তথ্যবিবরণী নম্বর : ৯৭৩
প্রত্যেক সিটি কর্পোরেশনের জন্য আধুনিক উদ্ধার সরঞ্জাম সংগ্রহ করা হবে
-- দুর্যোগ ব্যবস'াপনা ও ত্রাণ মন্ত্রী
চট্টগ্রাম, ২৩ চৈত্র (৬ এপ্রিল) :
দুর্যোগ ব্যবস'াপনা ও ত্রাণ মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, বীরবিক্রম বলেছেন, সরকার ঢাকা শহরের পাশাপাশি প্রত্যেক সিটি কর্পোরেশনের জন্য ভূমিকম্প ও অগ্নিকা- উেদ্ধারের আধুনিক সরঞ্জাম সংগ্রহ করবে। রানা পস্নাজা ধ্বসের অভিজ্ঞতা থেকে সরকার ইতোমধ্যে ২৫০ কোটি টাকার উদ্ধার সরঞ্জাম ক্রয় করে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স এবং বিভিন্ন নিয়মিত বাহিনীকে সরবরাহ করেছে।
তিনি আজ চট্রগ্রামের আগ্রাবাদ ফায়ার স্টেশনে চীন সরকারের উপহার দেয়া ভূমিকম্প, অগ্নিকা- ও ভূমিধ্বসের উদ্ধার সরঞ্জাম চট্রগ্রাম ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সকে হসত্মানত্মর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন।
মন্ত্রী বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন, অপরিকল্পিত নগরায়নের ফলে শহর এলাকা বহুমাত্রিক দুর্যোগের ঝুঁকিতে পড়েছে। আধুনিক ও পর্যাপ্ত উদ্ধার সরঞ্জাম এবং প্রশিড়্গিত জনবল ব্যতিত শহরের ঝুঁকি হ্রাস সম্ভব নয়। এ উপলব্ধি থেকে সরকার নগর এলাকায় ৬২ হাজার স্বেচ্ছাসেবক তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে। এর বাইরে স্কাউট, রোভার স্কাউট ও আনসারদের ভূমিকম্প ও অগ্নিকা- উদ্ধার প্রশিড়্গণ দেয়া হচ্ছে। আগামী ৩১ মার্চের মধ্যে প্রত্যেক সিটি করপোরেশনের ওয়ার্ড ভিত্তিক দুর্যোগ সাড়াদান কমিটি গঠন করা হবে বলে মন্ত্রী উলেস্নখ করেন।
চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক মোঃ শামসুল আরেফিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন দুর্যোগ ব্যবস'াপনা ও ত্রাণ সচিব মোঃ শাহ্ কামাল, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আলী আহম্মদ খান, দুর্যোগ ব্যবস'াপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ রিয়াজ আহম্মদ এবং চট্রগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার মোঃ রম্নহুল আমিন।
#
দেওয়ান/মাহমুদ/আলী/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৯২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৯৭২
কবি ও সাংবাদিক সাযযাদ কাদিরের মৃত্যুতে তথ্যমন্ত্রীর শোক
ঢাকা, ২৩ চৈত্র (৬ এপ্রিল) :
কবি ও সাংবাদিক সাযযাদ কাদিরের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু।
তথ্যমন্ত্রী তাঁর শোকবার্তায় সাযযাদ কাদিরের সাহিত্যকর্ম ও সাংবাদিকতার কর্মময় জীবনের কথা স্মরণ করেন। তিনি প্রয়াতের আত্মার শানিত্ম কামনা করেন ও শোকাহত পরিবার এবং শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি আনত্মরিক সমবেদনা জানান।
আজ দুপুর ২টার দিকে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তিনি ইনেত্মকাল করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তাঁর বয়স হয়েছিল ৭০ বছর।
বাংলা সাহিত্যের ষাটের দশকের অন্যতম কবি, গবেষক, অনুবাদক ও প্রাবন্ধিক হিসেবে পরিচিত সাযযাদ কাদির ১৯৪৭ সালের ১৪ এপ্রিল টাঙ্গাইল জেলার মিরের বেতকা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতকোত্তর সাযযাদ কাদির একাধারে কবিতা, গল্প, উপন্যাস, নাটক ও প্রবন্ধ লিখেছেন। গবেষণা, শিশুতোষ, সম্পাদনা, সংকলন, অনুবাদসহ বিভিন্ন বিষয়ে ৬০টির বেশি গ্রন' রচনা করেছেন তিনি।
তার প্রকাশিত গ্রন'গুলোর মধ্যে রয়েছে- যথেচ্ছ ধ্রম্নপদ (১৯৭০), চন্দনে মৃগপদচিহ্ন (১৯৭৬), লাভ স্টোরি (১৯৭৭), রাজরূপসী, প্রেমপাঁচালী, হারেমের কাহিনী, অপর বেলায়, নারীঘটিত (২০১২), খেই (২০১২), বৃষ্টিবিলীন, অনত্মর্জাল (২০০৮), রবীন্দ্রনাথ : শানিত্মনিকেতন (২০১২), রবীন্দ্রনাথ : মানুষটি (২০১২)।
#
আকরাম/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৮০০ ঘণ্টা
Handout Number : 971
Danish Minister calls on FM
Dhaka, 6 April :
Danish Development Cooperation Minister Ulla Tørnæs called on the Foreign Minister Abul Hassan Mahmood Ali at his office today. Danish Minister was accompanied by the Permanent Secretary of Danish Foreign Ministry and Charge d’ affaires of the Royal Danish Embassy in Dhaka.
