সেলিম/২০২০/১৮২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ৪০৩৩

চিকিৎসা প্রত্যাশীদের সন্তুষ্টি অর্জন করতে হবে

                             -- পর্যটন প্রতিমন্ত্রী

হবিগঞ্জ, ৬ কার্তিক  (২২ অক্টোবর) :

          বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মোঃ মাহবুব আলী বলেছেন, হবিগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালে সেবা প্রত্যাশীদের সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে সকল চিকিৎসক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা আন্তরিকভাবে কাজ করতে হবে। হাসপাতালকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে যাতে চিকিৎসা নিতে আসা মানুষ স্বস্তি বোধ করেন। দ্রুততম সময়ে সঠিক প্রতিবেদন সরবরাহ করতে হবে।

          আজ হবিগঞ্জে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে হবিগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেলা সদর হাসপাতাল কর্তৃক আয়োজিত হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির বৈঠকে সভাপতির বক্তব্যে এই নির্দেশনা প্রদান করেন প্রতিমন্ত্রী।

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, শীত মৌসুমে কোভিড-১৯ এর দ্বিতীয় প্রবাহ আঘাত হানতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এই ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা অনুসারে জেলা সদর

2020-10-22-20-42-359f099c34a240452cfa1109a7f014d3.docx