Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৯ ডিসেম্বর ২০১৬

তথ্যবিবরণী ১৯ ডিসেম্বর ২০১৬


তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩৮৭৮

বিশিষ্ট শিল্পপতি আনিসুর রহমান সিনহার মাতার ইন্তেকাল


ঢাকা, ৫ পৌষ (১৯ ডিসেম্বর) :
    বিশিষ্ট শিল্প উদ্যোক্তা ও বিজিএমইএ’র প্রাক্তন সভাপতি আনিসুর রহমান সিনহার মাতা আমেনা বেগম সিনহা, স¦ামী মরহুম হাবিবুর রহমান সিনহা আজ ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহে---রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৯৬ বছর। তিনি ৩ পুত্র, ৩ কন্যা, নাতি-নাতনি, আত্মীয়-স¦জন ও অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
    মরহুমার মৃত্যুতে প্রধান তথ্য অফিসার এ কে এম শামীম চৌধুরী গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
    মরহুমার নামাজে জানাজা আগামীকাল ২০ ডিসেম্বর মঙ্গলবার বাদ জোহর গুলশান আজাদ মসজিদে অনুষ্ঠিত হবে ও তাকে বনানী কবরস্থানে দাফন করা হবে।
    মরহুমার কুলখানি আগামী ২৩ ডিসেম্বর শুক্রবার বাদ আসর সড়ক ৫৬, বাড়ি ২১, গুলশান ২, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে।     

#
জিয়াউদ্দিন/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৬/২১৩৭ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩৮৭৭
পীরগঞ্জের মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের মৃত্যুতে স্পিকারের শোক

ঢাকা, ৫ পৌষ (১৯ ডিসেম্বর) :     
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বীর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মোঃ আব্দুল মমিন আকন্দ (৬৭) পীরগঞ্জে আজ এক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন (ইন্না লিল্লাহি ---- রাজিউন)। তার মৃত্যুতে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
এক শোকবাণীতে স্পিকার বলেন, মোঃ আব্দুল মমিন আকন্দ ছিলেন দেশের একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তার মৃত্যু মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণকারী এক নক্ষত্রের মৃত্যু। তার মৃত্যুতে দেশ একজন সূর্য সন্তানকে হারালো।
স্পিকার মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
#
হুদা/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৬/২০০৪ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩৮৭৫

ঢাকা টিচার্স ট্রেনিং কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর স্বপন ঢালীর মৃত্যু
 শিক্ষামন্ত্রীর শোক

ঢাকা, ৫ পৌষ (১৯ ডিসেম্বর) :     
    ঢাকা টিচার্স ট্রেনিং কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর স্বপন কুমার ঢালী আজ সকালে ঢাকার ল্যাবএইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় পরলোকগমন করেছেন। তিনি কিছুদিন থেকে লিভারের রোগে ভুগছিলেন। তিনি বিসিএস (শিক্ষা) ক্যাডারের একজন সিনিয়র সদস্য। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক মেয়ে ও এক ছেলেসহ অসংখ্য আত্মীয়স্বজন ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

    শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ সকালে প্রফেসর স্বপন ঢালীর পরলোকগমনের খবর পাওয়ার সাথে সাথে ছুটে যান এবং তার মরদেহে পুষ্পস্তবক দিয়ে শেষ শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করেন। তিনি তার শোকসন্তপ্ত স্ত্রী, ছেলে-মেয়েসহ অন্যদের সান্ত¦না প্রদান করেন। এর আগে মন্ত্রী গত পরশু সন্ধ্যায় ল্যাবএইড হাসপাতালে গিয়ে তার সাথে দেখা করেন এবং তার চিকিৎসার খোঁজ খবর নেন।

