Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২nd সেপ্টেম্বর ২০১৬

তথ্যবিবরণী ২ সেপ্টেম্বর ২০১৬

তথ্যবিবরণী                                       নম্বর :  ২৮২৬

কর্মশালায় শিড়্গামন্ত্রী
লেখাপড়ার মানোন্নয়নে সরকার বিভিন্ন কর্মসূচি বাসত্মবায়ন করে চলেছে

কক্সবাজার, ১৮ই ভাদ্র (২রা সেপ্টেম্বর) :

    শিড়্গামন্ত্রী নুরম্নল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, শিড়্গার মানোন্নয়নে বিরাজমান পরীড়্গা পদ্ধতির সংস্কার, সিলেবাস ও পাঠ্যপুসত্মক যুগোপযোগী করাসহ সব ধরনের পদড়্গেপ নেয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, বিশ্বায়নের এ যুগে গতানুগতিক পদ্ধতির লেখাপড়া দিয়ে টিকে থাকা সম্ভব নয়। আর তাই নতুন প্রজন্মকে বিশ্বমানের জ্ঞানের আলোয় আলোকিত করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকার ২০০৯ সালে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে শিড়্গার উন্নয়নে যুগানত্মকারী বিভিন্ন পদড়্গেপ বাসত্মবায়ন করে চলেছে। 

    শিড়্গামন্ত্রী আজ কক্সবাজারে বিরাজমান বিভিন্ন সমস্যা দূর করে পাবলিক পরীড়্গার গুণগত মানোন্নয়নের লড়্গ্যে হোটেল সী প্যালেসে আয়োজিত দু’দিনব্যাপী কর্মশালায় সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন। 

    শিড়্গা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ এস মাহমুদ ও চৌধুরী মুফাদ আহমদ, মাধ্যমিক ও উচ্চশিড়্গা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক প্রফেসর ড. এস এম ওয়াহিদুজ্জামান, ঢাকা শিড়্গা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর মাহবুবুর রহমান এবং জাতীয় শিড়্গাক্রম ও পাঠ্যপুসত্মক বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর নারায়ণ চন্দ্র সাহা বক্তৃতা করেন। 

    দু’দিনব্যাপী কর্মশালার আলোচনায় পরীড়্গার প্রশ্নপত্র প্রণয়ন পদ্ধতির মানোন্নয়ন উত্তরপত্র মূল্যায়নে অসঙ্গতি দূর করা, ব্যবহারিক পরীড়্গায় প্রায়োগিক জ্ঞান যথাযথভাবে মূল্যায়ন করে নম্বর প্রদান, বিভিন্ন শিড়্গা বোর্ডের পরীড়্গা সংক্রানত্ম বিষয়ে বিরাজমান বৈষম্য দূর করা প্রভৃতি বিষয় স'ান পায়। 

#

সাইফুলস্নাহ/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/২১৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ২৮২৫
১৩ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার সারাদেশে পবিত্র ঈদুল আজহা

ঢাকা, ১৮ই ভাদ্র ( ২রা সেপ্টেম্বর) :
বাংলাদেশের আকাশে আজ কোথাও ১৪৩৭ হিজরি সনের জিলহজ মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। ফলে আগামীকাল ৩ সেপ্টেম্বর শনিবার জিলকদ মাস ৩০ দিন পূর্ণ হবে এবং আগামী ৪ সেপ্টেম্বর রোববার থেকে জিলহজ মাস গণনা করা হবে। প্রেক্ষিতে, আগামী ১৩ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার সারাদেশে পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপিত হবে।
আজ সন্ধ্যায় ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মুকাররম সভাকক্ষে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি বজলুল হক হারুন এমপি।
সভায় ধর্মসচিব মো. আব্দুল জলিল, প্রধান তথ্য অফিসার এ কে এম শামীম চৌধুরী, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক ড. মো. আলফাজ হোসেন, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের যুগ্মসচিব মো. সাইদুর রহমান, ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব মো. হাফিজ উদ্দিন, তথ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব মোহাম্মদ নূরুল ইসলাম, বাংলাদেশ টেলিভিশনের পরিচালক (প্রশাসন) মো. সাখাওয়াত হোসেন, ওয়াকফ প্রশাসক (ভারপ্রাপ্ত) মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম, ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসার অধ্যক্ষ প্রফেসর সিরাজ উদ্দিন আহমাদ, ঢাকা জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. মজিবর রহমান, বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক মো. সামছুদ্দিন আহমেদ, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম মাওলানা মুহাম্মদ মিজানুর রহমান, লালবাগ শাহী মসজিদের খতিব মাওলানা আবু রায়হান ও চকবাজার শাহী জামে মসজিদের খতিব মাওলানা শেখ নাঈম রেজওয়ান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।  

