Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৫ নভেম্বর ২০১৫

তথ্যবিবরণী 15/11/2015

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৩৩১৭

অবকাঠামো উন্নয়নে সরকার সর্বোচ্চ গুরুত্বারোপ করছে
                                       ---পরিকল্পনা মন্ত্রী

ঢাকা, পয়লা অগ্রহায়ণ (১৫ নভেম্বর) : 

    পরিকল্পনা মন্ত্রী মুস্তফা কামাল বলেছেন, আমাদের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের লাইফ লাইন হচ্ছে অবকাঠামো। অবকাঠামোর লাগসই উন্নয়ন ছাড়া জাতীয় উন্নয়ন ত্বরান্বিত করা সম্ভব নয়। আমাদের অবকাঠামো উন্নয়নে প্রচুর অর্থের প্রয়োজন। উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে বর্তমান সরকার দেশের অবকাঠামো উন্নয়নে সর্বোচ্চ গুরুত্বারোপ করেছে।

    মন্ত্রী আজ ঢাকায় অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ আয়োজিত ‘শক্তিশালী অর্থনৈতিক ভিত্তির জন্য অবকাঠামো উন্নয়ন’ বিষয়ক কর্মশালায় সভাপতির বক্তৃতায় একথা বলেন।

    দেশের যোগাযোগ অবকাঠামো উন্নয়নে বর্তমান সরকারের গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচির কথা উল্লেখ করে পরিকল্পনা মন্ত্রী  বলেন, ২০০৮ সালের পর দেশের অবকাঠামো উন্নয়নে বৈপ্লবিক পরিবর্তন সূচিত হয়েছে। তিনি বলেন, যোগাযোগ অবকাঠামো ছাড়াও সরকার রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ, পায়রা ও মাতারবাড়িতে গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণসহ বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। 

    তিনি রাজধানীর যানজট নিরসনে আন্ডারগ্রাউন্ড রেলপথ নির্মাণের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, আন্ডারগ্রাউন্ড রেলপথ ছাড়া বিদ্যমান সংকট মোকাবেলা খুবই কঠিন।

    কর্মশালায় পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য আরাস্তু খান মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ।

    প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্যসচিব আবুল কালাম আজাদ, জাইকা সদর দপ্তরের দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক মহাপরিচালক তরু আরাই (ঞড়ৎঁ অৎধর), এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া বিভাগের পরিচালক এন্থনি জুড (অহঃযড়হু ঔঁফব) এবং ইউনিভার্সিটি অভ্ এশিয়া প্যাসিফিক এর ভিসি প্রফেসর জামিলুর রেজা চৌধুরী অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন। 

#
শেফায়েত/আফরাজ/জসীম/আব্বাস/২০১৫/১৯২৮ ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                                                  নম্বর : ৩৩১৬ 