    আজ দুপুরে প্রফেসর স্বপনের শেষ কর্মস্থল ঢাকা টিচার্স ট্রেনিং কলেজ চত্বরে রক্ষিত মরদেহে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ, বিসিএস (শিক্ষা) ক্যাডারের সমিতির কর্মকর্তাগণ এবং ঢাকা টিচার্স ট্রেনিং কলেজের সকল স্তরের সহকর্মীবৃন্দ প্রফেসর স্বপনের মরদেহে পুষ্পস্তবক প্রদান করে তার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানান। দুপুরেই তার মরদেহ এম্বুলেন্সে করে পিরোজপুরের গ্রামের বাড়ির উদ্দেশে রওনা হয়ে গেছে। সেখানেই তাকে সমাধিস্থ করা হবে।

#
ঢালী/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৬/১৮০৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩৮৭৪   

২০২০ সালের মধ্যে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনাকে আন্তর্জাতিকমানে উন্নীত করা হবে
                                               -- দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রী
ঢাকা, ৫ পৌষ (১৯ ডিসেম্বর) :
    দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, বীরবিক্রম বলেছেন, ২০২০ সালের মধ্যে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনাকে আন্তর্জাতিকমানে উন্নীত করতে প্রয়োজনীয় সকল পদক্ষেপ নেয়া হবে।
    তিনি আজ রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা ২০১৬-২০ প্রণয়ন উপলক্ষে জাতীয় কর্মশালার সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন।
    মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. শাহ কামালের সভাপতিত্বে কর্মশালায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় কমিটির সভাপতি ধীরেন্দ্র দেবনাথ সম্ভু, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক রিয়াজ আহম্মেদ, বাংলাদেশে ইউএনডিপির কান্ট্রি ডিরেক্টর সুদীপ্ত মুখার্জী প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
    মন্ত্রী বলেন, ভৌগোলিক অবস্থান ও জলবায়ুর পরিবর্তনজনিত কারণে আগামী দিনগুলোতে জলবায়ুর আরো নেতিবাচক পরিবর্তন বাংলাদেশকে নির্মম ঝুঁকিতে ফেলে দিতে পারে। তাই আমাদের দুর্যোগের সাথে খাপ খাইয়ে বেঁচে থাকার প্রযুক্তি বের করতে হবে। তিনি বলেন, ভূমিকম্প মোকাবিলায় শুধু রাজধানী নিয়ে আমাদের চিন্তা করলে হবে না। শহরের পাশাপাশি গ্রামাঞ্চলের জন্যও ভূমিকম্প মোকাবিলার সক্ষমতা অর্জনে আমাদের প্রস্তুতি নিতে হবে। উপকূলীয় সাইক্লোনে নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য সরকার ‘যত প্রয়োজন তত’ মুজিব কিল্লা নির্মাণ করতে পরিকল্পনা নিচ্ছে। শীঘ্রই এর নির্মাণ কাজ শুরু হবে।
    দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় প্রতিবন্ধিতাকে সম্পৃক্ত করে এর মোকাবিলায় বাংলাদেশ বিশে^ নেতৃত্ব দিতে আগ্রহী বলে মন্ত্রী কর্মশালায় উল্লেখ করেন। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় আন্তর্জাতিকমান অর্জন করতে সেন্দাই ফ্রেমওয়ার্কের আলোকে প্রতি বছরের জন্য সুনির্ধারিত টার্গেট নির্ধারণ করতে মন্ত্রী কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় আন্তর্জাতিকমান অর্জন করতে প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা অর্জন ও প্রত্যেকটি মন্ত্রণালয়ের উন্নয়ন কাজে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনাকে সম্পৃক্ত করতে নিবিড় যোগাযোগের ওপর তিনি গুরুত্বারোপ করেন।
    তিনি আরো বলেন ‘ত্রাণ নয়, সক্ষমতা অর্জন’-এই লক্ষ্যে সরকার কাজ করছে। তাই আমাদের অধিক মনোযোগ দিতে হবে পূর্ব প্রস্তুতিতে। ২০২১ সালের পূর্বেই সরকার প্রচলিত টিআর, কাবিখা, জিআর ইত্যাদি সাহায্য পরিকল্পনা থেকে বেরিয়ে আসতে চায়। যে কোন দুর্যোগে মৃত্যুর হার শুন্যে নামিয়ে আনার কর্মপরিকল্পনা নির্ধারণ ও তা বাস্তবায়ন করতে হবে বলে কর্মশালায় মন্ত্রী উল্লেখ করেন।
#
ওমর ফারুক/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৬/১৭৫৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩৮৭৩   