The two ministers expressed satisfaction at the existing excellent bilateral relations and emphasized on further deepening and widening of relations to the mutual benefits of the peoples of two countries. The Danish Minister informed the Foreign Minister Ali that the Danish Crown Princess Mary is also visiting Bangladesh now. Referring to their joint field visit to Barisal and interactions with the rural women and girls, she delightfully informed the Foreign Minister that the theme of their visit is ÔWomen EmpowermentÕ. She was highly impressed to see herself the remarkable socio-economic development that Bangladesh has made, since her first visit to Bangladesh a decade ago.
Foreign Minister thanked the Danish people and Government for unwavering support and assistance during and after the Liberation War of Bangladesh in 1971. He also recalled his visit to Denmark last September, as part of four-country official Nordic tour and expressed satisfaction about the fruitful meeting that was held with his the [then] Danish counterpart.
The Danish Minister expressed her satisfaction at the ongoing transformation of bilateral relations from traditional development aid or assistance to trade and investment partnerships. The Danish Minister expressed satisfaction at the ever increasing bilateral trade relations between the two countries, which has doubled in the past few years. They also discussed about Danish investments in Bangladesh.
Besides, the two ministers also exchanged views on a range of bilateral, regional and international issues of common interests, including mutual support to each other’s candidates in the international bodies/organizations.
The Danish Minister profusely praised the Bangladesh authorities for successful hosting of the 136th IPU Assembly in Dhaka.
#
Khaleda/Mahmud/Mosharaf/Joynul/2017/1740hours
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৯৬৯
এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শনে শিক্ষামন্ত্রী
ঢাকা, ২৩ চৈত্র (৬ এপ্রিল) :
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ আজ রাজধানীর বেইলি রোডে সিদ্ধেশ্বরী গার্লস কলেজে এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন করেন। এসময় তিনি অপেক্ষমান অভিভাবকদের সাথে কথা বলেন এবং পরীক্ষা পদ্ধতিসহ বিভিন্ন বিষয়ে তাদের মতামত জানতে চান। অভিভাবকগণ উৎসাহের সাথে তাদের অভিমত তুলে ধরেন। মন্ত্রী মনোযোগ সহকারে তাদের কথা শোনেন এবং বিভিন্ন বিষয়ের জবাব দেন।
এ সময় শিক্ষামন্ত্রী পরীক্ষা হলের সামগ্রিক পরিবেশ পর্যবেক্ষণ করেন এবং পরীক্ষার্থীদের সাথে কথা বলেন। পরীক্ষাথীরা তাঁকে জানায়, এবার প্রশ্নপত্র ভাল হয়েছে এবং তারা আনন্দের সাথে পরীক্ষা দিচ্ছে। পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ও কেন্দ্রের পরিবেশে তারা খুশি।
পরে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে মন্ত্রী বলেন, অল্প সময়ের মধ্যেও আমরা কিছু বিষয় স্থায়ীভাবে প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছি। এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা শুরুর তারিখ আমরা নির্দিষ্ট করে দিয়েছি। ৬০ দিনের মধ্যে পরীক্ষার ফলাফল দেয়ার ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। তিনি বলেন, প্রশ্নপত্র আনা-নেওয়ার সময় আরো সতর্কতা অবলম্বনের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। ট্রেজারি থেকে প্রশ্নপত্র আনার সময় ব্যবহৃত গাড়ি যাতে কালো কাচের না হয়, সে ব্যাপারে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। স্বচ্ছ কাচের গাড়িতে প্রশ্নপত্র বহন করতে হবে, যাতে বাইরে থেকে দেখা যায়।