সরকারি হিসাব সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত

ঢাকা, ১ অগ্রহায়ণ (১৫ নভেম্বর) :
জাতীয় সংসদের সরকারি হিসাব সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ৩৮তম বৈঠক আজ সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়। কমিটির সভাপতি ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। 
কমিটির সদস্য মো. আব্দুস শহীদ, পঞ্চানন বিশ্বাস, আ ফ ম রুহুল হক, মো. অফসারুল আমীন, বেগম রেবেকা মমিন, মো. শামসুল হক টুকু, এ কে এম মাঈদুল ইসলাম, মো. রুস্তম আলী ফরাজী এবং বেগম ওয়াসিকা আয়েশা খান বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।  
বৈঠকে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের বিদ্যুৎ বিভাগের আওতাধীন ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি (ডেসকো) লিমিটেড এর ২০০৮-২০০৯ এর অর্থবছরের হিসেবের ওপর মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের অডিট রিপোর্ট এর মোট আটটি অডিট আপত্তির জড়িত টাকার পরিমাণ ৩৪ কোটি ৫২ লাখ ৪২ হাজার ৭ শত ৭৫ টাকা নিয়ে আলোচনা হয় এবং আপত্তিগুলো কমিটি কর্তৃক প্রদত্ত নির্দেশনার আলোকে দ্রুত নিষ্পত্তির সুপারিশ করা হয়। 
বৈঠকে কোম্পানির এফডিআরকৃত ব্যাংক দেউলিয়া ঘোষিত হওয়ায় এবং দায় গ্রহণকারী ব্যাংক বিক্রয়ের বিষয়টি চূড়ান্ত হওয়ায় আসল ও সুদ বাবদ ১২ কোটি ৭৩ লাখ ৮১ হাজার ৮৬ টাকা ফেরত প্রাপ্তির বিষয়টি সম্পূর্ণ অনিশ্চিত মর্মে অডিট আপত্তির প্রেক্ষিতে কমিটি যে শর্তে এফডিআর করা ছিল সে শর্তের ব্যত্যয় না ঘটিয়ে টাকা আদায়ের ব্যবস্থা গ্রহণের পাশাপাশি আদায়কৃত টাকা বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে প্রদত্ত অনুশাসনের আলোকে যে কোন সিডিউল ব্যাংকে পুনরায় এফডিআর করার ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করে। 
বৈঠকে প্রশাসনিক মন্ত্রণালয়ের নির্দেশ উপেক্ষা করে সময়মত বিল পরিশোধ না করা সত্ত্বেও সংযোগ বিচ্ছিন্নকরণ ব্যতিরেকে ব্যর্থ গ্রাহককে সর্বনি¤œ ৬ মাস হতে সর্Ÿোচ্চ ১৮৫ মাস পর্যন্ত বিদ্যুৎ ব্যবহারের সুযোগ প্রদান করা সত্ত্বেও কোম্পানির সর্বমোট ৮ কোটি ৩৩ লক্ষ ৪৪ হাজার ৫শত ৬১ টাকা রাজস্ব অনাদায়ী মর্মে অডিট আপত্তির প্রেক্ষিতে কমিটি আদায়কৃত টাকার প্রমাণক জমাদান এবং অনাদায়ী টাকা ৩ মাসের মধ্যে আদায়পূর্বক প্রমাণক অডিট অফিসে জমাদানের মাধ্যমে আপত্তি নিষ্পত্তিপূর্বক কমিটিকে অবহিত করার সুপারিশ করে। 
বৈঠকে বোর্ডের সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ব্যর্থ বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ কার্যালয়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারীসহ অন্যান্য ইউনিটের সকল শ্রেণির স্টাফকে একটির স্থলে তিনটি ইনসেনটিভ বোনাস প্রদান করায় ১ কোটি ৭৯ লাখ ৯৮ হাজার ২ শত ২ টাকা ক্ষতি, রাষ্ট্রীয় নীতিমালা উপেক্ষা করে প্রধান কার্যালয় ও অধীনস্থ বিভাগসমূহ কর্তৃক খুচরা ভাউচারে পেটি পারচেজ করার জন্য নির্ধারিত সীমা অপেক্ষা অতিরিক্ত পরিশোধ করায় ১ কোটি ৯৯ লাখ ৪৬ হাজার ৯ শত ৩২ টাকা ক্ষতি, ডেসার নিকট সাবস্টেশন পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণকালে বিদ্যমান জমির মূল্য কম ধরে মূল্য নির্ধারণ করায় সরকারের মোট ৭ কোটি ৭১ লাখ ২২ হাজার ৯ শত ২০ টাকা ক্ষতি, কর্তৃপক্ষ অনুমোদিত স্পেশিফিকেশন অনুযায়ী কার্যাদেশ প্রাপ্ত ঠিকাদার কর্তৃক দরপত্রে নমুনা মিটার সরবরাহ না করা সত্ত্বেও দরদাতাকে রেসপনসিভ না করে তাকে কার্যাদেশ প্রদান এবং আনস্পেসিফাইড বৈদ্যুতিক মিটারের সরবরাহ গ্রহণ করে মোট ১ কোটি ৭২ লাখ ২০ হাজার টাকা মূল্য পরিশোধ, ৩টি ট্রান্সফরমার চুরি হওয়ায় কোম্পানির আর্থিক ক্ষতি ১৩ লাখ ৮৬ হাজার টাকা এবং বৈদ্যুতিক লাইন রক্ষণাবেক্ষণ কাজে জনবল নিয়োগের দরপত্র ও সিডিউলে প্রাক্কলিত মূল্যের শতকরা হারে ওভারহেড ও অন্যান্য কাজের নামে ৪৪ লাখ ৪৩ হাজার ৭৪ টাকা ব্যয়ে ডেসকোর আর্থিক ক্ষতি মর্মে অডিট আপত্তির প্রেক্ষিতে কমিটি আপত্তিগুলো নিষ্পত্তির সুপারিশ করে। 
বৈঠকে সিএন্ডএজি মাসুদ আহমেদ, বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব মনোয়ার ইসলামসহ মন্ত্রণালয় ও বিভাগের এবং সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
#
হুদা/আফরাজ/মোশাররফ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৫/১৯৫০ঘণ্টা
 