আঞ্চলিক তথ্য অফিসগুলোর সাথে প্রধান তথ্য অফিসারের ভিডিও কনফারেন্সিং
ঢাকা, ৫ পৌষ (১৯ ডিসেম্বর) :

    প্রধান তথ্য অফিসার এ কে এম শামীম চৌধুরী সোমবার সচিবালয়ে তার অফিসকক্ষে আঞ্চলিক তথ্য অফিসগুলোর সাথে জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল বাস্তবায়ন বিষয়ে ভিডিও কনফারেন্সিং এর মাধ্যমে মতবিনিময় করেন।
    ভিডিও কনফারেন্সিংএ প্রধান তথ্য অফিসার বলেন, প্রজাতন্ত্রের একজন কর্মচারী হিসেবে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হতে হবে। জনসেবা সহজতর করার নতুন উপায় খুজে বের করতে উদ্ভাবনী শক্তি কাজে লাগানোর জন্য কর্মকর্তাদের অনুরোধ করেন। তিনি সরকারি অফিসগুলোর সেবা অধিকতর জনবান্ধব এবং কার্যকরী করার জন্য সরকার প্রণীত জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশলপত্র বাস্তবায়নে সকলকে আন্তরিকভাবে কাজ করার আহ্বান জানান।
    এসময় তিনি আঞ্চলিক তথ্য অফিসগুলোর কর্মকর্তাদেরকে অফিস পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখার ওপর গুরুত্বারোপ করেন এবং এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন। বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির লক্ষ্যসমূহ অর্জনে সচেষ্ট থাকার আহ্বান জানান। জনসেবা নিশ্চিত করতে অফিসের কর্মচারীদের যথাসময়ে কর্মস্থলে আসার জন্য তিনি বিশেষভাবে নির্দেশনা প্রদান করেন।
    ভিডিও কনফারেন্সিংএ চট্টগ্রাম ও রাজশাহী আঞ্চলিক তথ্য অফিসের কর্মকর্তা কর্মচারীগণ অংশ নেয়। তারা প্রধান তথ্য অফিসারের নির্দেশনা মোতাবেক কাজ করার অঙ্গীকার করেন।
#

অনসূয়া/দীপংকর/সাহেলা/গিয়াস/আসমা/২০১৬/১৬০০ ঘণ্টা


তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৩৮৭২    
ত্রাণ নয় সক্ষমতা অর্জনের লক্ষে কাজ করছে সরকার
                                                    - ত্রাণমন্ত্রী

ঢাকা, ৫ পৌষ (১৯ ডিসেম্বর) :

    দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, বীরবিক্রম বলেছেন ২০২০ সালের মধ্যে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত হতে প্রয়োজনীয় সকল পদক্ষেপ নেয়া হবে।
    মন্ত্রী আজ রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলনকেন্দ্রে জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা ২০১৬-২০ প্রণয়ন উপলক্ষে জাতীয় কর্মশালার সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।
    মন্ত্রী বলেন, ভৌগোলিক অবস্থান ও জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে আগামী দিনগুলোতে জলবায়ুর আরো নেতিবাচক পরিবর্তন বাংলাদেশকে নির্মম ঝুঁকিতে ফেলে দিতে পারে। তাই দুর্যোগের সাথে খাপ খাইয়ে বেঁচে থাকার প্রযুক্তি বের করতে হবে। তিনি বলেন, ভূমিকম্প মোকাবিলায় শুধু রাজধানী নিয়ে আমাদের চিন্তা করলে হবেনা। শহরের পাশাপাশি গ্রামাঞ্চলের জন্যও ভূমিকম্প মোকাবিলার সক্ষমতা নিয়ে আমাদের প্রস্তুতি নিতে হবে। উপকূলীয় সাইক্লোনে নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য সরকার ‘যত প্রয়োজন তত’ মুজিব কিল্লা নির্মাণ করতে পরিকল্পনা নিচ্ছে। শীঘ্রই এর নির্মাণ কাজ শুরু হবে।
    মায়া বলেন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় প্রতিবন্ধিতাকে সম্পৃক্ত করে এর মোকাবিলায় বাংলাদেশ বিশে^ নেতৃত্ব দিতে আগ্রহী। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় আন্তর্জাতিক মান অর্জন করতে সেন্দাই ফ্রেমওয়ার্কের আলোকে প্রতি বছরের জন্য সুনির্ধারিত টার্গেট নির্ধারণ করতে তিনি কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় আন্তর্জাতিক মান অর্জন করতে প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা অর্জন ও প্রত্যেকটি মন্ত্রণালয়ের উন্নয়ন কাজে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনাকে সম্পৃক্ত করতে নিবিড় যোগাযোগের ওপর তিনি গুরুত্বারোপ করেন।
    তিনি আরো বলেন ‘ত্রাণ নয়, সক্ষমতা অর্জন’-এই লক্ষ্যে সরকার কাজ করছে। তাই পূর্ব প্রস্তুতিতে অধিক মনোযোগ দিতে হবে । ২০২১ সালের পূর্বেই সরকার প্রচলিত টিআর, কাবিখা, জিআর ইত্যাদি সাহায্য পরিকল্পনা থেকে বেরিয়ে আসতে চায়। প্রত্যেকটি দুর্যোগ মোকাবিলায় আলাদাভাবে কর্মপরিকল্পনা ও মনোযোগ নিবিষ্ট করতে হবে। যেকোন দুর্যোগে মৃত্যুর হার শূন্যে নামিয়ে আনার কর্মপরিকল্পনা নির্ধারণ ও তা বাস্তবায়ন করতে হবে বলে মন্ত্রী উল্লেখ করেন।
    ত্রাণ সচিব মো. শাহ কামালের সভাপতিত্বে কর্মশালায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় কমিটির সভাপতি ধীরেন্দ্র দেবনাথ সম্ভু, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক রিয়াজ আহম্মেদ এবং বাংলাদেশে ইউএনডিপির কান্ট্রি ডিরেক্টর সুদীপ্ত মুখার্জী বক্তব্য রাখেন।
#
ওমর ফারুক/অনসূয়া/দীপংকর/সাহেলা/গিয়াস/রফিকুল/আসমা/২০১৬/১৫১৬ ঘণ্টা


তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩৮৭১   

বাংলাদেশ-দক্ষিণ কোরিয়া সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপের প্রথম সভা
ঢাকা, ৫ পৌষ (১৯ ডিসেম্বর) :

