Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৭ মে ২০২৩

তথ্যবিবরণী ২৬ মে ২০২৩

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ১৯৪০

 

গ্রিসে উদ্‌যাপিত হলো বঙ্গবন্ধুর ‘জুলিও কুরি’ শান্তি পদক প্রাপ্তির সুবর্ণজয়ন্তী

 

এথেন্স (গ্রিস), ২৬ মে: 

 

গ্রিসের এথেন্সে বাংলাদেশ দূতাবাস যথাযোগ্য মর্যাদার সাথে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘জুলিও কুরি’ শান্তি পদক প্রাপ্তির সুবর্ণজয়ন্তী উদ্‌যাপন করেছে। এই উপলক্ষ্যে দূতাবাস প্রাঙ্গণে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ কমিউনিটির বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, ব্যবসায়ী এবং আঞ্চলিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও দূতাবাসের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী অংশগ্রহণ করেন।

অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র কোরআন থেকে তিলাওয়াত করা হয়।  এরপর, ‘জুলিও কুরি শান্তি পদক’ প্রাপ্তির সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক প্রদত্ত বাণী পাঠ করে শোনানো হয়।  বাণী পাঠের পর একটি তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। 

বিশেষ আলোচনা সভার শুরুতেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে রাষ্ট্রদূত আসুদ আহ্‌মদ বলেন, বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় বঙ্গবন্ধুর অসামান্য অবদানের প্রথম আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি হলো ‘জুলিও কুরি শান্তি পদক’, যা আমাদের জন্য অত্যন্ত সম্মানের।  এই পদক অর্জন বিশ্বদরবারে বাঙালি জাতিকে গৌরবান্বিত করেছে। 

 

ফ্রেডেরিক জুলিও কুরি ১৯৪৯ সালে প্রতিষ্ঠিত বিশ্ব শান্তি পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি নিযুক্ত হন এবং তার নামেই পরবর্তীতে ‘জুলিও কুরি’ পদকের প্রবর্তন করা হয়েছে।  উল্লেখ্য, WPC-এর সদর দপ্তর বর্তমানে গ্রিসে অবস্থিত যার সেক্রেটারি জেনারেল ২০২১ সালে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ঢাকায় অনুষ্ঠিত ‘বিশ্ব শান্তি সম্মেলন’-এ যোগ দিয়েছিলেন।  রাষ্ট্রদূত তার বক্তব্যে আরো বলেন, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিল সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠা করা যেখানে থাকবে না ক্ষুধা ও দারিদ্র্য।  মহান স্বাধীনতা অর্জনের মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধু বাংলার মানুষের জন্য শান্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছেন। পরবর্তীতে বিশ্বব্যাপী শান্তির সপক্ষে তিনি পূর্বাপর আপসহীন থেকেছেন এবং দেশ-বিদেশে শান্তিকামী জনগণকে অকুণ্ঠ সমর্থন দিয়ে গেছেন।  তিনি আরো বলেন, ‘সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে বৈরিতা নয়’ বঙ্গবন্ধুর এই নীতিবাক্যের উপর প্রতিষ্ঠিত হয়েছে  আমাদের পররাষ্ট্রনীতি। 

 

বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর অতুলনীয় নেতৃত্ব এবং বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় তাঁর অসামান্য    অবদানকে স্মরণ করে আলোচনা সভায় অন্যান্য বক্তা বক্তব্য রাখেন। 

 

#

 

আরমান/মোশারফ/সেলিম/২০২৩/২২৩০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ১৯৩৯

 

বার্লিনে বাংলাদেশ দূতাবাসে বঙ্গবন্ধুর ‘জুলিও কুরি’

শান্তি পুরস্কার প্রাপ্তির সূবর্ণজয়ন্তী উদ্‌যাপন

 

বার্লিন (জার্মানি), ২৬ মে: 

 

সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান-এর ‘জুলিও-কুরি' শান্তি পদকে ভূষিত হওয়ার ৫০তম বার্ষিকী পালন উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দূতাবাস, বার্লিন যথাযথ মর্যাদা, উৎসাহ ও উদ্দীপনার সাথে দূতাবাস প্রাঙ্গণে ‘বিশ্বশান্তি ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় বঙ্গবন্ধুর অবদান’ শীর্ষক এক আলোচনা সভার আয়োজন করে। দূতাবাসের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীর উপস্থিতে এই অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।

 

জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সূচনা করা হয়। অনুষ্ঠানে জুলিও কুরি শান্তি পদক প্রদানের প্রেক্ষাপট, বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় বঙ্গবন্ধুর অবদানের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি এবং একই সাথে বাংলাদেশের জন্য প্রথম আন্তর্জাতিক পর্যায়ে প্রাপ্ত সম্মানসূচক ‘জুলিও-কুরি' শান্তি পদক এর গুরুত্ব তুলে ধরা হয়। রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর প্রেরিত বাণী পাঠ করে শোনানোর পর শান্তি পদক প্রাপ্তির অনুষ্ঠানের একটি সংক্ষিপ্ত প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।

 

          রাষ্ট্রদূত তাঁর বক্তব্যের শুরুতে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান -এর  অতুলনীয় সাংগঠনিক ক্ষমতা, রাষ্ট্রনায়কোচিত প্রজ্ঞা, মানবিক মূল্যবোধ, ঐন্দ্রজালিক ব্যক্তিত্ব এবং তাঁর ‘বঙ্গবন্ধু’ থেকে ‘বিশ্ববন্ধু’ হয়ে ওঠার বিষয়ে সংক্ষেপে উপস্থাপন করেন। জাতির পিতার শান্তির দর্শন কেমন করে তাঁর কর্মজীবনের প্রতিটি পদক্ষেপে প্রতিফলিত হয়েছে এবং বর্তমান বিশ্বে সেটি কতোটা প্রাসঙ্গিক- এ বিষয়ে তিনি বিশেষ ভাবে উল্লেখ করেন। তিনি আরো বলেন যে, একই চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও নেতৃত্বের গুণাবলি ধারণ করে তাঁর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশসহ, আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক শান্তি প্রতিষ্ঠায় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। বিভিন্ন সময়ে বিশ্বব্যাপী গুরুত্বপূর্ণ কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রী তাঁর শান্তির দর্শনের রূপরেখাও তুলে ধরেছেন, যা বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছে।  

 

#

 

আরমান/মোশারফ/সেলিম/২০২৩/২১৪০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ১৯৩৮

 

ভিয়েতনাম মিশনে বঙ্গবন্ধুর ‘জুলিও কুরি শান্তি পুরস্কার’ প্রাপ্তির সূবর্ণজয়ন্তী উদ্‌যাপন

 

হ্যানয় (ভিয়েতনাম), ২৬ মে: 

 

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জুলিও কুরি শান্তি পুরস্কার প্রাপ্তির সূবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষ্যে বিশ্ব শান্তি ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় বঙ্গবন্ধুর অবদান তুলে ধরার প্রয়াসে বাংলাদেশ দূতাবাস, হ্যানয়, ভিয়েতনাম ২৬ মে ২০২৩ ইং তারিখে যথাযোগ্য মর্যাদা এবং বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে দিবসটি উদ্যাপন করে। ভিয়েতনামী অতিথি, ভিয়েতনামের প্রবাসী বাংলাদেশি, দূতাবাসের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং তাদের পরিবারবর্গের উপস্থিতিতে দূতাবাসে দিবসটি উদ্‌যাপন করা হয়। এ উপলক্ষ্যে বিশেষ প্রার্থনা, আলোচনা সভা, বঙ্গবন্ধুর উপর রচিত সঙ্গীত ও ডকুমেন্টারি প্রদর্শনের আয়োজন করা হয়।

 

দিবসটি স্মরণ করে আলোচনাপর্বে রাষ্ট্রদূত সামিনা নাজ সমবেত অতিথিদের স্বাগত জানিয়ে বক্তব্য প্রদান করেন। বক্তব্যের শুরুতে বাংলাদেশের ইতিহাসে এ দিবসের তাৎপর্য এবং বিশ্ব শান্তি ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদান সশ্রদ্ধচিত্তে স্মরণ করেন। এই দিন নতুন প্রজন্মের কাছে বঙ্গবন্ধুর অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক এবং প্রগতিশীল আদর্শকে শক্ত ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত করতে বিশ্বশান্তি ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় জাতির পিতার অবদানকে তুলে ধরার জন্য তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ১৯৭৩ সালের ২৩ মে বিশ্ব শান্তি পরিষদ কর্তৃক ‘জুলিও কুরি’ শান্তি পদকে ভূষিত করা হয়। বিশ্ববিখ্যাত বিজ্ঞানী ম্যরি কুরি ও পিয়েরে কুরি দম্পতি বিশ্ব শান্তির সংগ্রামে যে অবদান রেখেছেন, তা চিরস্মরণীয় করে রাখার লক্ষ্যে বিশ্ব শান্তি পরিষদ ১৯৫০ সাল থেকে ফ্যাসিবাদবিরোধী, সাম্রাজ্যবাদবিরোধী সংগ্রামে, মানবতার কল্যাণে, শান্তির সপক্ষে বিশেষ অবদানের জন্য বরণীয় ব্যক্তি ও সংগঠনকে ‘জুলিও কুরি’ শান্তি পদকে ভূষিত করে আসছে। বিশ্ব শান্তি পরিষদের শান্তি পদক ছিল জাতির পিতার কর্মের স্বীকৃতিস্বরূপ, বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় তাঁর অবদানের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি। এটি ছিল বাংলাদেশের জন্য প্রথম আন্তর্জাতিক সম্মান। এ মহান অর্জনের ফলে জাতির পিতা পরিণত হয়েছেন বঙ্গবন্ধু থেকে বিশ্ববন্ধুতে। 