পরিদর্শনকালে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড ঢাকার চেয়ারম্যান প্রফেসর মাহাবুবুর রহমান, সিদ্ধেশ্বরী গার্লস কলেজের পরিচালনা বোর্ডের চেয়ারম্যান এস এ মাহমুদ এবং কলেজের অধ্যক্ষ কানিজ ফাতেমা আকতার উপস্থিত ছিলেন।
#
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৯৭০
এনসিটিবি’র কর্মকর্তাদের সাথে শিক্ষামন্ত্রীর বৈঠক
ঢাকা, ২৩ চৈত্র (৬ এপ্রিল) :
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ আজ ঢাকার মতিঝিলে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) কার্যালয়ে এনসিটিবি’র কর্মকর্তাদের সাথে বৈঠক করেন। বৈঠকে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব রুহী রহমান, এনসিটিবি’র চেয়ারম্যান প্রফেসর নারায়ণ চন্দ্র সাহা এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
এসময় মন্ত্রী যথাসময়ে পাঠ্যপুস্তক ছাপা সম্পন্ন করার জন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণের নির্দেশনা দেন। তিনি বলেন, সময়মত দরপত্র আহ্বান ও মূল্যায়ন কাজ শেষ করতে হবে। পাঠ্যপুস্তক ছাপার পূর্ণ প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে হবে। পাঠ্যপুস্তকের কাগজ ও ছাপার মান যাতে ভাল হয়, সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। মন্ত্রী বলেন, পাঠ্যপুস্তকে বানান ও অন্যান্য ভুলত্রুটির ব্যাপরে সংশ্লিষ্টদের আরো সতর্কতার সাথে কাজ করতে হবে।
সভায় কর্মকর্তারা জানান, প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের বইয়ের পা-ুলিপি প্রস্তুত ও অনুমোদন নেয়া হয়েছে। কাগজের টেন্ডার প্রক্রিয়াও প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে। সময়মত বই ছাপার সব প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে।
#
আফরাজ/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৭/১৭২৪ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৯৬৮
ঢাকা শহরের চারপাশে আরো চারটি ইকোপার্ক স্থাপনের সিদ্ধান্ত
- নৌপরিবহণ মন্ত্রী
শ্যামপুর, ঢাকা, ২৩ চৈত্র (৬ এপ্রিল) :
নদীর তীরভূমির অবৈধ দখলরোধ, পরিবেশের উন্নয়ন ও বিনোদনের লক্ষ্যে ঢাকা শহরের চারপাশে আরো চারটি ‘ইকোপার্ক’ স্থাপন করা হবে।
নৌপরিবহণ মন্ত্রী শাজাহান খান আজ ঢাকায় শ্যামপুরস্থ বিআইডব্লিউটিএ ইকোপার্ক রাইডস্ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।
উল্লেখ্য যে, ঢাকা জেলার শ্যামপুর কদমতলী থানা এলাকায় ঢাকা নদী বন্দর সীমানায় বুড়িগঙ্গা নদীর তীরভূমিতে বিভিন্ন ব্যক্তি অবৈধভাবে দখল করে ইট, বালু ও পাথর রেখে ব্যবসা করে আসছিলেন। এর ফলে উক্ত এলাকার পরিবেশ দূষণসহ ধীরে ধীরে নদী সংকুচিত হতে থাকে। নদী সংকুচিত এবং দখল দূষণ নিয়ে ঐ সকল ব্যক্তিবর্গের বিরুদ্ধে বিআইডব্লিউটিএ কর্তৃপক্ষ হতে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করায় বিগত ২০১১ সনে বিআইডব্লিউটিএ কর্তৃক অবৈধ দখলদারদেরকে উচ্ছেদ করে ৬.৬৮৪ একর জায়গা জুড়ে ‘বুড়িগঙ্গা ইকোপার্ক’ নামে একটি পার্ক গড়ে তোলা হয়। পার্কে বিভিন্ন প্রজাতির প্রায় ১৫০০ বৃক্ষ ও বিভিন্ন ধরণের ফুলের গাছ রোপণসহ ইন্টারনাল পাকা রাস্তা, ওপেন ইয়ার্ড কংক্রিট বেঞ্চ এম এস ছাতা ইত্যাদি নির্মাণ করা হয়।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহণ কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) চেয়ারম্যান কমডোর এম মোজাম্মেল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে সংসদ সদস্য সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, সংসদ সদস্য এ্যাডভোকেট বেগম সানজিদা খানম এবং মেসার্স নেপচুন এন্টারটেইনমেন্ট এন্ড এমিউজমেন্ট কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রফিকুল ইসলাম বক্তব্য রাখেন।
#
জাহাঙ্গীর/গিয়াস/শহিদ/আসমা/২০১৭/১৬২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৯৬৭
ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যুতে এলজিআরডি মন্ত্রীর শোক