তথ্যবিবরণী                                               নম্বর : ৩৩১৫

পাটকল আধুনিকায়নে আর্থিক ও প্রযুক্তিগত
 সহায়তা দেয়ার প্রস্তাব চাইনিজ কোম্পানির

ঢাকা, পয়লা অগ্রহায়ণ (১৫ নভেম্বর) : 

    বাংলাদেশের বস্ত্র ও পাটকলগুলোকে আধুনিকায়ন করার প্রস্তাব দিয়েছে চীনের বেসরকারি প্রতিষ্ঠান চায়না টেক্সম্যাচ কোম্পানি লিমিটেড। পাশাপাশি বস্ত্র ও পাটকলগুলোর আধুনিকায়নের জন্য আর্থিক ও প্রযুক্তিগত সহায়তা দেওয়ার আশ্বাস জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।  

    আজ ঢাকায় বাংলাদেশ সচিবালয়ে বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজমের সাথে সাক্ষাৎ করতে এসে চীনের বাণিজ্য প্রতিনিধিদলটি এ প্রস্তাব দেয়।

    প্রতিনিধিদলের এ প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে প্রতিমন্ত্রী জানান, বাংলাদেশের পাটশিল্পের উন্নয়নে এ প্রস্তাব খুবই ইতিবাচক। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে এব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। 
 
    বৈঠকে প্রতিমন্ত্রী বলেন, পাটকলগুলোর পুরাতন মেশিন বাদ দিয়ে আধুনিক মেশিন বসানো হবে । পাশাপাশি বন্ধ মিলগুলো পুনরায় চালু করার পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার। 

    মির্জা আজম বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পাটশিল্পের প্রতি খুবই আন্তরিক। বতর্মানে  বিজেএমসির ২৬টি মিল চালু আছে।  বন্ধ পাটকল পুনরুজ্জীবিত করার জন্য পুরাতন মেশিনের পরিবর্তে আধুনিক মেশিন সংযুক্তকরণের কাজ দ্রুত করা হবে বলে জানান তিনি। 

    প্রতিনিধিদলে কোম্পানির ঠরপব চৎবংরফবহঃ  ঋধহম ডবর, ঈযরবভ জবঢ়ৎবংবহঃধঃরাব ঢরধড় চবহম এবং উবঢ়ঁঃু এবহবৎধষ গধহধমবৎ ডঁ ঋরব উপস্থিত ছিলেন।    
 
    বৈঠকে বিজেএমসি চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) হুমায়ূন খালেদ এবং বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব মতিউর রহমানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

#
সৈকত/আফরাজ/মোশাররফ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৫/১৯৫৬ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩৩১৪ 

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে কর্মকালীন প্রশিক্ষণ কর্মসূচির উদ্বোধন