 

রাষ্ট্রদূত বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শুধু বাঙালি জাতির নন-তিনি বিশ্বের নির্যাতিত, নিপীড়িত ও শোষিত  মানুষের স্বাধীনতার প্রতীক। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর কর্ম ও আদর্শ ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে তাঁর ‘সোনার বাংলা’র স্বপ্ন বাস্তবায়নের বার্তা পৌঁছানো আমাদের সকলের দায়িত্ব। স্বাধীন সাবভৌম বাংলাদেশকে একটি সুখী-সমৃদ্ধ ‘সোনার বাংলা’-য় রূপান্তর করা ছিল বঙ্গবন্ধুর আজীবনের লালিত স্বপ্ন। এ স্বপ্ন পূরণে বাংলাদেশকে ২০৪১ সালে উন্নত-সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে রূপকল্প-২০৪১ বাস্তবায়নে বাংলাদেশের গত ১৪ বছরের অভূতপূর্ব সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও অগ্রগতি এবং একটি মধ্যম আয়ের দেশে এগিয়ে যাওয়ার কথা রাষ্ট্রদূত উল্লেখ করেন।

 

অনুষ্ঠান শেষে আমন্ত্রিত অতিথিদেরকে বাংলাদেশি রসনা স্বাদে সান্ধ্য ভোজে আপ্যায়িত করা হয়।

 

#

 

আরমান/মোশারফ/সেলিম/২০২৩/২১৩০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ১৯৩৭

 

আওয়ামী লীগের শক্তি জনগণ, বিদেশিরা নয়

                         -- পানি সম্পদ উপ-মন্ত্রী

 

শরীয়তপুর, ১২ জ্যৈষ্ঠ (২৬ মে) :

          পানি সম্পদ উপ-মন্ত্রী একেএম এনামুল হক শামীম বলেছেন, আওয়ামী লীগ জনগণের দল। পৃথিবীর ইতিহাসে আওয়ামী লীগই একটি দল, যে দল মহান মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়ে দেশকে স্বাধীন করেছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সবসময়ই জনগণের ওপর আস্থা রাখতেন। তিনি কখনো বিদেশি প্রভুদের ওপর আস্থা রাখতেন না। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাও জনগণের ওপর আস্থা রাখেন, কোনো বিদেশি প্রভুদের ওপর নয়। আওয়ামী লীগের শক্তি এদেশের জনগণ, বিদেশিরা নয়।

          আজ শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার ফতেজঙ্গপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ আয়োজিত সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

          উপমন্ত্রী বলেন, সংবিধান অনুযায়ী আগামী জাতীয় নির্বাচন হবে। তবে কোনো ষড়যন্ত্র করবেন না। আন্দোলনের হুমকি দেবেন না। যেকোনো আন্দোলন মোকাবিলায় আওয়ামী লীগ প্রস্তুত। বিএনপি যতই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের স্বপ্ন দেখুক, সেটা সম্ভব না। এটা বাংলাদেশে আর কখনো ফিরে আসবে না।

          একেএম এনামুল হক আরো বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার পদ্মা সেতু হয়েছে। আর এ সেতু হওয়ায় শরীয়তপুরের গুরুত্ব অনেক বেড়ে গেছে। ৪ বছর আগেও নড়িয়ায় নদী ভাঙন ছিলো। হাজার হাজার মানুষ ভিটেমাটি হারিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বদৌলতে এখন আর নড়িয়ায় নদী ভাঙন নেই। ভাঙন কবলিত নড়িয়া এখন পর্যটন কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে, জয়বাংলা এভিনিউ হয়েছে। এছাড়াও পদ্মার দুর্গম চর চরআত্রা, নওপাড়া ও কাঁচিকাটায় বিদ্যুৎ সেবা পৌঁছে দেয়া হয়েছে। সেখানেও ভাঙনরোধে প্রকল্প চলমান রয়েছে।