ঢাকা, ২৩ চৈত্র (৬ এপ্রিল) :
স্থানীয় সরকার, পল্ল¬ী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার ভলাকুট ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এস এম বাকী বিল্লাহ (জুয়েল)-এর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
আজ এক শোকবাণীতে মন্ত্রী বলেন, এস এম বাকী বিল্লাহ (জুয়েল)-এর মৃত্যুতে তাঁর এলাকার জনগণ একজন নিবেদিত প্রাণ ও তরুণ রাজনীতিককে হারালো। তিনি নাসিরনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ছিলেন। রাজনীতির অঙ্গনে তিনি উজ্জ্বল ভূমিকা রেখে গেছেন। মন্ত্রী মরহুমের শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানান এবং বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন।
উল্লেখ্য, ইউপি চেয়ারম্যান এস এম বাকী বিল্লাহ (জুয়েল) গত ৪ এপ্রিল রাত সাড়ে ১০ টায় ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হন (ইন্নালিল্লাহে.......রাজিউন)। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৩৭ বছর। তিনি মৃত্যুকালে ২ সন্তান ও অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
#
জাকির/অনসূয়া/গিয়াস/জসীম/আসমা/২০১৭/১২২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৯৬৬
জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবস উদ্যাপন
ঢাকা, ২৩ চৈত্র (৬ এপ্রিল) :
‘উন্নয়ন ও শান্তির জন্য ক্রীড়া’ এ স্লোগানকে সামনে রেখে আজ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্রীড়া
দিবস-২০১৭ যথাযোগ্য মর্যাদায় উদ্যাপিত হয়েছে। সকাল ৭ টায় বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম প্রাঙ্গণ থেকে ক্রীড়া দিবসের উদ্বোধন ও বর্ণাঢ্য র্যালির সূচনা করা হয়। যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ড. শ্রী বীরেন শিকদার প্রধান অতিথি হিসেবে র্যালিতে নেতৃত্ব দেন। আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের পর র্যালিটি বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম থেকে শুরু হয়ে জিরোপয়েন্ট-সচিবালয়-প্রেসক্লাব ও পল্টন হয়ে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে এসে শেষ হয়।
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ক্রীড়া ফেডারেশনগুলোর সরব উপস্থিতি অনুষ্ঠানের ঔজ্জ্বল্য বৃদ্ধি করেছে। এবার আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবসের গুরুত্ব অন্যান্য বছরের তুলনায় অনেক বেশি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৬ সালের ৬ এপ্রিলকে জাতীয় ক্রীড়া দিবস ঘোষণা করেন। সে অনুযায়ী আজ বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবস উদ্যাপিত হলো।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া উপমন্ত্রী আরিফ খান জয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি মোঃ জাহিদ আহ্সান রাসেল। সভাপতিত্ব করেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব মো. আসাদুল ইসলাম।
#
শফিকুল/অনসূয়া/নুসরাত/গিয়াস/শহিদ/জসীম/আসমা/২০১৭/১২৪৫ ঘণ্টা
আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার বা প্রকাশ করা যাবে না
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৯৬৫
বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী
ঢাকা, ২৩ চৈত্র (৬ এপ্রিল) :
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ৭ এপ্রিল বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“কৃষিতে অনন্যসাধারণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ‘বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার-১৪২১ ও ১৪২২’ প্রদানের উদ্যোগকে আমি স্বাগত জানাই।