বাংলাদেশ-দক্ষিণ কোরিয়া সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপের প্রথম বৈঠক আজ জাতীয় সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ-দক্ষিণ কোরিয়া সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপের সভাপতি ও জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজের সভাপতিত্বে বৈঠকে কমিটির সদস্য মো. আব্দুর রহমান, মো. আব্দুল ওয়াদুদ, মহিবুর রহমান মানিক, সেলিনা বেগম, পিনু খান, ফখরুল ইমাম এবং ফজলে হোসেন বাদশা অংশগ্রহণ করেন।
বৈঠকে বাংলাদেশ-দক্ষিণ কোরিয়া সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপের মনোনীত সংসদ সদস্যগণের পারস্পরিক পরিচিতি ও সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সংক্রান্ত আলোচনা হয়।
    বৈঠকে দক্ষিণ কোরিয়ার সাথে সংসদীয়, রাজনৈতিক ও বাণিজিক সুসম্পর্ক গড়ে তোলার জন্য এই সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপের পারস্পরিক সম্পর্ক জোরদার করাসহ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নয়ন করারও সুপারিশ করে কমিটি।  
কমিটি সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপের ১২ জন সদস্যের জীবনবৃত্তান্ত সংগ্রহ পূর্বক দক্ষিণ কোরিয়া প্রেরণের সুপারিশ করে। এছাড়া কতজন দক্ষিণ কোরিয়াবাসী বাংলাদেশে বসবাস করছে সে তথ্য সংগ্রহের এবং দক্ষিণ কোরিয়ার সাথে ইপিজেডের ভূমিসংক্রান্ত সকল জটিলতা নিরসনপূর্বক কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ
করা হয়।
কমিটি সকল মৈত্রী গ্রুপের সংসদ সদস্যদের মধ্যে সমন্বয়ের সুপারিশ করে।
বৈঠকে দক্ষিণ কোরিয়ায় ভ্রমণকারী বা চাকুরিতে নিয়োজিত কর্মীগণকে নির্ধারিত সময়ে দেশে ফেরত আনতে এবং ভবিষ্যতে অধিক সংখ্যাক কর্মী বা ভ্রমণকারী যাতায়াতের সুযোগ সৃষ্টির সুপারিশ করা হয়।
বৈঠকে জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
#

হালিম/অনসূয়া/দীপংকর/সাহেলা/গিয়াস/রফিকুল/আসমা/২০১৬/১৪৩০ ঘণ্টা

 


তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩৮৭০  

২০২১ সালের আগেই মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবে বাংলাদেশ
                                                   -এলজিআরডি মন্ত্রী

ঢাকা, ৫ পৌষ (১৯ ডিসেম্বর) :  

স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, বর্তমানে সকল ক্ষেত্রে অগ্রযাত্রার ধারাবাহিকতায় ২০২১ সালের পূর্বেই মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবে বাংলাদেশ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষণা দিয়ে উন্নয়নের যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছেন, বিভিন্ন ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব সফলতা আজ তার বাস্তবরূপ।
মন্ত্রী রোববার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন অডিটরিয়ামে ‘ওহঃবৎহধঃরড়হধষ ঈড়হভবৎবহপব ড়হ ঝঃববষ ঝঃৎঁপঃঁৎবং ঘবি ঊৎধ রহ উবাবষড়ঢ়সবহঃ’ এর সমাপনী অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, সরকার ক্ষমতায় আসার সময় মাত্র ৩ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিল, আজ ১৫ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হচ্ছে। খাদ্যে দেশ স্বয়ংসম্পূর্ণ। বাংলাদেশ আজ খাদ্য রপ্তানিকারক দেশে পরিণত হয়েছে।
তিনি বলেন, দেশের এ অগ্রযাত্রায় প্রকৌশলীদের অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। নির্মাণ খাতে স্টিল কাঠামো ব্যবহারের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা নিয়েও তিনি বক্তব্য রাখেন। তিনি আরো বলেন, দেশের অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও বিদ্যুতায়নের ফলে প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত হচ্ছে। এতে করে শহরমুখী মানুষের ¯্রােত হ্রাস পাচ্ছে। দেশেকে উন্নতির কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে পৌঁছাতে সকল পেশাজীবিকে আরো জোরালো ভাবে কাজ করার আহ্বান জানান।
#

জাকির/অনসূয়া/সাহেলা/গিয়াস/রফিকুল/আসমা/২০১৬/১২৫০ ঘণ্টা

 

 

 


তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর: ৩৮৬৯
বিজিবি দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা,  ৫ পৌষ (১৯ ডিসেম্বর) :
         প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০ ডিসেম্বর বিজিবি দিবস-২০১৬ উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
    “বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) দিবস-২০১৬ উদ্যাপন উপলক্ষে এ বাহিনীর সকল সদস্যকে আমি আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।
    ‘সীমান্তের অতন্দ্র প্রহরী’ বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ ২২১ বছরের একটি ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহ্বানে সাড়া দিয়ে এ বাহিনীর সদস্যগণ মহান মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েন। মহান মুক্তিযুদ্ধে অসাধারণ বীরত্ব প্রদর্শনের জন্য এ বাহিনীর দু’জন সদস্য বীরশ্রেষ্ঠ উপাধিতে ভূষিত হয়েছেন। ১১৯ জন সদস্য পেয়েছেন মুক্তিযুদ্ধের অন্যান্য খেতাব। এছাড়া মুক্তিযুদ্ধে এ বাহিনীর ৮১৭ জন অকুতোভয় সদস্য জীবন উৎসর্গ করেছেন। জাতি তাঁদের এ আত্মত্যাগ গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে। মহান মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য কৃতিত্বের স্বীকৃতি স্বরূপ ২০০৮ সালে এ বাহিনী ‘স্বাধীনতা পদক’ লাভ করে।
    বিজিবি সদস্যরা দেশের সীমান্ত রক্ষার পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সহায়তা প্রদান, নির্বাচনকালীন দায়িত্ব পালন, সন্ত্রাস দমন, জনগণের জানমালের নিরাপত্তা বিধানসহ দেশগঠনমূলক কাজে প্রশংসনীয় ভূমিকা রেখে চলেছেন।
    আওয়ামী লীগ সরকার ‘বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ’কে একটি আধুনিক বাহিনী হিসেবে গড়ে তুলতে ‘বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ আইন-২০১০’ প্রণয়ন ও কার্যকর করেছে। বিজিবি’র নতুন সাংগঠনিক কাঠামো ও জনবলের প্রাধিকার বৃদ্ধি, স্তর বিকেন্দ্রীকরণসহ পদবী কাঠামো পুনর্বিন্যাস করা হয়েছে। বাহিনীর কার্যক্রমে গতিশীলতা আনতে ৪টি রিজিয়ন, ৪টি সেক্টর ও ১৫ টি ব্যাটালিয়ন সৃষ্টি করা হয়েছে। বিজিবির নতুন সাংগঠনিক কাঠামো অনুযায়ী এ সকল নতুন ইউনিট স্থাপনের ফলে জনবল বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০০৯ থেকে এ পর্যন্ত আমরা বিজিবিতে ২২ হাজার লোক নিয়োগ দিয়েছি। চোরাচালান প্রতিরোধে বিজিবি’র নিজস্ব ডগ স্কোয়াড গঠন করা হয়েছে। বিজিবি’তে প্রথমবারের মত নারী সদস্য এবং সদ্য বিলুপ্ত ছিটমহলবাসীদের মধ্য থেকে লোক নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে।
    আমরা বিজিবি’র জন্য নতুন র‌্যাঙ্ক-ব্যাজ প্রবর্তন করেছি। সর্বনি¤œ পদ থেকে সুবেদার মেজর পর্যন্ত সদস্যদের জন্য সীমান্ত ভাতা, অগ্রিম বেতনসহ দু’মাসের ছুটি ভোগের সুবিধা, রেশন, চিকিৎসা ও আবাসন সুবিধা বৃদ্ধি করা হয়েছে। বিজিবি সদস্যদের পারিবারিক বাসস্থানের সঙ্কট নিরসনে ঢাকার পিলখানাসহ অন্যান্য ব্যাটালিয়নে বহুতল আবাসিক ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে। পদোন্নতিযোগ্য সদস্যদের পদোন্নতির ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। বিজিবির সার্বিক কল্যাণে নতুন নতুন পদক্ষেপ ও উপার্জনশীল প্রকল্প গ্রহণ  ও পরিচালনার লক্ষ্যে বিজিবি কল্যাণ ট্রাস্ট গঠন করা হয়েছে। ‘সীমান্ত ব্যাংক’ নামে একটি বাণিজ্যিক ব্যাংক স্থাপন এবং নিজস্ব এয়ার উইং সৃজন বিজিবি’র বিস্তৃত কাজের পরিধিকে আরো সুপ্রশস্ত করেছে। এ বাহিনীকে সর্বাধুনিক সীমান্ত রক্ষী বাহিনী হিসেবে গড়ে তুলতে আমাদের সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।