#
নিজাম/সেলিম/মোশারফ/আবব্াস/২০১৬/২০২০ ঘণ্টা

 

Handout                                                                                                   Number : 2824

Foreign Minister attends the Indian

Ocean Conference in Singapore

Singapore, September 02 :

“We must follow the path of cooperation and collaboration, not competition and conflict in tapping the full potentials of the Indian Ocean”, Foreign Minister Abul Hassan Mahmood Ali made this remarks as the Chair of a Plenary Session of the Indian Ocean Conference 2016 today, on 02 September 2016 in Singapore. Minister Ali was leading the Bangladesh delegation in the Conference, which included, amongst others, Bangladesh High Commissioner to Singapore, Chairman, BIISS and Director General (Economic Affairs) of the Ministry of Foreign Affairs. Former President of Maldives, Maumoon Abdul Gayoom, delivered key note address at this Session. This Session discussed in length the issue of rising significance of the Indian Ocean Region in the evolving global geo-political scenario. The Session proposed to organise a Summit level conference, engaging all stake-holders-government, academicians, civil society and private sectors- to find out a common approach in fostering further cooperation between the Indian Ocean countries and efficiently responding to challenges the Ocean present to them.

Highlighting the importance of the Indian Ocean in terms of facilitating trade, commerce and connectivity, Foreign Minister stressed the necessity for ensuring freedom of navigation as well as safety and security of the sea lines of communication. He expressed the view that the maritime disputes including the overlapping territorial claims need to be resolved through peaceful means. He referred to pragmatic actions taken by the government of Bangladesh in settling its maritime problems with its neighbours-India and Myanmar. He added that this had unleashed tremendous possibilities for all the parties to effectively exploit vast marine resources including hydrocarbon reserves. He cited piracy and terrorism as well as human trafficking and drug smuggling as key security challenges and urged all to cooperate in tackling these global menaces. He proposed that comprehensive security architecture based on mutual trust and partnership could be envisioned in this regard. The Minister highlighted the climate change risks and vulnerabilities being faced by the Indian Ocean bordering countries. He called upon the Indian ocean countries to coordinate their resources, synergise their strength and share their best practices in minimising adversities of climate change, with special focus on adaptation measures.

On the sidelines of the Indian Ocean Conference, Foreign Minister held meeting with the Minister for Foreign Affairs of Singapore Dr. Vivian Balakrishnan and discussed about the issues of mutual interests and cooperation between these two friendly countries. Singapore Foreign Minister was highly appreciative of the prompt and bold actions taken by the Bangladesh government in tracking and eliminating the terrorists including the masterminds. Reiterating his government’s ‘Zero tolerance’ policy, Bangladesh Foreign Minister apprised him of various security, political and social measures adopted in combating terrorism and violent extremism in Bangladesh. The State Minister for External Affairs of India M.J Akbar called on the Foreign Minister. They expressed satisfaction over the current pace of progress of bilateral relations and reaffirmed their commitment to further strengthening and expanding this relationship in the coming days.

 

#

 

Khaleda/Selim/Mosharaf/Salimuzzaman/2016/1830 Hrs

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ২৮২৩
পেট্রোকেমিক্যাল খাতে ভারতীয় উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগে শিল্পমন্ত্রীর আহ্বান
                          