আবহমানকাল থেকে কৃষির সাথে মিশে আছে বাঙালি সংস্কৃতি, কৃষ্টি ও ঐতিহ্য। বাংলাদেশের উন্নয়ন ও অর্থনীতির প্রধান চালিকাশক্তি মূলত কৃষি। আমাদের জনসংখ্যা বাড়ছে, কমছে কৃষি জমির পরিমাণ। বৈপরীত্য এ পরিস্থিতিতে বিশাল জনগোষ্ঠীর খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এক বিরাট চ্যালেঞ্জ। সীমিত ভূমির সর্বোত্তম ব্যবহার করে অধিক ফসল উৎপাদনের জন্য লাগসই প্রযুক্তি প্রয়োগ, প্রতিকূল পরিবেশসহিষ্ণু নতুন নতুন জাত ও প্রযুক্তি উদ্ভাবন ও ব্যবহার এখন সময়ের দাবি। কৃষি বিজ্ঞানীগণ ফল ও ফসলের নতুন নতুন জাত উদ্ভাবন করে দেশে কৃষির উন্নয়নে বিপুল ভূমিকা রাখছেন। জলবায়ু পরির্তনের সাথে খাপ খাওয়ানো এবং কৃষি বিষয়ক জ্ঞান-বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে কৃষি আধুনিকীকরণ, শস্যের নিবিড়তা বৃদ্ধি ও বহুমুখীকরণের মাধ্যমে পুষ্টিসমৃদ্ধ খাদ্যের যোগান নিশ্চিতকল্পে কৃষক, কৃষি কর্মী, সম্প্রসারণবিদ, বিজ্ঞানীগণ এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ নিরলস অবদান রেখে যাচ্ছেন। বর্তমান সরকারের কৃষিবান্ধব নীতির ফলে খাদ্যশস্য উৎপাদনে বাংলাদেশ অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছে। কৃষিখাতে উন্নয়নের এ ধারাকে অব্যাহত রাখতে গবেষণা, উন্নয়ন ও সম্প্রসারণে অধিক গুরুত্ব দিতে হবে।
কৃষিক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ যে সব ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান ‘বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার ১৪২১ ও ১৪২২’ এ ভূষিত হয়েছেন, আমি তাদের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি। এ পুরস্কার তাদেরসহ কৃষি কর্মকা-ের সাথে সম্পৃক্ত ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে আগামীতে আরো উৎসাহিত ও অনুপ্রাণিত করবে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস।
আমি ‘বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার-১৪২১ ও ১৪২২’ প্রদান কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করি।
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
আজাদ/অনসূয়া/রফিকুল/আসমা/২০১৭/১১৫০ ঘণ্টা
আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার বা প্রকাশ করা যাবে না
আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার বা প্রকাশ করা যাবে না
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৯৬৩
বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী
ঢাকা, ২৩ চৈত্র (৬ এপ্রিল) :
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ৭ এপ্রিল বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“বাংলাদেশে প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরও বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস’ পালিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘আসুন, বিষণœতা নিয়ে কথা বলি’ (উবঢ়ৎবংংরড়হ-খবঃ'ং ঞধষশ) অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করি।
স্বাস্থ্য মানুষের অমূল্য সম্পদ। অর্থ, বিত্ত, বৈভব নয়; শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ ব্যক্তিই প্রকৃত সুখী। সরকার জনস্বাস্থ্যের উন্নয়নে চিকিৎসা সুবিধা বৃদ্ধি, শিক্ষা, খাদ্য নিরাপত্তা, পুষ্টি ও স্যানিটেশন ব্যবস্থার উন্নয়নসহ জনগণের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিতে ব্যাপক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। ফলে জনগণের গড় আয়ু বেড়েছে, মাতৃ ও শিশু মৃত্যু উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস পেয়েছে, বেড়েছে পুষ্টিমান ও কর্মক্ষমতা। এ সাফল্য ধরে রাখতে প্রতিটি মানুষের শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার গুরুত্ব অপরিসীম।
পৃথিবীর অন্যান্য দেশের ন্যায় আমাদের দেশেও অনেক মানুষ বিষণœতাজনিত মানসিক রোগে ভুগছে। বিশেষজ্ঞদের মতে ব্যক্তিগত ও পারিবারিক সংকট, প্রাকৃতিক ও মনুষ্যসৃষ্ট দুর্যোগ, নগরায়ন, আর্থসামাজিক অবস্থা, মানসিক চাপ, বংশগতি এবং অন্যান্য শরীরভিত্তিক ও মনোসামাজিক সমস্যা মানসিক রোগ বৃদ্ধির অন্যতম কারণ। শারীরবৃত্তিয় স্বাস্থ্য সহায়তার মতো মানসিক স্বাস্থ্য সহায়তাও সমান গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবসের বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে সর্বস্তরের জনগণ মানসিক রোগ বিশেষ করে বিষণœতাজনিত মানসিক সমস্যা সম্পর্কে সচেতন হবে এবং এর প্রতিকার ও প্রতিরোধে উদ্বুদ্ধ হবেন বলে আমার বিশ্বাস।