           উপ-মন্ত্রী বলেন, এ দেশের জনগণ উন্নয়নে বিশ্বাসী। জনগণ দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতির জন্য স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকেই ক্ষমতায় আনবে।

          ফতেজঙ্গপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মাস্টার ফজলুর রহমানের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মাস্টার নজরুল ইসলাম খানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ছাবেদুর রহমান খোকা সিকদার, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপ কমিটির সদস্য জহির সিকদার, নড়িয়া পৌরসভার মেয়র আবুল কালাম আজাদ, নড়িয়া উপজেলার সাধারণ সম্পাদক হাসানুজ্জামান খোকন ও সহ-সভাপতি খন্দকার আলী হোসেনসহ ফতেজঙ্গপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

          এর আগে উপমন্ত্রী নড়িয়ায় প্রায় ৫ কোটি টাকা ব্যয়ে অত্যাধুনিক ডাকবাংলো ‘কৃতিনাশা’ এর নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন করেন।

#

গিয়াস/রাহাত/রফিকুল/শামীম/২০২৩/১৯১৫ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ১৯৩৬

 

দেশকে এগিয়ে নিতে নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে

                                        -- আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্

 

গৌরনদী (বরিশাল), ১২ জ্যৈষ্ঠ (২৬ মে): 

 

পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষণ কমিটির আহ্বায়ক (মন্ত্রী পদমর্যাদা) আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বে আর্থসামাজিক খাতে বাংলাদেশের বিস্ময়কর উত্থান ও অগ্রযাত্রা এখন সারাবিশ্বে স্বীকৃত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় অর্থনীতির আঙ্গিনায় অসীম সাহস ও দূরদর্শিতার প্রতীক। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঠিক দিক নির্দেশনায় দেশকে এগিয়ে নিতে ও সংগঠনকে শক্তিশালী করতে বরিশাল জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের প্রতিটি নেতাকর্মীকে সকল ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে সততা ও নিষ্ঠার সাথে কাজ করতে হবে।

 

আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ আজ বরিশাল জেলার গৌরনদী পৌরসভা চত্বরে জেলা ও মহানগর  আওয়ামী লীগের এক বিশেষ বর্ধিত সভায় সভাপতির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

 

আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ বলেন, বিএনপি-জামায়াত জোটসহ নাম সর্বস্ব কয়েকটি দল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। জননেত্রী শেখ হাসিনার বিজ্ঞ, সাহসী ও সময়োপযোগী নেতৃত্বের বিরুদ্ধে দেশে- বিদেশে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবিসংবাদিত নেতৃত্বে বাঙালি জাতি অর্জন করে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ । তিনি দলীয় নেতা-কর্মীদের বঙ্গবন্ধুর আদর্শ, স্বাধীনতা সংগ্রাম, ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সরকারের উন্নয়ন অগ্রযাত্রা নতুন প্রজন্মসহ দেশবাসীর কাছে তুলে ধরার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, উন্নত বাংলাদেশ গড়তে ৪র্থ শিল্পবিপ্লব কাজে লাগাতে হবে।

 

আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যা-মামলা, যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধসহ চাঞ্চল্যকর অন্যান্য মামলার রায় প্রদানের মাধ্যমে দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তবে স্বাধীনতার পরাজিত শক্তি দেশের উন্নয়ন, শান্তি-শৃঙ্খলা, নিরাপত্তা ও প্রগতির ধারাকে বাধাগ্রস্ত করতে ষড়যন্ত্র করছে। তিনি এসব ষড়যন্ত্রকারীদের রুখে দিতে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান। তিনি সংগঠনের কার্যক্রম আরো গণমুখী ও বরিশালবাসীর সার্বিক জীবনমান উন্নয়নে দলীয় নেতাকর্মীদেরকে ত্যাগের মনোভাব নিয়ে স্ব স্ব দায়িত্ব পালনের পরামর্শ দেন।

 

এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, যুগ্ন সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাসিম প্রমুখ।

 

#

 

আহসান/রাহাত/রফিকুল/সেলিম/২০২৩/১৮৫০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ১৯৩৫