ঢাকা, ১৮ই ভাদ্র ( ২রা সেপ্টেম্বর) :  
বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান জ্বালানির চাহিদা মেটাতে পেট্রোলিয়াম এবং পেট্রোকেমিক্যাল শিল্পখাতে বিনিয়োগে এগিয়ে আসতে ভারতীয় উদ্যোক্তাদের প্রতি আহবান জানিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। তিনি বলেন, আর্থসামাজিক উন্নয়ন ও টেকসই শিল্পায়নের ফলে বাংলাদেশে জ্বালানির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে। এক সময় দেশে প্রতিবছর ১.১ মিলিয়ন টন পেট্রোলিয়াম দ্রব্যের চাহিদা থাকলেও বর্তমানে তা বেড়ে সাড়ে ৫ মিলিয়ন টনে দাঁড়িয়েছে। অব্যাহত চাহিদার ফলে জ্বালানিখাতে বিনিয়োগ লাভজনক হবে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
শিল্পমন্ত্রী গতকাল কেমিক্যাল ও পেট্রোকেমিক্যাল বিষয়ক বৈশ্বিক নির্বাহী ফোরাম (৯ঃয ওহফরধ ২০১৬ এষড়নধষ ঈঊঙং ঋড়ৎঁস) উপলক্ষে আয়োজিত গোলটেবিল বৈঠকে বক্তৃতাকালে এ মন্তব্য করেন। মুম্বাইয়ের বোম্বে এক্সিবিশন সেন্টারে এ গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করা হয়। ভারতের কেমিক্যাল ও ফার্টিলাইজার বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন কেমিক্যাল ও পেট্রোকেমিক্যাল বিভাগ এবং ফেডারেশন অভ্ ইন্ডিয়ান চেম্বার অভ্ কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি (ঋওঈঈও) যৌথভাবে এর আয়োজন করে।
ফেডারেশন অভ্ ইন্ডিয়ান চেম্বার অভ্ কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির (ঋওঈঈও) জাতীয় রাসায়নিক কমিটির চেয়ারম্যান দীপক সি মেহতা (গৎ. উববঢ়ধশ ঈ গবযধঃধ) এর সঞ্চালনায় বৈঠকে ভারতের কেমিক্যাল ও ফার্টিলাইজার মন্ত্রী অনন্ত কুমার (অহধহঃয কঁসধৎ), রসায়ন, সার, সড়ক যোগাযোগ  ও নৌপরিবহণ প্রতিমন্ত্রী মানসুখ এল. মানদাভিয়া (গধহংঁশয খ. গধহফধারুধ), উড়িষ্যা প্রদেশের শিল্পমন্ত্রী  দেবী প্রসাদ মিশ্র (উবনর চৎধংধফ গরংযৎধ)সহ ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তা, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের নির্বাহী, কেমিক্যাল ও পেট্রোকেমিক্যাল শিল্প উদ্যোক্তা এবং আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা আলোচনায় অংশ নেন।
আমির হোসেন আমু বলেন, জ্ঞানভিত্তিক সবুজ শিল্পায়নের লক্ষ্য অর্জনে পরিবেশবান্ধব জ্বালানির ব্যবহার বাড়ানোর বিকল্প নেই। এ লক্ষ্যে প্রচলিত জ্বালানির ওপর নির্ভরতা কমিয়ে নবায়নযোগ্য জ্বালানির উৎপাদন বৃদ্ধি করতে হবে। বিকল্প জ্বালানির উৎস হিসেবে বাংলাদেশ ইতোমধ্যে তৃণমূল পর্যায়ে সৌর বিদ্যুতের ব্যবহার বাড়িয়েছে। বর্ধিত জ্বালানি চাহিদা মেটাতে সরকার লিকুইফাইড ন্যাচারাল গ্যাস (এলএনজি) প্লান্ট স্থাপনের পাশাপাশি আমদানিকৃত কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের লক্ষ্যেও সরকার কাজ করছে বলে তিনি জানান।  
শিল্পমন্ত্রী বলেন, কৌশলগত ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে বাংলাদেশ বিদেশি বিনিয়োগের প্রাণ কেন্দ্রে (ঐঁন) পরিণত হয়েছে। সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ উৎসাহিত করতে সরকার দেশি-বিদেশি নির্বিশেষে সকল উদ্যোক্তাদের সমান সুযোগ দিচ্ছে। সরকার বিদেশি বিনিয়োগকারীদেরকে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ, স্থানীয় ব্যাংক থেকে মূলধনী ঋণ গ্রহণ, স্থায়ীভাবে বসবাসের অনুমোদন (রেসিডেন্সশিপ), শতভাগ মুুনাফা ও লভ্যাংশ স্থানান্তর কিংবা পুনঃবিনিয়োগ, শুল্ক অবকাশ, তিন বছর পর্যন্ত ব্যক্তি আয় করের অব্যাহতি, অর্থনৈতিক অঞ্চলে ভূমি বরাদ্দ, দ্বৈতকর অব্যাহতি, অগ্রাধিকারখাতে বিনিয়োগে নগদ প্রণোদনাসহ বেশ কিছু সুবিধা প্রদান করছে। এসব সুযোগ কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশের উদীয়মান শিল্পখাতে ভারতীয় উদ্যোক্তারা বিনিয়োগে এগিয়ে আসতে পারে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
#
জলিল/সেলিম/মোশারফ/আবব্াস/২০১৬/১৮০২ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ২৮২২
যুদ্ধাপরাধী ও জঙ্গি পার্টনারদের উচ্ছেদ জাতীয় কর্তব্য
                       ---তথ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ১৮ই ভাদ্র ( ২রা সেপ্টেম্বর) :

    তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, জঙ্গিদমনের পাশাপাশি যুদ্ধাপরাধী ও জঙ্গি পার্টনারদের একই সাথে উচ্ছেদ করে দেশে শান্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই এ মুহুর্তে প্রধান জাতীয় রাজনৈতিক কর্তব্য।
    আজ রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে শহিদ কর্নেল তাহের মিলনায়তনে জাসদ কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটির সভায় স্বাগত বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
    তথ্যমন্ত্রী ও জাসদ সভাপতি বলেন, গুলশান-শোলাকিয়ার পর বিভ্রান্তি সৃষ্টির অপচেষ্টা করে জঙ্গিবাদীদের বাঁচানোর অপপ্রয়াসের মধ্য দিয়ে খালেদা জিয়া আবারো প্রমাণ করলেন, জঙ্গিবাদী ও যুদ্ধাপরাধীদের সাথে তার পার্টনারশিপের রাজনীতি অব্যাহত রয়েছে।
    একই কায়দায় যুদ্ধাপরাধের বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে যুদ্ধাপরাধীদেরও বেগম জিয়া ও বিএনপি বাঁচাতে চেয়েছিল  উল্লেখ করে মুক্তিযোদ্ধা ইনু বলেন, বেগম জিয়া ও বিএনপি যুদ্ধাপরাধী ও জঙ্গিবাদীদের সাথে পার্টনারশিপের রাজনীতি ছাড়তে পারবে না। সে কারণেই জঙ্গিবাদ নির্মূলের প্রক্রিয়ায় যুদ্ধাপরাধী ও জঙ্গি পার্টনারদেরও  উচ্ছেদ করতে হবে।
    সভায় রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক প্রতিবেদন উত্থাপন করেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার এমপি। রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক প্রতিবেদনে তিনি বলেন, জঙ্গিবাদবিরোধী অভিযানে সাফল্য অব্যাহত রাখতে প্রশাসনিক পদক্ষেপের পাশাপাশি রাজনৈতিক সমাবেশ ও সাংস্কৃতিক আন্দোলন গড়ে তোলা ও  ১৪ দলের উদ্যোগে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদবিরোধী নাগরিক কমিটির কাজ আরও সমন্বিতভাবে এগিয়ে নিতে হবে।
    সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জাসদের কার্যকরী সভাপতি এড. রবিউল আলম, সহ-সভাপতি মীর হোসাইন আখতার, স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আনোয়ার হোসেন, সহ-সভাপতি এড. হাবিবুর রহমান শওকত, এড. শাহ জিকরুল আহমেদ, আফরোজা হক রীনা, শফি উদ্দিন মোল্লা, শহীদুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক লোকমান আহমদ, নুরুল আখতার, সাখাওয়াত হোসেন রাঙ্গা, ওবায়দুর রহমান চুন্নু, শওকত রায়হান, নইমুল আহসান জুয়েল, রোকনুজ্জামান রোকন, এড. সাদিক হোসেনসহ দলের কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটির নেতৃবৃন্দ।
#
আকরাম/সেলিম/মোশারফ/আবব্াস/২০১৬/১৭০৬ ঘণ্টা

 

Todays handout (5).doc