আমি ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস ২০১৭’ উপলক্ষে আয়োজিত সকল কর্মসূচির সার্বিক সফলতা কামনা করি।
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
আজাদ/অনসূয়া/নুসরাত/জসীম/আসমা/২০১৭/১১০০ ঘণ্টা
আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার বা প্রকাশ করা যাবে না
আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার বা প্রকাশ করা যাবে না
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৯৬৪
বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ২৩ চৈত্র (৬ এপ্রিল) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৭ এপ্রিল বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও ৭ এপ্রিল বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস ২০১৭ পালন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত।
দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘উবঢ়ৎবংংরড়হ-খবঃ'ং ঞধষশ’-‘আসুন, বিষণœতা নিয়ে কথা বলি’ অত্যন্ত সময়োচিত হয়েছে বলে আমি মনে করি।
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার পরপরই দেশের চিকিৎসাব্যবস্থার উন্নয়নে হাসপাতাল প্রতিষ্ঠাসহ বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করেন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ২০০৯ সালে সরকার গঠনের পর থেকে স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ব্যাপক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করেছে। আমরা গণমুখী স্বাস্থ্যনীতি প্রণয়ন করে তা বাস্তবায়ন করছি। যুগোপযোগী স্বাস্থ্যসেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে নতুন নতুন হাসপাতাল প্রতিষ্ঠাসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছি। প্রায় সাড়ে ১৬ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক ও ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা প্রদানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
মানসিক স্বাস্থ্য সার্বিক স্বাস্থ্যের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। বর্তমানে বিশ্বব্যাপী মানসিক রোগের প্রকোপ বৃদ্ধি পেয়েছে। মানসিক রোগের মধ্যে বিষণœতাজনিত সমস্যা অন্যতম। মানসিক রোগের প্রতিকার, প্রতিরোধে এবং সেবার মান উন্নয়নে ও জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে আমাদের সরকার নানামুখি কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। আমরা ২০০১ সালে শেরেবাংলা নগরে জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করি। এ প্রতিষ্ঠানটি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। আমাদের পদক্ষেপের ফলে দেশের মানসিক রোগের চিকিৎসাসহ সার্বিক চিকিৎসাব্যবস্থার ব্যাপক উন্নয়ন সাধিত হয়েছে।
মানসিক রোগে আক্রান্তদের যথাযথ সেবার মাধ্যমে সুস্থ করে সমাজের সকল উন্নয়ন কর্মকা-ে সম্পৃক্ত করতে হবে। তাহলে তারা জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে সক্ষম হবেন। এ ব্যাপারে জনসাধারণের মাঝে স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধি ও স্বাস্থ্য সেবায় নিয়োজিতদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ বলে আমি মনে করি।
মানসিক রোগীকে অবজ্ঞা ও অবহেলা না করে বিজ্ঞানসম্মত মানসিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকরণে জনসচেতনতা সৃষ্টি করার জন্য আমি সকল শ্রেণি পেশার মানুষকে আহ্বান জানাচ্ছি।
আমি বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/অনসূয়া/নুসরাত/শহিদ/আসমা/২০১৭/ ঘণ্টা
আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার বা প্রকাশ করা যাবে না