 

বিশ্বে ধর্মীয় শান্তি ও সম্প্রীতিতে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ

                                  -- মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং

 

বান্দরবান, ১২ জ্যৈষ্ঠ (২৬ মে): 

 

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং বলেছেন, দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার অটুট আছে এবং আজীবন থাকবে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুষ্ঠু ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বের কারণেই দেশের সকল মানুষ সুন্দরভাবে নিজ নিজ ধর্ম স্বাধীনভাবে পালন করতে পারছেন। প্রত্যেক ধর্মের উন্নয়নে সরকার সমভাবে গুরুত্ব দিয়ে আসছে। এ কারণেই বিশ্বে ধর্মীয় শান্তি ও সম্প্রীতিতে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ।

 

আজ পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের বাস্তবায়নে ৪০ লাখ টাকা ব্যয়ে বান্দরবান শহরের শ্রী শ্রী রামঠাকুর সেবাশ্রম ভবনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এমন মন্তব্য করেন।

 

মন্ত্রী বলেন, পার্বত্য জেলাগুলোতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার রাস্তাঘাট, সেতু, কালভার্ট, ড্রেন, সুয়ারেজ প্রভৃতি দৃশ্যমান উন্নয়নের পাশাপাশি সকল ধর্মাবলম্বীদের জন্য মসজিদ, মন্দির, গীর্জা, বিহারসহ ধর্মীয় উপাসনালয় নির্মাণ করে ধর্মীয় শান্তি ও সম্প্রীতি বজায় অব্যাহত রেখেছে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী দেশের উন্নয়নের জন্য যা বলেন তা সম্পূর্ণ বাস্তবায়ন করেন। দেশের মানুষ তাই নির্বিঘ্নে-নিশ্চিন্তে স্ব স্ব ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান পালন করতে পারছেন। তিনি আগামীর স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার জন্য সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে উন্নয়ন কাজে অংশ নেয়ার আহ্বান জানান।

 

এর আগে মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং প্রধান অতিথি হিসেবে বান্দরবান শহরের বাস স্টেশন সংলগ্ন বায়তুল শরফ জামে মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।

 

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বান্দরবান পুলিশ সুপার মোঃ তারিকুল ইসলাম, বান্দরবান সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার উম্মে হাবিবা মিরা, জেলা পরিষদের সদস্য লক্ষ্মীপদ দাশ, বান্দরবান পৌরসভার মেয়র সৌরভ দাশ, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড বান্দরবান ইউনিটের নির্বাহী প্রকৌশলী আবু বিন মোহাম্মদ ইয়াসির আরাফাত, শ্রী শ্রী রামঠাকুর সেবক সংঘের সভাপতি অরুণ কান্তি দাশ ও সাধারণ সম্পাদক তাপস কান্তি দাস উপস্থিত ছিলেন।

 

অনুষ্ঠান শেষে অসহায় শতাধিক নারী ভক্তদের পরিধেয় বস্ত্র শাড়ি উপহার দেয় মন্দির কর্তৃপক্ষ।

 

#

 

রেজুয়ান/রাহাত/রফিকুল/সেলিম/২০২৩/১৮৪০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর: ১৯৩৪

 

খেলাধুলার চর্চা বাড়ানোর আহ্বান খাদ্যমন্ত্রীর

 

নওগাঁ, ১২ জ্যৈষ্ঠ (২৬ মে):       

 

মাদকমুক্ত যুবসমাজ গঠনে খেলাধুলার চর্চা বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।

 

আজ মন্ত্রী নওগাঁ স্টেডিয়ামে মরহুম আব্দুল জলিল স্মৃতি গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ আহ্বান জানান। নওগাঁ জেলা ক্রীড়া সংস্থা এ টুর্নামেন্ট আয়োজন করে।

 

মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সারা দেশে বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা ফুটবল টুর্নামেন্ট প্রবর্তন করেন। তিনি মৃতপ্রায় ফুটবল অঙ্গনকে জাগিয়ে তোলেন। এর ফলশ্রুতিতে তৃণমূল থেকে অনেক মেধাবী খেলোয়াড় তৈরি হয়েছে।

 

সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, সারা দেশে সরকার রাস্তাঘাট ও অবকাঠামোর ব্যাপক উন্নয়ন করেছে। ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিয়েছে। নওগাঁ জেলায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদন হয়েছে। এখন ভিসি নিয়োগ দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। এছাড়া ১১শত কোটি টাকা ব্যয়ে নওগাঁ জেলার অবকাঠামো উন্নয়নে মেগা প্রকল্প নেওয়া হয়েছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