    আমি আশা করি, এ বাহিনীর প্রতিটি সদস্য দেশপ্রেম ও মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে সমুন্নত রেখে সততা, নিষ্ঠা ও শৃঙ্খলার সাথে তাঁদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করবেন। দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্বকে পবিত্র আমানত মনে করে সীমান্তকে সুরক্ষিত রাখবেন। দেশ ও জাতির কল্যাণে নিজেদেরকে আরও নিবেদিত করবেন।
    আমি ‘বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ-২০১৬’ উপলক্ষে আয়োজিত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য এবং এই বাহিনীর উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি কামনা করছি।      
                           জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
                   বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
রশিদ/অনসূয়া/দীপংকর/সাহেলা/গিয়াস/রফিকুল/শামীম/২০১৬/১০১৭ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                     নম্বর : ৩৮৬৮  
বিজিবি দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী
ঢাকা,  ৫ পৌষ (১৯ ডিসেম্বর) :
    রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ২০ ডিসেম্বর বিজিবি দিবস-২০১৬ উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
    “বিজিবি দিবসÑ২০১৬ উদ্যাপন উপলক্ষে আমি বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ এর সকল সদস্যকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই।
    বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ দেশের ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান। এ প্রতিষ্ঠানের রয়েছে দু’শ বছরের বর্ণাঢ্য ঐতিহ্য। সময় ও যুগের প্রয়োজনে এ বাহিনীর নাম ও ইউনিফর্ম পরিবর্তিত হয়ে আজ বিজিবি তথা বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ নামে অভিষিক্ত হয়েছে। স্বাধীনতা পদকে ভূষিত এই বাহিনী সীমান্ত রক্ষার পাশাপাশি দেশের অভ্যন্তরীণ শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষায় প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করে আসছে। বিজিবি সদস্যরা পেশাদারিত্ব ও গতিশীল কর্মদক্ষতার মাধ্যমে নিজেদের সুপ্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছেন।
    আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে এ বাহিনীর রয়েছে গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক স্বাধীনতা ঘোষণার প্রাক্কালে ১৯৭১ সালে ২৫ মার্চ কালরাতে পাক হানাদার বাহিনী বিজিবি সদর দপ্তর পিলখানা আক্রমণ করলে এ বাহিনীর অকুতোভয় সদস্যরা সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলে। মুক্তিযুদ্ধে প্রায় ১২ হাজার বাঙালি ইপিআর সদস্য সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন, জীবন উৎসর্গ করেন ৮১৭ জন। মহান মুক্তিযুদ্ধে বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ শেখ এবং বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রউফসহ বিজিবি’র যে সকল সদস্য আত্মত্যাগ করেছেন জাতি তাঁদের চিরদিন শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করবে।
    দেশপ্রেম, কর্তব্যনিষ্ঠা ও পেশাগত দক্ষতার সমন্বয়ে দেশের স্বার্থ সমুন্নত রাখতে বিজিবি’র সকল সদস্য নেতৃত্বের প্রতি অবিচল থেকে সর্বোচ্চ নিষ্ঠা, আন্তরিকতা ও পেশাদারিত্বের সাথে দায়িত্ব পালন করবেনÑএটাই আমাদের প্রত্যাশা।
    আমি বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ-এর অব্যাহত সাফল্য কামনা করি।
    খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#

হাসান/অনসূয়া/দীপংকর/সাহেলা/গিয়াস/রফিকুল/শামীম/২০১৬/১০২০ ঘণ্টা

 

Todays handout (7).docx