ঢাকা, ১ অগ্রহায়ণ (১৫ নভেম্বর) :
    জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে কর্মরত সকল কর্মচারীকে প্রতিমাসে ৫ ঘন্টা করে বছরে ৬০ ঘন্টা কর্মকালীন প্রশিক্ষণ প্রদানের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। 
    আজ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমাত আরা সাদেক এ প্রশিক্ষণ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। 
    অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী বলেন, দেশের উন্নয়নকে গতিশীল রাখতে দক্ষ জনপ্রশাসনের বিকল্প নেই। আর দক্ষ জনবল সৃষ্টিতে নিয়মিত প্রশিক্ষণ অপরিহার্য। জনপ্রশাসনকে জনবান্ধব করতে প্রশাসনে প্রতিনিয়ত যুক্ত হচ্ছে নতুন নতুন ধারণা ও কর্মকৌশল। এই ধারণা ও কর্মকৌশলের সাথে খাপ খাইয়ে নিজেকে সেবা প্রদানের জন্য দক্ষ কর্মচারী হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। এ ধরনের প্রশিক্ষণ সকল মন্ত্রণালয় চালু করবে বলেও তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
    মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী বলেন, কর্মকালীন প্রশিক্ষণ কর্মচারীকে সবসময় সতেজ রাখে। প্রস্তুত মানুষ তৈরি করাই প্রশিক্ষণের কাজ।
    এসময় মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. ইব্রাহীম হোসেন খানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
    উল্লেখ্য, ব্যক্তিগত কর্মকর্তা, প্রশাসনিক কর্মকর্তা, অফিস সহকারী, অফিস সহায়ক ও গাড়ীচালকসহ মন্ত্রণালয়ের মোট ৩২৯ জন কর্মকর্তা কর্মচারীকে ৫টি ব্যাচে এ প্রশিক্ষণ দেয়া হবে।
#

তৌহিদুল/আফরাজ/মোশাররফ/জসীম/জয়নুল/২০১৫/১৮৪০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৩৩১৩

শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিলে দু’টি প্রতিষ্ঠানের লভ্যাংশ প্রদান

ঢাকা, পয়লা অগ্রহায়ণ (১৫ নভেম্বর) : 

বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিলে লভ্যাংশের টাকা দিয়েছে হাইডেলবার্গ সিমেন্ট (ঐবরফবষনধৎম পবসবহঃ) ও  মারিকো (গধৎরপড়)। 

আজ ঢাকায় শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক (চুন্নু) এর  কাছে  হাইডেলবার্গ সিমেন্টের বোর্ড অভ্ ট্রাস্টি জসিম উদ্দিন চৌধুরী ৯৭ (সাতানব্বই) লাখ টাকা এবং মারিকোর সিএফও ইকবাল চৌধুরী ৮৭ (সাতাশি) লাখ টাকার চেক হস্তান্তর করেন।   

    মন্ত্রণালয়ের সচিব মিকাইল শিপার এবং উভয় কোম্পানির ঊধ্বর্তন কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন। 

    উল্লেখ্য, শ্রম আইন ২০০৬ অনুযায়ী কোম্পানির নিট লভ্যাংশের শতকরা ৫ ভাগের ১০ ভাগ বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনে জমা দিতে হয়। 

#
আরিফুজ্জামান/আফরাজ/জসীম/আব্বাস/২০১৫/১৭৫৫ ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৩৩১২ 


পল্লিজীবিকায়ন প্রকল্পের মাধ্যমে ৩৬ লাখ বিত্তহীন মানুষ সাবলম্বী হচ্ছে

ঢাকা, ১ অগ্রহায়ণ (১৫ নভেম্বর) :