 

মন্ত্রী আরো বলেন, দীর্ঘদিন পর নওগাঁ স্টেডিয়ামে খেলাধুলার আয়োজন হচ্ছে। দর্শকদের খেলা দেখতে মাঠে আসার অনুরোধ জানিয়ে তিনি বলেন, বিনোদন লাভে মোবাইলে বুঁদ না হয়ে মাঠে এসে খেলোয়াড়দের উৎসাহ দিন।

 

অনুষ্ঠানে সদর আসনের সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার নিজাম উদ্দিন জলিল জন, নওগাঁ ৫ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ার হোসেন হেলাল, নওগাঁ-৩ আসনের সংসদ সদস্য ছলিম উদ্দীন তরফদার, নওগাঁর জেলা প্রশাসক খালিদ মেহেদী হাসান, পুলিশ সুপার রাশেদুল হক, নওগাঁ জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র-সহ সভাপতি আব্দুল খালেক এবং নওগাঁ চেম্বার অভ্ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি ইকবাল শাহরিয়ার রাসেল এ সময় উপস্থিত ছিলেন। টুর্নামেন্টে মোট ৮টি দল অংশ নিচ্ছে।

 

#

কামাল/রাহাত/রফিকুল/লিখন/২০২৩/১৬২০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর : ১৯৩৩

 

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

 

ঢাকা, ১২ জ্যৈষ্ঠ (২৬ মে) :

 

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে আজ শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ২৮ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার ৪ দশমিক ৩১ শতাংশ। এ সময় ৬৪৯ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।               

 

গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যায়নি। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৪৪৬ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ৬ হাজার ১৮৩ জন।

 

                                                  #

 

সুলতানা/রাহাত/রফিকুল/আব্বাস/২০২৩/১৯১৪ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ১৯৩২

জীবন উৎসর্গকারী পাঁচ বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীকে জাতিসংঘের সম্মাননা প্রদান

নিউইয়র্ক, ২৫ মে :

   বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থিত শান্তিরক্ষা মিশনে কর্তব্যরত অবস্থায় জীবন উৎসর্গকারী পাঁচ বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীকে মর্যাদাপূর্ণ মরণোত্তর ‘দ্যাগ হ্যামারশোল্ড মেডেল’ প্রদান করেছে জাতিসংঘ। জাতিসংঘের দ্বিতীয় মহাসচিব দ্যাগ হ্যামারশোল্ডের নামে মেডেলটি প্রবর্তিত হয়।

গতকাল জাতিসংঘ সদরদপ্তরে আয়োজিত অনুষ্ঠানে জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের নিকট থেকে বাংলাদেশের পক্ষে এ মেডেল গ্রহণ করেন জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত। 

সম্মাননা অনুষ্ঠানে ২০২২ সালে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে কর্তব্যরত অবস্থায় ৩৯টি দেশের নিহত ১০৩ জন শান্তিরক্ষীকে তাদের সর্বোচ্চ ত্যাগের জন্য এ মেডেল প্রদান করা হয়। বাংলাদেশের পাঁচজন জীবন উৎসর্গকারী শান্তিরক্ষীর মধ্যে সার্জেন্ট মোহাম্মদ মনজুর রহমান আবেইতে ইউনিসফা মিশনে, ল্যান্স কর্পোরাল কফিল মজুমদার দক্ষিণ সুদানের আনমিস মিশনে, সৈনিক মোহাম্মদ শরিফ হোসেন, সৈনিক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম এবং সৈনিক মোহাম্মদ জসীম উদ্দীন মধ্য আফ্রিকা প্রজাতন্ত্রের মিনুসকা মিশনে কর্তব্যরত ছিলেন।

বাংলাদেশ বর্তমানে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে শীর্ষ শান্তিরক্ষী প্রেরণকারী দেশ। বাংলাদেশের প্রায় ৭ হাজার ৫০০ জন শান্তিরক্ষী বিশ্বের ৯টি মিশনে কর্তব্যরত রয়েছেন। দায়িত্বরত অবস্থায় এ পর্যন্ত ১৬৬ জন বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী জীবন উৎসর্গ করেছেন।

#

জুলফিকার/রবি/কলি/শামীম/২০২৩/১১৩৮ ঘণ্টা 

 

2023-05-27-11-37-c961f8ca9609ede5682e9fb9d4251f5a.docx