এলজিআরডি ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মো. মসিউর রহমান রাঙ্গা বলেছেন, বাংলাদেশ উন্নয়নের রোল মডেল হওয়ায় অনেক দেশই এ উন্নয়ন পরিকল্পনা অনুসরণ করছে। 
প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় বিয়াম মিলনায়তনে বাংলাদেশ পল্লিউন্নয়ন বোর্ডের (বিআরডিবি) পল্লিজীবিকায়ন প্রকল্পের (পজীপ)- ২য় পর্যায় আয়োজিত এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন। 
    তিনি বলেন, দরিদ্র ও সুবিধা বঞ্চিতদের জন্য বরাদ্দকৃত প্রকল্পের অর্থ যাতে আত্মসাৎ বা অপচয় না হয় সেজন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অতন্দ্র প্রহরী হতে হবে। সরকারের রূপকল্প ২০২১ বাস্তবায়ন ও দারিদ্র্য হার শতকরা ৩১ ভাগ হতে শতকরা ১৫ ভাগ এ নামিয়ে আনতে প্রকল্পটি সহায়ক শক্তি হিসাবে কাজ করছে। এটি ইতোমধ্যে দেশে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রায় ৪ লাখ দরিদ্র মানুষের আর্থসামাজিক উন্নয়ন ঘটিয়েছে।
প্রকল্পটি ৪২ জেলার ১৯০ উপজেলায় ৩৩১ কোটি ৪২ লাখ ৭ হাজার টাকা ব্যয়ে প্রায় সাড়ে ৩৬ লাখ বিত্তহীন মানুষকে সাবলম্বী করতে জুন ২০১২ হতে জুন ২০১৭ সাল মেয়াদে বাস্তবায়িত হচ্ছে। 
    বিআরডিবি’র মহাপরিচালক মো. আবদুল জলিল মিঞার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন পল্লিউন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের অতিরিক্ত সচিব এ কে এম বদরুল মজিদ ও প্রকল্প পরিচালক মো. আবদুল হামিদ সরকার।
দিনব্যাপী এ কর্মশালায় সারাদেশের ২৫০ জন প্রকল্প কর্মকর্তা অংশ নেন।

#

আহসান/আফরাজ/মোশাররফ/জসীম/জয়নুল/২০১৫/১৭৪০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ৩৩১১ 

জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউটে সংবাদ উপস্থাপনা বিষয়ক প্রশিক্ষণ শুরু

ঢাকা, ১ অগ্রহায়ণ (১৫ নভেম্বর) :  
    
    জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউটে ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৫ থেকে ২১ জানুয়ারি, ২০১৬ পর্যন্ত ৪ (চার) সপ্তাহব্যাপী সংবাদ উপস্থাপনা বিষয়ক প্রশিক্ষণ পাঠ্যধারায় অংশগ্রহণের জন্য আগ্রহী প্রার্থীদের কাছ থেকে নির্ধারিত ফরমে দরখাস্ত আহ্বান করা হয়েছে। প্রার্থীদের অবশ্যই স্নাতক ডিগ্রীধারী হতে হবে। 
    দপ্তর চলাকালীন ২০০/- (দুইশত) টাকার বিনিময়ে নির্ধারিত আবেদনপত্র সংগ্রহ করা যাবে। আবেদনপত্রের সাথে আবেদনকারীর দুইকপি পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি এবং সর্বশেষ অর্জিত ডিগ্রির সনদপত্রের কপি জমা দিতে হবে। আবেদনপত্র জমা দেয়ার শেষ তারিখ : ৬ ডিসেম্বর ২০১৫।                 
    ২০ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখ ইনস্টিটিউটে সাক্ষাৎকার গ্রহণের মাধ্যমে প্রার্থী নির্বাচন করা হবে।    
    ইনস্টিটিউটের ওয়েবসাইট িি.িহরসপ.মড়া.নফ থেকেও অনলাইনে আবেদন করা যাবে। সেক্ষেত্রে সাক্ষাৎকারের দিন সকল কাগজপত্র এবং আবেদনপত্রের মূল্য ২০০/- (দুইশত) টাকা হিসাব শাখায় প্রদান করতে হবে।
    নির্বাচিত প্রার্থীদের কোর্স ফি বাবদ ৪০০০/- (চার হাজার) টাকা “মহাপরিচালক, জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউট” এর অনুকূলে ব্যাংক ড্রাফট/পে-অর্ডার এর মাধ্যমে জমা দিতে হবে। 
    প্রার্থী নির্বাচনের ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে।
#

চামান/অনসূয়া/খাদীজা/শুকলা/আসমা/২০১৫/১৫০০ ঘণ্টা

Todays handout (2).doc